কিংকু মেইল দিয়েছিল কয়েকদিন আগে একটা। তার পরিচিত এক ইন্ডিয়ান মুসলিম ইঞ্জিনিয়ার আছেন যিনি কিনা আমার ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স করছেন। তার পরিচিত কেউ সেইন্ট জন’স – এ নাই, তাই আমি যেন তার সাথে দেখা করে এখানকার কমিউনিটির লোকজনের সাথে আলাপ করিয়ে দেই। একজনের উপকারে আসা যাবে ভেবে আমিই তাকে ইমেইল দিলাম। ব্যস্ততার মাঝে সময় বের করে দেখা করলাম। ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যাফেতে বসে কফির চুমুকে চুমুকে অনেক কথা হলো। ভদ্রলোক আমার বাবার বয়েসী হবেন। সত্যি বলতে কি, তাঁর মেয়ে আমার চেয়ে বয়েসে বড়। বিয়ে দিয়েছেন মেয়ের, থাকে ইংল্যান্ডে। তিনি কাজ করতেন মধ্যপ্রাচ্যে। অবসর নেয়ার জন্য কানাডায় ইমিগ্রেশন নিয়ে চলে এসেছেন। ইংল্যান্ডের ইমিগ্রেশন আইন কড়া বলে কানাডার সিটিজেনশিপ নিয়ে ইংল্যান্ড চলে যাবেন, মেয়ের কাছাকাছি থাকতে। তার স্ত্রী একজন ডাক্তার, পরীক্ষা দিয়ে কানাডায় প্র্যাকটিস করার লাইসেন্স নিয়েছেন। শুধু সময় কাটানোর জন্য তিনি মাস্টার্সে ভর্তি হয়েছেন। কাজের চেষ্টা করেছিলেন বটে, কিন্তু এখানের কর্ম অভিজ্ঞতা বা শিক্ষা কোনটাই নেই বলে বেশি সুবিধা করতে পারেননি। ইউনিভার্সিটিও তাকে খুব একটা সুবিধা দেয়নি, কোর্সবেজড মাস্টার্স বলে তাকে এক গাদা টাকা দিতে হয়েছে ইউনিভার্সিটিকে। অবশ্য টাকা তার জন্য কোন ব্যাপার নয়, জীবনে কম কামাননি। টাকার সাথে আন্ডারগ্র্যাড ফাইনাল ইয়ারের বেশ কিছু কোর্সের তালিকা তার কাছে দিয়ে দিয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টি। পাস করতে পারলে মাস্টার্স কন্টিনিউ করতে পারবেন, না পারলে নাই। লেখাপড়া ছেড়েছেন প্রায় ৩০ বছর আগে, কোর্সগুলো নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। স্ত্রী সেইন্ট জন’স-এর অদূরে একটা রুরাল কমিউনিটিতে ডাক্তার হিসাবে কাজ করছেন, থাকেন সেখানেই। ভদ্রলোক এই বুড়ো বয়েসে ছাত্রদের জীবন আবার শুরু করেছেন।
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হচ্ছিল তাঁর সাথে। নিজের জীবন নিয়ে কথা বললেন, আরো বললেন স্ত্রীসহ প্রায় এক বছর কানাডায় ঘুরে বেড়ানোর কথা। ভালোই চলে যাচ্ছিল, প্রায় ছয় মাস আগে এসেছেন নিউফাউন্ডল্যান্ডে। এর পর গাড়ি নিয়ে ঘুরেছেন পুরো নিউফাউন্ডল্যান্ড। ট্রিনিটি বে, কনসেপশন বে, আভালন পেনিনসুলা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছিলেন আরেক মাথার কর্নার ব্রুক পর্যন্ত। দেখেছেন নিউফিদের জীবন আর সরলতা। সেই গল্পই করছিলেন আমার সাথে। গল্প করার এক পর্যায়ে বললেন, পুরো জীবন তিনি কাটিয়েছেন মুসলমানদের মাঝে। এই প্রথম বিধর্মীদের মাঝে জীবন কাটাচ্ছেন। কিন্তু যেমন ভেবেছিলেন, তেমন নাকি নয় এরা। এরা মানে নিউফিরা। সরলভাবে জীবন যাপন করে, মানুষ দেখলে পরিচিত হোক আর অপরিচিত হোক হাসিমুখে হাঁক দেয়, সুখী থাকার ও সুখী হওয়ার চেষ্টা এদের সহজাত। অপরিচিত লোকজন দেখলে আগ্রহভরে এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করে সাহায্য লাগবে কিনা। তাঁর এদের সম্পর্কে মূল্যায়ন হলো, মদ ও শুয়োর খাওয়া বাদ দিলে এরা হলো খাঁটি মুসলমান। আমি বুঝতে না পেরে ব্যাখ্যা চাইলাম। বললেন, মুসলমান হওয়া মানে ভালো মানুষ হওয়া আর মানুষের ভালো করার চেষ্টা করা। কালেমা না জানলেও এরা তাই করার চেষ্টা করে সব সময়। তাই এদের মুসলিম না বলার কোন কারণ তিনি দেখেননা।
ধর্ম নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় কানাডায় আসার পর হয়নি। কোন মানুষকে এ পর্যন্ত ধর্ম দিয়ে ভাগ করার বা বিচার করার চেষ্টা করিনি। তবু এভাবে কখনো ভাবিনি আমি। নিজের পরিচয় নিয়ে হীনমন্যতা আমার কখনো ছিল না। কেউ জিজ্ঞেস করলে বুক ফুলিয়ে বলি আমি মুসলিম। চলমান বৈশ্বিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে আমার জবাব শোনার পর দুয়েকটা ভ্রুকুটি যে পাইনি কখনো তা বলতে পারব না। পাত্তা দেইনি কখনো। তবু এই প্রৌঢ় ভদ্রলোক যেন আমার জ্ঞান চক্ষু খুলে দিলেন। ধর্ম মানে শুধু বিশ্বাস করা নয়, ধর্মীয় আচার পালন করাও নয়, অন্য ধর্ম ভুল তা প্রমাণের চেষ্টা করাও নয়। ধর্ম মানে কি তা যেন নিউফিদের মুসলমান বলার মধ্য দিয়ে আমাকে বুঝিয়ে দিলেন উনি। প্রাচীন আর অর্বাচীনের মাঝে প্রজ্ঞার বিনিময় হলো, আমার অন্তর্জগতে একটি নতুন দুয়ার খুলে দিলেন উনি।
পৃথিবীর সমস্ত মুজাহিদিনের হৃদয়ের দ্বার যেন এভাবেই খুলে যায়। আমিন।
আহা। এই জীবনে কেন নিউফি হয়ে জন্মাইলাম না। 🙁
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
কারে পঁচাইলা? আমারে না নিউফিদের? 😕
টেনশন নিয়েন না। কাউরেই পচাইনাই। নিজেরে পচাইলাম। :bash:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
:-S
এইখানেই তো সমস্যা। সবার ইসলাম যদি শামীম ভাইয়ের মতো হয় তাইলে তো কথাই নাই। কিন্তু একেক জনের ইসলাম তো একেক রকম। সবাই আবার নিজেরটাই ঠিক মনে করে। ঠিক ধর্মের মতো। ধর্ম এমন একটা জিনিস যে, একেকজনের একেকটা এবং প্রত্যেকেই নিজেরটা ঠিক মনে করে। আবার ধর্মের মধ্যে থাকে অনেক ভাগ, প্রত্যেক ভাগই আবার নিজেরটারে ঠিক মনে করে। এখানেই সমস্যা।
হ!! মর্ডান সমাজের সাথে তাল মেলানোর ভাব ধরে। দেখায় যে তাদের ধর্ম খুব ইস্মার্ট। হা হা হা!!
ধর্ম ধর্মের মতো পালন করা উচিত- অথবা একদমই পালন করা উচিত না।
স্পেক্ট্রামের দুই চরম ছাড়া আর কোথাও কি থাকা যাবে না? 🙂
ধর্ম ধর্মের মতো পালন করা উচিৎ- এ কথাটার আগে আমাদের বুঝতে হবে "ধর্মের মতো" ব্যাপারটা কি। ধর্ম কি জিনিস এইটা সব মানুষ নিজেদের মতো করে বুঝে। ক্লিশে হয়ে যাওয়া একটা উদাহরণ দেই, সিলেটে গিয়ে পুরি চাওয়া। সিলেটের লোকজন পুরি বলতে মেয়েই বুঝবে। আমি যেটা বলতে চাচ্ছি সেটা হলো মানুষের বোধ বুদ্ধি, শিক্ষা, সংস্কৃতি আর মূল্যবোধের আলোকে সে যে কোন ব্যাপার বোঝার চেষ্টা করে। তাই ধর্ম কি বা ধর্মের মতো ব্যাপারটা কি এটা কখনোই পরম কিছু না, যুগে যুগে এর পরিবর্তন হবে। আমি খুব ঘাটাঁঘাটিঁ করি নাই এ ব্যাপারে, তাই তথ্যসূত্র দিতে পারছি না। তবে আমার ধর্ম সম্পর্কে ধারণা এটাই।
আপনার শুধু এই মন্তব্যটা কোন ইসলামী চিন্তাবিদ, বুজুর্গ নিয়ে দেখান- তৎক্ষনাৎ দেখবেন সে বলবে- আসতাগফিরুল্লাহ।
আপনি বলছেন, ধর্ম যুগে যুগে পরিবর্তন হবে। হাস্যকর কথা না?? কারণ একজন মুসলমান হিসেবে আপনি মানেন কুরআন উপর হইতে নাযিল করা (!!!!!) যেটা আপনার উপর আরোপিত হয়েছে নিজের জীবনের আদর্শ হিসেবে- যেখানে পূর্ণাংগ দিক নির্দেশনা দেয়া আছে। অথচ সেই আপনি বললেন- যুগে যুগে পরিবর্তন হবে। ধর্ম পরম ব্যাপার না। 🙂
ভাই দুই নৌকায় পা দেওয়া যেমন ঠিক না- তেমনি ঠিক না স্পেকট্রামের মাঝখানে থাকা। হয় পালন করুন, নতুবা ছেড়ে দিন...
কুরানকে আমরা কিভাবে বুঝব তা যুগে যুগে পরিবর্তন হবে। আমি এই কথাটাই বলতে চাইছিলাম।
হাস্যকর? হবে হয়তো।
কাম আছে, কাম করি গিয়া। পরে আরো কথা হবে।
কুরআনের মৌলিক জিনিসগুলোতে কোনদিন পরিবর্তন আসবে না। সেগুলোর বোঝানোতেও কোন পরিবর্তন আসবে না। "জিহাদ" এর ধারণায় হয়তো পরিবর্তন আসতে পারে। কিন্তু "মুসলিম ছাড়া কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না", "মুসলিম হতে হলে নামাজ, রোযা মানতে হবে", এগুলোর কোন পরিবর্তন হবে না। কুরআন যতদূর পড়েছি সে জ্ঞান থেকে বললাম।
তৌফিক ভাই, একটা কথা বলেন, ধর্মকে নিজের মর্জি আর পছন্দমতো বুঝে নেয়া আর আরেকটা নতুন ধর্ম তৈরী করে নেয়া কি একই কথা না? আপনি যদি একটা নতুন ধর্মই তৈরী করতে পারেন তাহলে কেন শুধু শুধু এভাবে আরেকটা আঁকড়ে ধরে রাখা? "মুসলিম" পরিচয় নিয়ে গর্বিত হওয়া? ধর্মকে সবাই নিজের মর্জিমতো বুঝে নিছে। এতে লাখ লাখ গ্রুপের সৃষ্টি হইছে আর হানাহানি বাড়ছে।
বহুত স্রিয়াস্কতা কয়া ফালাইছি, যাউজ্ঞা,
আইজকা ccna 2 শ্যাস্কৈরাইলাম। ম্যালাদিন প্রে এক্টু ফৃ হইলাম।
প্রাশুনারুপ্রে ঘ্রিন্না ধৈরা গেছে। আর্হ্যায় কিনা আবার্গেছেপর্তে??? ভাউরে... ভাল ত্যাল আছে দ্যাহা যায়। :-B :-B :-B
হাঁসের বাচ্চা জাতে মাতাল তালে ঠিক। এই ফাকে নিজে যে সি সি এন এ করতেসে সেইটা শুনায়া দিল।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
হুম। প্রথম প্যারাটা ভালো লেগেছে, পরের তিনটাও- কিন্তু বক্তব্যের সাথে একদমই একমত নই।
মুসলমান হওয়া মানে এই দুইটি জিনিস??? নামাজ পড়তে হবেনা? রোজা রাখতে হবে না??
খুবই সরলীকরণ কথা। ইসলামের নিয়মকানুনের সীমা পরিসীমা নেই। তাই শুধু ভালো কাজ করলেই, আর মানুষের ভালো চাইলেই সে মুসলমান- ক্যামনে মানি বলেন??
এই ধরণের ইয়ো টাইপ কথা-বার্তা সহ্য হয় না। ধর্ম এক ধরণের বানিজ্য। এক ধর্ম নিজেকে রক্ষা করে অন্য ধর্মকে বাঁশ দিয়ে, অন্য ধর্মের মানুষেরা ভুল পথে আছে- সেটা প্রমানে মধ্য দিয়ে। সুতরাং এই ভদ্দরলোক খুব পার্ট নিয়ে ধর্ম সম্বন্ধে মন্তব্য করছেন- সেটা ভালো না লাগাই স্বাভাবিক।
আমি যা বিশ্বাস করি তা হলো-
* ধর্ম পালন করুন। অসুবিধা নেই। বাট ধর্মকে এই ধরণের মতবাদ (উপরোক্ত দু'টি) দিবেন না।
* অথবা আমার মতো দুনিয়ার সকল ধর্মের মৃত্যু কামনা করুন।
শেষ কথাঃ
আপনার লেখার শেষ লাইনের অর্থ বুঝতে পারলাম না। আপনি কি চান? মুজাহেদিনরা আপনাকে মুগ্ধ করা ওই বুড়োর মতাদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে যুদ্ধ করা ছেড়ে দিবে?? হে হে হে, জীবনেও না। কারণ কি জানেন??
ধর্ম তাদেরকে যুদ্ধ করতে বলেছে- আপনার ধনী বৃদ্ধের কথায় তাদের কিছুই যায় আসে না।
জীবনটাকে সরল করে দেখতে ক্ষতি কি?
আমি আমার অভিজ্ঞতা দিয়ে যতোটুকু বুঝেছি, জ্ঞান বিজ্ঞানের সাধনা জটিল সমস্যাগুলোর সরলীকরণের প্রচেষ্টা ছাড়া আর কিছু না। আর এই সরলীকরণ আমরা করি যেন আমরা তা বুঝতে পারি।
রায়হান, বুড়োর প্রতি তোমার উন্নাসিকতা ভালো লাগল না।
ভাইয়া আমি জানি আমার মন্তব্যে আপনি আঘাত পেতে পারেন- তখনই ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত ছিল, ভুলে গেছি। আচ্ছা এখন বলি- সরি। 🙂
জীবনটা অবশ্যই সরল। জ্ঞান বিজ্ঞানের সাধনা জটিল সমস্যাগুলোর সরলীকরণের প্রচেষ্টা ছাড়া আর কিছু না। এইটাও আমি মানি। তাই ধর্মের জটিল জিনিস নিয়ে মাথা ঘামাই না...
বস একটা উদাহরণ দেই, আমাদের আইইউটির এক ফ্রেন্ড। কথায় কথায় একদিন বললো (বিরাট ইতিহাস) যে কুরআনে যদি লেখা থাকে পৃথিবী সমতল (লেখা আছেও) তাহলে ও সেইটাই মানবে। এই হলো আমাদের জ্ঞান অর্জনের নমুনা। আজকে ডারউইন তত্ত্ব সাইন্স ফ্যাক্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবার পরও ওর মতো ছেলেরা বিশ্বাস করে- মানুষ সৃষ্টি হয়েছে আকাশ থেকে পড়ে। কারণ ধর্মে বলা আছে যে!!!
ভাইয়া বুড়ার প্রতি উন্নাসিকতা দেখানো হয়েছে নাকি?? আমি একদম দুঃখিত। আপনি চাইলে এই পোস্টে আর মন্তব্য করবো না।
একটা কথাই বলে যাই, ধর্ম নিজে নিজে ব্যাখ্যা করার জিনিস না।
মন্তব্য করতে কি তোমারে নিষেধ করছি?
কথা বাড়াব না এইখানে আর। অন্তর্জালে দেখা হইলে কিছু প্রশ্ন আছে, জিগামু। আর কিছু না, তোমার ভিউটারে বোঝার চেষ্টা করা।
বস আপনারে আগের কমেন্ট করছি দেখে আপনার এক দোস্ত আমারে অফ জাইতে বলছে। কইলো তৌফিকের মাথা গরম আছে, দৌড়ানি দিবো :)) আপনি যে এক ফোটাও চেতেন নাই, এইটা দেখে বড়ই খুশী হইলাম।
ভালো থাইক্কেন।
এই কথার সাথে কিন্তু আমিও একমত হতে পারলাম না। ধর্মীয় আচার পালন না করলে আপনি নন-প্র্যাক্টিসিং মুসলিম হতে পারেন কিন্তু ধার্মিক হতে পারেন না। মুসলিম হতে হলে তো ঈমান, নামাজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত সবই করতে হয়। তার উপর এইটা কেবল ইসলাম নামক তাঁবুর পাঁচটা খুঁটি, খুঁটি ছাড়াও তাবুর কাপড় আছে। পাঁচটি খুঁটি এবং কাপড় সহ তাবু গাড়তে না পারলে কিন্তু নিজেকে মুসলিম হিসেবে দাবী করাই কঠিন হয়ে দাড়ায়। কুরআন-হাদীসের সংজ্ঞামতে অন্তত তাই। বিষয়টা আসলে অনেক কঠিন, আপনি যত সহজ বললেন ততো সহজ না। 😀
আচ্ছা। আমার মনে হয় ধর্মের মত স্পর্শকাতর বিষয়ে অলরেডী বেশ কিছু কথা হয়ে গেছে এখানে। ধর্মের পক্ষে বিপক্ষে সব ব্লগে, সবখানে মন্তব্য দেখতে দেখতে আমি পুরাপুরি টায়ার্ড। এইসব আলোচনায় আজ পর্যন্ত দেখিনাই কেউ ইনফ্লুয়েন্সড হয়ে নিজের মতাদর্শ ছেড়ে অন্যের মতাদর্শ গ্রহণ করেছে।যার কাছে যেটা মনে হয় সেটা নিয়েই আকড়ে থাকে। তারচে বেটার আমরা এইটাকে যার যার কাছেই ছেড়ে দেই।
সবাই ভাল থাকুক। আর সবার মাঝেই শুভ বুদ্ধির হোক। ধার্মিক, বিধর্মী - সবার।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
হা হা হা!! মজার কথা কইসস দোস্ত। বিপ্লব দেওয়ার উপায় থাকলে তোরে একটা দিতাম।
ধর্ম নিয়া তর্ক করে লাভ নাই। ইশ্বর আছে কি নাই, সেটা নিয়েও। কারণ যেই দুইজন তর্ক করবে তারা নিজেরা দুইটা স্ট্যান্ড পয়েন্টে অবিচল থাকে। একজন বলে- আছে, আরেকজন নাই। এই ধরণের তর্কের ফলাফল আসবে না- বরঞ্চ তিক্ততা বাড়বে এইটাই স্বাভাবিক। 😀
আমি কিন্তু করছি। অবশ্য আমি "অন্যের" মতাদর্শ গ্রহণ করি নাই। সব যুগের সব মানবতাবাদী চিন্তাবিদের মতাদর্শ গ্রহণ করছি।
সবাই মুহাম্মদ না। আমি সংখ্যাগরিষ্ঠের কথা ভেবে বলসি। সংখ্যালঘুদের কথা নয়...
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
জিহাদ, আলোচনায় যদি দুই একটা মুহাম্মদ পাওয়া যায়, তাইলে তো ভালৈ।
দুই একটা মাইকেল জ্যাকসন ও তো হৈতে পারে।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
তোর মতো পামেলা না হইলেই হইলো :grr: :grr:
😮 জিহাদ্রেপামেলাকৈলি?????যা সিলিকন কিন্না নিয়া আয় x-(
আর তোর মত প্যালিন না হৈলেই হৈলো। :grr:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
এই গুণগুলো আমাদেরকে ধর্ম শেখায় নি। এই গুণগুলো যার আছে তাকেই আসলে প্রকৃত মানুষ বলা যায়। এগুলো মানুষের জন্মগত অধিকার। ধর্ম উল্টো এই গুণগুলোর মধ্যে লোভ ঢুকিয়ে তাকে কলুষিত করে।
এমনিতেই যে মানুষটা এই ভালো কাজগুলো করতো তাকে স্বর্গের লোভ দেখিয়ে তার ভালো কাজগুলোকে নষ্ট করে দেয়া হয়। এর পর সে এই কাজগুলো ঠিকই করে, কিন্তু সেগুলো আর ভালো কাজ থাকে না। সেগুলো হয়ে যায় ব্যবসার মূলধন। এ ব্যবসার লাভ হলো স্বর্গারোহণ।
@জিহাদ,
আসলেই ফালতু একটা পোস্ট হইছে। নিজের মতাদর্শ প্রচার করার ইচ্ছা ছিল না, ছিল শুধু অভিজ্ঞতা শেয়ার করার ইচ্ছা। তবু মানুষ তো, লেখায় নিজের চিন্তা ভাবনাগুলো চলে আসবেই।
বিতর্ক করে আমার মতে আমি কাউরে নিতে পারব না, কারো মতও হয়তো আমি মানব না। ঠিক কথা বলছো।
ভবিষ্যতে বিষয়বস্তু নির্বাচনে সচেতন থাকব। পোস্টটা মুছে দিতে চাইছিলাম, এক্সেস ডিনাই করে। ক্যামনে কি?
@তৌফিক,
পোস্ট মুছবা কেনো? আমার তো মনে হয়, এই ধরণের পোস্ট আমাদের যথেষ্ট চিন্তার খোরাক যোগায়...
আর তর্ক করা মানে তো সবসময় বিপক্ষের স্ট্যান্ড পয়েন্ট চেঞ্জ করার চেষ্টা করা না...
সব ম্যাচেই কি রেজাল্ট আসে? ড্র ম্যাচেও কি আমরা অনেক সময় মজা পাইনা?
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
একমত। আলোচনা চলু্ক।
বস আপনের পোস্ট রিলেটেড কিছু ভেবে কিন্তু আমি মন্তব্যটা করিনাই।কিছু মনে কৈরেন না আমার কথায়। ধর্ম নিয়ে কিছু লেখা হলে সবখানেই পক্ষ বিপক্ষের এই বিষয়গুলো আপনাতেই চলে আসে। সেইটাই বুঝাইতে চাইসি।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
জিহাদ, মুইছা দিও এইটা, আমি পারতাছি না। দুই তিনবার ট্রাই করলাম। 🙂
একদম বেকুবের মতো কাম হইছে এই বিষয় নিয়া লিখতে যাওয়া।
ভাইয়া, প্লিজ এইটা কিন্তু ঠিক হবে না।
আপনার লেখাটা ভালো হয়েছে- আমরা দুইটা ঐ প্রসংগটা টাইনা না আনলেই পারতাম। আমাদের ভুল।
ঠিক হইবো না ক্যান?
লোকজন পড়বো আর তোমারে বা আমারে ভুল প্রমাণের চেষ্টা করবো। তারপর, তুমি বা আমি তাদের ভুল প্রমাণের চেষ্টা করবো। একেবারে মেলা বইসা যাইবো। কি দরকার?
আর আমিও তো গীতাঞ্জলি টাইপ কিছু লেইখা ফেলি নাই যে মুইছা ফেললে অপূরণীয় ক্ষতি হয়া যাইবো।
ভালো বলার জন্য ধন্যবাদ।
তৌফিক ভাই, আমার মনে হয়না মোছার মত এত ফালতু কোন পোস্ট। আমার কথা বলতে পারি। ব্লগটা পড়ার সময় একটা মানুষের দিনলিপি হিসেবেই লেখাটা আমি পড়ছি। ধর্ম নিয়ে আপনার চিন্তাভাবনাটা আপনার সেই দিনলিপিরই একটা অংশ। এইটাকে কোন রকম প্রচারণার অংশ মনে হয়নি কোন ভাবেই। বরং আপনি কি ভাবছেন সেটারই প্রতিফলন ঘটেছে। ব্লগ জিনিসটাই তো এই জন্য। নিজের কথা সবার সাথে শেয়ার করা।
কাজেই থাকুক। 🙂
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ওকে, তৌফিক ভাই চাইলে পোস্ট মুইছা দেয়াই হোক। যিনি লিখছেন তার মতামতই পোস্ট ডিলিটের ক্ষেত্রে একমাত্র বিবেচ্য বিষয়।
মুইছা দাও তাইলে। 🙂
what is done can not be undone........ব্লগিং-এর ক্ষেত্রে এইটা অন্তত সত্যি না।
তৌফিক ভাই, থাক না। আমি এহন আবার মত পাল্টাইছি। পাল্টাইছে মানে আপনারে কনভিন্স করার চেষ্টা করতাছি। থাক না পোস্ট টা। অন্য কেউ আইসা আর কি করবো। এইটাও তো এক ধরণের খোশগল্প। বন্ধুগোর মাঝে এইরকম আলোচনা কিন্তু সেইরকম জমে।
তাইলে থাকুক। ব্লগের পরিবেশ আমার দ্বারা নষ্ট হোক আমি চাই না। 🙂
তৌফিক ভাই, প্লিজ পোস্ট টা থাকুক।আর কিছু না হোক অন্ততঃ এই কারণে-পারস্পরিক সহনশীলতার উদাহরণ হিসেবে।অন্য ব্লগে এর অর্ধেক কথাবার্তা নিয়াও খুনাখুনি বাঁইধা যাইতে দেখসি যেখানে সিসিবিতে দেখলাম উল্টাটা।দুই পক্ষই যেন খুব খেয়াল করতেসে যাতে মতাদর্শে আঘাত আসলেও ব্যক্তিগত কোন আঘাত না আসে।
অন্তত এইটার জন্য হইলেও পোস্টটা থাকুক।
ভাল থাকবেন 🙂
তৌফিক ভাই, পোষ্টটা থা্কলে হইতো একটু আধটু তর্ক-বিতর্ক চলবে, কিন্তু সেই সাথে ইসলাম নিয়ে আমাদের ধারনা আর বাড়বে, সত্যি বলতে আ্মরা হয়তো শিক্ষণীয় কিছু পেতে পারি। প্লিজ এটা ডিলিট করবেন না... :no: :no:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আপনাদের অনেকের মধ্যেই ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেক ভুল ধারণা আছে দেখা যাচ্ছে। এর মূল কারণ হল জানার চেষ্টা না করা বা ভুল উৎস থেকে জানা। আপনারা ডঃ জাকির নায়েক এর লেকচার দেখতে পারেন। ডঃ জাকির নায়েক বর্তমান দুনিয়ায় একজন সর্বজনস্বীকৃত পণ্ডিত যার সকল ধর্ম নিয়ে অগাধ জ্ঞান। আপনারা youtube এ তার লেকচার বাংলায় দেখতে পাবেন। অনেক ভিডিও আছে ওখানে। আপনাদের জন্য একটা link দিচ্ছি। এখানে গেলেই related অনেক ভিডিও পাবেনঃ http://www.youtube.com/watch?v=cXiAaa-qWsg&feature=related
আশা করি সবাই জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করবেন। আমাদের চোখ আছে, আমরা পড়তে পারি। আমাদের হাত আছে, আমরা লিখতে পারি। আমাদের কে যাচাই করতে হবে- আমরা যা জানি, সেগুলো সঠিক কিনা। সবকিছু না জেনে মৃত্যুবরণ করলে কিন্তু মহান আল্লাহর কাছে আমাদের জবাবদিহি করতে হবে!! মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে সরল ও সঠিক পথে চলার তওফিক দান করুন। আমিন।
😀
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ভাই কাব্য,
আপনের ধারণাও ভুল। আমরা আসলে জেনেশুনেই কথা বলছি।ইসলাম সম্পর্ক আমার কোন ভুল ধারণা নেই।
আমি জাকির নায়েকের অনেকগুলো লেকচার শুনেছি। তার লেকচার থেকে হওয়া সবগুলো বইই আমার কাছে আছে। বিশ্বাস না হলে মুক্ত-মনায় আমার লেখাগুলা দেখেন।
এবার জাকির নায়েক সম্পর্কে কিছু বলি। উনার ভালো দিক হল:
- তিনি সব ধর্মের মানুষ নিয়ে আলোচনায় বসেন।
- তার মধ্যে ধর্মীয় উগ্রতা নেই।
আর খারাপ দিক হলো:
- তিনি ধর্ম আর বিজ্ঞানের মতো দুই মেরুর দুইটা বিষয় একসাথে করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।
- তিনি অন্য সবার মতোই সবকিছুর উপর ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করার চেষ্টা করছেন। যেই লাউ সেই কদু।
এরকম পণ্ডিত সব ধর্মেই আছে। আপনি যদি আগে থেকে অনেক কিছু জেনে জাকির নায়েকের লেকচার শুনতে যান তাহলে তার বক্তৃতার অনেক সীমাবদ্ধতাই ধরতে পারবেন। তার অনেক কথাকেই পুরোপুরি উড়িয়ে দেয়া যায়। বিশ্বাস না হলে এখানে যান:
http://www.sachalayatan.com/muhammad/17824
কাব্যর একটি মন্তব্য সংগত কারণে মুছে ফেলা হলো।
kajta thik noy bolei mone hoy. 😛
ও আর একটা কথা। যে ইসলাম আর বিজ্ঞান কে আলাদা করে দেখতে চায়, তার জ্ঞান এর বহর কতটা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আল্লাহ আমাদের সবাইকে জ্ঞানের পথ দেখান। আমিন।
কাব্য ভাই, আবারও 🙁
এটা কিন্তু ব্যক্তিগত পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। আপনে আমার জ্ঞানের বহর নিয়া খোঁটা দিতাছেন। 😀
তারপরও আমি সহনশীল থাকছি। ইসলাম আর বিজ্ঞানকে এক করে দেখার কোন উপায় আমি পাইনি। আপনের কি জানা আছে? মাইন্ড খাইয়েন না। 😛
কাব্য ভাই কি লিংকটা পড়ে দেখেছেন?? http://www.sachalayatan.com/muhammad/17824
পড়ে তারপর এই নিবন্ধের ভুলগুলো নিয়ে একটা ব্লগ লিখুন।
রায়হান, একটু এডিট করলাম। 🙂
ওক্কি। 🙂
আমার মন্তব্য সংগত কারণে delete হয়ে যায়। আমি নাকি ব্যক্তিগত আক্রমন করছি, তাই আমার মন্তব্য নাকি অনেকের ভালো লাগছে না। কিন্তু আমাকে যারা আক্রমন করছে, তাদের কিছুই হয় না। ভালো, খুব ভালো। গরীব হয়ে জন্মেছি, সকল অপমান তো আমারই প্রাপ্য। সকলের কাছে হাত জোড় করে ক্ষমা চাইছি আমি। আমি ইমোশনাল মানুষ, এইসব ব্লগিং যে আমার জন্য না- তা বেশ বুঝতে পারছি। আমাকে কেউ বলবেন, কিভাবে সিসিবি থেকে আমার account টা delete করব? অথবা, admin মহোদয় কি দয়া করে আমার account টা delete করে দেবেন প্লিজ???
কাব্য ভাই, আমি কিন্তু একটা মন্তব্য এডিট করেছি।
আপনার মন্তব্য আমার কাছে ব্যক্তিগত আক্রমণ মনে হয়েছে তাই ওটা ডিলিট করে দিয়েছি।
রায়হান আবীরের একটা মন্তব্য আমার কাছে আপত্তিজনক মনে হওয়ায় এডিট করেছি।
আমি স্বীকার করছি যে "সংগত কারণ" বলে একটি খুব জেনারেল কথা বলা আমার উচিৎ হয়নি। আমার আরেকটু ব্যাখ্যা দেয়া প্রয়োজন ছিল।
আমি এবং আর বাকি যারা আছে এখানে সবাই আপনার থেকে ছোট। আশা করি ছোটভাইসুলভ উৎপাত হিসাবে আমাদের ক্ষমা করে দেবেন।
অফ টপিকঃ
জিহাদ এই কারণেই মুইছা দিতে চাইছিলাম। সানা ভাই নিষেধ করছে। সুতরাং মোছা যাইব না। সবাইকে আরেকটু সহনশীলতার সাথে আলোচনা করার জন্য অনুরোধ করা হল। 🙂
দ্যটস দ্য স্পিরিট বাডি!
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
প্রিয় কাব্য,
দয়া করে ভুল বুঝবেন না। আমরা এখানে সবাই মিলেমিশে ব্লগিং এর উদ্দেশ্যেই জড়ো হয়েছি। কাউকে নির্দিষ্ট করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে হেয় করার জন্য নয়। আপনি যদি ভেবে থাকেন আপনার ক্ষেত্রে সেরকম কিছু হয়েছে সেটা মোটেও ঠিক নয়। আমরা এখানে কেউ কারো চেয়ে মহত্তর বা নিম্নতর নই। আপত্তিকর মনে হওয়া মন্তব্যগুলো ইতোমধ্যেই মডারেট করা হয়েছে। এরপরও আপনার যদি কোন নির্দিষ্ট মন্তব্যের ব্যাপারে অভিযোগ থেকে থাকে তবে সেটা আমাদের জানাতে পারেন। একই ভাবে একাউন্ট সংক্রান্ত বা সাইট সংক্রান্ত যে কোন সমস্যা জানানোর জন্য সিক রিপোর্ট করার জন্য অনুরোধ করা হল কিংবা contactএটcadetcollegeblogডটcom এ মেইল করতে পারেন। কারো ব্যক্তিগত ব্লগে তা উল্লেখ না করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
ধন্যবাদ।
সরি ভাই। আপনার এই কথাটা মোটেও ভাল্লাগলো না। আপনার যদি কোন যুক্তিতে আপত্তি থাকে তবে পাল্টা যুক্তি দিন। শুধুমাত্র সে পথেই নিজেদের ভুলগুলোকে শুধরে নেয়া সম্ভব। যেটা এভাবে ব্যাক্তি আক্রমণ করে সম্ভব নয়। ধন্যবাদ।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
জাকির নায়েককে একজন বিধর্মী কোন সংশয়মূলক প্রশ্ন করলে তিনি জবাব দেন, কুরান- হাদিসের রেফারেন্স ধরে। আরে!! ঐ লোকটা তো কুরান, হাদিস বিশ্বাস করে না। তারে এইগুলা বলে লাভ কি??
মুহাম্মদ জাকির নায়কের বৈশিষ্ট্য বললি, অথচ আসল পয়েন্টেই বাদ দিলি। এই লোকের একমাত্র গুন হইলো, সে কোরান, হাদিস ফাটায়া মুখস্থ করছে। তারে কিছু জিজ্ঞাসা করলেই ফট ফট করে কোরান- হাদিসের আয়াত বলা শুরু করে। আর তা দেখে সবাই বলে,ওরে কি পন্ডিত রে!!!
জয়তু জাকির নায়েক, জয়তু মুখস্থ বিদ্যা 😀
😛 😛
মুহাম্মদ,সচল এর পোস্টটা পড়লাম...তোমার আসলেই অনেক পড়াশোনা আছে...এমন জুনিয়র থাকাটাও একটা গর্বের ব্যাপার...
এই পোস্ট নিয়া অলরেডি অনেক গঙ্গা-যমুনা হয়া গেসে...আমি শুধু ভলতেয়ার এর একটা কথা কোট করতে চাই...
I do not agree with what you have to say, but I'll defend to the death your right to say it.
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
পোস্ট ডিলিট হবে না। এই আনন্দে আমি আরেকটা কমেন্ট দেই। কমেন্টের বিষয়, "মানুষের ধর্ম লাগে কখন?"
ভালোভাবে চলতে, সরল জীবনযাপন করতে, অন্যের উপকার করতে, মিষ্টি করে কথা বলতে মানুষের ধর্ম লাগে না। সমাজে চলতে, রাষ্ট্র পরিচালনা করতে, অর্থনীতি চালাতে, বিনোদন করতে, সাহিত্য আর শিল্পকর্ম সৃষ্টি করতে ধর্ম লাগে না। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি চর্চা করতেও ধর্ম লাগে না।
ধর্ম লাগে কেবল আধ্যাত্মিক প্রয়োজন মেটাতে। মানুষ ভালোবাসতে পারে। এজন্যই সে আধ্যাত্মিক হতে পারে। আসলে ভালোবাসারই অপর নাম আধ্যাত্মিকতা। একটু আগে "La Vie En Rose" সিনেমাটা দেখলাম। এখানেও বলা হইছে, আমি ভালোবাসি বলেই ঈশ্বরকে বিশ্বাস করি। ভালোবাসা মাত্রকেই যে সেদিকে টেনে নিতে হবে তেমন কোন কথা নাই, কিন্তু এখানে যুক্তি থাকে না বলেই এখানে সবকিছু সম্ভব।
এখন এই ভালোবাসারূপী আধ্যাত্মিকতার জন্য যদি কেউ ধর্ম পালন করতে চান তাহলে আমার মতে তার নিজের ধর্ম তৈরী করা উচিত। কারণ প্রচলিত ধর্মগুলো তার উপর এর বাইরেও অনেক আলতু-ফালতু জিনিস চাপিয়ে দেয়।
তাই সবাই নিজের আলাদা ধর্ম বানানো শুরু করেন। এই ধর্ম শুধু আপনার আধ্যাত্মিক চাহিদার জন্য। অন্য কোথাও সেটা খাটাবেন না। যাদের আধ্যাত্মিক চাহিদা আছে তারা এই কাজ করতে পারেন। তবে সবার আধ্যাত্মিক চাহিদা নেই। এগুলো আমার পরামর্শ।
তৌফিক ভাইয়ের কথাগুলো আমি এই সেন্সে সাপোর্ট করতে পারি যে, তিনি নিজের একটা আলাদা ধর্ম বানানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সেই নতুন ধর্মের নাম যখন "ইসলাম" রাখলেন তখন আর আমি মেনে নিতে পারলাম না।
মুহম্মদ কিছু মনে করিস না।এভাবে ঢালাওভাবে পরামর্শ কি আরেকটু অন্যভাবে দেওয়া যেত না?কেন জানি এর মধ্যে একটু খোঁচার ছোঁয়া পেলাম,সেই সাথে খানিকটা উন্নাসিকতাও।এই জিনিসটা ভাল লাগলনা।
আশা করি কি বলতে চেয়েছি বুঝতে পেরেছিস।আমার মনে হয় বড় ভাই হিসেবে তোকে এইটুকু বলার অধিকার আমার আছে।
হুম
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
মাসরুফ ভাইয়ের সাথে একমত হতে পারলাম না।
😀 আইচ্ছা একমত হওন লাগবোনা।কিন্তু সিনিয়রের লগে "ঘাউড়ামি(??!!)" করণের অফ্রাধে লং আপ হয়া থাক-সকালের আগে উঠবি না 😛
যেই সিপি পানিসমেন্ট অর্ডার দেওয়ার সময় জিহবা কামড়ায় তার কমান্ড মানি না :grr: :grr:
x-( কি?খাড়া আমার ক্রস বেল্ট টা আনি x-(
মাসরুফ ভাই আপনের কথা বুঝছি। এইভাবে লিখলে বেশী ভালো হইতো:
আমি আগে এভাবেই লিখতাম। কিন্তু এখন লিখি না। কারণ আমি যে পরামর্শগুলো দিচ্ছি সেগুলো সম্পর্কে আমি নিশ্চিত। তাই "আমার মনে হয়" বা "বোধহয়" জাতীয় শব্দগুলো ব্যবহার করি না। আমি আসলে এগুলা খোঁচা দেয়ার উদ্দেশ্যে বলি না।
কিন্তু এটাও বুঝতে পারছি পড়তে একটু খোঁচা খোঁচা লাগছে। তাই আপনের পরামর্শ গ্রহণ করলাম। এখন থেকে আরও সংযত হবো।
কিছু মনে করিইইই নাই... 😀
মুহম্মদ,ঠিক আছে।নিজের প্রতি তোর এই আস্থাটা যে প্রচুর পড়াশোনা আর পরিশ্রমের ফল সেটা বুঝতে পারছি।আর বাঙ্গালির তথাকথিত বিনয়ের কালচারের মধ্যে বড় হয়েও তোর এই উচ্চারণ আমার কাছে খুব একটা খারাপ লাগছেনা-বিশেষ করে তুই ব্যাখ্যা করার পর।
যাহ তোর লং আপ হয়া থাকা মাপ 😀
তুমি যেমন তোমার পজিশনে নিশ্চিত তেমনি যেসব তাবলিগ হুজুর আমারে হেদায়েত করতে আসে তারাও তাদের পজিশন নিয়ে নিশ্চিত ... তাদের পরামর্শ যেমন আমার ভাল্লাগে না তেমনি তোমার এই পরামর্শও অনেকের ভালো না লাগাই স্বাভাবিক ... বিনা পয়সায় পরামর্শ না দেয়াই ভালো 😀
:clap: :clap:
আজ সারাদিন ব্যস্ত ছিলাম। ব্লগটা খোলা থাকলেও পোস্ট পড়া বা কমেন্ট করা হয়নি। এখন এটা পড়ছি।
এক. তৌফিক পোস্টটা থাকুক, এটা একটা অনুরোধ। কারণ এটা শুধু পোস্টের জন্য নয়, অনেক মন্তব্যও জমা পরেছে। সেগুলো এই পোস্টটিকে সম্মৃদ্ধ করেছে। পোস্টটি মুছলে এসব মন্তব্যও থাকবে না।
দুই. আলোচনা, তর্ক-বিতর্ক না হলে মানুষ শিখে না, সমাজ আগায় না। তর্ক-বিতর্ককে ভয় পেলে পথ চলবে কি করে?
তিন. আস্তিক, নাস্তিক, সংশয়বাদী শুধু নয়, এর প্রতিটি ক্ষেত্রে আবার অনেক মত ও পথ আছে। এক ইসলাম ধর্মকে কতোভাবে ব্যাখ্যা হচ্ছে-তা তো দেখছোই।
চার. ধর্মের মধ্যে বিশেষ করে ইসলাম ধর্মে কট্টর-উদারও নানা পথ-মত দেখছি। সুফিবাদ কিন্তু ইসলামে অস্বীকৃত একটা মত। তোমার দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ফজলুল হক আমিনীর অনেক ফারাক। তোমার মত শুনলে আমিনীরা বলবে তুমি খারিজ বা বাতিল। কিন্তু তুমি তো নিজেকে তা মনে করো না। এদেশের অধিকাংশ মানুষ বিশষ করে গ্রামের মানুষ কিন্তু মূলতঃ সুফিবাদী।
পাঁচ. তর্ক-বিতর্ক মানেই শেষ পর্যন্ত সব পক্ষকে একমত হতে হবে এমন ভাবাও ঠিক নয়। বিশ্বে সম্ভবত সমাধানহীন বিতর্কই হয়েছে বা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। তাতে কি সমাজের কোনো ক্ষতি হচ্ছে?
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আমার মতে এইটা এই ব্লগের সবচেয়ে সুন্দর মন্তব্য। কিন্তু এর সাথে একটু দ্বিমত করি। সুফিবাদে কিন্তু ধর্মীয় উগ্রতার বালাই নাই। কিন্তু অনেক গ্রামেই ধর্মীয় উগ্রতা আছে। বিশেষ করে ফতোয়াবাজি।
মুহাম্মদ, সরলিকরণ হয়ে গেল না? হয়তো আমার মন্তব্যটাও কিছুটা। তোমার বিষয়ে বলি, গ্রামে উগ্রতা ধর্মীয় নেতাদের মধ্যে। তারা সাধারণ মানুষকে কখনো কখনো প্রভাবিত করে। আর আমার মন্তব্য প্রসঙ্গে, এদেশে অনেক গ্রামও আছে যেখানে নারীদের বোরখা পড়ে চলতে হয়। আজো ভোট দেয়ার অধিকার নেই। দজনেই একই দোষে দোষী।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
হ্যা সানাউল্লাহ ভাই। আসলেই কিছুটা সরলীকরণ হয়েছ, আমারটাতেও, আপনারটাতেও। ধর্মীয় নেতাদের ব্যাপারে আপনার কথাটা পছন্দ হইছে।
হাওয়া মনে হয় আমার উল্টা দিকে যাইতেসে। :bash:
আসেন ভাই আসেন। যে যৈখানে আছেন সেইখান থেকেই আসেন। আসেন আমরা তর্ক করি। ইহকাল ও পরকালে বহুত ফায়দা হবে ইনশাল্লাহ। :awesome:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ভাই একটা বিশ্বাস নিয়ে-ত বাচঁতে হবে। ধর্মকে সবসময় আলাদা রাখি।
বাঁচার জন্য বিশ্বাস কি জরুরি?
নয় কি? ~x( ~x( ~x(
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
হুম। আমরা নাইলে বিদ্যা অর্জন করছি কেন??
নদীতে লাঠি দিয়ে একজন গুতো দিছে, তারপর রাস্তা তৈরী হয়ে মানুষ চলাচল শুরু করেছে, এই জিনিস বিশ্বাস করার জন্য?? কখনই না।
যা জানি তার উপর ভিত্তি করেই বিশ্বাস করি, করে যাব।
আর জানার জন্য বাঁচতে হবে। :bash:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
পোস্টটা আমার প্রিয়তে রাখলাম। আরো পড়বো। আলোচনা আরো গড়াক।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
তৌফিক,
লেখা ভালো হইছে। পড়তে যেমন ভালো লেগেছে, অনুভব করতেও ভালো লেগেছে। একজন সাধারণ পাঠক হিসেবে লেখকের সংবেদনশীল মনের পরিচয়টাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে। কে কোন মতাদর্শ নিয়ে বক্তব্য দিলো তারচেয়েও আমার কাছে মানুষের প্রতি মানুষের সহজাত কিন্তু বর্তমানকালে আপাতঃ সবচেয়ে বিরল স্বতঃস্ফূর্ত ভালোবাসাটাই (হোকনা সেটা যার যার ধর্মের আবরণে) হৃদয়গ্রাহী ঠেকেছে। তৌফিককে :salute: ।
আর আমার মতে, এ ধরণের পোস্টে, সিসিবিতে অন্ততঃ প্রতিবক্তব্য কিংবা মন্তব্যে সামান্য হলেও তীর্যক ইঙ্গিত সচেতন ভাবেই এড়িয়ে যাওয়া উচিত।
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ক্যাডেট মাত্রই মনে হয় নিয়ম ভাঙ্গার গান। ইচ্ছে করছে না, তাও না বলে পারছি না। ধর্ম বিষয়টা খুবই স্পর্ষ্কাতর। আর আমাদের মত ভেতো বাঙ্গালী মুসলমানদের জন্য তো আরো। আপনারা বোধহয় এরই মধ্যে লক্ষ্য করেছেন বেশ শক্ত কয়েকটা মতপার্থক্য হয়ে গেছে তৌফিক এর ব্লগে কাকে মুসলমান বলা যাবে তা নিয়ে। কাব্য যেমন যাকির নায়েকের পক্ষ নিচ্ছে, তেমনই আছে বিরোধী পক্ষ। অতীত অভিজ্ঞতা বলে এসব বিষয়ে তর্ক কখনও সমাপ্তির দিকে যাবে না। তিক্ততার দিকে গড়ানোর সম্ভাবনাই বেশি।
তাই আমার ব্যাক্তিগত মতামত হোল যদিও ব্লগের বিষয়বস্তু চিন্তার খোরাক যোগাচ্ছে, সবার প্রানবন্ত সাড়াও পাওয়া যাচ্ছে, তবুও ব্যাপারটাকে বন্ধ করা। আর এসব বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকা খুব কঠিন। আমি নিজেও মাসরুফের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ব্লগে বেশ উগ্র মন্তব্য করে ফেলেছি এরই মধ্যে।
আশা করছি কেউ আমাকে ভুল বুঝবেন না।
মরতুজা ভাই-কিছু কিছু বিষয়ে আবেগের পরিমাণ যদি বেশি হয়,আর তা যদি প্রকাশ পায়-তাতে দোষের কিছু আমি দেখিনা।আবেগ তো মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ, তাইনা?সিসিবি যদি পূর্নাংগ ব্লগ হয়ে ওঠার পথে এগুতে চায়-আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে মনে হয় যে এসব স্পর্শকাতর বিষয়গুলো এখানে কিভাবে "হ্যান্ডেল" হচ্ছে তার একটি পরীক্ষা বা অনুশীলন হয়ে যাচ্ছে এখানে।
আমি তাই বলি, চলছে চলুক না!
তোমার সাথে একমত। তবে বাধহারা চলতে দিয়ে আমরা যেন নিজেদের হারিয়ে না ফেলি সেটাতেই আমার ভয়।
ঘটনা এরই মধ্যে খারাপ দিকে মোড় নিতে শুরু করেছে। আমি এ্যাডজুট্যান্ট মহোদয়কে অনুরোধ করব অনতিবিলম্বে হস্তক্ষেপ করার জন্য। আর সবাইকে অনুরোধ করছি এই ব্লগে আপাতত কোন মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য না করার জন্য যতক্ষন না আমরা একমত হই এই বিষয়টা সিসিবিতে অনুমোদিত করব কিনা। যদিও সিসিবির রেড বুক অনুযায়ী নিষিদ্ধ, কিন্তু যেহেতু অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করছেন তাই এ ব্যাপারে আলোচনার অবকাশ রাখে। কিন্তু আমার ব্যাক্তিগত অভিমত হচ্ছে আমাদের আরও সতর্ক হওয়া উচিৎ।
ধন্যবাদ সবাইকে।
মরতুজা ভাইয়ের সাথে একমত।
আমাদের আরও সতর্ক হওয়া উচিৎ।
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
মরতুজা ভাই, আমি এখন কি করি? 😕
আমি তো খালি একটা ঘটনার কথা লিখছিলাম। এখন তো খেলা জইমা গেছে।
বিশ্বাস করেন, এইটা নেহায়েত একটা নির্দোষ পোস্ট ছিল। 🙁
ব্লগ এডু স্যার, আপনে কোথায়? 😕
আপনে যে বিচার দিবেন তাই সই।
বেচারা তৌফিক ভাই মুনে হয় ভাবেনও নাই যে কাহিনী এইদিকে গড়াইবো।আহারে, কিসু না কইরাও মাইনষেরে মাঝে মইদ্যে যে বাটে পড়তে হয় তা আবারো দ্যাকলাম 😀
অফ টপিক-মামা আপ্নের পোস্ট কিন্তু হিট 😀
এই বিষয়ে সন্দেহ নাই।
এই হিট কি আমি চাইছিলাম.................................... :no: :no: :no:
😛 আরে হিট হইল হিট 😛 এত্ত কম সোময়ে এই পরিমান মন্তব্য এমনকী "যাস্ট ফেরেন্ড" সম্পর্কিত ব্লগও পায় নাইক্কা 😛
ভাই তৌফিক,
তোমারে আমি মোটেও দোষ দিচ্ছি না। সিসিবিকে সমৃদ্ধ করার জন্য বিষয়ে ভিন্নতা আনা খুবি জরুরী বলে আমি একমত। তোমার ব্লগের ঘটনাও অনেক বাস্তব সম্মত। আমরা যদি আমাদের অভিজ্ঞতাকেই ভাগাভাগি না করি তাহলে আর রইল কি। তবে যেকোন কিছুর বিনিময়েই আমরা চাইব না আমাদের কোন সদস্য এর ফলে আমাদের ছেড়ে যাবার কথা চিন্তা করুক। কারও উপর দোষ চাপিয়ে নয়, আমাদের আগে ঠিক করতে হবে কোন বিষয়টা আমরা আপাতত এড়িয়ে চলব। আজ যে বিষয়টা আমরা এড়িয়ে চলব, কাল সেটা নাও করতে পারি।
মরতুজা ভাই, আপনে সবচেয়ে দরকারী কথাটা বলছেন। :salute:
আমরা সবাই মিলে একমত হয়েছিলাম যে এই দুটি বিষয়ে(ধর্ম আর রাজনীতি)আমরা সিসিবিতে অন্তত আলোচনা করবো না। সবাই মিলে নিয়মটা ভেঙ্গেছি।
মরতুজা ভাইয়ের সাথে আমি একমত।
নিজেদের মধ্যে তিক্ততা তৈরি হবার সুযোগ রয়ে যায় বলে আমি এই পোস্টটা এবং মন্তব্যগুলি উৎসাহিত করতে পারছি না। :thumbdown:
এখন দেখা যাক এডজুট্যান্ট স্যার কি করে।
এডু স্যার যাই কইবো, তাই সই।
কামরুল ভাই, এডু স্যাররে একটূ ডাক দেন না প্লিজ।
সি সি বি রেডবুক অনুযায়ী ধর্ম এবং রাজনীতিসহ যে কোন বিতর্কিত বিষয়ে ব্লগিং করা পুরোপুরি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
তবে বর্তমান ব্লগটিতে ব্লগারদের উৎসাহ এবং গঠনমুলক বিতর্কের আশায় এই নিয়মের ব্যতিক্রম করা হয়েছে। তবে যে কোন ধরণের উস্কানিমুলক মন্তব্য এবং ব্যক্তি আক্রমণ মোটেও গ্রহণযোগ্য হবেনা। যদিও এরই মধ্যে কিছু কিছু ভুল বোঝাবুঝির ব্যাপার পরিলক্ষিত হয়েছে।
তাই ভবিষ্যতে আবারো এমন হলে মডারেটররা সে দিকে দৃষ্টি দিতে পারেন, কমেন্ট বন্ধ করে দিতে পারেন, এমনকি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যুক্তিসংগত মনে হলে এই ব্লগটি মুছে দিতে পারেন। কাজেই সবাই মন খুলে আলোচনা করুন। কিন্তু সেটা যেন কখনোই ব্যক্তিগত আক্রমণের পর্যায়ে এবং যুক্তিবর্জিত না হয়।
আমরা চাই না সিসিবিতে আমাদের ভাই-বোনরা কেউ ব্যক্তি বা চিন্তার পর্যায়ে আক্রান্ত হওক।
সর্বোপরি গঠণমুলক ও যুক্তিভিত্তিক আলোচনা এবং পরস্পরের মতামত গ্রহণ সম্পর্কে সবাইকে সহনশীলতার পরিচয় দেবার জন্য বলা হচ্ছে। এবং ভবিষ্যতে পোষ্টের বিষয়বস্তু নির্বাচনের ব্যাপারেও।
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
যাক এডু স্যার আমার মনের কথাটাই কইয়া দিলেন।ইয়ে মানে আমি কইতেছিলাম কি-সবাই মিল্লাই যেহেতু নিয়মটা ভাংছি-আমার মতে আলোচনাটা চলুক-কিন্তু তিক্ততার জানি সৃষ্টি না হয়।এডু স্যার ঠিক এইটাই কইলেন।উনারে সেলাম :salute:
বিশ্বাস করেন স্যার, আমার কোন দোষ নাই। সব দোষ জিহাদের। যখন মুছতে চাইছিলাম তখন সে মুছতে দেয় নাই। ইডি দিলে জিহাদরে দেন, আমি কিছু জানি না।
@জিহাদ,
মাইন্ড খাইস না ভাই। নিজে বাঁচলে বাপের নাম। আর তুইতো ভাই।
সব দোষ কিংকু'র। ব্যাটা মেইল না দিলে ডিমও আইত না, বাচ্চাও ফুটতো না।
নাকি কিংকু ঠিকই করছে ??
ধন্দরে ... ধন্দ
দুনিয়া ধন্দে ভড়া।
(সিরিয়াস কমেন্টের ভাত নাই)
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
তাইফুর ভাই ঠিকই কইছেন। দোষ কিংকুর আর বাকি যারা আছে সবার।
আমি নিষ্পাপ O:-)
আরে বাল আমি কি কর্লাম? 😮
সেঞ্চুরি কইরা ব্যাটটা আমারেই তুলন লাগলো :guitar:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এতক্ষণ ঘাপ্টি মাইরা কামড়ায়া পইরা ছিলি এই কমেন্টটার জইন্যে ??... 😉
তৌফিক 'হ্যামষ্ট্রিং' খায়া দৌড়াতে পারে না বইলা তোরে রানার রাখছিল। তুই ব্যাট উচাস ক্যান ?? 😛
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
:gulli2: ইয়া ঢিচিয়াও :awesome:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সারাদিন অফিসের ব্যস্ততা নিয়ে থাকার কারণে এই ব্লগটা দেখলেও পড়া হয়নি। যখন খানিক সময় পেলাম তখন এটার পাঠ সংখ্যা ৪০০ আর মন্তব্য সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে। খুব আগ্রহ নিয়ে পড়া শুরু করলাম।
তৌফিকের সাবলীল লেখায় একটানে পড়ে ভালো লাগল। সাথে সাথেই পাঁচ তারা। তারপর একটা একটা করে যখন মন্তব্য পড়া শুরু করলাম তখন ব্লগ এ্যাডজুট্যান্টের কথাই বেশি ভাবছিলাম। আমার আশঙ্কা সত্যি প্রমাণ করার জন্য বেশি দূর যেতে হয়নি 😛 ।
এই প্রকাশ ভালো লেগেছে।
সেই প্রাচীন ভদ্রলোককে :salute: ।
ওয়েল ডান তৌফিক :clap: ।
Life is Mad.
১ ...
হামিদ সাহেবের সাথে আমার পরিচয় কেমনে হইছিল সেটা এইখানে আছে ... মাঝে বহুদিন কোন যোগাযোগ ছিল না, কয়দিন আগে আবার মেইল দিল, জানতে চাইলো সেন্ট জোন্সে কাউরে চিনি কিনা, তখন তৌফিকের কাছে গছায়ে দিলাম ... তৌফিক কি করছে জানি না বাট ভদ্রলোক খুব খুশি, আমারে বিশাল লম্বা মেইল দিল, কিছু ছবি পাঠাইলো, সময় পাইলে তার বাসায় বেড়াইতে বললো, আর বিয়ে করে বউ আনলে নাকি তাকে অবশ্যই জানাইতে হবে, সে কানাডার যেখানেই থাকুক আমাদের আশীর্বাদ করতে আসবে, আমি পড়ে ভাবলাম "খাইছে :p "
২ ...
লেখাটা ভালো হইছে, উনার সম্পর্কে এত কিছু জানতাম না, জেনে ভালো লাগলো ...
৩ ...
যার যার ধর্ম বিশ্বাস তার তার কাছে, ধর্ম এবং নাস্তিকতা কোনটার প্রচারই আমার ভালো লাগে না ... একসময় ধার্মিক ছিলাম, এখন আর নাই ... আমার ব্যক্তিগত অব্জার্ভেশন হচ্ছে ভালো মানুষ হওয়ার জন্য ধর্মের চেয়ে বেশি দরকার নৈতিকতা ... পরকাল আছে কি নাই সেটা নিয়ে আমি ভাবি না, যদি থাকে সেখানে রিচুয়ালের চেয়ে নৈতিকতার মূল্য বেশি হওয়ার কথা ... যদি উল্টাটা হয় তাহলে এমন গডরে আমি দুই পয়সা দাম দেই না ...
এই জন্যই আপনার এতো ভালো পাই আমি। :grr: :grr: :grr:
Sorry I can't write in Bangla in my unix machine: extremely sorry. Hope you still read my comment. Adjutant, please don't delete this.
*************************************
*********
What is the purpose of life? What is the goal of life? Is there any meaning for our existence when we know that the universe with all her knowledge and civilization will ultimately be destroyed (perhaps in large supernovae explosion or in yet unknown other cosmic reason) and turned into the debris of space millions/billion year from now? What sort of ethics do we follow in our lives to make it worthwhile? Filling our stomach, performing all biological functions, and struggling to be happy individually or collectively, is that all there is to life? Since we all have to eventually live our lives, what are the values we should cultivate? Myriad other questions like these have appeared in people's mind since the first humans walked on earth. Just to survive from day to day was a challenge for humans for thousands of years many of which we now take for granted. As an example, before the age of antibiotic or anesthesia, just 100 or so years ago, even a simple sore would subject a human being to untold suffering, and force them to think about life deeper than many of us. Just the simple act of getting born, other than the nitty-gritty scientific facts there, aren't there some other mystery? Many people have thought about all these different questions very deeply in the last thousands of years. Some among them such as (chronologically) Moses, Buddha, Jesus Christ, Prophet Muhammad (PBUH) - have made monumental contributions with their ideas of how human lives could be lived better and purposefully. They have made utmost sacrifices and had the noblest of purposes to enrich the experience of our pathetic existence in this unknown, unfriendly, vast universe. Their teachings were at different times in history and to different regions of the world. But the underlying humanity in them all is the same - the methods may be different. If a person, following the teachings of these great men, does not understand the purpose of what we have named 'religion', but only clings to the methodical aspects, then he/she is missing a big point in life. Now, you cannot be Bengali unless you speak Bengali; similarly, no doubt if someone is not following the methods of Islam, he/she is not a Muslim. But you still can be a good human being as good as any in other religion.
**********
In our schools, we learn many things. They are all geared towards knowing the world and universe around us. There are two aspects in our learning. First, knowing the facts about the universe around us - that is science - and application of that is technology which has changed our lives and perspective forever. Second, there are studies of human interaction - sociology, history, economics, literature etc, all teaches us about human interaction and society.
Science makes our perspective about life richer, more accurate, and will continue to do so. But it does not talk about the goals and purpose of life. The fundamental teachings of religion, ethics, or philosophy of life, are still to be acquired. Religion teaches people these things whether that is acquired from the family, friends, gatherings in mosques, churches or reading books, or thinking in the bed lying. Humans have also developed a system of law for the society, which does a part in enforcing ethics. The basic tenets of law can be seen as an extension of some of the teachings of religion to live a good life. Without law, a lot of people would do unethical things whether they follow a religion or not.
Some people argue that they have found the meaning of life on their own. Some would argue there is none to be found. Some people learn these things through extensive reading, and to some living a ethical life may come naturally. Even those who would say they are not religious, they actually follow the basic teachings of religion in their own way, whether they call it ethical living or humanity. Religion is not all about faith.
********
Regarding the arguments on Science and Islam, you should know that the domains of religion and science are different. Some of the greatest scientists were very religious - Isaac Newton was deeply religious, and he wrote volumes on Christianity (did not publish them). Einstein once said - "Religion without science is blind, science without religion is lame." He was not a practicing Jew though. Due to the ignorance of many religious leaders, many scientific facts were not accepted over the centuries. But that is the problem of how religious people behave, and strict interpretation of many things. There are also many stories, fables, in religion which are scientifically not sound. And as we know more about science such things are being seen as metaphorical - an example, the universe was created in seven days - most people interpret this as the creation of the universe in many steps.
It's the realm of science to find the truths about the universe. Religions main purpose is to make our lives worth living, a purposeful life.
Does religion restrict you to ask questions about the universe around us? I don't think so. As for Islam, it emphasized tremendously about learning about Nature around us. Throughout the Koran, there are many verses on that. Early Muslims have taken that very seriously, and they have studied everything at that time - mathematics, biology, medicine, astronomy, physics, chemistry - from the 8th-12th century when Europe were in the dark ages. Words such as 'algorithm' 'algebra' dates back from them. But that science quest for some reason did not continue after several centuries. But the main point is that - investigating nature(which is science) is among the main teachings of the Koran.
However, Islam is not science and science is not Islam - those who may be saying such are emotionally prejudiced. Raihan Abir, in some comments mentioned that Koran says that the earth is flat. That's not correct. Can you quote the verse, or chapter? Many verses in the Koran are like poems - they are not a description of facts - not described for a purpose of science - but rather to led us to think about the world and creations around us. In different ages, people have interpreted it differently according to the accepted knowledge at that time. For an example,
there is a verse which states that (I am not doing exact quote, but describing it) - all things are created in pairs - humans, animals, trees, and other things that you do not know. By 'other things you do not know' some people think they are jinns or alien creations, and in the twentieth century, some people say its the basic structure of matter which comes in negative/positive, matter/anti-matter such. But again the main point of the verse was not to state a fact but rather to urge people to think about the universe, that the universe is not in vain. We should not be putting too much emphasis in finding science in Koran but rather as Koran suggests we should be studying nature and the universe around us.
*******
I think think Towfiq wrote a very nice article.
Again sorry for writing in English.
আপনার একটি দৃষ্টিভঙ্গি আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে। সেটা হলো ধর্ম এবং বিজ্ঞানকে আলাদা করার কথা। স্টিফেন জে গুল্ড "Nonoverlapping magisteria" নামে একটি বিষয়ের কথা বলেছিলেন যার মর্মকথা হলো, ধর্ম আর বিজ্ঞান দুটি সম্পূর্ণ আলাদা ক্ষেত্র এবং একটির সাথে অন্যটির কোন অধিক্রমণ চলে না। "স্বতন্ত্র বলয়" নামে তার প্রবন্ধের বাংলা অনুবাদটা এখানে পাবেন।
তবে আপনার বেশ কিছু বিষয়ের সাথেই আমার দ্বিমত আছে। কথিত পয়গম্বরদের সম্পর্কে বলেছেন:
"They have made utmost sacrifices and had the noblest of purposes to enrich the experience of our pathetic existence in this unknown, unfriendly, vast universe."
এটা করতে গিয়ে তারা উল্টো পৃথিবীকে আরও unfriendly বানিয়ে ফেলেছেন। তারা হয়তো ভালোই চেয়েছিলেন, কিন্তু তাদের পদ্ধতিতে বিশাল গলদ ছিলো।
"Science makes our perspective about life richer, more accurate, and will continue to do so. But it does not talk about the goals and purpose of life. The fundamental teachings of religion, ethics, or philosophy of life, are still to be acquired. Religion teaches people these things"
এখানে আপনি ধর্ম, নীতিবিদ্যা ও দর্শনের কথা বলেছেন। প্রকৃতপক্ষে মানুষের নীতি নির্ধারণের কাজটা ধর্মের চেয়ে নীতিবিদ্যা ও দর্শন অনেক ভালোভাবে করতে পেরেছে। কারণ, অন্য ধর্মের লোকের ক্ষেত্রেই ধর্ম বৈষম্য নিয়ে আসে। দর্শনে এমন কিছু নেই। এপিকুরোস কিংবা স্পিনোজার নীতিবিদ্যার কাছে জেসাস কিংবা মুহাম্মাদের নীতিবিদ্যা একেবারেই টিকবে না। আসলে দার্শনিক নীতিবিদ্যার কাছে জেসাস বা মুহাম্মাদ এক প্রকার নীতিহীনই ছিলেন। তাহলে এদের নীতিবিদ্যা বাদ দিয়ে কেন শুধু শুধু ধর্মগুরুদের বৈষম্যপূর্ণ ও যুক্তিহীন নীতিবিদ্যা চর্চা করা?
Even those who would say they are not religious, they actually follow the basic teachings of religion in their own way, whether they call it ethical living or humanity.
মোটেই না। আমি ধর্মের বেসিক নিয়ম মানি না। আমার গুরু হচ্ছে এপিকুরোস। এপিকুরোস কিন্তু জেসাসেরও আগে এসে তার চেয়ে অনেক ভালো নীতিবিদ্যা প্রদর্শন করে গিয়েছিলেন। বরং বলা যায় ধর্মই এদের কাছ থেকে নীতিবিদ্যার অনেক বেসিক নিয়ম মেরে দিয়েছে, তারপর সেগুলোর মধ্যে সর্গারোহণের লোভ ঢুকিয়ে সেগুলোকে কলুষিত করেছে।
Einstein once said - “Religion without science is blind, science without religion is lame.”
আইনস্টাইনের এই উক্তিটার সঠিক প্রয়োগ হয়নি। আইনস্টাইন প্রতিষ্ঠিত কোন ধর্মকেই সত্য মনে করতেন না। তিনি এখানে ধর্ম বলতে নিজের মহাজাগতিক ধর্মের কথা বুঝিয়েছিলেন। আমি এর আগে একটা কমেন্টে যেমন ধর্ম তৈরীর কথা বলেছিলাম অনেকটা সেরকম।
"Does religion restrict you to ask questions about the universe around us? I don’t think so."
সবচেয়ে বেশী বাঁধা ধর্মই দেয়। আপনি এখানে একটা হাইপোথেটিক্যাল কথা বলেছেন। আপনি বলেছেন ধর্ম পালনকারীরা যা করেছে তার জন্য ধর্মকে দায়ী করা ঠিক না। এর সাথে আমি একেবারেই একমত নই। ধর্মের কি হাত-পা আছে যে সে বাঁধা দেবে। বাঁধা তো ধর্ম পালনকারীরাই দেবে এবং তারা যুগে যুগে বিজ্ঞান চর্চায় বাঁধা দিয়ে আসছে। ধর্মে হয়তো সেভাবে নেই, কিন্তু এটাও সত্য যে ধর্ম না থাকলে এই বাঁধাগুলো আসতো না। আপনিই বলেন যেখানে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত আছে সেখানে কি বিবর্তনবাদ চর্চা করতে হবে? আজকের এই যুগে এসেও বিজ্ঞান চর্চা ধসর্মের কারণে বাঁধাগ্রস্ত হতে পারে। মানুষের উপর থেকে প্রতিষ্ঠিত ধর্মগুলোর প্রভাব পুরোপুরি না উঠলে বিজ্ঞানের প্রসার ঠিকভাবে হতে পারবে না।
Raihan Abir, in some comments mentioned that Koran says that the earth is flat.
কুরআনের আয়াত পড়ে যা বুঝেছিই, কুরআনে পৃথিবীকে সমতলই বলা হয়েছে কারণ সপ্তম শতকের আরবেরা তা-ই জানতো। এই লেখাটা দেখেন:
http://www.sachalayatan.com/muhammad/17824
আর আপনি যদি কুরআনের সবকিছুকেই কবিতা আর সাহিত্য বলে এড়িয়ে যান তাহলে তো কিছুই বলার নাই। তাহলে মানতেই হবে, কুরআনের যেকোন আয়াত থেকে যেকোন অর্থ বের করে আনা সম্ভব।
I just could not but comment here. I am not saying, and you should not generalize that everything in the Koran is like poetry and anyone can find anything. Something like "you should distribute your wealth in such and such ways...." - this is a statement. "You should not eat such and such things..." - that's a statement. There are many statements like this. Now things like - "I have created the earth like a bed so you can go about it ...." "think about how I have spread the earth like a bed and the sky like a roof.." - it is so obvious to me that it's a rhetorical sentence and immediately before or after comes the urge to think about the world around us with a distinctivetone. It's a 'simile'. A bengali poem "eyes like bird's nest"..am I to interpret it that human eyes were a place for birds to hatch in the twentieth century. If Koran had a statement "the earth is flat for a local observer, but the true shape is a shpere just like the sun and the moon." Even then someone would argue that it's not a shphere, but a little tapered at both ends. My point is, people trying to find or disproof science facts in Koran, both groups are not gettng the main point.
If you think the teachings of Epicurus "attainment of a happy, tranquil life and much more.." are great, then may be you should also try to teach others - the common people. Otherwise it's to me just an arcane intellectual exercise for a few people who revel in finding a true philosophy. It's not only the intellectuals and well read that has to go through living this life, but everyone faces great dilemma of how to lead a good life.
গতকাল রাতেই কামরুল ভাইকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, সোহেল ভাইকে অনেকদিন দেখি না। আসে না কেন? আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
**************************
ভাইয়া, সায়েন্স ফ্যাক্ট। আমাদের জীবনে বা চারপাশে ঘটা জিনিস একদম সুক্ষ্মাতিসুক্ষ ভাবে বলাই সায়েন্স। আমরা যা দেখিনাই, সায়েন্স সেটা বলেও না। আপনি বললেন- অনেক জিনিস আছে যেগুলো বিজ্ঞান বলতে পারেনি, যার জন্য আমাদের ধর্ম দরকার। অর্থাৎ আমার ধর্মের উপর নির্ভর করতেই হচ্ছে জীবনের আলটিমেট গোল কি সেটা জানার জন্য। এই জিনিসের সাথেই আমি একমত নই।
গডস ইন গ্যাপ বলে একটা কথা আছে। ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রধান হাতিয়ার এটি। অর্থাৎ যেই জিনিস আমাদের অজানা সেখানে গডকে বসিয়ে দেও- কাজ শেষ। ভাজ্ঞিস সবাই এই রকম না। কেউ কেউ সব কিছুর উর্দ্ধে থেকে ভাবে- অজানাকে জানার চেষ্টা করে।
ডারউইনের বিবর্তনবাদে আমি এসেছি- আয়ু শেষ হলে একদিন চলে যাবো, ব্যাস। আমি আমার এই সংক্ষিপ্ত জীবনে নিজের মতোই চলবো, খালি খেয়াল রাখবো যেন- আমার দ্বারা কারও কোন উপকার না হলেও, অপকার যেন না হয়।
ইথিক্স শেখার জন্য আমার ধর্মের প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন নেই পারপাসফুল জীবন ধারণ করার জন্যও। আমি ধর্ম ছাড়াই নিজের জীবনের পারপাস খুঁজে পেয়েছি। ইথিক্সের ব্যাপারেও একই কথা। কোনটা ভালো আর কোনটা মন্দ এইটা বোঝার মতো মানসিক পরিপক্কতা আমার আছে বলেই আমি বিশ্বাস করি। আর ধর্মের ইথিক্স গ্রহন করলে আমাকে ঈশ্বরের (!) পূজা করতে হবে- আমি দুঃখিত। প্রিজুডিস বলতে পারেন, অসুবিধা নেই। তারপরও আমি বলবো, যদি ঈশ্বর বলে কেউ থেকেও থাকে- আমি তাকে মানি না।
ভাইয়া ধর্মকে নিয়ে যুক্তি দেওয়া যায় না। এটা বিশ্বাসে চলে (বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর!!! টাইপ)। কিন্তু ধর্ম আর বিজ্ঞান এক করে দেখা উচিত না। আমি তো মাত্র একটা উদাহরণ দিয়েছি- যে কুরান বলে পৃথিবী সমতল। এমন আরও হাজার উদাহরণ দেওয়া যাবে। আপনি আমাকে চ্যালেঞ্জ করেছেন- কুরানে সমতল বলা আছে, এমন আয়াত দেখানোর জন্য।
এই নিয়ে তৃতীয়বারের মতো একটা লিংক দেওয়া হচ্ছে এই ব্লগে। কষ্ট করে পড়ে দেখুন। http://www.sachalayatan.com/muhammad/17824 এইখানে শুধু কুরানের আয়াত নয়- ডক্টর জাকির নায়েকের কথাও আলোচনা করা হয়েছে। প্রমান করা হয়েছে যে, কুরানে আসলেই আছে- পৃথিবী সমতল। আপনি পড়ুন- যুক্তিগুলো খন্ডন করুন। আমরা পড়বো- আলোচনা করবো।
একটা তথ্যগত ত্রুটি রয়ে গেছে আপনার মন্তব্যে।
Throughout the Koran, there are many verses on that. Early Muslims have taken that very seriously, and they have studied everything at that time - mathematics, biology, medicine, astronomy, physics, chemistry - from the 8th-12th century when Europe were in the dark ages
এইটা একটা বহুত প্রচারিত ভুল কথা। কুরান নাজিলের পর আরব রা জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নতি সাধন করেনি। বরঞ্চ তারা সেটা করেছিল গ্রীক ভাষা অনুবাদ শেখার পর থেকে। এই ব্যাপারে আপনার সংশয় থাকলে বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে।
আজকে বিগব্যাং আবিষ্কারের পর বলা হয়- হুম!! কুরানে তো এই কথা বলাই আছে। ভাইরে, কুরানে যদি সব বলাই থাকে তাহলে স্টিফেন হকিন্সের আগেই আমরা কেন বিগব্যাং আবিষ্কার করতে পারলাম না?? কেন তিনি আবিষ্কার করার পর আমরা কুরানে সেটা খুঁজে পাই?? এই চতুরতা বন্ধ করতে হবে।
ভাইয়া সবশেষে একটা প্রশ্ন করি। আজকে আপনি ইসলাম ধর্মের পক্ষ নিয়ে আলোচনা করছেন। ইসলাম সত্য ধর্ম তা বলছেন। আচ্ছা এমন যদি হতো, আপনার জন্ম হলো একটা ইহুদি পরিবারে জন্ম হতো তাহলে কি আপনি তাদের পক্ষ নিতেন না?? অবশ্যি নিতেন। তখন ঐ ধর্মই আপনার কাছে সত্য বলে বিবেচিত হতো। আর ধর্মের ব্যাপারে আমার এইখানেই আপত্তি। ধর্ম মানুষকে বিভিন্ন জাতে ভাগ করেছে। আজ পর্যন্ত ইতিহাসে যেই কারণে সবচে বেশী মানুষ হত্যা করা হয়েছে সেটা ধর্ম। যেই জিনিস হিউমেনিটি নিয়ে কথা বলে- তারাই নিজেদের ইক্সিসটিং এর জন্য যুদ্ধ বেছে নিয়েছে (সশস্ত্র এবং মানসিক দুটোই...)
********
তৌফিক ভাই সুন্দর লেখা লিখেছেন। ওনার আর আমার মেন্টালিটিতে আমি কোন পার্থক্য দেখি না। তবে উনি ওনার সুন্দর সেই মেন্টালিটিটা ইসলামের উপর দিয়ে চালিয়ে দিয়েছেন। সেইখানেই আমার আপত্তি বলে আমি এতোগুলো মন্তব্য করেছি। ব্লগে ব্লগে ধর্ম নিয়ে অনেক আলোচনা, তর্কাতর্কি হয়- আমি শুধু পড়ি। কখনও অংশ নেই না। কিন্তু উপরের কারণে এই ব্লগে নিলাম।
ধর্ম পালন করুক সবাই। তাতে আপত্তি থাকার কোন ব্যাপারই নেই। তবে ধর্ম আর বিজ্ঞানকে এক করা ঠিক না। ধর্মকে নিজের মতো করেও পালন করাও না। হয় পালন করুন একদম একুরেটলি- নতুবা সরে আসাই শ্রেয়।
ভালো থাকবেন।
Raihan, I wrote an addition to my comments even before you published yours clarifying slightly, you were probably writing then.
If you read my first paragraph carefully (which is the main point of my writing), you will see that I wrote that not from the point of any organized religion, but rather from a humanist's perspective. I was very clear that humans should lead a good and meaningful life, that's religion.
You mention that I said, "there are many things science could not find, that's why we need religion." I did not say that - you may have misread or misinterpreted or read quickly. I said the purpose of religion is to help us lead a good life. Science helps us know the truths about the universe around us - there is definitive quantitative method on this. Anything qualitative is not science but pseudoscience or something else.
I also mentioned that ethics, and law also help us, and you can find the purpose in many ways. I did not mention "God" anywhere to argue anything.
I am a scientist myself. And whenever I see someone bringing science and religion together, I cannot help but tell them that they are separate. If a set of ethical principle guides someone, that's his/her religion, it may be based on some factutal truths from science, but then I would call that set of principle religion. If 'religion' has negative or divisive connonation from the history, still the definition of 'religion' should not be blamed for that.
As for finding science in Koran or Bible or other religious texts, I was clear that whoever is quoting some metaphoric lines and twist it to support or disproof things in their favor are missing the whole point.
As for thinking about nature around us, it's a fact that the Koran emphasizes it very much - there are many verses. Any secular person reading the Koran would agree with that, not about being a Jew, or Christian or Muslim. Medieval muslims obviously studied Greek, that's where all the knowledge were. But they very well could have not done that. You were ignoring the fact that they would have been still in dark ages had Islam not spread then - let's not make over simplification here. This is about facts of history, not supporting or being against a religion.
Please tell me what do you think of Buddha's teaching - do not kill animals. I think he is right. It's very cruel. Animals kill animals because they are subhuman. Why should humans kill a large beast or other animals? Out of necessity may be? But still this is the sort of question that is the domain of religion/ethics/philosophy of life. Science may help us answer some of this dilemma - but science are facts and not the subject of answering such basic human value questions. That's all I am saying.
Raihan, thanks bhaia. I wrote this for everyone as a discussion. Tomar jukti khondon korar jonno na - so don't take anything here personally. You will happy to know - mogo baro Barisal - Alekanda - Shariatullah house-e chilam.
আরে তাই নাকি??? :hug: আপনি লগ ইন করেন্না ক্যান?
সোহেল ভাই, দেশে আসলে আমার জন্য চকলেট নিয়া আইসেন। সবাই খালি বলে আনবো, আনবো কিন্তু কেউ আনে না- আনলেও দেয় না। 🙂
ভাইয়া আমিও ডিসকাশনই চাই। আলোচনা চলুক।
সোহেল ভাই,
আপনি যা বলতে চেয়েছেন সেটা আপনার প্রথম দুই প্যারাতেই আছে। ইয়াপ।
You mention that I said, “there are many things science could not find, that’s why we need religion.” I did not say that - you may have misread or misinterpreted or read quickly. I said the purpose of religion is to help us lead a good life.
আমাদের ভালো জীবন যাপন করার জন্য ধর্ম প্রয়োজন, এটাই তো আপনি বুঝাতে চেয়েছেন। তাই না??
আমি তাহলে কি বুঝলাম, সেইটা ব্যাখ্যা করি। জীবন যাপনের জন্য আমাদের বেশ কিছু ফর্মূলা মেনে চলতে হবে। নৈতিকতা- দর্শন ইত্যাদি ইত্যাদি। নৈতিকতা, দর্শন বিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় নয়, সুতরাং তারা এইটা নিয়ে আলোচনাও করে না। তাহলে কারা করে??
করে ধর্ম (যেই ধর্ম গ্রন্থ আপনি মানেন- সেটি পূর্ণাংগ জীবন বিধান হিসেবে নাযিল হয়েছে, সুতরাং অন্য কেউ কি বললো সেটা জানার প্রয়োজনীয়তা আছে- সেটা আপনার ধর্ম গ্রন্থ বলছে না। বলছে সেই সেরা। আর কিছুর দরকার নেই), আরও অনেকেই করেছে। মুহাম্মদ ওর মন্তব্য উল্লেখ করেছে- মূলত যাদের কাছেই আমাদের ধর্মীয় গুরু আইডিয়া পেয়েছেন। যদিও আপনি বলছেন- ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি দর্শন এবং ইথিক্স শিক্ষার কথা- আমার () বদ্ধ লাইন এই কথাটির ভ্যালিডিটি বাতিল করে দেয়। তাহলে বটম লাইন কি হলো,
"একজন ধার্মিক হিসেবে (মোর স্পেসিফিক্যালি মুসলিম) আমাদের জীবন পরিচলনার জন্য কুরানের উপর নির্ভর করতে হবে- যেই জিনিসগুলো বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করে না- সেগুলো বিশেষ করে" একজন মুসলিম হিসেবে এপিকুরোসের নীতিবিদ্যা আপনাকে আকৃষ্ট করতে পারে, কিন্তু আপনি সেগুলো মানতে পারেন না। তাহলে আপনি খারিজ হয়ে যাবেন মুসলমান থেকে। এই যে এতো আলোচনা তার একমাত্র কারণ আমি বলতে চাই, ধর্ম পালন করুন অসুবিধা নেই- কিন্তু একদম যেভাবে বলা আছে সেভাবে। অথবা সরে আসুন। (উপদেশ নয় আপনার প্রতি 😀 )
আপনার মন্তব্য পড়ে আমি আপনার মানবতাবাদ টের পাচ্ছি। তবে ভাইয়া একটা কথা মানেন যে, ভালো থাকতে ধর্ম লাগে না। যেহেতু এইখানে আমি আপনি কেউই- গড কিংবা জান্নাতের পুরষ্কার নিয়ে আলোচনা করছি না...
ভাইয়া, human value বিষয়ক প্রশ্নগুলোর উত্তর যে ধর্মের চেয়ে দর্শন, নীতিবিদ্যা আর নৃবিজ্ঞানে বেশী ভাল আছে সে বিষয়ে কি সন্দেহ পোষণ করেন? মানুষ বিবর্তনের মাধ্যমে এসেছে। এই বিবর্তনবাদের জায়গাতে এসেই তো সব ধর্ম ধরা খেয়ে যায়। আপনি নিজেও বিজ্ঞানী, বিবর্তনের বিষয়টাকে কিভাবে দেখেন?
আমি মনে করি, হিউম্যান ভ্যালুর জন্য ধর্ম আসেনি, তার জন্য দর্শনই যথেষ্ট। ধর্ম এসেছে ঈশ্বরের অবতারণা করার জন্য, মানুষ নিয়ে ভাবার জন্য তো এর দরকার ছিল না।
I wonder what took so long to understand evolution? Look at a monkey and a human, or two different birds - it's just so obvious. In fact, Greeks, Romans, Chinese scholars, Muslim scholars have talked about it, but there were no evidence until Darwin's theory of 'Natural Selection' with specific examples from Galapagos Island. Humans by nature do not want to lose their special place from the universe. So there very well have been many opposition of this from different kinds of people - religeous or conservative. If I tell you Bangladesh is not the most beautiful country, Bangalis are not the nicest people, Bangladesh is not a special place, Bengali is not the nicest language, Cox's bazar is not the longest sea beach (it's true that a little known beach in Brazil is 250 km as opposed to Cox's Bazar's 150 km) so on and on that we have been taught since our childhood surely some people are not going to like it whether they are true or not. How someone meaningfully lives his/her life should not alter in a big way accepting any sort of scientific facts.
I think this is my last post on this topic. Because time is well spent doing concrete things. Everyone has their opinion. But the basic of religion is not arguing about this or that - but living a good life.
With a quote by Omar Khayyam-
"Myself when young did eagerly frequent
Doctor and Saint, and heard great Argument
About it and about: but evermore
Came out of the same Door as I went."
:salute:
Thanks for the great comment. I want to translate it to Bangla when I have the opportunity and send it back to you. Please drop a line @ taufiq_rasel AT yahoo DOT com. This is exactly what I believe in.
I want to comment on the part where I asked where does the Koran say earth is flat? Koran mentions in different ways that 'earth is like a bed', and that there are stars in the sky like painted in a roof such and such. But in most sentences before or after, there is an urge to think about the world and the creation. I find it a rather poetic expression of the world to the fellow human beings - not incorrect, also not a recipe for launching a satellite. I interpret that in the right context. It's not a book of geometry to teach you different shapes, but rather guiding you to lead a good life. I think there's over-analysis on this for all the people who interpret it in their own way for or against, interpreting a verse to their own satisfaction. When Muslims started finding science in Koran that's when they declined doing science in the 13th century, before they were following Koran to study things in nature. As long as people do not realize the main teaching in there - urging people to think about the universe, Muslims will continue to lag.
আমি সোহেল ভাইয়ের সাথে সম্পূর্ণ একমত। আল্লাহ আপনার মংগল করুন।
যা লিখতে চেয়েছিলাম উপরের অসংখ্য কমেন্ট এ করা হয়ে গেছে । তৌফিক কে ধন্যবাদ সাবলীল একটা পোস্টের জন্য । অনেকেই দেখলাম ওর লেখাটা ভুল বুঝেছে । তৌফিক কিন্তু ওর একটা অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করেছে । কিন্তু অনেকেই আলোচনা টা অন্যদিকে নিয়ে গিয়েছে । অলরেডী ব্যক্তিগত আক্রমণ , অভিমান সব হয়ে গেছে । তবে সবার দৃষ্টিভংগি পরতে ভাল লাগছে । সোহেল ভাই এর বিস্লেষণ খুবই ভাল লেগেছে । ভাইয়া অনেকদিন লেখেননি । ধর্ম নিয়ে কথা কম বলি কারণ জানি কম । আমার হল অনিয়মিত ধর্ম চর্চা । তাই আমার ধর্মের তত্বকথা বলা মানায় না । কিন্তু আস্তিক-নাস্তিক যাই হই না কেন আরেকটু সহনশীল মনে হয় হওয়া দরকার । কমেন্ট টা বেশি উপদেশ মার্কা হয়ে যাচ্ছে । কাব্য বেচারার অভিমান ভাংগলো ? চলে আয় ব্যাটা । আরো গঠনমূলক আলোচনার প্রত্যাশায় ।
বেশ জনপ্রিয় ব্লগ। পড়তে ভালই লাগছে। এখানকার বড়-ছোট সবার দৃষ্টি অন্য একটা বিষয়ে আকর্ষন করছি:
উপরে ১টা পোস্টে দেখলাম বাংলা এবং বাঙ্গালী উভয়টিকেই ইংরেজিতে BENGALI লেখা হয়েছে। এটা ভুল। শব্দগুলোর ইংরেজি প্রতিশব্দ হবে যথাক্রমে BANGLA এবং BANGALI। ১৯৮৮ সালে এই বানানের পরিবর্তন করা হয়েছে।
লিংকটাও দিলাম:
http://www.bdlaws.gov.bd/print_sections.php?id=367&vol=§ions_id=24550
আমি বহুদিন সিসিবিতে আসিনাই। তৌফিক বহুদিন পর তোর এই লেখাটা পড়লাম। এইটা মনে হয় এই পর্যন্ত সবচেয়ে হিট পোষ্ট।
@সবাই
ব্লগ হচ্ছে কমিউনিটির আড়ালে একটা ব্যক্তিগত দিনপঞ্জি। লেখা যাই হোক না কেন সেটা কিন্তু নিজের ব্যক্তিগত পাতাতেই থাকছে। (কথাটা আমার না সাকেব ভাই (মকক) ) । তাই কে কি লেখবে সেটাতে আমরা বাধ্যবাধকতা না করাই ভাল। কিন্তু তিক্ততা এড়ানোর জন্য আমরা এইসব স্পর্শকাতর ব্যাপার গুলা অনুৎসাহিত করতে পারি। এর বেশি কিছু না। সবাইকেই একটু সহনশীল হতে হবে এটুকুই আবেদন।
না আমার জাস্ট ফ্রেন্ড পোস্টে হিট বেশি হইছে x-(
মাস্রুফ ভাই, কবে খাওয়াইতেছেন তাইলে?
যে লিখছে তারে ধর আমারে ক্যান? 😀
At last,
All quiet on CCB front.
Sorry, I can't be in CCB for at least a couple of days, may be more than that, only GOD knows. 😀
My laptop crashed........... 🙁 :((
Pray for me everybody, I have 3 months' work in the hard drive that I didn't backup.
I guess, it's the heavenly justice for writing this blog. 🙁 🙁 🙁
x-( হেভেনলি জাস্টিস???
ওই মিয়া কি কন এই সব?
justice really??মিয়া ব্যাক আপ করলানা তুমি আর দোষ দাও উপরওয়ালার । আগেও বলছি এইটা ছিল একটা এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার ছাড়া আর কিছুনা । ঘটনা যে এমনে প্যাঁচ খাবে কে যানতো ।