টাকা হায় টাকা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

টাকা হায় টাকা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

কুরেকুরে খেয়ে ফেলে মানুষেরই মাথা
মানুষেরই ঘামে ভেঁজা টাকা হায় টাকা
কেউ চাল বেঁচে তা দিয়ে শোধ করে দেনা,
কেউ নেশার আগ্রাসনে বেচে দেয় সোনা।।
কুরেকুরে খেয়ে ফেলে মানুষেরই মাথা
কুরেকুরে খেয়ে ফেলে মানুষেরই মাথা

কেউ মদ বেচে নুন কেনে কেউ প্রেমে মশগুল
কারো শেষ সম্পকর্ ভুল সবই ভুল
কেউ আবার জাল ফেলে করে জালিয়াতি
হাজার কোটি লুটে নিয়ে কেউ দেখায় কেরামতি
কুরেকুরে খেয়ে ফেলে মানুষেরই মাথা
কুরেকুরে খেয়ে ফেলে মানুষেরই মাথা

কেউ নিজের সহোদরে করে টাকার জন্য বিবাদ
কোথা বর কনের জীবন জুড়ে যৌতুকেরই গ্রাস
টাকার জন্য কত শত মানুষ সাজে অমানুষ
কারো কাছে অথর্ কড়ি দিবালোকের ফানুস
কুরেকুরে খেয়ে ফেলে মানুষেরই মাথা
কুরেকুরে খেয়ে ফেলে মানুষেরই মাথা

বাপ্পী খান

বিস্তারিত»

আমার হালখাতা ভাবনা

পহেলা বৈশাখ এলেই আমরা সকলে বেশ বাঙালী হয়ে যাই।
বর্ষ বরণের নানা আয়োজনে হয়ে যাই মাতওয়ারা।
অথচ ফেলে আসা দিনগুলোকে মোটেও স্মরণ করিনা।

এক সময় বাঙালীর ঘরে ঘরে এবং
বিশেষ করে ব্যবসা বানিজ্যে পহেলা বৈশাখ ছিল হালখাতা নামে।
অতীতের সব দেনাপাওনা মিঢিয়ে
নতুন জমাখরচের হিসাব খোলা হতো ‘হালখাতা’ উৎসবে।

আমরা ইতিহাস পড়ি, আমাদের অতীতকে বুঝার জন্য।

বিস্তারিত»

ধীরে বহে মেঘনা

সপ্তাহখানেক আগে খাবার টেবিলে অনেকটা আনমনেই বলছিলাম গ্রাম-বাঙলার মানুষের জীবনযাপনের কথা। তাদেরকে খুব কাছে থেকে দেখতে চাই। যেমনঃ পুকুরে জাল ফেলে মাছ ধরা কিংবা মৌসুমের প্রথম ধান লাগানোর দৃশ্য। কাকা এই কথাগুলো খেয়াল করছিলেন। এরপর দিন দুয়েক আগে হঠাৎ করেই মা বললো, ‘তোমার জাভেদ মামা কালকে মাছ ধরতে যাচ্ছে আমতলী। যাবা নাকি?’ জিজ্ঞাসায় জানতে পারলাম আমতলী হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর ইউনিয়নের একটি গ্রাম এবং মামার শ্বশুড়বাড়ি।

বিস্তারিত»

ইংরেজী ভাষায় ব্লগ প্রকাশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত

ক্যাডেট কলেজ ব্লগ একটি বাংলা ব্লগ। সিসিবি রেড বুকের নীতিমালা অনুযায়ী লিখা বাংলায় প্রকাশ করা অত্যাবশ্যক। সম্প্রতি লেখকদের অনুরোধের ভিত্তিতে ইংরেজী ভাষায় লিখা ব্লগ অনুমোদনের ব্যাপারে এ্যাডমিনগণ আলোচনায় বসেন। ব্লগের বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যত পরিকল্পনা ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় এনে এ্যাডমিনগণ শুধুমাত্র বাংলা ভাষায় ব্লগ প্রকাশের পক্ষে মত দেন। এমতাবস্থায় লেখকদের প্রতি অনুরোধঃ

(ক) আপনার লিখাটি অবশ্যই বাংলায় প্রকাশ করুন। একান্তই সম্ভব না হলে ইংরেজী লিখাটির একটি বাংলা অনুবাদ কিংবা বড় লিখার ক্ষেত্রে বিষয়বস্তুর সার সংক্ষেপ মূল লিখার সাথে যোগ করুন।

বিস্তারিত»

আমি একজন ক্যাডেট

রবীন্দ্রনাথের তের-চৌদ্দ বছরের বালাই আমি এক_
যন্ত্রণায় আমার দিন যায়;
আর আমি বেড়ে হই,
সুকান্তের আঠারো বছর বয়সের তরুণ;
যাদের তাজা তাজা প্রাণে এক অসহ্য যন্ত্রণা।

দুঃসাহসী, প্রখর, তীব্রচঞ্চল প্রাণ আমার_
আমি জানি নাকো কাঁদা,
আমি মানি নাকো কোন বাধা,
আমি ভালবাসতে জানি;
আমি এক সুশিক্ষিত, বিবেকবান মানব সন্তান,
আমি একজন ক্যাডেট।

-সমাপ্ত-
অনেকদিন আগে সিসিবি-তে স্মৃতিকথা বিভাগে প্রকাশিত,

বিস্তারিত»

অনন্য সুন্দর ভুল

কিছু ভুল তবে
থাকুক না নির্ভুল !

কারেকশনের লাল কালিতে
কে আর তারে চাইবে শুধরাতে !
সে আমারি তো ভুল ।
দুধে আলতায় হোক বিসদৃশ জরুল !

একান্ত আপন আহলাদে,
চেয়েছিলাম যে তারে তুমুল উল্লাসে !

কিছু ভুল তবে
থাকুক না নির্ভুল !
এক জনমে সব সঠিকের ভীড়ে !
দু’দন্ড আপন অবসরে
তারে দেখবো নেড়ে চেড়ে !

বিস্তারিত»

অপরাধী

চেয়ারম্যান বাড়ির কাছারিতে সালিশ বসেছে । আসামী গ্রামের সিরাজ শিকদারের ছেলে মন্টু ও হাসান মাস্টারের মেয়ে বকুল । আসামীদের অপরাধ ভয়ঙ্কর । দুজনকে একসাথে নদীর ধারে দেখা গেছে। শুধু তাই না, মন্টু নাকি বকুলের হাতও ধরেছিলো ! কি ভয়ানক নাজায়েজ কাজ_কারবার ! এদের উচিত সাজা হওয়া উচিত । তা না হলে গ্রামের যুব সমাজ রসাতলে যাবে ।
ঘরভর্তি মানুষ । এক কোনায় হাসান মাস্টার মাথা নিচু করে বসে আছেন ।

বিস্তারিত»

ঘুম আসেনা

ঘুম আসেনা, ঘুম আসেনা, ঘুম যে গেলো কই,
ঘুম পালালো নিরুদ্দেশে, একলা জেগে রই।
যাদুর একটা বালিশ ছিলো, রাখলে মাথা তাতে,
ঘুম পরীরা আসতো নেমে, কি মদির মৌতাতে!

বালিশটাতো আছে ঠিকই, তবে যাদুর পরশ নেই,
তাই ঘুম আসেনা ঘুম আসেনা, আসেনা কিছুতেই।
টিকটিকি আর ঘড়ির আওয়াজ শুনি থেকে থেকে,
লক্ষীছাড়া এক হুতোম পেঁচাও হঠাৎ ওঠে ডেকে।

ঘুম আসেনা,

বিস্তারিত»

প্রেম এবং বিরহের কবিতা


– মানা করি এতো, তবু করো ফোন,
বলেছি তো বাগদত্তা!
– বাক্যের আর জোর কত বলো
দিয়েছি যখন সত্বা

আমি তো কখনও তোমায় খুঁজিনি
খুঁজেছি আমার মন
সে নাকি তোমার পাহারায় থাকে
দিবানিশি সারা ক্ষণ

তুমি বলেছিলে সবই মিছে মায়া
হ্রদয়ে লিখোনা নাম
কী অবোধ আমি সেই কথাকেই
ভালোবাসা ভাবলাম

বিস্তারিত»

জামার পকেটে কিছু পোলাও এবং ভাঁজের ভেতর চোরকাঁটা

শাড়ীকে আমি বলি খুব উত্তেজক পোষাক। আপনি একমত হবেন কি হবেন না তা একান্ত আপনার ইচ্ছা- অনিচ্ছার স্বাধীনতা। তার, আপনার, উনার, সবার এতে সহমত কিংবা দ্বিমত যাই হোক, আমার দৃষ্টিতে সালোয়ার-কামিজ শাড়ীর চেয়ে অনেক শালীন পোষাক। পুরোটা শরীর অনেক ভালো মতোন ঢেকে থাকে এতে শাড়ীর চেয়ে। আপনি হয়তো এবার আনতে পারেন ওড়নার প্রসংগ। ওটা থাকলো কি থাকলো না, থাকলে কোথায় কি ঢং-এ থাকলো।

ধরুন শার্ট-প্যান্ট এর কথাই।

বিস্তারিত»

যশোর থেকে টিএসসি

যশোর থেকে টিএসসি

কতটা দূরে রমনা থেকে টিএসসি
কিংবা কতটা কাছে ছায়ানট উদিচী?
আমি ঠিক জানি না।

বটমূলের রক্ত পিশাচ বোমারু
কার্তিকেয় বীর্য খ্যাপা কুত্তা
বৈশাখির কলংক শিশ্ন সন্ত্রাসি
এরা বোধ করি একই ভাগাড়ের
হায়েনা শকুনের  সঙ্কর।

দর্শক ছিল কিছু ধামাধরা
দায়িত্বশীল যেন দায়ছাড়া
আলোকবর্তিকা লিটন নন্দী
অভিবাদন গ্রহণ কর হে কমরেড
হবে কি ন্যায় বিচার যদি হয়
প্রকাশ্যে উহাদের লিঙ্গচ্ছেদ?

বিস্তারিত»

শাড়ি, চুড়ি আর ললিপপ

শাড়ি, চুড়ি কে দুর্বলতার প্রতীক হিসেবে আন্দোলন করাটা অবশ্যই একটি বোকামি! শাড়ি-চুড়ি তো দুর্বলতার প্রতীক নয়ই বরং তা সৌন্দর্যের প্রতীক/নারীর প্রতীক! আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, নারীরা (অন্ততপক্ষে) মানসিক দিক দিয়ে পুরুষদের চেয়েও অনেক বেশী সবল!

তবে পুলিশদেরকে শাড়ি-চুড়ি-ললিপপ দেয়ার পরিকল্পনাতে আমি কিছুটা খুশীই হয়েছিলাম। কেননা, যখন শাড়ি-চুড়ি কোন মেয়েকে দেয়া হয়, তা তার রূপকে appreciate করতেই দেয়া হয়। কিন্তু যখন তা ছেলেদের দেয়া হয়,

বিস্তারিত»

ঝড়ের রাতে (ইংরেজী ও বাংলা সংস্করণ)

A Stormy Night

by- Tito Mostafiz

The timid pet electricity
Gone with the wind.
The Nor -Wester
With thunder
And rain
And ice stone fall.
Starlights gone all.
Sky is blinking
The roaring lightning!
Trees uprooted
No birds but,
Broken branches
Broken huts flying.
War of the world’s
The homeless mosquitos
Bloody invasion
Skin sweating
Till morning
No sleeping.

বিস্তারিত»

নবীশী কুচকাওয়াজ

নবীশী কুচকাওয়াজ

ক্যাডেট কলেজে আসার পর পরই শুনেছিলাম নভিসেস প্যারেড বলে একটা ভীষন ব্যাপার আছে। নতুন ক্যাডেটদের বেশ ভাল করে সামরিক কায়দায় কুচকাওয়াজ শেখানো হবে। তারপর তিন হাউসের মধ্যে প্রতিযোগিতা। চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলে নাকি কপালে বিশেষ দুর্ভোগ আছে। আগের বছরে আমাদের বড়ভাইদের দল চ্যাম্পিয়ন হতে পারে নি। ফলে তাদের কেমন সাজা হয়েছিল তার রোমহর্ষক বিবরন কিছু শুনেছি। সেই থেকে আমার নিত্য এক দুশ্চিন্তা।

বিস্তারিত»

জার্মানির জার্নাল ২

সকালে হোটেলের রিসেপসনে ডাক পড়লো। ওলফ ওয়ান্ডারস নামে সিমেন্স থেকে একজন ভদ্রলোক এসেছেন। ওলফের সাথে রাতে কথা হয়েছিল। নিজেকে পরিচয় দিয়েছিলেন লিয়াজো অফিসার হিসাবে। রিসেপসনে এসে জানা গেল তিনি শুধু লিয়াজো অফিসারই নন, সিমেন্স ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের এক জন শিক্ষকও বটে। তিনি আমাদের শেখাবেন হাইকম টেলিফোন এক্সচেঞ্জের নেট ওয়ার্কিং। ওলফের চেহারায় একটা সারল্য আছে, আর আলাপ চারিতায় আছে বন্ধুতা। পরিচয় পর্বের পর প্রত্যেককে একটি করে রেল পাশ আর পাতাল রেলের রূট ম্যাপ ধরিয়েদিলেন।

বিস্তারিত»