কোথায় যেন পড়েছিলাম জীবন এক বহতা নদীর মতো। কোন বিখ্যাত মনীষির চাপাবাজি সমগ্রতে মনে হয়। গ্যান্দাকালে পড়ছিলাম, তাই মানে মুনে খুঁজতে যাইনি, বরং মুখস্ত করে পৌরনীতি, বাংলা এমনকি ইসলামিয়াত পরীক্ষাতেও কবি আইয়ূব বাচ্চুর নামে চালিয়ে দিয়েছি লাইনটা সুযোগ পেলেই 😛 কিন্তু ইদানিং মনে হয় জীবন নদীর মতোন হয়তো ঠিকাছে, কিন্তু ব্যাটা ঠিক বহমান নাই, পদে পদে বাধ তার, কোন কোনটা ডিঙ্গিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, কিংবা কোন কোনটা তার গতিপথও পালটে দিচ্ছে প্রথম বেলার প্রতিশ্রুতির চেয়ে ভিন্ন পথে, কিন্তু শেষ মেষ হয়তো আটকেই যাচ্ছে, এগুতে আর পারছেনা। শক্ত বাধে হাজারো পিছুটানে আটকা। বেশ ভাব নিয়ে কঠিন কিছু কথা বার্তা বলে ফেললাম নাকি? যাইহোক, সবকিছুতেই তো জীবনে দেরিই হয়ে গেলো, সিসিবির জন্মদিনে দুই কথা লিখতেও তা আর বাদ থাকবে কেনো, এই জন্যই মহানায়ক উত্তম কুমার বলেছেন, পথে হল দেরি। থুক্কু, পুরান অভ্যাস, সবাই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি। সিসিবির জন্মদিনে বিলম্বিত শুভেচ্ছা আবারও সবাইকে।
মানুষ তার জীবনের মোটামুটি সবকিছুর শুরুই ছোট শুরু করে আস্তে আস্তে সেটা বড় হয়। সেটা তার শারীরিক বৃদ্ধির মতো দৃষ্টিগ্রাহ্য জিনিস থেকে শুরু করে চিন্তা চেতনার মতোন অনুভবের বিষয় পর্যন্ত সবরকমের জিনিসের বেলাতেই। একদম ছয়ফুট হয়েইতো কেউ আর জন্মায়না। কিংবা জন্ম নিয়েই একদম বুদ্ধিশুদ্ধির আধার হয়ে কেউ বসে থাকেনা। দিনে দিনে এসব বৃদ্ধি পায়। লেখাপড়া শেষ করে চাকরিতে ঢুকেই কেউ কোন প্রতিষ্ঠানের একদম শীর্ষপদ পেয়ে বসেননা। যাইহোক, আবারো গুরুগম্ভীর প্যাচাল শুরু করে দিলাম মনে হয়। আসলে যে কারণে এই কথাগুলো মাথায় আসলো সেটা হলো, বেশ কিছুদিন ধরেই খেয়াল করে আসছি বেশ কিছু ক্ষেত্রে প্রকৃতি তার এই নিয়ম আমার বেলায় দেখাচ্ছেনা। কিভাবে? উদাহরণ দিয়ে বলি তাহলে।
পাশ করে এসে চাকরিতে ঢুকলাম। কন্সালটেন্সি ফার্মগুলোতে কিভাবে কাজ হয় কিছুই জানিনা। ভাবলাম বস্ হয়তো একেবারেই আনাড়ি এই নিউ কামারকে খুব বেশি হলে একতলা কোন কিছু ডিজাইন করতে দিবেন ছোটখাটো সাইজের। প্রথম দিনেই আমাকে ধরিয়ে দেয়া হলো পনের তলার বিশাল এক বিল্ডিং। আমার জন্য তখন পনের তলাই একশ তলার সমান। তারপরেও লেগে পড়লাম ডিজাইনে। শেষও করে ফেললাম ঠিকঠাক। এরপরেরটা আসলো দশতলা। পরেরটা সাত, এর পরেরটা ছয়! কোথায় আস্তে আস্তে বিশ ত্রিশ চল্লিশের দিকে যাবো, তা না! এরপরেরটা এক ধাক্কায় দুই তলায় নেমে আসলো। কোন কাজই ছোট না, এই দীক্ষা নিয়ে ব্যাপক মনোযোগ দিয়ে সব কয়টাই করে যাচ্ছি। ততদিনে কবুতরের খুপড়ির মতো এপার্টমেন্ট ডিজাইনের উপর বিতৃষ্ণা চলে আসলো অনেকটাই। তাই ওয়ান ফাইন মর্নিং ঘুম থেকে উঠে টা টা দিয়ে দিলাম। পরে শুনেছিলাম, কোন এক মালদার রেগুলার ক্লায়েন্টের রিকোয়েস্টে তার গ্রামের বাড়িতে একটা একচালা টিনের ঘরের ডিজাইন করানোর মতলবে ছিলেন আমার বস্!! তখনও টের পাইনি, ছোট থেকে বড়তে যাবার বদলে উলটা যাত্রার সেটাই শুরু।
এরপর ভাবলাম একটু অন্য লাইনে প্রশিক্ষণ নেয়া যায় কিনা। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজন করছে ছয় মাসের ডকুমেন্টারি ফিল্ম মেকিং ওয়ার্কশপ। সব ছেড়েছুড়ে ঢুকে পড়লাম। দুনিয়াখ্যাত কিন্ত আমাদের দেশে বিরল কিছু ডকুমেন্টারি দেখার লোভেই বলা যায়। সেখানে গিয়েও একই কাহিনি। এক পর্যায়ে ধরিয়ে দেয়া হলো ডকুমেন্টারি বানাতে। ছোট খাট না, একেবারে বিশ মিনিটের। বানালাম কোনমতে। এরপরে আরেকটা। সেটা কমলো ডিউরেশন, দশ মিনিটের। এরপরেরটা পাঁচ। এই করতে করতে শেষেরটা মাত্র ত্রিশ সেকেন্ডের! এখানেও একই কাহিনি!! ওইটুকু জ্ঞান সম্বল করেই বের হয়ে ভাবলাম ছোটখাটো স্বল্পদৈর্ঘ্যের কিছু বানানো যায় কিনা।স্ক্রিপ্টও করে ফেললাম একটা ফিকশনের। শ্যুটিং স্ক্রিপ্ট করতে গিয়ে দেখি সেটার ডিউরেশন অলমোস্ট তিন ঘন্টা! পূর্ণ দৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবিকেও হার মানাচ্ছে। একই লুপে পড়তে যাচ্ছি টের পেলাম। ততদিনে পেটে টান পড়ে গেলো। তাই সেই স্ক্রিপ্টকে আলমারির মধ্যে ঢুকিয়ে ভদ্র লোকের মতোন একটা চাকরি জোগাড় করে ঢুকে পড়লাম।কিন্তু সেই লুপ পিছু ছাড়লোনা!
নতুন কিছু শিখবো করবো, তাই বিল্ডিং করা বাদ দিয়ে ঢুকে পড়লাম দেশের নামকরা একটা ফার্নিচার কোম্পানীতে। বিপুল উদ্যমে পড়ালেখা করতে লাগলাম এই জিনিস ডিজাইনের উপর। যেহেতু তেমন কিছুই জানিনা এই সেক্টর সম্পর্কে, তাই ভাবলাম ছোটখাটো দুই একটা আইটেম ডিজাইন করে যাত্রা শুরু করতে, যেমন হয়তো একটা বুক শেলফ বা ছোট কোন ডিস্প্লে আইটেম। কিন্তু আমিতো লুপে আটকা! কোম্পানীর ডিরেক্টর প্রথমেই ধরিয়ে দিলেন ফুল রেসিডেন্সিয়াল সেট। অর্থাৎ পুরো বাসায় যত ধরণের ফার্ণিচার থাকে, তার সবগুলোর একটা সেট! হিসাব করে দেখলাম প্রায় পঁচিশ ধরণের আসবাবের একটা সম্পূর্ণ সেট। আমারতো মাথায় আহসান আকাশ ভেঙ্গে পড়লো! এরপরেও লেগে পড়লাম। একসময় বানিয়েও ফেললাম। ভাবলাম প্রথমেই বিশাল একটা করে ফেলতে পারলাম, এখন শুধু এরকম বড় বড় কাজই করবো। কিন্তু কপাল! মার্কেটিং পলিসির জন্য বড় সেটের চেয়ে আস্তে আস্তে ছোট ছোট ফার্ণিচারে জোর দেয়া শুরু হলো। আমারও কাজের জিনিস ছোট হতে লাগলো। একটা সময় হয়তো গ্রামের বাড়ির চুলার সামনে বসার পিড়ি’তে এসে ঠেকতো, তার আগেই অবশ্য উধাও হয়ে গেলাম যথারীতি!
লুপটা থেকে বের হওয়া দরকার। কিন্তু বিধিবাম। ওখান থেকে বের হয়েই এমন এক প্রজেক্টে ঢুকেছি, যেটার জমির সাইজ কয়েক’শ একর!! বিশাল এই প্রজেক্ট নিয়ে অলরেডি হিমশিম খাওয়া শুরু করে দিয়েছি। একটা পরিসংখ্যান দেই, যেই ধরণের প্রজেক্টে কাজ শুরু করেছি, এই ধরণের এখনকার রানিং প্রজেক্টগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়োটার সাইজ মাত্র দশ একর!
জানিনা সামনে কপালে কি আছে! আবারো সবকিছু ছোট’র দিকে যাওয়া শুরু করে কিনা। তবে এবার একটা জিনিস ঠিক করে ফেলেছি। এখানেও যদি একই রকম লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে এরপর সব ছেড়েছুড়ে ফ্যাশন ডিজাইনিং এ ঢুকে পড়বো। এবং নিশ্চিত যাত্রা শুরু হবে আলখেল্লা টাইপ জোব্বাজাব্বা মার্কা পোষাক ডিজাইন দিয়ে। আর আমার লুপ আমাকে আস্তে আস্তে সংক্ষিপ্ত থেকে সংক্ষিপ্ত তর পোষাক ডিজাইনের দিকে নিয়ে যাবে এনশাল্লাহ! তখনতো শুধু মজাই মজা!!
অনেক অনেকদিন পর হাবিজাবি অনেক কিছুই লিখে ফেললাম মনে হয়। সিসিবি’তে এখন নতুন পুরাতন অনেক ভালো ভালো লেখকের সম্মিলন। এর মাঝেও দুইয়েকটা ভুয়া লেখার দরকার আছে আমাদের মতোন। তবে অনেকদিন পর হিসাবে অনেক বড় লেখা লিখে ফেললাম মনে হচ্ছে। কেন যানি মনে হচ্ছে, আমার লুপ এখানেও কন্টিনিউ থাকলে, নিয়মিত লিখতে থাকলে সেদিন বেশি দূরে নাই যখন খুব রিসেন্টলি স্টিকি হওয়া ফয়েজ ভাইয়ের অবিস্মরণীয় মহান ইসসিরে পোস্টটার মতোন তিন লাইনের বিশাল একটা পোস্ট দিয়ে লেখালেখি ক্যারিয়ারের দি এন্ড হয়ে যাবে!!
খুব প্রিয় সিসিবি’র তিনবছর পূর্তিতে সবাইকে আবারও শুভেচ্ছা, যদিও তিনদিন লেইট। তারপরেও সমস্যা নাই, কারণ সেই ছোটবেলায়ই সবাই পড়েছেন হয়তো, প্রখ্যাত মনীষী ইংলিশ ফর টুডে বলেছেন, বেটার লেইট, দ্যান নেভার!
প্রথম 🙂 এখন পড়ি!
হাফিজ ভাই!!
কি মিয়া, আছেন ক্যামন বস্!?
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
😀
:boss:
:gulli:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কেম্নে কি? আমি না ১ম হইলাম?
"পৌরনীতি, বাংলা এমনকি ইসলামিয়াত পরীক্ষাতেও কবি আইয়ূব বাচ্চুর নামে চালিয়ে দিয়েছি লাইনটা সুযোগ পেলেই " =)) =))
আমরাও লিখতাম মহামতি বুনসেন বার্নার বলেছেন "----"
ইসলামিয়াতের আ ফ ম ম বিল্লাহ স্যার এইগুলা খুব খাইত।
স্যারের কবিতা বলার বাতিক ছিল। তীব্র আবেগ মাখা কন্ঠে তার আবৃত্তি "উদয়ের পথে শুনি কার বানী, ক্ষয় নাই সে অক্ষয়" :goragori:
=))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ওরে কাইয়ুম ভাই পোস্ট দিছে।
এই খুশিতে . ..... (মিষ্টির ইমো না থাকায় এডুর ব্যান চাই।)
ওরে কাইয়ুম ভাইটা কিডা? :-/
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এবং নিশ্চিত যাত্রা শুরু হবে আলখেল্লা টাইপ জোব্বাজাব্বা মার্কা পোষাক ডিজাইন দিয়ে। আর আমার লুপ আমাকে আস্তে আস্তে সংক্ষিপ্ত থেকে সংক্ষিপ্ত তর পোষাক ডিজাইনের দিকে নিয়ে যাবে এনশাল্লাহ! তখনতো শুধু মজাই মজা!!
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
কত পাইলামগো আপু নাম্বার? 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
😀
😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
নগর পরিব্রাজক কাইয়ূমদা নাকি ক্যারিয়ার পরিব্রাজক কাইয়ূমদা :-/
অপেক্ষায় আছে জনতা-
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
সবার উপরে জনতা সত্য তাহার উপরে নাই 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কাইয়ূম ভাই পোস্ট দিছে, তাও এত্ত বড়??? 😮 😮
স্টিকি ফয়েজীয় প্রথা ভেঙ্গে এত্ত বড় পোস্ট দেয়ায় আপনার ভ্যাঞ্চামু কিনা বুঝতে পারতেছিনা!
এরকম বিনয়ের জন্য আবারো আপনার ভ্যাঞ্চামু কিনা বুঝতে পারতেছিনা!
ফ্যাশন ডিজাইনই শেষমেশ ড়ক্করবে এনশাল্লাহ! ;;;
ভ্যাঞ্চা ভ্যাঞ্চা।
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
নাহ! এমন একটা পোস্টকে ৫ তারা না দিয়ে পারা গেল না।
বেশ সাবলীল লেখা তোমার। ভাল লাগল। অনেক মজা করে পড়লাম। কোন লাইন কোট করছি না। তাহলে অনেক লাইন চলে আসবে। তবে লেখার শেষে তোমার বিনয় দেখে বেশ অবাক হয়েছি। আমার ধারনা তুমি নিজেও খুব ভাল করেই জান যে তুমি কতটা ভাল লেখ।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
বস্, কোপ দিলেন্নি? :-/
যাই দেন, আপ্নারে ::salute::
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। কেন সেটা আর বললাম না। 😀
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
তোরেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। কেন সেটাও আর বললাম না। 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আমি নিশ্চিত যে আমি স্বপ্নের মধ্যে সিসিবিতে আছি, যেখানে কাইয়ূম ভাইয়ের একটা পোস্ট দেখা যাচ্ছে। ঘুম ভাংলেই দেখবো পোস্ট হাওয়া ;;;
যাই ঘুম ভাঙ্গার আগেই পোস্ট পড়ে আসি 😀
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমি নিজেই পোস্ট দিয়া তিনদিন ঘুমায়া টেস্ট করসি 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সিসিবি তে নয়া লেখক আইছে, রকিব্বা ভাই রে চা-পানি দে।
অ ট সিসিবি তে প্রথম লেখা দিলে কি সব জানি করতে হয় প্রিন্সু স্যারের নামে, শুরু করেন তাহলে 😀
কি বলেন ,,,,,,,
বেলাডি সাব্বির, যা অপেরা হাউসের লগে গিয়া লঙ্গাপ :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
x-( x-( x-(
কি কইবার চাস? আমার লেখালেখির ইতি হইছে? খাড়া, তোরে আমি দেখাইতেছি মজা 😡 😡
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বস্, মজা দেখার লাইগা তিনদিন ধইরা খাড়ায়া আছি, কুস্তাইতো দেখিনা, এখনো স্টিকি হইয়া আছেননি :-B
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সকাল বেলা উঠেই আপনার পোস্টের কথা শুনে বুকের বাম পাশে চিনচিনে ব্যাথা টের পেলাম
কাইয়ূম ভাই, আপনাকে বয়স্ক দেখে একজন মহিলার সাথে বিয়ে দিতে হবে 😉
:)) :))
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
বুকের বাম পাশে চিনচিনে ব্যাথা টের পেয়ে কি দৌড়ায়া ই.সি.জি মেশিন বানাইসে এমন কোন ডক্টরেট সাবের কাছে চইলা গেসিলেন? :-B
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
=))
মেয়েটা বলছে আচ্ছা এই ড্রেস টা দিয়া কী দেখা যাবে নাকি
আশা করি ফ্যাশন ডিজাইনার হয়ে আপনি এরকম ড্রেস বানাবেন, কি বলেন কাইয়ুম ভাই! (সম্পাদিত)
হ, বানামু
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বস,আপনার জন্য আসলে ফ্যআশন ডিজাইনিং ই বেস্ট অপশন ছিল,প্রথমেই এটআ করে ফেঅললে আইজকার মডেলরা আন্নের বানানো সংক্ষিপ্ত পোষাক পড়ত :grr:
৫তারা।।।।।।।
ভুল বললা আছিব। বেশিদিন অই প্রফেশনে থাকলে কাইয়ূম ভাইয়ের মডেলরা কি আদৌ কিছু পরতো?
:khekz:
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
ট্রান্সপোর্টেশন পরীক্ষা শেষ হইসে আছিব? 😉
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
😀 ভাইয়া অনেক অনেক ধন্যবাদ । আর বললাম না কেন সেটা ।
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
😀 তোরেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। কেন সেটাও আর বললাম না।
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ওরে আমার দোস্তে লেখা দিসে ..........
😀 :hug:
ওরে আমার দোস্তে কমেন্টও দিসে সেই লেখায় 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
খুশিতে মানপত্র দিতে ইচ্ছা করতেছে 😀
খালি ইচ্ছাই করে? দেসনা ক্যান?
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
লেখাটা বড়ই আবেগঘন হইছে। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে চোখ ভিজে উঠেছিলো কাইয়ূম ভাইয়ের ব্লগ দেখে। বহুকাল আগে ফাহিম শাফায়েত রহমানের ব্লগ দেখলে এমন লাগতো 🙂
কাইয়ূম ভাই, আপনার চলচ্চিত্রগুলা দেখতে চায় মন। আপনারেও দেখতে চায় মন। দশলাখ একরের কামের কিছু পয়সায় খানা পিনা করতে চায় মন 😀
এত মঞ্চায় ক্যান?
যা একটা রোগী পাঠাইসি, চিনচিনে ব্যাথা নিয়া, তার ইসিজি কর গিয়া :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
যারা বলে পৃথিবীতে মিরাকল বলে কিছু নাই, তাদের মুখে ছাই, লাভা দিয়ে কাইয়ূম ভাই পোস্ট দিয়েছেন... :dreamy:
সিসিবির ইতিহাসে এখন পর্যন্ত যে ১৪টি আশ্চর্য্য রয়েছে তার মধ্যে ১২টিই হচ্ছে কাইয়ূম ভাই এর ১২টি পোস্ট! বাকি দুটির একটি হালুম ভাই এর 'ইসসিরে' এবং অন্যটি সিসিবির ছোট্টমণি মাস্ফুর লুঙ্গি! লুঙ্গিটি এই লিস্টে কেন আসল- এই প্রশ্নের জবাবে বলতে চাই, এত ব্যবহারের পরও যে লুঙ্গি অটুট থাকে সেটাকে আশ্চর্য্যের লিস্টে না রাখাটা রীতিমত অন্যায়ের পর্যায়ে পড়ে... :-B
পোস্ট নিয়ে কিছু বলা আমার সাধ্যের বাইরে। তবে প্রখ্যাত এনাটোমিস্ট সমারসেট মগাম ( ;)) ) এর ভাষায় এটুকুই বলব 'সাইজ ডাজন্ট ম্যাটার...।' অর্থাৎ, কাইয়ূম ভাই, আপনার পোস্ট বা যে কোন কিছু দিনে দিনে ছোট হলেও কোন সমস্যা নেই। আমরা সবসময় আপনার সাথেই আছি... O:-)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
'ইসসিরে' এর সাথে তুলনা? :shy:
তোরে বোটানিক্যাল গার্ডেনে বেড়াইতে নিয়া যামুনে :party:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কাইয়ূম ভাই, আপনার চলচ্চিত্রগুলা দেখতে চায় মন। আপনারেও দেখতে চায় মন। দশলাখ একরের কামের কিছু পয়সায় খানা পিনা করতে চায় মন।
সবচেয়ে বেশি চায় আপ্নের ডিজাইনিং ডিজাইনিং বিবর্তনের শেষটা দেখতে। 😀 😀
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
- রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
বিবর্তন দেখতে মঞ্চায়? বিবর্তন বইলা কিছু নাই, সবই অপপ্রচার 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সিসিবিতে ঢুকে প্রথম হোমপেজ স্ক্রল করে পুরাটা একবার দেখার সময় ভাবছিলাম ব্রাউজারে সমস্যা পরে ভাবলাম কম্পুতে ভাইরাস ঢুকছে মনে হয় কিন্তু পরে সবার মন্তব্য দেখে নিশ্চিত হওয়া গেল ঘটনা সত্য 😀
কাইয়ুম ভাই আমারো আপনার ছবিগুলা দেখতে মন চায় 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ছবি ভাইরাসে খায়া ফেলসে, নিবিড় ভাবে 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কাইয়ুম ভাই, আপনার ডিজাইন করা ড্রেস পড়া শম্পাভাবীর লগে পান্থপথ সিগ্নালে আলুরচপ খাইতে মঞ্চায় 😀
তোর খালি আলুর চপ খাইতে মঞ্চায় ক্যান? :gulti:
দিন দিন কী হইতাসোস খেয়াল আছে? পরে তোরে না ধইরা পান্থপথওয়ালারা চপ বানায়া ফেলে :grr:
যাইহোক, কোন কিছু মঞ্চাইলে পান্থপথ আইসা আর কাম হইবোনারে, সেই সুখের দিন শেষ 🙁
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আমি কি স্বপ্ন দেখছি ????
😮 😮 😮 😮 😮 😮
নাহ......কি খাইছি আজকে সারাদিন ??? বদহজম হইল নাকি ??
:bash: :bash: :bash: :bash:
ধুর ছাই...কালকে সকালে উইঠা আরেকবার চেক কইরা তারপর কমেন্টামু ~x(
তুই কি উইন্টারের তাম্বুতে নাকি?
উগান্ডায় শীত ক্যামন? :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কঠিন কোপ..... :duel:
শীতকালীন তাম্বুযাপন চলতেছে..... ~x(
কিন্তু এইখানে উগান্ডা আইল কইত্থিকা ???
x-(
কাইয়ূম ভাইয়ের পোস্ট দেইখা তো টাশকি লাইগা গেলো....
তা ফ্যাশন জগতে ডিজাইনার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে আবার চাকরী ছেড়ে দিবানা তো?
নূপুর দা, টাশকি কি বেশি লাগসে? টাকিলায় ছুটবে? আইন্যুম না? 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
না সিরিয়াসলি, তোমার হইসে কি?
লেখো টেখো না।
টাকিলা খাওয়ার কথা বইলা পার পাইবার চাও?
টাকিলা পর্ব শেষে ফের নেশার ঘোরে চাইপা ধরুম :
'অই মিয়া লেখা দাওনা ক্যান?' B-)
তেমন কিছু হয়নাই বস্,
বৈরাগ্য এসে গেছে প্রবল ভাবে, এই আর কি! ;))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ভাই আপনি আসলেই বস। :boss: :boss: :boss:
হ কইসে তোমারে
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর,
কাইয়ূম ভাই পোস্ট দিয়েছে
৫০ বছর পর....
জয় কাইয়ুম ভাইয়ের জয় :gulli2:
:gulli: :gulti:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
দারূন। :thumbup:
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
কঙ্কি? 😮
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আমার জন্মের পর এইটা মনে হয় কাইয়ূম ভাইয়ের একমাত্র পোষ্ট। মনটা কেমন করে উঠলো!
ভাই, এইবার ইক্টু কস্টিউম ডিজাইনিংয়ে মন দিয়েন।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
মন আর নাই দোস্ত কুনুখানে দেয়ার মতোন 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কার কাছে মন খরচ কইরা ফেললি?????
তোরা যে যা বলিস ভাই
আমার গুরু কাইয়ুম ভাই 😀
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
তোর গুরু কইসে, যা লাবলু ভাইয়ের বাসার ছাদে গিয়া লঙ্গাপ হয়া থাক :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ভাষা হারায়া ফালাইছি।
ল্যাঙ্গুয়েজতো আছে, ঐটা দিয়াই কাম চালা
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ভাষা-ল্যাঙ্গুয়েজ সবি হারায় ফেলসি :((
এ আমি কি দেখিলাম? 😮
আপনাকে বলিতে বলিতে বলা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হইলে লেখা দেন। :bash:
তোর লেখা নিয়া কিছু কমুনা... সেলিব্রেটি লেখক মানুষ!!! B-)
তোর মজা বাইর করতেসি :chup:
😮 কে এইটা!? আজকে আসলেই মিরাকল দেখতাসি 😛
মজা বাইর করবি ক্যামনে তুই? ফয়েজ ভাই আমারে মজা দেখাবে কইয়া এখনো দাঁড়া করায় রাখসি সেই চাইরদিন ধইরা :-B
খবর কিরে তোর?
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কেমন আছেন কাইয়ূম ভাই? আপনেরে বহুত দিন পর অনলাইনে দেখলাম!!!!!!!!