অসাধারণ তথ্যবহুল একটা লেখা, লেখককে স্যালুট ::salute:: ::salute:: ::salute::
আমাদের কত বাপ-চাচা-দাদা-মামারা এখনো এই কুত্তাটার ওয়াজ ভক্তিভরে শোনে- সাঈদীর সমর্থনে ঢাকা শহরে শিক্ষিত ছেলেপেলে মিছিলে যায়, স্লোগান দেয়। যুদ্ধাপরাধের বিচার এখন একটা নির্বাচনী ইস্যু ছাড়া আর কিছুই না, শুয়োরের বাচ্চাগুলা নির্বিদাদে ঘুরে বেড়াবে সবজায়গায় ।
আলোর দিকে তাকাও, ভোগ করো এর রূপ। চক্ষু বোজো এবং আবার দ্যাখো। প্রথমেই তুমি যা দেখেছিলে তা আর নেই,এর পর তুমি যা দেখবে, তা এখনও হয়ে ওঠেনি।
নাফিজ এর সাথে একমত। আমাদেরও তো দোষ কম না, আমরা নতুন প্রজন্ম না হয় যুদ্ধ দেখি নি কিন্তু যারা দেখেছে তারা কিভাবে তাকে ভোট দিয়ে সংসদ সদস্য বানায়? জাতি হিসেবে আমরা যেমন মূর্খ সাঈদীরা তো আমাদের দেশেই জন্ম নিবে এতে অবাক হওয়ার কি আছে?
সত্যি কথা বলতে, ওয়াজ করে সাঈদী অনেক ভাল মানুষের কাছেও একজন উচ্চমানের লোক হিসেবে জায়গা করে নিছে। তবে তার ওয়াজ নিয়ে অনেক ধরনের কথাও প্রচলিত আছে একইসাথে। তার ওয়াজ সম্পর্কিত সুন্দর একটা লেখা পাওয়া যাবে এখানে। (সম্পাদিত)
সাঈদী তো বহুরূপী, বেহায়া; তার কাছ থেকে শুভবুদ্ধি লাজলজ্জা এসব আশা করিনা। অবাক হয়ে যাই যখন দেখি, আজকের প্রজন্মের একটা অংশ এই জানোয়ারকে 'আল্লামা' উপাধিতে ভূষিত করছে, এবং আল্লা-র খাস এবং নেক বান্দা বানিয়ে ছেড়েছে।
বছর বিশেক আগে মইত্যা রাজাকার বিশাল মাইর খেয়েছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, দেউল্লাকেও পাবলিকের হাতে তুলে দিলে ভালো হতো।
তোমার তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ দিবস।
রাজাকার আলবদর দের প্রতি শুধু ঘৃণা যথেষ্ট নয়, এদের আস্তাকুঁড়ে ছড়ে ফেলতে আমাদের সর্বশক্তি নিয়োগ করতে হবে। (সম্পাদিত)
সেইরকম মাইর খাইসিলো মইত্যা। চুল দাড়িতে টান পড়া সহ লাথি ঘুষি চড় কম খায়নাই।
এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ছাত্রশিবির বেশ ঘটা করে মারপিটের ছবিসহ পোস্টার/দেয়ালিকা দিয়েছিলো চট্টগ্রাম মেডিকেলে।কষ্টে শিবিরের ছানা-রাজাকারগুলোর দিল একেবারে ফানা ফানা হয়ে যাচ্ছিলো তখন।
এরা এমনভাব কের যেন যুদ্ধাপরাধ একটা ঘোড়ার ডিম জাতীয় অলীক বস্তু; মাঝেমধ্যে অবশ্য মুক্তিযুদ্ধ যে হয়েছিলো সেটাই স্বীকার করতে চায়না, পাকিস্তানী বাপদের জন্য দরদটাকে নিয়ে কি করবে ভেবে পায়না।দেশের আর সব সমস্যা আর অবিচারের সুযোগে নিজেদের পাপকে হালাল করার সুযোগ খোঁজে। এদের বিচার না করা পর্যন্ত দুঃস্বপ্ন থেকে আমাদের মুক্তি নেই।
কিন্তু দাদা দুঃখজনক হলেও সত্যি দেশে এদের ভক্তের সংখ্যা কম না।সাঈদীর ওয়াজের সিডিও দোকানে দোকানে পাওয়া যায়।ধর্মের লেবাসে এরা অনেক সাধারণ মানুষের মনে জায়গা করে নিতে চায়।আরেক টা জিনিস আমার মাথায় ঢুকে না, দেশের অনেক মেধাবী ছাত্রগুলো শিবিরের রাজনীতি করে।এটা হবে কেন?ওদের মাথায় তো কিছু হলেও আছে,তাহলে ওদেরকে এত সহজে ব্রেইন ওয়াশটা কিভাবে করে?
যারা দেশটার জন্মই চাইল না তারা নাকি আবার দেশের উন্নতির জন্য রাজনীতি করে।হাস্যকর লাগে।
আমরা তো কো দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারিনি এদের সাইজ করে।ধর্মের কথা বলা লোকটা যে কোন আকাম কুকাম করতে পারেনা এটাও সরলপ্রাণে বিশ্বাস করি, আকাম কুকাম করা লোকেরা যে ধর্মের বর্ম পরে নিরাপত্তা পেয়ে যায় এটা কম বুঝি বা বুঝেও না বোঝার ভান করি।ধর্মের লেবাস পরে মানুষকে যত সহজে ভোদাই বানানো যায়, আর কিছুতে যায়না। ধর্ম যখনই ব্যক্তিগত বিশ্বাসের গন্ডি থেকে বের হয়ে যায় তখন সেটা বিষবাষ্প ছড়ায়, অন্ধ করে ফেলে আমাদের।তখন ধর্ম সত্য; মানবতা সহ বাকী সবকিছুকে তার অনুগামী হতে হয়।
আর বাংলাদেশ উল্টো পথে হাঁটছে তো বটেই। ধর্ম সবকিছুর সমাধান দেবে এমন আহাম্মকি আইডিয়াতে এ জাতি তলিয়ে যাচ্ছে চোখের সামনে, এ জাতির মুক্তি নেই।
তবে সে অধম তাই বলিয়া আমরা উত্তম হইবো না কেন। যথার্থ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ও স্বাভাবিকভাবেই তার বিচার এবং শাস্তিবিধান করা উচিত যাতে ফাঁসিতে ঝুলার অন্তত আগে হলেও সে উপলব্ধি করতে পারে যে তার এই অন্যায়-অত্যাচার-লুটপাট কতটা পাশবিক ছিল।
না রকিব। আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার/সুযোগ সবার জন্যেই।ইতিহাসের জন্যেই এটা প্রয়োজন।বিচার প্রক্রিয়া ঠিকমতো হলেই বাবাজিরা ঝুলে পড়বে।সেটাই এ সময়ের দাবী।
ক্ষোভ থেকে কত কথা বেরিয়ে আসে (সেটা আসলে নিজেদেরি ব্যর্থতার কারণে), কিন্তু বিচার ছাড়া এদের কোন কিছু করার সুযোগ নেই।
দিবস অনেক ধন্যবাদ এমন একটা তথ্যবহুল লেখা দেয়ার জন্য, এক কথায় অসাধারণ
অনেক দেরি হয়ে গেল কমেন্টস করতে, কাজে ছিলাম।
এই ভদ্রলোককে আসলে ফাসি টাসি দিয়া লাভ হবেনা। তার জন্য দেশের অনেক মানুষ পাগল, জেমস এর কনসার্টেও এত মানুষ যায়না তার ওয়াজে যত মানুষ যায়। বিশেষ করে আমাদের নোয়াখালী এবং চট্টগ্রামের লোকজন.
আমার শাস্তির প্ল্যানটা হলো এরকমঃ
সারা দেশে ১ মাস আগে প্রচার করা হবে আল্লামা দেলোয়ার হোসেইন সাঈদী সাহেব বিশাল ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করেছেন চটগ্রামে, সেদিন অনেক নাস্তিক, আস্তিক হবে অনেক, হিন্দুরা হবে মুসলিম কালেমা পড়ে, সাথে জমজমের পানি।
যখন অনেক মানুষ আসবে তখন তারে বাইন্ধা চরম মাইর দিতে হবে
তারপর সবার কাছে মাফ চাইবে তার এই অপরাধ গুলোর জন্য
অনেক আগে এই মাদার(দ্যাশ) ফাকারের ওয়ায শুনেছিলাম এক বন্ধুর বাসায়। সে নারী আর পুরুষ ক্যান সমান না তা বলতে গিয়া কি বলেছেন, পড়েন নিচে।
এক ঘরে একজন নারী আর একজন পুরুষ বন্দী আছে, বা আটকা পড়ছে কোন ভাবে। এক সময় দুইজনারই পিশাব পাইলো। রুমের উপরের দিকে (৫-৬ ফুট) একটা জানালা ছিলো। পুরুষটি মহিলাটিকে কহিল, তোমার কাধে দাড়াইয়া আমি ঐ জানালা দিয়া পিশাব করিব। তারপর তুমি করিবে।
যথারীতি পুরুষটি তার জরুরত পুরা করিল। এখন মহিলাটি উঠিয়া দাড়াইলো পুরুষটির কাঁধে। কি হইতে পারে এখন ভাবিয়া দ্যাখেন।
আমি বলি কি এই শুয়োরটির পয়দা হইয়াছিলো ইবলিশের ঔরসে আর কোন বদ জিনের গর্ভে।
এই হারামী আবার তাফসীরে মুফাসসির!
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
উপরোক্ত লেখাটি একটি কমেন্ট পড়েছি যাহা মঠবাড়িয়া উপজেলার ৭১সালের স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল জব্বারের কাহিনী। সত্যিই সে যে একজন রাজাকার ছিলো তা একশত ভাগ নিশ্চিত। কারণ স্বাধীনতার এক সপ্তাহ পরেও উক্ত উপজেলায় স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করতে দেয় নাই। এসব রাজাকারদের পৃথিবীর যে দেশেই থাকুক না কেন ! তাদের ধরে এনে দেল্লা রাজাকারের মত ফাঁসি দেওয়া উচিত।দেল্লা রাজাকারের ফাঁসির রায় শুনে যারা এই স্বাধীন বাংলায় জিহাদের কথা বলে নারকীয় তান্ডব চালাচ্ছে যেমন- মানুষ হত্যা, গাড়ি ভাংচুর, দোকানপাঠ লুঠপাট ও ভাংচুর, আগুন দিয়ে হিন্দুদের মন্দির বাড়ি-ঘর ও নানা রকম সরকারী সম্পদ নষ্ঠ করছে, তারাও ২০১৩ সালের দেল্লু রাজাকারের সহযোগী নব্য রাজাকার।জিহাদের কথা বলে যারা দেশে সন্ত্রাসবাদ চালাচ্ছে, বোমাবাজি, জঙ্গীবাদ, খুন-খারাবী ও নিরীহ লোকজনকে হত্যা করে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে সেটা কীসের জিহাদ ? এই ব্যাপারে পবিত্র কোরআন সুরা হজ, আয়াত ৭৮ এ উল্লেখ করা হয়েছে- "তোমরা আল্লাহর পথে জিহাদ কর যেভাবে জিহাদ করা উচিত।'' বতর্মানে আমরা কার জন্য জিহাদ করছি ? সেটা কি জিহাদ নাকি শিরক করা বুঝায়। এদেরকে আইনের মাধ্যমে না এনে ইসলামী শরীয়া মোতাবেক বিচার করে কতল করা একান্ত প্রয়োজন। না হয় আমাদের ঈমান ও ইসলাম কিছুই রক্ষা করা যাবেনা।
:clap: :clap: :clap:
ঈমান হলো গাছের মূল, আর ইসলাম হলো তার শাখা প্রশাখা। আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাস করাই ঈমান। বর্তমানে একশেণীর আলীম ইসলামকে নিয়ে ও ইসলামের দোহাই দিয়ে, নাম ভাঙ্গিয়ে যেভাবে খেলা করছে, নিজেকে যাহিল করে নিজেরস্বার্থ সিদ্ধি হাসিল করছে, তাতে ইসলামকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে এবং মূল ঈমানও আস্তে আস্তে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে চলছে। তাই আসুন আজ আমরা যারা আল্লাহর একত্ববাদ ও রাসুল (স:) কে মান্য ও বিশ্বাস করি; তারাই পারি এইসব আলিমদের হাত হতে ঈমান ও ইসলামকে রক্ষা করতে এবং আল্লাহ ও রাসুল (স:) বাণী কুরআন ও হাদিসকে সুন্দর ভাবে সমাজে প্রতিষ্ঠা করি।
রং দিয়ে লেখা লিখতে হলে তাকে জানতে হয় অনেক কিছু। না জেনে লিখতে গেলে অনেক মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয়। এই লেখক। কারণ এরা লেখা-পড়া করতে রাজী নয়। ওদের গুরু নাস্তিকেরা যা বলে তাই তাদের সবকিছু। নিজেরা কিছু করতে বা পড়তে রাজী নয়। কারণ তাদের মাথা আবর্জনা দিয়ে ভরা আছে। মাথাটা একটু ধোলাই করলেই দেখতে পেতেন যে, সাঈদীকে নির্দোশ প্রমাণ করার জন্য যে স্বাক্ষী আনা হয়েছিল, তাকে আদালতের গেট থেকে সরকারের পুলিশলীগ ধরে নিয়ে গিয়ে আজও গুম করে রেখেছে। এটা লেখক দেখতে পান না। একে আর কি উপদেশ দিতে পারি?
এদেশে "লিমন"দেরকেই দাগী আসামীদের মত বিচারের সম্মূখীন হতে হয়।আর সাইদিরা স্বাধীনতার ৪০ পরও "ভালোমানুষ" থাকে।
অত্যন্ত চমত্কার ও তথ্যবহুল লেখা
সুন্দর কথা :thumbup:
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
পোস্ট প্রিয়তে, শুনলাম উনি নাকি অর্ধশত দেশ ভ্রমন করিয়াছেন,তাও আবার মানবতার পক্ষে???
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
Hamim
:))
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
🙂
উনি অর্ধশত দেশ ভ্রমণ করিয়াছেন আবার কিছু জায়গায় জুতার ঢিল ও খাইয়াছেন। :khekz:
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
অসাধারণ তথ্যবহুল একটা লেখা, লেখককে স্যালুট ::salute:: ::salute:: ::salute::
আমাদের কত বাপ-চাচা-দাদা-মামারা এখনো এই কুত্তাটার ওয়াজ ভক্তিভরে শোনে- সাঈদীর সমর্থনে ঢাকা শহরে শিক্ষিত ছেলেপেলে মিছিলে যায়, স্লোগান দেয়। যুদ্ধাপরাধের বিচার এখন একটা নির্বাচনী ইস্যু ছাড়া আর কিছুই না, শুয়োরের বাচ্চাগুলা নির্বিদাদে ঘুরে বেড়াবে সবজায়গায় ।
আলোর দিকে তাকাও, ভোগ করো এর রূপ। চক্ষু বোজো এবং আবার দ্যাখো। প্রথমেই তুমি যা দেখেছিলে তা আর নেই,এর পর তুমি যা দেখবে, তা এখনও হয়ে ওঠেনি।
নাফিজ এর সাথে একমত। আমাদেরও তো দোষ কম না, আমরা নতুন প্রজন্ম না হয় যুদ্ধ দেখি নি কিন্তু যারা দেখেছে তারা কিভাবে তাকে ভোট দিয়ে সংসদ সদস্য বানায়? জাতি হিসেবে আমরা যেমন মূর্খ সাঈদীরা তো আমাদের দেশেই জন্ম নিবে এতে অবাক হওয়ার কি আছে?
কথাটা ভুল,যুদ্ধাপরাধের বিচার এখন আমাদের প্রাণের দাবী।
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
স্পষ্ট এবং তথ্যবহুল লেখা। অভিনন্দন দিবস! খুব ভাল লেগেছে।
সত্যি কথা বলতে, ওয়াজ করে সাঈদী অনেক ভাল মানুষের কাছেও একজন উচ্চমানের লোক হিসেবে জায়গা করে নিছে। তবে তার ওয়াজ নিয়ে অনেক ধরনের কথাও প্রচলিত আছে একইসাথে। তার ওয়াজ সম্পর্কিত সুন্দর একটা লেখা পাওয়া যাবে এখানে। (সম্পাদিত)
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
সাঈদী তো বহুরূপী, বেহায়া; তার কাছ থেকে শুভবুদ্ধি লাজলজ্জা এসব আশা করিনা। অবাক হয়ে যাই যখন দেখি, আজকের প্রজন্মের একটা অংশ এই জানোয়ারকে 'আল্লামা' উপাধিতে ভূষিত করছে, এবং আল্লা-র খাস এবং নেক বান্দা বানিয়ে ছেড়েছে।
বছর বিশেক আগে মইত্যা রাজাকার বিশাল মাইর খেয়েছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, দেউল্লাকেও পাবলিকের হাতে তুলে দিলে ভালো হতো।
তোমার তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ দিবস।
রাজাকার আলবদর দের প্রতি শুধু ঘৃণা যথেষ্ট নয়, এদের আস্তাকুঁড়ে ছড়ে ফেলতে আমাদের সর্বশক্তি নিয়োগ করতে হবে। (সম্পাদিত)
Dada
:clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
গাদ্দাফিকে যে স্টাইলে মারা হয়েছে একেও যদি তেমন করে মারতে পারতাম!
মানবাধিকারের গুস্টি কিলাই.....
নূপুরদা, মানবাধিকার তো মানবের জন্য; ছদ্মবেশী পশুর জন্য না।
দিবস, পোষ্টটার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
খাঁটি কথা।
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
একটা যদি দিতে পারতাম বসরে কান বরাবর ,মানব জনমের অনেক কিছুই স্বার্থক মনে হইত। 😀
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
সেইরকম মাইর খাইসিলো মইত্যা। চুল দাড়িতে টান পড়া সহ লাথি ঘুষি চড় কম খায়নাই।
এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ছাত্রশিবির বেশ ঘটা করে মারপিটের ছবিসহ পোস্টার/দেয়ালিকা দিয়েছিলো চট্টগ্রাম মেডিকেলে।কষ্টে শিবিরের ছানা-রাজাকারগুলোর দিল একেবারে ফানা ফানা হয়ে যাচ্ছিলো তখন।
এরা এমনভাব কের যেন যুদ্ধাপরাধ একটা ঘোড়ার ডিম জাতীয় অলীক বস্তু; মাঝেমধ্যে অবশ্য মুক্তিযুদ্ধ যে হয়েছিলো সেটাই স্বীকার করতে চায়না, পাকিস্তানী বাপদের জন্য দরদটাকে নিয়ে কি করবে ভেবে পায়না।দেশের আর সব সমস্যা আর অবিচারের সুযোগে নিজেদের পাপকে হালাল করার সুযোগ খোঁজে। এদের বিচার না করা পর্যন্ত দুঃস্বপ্ন থেকে আমাদের মুক্তি নেই।
কিন্তু দাদা দুঃখজনক হলেও সত্যি দেশে এদের ভক্তের সংখ্যা কম না।সাঈদীর ওয়াজের সিডিও দোকানে দোকানে পাওয়া যায়।ধর্মের লেবাসে এরা অনেক সাধারণ মানুষের মনে জায়গা করে নিতে চায়।আরেক টা জিনিস আমার মাথায় ঢুকে না, দেশের অনেক মেধাবী ছাত্রগুলো শিবিরের রাজনীতি করে।এটা হবে কেন?ওদের মাথায় তো কিছু হলেও আছে,তাহলে ওদেরকে এত সহজে ব্রেইন ওয়াশটা কিভাবে করে?
যারা দেশটার জন্মই চাইল না তারা নাকি আবার দেশের উন্নতির জন্য রাজনীতি করে।হাস্যকর লাগে।
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
আমরা তো কো দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারিনি এদের সাইজ করে।ধর্মের কথা বলা লোকটা যে কোন আকাম কুকাম করতে পারেনা এটাও সরলপ্রাণে বিশ্বাস করি, আকাম কুকাম করা লোকেরা যে ধর্মের বর্ম পরে নিরাপত্তা পেয়ে যায় এটা কম বুঝি বা বুঝেও না বোঝার ভান করি।ধর্মের লেবাস পরে মানুষকে যত সহজে ভোদাই বানানো যায়, আর কিছুতে যায়না। ধর্ম যখনই ব্যক্তিগত বিশ্বাসের গন্ডি থেকে বের হয়ে যায় তখন সেটা বিষবাষ্প ছড়ায়, অন্ধ করে ফেলে আমাদের।তখন ধর্ম সত্য; মানবতা সহ বাকী সবকিছুকে তার অনুগামী হতে হয়।
আর বাংলাদেশ উল্টো পথে হাঁটছে তো বটেই। ধর্ম সবকিছুর সমাধান দেবে এমন আহাম্মকি আইডিয়াতে এ জাতি তলিয়ে যাচ্ছে চোখের সামনে, এ জাতির মুক্তি নেই।
আমরা ইতিহাস ভুলে যায়... অতীত আমাদের শিক্ষা দেয় না বলেই আজ আমরা অসহায়। আমাদেরকে আবার এক হতে হবে... তাহলেই শুধুমাত্র এদেরকে নির্মুল করা সম্ভব...
এইবার আরেকটা বধ করো 🙂
মতি দাদুরে বধ করবার মঞ্চায়। 😀
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
সাঈদীর প্রত্যেকটি অন্যায়ের উপযুক্ত বিচারের দাবী জানাই।
তবে সে অধম তাই বলিয়া আমরা উত্তম হইবো না কেন। যথার্থ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ও স্বাভাবিকভাবেই তার বিচার এবং শাস্তিবিধান করা উচিত যাতে ফাঁসিতে ঝুলার অন্তত আগে হলেও সে উপলব্ধি করতে পারে যে তার এই অন্যায়-অত্যাচার-লুটপাট কতটা পাশবিক ছিল।
এই শ্রেণীর জানোয়ারদের আদালতে কোন আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয়ার কোন প্রয়োজন দেখি না।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
না রকিব। আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার/সুযোগ সবার জন্যেই।ইতিহাসের জন্যেই এটা প্রয়োজন।বিচার প্রক্রিয়া ঠিকমতো হলেই বাবাজিরা ঝুলে পড়বে।সেটাই এ সময়ের দাবী।
ক্ষোভ থেকে কত কথা বেরিয়ে আসে (সেটা আসলে নিজেদেরি ব্যর্থতার কারণে), কিন্তু বিচার ছাড়া এদের কোন কিছু করার সুযোগ নেই।
নূপুর ভাই, আপনার সাথে অনেক ব্যাপারেই দ্বিমত থাকতে পারে, কিন্তু এখানে সহমত।
(সম্পাদিত)
মাঝে মাঝে রজনীকান্ত হইতে ইচ্ছা করে। সব গুলারে কিলায় ঠিক কইরা দেওন লাগব।
🙂 (সম্পাদিত)
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
দিবস অনেক ধন্যবাদ এমন একটা তথ্যবহুল লেখা দেয়ার জন্য, এক কথায় অসাধারণ
অনেক দেরি হয়ে গেল কমেন্টস করতে, কাজে ছিলাম।
এই ভদ্রলোককে আসলে ফাসি টাসি দিয়া লাভ হবেনা। তার জন্য দেশের অনেক মানুষ পাগল, জেমস এর কনসার্টেও এত মানুষ যায়না তার ওয়াজে যত মানুষ যায়। বিশেষ করে আমাদের নোয়াখালী এবং চট্টগ্রামের লোকজন.
আমার শাস্তির প্ল্যানটা হলো এরকমঃ
সারা দেশে ১ মাস আগে প্রচার করা হবে আল্লামা দেলোয়ার হোসেইন সাঈদী সাহেব বিশাল ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করেছেন চটগ্রামে, সেদিন অনেক নাস্তিক, আস্তিক হবে অনেক, হিন্দুরা হবে মুসলিম কালেমা পড়ে, সাথে জমজমের পানি।
যখন অনেক মানুষ আসবে তখন তারে বাইন্ধা চরম মাইর দিতে হবে
তারপর সবার কাছে মাফ চাইবে তার এই অপরাধ গুলোর জন্য
১ম বুকিং দিলাম,কান বরাবর ঠাডায়া ১ টা বন মারমু বস রে। 😀
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
অনেক আগে এই মাদার(দ্যাশ) ফাকারের ওয়ায শুনেছিলাম এক বন্ধুর বাসায়। সে নারী আর পুরুষ ক্যান সমান না তা বলতে গিয়া কি বলেছেন, পড়েন নিচে।
এক ঘরে একজন নারী আর একজন পুরুষ বন্দী আছে, বা আটকা পড়ছে কোন ভাবে। এক সময় দুইজনারই পিশাব পাইলো। রুমের উপরের দিকে (৫-৬ ফুট) একটা জানালা ছিলো। পুরুষটি মহিলাটিকে কহিল, তোমার কাধে দাড়াইয়া আমি ঐ জানালা দিয়া পিশাব করিব। তারপর তুমি করিবে।
যথারীতি পুরুষটি তার জরুরত পুরা করিল। এখন মহিলাটি উঠিয়া দাড়াইলো পুরুষটির কাঁধে। কি হইতে পারে এখন ভাবিয়া দ্যাখেন।
আমি বলি কি এই শুয়োরটির পয়দা হইয়াছিলো ইবলিশের ঔরসে আর কোন বদ জিনের গর্ভে।
এই হারামী আবার তাফসীরে মুফাসসির!
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:just: :duel: :duel: :duel:
বাই দ্যা ওয়ে সে কিন্তু এখন বাংলার মেশিনম্যান। ইবলিশ আর শয়তান এক না হইলে এইরকম মেশিনম্যান পয়দা হওয়া সম্ভব না।
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
এর মেশিনের কাজ কাম দেখি বহু আগে থেকেই চলে আসতেছে...কাইট্যা রাইখ্যা দিলেই তো হয়... তার পর ফাঁসি না দিলেও ব্যাটা নিজেই সুইসাইড খাইবো... 😉 😉
:)) :)) :))
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
উপরোক্ত লেখাটি একটি কমেন্ট পড়েছি যাহা মঠবাড়িয়া উপজেলার ৭১সালের স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল জব্বারের কাহিনী। সত্যিই সে যে একজন রাজাকার ছিলো তা একশত ভাগ নিশ্চিত। কারণ স্বাধীনতার এক সপ্তাহ পরেও উক্ত উপজেলায় স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করতে দেয় নাই। এসব রাজাকারদের পৃথিবীর যে দেশেই থাকুক না কেন ! তাদের ধরে এনে দেল্লা রাজাকারের মত ফাঁসি দেওয়া উচিত।দেল্লা রাজাকারের ফাঁসির রায় শুনে যারা এই স্বাধীন বাংলায় জিহাদের কথা বলে নারকীয় তান্ডব চালাচ্ছে যেমন- মানুষ হত্যা, গাড়ি ভাংচুর, দোকানপাঠ লুঠপাট ও ভাংচুর, আগুন দিয়ে হিন্দুদের মন্দির বাড়ি-ঘর ও নানা রকম সরকারী সম্পদ নষ্ঠ করছে, তারাও ২০১৩ সালের দেল্লু রাজাকারের সহযোগী নব্য রাজাকার।জিহাদের কথা বলে যারা দেশে সন্ত্রাসবাদ চালাচ্ছে, বোমাবাজি, জঙ্গীবাদ, খুন-খারাবী ও নিরীহ লোকজনকে হত্যা করে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে সেটা কীসের জিহাদ ? এই ব্যাপারে পবিত্র কোরআন সুরা হজ, আয়াত ৭৮ এ উল্লেখ করা হয়েছে- "তোমরা আল্লাহর পথে জিহাদ কর যেভাবে জিহাদ করা উচিত।'' বতর্মানে আমরা কার জন্য জিহাদ করছি ? সেটা কি জিহাদ নাকি শিরক করা বুঝায়। এদেরকে আইনের মাধ্যমে না এনে ইসলামী শরীয়া মোতাবেক বিচার করে কতল করা একান্ত প্রয়োজন। না হয় আমাদের ঈমান ও ইসলাম কিছুই রক্ষা করা যাবেনা।
বুঝতে পারলাম না ভাইয়া, কি বললেন 🙁
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
:clap: :clap: :clap:
ঈমান হলো গাছের মূল, আর ইসলাম হলো তার শাখা প্রশাখা। আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাস করাই ঈমান। বর্তমানে একশেণীর আলীম ইসলামকে নিয়ে ও ইসলামের দোহাই দিয়ে, নাম ভাঙ্গিয়ে যেভাবে খেলা করছে, নিজেকে যাহিল করে নিজেরস্বার্থ সিদ্ধি হাসিল করছে, তাতে ইসলামকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে এবং মূল ঈমানও আস্তে আস্তে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে চলছে। তাই আসুন আজ আমরা যারা আল্লাহর একত্ববাদ ও রাসুল (স:) কে মান্য ও বিশ্বাস করি; তারাই পারি এইসব আলিমদের হাত হতে ঈমান ও ইসলামকে রক্ষা করতে এবং আল্লাহ ও রাসুল (স:) বাণী কুরআন ও হাদিসকে সুন্দর ভাবে সমাজে প্রতিষ্ঠা করি।
রং দিয়ে লেখা লিখতে হলে তাকে জানতে হয় অনেক কিছু। না জেনে লিখতে গেলে অনেক মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয়। এই লেখক। কারণ এরা লেখা-পড়া করতে রাজী নয়। ওদের গুরু নাস্তিকেরা যা বলে তাই তাদের সবকিছু। নিজেরা কিছু করতে বা পড়তে রাজী নয়। কারণ তাদের মাথা আবর্জনা দিয়ে ভরা আছে। মাথাটা একটু ধোলাই করলেই দেখতে পেতেন যে, সাঈদীকে নির্দোশ প্রমাণ করার জন্য যে স্বাক্ষী আনা হয়েছিল, তাকে আদালতের গেট থেকে সরকারের পুলিশলীগ ধরে নিয়ে গিয়ে আজও গুম করে রেখেছে। এটা লেখক দেখতে পান না। একে আর কি উপদেশ দিতে পারি?
মামু খুব ভুল জায়গায় চইলা আইছ, এইখানে জামাত-শিবির,ছাগুরে জিরো টলারেন্সের সাথে হ্যান্ডেল করা হয়। :gulli2: :gulli2: :gulli2:
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
কবে ঝুলাবে চাঁদবাবা রে?
নাকি লইট্টা বাবা?
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
কুত্তার বাচ্চারে সরকার ঝুলায় না কেন? জলদি ঝুলিয়ে কাজ সম্পন্ন করা হোক
শুকরের বাচ্চা জল্লাদ শালার পো
অচিরেই ঝুলছে চন্দ্রবাবা
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ