ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ
মুক্তিযুদ্ধে ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ (সানাউল্লাহ ভাই এর লেখার লিঙ্ক)
ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের নিম্নোক্ত প্রাক্তন ক্যাডেটরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে দেশের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেন :
- মেজর আবদুল খালেক, ১ম ব্যাচ
- ক্যাপ্টেন এ. কে. এম নুরুল আবসার, ২য় ব্যাচ
- মো. মোশাররফ হোসেন, ৩য় ব্যাচ
- ল্যাফটেন্যান্ট মো. আনোয়ার হোসেন, বীর উত্তম, ৭ম ব্যাচ
- বদিউল আলম, বীর বিক্রম, ৭ম ব্যাচ (মেলাঘর, ক্রেক প্লাটুনের বদি) শহীদ বদি কে নিয়ে লেখার লিঙ্ক
- ক্যাপ্টেন শামসুল হুদা, ৭ম ব্যাচ
- মুফতি মুহাম্মদ কাসেদ, ৮ম ব্যাচ
- সে. লে. রফিক আহমেদ সরকার, ১০ম ব্যাচ
এছাড়া ফৌজদারহাটের নিম্নোক্ত ক্যাডেটরা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন যাদের অনেকেই খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা :
- উইং কমান্ডার (অব.) এম. ওয়ালি উল্লাহ, ১ম ব্যাচ (এন রোমেলের কল্যাণে পদ সঠিক করা হয়েছে )
- মো. আবদুর রব, ২য় ব্যাচ
- কর্ণেল (অব.) আবু তাহের সালাউদ্দিন, ৪র্থ ব্যাচ
- ড. এম মুজিবুর রহমান, পি এইচ.ডি, ৪র্থ ব্যাচ
- লে. জেনারেল (অব.) আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, বীর বিক্রম ৫ম ব্যাচ (এন রোমেলের কল্যাণে পদক সঠিক করা হয়েছে )
- মেজর মো. রওশন ইয়াজদানি ভূঁইয়া, মৃত, ৬ষ্ঠ ব্যাচ (রওশনকে কি মৃত বলা যায়। জিয়াকে হত্যার মিথ্যা আরোপ দিয়ে রওশনকে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়) শহীদকে নিয়ে লেখার লিঙ্ক
- মেজর জেনারেল মো. আশরাফ হোসেইন, মৃত, ৬ষ্ঠ ব্যাচ
- কামরুল হক, বীর বিক্রম, ৭ম ব্যাচ
- কাজী মুহাম্মদ আলী আনোয়ার, ৮ম ব্যাচ
- এস. এম ইকবাল রশিদ, ৮ম ব্যাচ
- মেজর জেনারেল (অব.) Sayeed আহমেদ, বীর প্রতিক, ৮ম ব্যাচ (নামটি সংশোধনে সাহায্য করেছে এমজিসিসির আন নি )
- মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবারাহিম, বীর প্রতিক, ৯ম ব্যাচ (এন রোমেলের কল্যাণে পদক সঠিক করা হয়েছে )
- লে. কর্ণেল (অব.) মীর মুখলেসুর রহমান, ৯ম ব্যাচ
- সৈয়দ আবদুর রাশেদ, ৯ম ব্যাচ
- ড. আজাদুল ইসলাম, পি এইচ.ডি, ১০ম ব্যাচ
- ড. কায়সার এম হামিদুল হক, পি এইচ.ডি, ১০ম ব্যাচ
- ক্যাপ্টেন (অব.) হুমায়ুন কবির, বীর প্রতিক, ১০ম ব্যাচ
- মেজর জেনারেল (অব.) ইমামুজ্জামান, বীর বিক্রম, ১০ম ব্যাচ
- ইশরাক আহমেদ, ১০ম ব্যাচ
- মেজর (অব.) হাশমি মুস্তফা কামাল, ১০ম ব্যাচ
- লে. কর্ণেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ এ জহির, বীর প্রতিক, ১০ম ব্যাচ
- এ এফ এম এ হারিস, ১১তম ব্যাচ
- মেজর (অব.) সৈয়দ মুনিবুর রহমান, ১১তম ব্যাচ
- মেজর (অব.) দিদার আতোয়ার হুসেইন, ১১তম ব্যাচ
- মেজর (অব.) সৈয়দ মিজানুর রহমান, ১১তম ব্যাচ
- ড. শাহরিয়ার হুদা, পি এইচ.ডি, ১১তম ব্যাচ
- ক্যাপ্টেন (অব.) আহসান আজিজ শেলী, ১২তম ব্যাচ
- ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আবদুর রহিম, ১২তম ব্যাচ
- এম ইবরাহিম আদিল খান, ১২তম ব্যাচ
- আনিস কাদেরী, ১৩তম ব্যাচ
- নজরুল কামাল, ১৩তম ব্যাচ
- এ কে এম শওকত আমিন, ১৩তম ব্যাচ
- বেলাল উদ্দিন, ১৩তম ব্যাচ
- মুহাম্মদ আবদুর রহিম, ১৪তম ব্যাচ
- কর্ণেল (অব.) মাহমুদ রহমান চৌধুরী, ১৫তম ব্যাচ
- লে. জেনারেল মোল্লাহ ফজলে আকবর, ১৫তম ব্যাচ
ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
মুক্তিযুদ্ধে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
- শহীদ আরবাব আখতার
পরবর্তিতে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের বীরগাথা হাতে আসে। লিঙ্ক।
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ
মুক্তিযুদ্ধে মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ
কলেজ যখন পুরোদমে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তখনই শুরু হয় স্বাধীনতা যুদ্ধ। দুঃখজনক হলেও সত্য যে ১৯৭১ সালে কলেজের অধ্যক্ষ এবং এডজুটেন্ট দুজনই ছিলেন পাকিস্তানী। রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে যেখানে এডজুটেন্টই যুদ্ধে যেতে ক্যাডেটদের উৎসাহিত করেছেন সেখানে মোমেনশাহীর অবস্থা ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। মেজর কাইউম ছিলেন এডজুটেন্ট। এই প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বেশ কিছু ক্যাডেট যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
- শহীদ খোরশেদ তারই উদাহরণ।
- এছাড়াও আরও কয়েকজন যুদ্ধে অংশ নেন এবং তাদের মধ্যে কয়েকজন আবার যুদ্ধ শেষে কলেজে ফিরে আসেন।
রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ
মুক্তিযুদ্ধে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ
১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের শোষন, শাসন ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে যে আন্দোলন দানা বেধে উঠছিল তা আইয়ুব ক্যাডেট কলেজকেও প্রভাবিত করেছিল। কলেজের অধ্যক্ষ এম বকীয়তুল্লাহর নেতৃত্বে অ্যাডজুটেন্ট ক্যাপ্টেন রশীদ, শিক্ষকবৃন্দ,কর্মচারীবৃন্দ এবং সকল ক্যাডেট অহিংস এবং অসহযোগ আন্দোলন সক্রিয়ভাবে সমর্থন করেন। দেশের রাজনৈতিক অবস্থা ক্রমেই জটিল এবং অস্থিতিশীল হয়ে ওঠার প্রেক্ষিতে উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের নির্দেশে ১৯৭১ সালের ৯ মার্চ আইয়ুব ক্যাডেট কলেজ বন্ধ করে দেয়া হয় এবং ক্যাডেটদের বাড়ি পাঠিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু ৭জন সাহসী ক্যাডেট বাড়িতে না গিয়ে রাজশাহী অবস্থান করে। তারা সেখানে বড় বড় ছাত্র নেতা এবং রাজনৈতিক নেতাদের সংস্শর্শে এসে আন্দোলনে সম্পৃক্ত হতে অনুপ্রানিত হয়। সেই ৭ জন হলেন-
- কলেজ প্রিফেক্ট ক্যাডেট মোশাররফ, দ্বাদশ শ্রেনী, ক্যাডেট নং ৩৭,
- ক্যাডেট তালেবুল মওলা চৌধুরী, দ্বাদশ শ্রেনী, ক্যাডেট নং ৪৮,
- ক্যাডেট মনিশ দেওয়ান, দ্বাদশ শ্রেনী, ক্যাডেট নং ৭৪,
- ক্যাডেট খায়রুল, একাদশ শ্রেণী, ক্যাডেট নং ৭৮,
- ক্যাডেট আফজাল, একাদশ শ্রেণী, ক্যাডেট নং ৯৩,
- ক্যাডেট আমিন, একাদশ শ্রেণী, ক্যাডেট নং ১০৯,
- ক্যাডেট মনোয়ার, একাদশ শ্রেণী, ক্যাডেট নং ১২৫ ।
২৩ মার্চ আইয়ুব ক্যাডেট কলেজের নাম সর্বসম্মতিক্রমে ‘মুক্তারপুর ক্যাডেট কলেজ’ রাখা হয় এবং পাকিস্তানের পতাকার পরিবর্তে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। ঐদিন সন্ধ্যায় স্থানীয় জনগণ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এক বিশাল মিছিল নিয়ে ক্যাডেট কলেজ এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা প্রদক্ষিণ করে। কলেজের অধ্যক্ষ এম বকীয়তুল্লাহ ক্যাডেট কলেজ পরিবারকে সাথে নিয়ে এ মিছিলে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন। এভাবে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ স্থানীয় জনতার সাথে একাত্ব হয়ে পাকিস্তান বিরোধী একটি আন্দোলন সংগঠিত করে।
২৭ মার্চ অধ্যক্ষের অনুমতি ও সমর্থনে কলেজের প্রথম বাঙ্গালী অ্যাডজুটেন্ট ক্যাপ্টেন রশীদ শিক্ষক এবং কর্মচারীদের সাথে নিয়ে রাজশাহীর দক্ষিণ অংশে মুক্তিসংগ্রাম চালানোর দায়িত্ব নেন । তাঁকে সহযোগিতা করেন বাংলার শিক্ষক আবু বকর সিদ্দিকী, মিলিটারী সাইন্সের শিক্ষক শামসুল আলম, ওয়ার্কশপ ইনস্ট্রাক্টর মোয়াজ্জেম হোসেন, হাবিলদার ইউসুফ প্রমুখ । ক্যাডেট এস এ মমিন ( হিটলু) বগুড়ায় সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ করেন। কিন্তু পাক সেনাদের হাতে ধরা পড়েন এবং ২৯ মার্চ তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। মুক্তিসংগ্রামে তিনি প্রথম ক্যাডেট শহীদ। ৩০ মার্চ অধ্যক্ষ মোঃ বকীয়তুল্লাহ পদ্মা নদী পার হয়ে ভারতে চলে যান। পরবর্তীতে তিনি কোলকাতার বাংলাদেশ মিশনে ‘ইয়ুথ ক্যাম্প’ এর পরিচালক হন।
১২ এপ্রিল সন্ধ্যায় বিড়ালদহতে পাক বাহিনীর সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। ভারী অস্ত্রে সজ্জিত বিশাল পাক বাহিনীর সাথে আপ্রাণ চেস্টা করেও পেরে ওঠেননি। ঐ যুদ্ধে আবু বকর সিদ্দীক বীরত্বের সাথে লড়াই করে শহীদ হন। এজন্য তাকে বীর বিক্রম খেতাব দেয়া হয়। ১৩ এপ্রিল পাক বাহিনী সারদা পুলিশ একাডেমীতে প্রবেশ করে। ঐ দিন ক্যাডেট মন্নাফ সারদা বাজারের কাছে পাক বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে তার ভাইসহ শহীদ হন। পুলিশ একাডেমীর দখল নেয়ার পর শুরু হয় গণহত্যা। পদ্মা নদীর তীরে প্রতিদিন অসংখ্য বাঙ্গালীকে হত্যা করা হয়। এ সময় জীবন বাচাতে অনেক লোক পদ্মা নদী পার হয়ে ভারতের পশ্চিম বঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলায় চলে যান। ক্যাপ্টেন রশীদ তখন কাজীপাড়া ক্যাম্পের কমান্ডার ছিলেন। তিনি শেখপাড়া এবং কাজীপাড়া ক্যাম্পে গেরিলা প্রশিক্ষণ দিতেন। ক্যাপ্টেন রশীদ পরবর্তীতে পদোন্নতি পেয়ে মেজর হন এবং ৭ নং সেক্টরাধীন ৪ নং সাব সেক্টর এর কমান্ডার এর দায়িত্ব পান। মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় তিনি ‘বীর প্রতীক’ খেতাব পান। মিলিটারী সাইন্সের শিক্ষক শামসুল আলম বাংলাদেশের প্রথম ওয়ার কমিশনে যোগ দিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় তিনি ‘বীর প্রতীক’খেতাব পেয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের ১৮ জন শহীদ হয়েছেন । তারা হলেন-
- এ বি সিদ্দিকী বীর বিক্রম, শিক্ষক,
- আব্দুর রাজ্জাক, কেয়াটেকার,
- মোঃ খায়রুল আলম, অফিস সহকারী,
- মোঃ আজিজুল হক, পিওন,
- মোঃ সালাহ উদ্দিন, মেস ওয়েটার,
- মোঃ নূরুল হক, হাউস বেয়ারার,
- মোঃ ফয়জুদ্দিন শেখ, হাউস বেয়ারার,
- শ্রী জংগুরাম জমাদার, হেড সুইপার,
- শ্রী জগদীশ জমাদার, সুইপার,
- শ্রী বধুরাম জমাদার, সুইপার,
- ক্যাডেট আব্দুল মন্নাফ, ক্যাডেট নং ২৫৯,
- ক্যাডেট এস এ মোমিন, ক্যাডেট নং ৩৫, (শাহ মমিনুল হক হিটলু) – শহীদকে নিয়ে লেখার লিঙ্ক
- ক্যাডেট মাজিদ রেনা, ক্যাডেট নং ১৬০,
- ক্যাডেট মোঃ জাকারিয়া, ক্যাডেট নং ,২২৩
- ক্যাডেট মোঃ আবতাব আলম, ক্যাডেট নং ২৩৫,
- ক্যাডেট মোহাম্মদ ইনাম, ক্যাডেট নং ২৪৮,
- ক্যাডেট আবদুল্লাহ্ আল-মামুন, ক্যাডেট নং ২৫৭ এবং (নেকভি ৯৩-৯৯ এর কল্যাণে নাম টি সঠিক করা হয়েছে )
- ক্যাডেট হান্নান আশরাফ, ক্যাডেট নং ৩৫৩।
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলব না।
দুঃসহ এ বেদনার কণ্টক পথ বেয়ে
শোষণের নাগপাশ ছিঁড়লে যারা
আমরা তোমাদের ভুলব না।
যুগের নিষ্ঠুর বন্ধন হতে
মুক্তির এ বারতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলব না।
কৃষাণ-কৃষাণীর গানে গানে
পদ্মা-মেঘনার কলতানে
বাউলের একতারাতে
আনন্দ ঝংকারে
তোমাদের নাম ঝংকৃত হবে।
নতুন স্বদেশ গড়ার পথে
তোমরা চিরদিন দিশারী রবে।
আমরা তোমাদের ভুলব না।।
কথাঃ গোবিন্দ হালদার
সুরঃ আপেল মাহমুদ
গেয়েছেনঃ স্বপ্না রায়
ছবিঃ ওরা ১১ জন (১৯৭২)
শ্রেষ্ঠাংশেঃ খসরু, রাজ্জাক, শাবানা, নূতন, হাসান ইমাম, আলতাফ, মুরাদ, নান্টু বেবী, আবু, খলিল চৌধুরী, মুরাদ, নান্টু।
সংগীতঃ খোন্দকার নুরুল আলম
কাহিনীঃ আল মাসুদ
প্রযোজনাঃ মাসুদ পারভেজ
পরিচালকঃ চাষী নজরুল ইসলাম
*** তথ্য ইত্যাদি তে ভুল থাকা অস্বাভাবিক নয়। নজরে আসলে জানিয়ে দিলে উপকৃত হবো।
*** ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ এর বিষয়ে প্রায় কোন তথ্যই খুঁজে পাওয়া যায়নি। কেউ সাহায্য করলে উপকৃত হবো।
*** উপরের তথ্য্সমূহ এর বেশিরভাগ উইকি থেকে নেয়া। ভুল থাকলে ধরিয়ে দিলে কৃতার্থ থাকিব।
*** সানাউল্লাহ ভাই (সাঈফ ভাই এর লেখার অনুবাদ) , মোস্তাফিজ ভাই ও দিবস এর লেখার লিঙ্ক সংযুক্ত করা হয়েছে।
প্রথম। 😀
::salute:: ::salute:: ::salute::
হাজার সালাম জানাই শহীদ ভাইদের।
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
:teacup:
::salute::
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
সবকটা জানালা খুলে দাওনা
সবকটা জানালা খুলে দাওনা
আমি গাইব গাইব বিজয়েরই গান
ওরা আসবে চুপি চুপি যারা এই দেশটাকে
ভালোবেসে দিয়ে গেছে প্রাণ।।
চোখ থেকে মুছে ফেল অশ্রুটুকু
এমন খুশির দিনে কাঁদতে নেই
হারানো স্মৃতি বেদনাতে
একাকার করে মন ডাক দিলে
ওরা আসবে চুপি চুপি যারা এই দেশটাকে
কেউ যেন ভুল করে গেয়নাক
মন ভাঙা গান।।
আজ আমি সারানিশি থাকব জেগে
ঘরের আলো সব আঁধার করে।
তৈরি রাখব আতর গোলাপ
এদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে
ওরা আসবে চুপি চুপি যারা এই দেশটাকে
কেউ যেন ভুল করে গেয়নাকো
মন ভাঙা গান।।
কন্ঠঃ সাবিনা ইয়াসমীন
সুরকারঃ আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবল
গীতিকারঃ নজরুল ইসলাম বাবু
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
::salute::
ভালো থাকা অনেক সহজ।
::salute:: :teacup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
নিজের কলেজের আরবাব আখতার ভাই সম্পর্কে বলতে গেলে কিছুই জানি না...নিজের কাছেই লজ্জা লাগছে... 🙁
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
এবার জানা হবে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
চারটি পুরাতন কলেজ ভাগ্যবান।
তাদের উচিত শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের নাম গেট দিয়ে ঢোকার মুখে একটা ফলকে বা ভাষ্কর্যে স্থান দেয়া।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই
::salute::
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
::salute:: ::salute:: ::salute::
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
::salute:: ::salute:: ::salute::
:teacup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মোস্তাফিজ ভাই র ক ক ক্যা ন- ২৫৭ শহীদ ক্যাডেট এর নাম আপনার নামফলকে একরকম কিন্তু উপরে পোষ্টারে প্লাস মন্তব্যে নেকভি ভিন্ন জানিয়েছে।
একটু দেখবেন কি?
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
গ্রেট পোস্ট ! :boss:
:teacup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
ইসিএফে দেখলাম এই লেখায় এক মুক্তিযোদ্ধা বড় ভাইয়ের সামরিক পদমর্যাদা ভুল লেখা নিয়ে তুলকালাম কান্ড চালালেন ফৌজদারহাটের রোমেল ভাই। যতটা না সমালোচনা তারচেয়ে বেশী ছিল লেখকের প্রতি ব্যক্তিগত আক্রোশ। এবং সেটা সবাই ধরিয়ে দেয়ার পরেও তিনি প্রাণপনে নিজ অবস্থান সঠিক প্রমাণের চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন (যেটা সাধারণত এধরনের পরিস্থিত সৃষ্টি হলে আমিও কিছুটা করি)
তবে একজন মানুষের বুদ্ধি ও যুক্তিস্থাপন যে এত চমৎকারভাবে স্থূল হতে পারে সেটা সেখানে উনার মন্তব্য গুলো না দেখলে জানা হতো না।
বিভিন্ন লেখা ও অনলাইন তথ্যগুলো একত্রে এনে একসাথে জোড়া দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এর আগে মোস্তাফিজ ভাইয়ের লেখায় বলেছি, আবার বলছি, ৬টি বছর লাইব্রেরীর নাম শহীদ খুরশিদ স্মৃতি গ্রন্থাগার দেখে এসেছি। নামের আগে শহীদ দেখে ধরে নিয়েছি উনি মুক্তিযু্দ্ধে শহীদ। কিন্তু এর বাইরে আর কিছু জানতে চাই নি। ব্যর্থতা কার সেটা নিয়ে কথা বাড়াবো না, অন্তত এবার দেশে গিয়ে চেষ্টা করবো শহীদ খুরশিদ ভাই সম্পর্কে জানতে। কথা দিলাম!
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
এইটাই পাওয়া। ধন্যবাদ।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
ইসিএফের ঐ ব্যাপারে কিছু বলতে চাই না।
ওখানেও বলি নাই।
পরে আলাদা একটা পোষ্ট দেয়া হইছে। ঐটা আরো বিনোদন।
নিজেকে ইদানিং মহাপুরুষ মনে হয়।
আয়নায় নিজেকে বলি, " কি করে পারো রাজীব!"
কিছুদিন আগে গাধার পিঠে চড়ার কথা বলেছিলাম না, সেজন্যই বলা।
আগের যুগে মহাপুরুষরা গাধায় চড়তেন।
অনেক নবীরাও।
আজ আমার এক নাস্তিক বন্ধু আমাকে কি এক কথায় জিজ্ঞাসা করলো, মক্কায় কোন এক পাহাড় আছে না; হজ্জ করার সময় মানুষজন ল্যাংটা হইয়া দৌড়া দৌড়ি করে!
আমার তো আক্কেল গুড়ুম। এ বলে কি!
তারে বললাম এমন তো জানি না।
তবে সাফা আর মারওয়া পাহাড়ে দৌড়াদৌড়ি করতে হয় কিন্তু তাআ কাপড় পড়েই।
সে তখন বললো, আরে ঐ তো এক খন্ড না দুই খন্ড কাপড় পইড়া আর কি!
আমি তারে বললাম ঐটা হজ্জের সময়ের পোষাক। এর মানে হইলো দুনিয়ার সকল বাবুয়ানা থেকে মুক্ত। এনিটাইম রেডি ফর ডেথ।
সে ভাবছিলো যেহেতু ধর্মে আমার দুর্মতি তাই ধর্ম বিরোধী কথায় আমি বাহবা দিবো।
যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা।
মনে মনে শুধু বলি, আই এম নট টিন এনি মোর।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
চমৎকার কথা বললেন। সমস্যাটা ঐখানেই। দুই পাশেই কমবেশী সবার চুলকায়। "সহনশীল" শব্দটারে বাঙলা অভিধান থেইকা বহিষ্কার করার সময় হইয়া গেসে! বাঙলাদেশে ধর্মের সহনশীলতা অন্তত আমার পড়ে নাই। আর নিধার্মী যারা উনারাও মুরগীর পালক নিয়া ঘুইড়া বেড়ান। চান্স পাইলেই কাতুকুতু! যাই হোক, কাজের কথা হইলো, শহীদ খুরশিদ ভাইকে নিয়ে কাজ করতে হবে। বাড়ি কোথায় এইটা বাইর করতে পারলে, আর সেটা যদি টাঙ্গাইল বা ময়মনসিংহ হয় কাজটা আরো সহজ হয়ে যাবে আশা করা যায়। দেখা যাক।
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
:clap: :clap: :clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
সাময়িক সময়ের জন্য হইলেও বর্তমান আরসিসি, এমসিসি ছিল, মুক্তারপুর ক্যাডেট কলেজ! 😛
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ভাইয়া, খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট নিঃসন্দেহে। ছোট্ট একটা সংশোধনী দরকার। আরসিসি শহীদের তালিকায় আব্দুল্লাহ-আল-মামুনের নামটি পোস্টারে ঠিকঠাক থাকলেও লেখায় ভুলবশত আব্দুল্লাহ-আল-আমিন (ক্যাডেট নং ২৫৭) এসেছে। উনি মাত্র ১৫-১৬ বছর বয়সে সাহসিকতা, মাতৃভুমির জন্য কিছু করার তাড়না, দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের যে উজ্জ্বল উদাহরণ সৃস্টি করেছেন আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে, তার জন্য ক্যাডেট কলেজ ফ্যামিলির সকলেই গর্ববোধ করবেন। আমার সংগ্রহে থাকা কিছু ছবি, পেপার কাটিং, ও একটি সাক্ষৎকারের অংশবিশেষ শেয়ার করছি (এর আগে ইসিএফেও দিয়েছিলাম)।
ধন্যবাদ।
হ্যা আগে পড়েছিলাম।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আর সি সি র নাম ফলক টা দেখ।
কলেজ এর তো ভুল করার কথা না। :bash:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এইটুকু নিশ্চিত যে, নামের একটি অংশে মামুন আছে। উনার ছবির উপরে মামুন লেখা আছে আর নেমপ্লেটে ক্যাডেট নং ২৫৭, রকক এর আপ্যুলেট সবই উনার আইডেনটিটি নিশ্চিত করে। হতে পারে ডাক নাম মামুন। কিন্তু পোস্টারে পুরো নাম আব্দুল্লাহ আল মামুন আছে, এটি নিশ্চয় কাকতালীয় নয়।
:thumbup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এছাড়াও উত্তরবঙ্গের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রধান সংগঠক (৭নং সেক্টর) প্রয়াত রাজনীতিবিদ আব্দুল জলিল, বিশিস্ট মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও লেখক ডঃ সুকুমার বিশ্বাষকে দেয়া তার সাক্ষাৎকারে খুব গুরুত্বের সাথে ক্যাডেট মামুনের সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের কথা উল্লেখ করেন। অংশবিশেষটি:
প্র : ১৯৭১ সালের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে আপনার জীবনে অনেক ঘটনা ঘটেছে, অনেক কিছু দেখেছেন, অনেক কিছুর সাথে যুক্ত ছিলেন, অনেক কিছু ফেস করেছেন। এই সময় কালে আপনার স্মরণীয় কোনো ঘটনা কি আপনার মনে আছে-যেটা এখনও আপনার স্মৃতিকে নাড়া দেয়?
উ: [...]
আর একটা ঘটনা আমাকে মাঝে মাঝেই পীড়িত করে। নওগাঁতে মামুন বলে একটা ছেলে ছিলো। সে তখন রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে পড়তো। সেই ছেলেকে একটা ক্যাম্পে আমি রিক্রুট করতে বাধ্য হয়েছিলাম ফর হায়ার ট্রেনিং। আমি প্রথমে ঐ ছেলেকে রিক্রুট করি নাই। ওকে রিক্রুট না করে যে সব ছেলেদের রিক্রুট করেছি তাদের ফাইনাল তালিকা করে ঐ ছেলেদের ট্রাকে উঠায়ে দিয়ে আমি খেতে বসছি। এর মধ্যে ঐ ছেলে আমার কাছে যেয়ে কান্নাকাটি শুরু করেছে। বলে যে, আমি মুক্তিযুদ্ধে যাবো। মুক্তিযুদ্ধ করার জন্য আমি আসছি।
আমি তাকে বললাম, তুমি এই ক্যাম্পেই থাকো। এখানেই ট্রেনিং নাও। এখানেই মুক্তিযুদ্ধের সকল কাজে তুমি আমাদের সাহায্য করো। তোমার বয়স হয় নাই। তোমার সেই শক্তি, সাহস এখনও তো অর্জন হয় নাই। কি নিয়ে যুদ্ধ করবা? একটা রাইফেল নিয়ে দৌড়াতে হবে। রাইফেল নিয়ে ট্রেনিং নিতে হবে। সেটা তো তুমি পারবা না। কারণ তোমার বয়স কম ও শরীরের গঠনও সেরকম না। তুমি বাচ্চা ছেলে। তখন তার খুব বেশি হলে ১৫/১৬ বছর বয়সও হবে না। তারপরও সে বলে, না, আমি যুদ্ধে যাবো। কান্নাকাটি শুরু করলো। কান্নাকাটি শুরু করার পরে ওকে আমি ইনক্লুড করে পাঠায় দিলাম হায়ার ট্রেনিংয়ে। ট্রেনিং নিয়ে আসার পরে হি ওয়াজ ইনডাকটেড।
ছেলেটার মান্দা থানায় বাড়ি। বাবার নাম হলো ড. নজরুল ইসলাম। ওর নাম হচ্ছে মামুন। ট্রেনিং নিয়ে আসার পর ইনডাকটেড হয়ে একদিন সে কিভাবে শুনেছে যে, পাঞ্জাবিরা ফেরিঘাট দিয়ে নদী ক্রস করবে। আত্রাই নদী দিয়ে মান্দা থানার ডিভিশন আছে। এই খবর পেয়ে ওরা ৩/৪ জন ওখানে গেছে উইথ গ্রেনেড। ৫/৬টা করে গ্রেনেড তারা নিয়ে গেছে। আর্মির ট্রাকে বা জীপে গ্রেনেড দিয়ে তারা অ্যাটাক করে সেটা উড়িয়ে দেবে। তারা দেখলো সত্যিই আর্মি সেখান দিয়ে পার হচ্ছে। তখন সে গ্রেনেড ছুঁড়ে। মামুন তিনটা গ্রেনেডই ছুঁড়েছিলো। কিন্তু আনফরচুনেটলি তার তিনটার একটাও বার্স্ট হয় নাই। পরে আর্মি তাকে ধরে ফেলে। আর্মি তাকে ধরার পরে ট্রাকের পেছনে রশিতে বেঁধেছে। ওখান থেকে ট্রাকের পিছনে রশিতে বেঁধে টেনে নিয়ে আসছে নওগাঁ টাউন পর্যন্ত। নওগাঁ টাউন ওখান থেকে ১৮ মাইল দূরে। নওগাঁ টাউনে এনে আবার টাউনের মধ্যে ঘুরিয়েছে। যখন ঘোরানো শেষ হয়েছে তখন তার মাথাটুকু বাদ দিয়ে গোটা বডিতে কোনো মাংস ছিলো না। শুধু হাড়। তারপর তাকে তারা ফেলে দিয়েছে। দেশ স্বাধীনের পরে মামুনের নামে আমি কলেজ করেছি, স্কুল করেছি, তার স্মৃতিকে ধারণ করার জন্য।
এই ঘটনাগুলো যখন মনে হয় তখন আমি আমার আবেগ ধরে রাখতে পারি না। ওই অতটুকু একটা বাচ্চা ছেলে! মুক্তিযুদ্ধের প্রতি তার কি আকর্ষণ। এসব ঘটনা আগামী দিনের মানুষদের প্রেরণার উৎস হিসাবে সমাজে কাজ করবে বলে আমি মনে করি। মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসগুলো যদি আমরা লালন করতে পারি, সঠিক ইতিহাস যদি আমরা জনগণের কাছে তুলে ধরতে পারি তাহলে আমাদের আগামী প্রজন্ম প্রেরণা পাবে।
ধন্যবাদ ভাই এই ঘটনাগুলো তুলে ধরার জন্য। দুঃখজনক হলো এই সত্য ঘটনাগুলো কজন মানুষ জানে? আমি নিজেই জানতাম না। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বর্বরতার কথাই বা কয়জন জানে? ঠিক মত জানানোর ব্যবস্থা করলে আজকে এরকম উদ্ভট নতুন প্রজন্মের সৃষ্টি হয় না।
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
নওগাঁ জেলাশহরের শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ ও সাধারন ছাত্রছাত্রীরা যে একমাত্র মার্কেট ও তৎসংলগ্ন দোকানগুলি থেকে বই পুস্তক কিনে থাকেন, সেই পৌরসভার মালিকাধীন মার্কেট উনার স্মৃতিরক্ষার্থে ও নামানুসারে 'শহীদ মামুন পৌর মার্কেট' রাখা হয়েছে। এগুলি সবই এক ধরনের সচেনতা থেকে করা হয়েছে। সমস্যা হচ্ছে আমরা এগুলি ভুলে যেতেই বেশী স্বচ্ছন্দ বোধ করি মনে হয়।
স্থানীয়রা ঠিকই উনার কথা মনে রেখেছেন। মন্দের ভাল। তবে দেরীতে হলেও আমরা নাহয় শুরু করলাম! চিন্তা করছি পাঠ্যক্রমে না হলেও ক্যাডেট কলেজের বিভিন্ন প্রতিযোগিতা বা অনুষ্ঠান উদযাপনের মধ্য দিয়ে এই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনবৃত্তান্ত, ঘটনা তুলে ধরাই যায়। যদিও ক্যাডেটদের কাছে সেটা চরম বিরক্তি হয়ে দাঁড়াবে। ছুটির দিনে ফল-ইন মানেই বিরক্তি! 😕
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
শহীদ মামুন নিয়ে অনেক বিভ্রান্তিমূলক তথ্য সকলেই দিচ্চেন আমরা শহীদ মামুন কে নিয়ে কাজ করছি। সকলেই সঠিক তথ্য দিবেন।
যদি কোন তথ্যগত ভুল থাকে তবে জানিয়ে দিলে বাধিত থাকিব।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:boss: :boss: :boss:
ধন্যবাদ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
Rajib Ahmed bhai..kindly correct the followings..... ল্যাফটেন্যান্ট মো. আনোয়ার হোসেন ------- লেফটেন্যান্ট মো. আনোয়ার হোসেন //// উইং কমোডর (অব.) এম. ওয়ালি উল্লাহ, ১ম ব্যাচ ----- Wing Commander ///// লে. জেনারেল (অব.) আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, ৫ম ব্যাচ ---- Bir Bikrom to be added /// মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবারাহিম, ৯ম ব্যাচ ---- Syed Muhammad Ibrahim Bir Protik, //////// আনিস কাদেরী, ১৩তম ব্যাচ --- Anis Quadri ////
অসাধারন পোষ্ট।
প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধারই বীরত্বের ইতিহাস আছে। আমরা জানি না। মামুন ভাইয়ের বীরত্বের মত।
জেনে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ রাজীব ভাইকে।
মানুষ* হতে চাই। *শর্ত প্রযোজ্য
:teacup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
salute :salute:
ধন্যবাদ।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মেজর কাম্রুল হাসান ভুইয়া ফ্রীদম ফাইটার ছিলেন (I can write very well in bangla, Such I would advise you to contact to Mj. Karrul Hasan Bhai of JCC who can give more details of freedom fighters from JCC)
ধন্যবাদ।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ