আমার বন্ধুয়া বিহনে-২
ক্লাস সেভেনে কলেজে জয়েন করার কিছুদিন পর আমরা প্রথম যে আন্ত-হাউজ প্রতিযোগিতা পেয়েছিলাম সেটা ছিলো ফুটবল। এবং সেখানে আমাদের ব্যাচের রুম্মান জুনিয়র গ্রুপের সেরা ফুটবলার। জুনিয়র গ্রুপ মানে সেভেন থেকে নাইন। সেখানে সেরা প্লেয়ার সব সময় ক্লাস নাইন থেকে হয় সেটা বাকি কলেজ জীবনের পুরোটা সময় দেখে এসেছি। কিন্তু সেই প্রথম (এবং সম্ভবত শেষ) ক্লাস সেভেনে নতুন গিয়েই কেউ সেরা ফুটবলার হয়ে গেলো।
আমাদের হাউজ মাস্টার এম.এইচ.মাহবুব স্যার যতোটা না অবাক হয়েছিলেন তার চেয়ে বেশি অবাক হয়েছিলাম আমরা এবং সত্যি কথা বললে সবচেয়ে বেশি অবাক হয়েছিয়াল আমি। হবো নাইবা কেনো! আর কেউ না জানুক আমারতো জানা উচিত ছিল। কারন আমি তখন রুম্মানের রুমমেট। ও যে এতো ভালো ফুটবল খেলে এটা ফুটবল কম্পিটিশন না হলে বুঝতেই পারতাম না। কি ড্রিবলিং, কি পাস আর প্রতিপক্ষের ডিফেন্স ছাড়িয়ে কি দারুন বেরিয়ে যাওয়া। সবাই এক বাক্যে স্বীকার করে নিলো সেরা ফুটবলারের খেতাব একমাত্র ওকেই মানায়। গর্বে আমাদের বুক ফুলে উঠলো। আমাদের চেয়ে আমাদের ফর্ম মাস্টার পি.কে রায় স্যার এক ডিগ্রী উপরে। শত দোষের মধ্যেও তার একটা গুন ছিলো নিজের ফর্মের ক্যাডেটদের নিয়ে বাড়াবাড়ি রকমের উচ্ছাস। উনি সবাইকে বলে বেড়াতে লাগলেন ‘আমি অনেক আগেই জানতাম রুম্মান বেস্ট ফুটবলার হবে। কার ফর্মের ছেলে দেখতে হবে না?’ উনি অনেক আগেই কিভাবে জানতেন সেটা অনেক পরেও আমরা জানতে পারিনি। আমরা শুধু আশায় বুক বাঁধলাম। এরকম ফুটবলার থাকলে আমাদের হাউজ তো প্রতিবার চ্যাম্পিয়ন হবে। আমাদের আর ঠেকায় কে?
এবং সবার আশায় গুড়েবালি দিয়ে রুম্মান ফুটবল খেলা ছেড়ে দিলো। ছেড়ে দিলো মানে একেবারে ছেড়েই দিলো। তারপর আর কোনদিন গেমস টাইমে রুম্মান ফুটবল মাঠে গিয়েছে কিনা আমরা মনে করতে পারি না। হাউজ টিমে অনেক জোরাজোরি করেও খেলানো যায়নি। আন্ত-ক্যাডেট কলেজ ফুটবল মিট ‘৯৯-এ আমাদের ব্যাচের যে দলটা রানার্স-আপ হয়েছিলো সেখানেও রুম্মান নামের কেউ ছিলো না। ও কেন ফুটবল খেলা ছেড়ে দিয়েছিল সেটা আজো আমরা কেউই জানি না। শুধু এটুকু জানি এমন করে ফুটবল ছেড়ে ছুঁড়ে দেয়া এক মাত্র রুম্মানকেই মানায়।
*** *** *** *** ***
ক্লাস সেভেনে রুম্মানের কঠোর সঙ্কল্প ছিল ও কোনদিন সিগারেট ছুয়েও দেখবে না। ‘ওই জিনিস মাইনষে খায় নাকি? হুদাই ফুসফুসের ক্ষতি করা। ভুলেও এই অভ্যাস করিস না’ -সিগারেট প্রসংগ উঠলে ও এইভাবে সবাইকে হুশিয়ারি দিতো। আমরা কেউই তখনো সিগারেট ধরিনি। কিন্তু মনে মনে যারা সুযোগ পাওয়া মাত্র ধরে ফেলার বাহানা খুজতাম, তারা রুম্মানের এই হুশিয়ারি শুনে একটু দমে যেতাম। কোনদিন ধরে ফেললেও যে রুম্মানের কাছ থেকে সতর্ক থাকতে হবে সে বিষয়ে আমাদের সন্দেহ ছিলো না।
তারপর অনেক দিবস রজনী গত হয়েছে। কাঁধের এপ্যুলেটে একটা একটা করে দাগ বেড়ে চারটা হয়েছে। এবং ততোদিনে সিগারেট সহ টুক-টাক আরো অনেক কিছুই ধরে ফেলেছি, কিন্তু সেই অপকর্ম করার সময় রুম্মানের কাছ থেকে পালিয়ে থাকি। বন্ধু-বান্ধবদের কাছে কে আর ঝাড়ি খেতে চায়। তেমনি একদিন বিকেলে গেমস থেকে ফিরে সিগারেট নিয়ে বাথরুমে গেলাম টানার জন্যে। হায় হায়, দেখি আয়েশ করে দেয়ালে হেলান দিয়ে রুম্মান সিগারেট টানছে। আমি আকাশ থেকে পড়লাম।
কিরে তুই সিগারেট খাচ্ছিস?
হুম, তো কি হইছে
না কিছু হয় নাই, কিন্তু তুই না বলছিলি, কোনদিন সিগারেট ধরবি না?
যা! আমি আবার কখন বলছিলাম, এই সব ফালতু কথা রুম্মান বলে না
আরে মুশকিল! তুই না বলতি সিগারেট খাইলে ফুসফুসের ক্ষতি হয়?
আরে ধুর, সিগারেট খেয়ে আবার কেউ মরে নাকি? আর এতো বড় হইছি এখন সিগারেট না খাইলে খামু কি?
আমি মাথা ঝাকালাম।
‘হুম, ঠিক বলছিস।’ তারপর ও আমার দিকে আধাটানা সিগারেটটা বাড়িয়ে দিলো। ‘নে ধর, টান দে।’ আমি ওর হাত থেকে সিগারেট নিয়ে দেয়ালে হেলান দিয়ে আয়েশ করে টান দিলাম। ও আমাকে বললো “এই যে টান দিলি এইটা রে কি বলে জানোস?
না জানিনা
আরে গাধা, এরে কয় সুখটান।
আমি ফিক করে হেসে দেই। সিগারেটে সুখটান দেই আর ভাবি, এমন করে সিগারেট ধরে ফেলা একমাত্র রুম্মানকেই মানায়।
**** *** *** *** ***
হাউজ মাস্টারস ইন্সপেকশন। আমরা রুমের সব ময়লা ঝেড়ে-মুছে পরিষ্কার করছি। স্যার-ম্যাডামরা এসে বারবার তাড়া দিচ্ছেন। জলদি করো, জলদি কর। শুধু রুম্মান ঝাড়া-মুছা বাদ দিয়ে খালি গায়ে তোয়ালে পড়ে গান গাইছে, ‘নিঃস্ব করেছো আমায় কি নিঠূর ছলনায়………’ (মাইলসের এই গানটা রুম্মানের খুব প্রিয় ছিলো)।সিতারা ম্যাডাম রাউন্ড দিচ্ছিলেন। তার নজরে পড়লো, একটা ছেলে ইন্সপেকশনের কাজ বাদ দিয়ে গান গাইছে। উনি রুমে ঢুকে বললেন,
রুম্মান ঝাড়া-মুছা বাদ দিয়ে গান গাইছো কেনো?
কই ম্যাডাম, আমি গান গাইছি না তো।
আমি তো শুনলাম তুমি গুনগুন করতেছো
আমি গুনগুন করবো কেন ম্যাডাম, আমি কি মৌমাছি নাকি?
বলে রুম্মান আমার দিকে তাকিয়ে চোখ টিপ দিলো। পাশে দাঁড়িয়ে আমি ভ্যাক করে হেসে দিলাম। ভাবগতিক সুবিধার না দেখে ম্যাডাম তাড়াতাড়ি অন্যদিকে হাঁটা দিলেন। রুম্মান আমার দিকে তাকিয়ে বললো, দোস্ত কেমন সিস্টেম দিলাম দেখলি? আমার সাথে পাকনামি !!
আমি তখনো ম্যাডামের অপ্রস্তুত চেহারা দেখছি আর ভাবছি, এমন করে সিস্টেম দেয়া একমাত্র রুম্মানকেই মানায়।
*** *** *** *** *** *** ***
বহুদিন পরের কথা।
বন্ধু-বান্ধবদের অনেকেই তখন চুটিয়ে প্রেম করছে। এর মধ্যে দু-একজন আবার ধুম-ধাম বিয়েও করে ফেললো। আমরা কতিপয় অভাগা বিরস মুখে তাদের সাথে বসে তাদের বিড়াল মারার গল্প শুনি আর নিজের মাথার চুল ছিঁড়ি। এমনি এক আসরে একদিন এই কথা সেই কথার পরে রুম্মান বলে বসলো, ‘যতো যাই বলো মামা, আমি কোনদিন শহরের মেয়ে বিয়া করুম না।’
আমরা আকাশ থেকে পড়লাম, ‘ক্যান ,শহরের মেয়ের সমস্যা কি?’
ভাই, এরা খুব জটিল হয় রে ভাই। খালি সারাক্ষন প্রেম ভালোবাসার কথা কইতে হয়।
তাতো হবেই, বউরে ভালোবাসার কথা না কইলে কারে কইবি?
আরে, বাসর রাইতে তো তাইলে প্রেম-ভালোবাসার কথা কইতে কইতেই রাত ভোর হইয়া যাবে? বিড়াল কখন মারুম?
তাইতো!! তাইলে কি করা যায় বলতো?
মামা, বিয়া করতে হইবো গ্রামের মেয়ে দেইখা, পিঠে হাত দিলেই বুঝবে খেলা শুরু হইতেছে।
আমরা সবাই একমত হলাম, এমন থিওরি দেয়াও একমাত্র রুম্মানকেই মানায়।
পিরা গেলাম এক্কেরে পিরা গেলাম =)) =)) =)) =)) =))
রুম্মান ভাইরে :salute: :salute: :salute:
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
:salute: রিডাইরেক্ট কইরা দিলাম। 😉
যথারিতি ভালো লেখা। সহজ ভাষায় দারুন লেখা। এতো ছোট লেখা কেনো। আরো বড় লেখা চাই 🙂
ছোট লেখকের ছোট লেখা। বড় লেখক হইলে বড় দিমু। 😉 😉
তাইলে আমারটা কি??? 😕
ওই মিয়া আমি আর তুমি এক হইলাম। তুমি হইলা গল্পকার। তোমার লিখা ছোট হইলে ক্যাম্নে কী? 🙂
নাহ ভাই... এরুম করলে খেলুম না। 🙁
থিওরি পছন্দ হইছে :clap: :clap: :clap:
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
চলো গ্রামে ফিরে যাই। 😉
এই মুস্তাকীম পোলাডার হইসে কি ?? খালি পাকনা পাকনা কমেন্ট মারে ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
'মাসফু' রোগে ধরছে বস। জাস্ট ফ্রেন্ডস লাগবে। 😉 😉 😉
x-( x-(
ভাইরে এক্কেরে ঠিক কইছেন আমারও একটা জাস্ট ফ্রেন্ডস লাগবো। 😀 😀 😀
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
যা বিএমএ তে গিয়া লেডি ক্যাডেটগো লগে যাস্ট ফ্রেন্ড পাতা।
অফ টপিক-নরেশগিরি করতে গিয়া চাকরি খুয়াইস না আবার-সাবধানে কইতাছি-খুব খিয়াল কইরা।
😀 😀 মেলাদিন পর লেখাটা পড়লাম। আমার হুঁশিয়ারি ক্যাসপার শুঞ্ছে কিনা জানতে মঞ্চায় :))
:dreamy:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
থিওরি তো ভালই কিন্তু বিপদজনকও...স্থান-কাল-পাত্র অন্ততঃ হিসাবে রাখতেই হবে...সো খিয়াল কইরা...খুব খিয়াল কইরা... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
পাত্রের পিঠে হাত দিলে তো বিপদজনক হবেই। হাত দিতে হবে পাত্রীর পিঠে। 😉 😉
=)) =)) =)) খাড়ান আমার পিসিসির দোস্ত রুহুল রে ডাকি 😀
মুসতাকীমের বিএমএ'তে রিপোর্টিং কবে যেন 😛 😀 😉 😉 ???
Life is Mad.
ভাইরে আগামী ১৪ জানুয়ারি বিএমএ’তে রিপোর্টিং 😕 😕 😕
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
সায়েদ ভাই, প্লাটুন কমান্ডাররে কইয়া ওরে ইস্পিশাল পাঙ্গানোর ব্যবিস্থা কইরা দেন 😀
কি শুনাইলি রে। একেবারে পিরা গেলাম :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :khekz: :khekz: :khekz:
তুমি তো পারো ওই একটাই। কথা নাই বার্তা নাই, ধুম কইরা পিরা যাও। :grr: :grr:
:)) :))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
পিরা তো গেছে এইবার অন্যদের ছিরা রবিন ভাইরে ধিরা উঠান-উনি মিরা যাওয়ার আগেই 😀
:goragori: :goragori: :goragori:
আমিও পিঠে হাত দিপো :((
সে কি আর এখনো বাকি রেখেছিস পাগল। ছবি কথা বলে। 😉 😉
ঠিক এই কথাটাই আমি বলতে চাইছিলাম, সিনিয়র দেখে কইনাই। কামরুল ভাই, আপনারে :salute:
x-( x-( রায়হাইন্না-সাবধান কইতাছি।খিয়াল কইরা,খুব খিয়াল কইরা। x-(
😮 কি কন!!!
এখনো কিছু কইতার্লাম্না 😉 😉
x-( খাড়ান সময়ের অভাবে আফনেরে নিয়া আরেক্টা ব্লগ নামাইতে পার্তাছি না,২৮ তারিখ পার হ্যা নেক। x-(
বেশি নামাইস না। ব্লগে আমার একটা ইজ্জত আছে। বেশি নামাইলে সবাই দেইখা ফালাইবো। 😉 😉
😀
কামরুল ভাই,
রুম্মান ভাইকে নিয়ে আসেন সিসিবিতে... ওনারে এইখানেই মানাবে। 🙂
চেষ্টা করছি। কিন্তু ওর গ্রামে যাওয়ার দিকে ঝোক বেশি তো। 😉 😉
কামরুল ভাই,
মিয়া শেষের পার্ট না দিলে তো সুশীল ব্লগ হইতো...
দিসেন ভালো হইছে, না দিলে খেলা জমতো না। :khekz:
খেলা তাইলে জমছে? 😉 😉
কোন খেলার কথা কন বস? 🙁 🙁
বিড়াল মারামারি 😉 😉
:)) :)) :))
amader akta valo somoy chilo HSC ar pore......suvechaa coaching thake mone ase ki vabe mithha kotha bole sob gulare nia hajir hoitam mess a.......
rumman football charse karon or nijer mathai to akta bisal *****ball hoia gese akon....ai koste....
মামা শুভেচ্ছা কোচিং সেন্টারের এই গল্পটা লেইখা ফালাও। হেভি মজার গল্প। 😀 😀
আর তুই আসবি কবে দেশে?
তোগো লেখা ত চ্রম হইবই ... হইছেও ... চ্রম :clap: :clap: :clap:
টুকটাক আর কি ধরছিলিরে বাবা ??
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
কথা কিছু কিছু বুঝে নিতে হয়,
সে তো মুখে বলা যায় না। 😉 😉 😉
আমিও টুক্টাক আরো কিছু ধরপো :((
আপাতত তুই 'ফিডার' ধর।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
আচ্ছা আমি ফিডারে কইরা টুক্টাক অন্য কিছু খাপো :((
হ! লগে একটা কাঠি লজেন্স। 😉 😉
যাক, শেষ মেশ আমাগো কামরুল আবার লেখছে, মুই অতেই খুশি 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এইটা যে বেশি ভালো হয়নাই আমি জানি বস। :(( :(( তাড়াহুড়া কইরা এক বসায় যা মনে আসছে ঝাইড়া দিছি। মাফ কইরা দিয়েন। 🙁 🙁
এহ, আইছে!
শুন ঢং করার লাইগা তরে দুইটা ই বি [এক্সট্রা ব্লগ] লাগাইলাম :grr: :grr:
তাড়াহুড়ায় এক বসায় মনে যা আসে তাই ঝাড়ার পর যদি এই হয় তাইলে এইরম ডেইলি ডেইলি চাই :boss:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বিনয়ের অবতারদের একটা লিস্ট তৈরী করবার আবেদন জানাচ্ছি।
(এক-এর 'ক'তে কামরুল এর নাম)
আগের লেখাগুলা কয়বসায় লিখছস কামরুল ?? :khekz: :khekz:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
আইচ্ছা যান, আমি সারেন্ডার করলাম। মুখে কস্টেপ মারছি। আর কিছু কমু না। 😐 😐
বন্ধুকে নিয়ে লেখা, ভালো লাগলো। কাছ থেকে দেখলে এভাবে লেখা যায়। ধন্যবাদ।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
লিখতে আমারো ভালো লাগছে ভাইয়া, কিন্তু সমস্যা হইলো লেখা ভালো হয়নাই। 🙁 🙁
কি আর করা নেক্সট টাইম। 🙁
এক-এর ‘ক’তে তোর নাম পুরা কনফার্ম ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
একমত
রুম্মান পুলাডারে আমার পসন্দ হইসে, লেখাও :clap: :clap: ।
Life is Mad.
রায়হানের 'প্রাপ্তবয়ষ্ক' পড়ার পর এইটা আর কম্পলিমেন্ট হিসেবে নিতে পারতেসিনা। 😉 😉
বস , অরে মাফ কইরা দেন। 😉 😉
😀 😀 😛 😛 😉 😉
Life is Mad.
জটিল হইসে মামা।। লন্ডন আসার পর পুলাপানের কাছ থেকে শুনলাম রুম্মান নাকি কুন চিপার গ্রাম এ পইরা আসে।।এখন বুঝতেসি গ্রাম এ যাওয়ার মরতবা 😉 ;;)
:khekz: :khekz: :khekz:
পলাশ কইলো তুইও নাকি মাঝে মাঝে গ্রামে যাস। 😉 😉
তানভীর মামা, কি শুন্তাছি এইগুলা?আপ্নে এই নূরানী চেহারা নিয়াও গ্রামে যান?ইমাম সাহেবের মাইয়ার সাথে নাকি আপ্নের হেভী খাতির? 😛
আরে তানভীর না, রাজীব যায় গ্রামে।
তানভীরের তো প্রিয় গান, লাড়কি, শেহের কি লাড়কি... 😉 😉
আহ রাভিনা- 😀
কিরে তানভীর, জিপি এর মাইয়া দেইখাও তোর মন ভরে না?
কারে দেখে? রুবাবা রে? 😮 😮
রাজীব ভাই, আফনের আর "**ষা" ম্যাডামের কাহিনি লইয়া একটা ব্লগ লিখুম ভাবতাছি।লন্ডন ব্রিজের উফ্রে আপনাদের একটা যুগল ছবি(সেইরকম পোজে) অতি সত্বর আমারে মেইল কইরা দেন 😀
মাসরুফ, “**ষা” ম্যাডামটা কে? কি কাহিনী তাড়তাড়ি কও!
মামা সে এক বিরাট ইতিহাস 😉 রাজীব ভাই, কমু??? 😀
একটু হিন্টস দেই-"*ষা" ম্যাডাম দেখতে খুবই সুন্দরী এবং তিনি বর্তমানে লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সে রাজীব ভাইয়ের লগে এম এস কর্তাছেন 😛 😛 😛
(রাজীব ভাই বেশি তেড়িবেড়ি করিলে) বিস্তারিত ব্লগ আকারে সবাইকে জানানো হইবেক।দেখা যাক আমাগো পাত্র কি কন।
আমিও শুন্তে চাই
এম এস ক্যাম্নে করে? আমিও করুম। 😉 😉
"জাস্ট ফ্রেন্ড" জামানা'র পুলাপান গুলারে নিয়া র পারা গেল না।। কি গল্প কইবি ক।। আমিও একটু দেখি তোর সাইন্স ফিকশান কেমন হয় :ahem:
বিঃদ্রঃ তোর কাহিনি যেমুন ই হোক না কেন, সিনিয়র'র নাম এ কুটসা রটানো'র লাইগা কেয়ামত পর্যন্ত লাগাতার ফ্রন্ট রোল ইসু্ করা হইল x-( :chup:
এক্কেবারে ঠিক কথা...
"**ষা" :-* :-* ম্যাডাম ও তো তোর “জাস্ট ফ্রেন্ড”। ঠিক না মামা??? 😛 😛
মাস্ফু'র "সিনিয়র ফ্রেন্ড"।। 😉
এতোদিন শুধু ছিলো জাস্ট ফ্রেন্ডস এখন আবার সিনিয়র ফ্রেন্ড। 🙁 🙁
জিহাদ বাবাজি ঠিকই বলে "পৃথিবীতে মানুষের চেয়ে 'ফ্রেন্ডস' বেশি হইয়া গেছে" :grr: :grr: :grr:
আহ "**ষা" ম্যাডাম যুদি আমার যাস্ট ফেরেন্ড হইতো তাইলেতো 😛
অফ টপিক-তাইলে কিছুই হইত না কারণ আমি সুশীল বালক-ভাবীরা আমার কাছে মায়ের মতন।আর *ষা ম্যাডাম মাইয়াডা খুবি ভাল-বদ টাইপ না।আমি কাছে থিকা দেখছি তো-রাজীব ভাইয়ের তো মামা গতি হয়া গেল 😡 😡
বিসিএস বাদ দিয়ে তুই ঘটকালি ব্যবসা শুরু কর।। উন্নতি করতে পারবি x-( :grr:
মাস্ফু, আর কি কি দেখাবি রে?
এই পোলা আমার আইডল, আমি সারা জীবন এইরকম হইতে চাই।
"আমি ইচ্চা হইলেই করতে পারি, কিন্তু করুম না কারন আমার ইচ্চা হয় না"
রুম্মানরে আমার :salute: পাঠায় দিও।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:salute: পাঠায় দিলাম।
রুম্মানরে ধারা বজায় রাইখা :salute:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:salute: রিডাইরেক্ট করা হইলো।
কামরুল, তোর এই পর্বটা আগের দুইটার তুলনায় একটু খারাপ হইলেও ওভারঅল ভালো হইসে! তোর লেখার সাবলীলতা আগের মতই সুন্দর আছে!
এই সুন্দর লেখাগুলার জন্য তোকে :salute:
পরের পর্বটা যদি লিখি ভালো করে লিখুম। 🙂 🙂
ইনশাল্লাহ! পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম!
এই পর্বটাও ভাল হইসে। কিন্তু সমস্যা হইসে - আগের গুলা আতিরিক্ত ভাল অইয়া গেছিল।
আগের গুলি অতিরিক্ত ভালো বন্ধুদের নিয়া লেখা ছিলো তো 😉 😉 😉
:khekz: :khekz: :khekz:
জায়গা মত
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
:bash: কথাশিল্পীদের সাথে কথার মারপ্যাঁচে যাওয়া ঠিক হয় নাই। আগেই বোঝা উচিৎ ছিল।
ন্যাড়া হওয়ার পর রুম্মানের চেহারায় একটা জিদান-জিদান ভাব আইসে।
সহমত। 🙂
একবারে ঠিক বলছিস.........।
সহমত।
সিরাজ... তোর পাঙ্গা শেষ নাকি??? বাংলায় লিখা শুরু করলি যে??? সায়েদ ভাই রে এত ভাল মত কইলাম... কিসসু করতেয়াল্লোনা...
হককথা... :boss:
দেশে ফেরত আসতে দে সব গুলারে আমি এক লাইনে দার করাইয়া গন :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: দিমু...কিন্তু
😀 আমি বাদে কইলাম মামা আমি বরাবরই আফনেরে সাপোর্ট দিছি 😀
লিস্ট দেশে এসে ফাইনাল করমু...।তার আগ পরযন্ত সবাই সাবধান......। :chup: :chup: :chup: :chup:
ভাই না আমার ভালা-যাস্ট ফ্রেন্ড কাহিনির পর আমি বড়ই কেলান্ত,বিদ্ধস্ত-আমারে মাপ করণ যায়না? যান আফনেরেও যাস্ট ফেরেন্ড বানাই দিমুনে 😛
সিরাজ ভুলেও ওর ফাঁদে পা দিস না।
ধুরু এইটা কি বললাম, "ফাঁদে পাদিস না।" বললে লোকে কি না কি মনে করে। 😉 😉
সিরাজ ভুলেও মাস্ফু'র কথায় কান দিস না। ও এর আগে আহসান ভাইরেও এই লোভ দেখাইসে। লেডি জিম থেইকা জাস্ট ফেরেন্ড জোগাড় কইরা দিবে। দেয় নাই।
বেচারা আহসান ভাই সেই দুক্ষে সেই যে কমান্ডো করতে গেলো আর আইলো না। 😉 😉
x-( আমারে নিয়া যা কইবার কন কিন্তু সিও সাহেবরে নিয়া কুকথা কইলে কইলাম জান খায়া ফালামু(নিজের) x-(
বস আমি কিন্তু আপনার দলে... O:-)
"সিরাজ ভাই, এগিয়ে চলুন আমরা আছি আপনার পিছে..." B-)
নাহ্, পিছনে থাকাটা ঠিক হবে না...কলি-কাল! লোকে খারাপ ভাবতে পারে... :-B
সো কারেকশন,
'আমরা আছি আপনার আশে-পাশে...' 🙂
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
:goragori: :goragori: :goragori:
সবাই একটা লিস্ট করো...।কারে কারে :frontroll: :frontroll: আর :chup: :chup: পাঙ্গামু...।
আমি দুইটা নাম পোরস্তাব কর্তাছি-
১।জিহাদ
২।কামরুল ভাই
অফ টপিক-যেহেতু ফ্রন্ট্রোল বা পাঙ্গা গাছের জন্য প্রযীজ্য নয় তাই আমি বা কবীর ভাই অটোমেটিকালি লিস্ট থিক্স রুল্ড আউট 😛
*প্রযোজ্য
~x( থিক্স=থিকা
শুরুতেই মাফ চাইতে হইবে...।।কেমরে যদি পাঙ্গাই তাইলে আমার মাইর একটাও নিচে পরবে না...।এর থেকে মাসরুফ রে পাঙ্গানো সহজ...।।কি কস কামরুল...
মাসফু রে ধানমন্ডি ব্রীজের উপর লং আপ করাইয়া রাখতে হবে।
এক কাম করি ওরে আমরা ধানমন্ডি লেকে গলা পযন্ত চুবিয়ে রাখি...।সারা দিন (ছুটির দিন হলে ভাল হ্য়......
কামরুল ভাই সেইরকম একটা ব্লগ হইছে। আপনার ব্লগ লাগানোর ফ্রিকোয়েন্সী বাড়ান। 🙂
" আমার বন্ধুয়া বিহনে" র বাকী পর্বগুলো কই? x-(
বেড়াইতে গ্যাছে ! :grr:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
😕 :-B :gulli2:
:gulli2: :gulli2: :gulli2:
🙁
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
আগে কি সোন্দর দিন কাটাইতাম আহা !! :dreamy: