দিনে দিনে আমি পাঁড় আওয়ামীলীগ হয়ে যাচ্ছি।
উদা ১ ঃ শিক্ষা মন্ত্রী ঢাবি র ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আমার মনে হচ্ছে সংগত কথাই বলেছেন তিনি।
প্রশ্ন আউট ইত্যাদি মাথায় রাখলেও এই ফলাফল কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না।
আরো মজা হচ্ছে বাম দের আমরা গালি দেই।
আবার বাম থেকে ডানে আসলেও গালি দেই।
আহারে নাহিদ সাহেব।
বেচারা সৎ হইয়া বিপদে পড়ছে।
কিন্তু মন্ত্রী মশাইএর আরেকটু কঠিন হবার দরকার আছে। শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস, নানা অব্যবস্থা নিয়া আমি তার উপর বেজায় নাখোশ।
উদা ২ ঃ গাতক, সিগারেট খোর মন্ত্রী মহসিন সাহেব কে আমার বেশ লাগে। লোকটা সরল টাইপের।
কি এক দেয়াল ভাংগা লাগছিলো তার মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে তা আবার ঠিক করে দিয়েছেন বিয়ের অনুষ্ঠান হয়ে যাবার পর।
মেয়ের বিয়েতে মেথর পট্টির সবাই কে দাওয়াত করে খাইয়েছেন।
দিন কয়েক আগে মেয়েদের পড়াশুনা বাদ দিয়ে প্রেম করতে নিষেধ করেছেন।
চারিদিকে এই নিয়ে হাহাকার।
আমার কাছে তো মনে হচ্ছে মহসিন আলী খুব সুন্দর একটা কথা বলেছেন। ছাত্রাবস্থায় প্রেম করতে মানা করা কিভাবে অপরাধ এর সামিল হয়!
উদা ৩ ঃ লতিফ সিদ্দিকী বেশ কিছু ফাউল করেছেন এর মধ্যে। কিন্তু হজ্জ নিয়ে যা বলেছেন তা কিন্তু আমার কাছে যথার্থ মনে হয়েছে।
না, আমি নাস্তিক বা অবিশ্বাসী বলে নয়।
আমার সত্যি সত্যি মনে হয়েছে তিনি সঠিক কথা বলেছেন।
হজ্জ করা, হজ্জ হতে প্রাপ্ত টাকা সেই আবহমান কাল ধরে মক্কা বাসীদের অন্যতম আয়ের উৎস। হজ্জ করতে আসা লোকদের তদারকি কে বা কোন গোত্র করবে এই নিয়ে রীতিমত বচসা, সালিশ হতো।
নবী মুহম্মদ এর চাচা আবু সুফিয়ান শখ করে ব্যবসা করতেন না। সুফিয়ানদের গোত্র মুত্তালিব ক্ল্যানের কাছে কাবার রক্ষণাবেক্ষণ ও হজ্জের তাবেদারিতে হেরে গিয়েছিলো।
যাই হোক এইসব কথা রাখি।
আমি বিশ্বাস করি একজন প্রকৃত মুসলমান হজ্জ করার আগে তার আত্মীয় স্বজন, পরিবার পরিজন, প্রতিবেশী, গ্রামবাসীদের সমস্যা দূরীকরণে এগিয়ে আসবেন।
হজ্জ, কাবা ঘর ইত্যাদি সব ঈমানের উপর। নিয়ত সহীহ হইলে, সৎ হইলে কাবা ঘর মানুষের বুকে আইসা বসত করে।
উদা ৪ ঃ মেনন-ইনু হজ্জে গেছেন।
মেনন আজীবন বাম।
ইনু অর্ধেক বাম।
আমি বাঙলাদেশের বামদের নিয়া একটা কথা বলি। তা হলো যেই দেশে কমরেড ফরহাদের জানাজা হয় সেই দেশে বাম আবার কি!
ক্যানো ইনু-মেনন হজ্জে গেছেন জানি না।
তাদের ইচ্ছা তারা গেছেন।
আমি নিজে অবিশ্বাসী।
কিন্তু আমারো একবার মক্কা ঘোরার ইচ্ছা আছে, সোনার মদীনাতে যাবার ইচ্ছা আছে।
একটা বিষয় নিয়া পাগলামি চলে সেইটা দেখতে খারাপ লাগবে না।
একবার নাইট ক্লাবে গেছিলাম।
সারা রাইত নাচা নাচি দেখলাম।
খারাপ লাগে নাই দেখতে।
একসাথে এতো পাগল দেখতে পাইরা সত্যি বলতে কি ভালোই মজা পাইছিলাম।
তবে হজ্জে যাবার আরেক উদ্দেশ্য আছে।
আমি অবিশ্বাসী হইলেও ধর্ম সত্যি হইলে মানতে আমার আপত্তি নাই।
লোকজনের গালাগালি সহ্য কইরা অবিশ্বাসী হইয়া থাকতে পারলে আবার নাস্তিকদের গালিগালাজ সহ্য কইরা আল্লাহর রাস্তায় আসতেও আমার আপত্তি নাই।
তাছাড়া খেজুর আমার কাছে বেশ ভালোই লাগে। বাঙলাদেশের ঐ ভনভন করে মাছি ওড়া খেজুর না, দামী, ভালো খেজুর।
তার উপর বিশ্বাসী রা বেহেশতের বাগানে হাওয়া খাবে, তাদের পায়ের নিচ দিয়া মিঠা ঝরণা বয়ে যাবে, তারা মুরগ, মুসাল্লাম খাবে (আপাতত নারী সঙ্গ-হুর বাদ রাখলাম) আর আমি দোখযে আগুনে জ্বলবো, সর্প আমারে দংশন করবে এইটা মানতে পারবো না।
আরেকটা বড় ব্যাপার হচ্ছে মা র জন্য দোয়া খায়ের করতে পারবো। একটু খুলে বলি।
মা মারা গেলেন গেলো ডিসেম্বরে।
দেশে যাইতে পারি নাই।
মারা যাবার পর মিলাদ, দোয়া করি নাই। মার জন্য এক ওয়াক্ত নামায পড়ি নাই।
এইটা ভাবতে ভালো লাগে মা কবরে বইসা বইসা ফুলের মালা গাথতেছেন, কিন্তু আমি তো জানি মা র শরীর পচে মিশে যাবে মাটিতে।
অন্য আর দশ জনের চাইতে মাকে আমি কম ভালোবাসি না।
তাই তখন মার জন্য গরীব খাওয়াবো। মাদ্রাসায় দান করবো। গ্রামের গরীব লোকদের জামা কাপড় দিবো।
আমার মা কাজ করতেন বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডে। একবার ভেবেছিলাম, মাকে কিছু টাকা দিয়ে গ্রামের লোকদের ঋণ দিতে বলবো।মার অবসর জীবন বেশ ভালো কাটতো এতে। বাবা তাকে হিসাব রাখায় সাহায্য করতে পারতেন।
না, ইনূচ সাব হতে চাই না।
নবী মুহাম্মদ আর তার প্রিয় ভাই আলী সাহেব অলরেডি স্বপ্নে দেখা দিছেন। মক্কা-মদীনা গেলে তারা আমার দিকে আরো কিছুদূর এগিয়ে আসবেন বলে আমার ধারণা।
(ইরানের মাসাদে রক্ষিত আলী ইবনে আবু তালিব এর স্বহস্তে লিখিত কোরান গ্রন্থ)ডকিন্স সাহেব এরপর আমি আপনার সাথে ফাইটে নামবো। তবে আর যাই হই জাকির ভাই এর মতো ফাতরা টাইপ হবো না।
পূজার বাদ্য বাজিছে ঐ।
ঈদ উল আজহার ত্যাগের আহবান ঐ শোনা যায়।
(জেনেসিস ২২ঃ১১-১৩ অনুযায়ী আব্রাহাম নবী খোদাতায়ালার নির্দেশ অনুযায়ী নিজের সবচেয়ে প্রিয় বস্তু পুত্র আইজ্যাক কে হত্যা করছেন। ফিরিশতা গ্যাব্রিয়েল এসে বাধা দিচ্ছেন ছোরা হাতে পুত্রের প্রাণ সংহারে উদ্যত পিতাকে। পাশেই ঝোপে আটকে আছে একটি মেষ।) আমরা কতো ভাগ্যবান।একই সাথে দুই আনন্দ।
ও হ্যা যা বলছিলাম আমি দিনে দিনে পাঁড় আওয়ামী লীগ হয়ে যাচ্ছি।
'পাড়' না, পাঁড়।
লতিফ সিদ্দিকী হয়তো আমার মনের কথাই বলেছেন, কিন্তু আমি তাঁর জায়গায় হলে এ কথা কখনোই বলতামনা -- অন্তত কাণ্ডজ্ঞানের অভাব ঘটার আগ পর্যন্ত।
লেখাটি বড়ই হুলসর্বস্ব হয়েছে। রেগে আছো কি বেশি আজকাল?
ঠিক করে দিচ্ছি দাদা।
আপনারা আছেন বলে বানান নিয়ে টেনশন করতে হয় না।
সিউর না, রেগে আছি কিনা..
তবে নতুন করে পুরান এক রোগ দেখা দিছে।
আগে এক সময় আমার মুখ খুব খারাপ ছিলো।
অনেক সাধনা কইরা গালাগালি করা বন্ধ করছিলাম।
গাড়ি চালানো শুরু করার পর থিকা মুখের ভাষা আবার খারাপ হইয়া গেছে।
অবশ্য গাড়ির কাচ নামাইয়া গালিগালাজ করি না। একা একা গজ গজ করি আর গালি দিই। :grr:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজীব, তোমার ইমেইলটা আমাকে দিতে পারো, ফোন নং টাও পারলে দিও। কথা বলতে চাই।
আমার ইমেইল হচ্ছে oakhondker@yahoo.co.uk
আপনাকে মেইল করেছিলাম ভাই য়া। যদি আপনার নজরে আসে তাই আবার দিয়ে দিচ্ছি
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
লতিফ সিদ্দিকীর সাক্ষাৎকার
নিজের দেওয়া বক্তব্য বিষয়ে অনুতপ্ত নন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। আজ মঙ্গলবার রাতে বিবিসি রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তিনি যে বক্তব্য দিয়েছেন তা প্রত্যাহারের প্রশ্নই ওঠে না। মেক্সিকো থেকে তিনি এই সাক্ষাৎকার দেন। বিবিসির এই সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো:
বিবিসি: আপনার সঙ্গে কী প্রধানমন্ত্রীর দলে নিউইয়র্কে যারা রয়েছেন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে?
লতিফ সিদ্দিকী: না, আমার সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি।
বিবিসি: কথা হয়নি?
লতিফ সিদ্দিকী: না।
বিবিসি: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে?
লতিফ সিদ্দিকী: আমি সাধারণত প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করি না। কারণ তিনি আমাকে একটা সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছেন। সেই দায়িত্বটা আমি নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে পালনের চেষ্টা করি।
বিবিসি: আপনার বক্তব্য নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেটা নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা ইতিমধ্যে প্রতিক্রিয়া ও সমালোচনা করছেন-সেটার ব্যাপারে আপনি কী জ্ঞাত?
লতিফ সিদ্দিকী: হুম, জ্ঞাত।
(এ সময় লতিফ সিদ্দিকীকে নিউইয়র্কে তাঁর দেওয়া বক্তব্য শোনাতে চায় বিবিসি)
লতিফ সিদ্দিকী: আমাকে শোনাতে হবে না। যা রেকর্ড করা আছে ওটা ঠিকই আছে। আমি বলেছি।
বিবিসি: তাহলে আপনি দায়িত্ব স্বীকার করছেন?
লতিফ সিদ্দিকী: আমি ১০০ ভাগ দায়িত্ব নিয়েছি। দায়িত্ব নেব মানে, আমি যা বলব-তার দায়িত্ব নেব না, কে বলল আপনাকে? আমি একজন দায়িত্বশীল লোক।
বিবিসি: আপনি কী সেই বক্তব্য পরে আবারও শুনেছেন?
লতিফ সিদ্দিকী: আমার শোনার দরকার নেই। আমি শুনতে পারছি যে, জটিলতা...কেউ কেউ ... কারও অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে।
বিবিসি: সেটা নিয়ে এখন আপনার অনুভূতি কী, আপনার কী মনে হচ্ছে?
লতিফ সিদ্দিকী: আমার কোনো অনুভূতি নেই। আমার বিশ্বাসের কথা আমি বলেছি। কারো কারো আঘাত লাগতে পারে। এখন তারাও আমাকে আঘাত করে মতামত প্রকাশ করছে। তাতেও আমি বিরক্ত হচ্ছি না।
বিবিসি: কিন্তু এই মন্তব্যেকে কেন্দ্র করে মন্ত্রিসভা থেকে আপনাকে বিদায় নিতে হতে পারে-এটাই জানবার পরে আপনি কী দুঃখিত বা অনুতপ্ত?
লতিফ সিদ্দিকী: না, আমার অনুতাপ বা দুঃখের কোনো কারণ নেই। আমার প্রধানমন্ত্রী তাঁর রাষ্ট্রপরিচালনে তিনি যেটা ভাল মনে করবেন, সেটা করবেন। আমি যদি তাঁর জন্য বোঝা হয়ে যাই, তিনি তাঁর বোঝা রাখবেন কেন?
বিবিসি: আপনার বক্তব্যে যেটা সমালোচনা হয়েছে, সমালোচনা হয়েছে যে, আপনার বক্তব্যে ইসলাম ধর্মে যারা বিশ্বাসী তাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে। আপনি কী এটার সঙ্গে একমত?
লতিফ সিদ্দিকী: তারা হাজার হাজার কোটি কোটি মানুষ মেরে ফেলতেছে, ওটা করতেছে সেটা করতেছে। তাতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে না। আমি একটা...এই হজ তো মোহাম্মদের (হযরত মোহাম্মদ স.) জন্মের আগেও প্রচলিত ছিল। এটা কী মোহাম্মদ প্রচলন করেছে? আর তাবলিগের তো কোনো ব্যবস্থা ছিল না। তাবলিগের মাধ্যমে আমি মনে করি, ভারতবর্ষে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে সংঘাত সৃষ্টির করার জন্য একেবারে....ওদিকে হলো সংঘ পরিবার এদিকে তাবলিগ পরিবার। এ নিয়ে এতো কথার দরকারটা কী আছে?
বিবিসি: কিন্তু যারা বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন বা তাতে আহত হয়েছেন তারা বলছেন...ইসলাম ধর্মের অন্যতম স্তম্ভকে আপনি আঘাত করেছেন, এ কথা দ্বারা?
লতিফ সিদ্দিকী: এটা তাদের অধিকার। আমি কাউরে...আমি ইসলাম ধর্মের কোনো স্তম্ভকে আঘাত করি নাই। আমি আমার মতামত প্রকাশ করেছি।
বিবিসি: ইসলাম ধর্মের নবীকে নিয়ে আপনি যে মন্তব্য করেছেন...
লতিফ সিদ্দিকী: আমি কোনো কিছুকেই নিয়ে মন্তব্য করি নাই। আমি যা করেছি, আমার বিশ্বাসের কথা বলেছি। আমি ব্যক্তি স্বাধীন হিসেবে, আমি একজন আধুনিক মানুষ হিসাবে, আমার মতামত আমি প্রকাশ করতে পারি। ব্যক্তি স্বাধীনতার জন্য এতো বড় বড় কথা বলা হয়। তাহলে আমার ব্যক্তি স্বাধীনতায় কেনো হস্তক্ষেপ করা হবে?
বিবিসি: কিন্তু আপনার কী মনে হয় না, ব্যক্তি হিসেবে আপনি যে মন্তব্য করতে পারেন-সরকারের মন্ত্রী হিসেবে সে বক্তব্য বলার ক্ষেত্রে আপনার কিছু বিধি-নিষেধের অধীনে থাকতে হতে পারে?
লতিফ সিদ্দিকী: হ্যাঁ, বিধি-নিষেধ আছেই। সেটাতো আমি আমার দেশে করি নাই। আমি ভাবছিলাম মুক্ত পৃথিবীতে আসছি, যেখানেই সবাই মুক্ত বিহঙ্গ, এখানে কোনো কিছুতেই বাধা নাই। এখানে যে কালো বিড়াল এতো রয়ে গেছে, তাতো আমি জানি না।
বিবিসি: সুতরাং আপনি কী তাহলে পদত্যাগ করবেন?
লতিফ সিদ্দিকী: আমিই কিছুই করব না। আমার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে নির্দেশ দেবেন আমি শুধু তাই প্রতিপালন করব।
বিবিসি: আপনি ব্যক্তি স্বাধীনতার কথা বলছেন, বাংলাদেশে অনেকের স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের জন্য শাস্তি হয়েছে...
লতিফ সিদ্দিকী: এটা যদি আইনের মধ্যে পড়ে, তাইলে আমার যে শাস্তি হবে, আমি আনন্দের সঙ্গে মেনে নেব।
বিবিসি: কিন্তু আপনি আপনার বক্তব্য প্রত্যাহার করছেন না বা সেখান থেকে সরে আসছেন না?
লতিফ সিদ্দিকী: প্রশ্নই ওঠে না। একমাত্র...এখানে একটা কথা আছে, আমার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমার নেতা যদি আমাকে আদেশ করেন যে-আপনি এটা প্রত্যাহার করেন। তাঁর সম্মানে আমি এটা প্রত্যাহার করতে পারি। তা ছাড়া কোনো কিছুতেই আমি প্রত্যাহার করব না।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ