সত্যি বলছি মতি ভাই বা মতি মিঞার প্রথম আলো মতান্তরে প্রথম আলু একসময় আমার প্রিয় পত্রিকা ছিলো। সত্য এই যে এখনো আমরা অনেক সময়ই প্রথম আলোর লিঙ্ক শেয়ার করি রেফারেন্স দিই।
ছবি লিঙ্ক পেলাম শামস রাশেদ জয় এর ওয়াল থেকে। ক্লিক করুন।
ডোন্ট বিলিভ আলু এনি মোর। তাই ওদের লিঙ্ক সহ স্ক্রিন শট দিলাম। অন্যান্য ছবির ক্ষেত্রেও একই কাজ করবো।
দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের উপর শুরু হয় নির্যাতন। অনেকেই প্রথম আলোর দায়িত্বজ্ঞানহীনতা বা দূরভিসন্ধি কে দায়ী করেন। প্রথম আলো বাধ্য হয় নিচের লেখাটি লিখতে। ক্লিক করুন।
ছবি দেখুন
প্রিয় ডঃ রায়হান রশীদ ভাই এবারো তার ম্যাক বুকের কিবোর্ডে ঝড় তুললেন। নিচে তার অংশ বিশেষ উল্লেখ করছি।
প্রথমআলোর সাফাই বিবৃতির জবাবে:
========================
প্রথমআলোর বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়ানো ‘কোন কোন মহল’ কে উচিত একটা জবাব দেয়া হয়েছে প্রথম আলোর পক্ষ থেকে (লিন্ক) । সেখানে দাবী করা হয়েছে প্রথম আলো জীবনেও কখনো ছবিতে ফটোশপ করে না। তাদের দাবী: ‘খবরের জন্য তোলা আমাদের প্রকাশিত আলোকচিত্রে কোন কিছু সংযোজন বা বর্জন করা (পড়ুন: ফটোশপ) প্রথমআলোর সাংবাদিকতা সংক্রান্ত নীতিমালা সমর্থন করে না’। ভাল। তাহলে এটা কি? দেখুন কিভাবে নায়িকা বিদিয়া বালানের ছবি ফটোশপ করে আরেকটু ‘পর্দানশিন’ বানানো হয়েছে! [এখানে দেখুন]
প্রথমআলোর এই সাফাই সঙ্গীতে যেটা বিশেষভাবে লক্ষণীয় তা হল – তারা তাদের বক্তব্য সীমিত রেখেছে ভোটার সারির ছবিতে হিন্দু মহিলাদের ছবিগুলো ফটোশপ করা হয়েছে কি হয়নি তার মধ্যেই। ফটোশপ হয়েছে কি হয়নি সেটা বিশেষজ্ঞ টেকিরা দেখবেন, বুঝবেন, সেটা আমার অন্তত মাথাব্যাথা না। মূল অভিযোগ তো সেটা ছিল না। মূল অভিযোগ ছিল – এ ধরণের ছবি (যদি তা ফটোশপ ছাড়াও হয়ে থাকে ধরে নিই) দিয়ে এক ধরণের সাম্প্রদায়িক উস্কানী প্রদানের চেষ্টা করা হয়েছে। দুঃখজনক হল – সে বিষয়ে বিজ্ঞ প্রথমআলোর গ্রহণযোগ্য কোন ব্যাখ্যা এখনো পাইনি।
দেখলাম তাদের এক প্রতিনিধি যুক্তি দেখিয়েছেন: ‘ঢাকার সুদূর লালবাগের ছবি ছাপিয়ে কি অভয়নগরে দাঙ্গা ঘটানো সম্ভব’! কি হাস্যকর যুক্তি! ফেসবুকে ছবি দিয়ে রামুতে দাঙ্গা হয়নি? রামু কি ফেসবুকে? ড্যানিশ কার্টুন নিয়ে বাংলাদেশে মোল্লারা লাফায়নি? আমাদের বাংলাদেশের মোল্লারা কি ড্যানিশ? সুদূর ভারতের বাবরি মসজিদের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে মন্দির ভাঙ্গা হয়নি? কোন্ সে জাদুবল যা সে সব প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রে ভৌগলিকত্বকেও হার মানালো! এই সামান্য বিষয়টা যারা বোঝে না বা বুঝেও না বোঝার ভাণ করছে এখন তাদের হাতে আজকে আমাদের মিডিয়া জিম্মি – বিষয়টা আসলেই আশংকাজনক।
বিষয়টা আসলে খুবই সহজ। এখানে না বোঝার কি আছে, তাই তো বুঝতে পারছি না। বিশেষ পরিপ্রেক্ষিতে সুনির্দিষ্ট একটি গোষ্ঠীর ছবি ছাপিয়ে এক ধরণের গোষ্ঠীগত প্রোফাইলিং এর কাজটুকু করে দেয়ার অর্থ আক্রমণকারীদেরই সহায়তা করা, চূড়ান্ত ফলাফলে যা আক্রমণ বা বিদ্বেষকেই আরও ত্বরাণ্বিত করে, এমনকি কিছুটা হলেও। উদাহরণ: লনড্নের দাঙ্গার (যেখানে শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ সবাই ভূমিকা রেখেছিল) কাভারেজে এখন যদি শুধুমাত্র কিছু কৃষ্ণাঙ্গ যুবকের ছবি পত্রিকায় ছাপানো হয় তাহলে সেটা কেমন হবে? কিংবা ডমেস্টিক ভায়োলেন্স (যা সকল শ্রেনী, বর্ণ, ধর্মের সমাজেই একটি সমস্যা) এর কোন সাধারণ রিপোর্টের সাথে যদি হিজাব পরিহিতা কোন মুসলিম নারীর ছবি জুড়ে দেয়া হয় – তাহলে সেটা কি নির্দেশ করবে? এজাতীয় রিপোর্ট পাঠকের পারসেপশনে কি প্রতিক্রিয়া বা অনুসিদ্ধান্ত তৈরী করে?
দেখলাম প্রথম আলোর আরেক বুদ্ধিমান প্রতিনিধি সাফাই যুক্তি সাজিয়েছেন। তিনি বলছেন – মিডিয়ার দিকে মনযোগ সরিয়ে দিয়ে নাকি সমালোচকরা মূলত সরকারকে দায়মুক্তি দিতে এবং সরকারের পিঠ বাঁচাতে বদ্ধপরিকর; এবং সে লক্ষেই নাকি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রে নেমেছে প্রথমআলোর বিরুদ্ধে এই সমালোচনাকারীরা। রিয়েলি? এতো ভেবে এই বের করলো প্রথমআলোর বুদ্ধিমান সম্পাদনা টিম! হতাশাব্যঞ্জক। প্রথমত: পুরো মিডিয়ার সাথে প্রথমআলোর এখন নিজেকে এক সারিতে দাঁড় করিয়ে ফেলার চেষ্টাটা লক্ষণীয়। একচেটিয়াভাবে পুরো মিডিয়ার ওপর কখনোই কোন দোষ চাপানো হয়নি, আলোচনা হচ্ছে মিডিয়ার একটি বিশেষ অংশের উস্কানী প্রদানে ভূমিকার ব্যপারে। দ্বিতীয়ত: জ্বি না স্যার, প্রথমআলোর ভূমিকার সমালোচনাকারীরা সবাই সরকারের অন্ধ সমর্থক না, সবাই সরকারকে ছেড়েও কথা বলছেন না। অন্যান্য দাবীগুলোতেও একবার সময় হলে চোখ বুলিয়ে নেবেন। [যেমন: এখানে দেখুন]। তবে সমালোচনা শুরু হওয়া মাত্রই প্রথমআলোর নিজেকে সরকারের বিপরীতে দাঁড় করিয়ে ফেলার, এবং বাকিদের আওয়ামী-ট্যাগিং করার এই চেষ্টাটুকু লক্ষনীয়!!
মজার ব্যাপার হল – প্রথমআলোর বুদ্ধিমান প্রতিনিধির একই ধারার যুক্তির লাইনেই তো এও বলার সুযোগ থাকে: “সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাটা প্রথম আলোর মতো পত্রিকাগুলো আসলে উস্কেছেই যেন সেটাকে উপজীব্য করে নির্বাচন পরবর্তী সরকারকে আরেকটু বিপাকে ফেলা যায় নানান ব্যর্থতার কথা তুলে ধরে! যাতে তারা বলতে/লিখতে পারে – ‘দেকলে, আগেই বলেছিলুম কিন্তু’!” (এখানে নির্বাচন পূর্ববর্তী প্রথমআলো-সুশীলদের অবস্থান দ্র্ষ্টব্য)। এভাবেও কিন্তু সমালোচকরা দেখতে পারতেন, দেখানোর দেদার সুযোগ তো ছিলোই! কিন্তু এভাবে কেউ অপযুক্তি করছেন না, যতক্ষণ পর্যন্ত না তদন্তে আরও স্পষ্ট হচ্ছে বিষয়গুলো – যে কারণে তদন্ত দাবী করা হয়েছে। সাংবাদিকতা মানে spin না, আশা করি প্রথমআলোর এই প্রতিনিধিরা spin doctor এর ভূমিকা ছেড়ে সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় আরও মনযোগী হবেন।
ধন্যবাদ। —
রায়হান ভাই এর লেখাটি বেশ গুরুত্ব্পূর্ণ বিধায় তার লেখার পুরোটাই উল্লেখ করলাম। পাঠকেরা আমার এই কপি-পেষ্ট কে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এই আশা রাখি।
এর মধ্যে ফেবুতে আসতে থাকে নানাধরণের লিঙ্ক। ছাগু কিলার চরম উদাসের প্রেরনায় রায়হান জামিলের করা এই ভিডিও চিত্রটি হাতে আসে; ইফতেখার মোহম্মদ এর ওয়াল থেকে। আমি নিজে নিজে প্রাক্টিকাল টেষ্ট করি। দেখি ওমা। কথা সত্য। ভিডিওটির লিঙ্ক; ক্লিক করুন। টেষ্ট করে যেই রেজাল্ট পাই তার স্ক্রিন শট নিয়ে রাখি।
এরপর আমার ফেবু ওয়ালে এইটা শেয়ার করি। এই শিরোনামে
জামাতের জন্য বাঁশের কেল্লা
সুশীলদের জন্য প্রথম আলো।
নাও ডিসাইড আর ইউ ছাগু অর চুষীল?
প্রিয় ছোটভাই শাহেদ টেকনিকাল দিক থেকে বিষয়টি ব্যাখ্যা করে। তার ব্যাখ্যাটি পছন্দ ও হয়। তবু মনের ভিতর খুঁত খুঁত করতে থাকে। প্রথম আলোর বিরুদ্ধে কি তবে ষড়যন্ত্র হচ্ছে? কঠিন এক সময় পার করছি আমরা। নিজ চোখে না দেখে, নিজ কানে না শুনে অনেক কিছুই আমরা আর বিশ্বাস করে উঠতে পারিনা। কিছুক্ষণ গুতাগুতি করে যা পেলাম তা অবিশ্বাস্য।
বড়ভাই সুশান্ত দাশ গুপ্তার দেয়াল থেকে পেলাম এইটা। ক্লিক করুন।
ভাবলাম আসল জায়গায় গিয়া দেখি কি অবস্থা। ক্লিক করুন। (মূল ছবিটি প্রকাশ হয়েছে FHM ম্যাগাজিনের মার্চ সংখ্যায়)
প্রথম আলোর ফটোশপ করা নকল ছবি, ক্লিক করুন। (প্রথম আলোতে বিকৃত করে ছাপানো হয়েছে ২০ মার্চ ২০১২, ২০ পৃষ্টায় বিনোদন পাতায়)
এরপর যাই সবাক পাখি এর এই ছবিতে। ক্লিক করুন। ছবিটা ৯ই মে ২০১২ তে পোষ্ট করা। লিঙ্ক খুঁজে বের করলাম প্রথম আলোর ওয়েব থেকে।
ছবিটি ৯ই মে ২০১২ এর ২৮ নম্বর পৃষ্ঠায় প্রকাশিত। পত্রিকার লিঙ্ক সহ। ক্লিক করুন।
নিচের অংশ তুলে দিচ্ছি আলীম আল রাজি র ওয়াল থেকে।
প্রথম আলোর ফান ম্যাগাজিন রস আলোতে লিখছি ২০১১ সালের এপ্রিল থেকে। প্রায় তিন বছর। সময়টা খুব বেশি না হলেও একেবারে কম না। গত বছরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত আমার মনে প্রথম আলো নিয়ে খুব বড় কোনো প্রশ্ন তৈরি হয়নি। শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে হাই সাহেব ও অদিতি ফাল্গুনীর গল্প ছাপা হবার পর থেকেই সমস্যা শুরু। এর আগ পর্যন্ত প্রথম আলোকে নিয়ে অনেকের সমালোচনাকেই আমার মনে হতো ‘বাড়াবাড়ি’। অনেকবার প্রথম আলোকে ডিফেন্ডও করেছি ফেইসবুকে, ব্লগে।
দ্বিতীয় বড়সড় ধাক্কা খাই প্রথম আলোর সম্পাদক যখন মাহমুদুরের মতো ব্যক্তির মুক্তির জন্য বিবৃতি দিলেন তখন। রীতিমতো স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম সেদিন। কীভাবে সম্ভব?
হ্যাঁ হতে পারে এটা ভবিষ্যতের প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নিজেকে রক্ষা করার কৌশল। কিন্তু তাই বলে এতোটা আপোষ?
পরের ধাক্কাটা খেলাম তখন, যখন দেখলাম জাফর ইকবাল স্যারের পদত্যাগের খবর প্রথম আলো ছাপলো ১৭ নম্বর পাতায়।
জানি, জাফর ইকবাল স্যারের সাথে প্রথম আলোর সম্পর্ক খারাপ যাচ্ছে। কিন্তু তাই বলে এতটা হিপোক্রেসি! এখানে ব্যক্তি জাফর ইকবালের চেয়ে মৌলবাদ বিরোধী জাফর ইকবালই কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন না?
সর্বশেষ প্রশ্নটা উদয় হয়েছে ছবি ছাপিয়ে উষ্কানী দেবার প্রসঙ্গে। আমি বিশ্বাস করতে চাইনা প্রথম আলো এতটা নিচে নেমে গেছে। হতে পারে এটা নিছক আরেকটা দুর্ঘটনা কিংবা ভুল বুঝাবুঝি। কিন্তু আগের সব ঘটনার সাথে এটাকে মেলালে কেন যেনো আর বিচ্ছিন্ন ঘটনা ভাবতে পারিনা।
এতো কিছু কোট করলাম, কতো তথ্য দিলাম। কিন্তু সত্য এই যে খুব খারাপ লাগছে। প্রথম আলো এভাবে নষ্ট হয়ে যাবে এটা ভাবতে খুব কষ্ট হয়।
তবু কবি বলেছেন, যেতে নাহি দিবো।
সো ইন্নালিল্লাহ প্রথম আলো।
পাদটীকাঃ যাদের সাহায্য নেয়া হয়েছে লেখার ভিতরে তাদের নাম উল্লেখ করেছি। সবাইকে ধন্যবাদ।
কিছু যোগ করতে চাই। আমি নিজেও কিছু গুঁতাগুঁতি করলাম। মাসুম ভাইয়ের প্রোফাইলের দেয়া এই বিষয়ের সবকয়টি ছবি (২৬টি) ডাউনলোড করে, অনলাইনের একটি সোর্সে (আপনি যেটা দিয়েছেন সেটা না) ও ওপেন সোর্স সফটওয়্যার দিয়ে ছবি গুলো রান করলাম। প্রত্যেকটা ছবি এডিট করা। এটা স্বাভাবিক ঘটনা। তোলা ছবিতে ফটোগ্রাফাররা কিছু ঘষামাজা সবসময় দিয়ে থাকেন, যেমনঃ অটো কারেকশান, স্যাচুরেশান ও ভাইব্রেশান বৃদ্ধি (এই তিনটিই বিশেষ করে শেষ দুটি ছবির রঙ আরো উজ্জ্বল করে তোলে) ইত্যাদি। ২৬টি ছবির সবগুলোই আমার মতে মনে হয়েছে সেই সাধারণ ঘষামাজা দেয়া। হয়তো প্রফেশনাল সফটওয়ার যেমন FOURANDSIX দিয়ে দেখলে আরো সঠিক বিশ্লেষণ পাওয়া যাবে।
যেহেতু যাচ্ছে না তাই আমি আমার জানা জ্ঞানে আসি। ২৬টি ছবি ভাল মত দেখলাম। স্লাইডশো আকারে। যে বিষয়টা বারবার চোখে পড়ছে সেটা হলো ছবির বিষয়বস্তুর ফোকাস। আমি স্ক্রিন থেকে চোখ অন্যত্র সরিয়ে হঠাৎ তাকানোর চেষ্টা করে বোঝার চেষ্টা করেছি ছবির কোন অংশ ধরা পড়ে। ২-৩টি ছবি বাদে বেশীর ভাগ ছবিতে আমার চোখ প্রথম আটকিয়েছে লাল সিঁদুর ও লাল টিপে। কারণ কি? কারণ এই ছবিগুলোতে ফোকাস করাই হয়েছে সিঁদুর ও লাল টিপ পরিহিতা মহিলাদেরকে। ফ্রেমটা এমন ভাবে নেয়া হয়েছে যেখানে হয় সিঁদুর পরিহিতা তাকিয়ে আছেন লেন্সের দিকে অথবা এমন ভাবে এমন দিকে তাকিয়ে আছেন যেখানে কপাল স্পষ্ট চোখে পড়ে। আর লাল যেহেতু খুব তাড়াতাড়ি চোখে পড়ে, ঘুরেফিরে আমার চোখ সেখানে আটকে যাচ্ছে। চাইলে রাজিব ভাই চেষ্টা করতে পারেন। এমন একটা সূক্ষ্ম কাজ যেটা চাইলেই ধরা যাচ্ছে না।
নাহ উল্টাপাল্টা বকবো না আজকে। যেটা বলতে চাই সেটা হলো দৈনিক প্রথম আলোর এই ফ্রাঙ্কেস্টাইনগিরি বন্ধ করার সময় এসেছে। বাঙলাদেশে গণতন্ত্র নাই কিন্তু প্রথম আলোর মত সংবাদ পত্র বাক স্বাধীনতা নামক হাওয়াই মিঠাইয়ের নামে নগ্ন হয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, আর যা খুশি করে বেড়াচ্ছে। এটা বন্ধ হওয়া জরুরী। এদের নামে রীট করা শুরু করা উচিৎ। দুই চারটা রীট পিটিশান ঠিক মত করে এদের দৌড়ের উপর রাখা উচিৎ।
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ব্রাভো, ব্রাভো।
:boss: :boss: :boss:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
- অভিজিৎ রায়
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মাসুম ভাইএর দেয়া ছবিগুলোর ফেবু লিঙ্ক
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
প্রথম আলো আমার ও প্রিয় পত্রিকা ছিল.. সেই ছোটকাল থেকে আমাদের বাসায় প্রথম আলো রাখা হয়.. প্রথম আলো র খেলার পাতা, আলপিন, ছুটিরদিনে, স্টেডিয়াম, গোল্লাছুট পড়ে বড় হয়েছি। সেই প্রথম আলোর সাম্প্রতিক সময়ে এই নৈতিক অধপতন দেখে সত্যিকার অর্থেই কষ্ট পেয়েছি। ইন্টারনেটে ও প্রথম আলো পড়া বন্ধ করে দিয়েছি রিসেন্টলি। 🙁
:clap: :clap: :clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
একটা অফ টপিক জিনিস মনে পড়ল। বিভিন্ন বোর্ড পরীক্ষার পরে পত্রিকাগুলোতে যেভাবে শুধু মেয়েদের স্কুল বা কলেজের ছবি ছাপা হয় তাতে মনে হয় ছেলেদের স্কুল থেকে কেউ পাস করে না। নো অফেন্স।
এই কথাটা লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তু সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। অফেন্সের কিছু না। তারা ঠিক কারণে এইটা করে জানি না তবে ছবি দেখে মনে হবে মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকে কোন ছেলে অংশগ্রহন করে নাই।
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
আবার জিগায়!
মতির জন্মপ্রদত্ত বিজনেসের উপর ডিগ্রি আছে। 😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
কথা সত্য 😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজীব ভাই করছেন কি! আপনাকে আবার ছিড়ে না ফেলে 😉
প্রথম আলোসহ সকল পত্রিকা পড়া বন্ধ করেছি বহুদিন হলো, শুধু ফেসবুকে কেউ শেয়ার করলে মাঝে মাঝে ঢু মেরে দেখা হয়। সবচেয়ে বেশি হতাশ/রাগ/মেজাজ খারাপ হয় অনলাইন ভার্সনে মন্তব্যের মডারেশন স্ট্যান্ডার্ড দেখলে। অন্য সব বিষয়ে তেমন কোন জ্ঞান না রাখলেও খেলাধূলা সম্পর্কে মোটামোটি কাজ চালানোর জ্ঞান রাখি, তাতেই প্রথম আলোর খেলার পাতায় নিয়মিত চোখে পড়া বেশ কিছু হাস্যকর ভুল আগে তুলে ধরে মন্তব্য করতাম, স্বাভাবিক ভাবেই তার একটিও পাবলিশ হয়নি। কিন্তু সাম্প্রদায়িকতার বিষবাস্প ছড়ানো হেট স্পিচ পাবলিশ করতে তারা পিছ পা হয় না।
ছবি এডিটেড কি এডিটেড না এই বিতর্ক আমার মনে হয় মূল প্রসংগ থেকে আমাদেরকে দূরে নিয়ে যাচ্ছে। মোকাব্বিরের মত আমারো মাসুম ভাইয়ের শেয়ার করা এলবামের ছবিগুলোর ফোকাস বেশ বাজেভাবে চোখে লেখেছে। একদিকে লিড করা হলো ভোটার বিহীন নির্বাচনকে আর ভোটারদের ছবিতে ফোকাস করা হলো শাখা সিদুর!
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
দেশে এখন পড়ার মত কোন পত্রিকাই তো দেখিনা।বাংলানিউজ২৪.কম সাইট্টা তাও কিছুটা চলে।
যাহা বলিব,সত্য বলিব,সত্য বৈ মিথ্যা বলিব না
বাংলা নিউজ না বিডি নিউজ ২৪ এর কথা বলতেছো?
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:thumbup:
দ্যাট্স দ্যা পয়েন্ট।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
একটু উগ্র কমেন্ট করি।
ঈশ্বরের সাথে যেখানে সাপলুডু খেলি প্রতিরাতে আর তো মতি মিঞা!
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আমি এই মূহুর্তে রেফারেন্স দিতে পারবো না তবে যতদূর জানি আশরাফুলের ধরা খাবার পিছনেও মতির আলূর যোগ্সাজোশ আছে।
আমি জানি আশরাফুলের ব্যাপারে আমরা সবাই শকড। কিন্তু প্রায় পুরা ক্রিকেট ইন্ডাস্ট্রি চলতেছে এইভাবে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আরেকটা ব্যাপার আলূতে পাকিস্থানের খবর একতু বেশি বড় করে, হাইলাইট করে ছাপে।
এই কয়দিন আগেই তো কম বলে সেঞ্চুরির রেকর্ড টা আফ্রিদির হাতছাড়া হবার পর মতির সে কি কান্না!
তারা তো পোল ও দিলো।
লিঙ্ক দিচ্ছি
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
সারা দুনিয়াতেই মিডিয়া কোন না কোন একটা পক্ষ নিয়ে খবর পরিবেশন করে। 'নিরপেক্ষ মিডিয়া' কথাটাই অবাস্তব। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের মিডিয়া দুইদিকেই কাটে- হিন্দুদেরকে হাইলাইট করে আওয়ামী ভোট ব্যাংক হিসেবে, আবার প্রকৃত হামলাকারীদেরকেও আড়াল করে এমন ভাবে যে, সাম্প্রদায়িক সংঘাত ঘটে এবং তা' উত্তোরোত্তর বেড়েই চলে। একটা লিঙ্ক দিচ্ছি যারা এমন মিডিয়ার উপর ভরসা করে এই সমস্যা নিয়ে এখনো কোন রেডিমেইড ধারণার অনুবর্তী নয়- (সম্পাদিত)
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
লিঙ্ক যোগ করছিলাম, কিন্তু আসলনা কেন, বুঝলাম না।
http://www.somewhereinblog.net/blog/ashrafmahmud/29914531#c10402082
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
মিল্ক শেক কি তোর পছন্দ?
আমার বাসায় দুই জাতের আছে। স্ট্রবেরি আর বানানা।
তবে তোর পছন্দ চকলেট টা হইলে সেটাও এনে রাখবো।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
According to the Martin-Niemöller-Foundation the text is as follows:
According to the US Holocaust Museum, the text is as follows:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মতির ফেবু লিঙ্ক
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
- গুনদা; শ্রদ্ধেয় নির্মলেন্দু গুণ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
সুন্দরগঞ্জ বা বাঁশখালির গল্প
[ শ্যামল দত্ত প্রীতিভাজনেষু]
- নির্মলেন্দু গুণ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মতিকান্ডের আরেকটা লিঙ্ক। ক্লিক করুন।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
টাকা বাঁচানোর জন্য পত্রিকা রাখি না। অন-লাইন পত্রিকা গুলোই পড়ি এখন।
প্রথম আলো আর BDnews24 ই এতদিন পর্যন্ত প্রিয় ছিল।
চোখ খুলে দিলেন ভাই। এহন আর কারো কথাই বিশ্বাস করুম না। এক কান দিয়া শুইনা আরেক কান দিয়া বাইর কইরা দিমু। 🙂
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
প্রথম আলো :gulti:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
টাকা বাঁচানোর জন্য অন লাইন পত্রিকা পড়ি। এহন দেহি সেইডাও বাদ দেওন লাগবো।
ছবি এডিটিং শিখতেছি। খাড়ান, আমিও এবার পত্রিকা খুলুম একখান। 😛
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আবারো প্রথম আলো
লিখেছেন - মোঃ মুনিম
আলূর লিঙ্ক
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
পুরাটা অনেক টাইম নিয়ে পড়লাম। মনে আছে প্রথম যখন প্রথম আলো পাব্লিশ হয় তার পরদিন থেকে বাসায় এটা রাখতো। এখনো রাখে। বেশ অনেকদিন হইলো মতি ভাইয়ের পাকি অবসেশন দেখে খুব বিরক্ত বোধ করতেছিলাম। স্পেশালি মালালার সময় থেকে। যাই হোক, ইন্নালিল্লাহ প্রথমালু।
• জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব - শিখা (মুসলিম সাহিত্য সমাজ) •
:teacup:
ইন্নালিল্লাহ প্রথমালু। 😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এগেইন আলূ ।
ক্লিক
বদের হাড্ডিরা এইবার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল রে বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন বানাইয়া দিছে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মতিরে আমার ইদানিং পিডাইতে ইচ্ছা করে। এমন না যে আগে করতো না। আগেও করতো। কিন্তু ইদানিং আর তর সয় না। কবে দেশে যামু কবে মতিরে গদাম দিমু খালি এইসব মনে হয়!
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
:duel:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
(সম্পাদিত)
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
একবার মতিরে নিউ মার্কেটে পাইছিলাম। কথা বলতে ইচ্ছে করছিল মুগ্ধতা থেকে। অনেকদিন আগের কথা। পরে কি মনে করে আর বলি নাই।
এখন মনে হচ্ছে কি ভোদাইটাই না ছিলাম। শালার মইত্যা... মুখে মু* দিতে ইচ্ছে করে।
মানুষ* হতে চাই। *শর্ত প্রযোজ্য
মতির ছেলে শাসা কি করবে না করবে এইসব তাদের বিষয়।
কিন্তু যদি মতি মিয়া তার নিজের ইমেজকে কাজে লাগান পুত্রের জন্য?
‘এ ছেলেই (শাসা) আমার সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারে কলঙ্ক নিয়ে আসছে’, আক্ষেপের সুরে এ কথা বলেছেন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ওরফে বাচ্চু।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দেশের অন্যতম প্রধান একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার কর্ণধার বলেন, শাসা অ্যানেক্সের মাধ্যমে রীতিমতো মস্তানি শুরু করেছেন। বড় বড় ইভেন্টগুলো ধরছেন। শাসার ভয়ে অনেকেই অ্যানেক্সকে কাজ দিতে বাধ্য হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, ব্যবসায়িক কারণে মনোমালিন্য হলেই শাসা প্রথম আলোর ভয় দেখান।
একটি আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপনী সংস্থার ব্যবস্থাপক বলেন, `শাসা সম্পর্কে না পারছি বলতে, না পারছি সইতে। প্রথম আলোর প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে দেশের বিজ্ঞাপনী সেক্টরকে ধ্বংস করছে শাসা। শাসা চাচ্ছে প্রথম আলোর সব বিজ্ঞাপনই অ্যানেক্সের মাধ্যমে আসুক।`
বখে যাওয়া ছেলেকে ফেরাতে মতি শেষপর্যন্ত শাসাকে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থা প্রতিষ্ঠিত করে দিয়েছেন। অ্যানেক্স কমিউনিকেশন লিমিটেড নামক বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠানটি করে দিয়ে মতি তখন বলেছিলেন, ‘অ্যাড ফার্মের কাগজপত্রসহ সব ওকে করে দিয়েছি। এবার এটা দিয়া ধান্ধা করো। তোমার অস্ত্র প্রথম আলো। এমনভাবে কাজ করবে যাতে সাপও মরে, লাঠিও না ভাঙ্গে।’ অ্যানেক্সের সাবেক একজন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
লিঙ্ক
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আরো মতিকান্ড।
রেফারেন্সের জন্য
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
১৯৭৪ এর ২০১৪ ভার্শন। লিঙ্ক।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ