যে কারনে লিখছি,সেটা হোল সংসদে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদকে নিয়ে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় এবং তার বিরুদ্ধে নিন্দা জ্ঞাপন।
ব্যক্তিগত ভাবে সায়ীদ স্যারকে আমি খুবই সম্মান করি,উনি একটি বইপড়া মুক্তচিন্তা করতে পারা জাতি চান। প্রমথ চৌধুরীর একটা লাইন মনে পড়ে,তিনি বলেছিলেন হাসপাতালের থেকেও গ্রন্থাগার জরুরী। পক্ষে বিপক্ষে যদিও অনেক কথা চলে,তবু গ্রন্থাগারের প্রয়োজন অনস্বীকার্য।
সায়ীদ স্যার বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং সভাপতি। তিনি যে কাজ হাতে নিয়েছেন,যে আলোর পথে মানুষকে আনছেন বলাই বাহুল্য যে উহা মহান।
সায়ীদ স্যার এর যে একটা লাইন আমাকে প্রতিনিয়ত উৎসাহিত করে যায় সেটা হোল
“ মানুষ তার স্বপ্নের চেয়েও বড়।“
যাই হোক আমাদের নির্বাচিত সাংসদেরাও মহান,গণতন্ত্রের বাহক। জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে তারা ক্ষমতায় এসেছেন। সংসদ অধিবেশনে তাহারা বিভিন্ন বিল পাশ করে নিয়মিত দেশ ও জাতিকে উদ্ধার করছেন।
অধিবেশনে এই ঘটনার সূত্রপাত করেন সাংসদ ফজলুল আজিম। তিনি অবশ্য আগে ভাগেই এমন হুংকার দিয়েছেন,মন্ত্রী এমপিরা জাতির বাপ মা,এদের না খেপানোই মহৎ ও সমীচীন।
তিনি সংসদে একটি মহা উৎকর্ষ সাধন করিবার অভিপ্রায়ে,নোটিশ উপস্থাপন করেন,সেখানে সরকারের বিভিন্ন ব্যর্থতা তুলে ধরা হয়। নোটিশের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন বলেন, ‘‘সবাই উত্তরা যাওয়ার সময় মাথার ওপরে (ওভারব্রিজ) দেখে শুধু ফজলুল আজিম সাহেবরা দেখেন না, ওনারা দেখে শুধু সরকারের ব্যর্থতা।
তিনি অবশ্য অর্থনীতি নিয়েও প্রচণ্ড সরব। সংসদে তার জ্বালাময়ী বক্তব্যগুলো বেশ শ্রুতিমধুর। তিনি বলেন, ‘‘অর্থনীতির সবগুলো সূচকেই আমাদের দেশের অর্থনীতির ভরাডুবি ঘটেছে। শেয়ারবাজারের পতন সর্বশেষ পর্যায়ে চলে গেছে। গত এক সপ্তাহের শেয়ারবাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়- শেয়ারবাজার একেবারে ধ্বংস হয়ে গেছে।’’
তিনি আরো বলেন, ‘‘অথচ অর্থমন্ত্রী কিছু করতে পারেননি। অর্থমন্ত্রী একজন ভালো মানুষ। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে যে, সবাইকে দিয়ে সব কাজ হয় না। প্রধানমন্ত্রী যেখানে দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য, অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। সেখানে অর্থমন্ত্রী পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন। এই অর্থমন্ত্রী দিয়ে কিছু হবে না।’’
ফজলুল আজিম বলেন, ‘‘আমি মনে করি, এই সংসদে যোগ্য ব্যক্তির অভাব নাই। সুতরাং দেশের অর্থনীতিকে রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়ে নিজের ভুল স্বীকার করে অর্থমন্ত্রীর স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করা উচিত। আর অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে এখনই ব্যবস্থা নেয়া উচিত।’’
এই সংসদে যোগ্য ব্যক্তির অভাব নাই এই লাইনের সাথে ফজলুল আজিমের মিল খুজে পেলে পাঠক দায়ী থাকবেন।
আমার এক মামা প্রায় সর্বশান্ত হয়ে গেছেন শেয়ার বাজারে টাকা খাটিয়ে। মামা বলেন “বিদ্যুৎ,আর শেয়ার বাজার ঢাকায় লীগের সব আসন খুয়াবে।“ উল্লেখ্য গত জাতীয় নির্বাচনে ঢাকার সবকটি আসনে জয় লাভ করে নৌকা মার্কা।
এই শেয়ার বাজারের ভরাডুবির কারণ খুজতে গিয়ে যদি পাঠক চুরি ও টাকা ওলট পালটের গন্ধ পেয়ে থাকেন,সেটি কাকতালীয়। আমাদের অর্থমন্ত্রী শেয়ার বাজার বোঝেনই না,অতএব সকল রকম গন্ধ পাওয়ার সুযোগ নাই।
শেখ ফজলুল করিম সাহেবের কথা বলতে গেলে তো ব্লগের কাগজ ফুরিয়ে যাবে। শেখ পরিবারের এ বীর সন্তান বহু আগে থেকেই জাতি উদ্ধার করে আসছেন।
২০০৭ সালে গ্রেফতার হন শেখ ফজলুল করিম,ও আচ্ছা তিনি একাধারে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ফুপাত ভাই। আজম চৌধুরী নামক এক ব্যবসায়ীর মামলায় গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নেয়া হয় তাকে।
রিমান্ডে থাকা আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী শেখ ফজলুল করিম সেলিম অকপটে স্বীকার করেছেন যে, স্বাস্থ্য মন্ত্রী থাকা অবস্থায় সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আংশিক কাজ থেকে তিনি ইস্টকোস্ট গ্রুপের চেয়ারম্যানের কাছ থেকে সাড়ে ৫ লাখ মার্কিন ডলার নিয়েছিলেন। এছাড়া বসুন্ধরা গ্রুপের কাছ থেকে প্রতি মাসে নিতেন ৩ লাখ টাকা। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীও বসুন্ধরা গ্রুপের কাছ থেকে প্রতি মাসে ১০ লাখ টাকা করে চাঁদা নিয়েছেন বলে শেখ সেলিম জানান। (সূত্র- দৈনিক ইত্তেফাক)
অস্ত্র দেখিয়ে ডাকাত যখন ডাকাতি করে সেই ঘটনার সাথে এই ঘটনার মিল খুজে পেলে পাঠক দায়ী থাকবেন।
আজম চৌধুরী তার মামলায় বলেন, ২০০০ সালে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী ও শেখ সেলিম স্বাস্খ্যমন্ত্রী থাকাকালে টেকনো প্রম নারায়ণগঞ্জে একটি বিদ্যুৎ প্লান্টের প্রথম ধাপটি নির্মাণের কার্যাদেশ পায়। কিন্তু আজম চৌধুরীকে শেখ সেলিম জানান যে, ‘কমিশন’ প্রদান না করা হলে শেখ হাসিনা প্রকল্পটি বìধ করে দেবেন এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে টেকনো প্রমের পাওনা পরিশোধ আটকে রাখতে বলবেন। এ পরিস্খিতিতে আজম চৌধুরী স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও সাউথইস্ট ব্যাংকের আটটি চেকের মাধ্যমে শেখ সেলিমকে দুই কোটি ৯০ লাখ টাকা প্রদান করেন। শেখ সেলিমকে ২৯ মে গ্রেফতার করা হয়। তিনি আদালতে প্রকাশ্য শুনানিতে স্বীকার করেন যে, তিনি ইস্টকোস্টের কাছ থেকে দুই কোটি ৯০ লাখ টাকা আদায় করেছিলেন এবং শেখ হাসিনার সাথে তা ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (এসিসি) তদন্তকারীরা শেখ হাসিনা ও শেখ সেলিমের অ্যাকাউন্ট থেকে চেকগুলোর অস্তিত্ব পান।
জানতে ইচ্ছা করে আজম চৌধুরী কোথায় আছেন,কেমন আছেন? অবশ্য রাজায় রাজায় যুদ্ধ হলে প্রান যায় উলুখাগরাঁড়। সবাই হয়ত ভালো আছেন।
এসব রূপকথা লিখে আর কত আপনাদের মনে ব্যথা দেব? বিষয় বদলানোর দরকার।
আরেক বিদায়ী মন্ত্রী আবুল হোসেন তো খুবই জনপ্রিয় মন্ত্রী। তার কথা বলতে গেলে দিস্তার পর দিস্তা ফুরিয়ে যাবে।
নিন্দুকেরা বলে তিনি নাকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর খামখেয়ালীর সুযোগ নিয়ে মন্ত্রী হয়েছেন। বিশ্বাস করা বা না করা আপনার নিজস্ব মতামত।
চীন সফরে তিনি অনির্ধারিত দৌড় প্রতিযোগীতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। সেই সাথে জিতে নেন মন্ত্রী গদিও। ( হাততালি এবং মারহাবা ইমো)
আবুল হোসেন সাহেবের মেয়েও অবশ্য কম যায় না। পাকি প্রেমের জলন্ত উদাহরন দিয়েছেন মেহেরজান চলচিত্রের মাধ্যমে আবুলের মেয়ে রুবাইয়েত হোসেন।উনি বলছেন ছবিটা দর্শকরা নাকি গ্রহন করছে। পাকি প্রেম আর কাকে বলে। সরকারকে অবশ্যই তদন্ত করতে হবে এই আবুল হোসেন সেন্সরবোর্ডকে কত উপটৌকন দিয়ে ছবি রিলিজ করেছে।সরকারের টনক না নড়লে তার খেসারত আমাদের সকলকেই দিতে হবে।মুক্তি যুদ্বের হাজার করুন এবং আনন্দের ঘটনা থাকতে আবুল তনায়া আমাদের বীরঙ্গনাদের এবং মুক্তিযুদ্বাদের হেয় করার জন্য এই ছবি নির্মান করেছেন।
সেন্সর বোর্ডে মাটির ময়না আটকে থাকা এবং মেহেরজান এর মুক্তি পাবার মধ্যে টাকা পয়সার গন্ধ পেলে,পাঠক দায়ী থাকবেন।
তবে আবুল হোসেন সাহেব খুবই ধর্মভীরু লোক। যার প্রমান আবুল হোসেনের কাছে হিন্দুরা একটি আশ্রামের সাহয্য চাইতে আসলে মুখের উপড় বলে দেন আমি মসজিদ ছাড়া সাহয্য দেই না। ( সুবাহানআল্লাহ্,এবং নারায়ে তাকবির ইমো হবে)
পদ্মা সেতু নির্মান,আর সেই বিষয়ক চুরি চামারির খবর সংগ্রহ করে পড়বার দায়িত্ব পাঠকের হাতেই ছেড়ে দিলাম। আসুন আমরা সবাই নিজে করি নীতি মেনে চলি।
কাওরান বাজারে দেখা হয়েছিল সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক সাহেবের সাথে। তিনি তো জনগণকে কম খাবার পরামর্শ দিয়ে রীতিমত সেলিব্রেটি। ভাগ্যিস সংসদে এমন কোন বিল পাশ হয়নি।
ফার্মগেট-গাবতলী লোকাল বাসের ভাড়া তোলা ছোকড়াও মন্ত্রী এমপি দের চোর বাটপার বলে গালি দিয়ে থাকে। তবে পাঠক গালি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন,কারণ গাল পাড়লে মামলা হয়ে যেতে পারে। জুটতে পারে সংসদ অবমাননা অথবা রাষ্ট্র দ্রোহের মামলা।
ডক্টর ইউনুসকে নিয়ে কে কাটা ছেঁড়া হোল সেটা দেখলে আমাদের এনাটমি ল্যাবের বহুবার ব্যবচ্ছেদিত লাশও লজ্জা পাবে।
মন্ত্রী এমপি সংসদ আমাদের গনতন্ত্রের ধারক সমূহ,এদের অপমান করা থেকে বিরত থাকুন।
হুট করে মনে পড়ল শহীদ জননী জাহানারা ইমাম এর কথা। তিনিও মাথায় রাষ্ট্র দ্রোহের মামলা নিয়ে মারা গিয়েছিলেন। শহীদ জননী জাহানারা ইমাম যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে অভূতপূর্ব আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন।এরপরের ঘটনা বড়ই নির্মম !তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে যায়। একদিকে রাষ্ট্রপক্ষ তাদের রাজনৈতিক বান্ধব দলের মানুষরুপী পশুদের বাঁচানোর জন্য মরিয়া, অন্যদিকে রাস্ট্রপক্ষের মদদপুষ্ট হয়ে সরাসরি আক্রমন করে বসে ৭১ সালের হায়েনাদের দল- গোলাম আযম নিজামী গং। জাহানারা ইমামের বিরুদ্ধে মামলা হয় রাষ্ট্রদ্রোহীতার।অবশেষে, রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা মাথায় নিয়েই আমাদের জননী জাহানারা ইমাম ২৬ জুন ১৯৯৪ সালে দেশের বাইরে মিশিগানে ইন্তেকাল করেন। ১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে গণআদালত সংগঠিত করার দায়ে বিএনপি সরকারের দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা নিয়েই জাহানারা ইমাম মারা যান।
গুণীজন আর রাষ্ট্র এক জিনিস নয়। গুণীজণের গুনের বহর বিবেচনার ক্ষেত্র রয়েছে,এমপি,মন্ত্রীদের সাথে লাগতে গেলে গুনের বহর কেটে মামলা,আর নিন্দা লেখা হয়ে যাবে।
বহু ফিরিস্তি দিলাম,ফিরিস্তি দেখে নিশ্চয় পাঠক বিরক্ত? তাই এবারে একটু আনন্দ লাভ করুণ,পড়ুন একটি কবিতা। কবিতার নাম উলঙ্গ রাজা,লিখেছেন নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। আমাদের মনে রাখতে হবে রাজা রাজাই,সে উলঙ্গ হোক অথবা বোরখা মোড়া। তার শরীরে কাপড় না থাকলেও আমাদের ভেবে নিতে হবে রাজ প্রাসাদের মসলিন কাপড় খুব বেশি মিহি। তাই শরীর দেখা যাচ্ছে। ঢাকাই মসলিন কাপড় যদি ম্যাচ বাক্সের মধ্যে ভাজ করে রাখা যায়,রাজাদের মসলিন কাপড়ের জায়গা হয়ে যাবে আরও ছোট কোন জায়গায়।
সবাই দেখছে যে, রাজা উলঙ্গ, তবুও
সবাই হাততালি দিচ্ছে।
সবাই চেঁচিয়ে বলছে; শাবাশ, শাবাশ!
কারও মনে সংস্কার, কারও ভয়;
কেউ-বা নিজের বুদ্ধি অন্য মানুষের কাছে বন্ধক দিয়েছে;
কেউ-বা পরান্নভোজী, কেউ
কৃপাপ্রার্থী, উমেদার, প্রবঞ্চক;
কেউ ভাবছে, রাজবস্ত্র সত্যিই অতীব সূক্ষ্ম , চোখে
পড়ছে না যদিও, তবু আছে,
অন্তত থাকাটা কিছু অসম্ভব নয়।
গল্পটা সবাই জানে।
কিন্তু সেই গল্পের ভিতরে
শুধুই প্রশস্তিবাক্য-উচ্চারক কিছু
আপাদমস্তক ভিতু, ফন্দিবাজ অথবা নির্বোধ
স্তাবক ছিল না।
একটি শিশুও ছিল।
সত্যবাদী, সরল, সাহসী একটি শিশু।
নেমেছে গল্পের রাজা বাস্তবের প্রকাশ্য রাস্তায়।
আবার হাততালি উঠছে মুহুর্মুহু;
জমে উঠছে
স্তাবকবৃন্দের ভিড়।
কিন্তু সেই শিশুটিকে আমি
ভিড়ের ভিতরে আজ কোথাও দেখছি না।
শিশুটি কোথায় গেল? কেউ কি কোথাও তাকে কোনো
পাহাড়ের গোপন গুহায়
লুকিয়ে রেখেছে?
নাকি সে পাথর-ঘাস-মাটি নিয়ে খেলতে খেলতে
ঘুমিয়ে পড়েছে
কোনো দূর
নির্জন নদীর ধারে, কিংবা কোনো প্রান্তরের গাছের ছায়ায়?
যাও, তাকে যেমন করেই হোক
খুঁজে আনো।
সে এসে একবার এই উলঙ্গ রাজার সামনে
নির্ভয়ে দাঁড়াক।
সে এসে একবার এই হাততালির ঊর্ধ্বে গলা তুলে
জিজ্ঞাসা করুক:
রাজা, তোর কাপড় কোথায়?
হামীম,
ফেসবুকের 'ঘুষের আমি, ঘুষের তুমি' পাতায় শেয়ার করলাম। আমরা এমনি আরও সাহসী ও বলিষ্ঠ কন্ঠ চাই।
:salute: :salute: :salute:
দারুন লেখা হামীম.
হালকা চাল এর সব লেখার মধ্যে তোমার লেখাটা সাহসী ও সময়োপযোগী. পুরো লেখার সাথেই সহমত জানিয়ে গেলাম
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
লেখার পর থেকেই ভাইরাস জ্বর। অশনি সংকেত বাজে খালি B-) :grr: 😕 🙁
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
সুন্দর বলিষ্ঠ লিখা। তবে যদি দেশে থাক, তাহলে উপদেশঃ
"পাথর-ঘাস-মাটি নিয়ে খেলতে খেলতে
ঘুমিয়ে পড়ো / ঘুমিয়ে থাকো "
'নিরাপদ দূরত্বে' থাকার উপদেশ কি তুমি পাওনি???
ভাল থাক, নিরাপদ থাক!
Smile n live, help let others do!
কাকতালীয় কোন রকম মিল,অমিল,গন্ধ খুজে পেলে সেটি একান্তই পাঠকের দায়িত্ব। আমি শুধু মাত্র বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদগুলো একত্র করার চেষ্টা করেছি।
তাছাড়া আমি প্রধানমন্ত্রী তথা গনতন্ত্রের মানস কন্যার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে ফেশবুকে স্ট্যাটাস শেয়ার করেছি। তবু কি বলবেন আমি সেফ সাইডে না?
ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
হামিম, ক্যাডেট কলেজ ব্লগে লেখা কীভাবে পাঠাতে হয় অথবা এখানকার সদস্য হবার নিয়ম কি আমায় একটু বলবেন কি?
তামান্না ঝুমু
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের ক্ষমা চাইবার ব্যাপারটা আওয়ামী-বিএনপি'র সব এমপিদের সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হবে...কোন ভাল কাজে তারা একমত হতে না পারলেও এসব কাজে তারা কিভাবে জানি চট করে এক হয়ে যান... ~x(
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
হা; যেমন মন্ত্রী এমপিদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি সরবসম্মতিক্রমে গৃহিত হয়।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:just: :brick:
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
:clap: :clap: :clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:grr: দেশে যাইস না সত্তর
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজিব ভাই কাকতালীয় কোন রকম মিল,অমিল,গন্ধ খুজে পেলে সেটি একান্তই পাঠকের দায়িত্ব। আমি শুধু মাত্র বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদগুলো একত্র করার চেষ্টা করেছি।
তাছাড়া আমি প্রধানমন্ত্রী তথা গনতন্ত্রের মানস কন্যার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে ফেশবুকে স্ট্যাটাস শেয়ার করেছি। তবু কি বলবেন আমি সেফ সাইডে না?
ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
তারপরো দেশে যাবার আগে ---------
আর এক লেখা অন্যখানে ছাপা হলে সেটা উল্লেখ করিস না কেনো?
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
একদম উচিত কথা লিখেছিস। ::salute:: :gulli2:
:party:
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
::salute::