বিশ্বের সকল নাস্তিক free thinkers রা এক জটিল রোগে আক্রান্ত যাকে বলে islamophobia.আমাদের এ বাংলার নাস্তিক মুক্তমনারা (!?) ও কঠিনভাবে এ রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে।এ রোগের অপর নাম truthphobia.আমি এ রোগের বৈজ্ঞানিক নাম দিয়েছি kufrun munafiqunsis.ইসলামকে অস্বীকার করে তো তারা কাফির হয়েছে সাথে সাথে এমন কিছু করে বসে যেগুলো তারা বিশ্বাস করে না বললেও হরহামেশা করে যাচ্ছে।সে সকল জিনিস তারা নিজেরা করে অথচ একজন মুসলিম করলে তাদের গা চুলকায়।তার মধ্যে গুরুত্ব পূর্ন কিছু পয়েন্ট নিচে তুলে ধরলাম।
১.তারা বস্তুকে চিরঞ্জীব কেঊ সৃষ্টি করে নি,এ কথা বিশ্বাস করে।প্রকৃতি থেকে সব সৃষ্ট এ কথার প্রতি তারা সাচ্চা ইমান রাখে।তো আমি আল্লাহকে চিরঞ্জীব বিশ্বাস করলে,আর আল্লাহই সব কিছু সৃষ্টি করেছেন এ কথা বিশ্বাস করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
২. তাদের মন মগজ থেকে যা বের হয় তা পশ্চিমা প্রভুদের শেখানো বুলি ছাড়া আর কিছু নয়।তো আরবের মুহাম্মদ (সঃ) এর শেখানো বুলি আমি আওড়াইলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
৩. পশ্চিমাদের থেকে প্রাপ্ত secularism আর democracy গুনগান গাইতে গাইতে তোমরা মুখের ফেনা বের করে ফেল।আমি ইসলামের শাসন ব্যবস্থা আর খিলাফতের কথা বললে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
৪. রাশিয়ানদের থেকে ধার করা communism এর বুলি তাদের কাছে অতীব প্রিয়।আমি আরবে আগত ইসলামী অর্থব্যবস্থা যা পুরো মানবজাতির জন্য এসেছে সেটা নিয়ে কথা বললে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
৫. গত পরশু ঢাকা ভার্সিটির ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখলাম মার্ক্সবাদের উপর আলোচনার পোস্টার।আলোচনার একটি অন্যতম বিষয় ছিল “রনকৌশল” ,আমি ইসলামের জিহাদ নিয়ে আলোচনা করলে ,আমি বদর, উহুদ,খন্দক,খাইবার,তাবুক,মুতার যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
আমাকে কেন জংগীর লেবেল,মৌলবাদীর লেবেল দেয়া হবে?
৬. প্রতিবছর মুক্তমনারা ফ্রেব্রুয়ারীতে ডারউইনের জন্ম বলে darwin’s day পালন করে।এ বছর টিভিতে দেখেছিলাম মার্চে কাল মার্ক্সের জন্ম বলে কাল মার্ক্সের জীবনী ও তার অবদান নিয়ে হুলুস্থুল আলোচনা চলছে।তো রবিউল আউয়াল আসলে মহানবী (সঃ) এর জীবনী নিয়ে আলোচনা করলে (মিলাদুন্নবীর কথা বলছি না।এটা বিদআত)তোমার গা চুলকায় ক্যান?
৭. তোমরা মৃত মানুষের জন্য নীরবতা পালন করবে আর আমি দু হাত তুলে দোয়া করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
৮. বৈশাখ আসলে চারদিকে রংগের ছড়াছড়ি, ঐতিহ্যের নামে মূর্তি বানাও মুখোশ বানিয়ে টাকা নষ্ট কর,দেয়ালে দেয়ালে হুদাই চিকা মার, আমি কুরবানী করে টাকা নষ্ট করলে (তোমাদের ভাষায়) , তোমার গা চুলকায় ক্যান?
৯. ব্রিটিশদের আইন পড়ে তুমি বিচার কর,আমি আরবে আসা সকল মানবজাতির জন্য আল্লাহ প্রেরিত আইনে বিচার করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
১০. তোমরা পশ্চিমাদের পোশাক অনুকরন কর,আমি আমার নবীর পোশাক অনুকরন করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
১১. বেকহামকে ভালবেসে তার চুলের স্টাইল নকল কর,মুখের সৌন্দর্যের জন্য জেন্টস উপটান ব্যবহার কর,আমি আমার নবীকে ভালবেসে মুখের সৌন্দর্য দাঁড়ি রাখলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
১২. পশ্চিমাদের থেকে হাওলাত করা অর্ধনগ্ন নারীর ড্রেসকে স্টাইল বানাবা আমাদের নারীরা হিজাব করলে (এটাই মুসলিম নারীদের স্টাইল)তোমার গা চুলকায় ক্যান?
তোমার আসলে চুলকানি অনেক বেড়ে গেছে।এ যে এক কঠিক রোগের আলামত।অতিসত্বর সত্যের মলম লাগাও,মলম লাগাও বিবেক ও যুক্তির।নাহয় কিন্তু পচন ঠেকাতে পারবা না।
বিঃদ্রঃ সব সময় শুদ্ধ ভাষায় লেখালেখি খুব বেশি robotic মনে হয়।তাই দু একটা আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করলাম।
সিসিবি-র একটি কার্যকর মডারেশন প্যানেল কেন দরকার তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছি।
এমন অখাদ্য একটি পোস্ট এই ব্লগের প্রথম পাতায় শোভা পাচ্ছে ভাবতেই পারছিনা।
আমার অবিশ্বাস বা এ লেখায় বিশ্বাসের থিকথিকে পুরুত্ব, কোনটাই আমার বিবেচ্য নয় এমুহুর্তে। আমাকে বরং আতংকিত করছে সাদিকের দৃষ্টিভঙ্গি। দেশের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ে যদি এই ছেলের এ দশা হয়, তাইলে আর আশা কই.....
স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, এই শ্রেণীর এক্স ক্যাডেট দের সাথে এক কাতারে নিজেকে দেখতে রাজী নই। গা চুলকায়, যাদের কমন সেন্স আছে বলে মনে করি তাদের সেটা না থাকলে খুবই চুলকায় বৈকি। সেটা অর্জন করো সাদিক, তাহলে আর কারো মলম লাগবেনা।
নূপুর ভাইয়ের সাথে আমি পুরাই সহমত।
বস মনের কথা কইছেন। ধন্যবাদ।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
একদম সহমত। সপ্তাহে একটি নতুন লেখা আসলেও সেই অবস্থা গ্রহণ করতে পারবো কিন্তু এমন আপত্তিকর অখাদ্য ব্লগ পড়তে চাই না।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
কেন?
কেন?
কেন?
চমতকার সব প্রশ্নের উত্থাপন।
আমি ছোট নাস্তিক। নও মুসলিমদের মতন নও নাস্তিক হইছি। উস্তাদেরা হয়তো প্রশ্নগুলোর সুন্দর উত্তর হয়তো তারা দিতে পারবেন।
আমি শুধু একটা উত্তরই জানি
আল্লাহ, গড, যিহোভা বলে কিছুই নাই।
তাই অইসব বিশ্বাসের কোন ভিত্তিই নাই।
অল্প পানির মাছ যেমন বেশি লাফায় তেমনি নও মুসলিম রাও লাফায়।
আর নও নাস্তিকেরাও বেশি বেশি লাফায়। শুধু এই কারণে প্রকাশ করুন ে চাপ দিতে গিয়াও মনে হইল দেখি পারি কিনা প্রশ্নের উত্তর দিতে। নিজেরে তো সান্ত্বনা দিতে হইবো।
১.তারা বস্তুকে চিরঞ্জীব কেঊ সৃষ্টি করে নি,এ কথা বিশ্বাস করে।প্রকৃতি থেকে সব সৃষ্ট এ কথার প্রতি তারা সাচ্চা ইমান রাখে।তো আমি আল্লাহকে চিরঞ্জীব বিশ্বাস করলে,আর আল্লাহই সব কিছু সৃষ্টি করেছেন এ কথা বিশ্বাস করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
০১ ঈশ্বর ধারণার চাইতে বিবর্তনবাদ অনেক বেশি যুক্তিগ্রাহ্য।
চুল্কানির ব্যাপারটা মাথার উপর দিয়া গেলো। আমার বউ তো প্রতি রাতে আমার মেয়েকে (৩ বছর হইল ৮ তারিখে) ঘুমানোর সময় ইসলামী ঘুমের দোয়া পড়ায়। আমার মেয়ের মুখস্ত হয়ে গেছে। মাঝে মাঝে আমার মেয়ে সিজদা দেয়, রুকুতে দাড়ায়। আমি তো বিব্রত বা বিরক্ত হইনা। আমার চুলকানী কেউ দেখে না ধরমবাদীরা বাদ দিয়া।
২. তাদের মন মগজ থেকে যা বের হয় তা পশ্চিমা প্রভুদের শেখানো বুলি ছাড়া আর কিছু নয়।তো আরবের মুহাম্মদ (সঃ) এর শেখানো বুলি আমি আওড়াইলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
০২ কিছু মনে না করলে সেরকম কয়েকজন পশ্চিমা প্রভুদের নাম জানতে পারিকি? বেশিরভাগ রাষ্ট্রপ্রধানরাই তো ধর্মে বিশ্বাস করে।
এইটা মুখ্য না ছয় শতকে মুহাম্মদ যা বলছে তাই মানতে হবে। মুখ্য হইল কি বলা হইছে। আমরা এখনও এরিস্টটল, প্লেতোর কথা মানি,
৩. পশ্চিমাদের থেকে প্রাপ্ত secularism আর democracy গুনগান গাইতে গাইতে তোমরা মুখের ফেনা বের করে ফেল।আমি ইসলামের শাসন ব্যবস্থা আর খিলাফতের কথা বললে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
০৩ যেই ধর্মে নারীদের সবসময় নিচে রাখা হইছে সেই ধর্ম মানার কোন যৌক্তিকতাই দেখি না। সেকুলারিজম বা ডেমোক্রেসিতে এইরকম কোন ফাইজলামি নাই। আর ইসলামিক শাসন ব্যাবস্থা যে ত্রুটিপূর্ণ তা ইসলামী ইতিহাসের দিকে নজর দিলেই বোঝা যায়।
৪. রাশিয়ানদের থেকে ধার করা communism এর বুলি তাদের কাছে অতীব প্রিয়।আমি আরবে আগত ইসলামী অর্থব্যবস্থা যা পুরো মানবজাতির জন্য এসেছে সেটা নিয়ে কথা বললে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
০৪ রাশিয়ান বলে কি বুঝাতে চাইলে? তাইলে আরবেরটা আমরা নেই কি কইরা। অন্তত আমার পূর্বপুরুষ আরব থিকা আসেনাই। এই বাংলার নিচু জাতের হিন্দু ছিল। আর ইসলামি অরথব্যাবস্থা বস্তুটা কি?
কার্ল মার্ক্স আর ফ্রেদ্রিক এঞ্জেলস কম্যুনিজম নিয়া বলেছেন; তারা জার্মান ছিলেন।
৫. গত পরশু ঢাকা ভার্সিটির ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখলাম মার্ক্সবাদের উপর আলোচনার পোস্টার।আলোচনার একটি অন্যতম বিষয় ছিল “রনকৌশল” ,আমি ইসলামের জিহাদ নিয়ে আলোচনা করলে ,আমি বদর, উহুদ,খন্দক,খাইবার,তাবুক,মুতার যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
আমাকে কেন জংগীর লেবেল,মৌলবাদীর লেবেল দেয়া হবে?
০৫ এইবার বাংলা বল। জিহাদ বলতে কি বুঝাইলা; তুমি কি আমাদেরকে লাদেন, মোল্লা উমরের আন্দোলনে শরীক করতে চাও নাকি? আর এতো বেশি চুল্কাচুল্কির বিষয়টা ঠিক বুঝলাম না। আর বেশি যুদ্ধ নিয়া আলোচনা করলে মুহাম্মদ অন্যায় ভাবে ইহুদী নিধন করেছিলেন তাও কিন্তু উঠে আসবে।
আর তুমি জঙ্গিবাদের মদদ দিবা, নিজে জঙ্গি হবা কিন্তু তোমারে জঙ্গি বলা যাবে না। এইটা খুব ভালো বলেছ। আমার খুব পছন্দ হইছে কথাটা।
৬. প্রতিবছর মুক্তমনারা ফ্রেব্রুয়ারীতে ডারউইনের জন্ম বলে darwin’s day পালন করে।এ বছর টিভিতে দেখেছিলাম মার্চে কাল মার্ক্সের জন্ম বলে কাল মার্ক্সের জীবনী ও তার অবদান নিয়ে হুলুস্থুল আলোচনা চলছে।তো রবিউল আউয়াল আসলে মহানবী (সঃ) এর জীবনী নিয়ে আলোচনা করলে (মিলাদুন্নবীর কথা বলছি না।এটা বিদআত)তোমার গা চুলকায় ক্যান?
০৬ আমার কাছে একটা কয়েন আছে যার ছবিটা এরকম একপাশে ডারউইন আর মুখোমুখি বাদর/গরিলা। আমার এইটা ভাবতে বেশ ভালো লাগে যে আগে আমি শাখামৃগ প্রজাতির অন্তরভুগত ছিলাম। যেইদিন আদম, হাওয়া, গন্দমে বিশ্বাস আসবে সেইদিন আমিও গাইবো
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলোরে দুনিয়ায়
৭. তোমরা মৃত মানুষের জন্য নীরবতা পালন করবে আর আমি দু হাত তুলে দোয়া করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
০৭ এইবার অন্য পোলাপাইনরেও একটু বিব্রত করি। ঐদিন দেখলাম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রঠিস্থাতা (??) মেজর? গণির কবরে ফুল দিচ্ছে সামরিক বাহিনী প্রধান। পেছনে কালো জোব্বা পড়া একজনকে দেখে অবাক হলাম। পরে বুঝলাম ঐ ব্যাক্তি ফাতেহা পাঠ করবে। সত্যি হাস্যকর। কিন্তু আমার গা চুলকায় না।
৮. বৈশাখ আসলে চারদিকে রংগের ছড়াছড়ি, ঐতিহ্যের নামে মূর্তি বানাও মুখোশ বানিয়ে টাকা নষ্ট কর,দেয়ালে দেয়ালে হুদাই চিকা মার, আমি কুরবানী করে টাকা নষ্ট করলে (তোমাদের ভাষায়) , তোমার গা চুলকায় ক্যান?
০৮ কোনোভাবে কি তোমার রমনায় বোমাবাজদের সাথে যোগাযোগ রাখছো? দেওয়ালে আরো অনেক চিকাই দেখা যায়,
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণা কর।
ইসলামী আইনের শাসন চাই।
আরো নানা লিফলেট।
এইসব লেখা রাতের বেলা সবুজ জামা পড়া ফেরেশতারা লিখে যান?
আর লিফলেট কি মেঘে বসে থাকা ফেরস্তারা ছাপেন?
শুধু কুরবানী কেন, আমি ব্যাক্তিগত ভাবে হাজ্জ করাও টাকা নষ্ট করা বলে মনে করি। এতে শুধু সউদি অর্থনীতিরই উন্নতি হয়।
৯. ব্রিটিশদের আইন পড়ে তুমি বিচার কর,আমি আরবে আসা সকল মানবজাতির জন্য আল্লাহ প্রেরিত আইনে বিচার করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
০৯ কারণ ব্রিটিশ আইনে নারীপুরুষ সমান অধিকার। মুসলিম আইনে আমার সম্পত্তির সব আমার দুই মেয়েই পাবেনা, আমার ১৪ গুষ্ঠি পাবে; আমার ছেলে থাকলে এই ঘটনা হইতনা। আবার আমি যদি আজ মারা যাই (আমার বাবা জীবিত) আমার বাবার সম্পত্তি আমার মেয়েরা পাবেনা (ছেলে হইলেও পাইতনা এই ক্ষেত্রে) তবে কেন আমি ইসলামি আইন মানবো! ইসলামি আইনে আমার গায়ে চুলকানী হয় না, আমি অস্বীকার করি এই মানবতা পরিপন্থী আইন।
১০. তোমরা পশ্চিমাদের পোশাক অনুকরন কর,আমি আমার নবীর পোশাক অনুকরন করলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
১০ পশ্চিমা পোশাক আমরা পুরাপুরি অনুসরণ করি না; এমনকি অনেক পোশাকের নামই আমরা জানিনা।
আচ্ছা মুসলিমরা কি আন্ডারওয়ার পড়েনা? আমি কোনো হাদিসে পাইনাই মুহাম্মদ আন্ডারওয়ার পড়তেন।
১১. বেকহামকে ভালবেসে তার চুলের স্টাইল নকল কর,মুখের সৌন্দর্যের জন্য জেন্টস উপটান ব্যবহার কর,আমি আমার নবীকে ভালবেসে মুখের সৌন্দর্য দাঁড়ি রাখলে তোমার গা চুলকায় ক্যান?
১১ এটা সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত। এর সাথে নাস্তিকতা, আস্তিকতার সম্পর্ক কোথায়? তবেতো বলতে হয় মার্ক্স, এঙ্গেলস এরা বিশাল মাপের মুহাম্মদ ভক্ত ছিলেন। আমি পিশাব কইরা পানি নেই বা টিস্যু নেই কারণ এইটা স্বাস্থ্য সম্মত।
১২. পশ্চিমাদের থেকে হাওলাত করা অর্ধনগ্ন নারীর ড্রেসকে স্টাইল বানাবা আমাদের নারীরা হিজাব করলে (এটাই মুসলিম নারীদের স্টাইল)তোমার গা চুলকায় ক্যান?
১২ ব্যাপারটা কি এইরকম যে মেয়েরা হিজাব পড়েনা তারা শর্ট স্কারট পড়ে???
হাস্যকর। চরম হাস্যকর।
ধর্মকে আজ পর্যন্ত এই ব্লগে কেউ এতটা হাস্যকর এবং অযৌক্তিক ভাবে কেউ উপস্থাপন করেনাই। মারহাবা। মারহাবা।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
বিভিন্ন ধরণের বিনোদন জীবনে প্রয়োজন রয়েছে। প্রিয়তে নিলাম।
কিন্তু ১ স্টার।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
চেনা চেনা লাগে তবু অচেনা
আমার বন্ধুয়া বিহনে
রাব্বী এইটা তুই কি করলি?
আমার এতো কষ্ট কইরা করা মন্তব্য পুরাটাই এখন জলে যাবে।
তারাতারি আমার একাউন্টে মেইল কইরা নেই।
আমরা কি এই জীবনে এইসব জামাতি, বর্ণচোরাদের হাত থেকে রক্ষা পাবো না।
তবে ভালো লাগলো এই ব্লগ এখনো নষ্টদের অধিকারে যায় নাই।
ক্যাডেটদেরই কোন কোন গ্রুপে ধর্ম নিয়া ব্যাবসা চলে।
সাদিকের কাছে প্রশ্ন;
কেন?
কেন?
কেন?
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
উপরে লিখা আছে কিন্তু যে ফেসবুক থেকে নেয়া 🙂
রাব্বী ভাই পুরাই তো হাটে হাড়ী ভাইঙ্গা দিলেন :)) :boss:
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
আমি সাধারনত ধর্ম সংক্রান্ত পোষ্টে কমেন্ট করিনা। আমি ধর্মে বিশ্বাস করি, পালন করার চেষ্টা করি, ছোট বেলায় বড়দের কাছ থেকে ধর্মশিক্ষা গ্রহন করেছি, এখন হয়তো পরিস্থিত বিবেচনায় ছোটদেরকে ধর্মজ্ঞান দিই। আমার আসে পাশে যারা আছে তারা আমার ধর্ম পালন না করলে আমি রুখে দাঁড়ায় না। ইসলাম ধর্মে ধর্ম প্রচার করতে বলা হয়েছে, কিন্তু যে জেনে বুঝে স্বজ্ঞানে ইসলাম থেকে সরে এসেছে তার কাছে আমি নতুন করে কি প্রচার করবো?
ধর্ম পুরোটাই বিশ্বাসে ব্যাপার, উত্তরাধিকার সুত্রে ইসলাম ধর্মকে অনুসরন করে আসছি, সব কিছু জেনে বুঝে আমার কাছে মনে হয়েছে ইসলাম ধর্ম পালন করায় আমার জন্য ঠিক, আমি তাই পালন করছি/করার চেষ্টা করছি। কিন্তু ফেইসবুকে বা ব্লগে কেউ ইসলাম ধর্মকে কেউ এভাবে হাস্যকর ভাবে উত্থাপন করলে আমার নিজেরই লজ্জা লাগে।
ইসলামের অলৌকিকত্ব প্রচার, অন্যকে ব্যাঙ্গ করার চেষ্টা, এবং হাস্যকর যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন করলে সেটা বুমেরাং হয়ে যাবে। যাদের হয়তো ধর্মজ্ঞান সীমিত কিন্তু মাথায় ঘিলু আছে, তারা মনে করবে এটা একটা হাস্যকর ধর্ম। যদি ধর্ম প্রচার করতেই হয় তবে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করে সঠিক ইতিহাস জেনে, অন্যকে জানানো উচিৎ।
তোমার এই পোষ্টটা পড়ে একজন ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী হিসাবে আমার মনে হয়েছে গা তোমারই চুলকাচ্ছে। কথার মধ্যে যুক্তির বিন্দু মাত্র লেস নেই। তাই একই কলেজের বড় ভাই এবং একই ধর্মে বিশ্বাসী হিসাবে অনুরোধ করবো, এইভাবে রাসুল (সঃ) এর পবিত্র ধর্মকে অন্যের হাস্যরসে পরিনত করো না।
ভাই তোমার কমেন্টে পাঁচ তারা।
আমিও ইসলাম ধর্ম পালন করি। কিন্তু অন্ধ অনুসারী না।
আল্লাহ চোখ,কান, বিবেক-বুদ্ধি দিছে কি করতে? যদি অন্ধ অনুসারিই হইতে হয়??
:salute:
...একদিন সবকিছু মুছে যায় হিমেল হাওয়ায়, স্মৃতিমাত্র লিখে নাম...সেইখানে আমিও ছিলাম...
আঙ্গুল দিয়ে চাঁদ ভাগ করে দেয়া কিংবা বোরাকে চরে সাত আসমানে ঘুরতে যাওয়া ব্যাপারগুলার জন্য হয়তোবা চুলকায়।
চুলকাইতোনা ভাইয়া যদি গর্দান না করতো কিংবা কাফেরকে মেরে ফেলার হুকুম না থাকতো।
সমস্যা এইটাও ছিলনা যদিনা, ইসলামি ব্যাংক গুলা সুদের বদলে প্রায় সমান লাভ না দিত, এটা একটা ব্যাবসার পলিসি ছাড়া আর কিছুই না।
কোনো সমস্যা নাই ভাই। মসজিদে বসে সুন্দর ভাবে এই কথা গুলা বলা যায়, শোনা যায়। কিন্তু মাইক দিয়া একেবারে কানের মধ্যে ঘুঙ্ঘুন করাটাই সমস্যা।
সেদিন আমাদের বাসার বারান্দায় একটা মাইক লাগাই দিয়ে গেসে, আমাদের বাসায় নাকি নামাজ কম পড়ে মানুষ, যদিও আব্বা আম্মা ২ জনই ৫ ওয়াক্ত পড়ে।
ফোন দিসি কথা বলবো, আম্মা বলে পরে ফোন দিস কিছু শোনা যায়না, হুজুর বেটা কান্নাকাটি করতেসে, সেই কান্না থামসে রাত ২টায়।
কারণ ২টা ভিন্ন জিনিস। প্রথম ব্যাপারটাতে কিন্তু মানুষের মাঝে আর্থিক ভেদাভেদের কথা বলা হয়না কখনো, কিন্তু কুরবানিতে মাংশ ভাগ করে দিতে বলা হয়। যে ২ বেলা খাইতে পারেনা তারে মাংশ দিয়া কি লাভ!!!
যাদের জন্য কোরবানি ফরজ তারা তাদের টাকা দিয়া রাস্তার লোকগুলারে টাকা পয়সা দিয়া একটু ভালো অবস্থায় খুব সহজেই আনতে পারে।
বহাইয়া অন্য কোন আইন নিয়া কিছু বলেনাই, এক কোপে কল্লা ফেলে দেয়া নিয়াই বলসে। ফালতু একটা জিনিস
আমি কোন অপরাধে মানুষ মেরে ফেলার পক্ষপাতী না। না হলে আবার বলবেন গর্দান নেয়া যে সবচাইতে ভালো উপায়।
সমস্যা যে পশ্চিমাদের পোষাক অনুকরণ করে সে বাকিদের থেকে আলাদা থাকতে চায়, গিয়া গুতায় না এটা পড় ওইটা পড়, কিন্তু নবীর পোশাক পড়লেই শুরু হই যায়, টাকনু থেকে প্যান্ট উঠা, মাথায় টুপি কই??
কিরে তোর বয়স ১২ হইসে এখনো বোরকা পড়সনা!!!!
এবং মাথা পাগো কইরা দেয়ার অবস্থা এইটা পড়, প্যান্ট ভাজ কর এইসব শুনতে শুনতে।
আমি যা বুঝি তাই বললাম। অনেক গুলা পয়েন্ট তুলে রাখলাম কারণ আমি ওই ব্যাপারগুলা নিয়া ভালো যানিনা।
এগুলাও যানিনা। নিজে যা যানি বা মনে করি তাই লিখলাম ভাইয়া।
ভালো থাকবেন।
পোলাডার কি হইল বুঝলাম না 🙁
ধর্ম নিয়ে আমার জ্ঞান তেমন নাই, তবুও ভাই একটা কথা না বলে পারছি না। মন চাইলেই না পড়াশুনা করেই ধর্মের পক্ষে / বিপক্ষে ব্লগে লেখা ,পোস্ট করা এবং ধর্মের অবমাননা করে কথা বলা আমাদের প্রিয় ক্যাডেট কলেজ ব্লগের নিয়ম হয়ে গেছে। এইসব দেখার কি কেউ নাই?
১ বৈশাখের সাথে কোরবানীর ঈদের কি সম্পর্ক? জানতে চাই?
জানতে চাই।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এইডা কী হইলো ????
সানন্দের সাথে একতারা।
পোস্টের শিরোনামের অশুদ্ধ বাক্য থেকে শুরু করে আগাগোড়া এমন বুলশীট লেখা আগে কমই পড়ছি।
আর কিছু বলার নাই।
ফেসবুকে এই পোস্টের মূল লেখককে আমি চিনি- আমার ভার্সিটিতেই পড়ে। আরেকজায়গায় লেখকের নামটা দেখেই মোটামুটি বুঝে গেসিলাম যে কি টাইপের বিষয়বস্তু থাকতে পারে। এই বেকুবের কাজই হচ্ছে আজাইরা সব পোস্ট দিয়ে ব্লগ গরম করা। একবার এক পোস্টে স্টিফেন হকিংকে চ্যালেঞ্জ করেছিলো- হকিং নাকি শুধু জানেন যে গ্র্যাভিটি "কিভাবে" কাজ করে, "কেন,কোন দুঃখে" কাজ করে এইটা নাকি পশ্চিমা দুনিয়ার কোন তাবড় সায়েন্টিস্টরা জানেনা-এইটা নাকি শুধুই সৃষ্টিকর্তার কুদরত। আর কোন ব্যাপার মনমত না হইলেই পশ্চিমের সাহেবদের দালালি বলে চালিয়ে দেয়ার ব্যাপার তো আছেই । হলের চিপায় বসে ফেসবুকে বড় বড় রাজা উজির মেরে নিজেকে বিদ্যাদিগগজ ভাবলে তো সমস্যা- আর বেকুবটার লেখার প্রভাব শেষ পর্যন্ত সিসিবিতেও এসে পড়েছে দেখে খুব কষ্ট পেলাম।
(সঙ্গত কারণেই নামটা উল্লেখ করলাম না।)
আলোর দিকে তাকাও, ভোগ করো এর রূপ। চক্ষু বোজো এবং আবার দ্যাখো। প্রথমেই তুমি যা দেখেছিলে তা আর নেই,এর পর তুমি যা দেখবে, তা এখনও হয়ে ওঠেনি।
সাদিক ইউরোপ যাওনের কী হইলো? নাকি লেবার ভিসায় সৌদি যাওয়ার বন্দোবস্তক করতাছো?
ভাই লেবার ভিসা নিয়া হাসাহাসি করলেন 🙁
আমার আব্বা সৌদি ছিল 🙁
আংকেল ক্যাডেট কলেজে পড়ছিলো?
[অটোঃ আমার বাপও লেবার ভিসায় জাপান ছিলো]
=)) =)) =)) কমেন্ট না কইরা কই যাব। ব্যাপক বিনুদুন।
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
এই পোস্ট আবার ফেবুতে দুইটা শেয়ারও পাইছে। আমি বুঝার চেষ্টা করতেসি সেই লুকগুলি কারা!!!!
আমি একজন 😛
ভাষা হারায় ফেলছি... ~x( ~x(
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
পড়াশোনা কইরা এই হইছ? সাবাশ :clap:
প্রথমত অখাদ্য, দেন ১ তারা।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
কলেজ আউট করার মত ব্লগ আউট করার কোন নিয়ম কি নাই?
আসলে আমার কথাটা পুরা হতে দিলেন আসলে আমি চাই ছিলাম।আমি সবার শেষে বলল এই লেখাটা আমি ফেসবুক থেকে নিয়েছি লেখক আমাদের দেশের খুবই ভালো প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করেন।
আমি ভয় পাই এই ভেবে দেশে আবার রাজাকারের দরকার হলে লোকের অভাব হবেনা।
সাদিক তুমি কমেন্ট টা একটু চেক করে পোষ্টে এড করে দেও। সবার ধারনা এটা তোমার লেখা ।
ভাইয়া,এখানে যারা কমেন্ট করেছেন তারা যে খুব খারাপ প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেছেন তা আমি মনে করি না। আর ওই ভাল প্রতিষ্ঠানে পড়া ছেলেটি যাই করবে তাই কি সত্যি হয়ে যাবে নাকি?সেটাই কি জগতের নিয়ম হবে নাকি?
কথাটা বুঝতে পারলাম কিনা সন্ধেহে আছি।একটু খোলাসা কইরা যদি বলতেন!!!
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
ভাইয়া এটা কি অবস্থা? অন্য লেখার কপিপেস্ট কেন? এই কাজটা তুই আগেও করেছিস। অত্যন্ত আপত্তিকর।
আর তুই যে এই লেখাটা কপি পেস্ট করলি, একবার পুরাটা নিজে পড়ে দেখেছিস?
সিসিবি এর মডারেশন প্যানেল এর কি করে? কেউ করার টাইম না পাইলে আমাকে মডারেটর করা হোক। এই টাইপ এর লেখা কেমনে আসে?
রবিনকে মডারেশন প্যানেলে অন্তর্ভূক্ত করার প্রস্তাবে আমি সমর্থন জ্ঞাপন করলাম 🙂
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
কিছু লিখেছিলাম. । খুজে পেলাম না। কেন কেন কেন॥॥॥ ইংরেজি ছিল তাই নাকি পছন্দ হলনা॥॥॥ হায় আমার বাক স্বাধীণতা॥॥॥॥ :boss:
এইখানে যদিও আপনার করা প্রশ্নগুলি আসে নাই তবুও আপনার করা প্রশ্নগুলি দেখেছি। উত্তর কি আসলেই চান? আমার মনে হয় না। কারণ বলি
আপনাকে যদি প্রমাণ দেওয়া হয়ও যে আল্লাহ নাই, বা সব ধর্ম ভুয়া; মানবেন না।
আবার বলতেও পারেন মানবো, কেনো বলবেন জানেন, অহমিকাবোধ থেকে। কারণ আপনি বা আপনারা জানেন বা বিশ্বাস করেন ইসলাম সত্য। কোনোভাবেই এর অন্যথা হবে না।
আপনি এই সব পোষ্টে সময় না দিয়া জাকির ভাইয়ের পিস টিভি দেখেন; উপকারে আসবে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
লেখা প্রিয় তে রাখার ফল পেলুম।
মনটা ভালো হয়ে গেলো আবার পড়ে।
সাধু সাধু।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আমার একটাই প্রশ্ন, মানুষ কিভাবে সৃস্টি হয়? আপনারা বলবেন নর-নারীর মিলনের ফলে শুক্রাণু-ডিম্বাণু নিষিক্ত হলে মানুষ সৃস্টি হয়।তাহলে পৃথিবীর প্রথম মানুষ কিভাবে সৃস্টি হয়েছিল?? আমাকে একটু বুঝিয়ে দিবেন দয়া করে?? @ রাজীব ভাই
...একদিন সবকিছু মুছে যায় হিমেল হাওয়ায়, স্মৃতিমাত্র লিখে নাম...সেইখানে আমিও ছিলাম...
আসিফ
আমারে না জিগাইয়া কোরান পড়ো। সব উত্তর পাইবা।
ন থাকলে বইলো আমার কাছে কয়েক গিগা সফট আছে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
হা হা হা,ডারউইন সাহেব,তাই না?? বুঝলাম 🙂
...একদিন সবকিছু মুছে যায় হিমেল হাওয়ায়, স্মৃতিমাত্র লিখে নাম...সেইখানে আমিও ছিলাম...
নারে ভাই ডারউইন না। কোরানই বুঝাতে চেয়েছি।
তবে ডারউইন ও আছে আমার কাছে।
যেইটা দরকার বলবা।
আর যেইটা করলে মনে আনন্দ আসে সেইটা করবা।
আমি যেমন আজকে বাকারা আর ফাতেহা পড়লাম।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ