
জীবনে সুখ থাকে, সুখের সম্পর্ক থাকে,
থাকে ভালোবাসার মানুষ;
ছোট্ট একটা শান্তির নীড় থাকে,
সেই নীড়ে থাকে কমলতার পরশ ।
বিস্তারিত»
জীবনে সুখ থাকে, সুখের সম্পর্ক থাকে,
থাকে ভালোবাসার মানুষ;
ছোট্ট একটা শান্তির নীড় থাকে,
সেই নীড়ে থাকে কমলতার পরশ ।
বিস্তারিত»ঘরের অন্ধকার কোনা
কথা বলেই চলে;
কুয়াশার স্যাঁতস্যাঁতে স্বরে
চোখ বুজে গুটিসুটি মেরে পড়ে থাকি,
সে বলেই চলে, জল জঙ্গল,
বুনো হাস, নক্ষত্র আর মৃত্যুর গল্প

ঢাকায় আমাদের কোন বাড়ি নেই। ভাড়ার বাসায় উদ্বাস্তুর মত জীবন যাপন।এক চিলতে বারান্দায় প্রথমে কয়েকটা টব রেখেছিলাম মাঝে মধ্যে বারান্দায় বসে চায়ে চুমুক দেয়ার জন্যে। বড় লোকদের পাড়ায় এসে মনে হল বারান্দায় বসে চা খাওয়ার চল টা উঠে গিয়েছে। সুন্দর সুন্দর বারান্দা শূন্য পড়ে থাকে। পরে বুঝেছি এই সব বাড়ির মালিকদের অঢেল বিত্ত, তবে ছেলেমেয়েরা কাছে অথবা দেশে না থাকায় তাদের ভরসা,
(কিছু ফরমায়েশি ও প্রমিজড লিখা জমে গেছে। ওগুলো লিখে পোস্ট করার আগেই এই রেডি লিখাটা দিয়ে দিলাম। এইটা বেশ কিছুদিন আগে খসড়া করা ছিল। নীচে নামতে নামতে কিছুটা সময় পাওয়া যাবে। ততদিনে ওগুলো নামিয়ে ফেলবো বলে আশা করছি…)
-এখানে এসেছেন কেন?
-তুমি জানো না বুঝি?
-না বললে জানবো কি করে?
-না ই যদি জানো, তবে থাক না তা অজানাই
কি আর এমন হ্রাস-বৃদ্ধি হবে তাতে?
আর মালয়েশিয়া নয়- আসুন ঘুরে আসি উত্তরাপথে…
মধ্যযুগীয় ঘরবাড়িগুলোর পাথুরে দেয়াল আর গীর্জার চূড়োয় আছড়ে পড়ছে বিষন্ন একটা সুর। হেমন্ত শেষের ঝরা পাতা নেচে যায় উত্তর সাগরের হিমেল দোলায়। কালো পাথরে বাঁধানো পথ- তার উপরে ভারী পোষাকে ত্রস্ত ব্যাস্ত পথচারীর দল। মৃত কচ্ছপের খোলের মত বিবর্ণ আকাশ। বেলা দুপুর না বিকেল, নাকি সন্ধ্যে- বোঝা যায় না।
ট্রন্ডহাইম শহরের কথা বলছি। ইয়োরোপের উত্তর পাশ্চিম প্রান্তে স্কান্দিনেভিয় উপদ্বীপ।
কয়েক বছর আগেও ধারাভাষ্যকারদের গুরুত্বের ব্যাপারে অনেককেই হয়ত অনেক কিছু বুঝিয়ে বলতে হত। তবে, বর্তমানে ধারাভাষ্যকারদের তারকা খ্যাতি এবং জনপ্রিয়তা এটাই প্রমাণ করে যে এখনকার দর্শকেরা এঁদের অবদানের ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন। সত্যি কথা বলতে কি- যে কোন খেলাকে আকর্ষণীয় ও উপভোগ্য করতে খেলোয়াড়, খেলার মান, মাঠের দর্শক, সম্প্রচারের পাশাপাশি দক্ষ ধারাভাষ্যকারের গুরুত্ব কোন অংশেই কম নয়, বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশিই! বাংলাদেশে এখনো তেমন সাড়া ফেলতে না পারলেও পৃথিবীর অনেক দেশেই ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার বেশ লোভনীয় পেশা!
বিস্তারিত»মা কে নিয়ে দিবস কিসের
মা তো প্রতিদিনের
দিবস পালন করে কি আর
কমবে বোঝা ঋণের?
মা আমার পাশে থাকুক
এই তো আমি চাই
মায়ের পায়ের নিচে যেন
হয়গো আমার ঠাই ।
চলে যায়, উড়ে যায়..
শাবকেরা বড় হলে উড়ে যায়,
তাদের শাবকেরাও উড়ে যায়,
পক্ষীমাতার বুক খালি করে উড়ে যায়…
নীড় খালি পড়ে থাকে, পক্ষীমাতার চোখে ভাসে
দু’ফোঁটা নীর, আর বুকে বাজে শুন্যতার হাহাকার!
যে বুকের উষ্ণতা দিয়ে সে তাদের ঢেকে রাখে,
পরম আদরে ঠোঁটে তাদের আধার ধরে রাখে,
সেই বুক খালি হয়ে আসে, একদিন নিমেষে,
যখন তারা চলে যায়,
কখনো আমার মাকে
শামসুর রাহমান
কখনো আমার মাকে কোনো গান গাইতে শুনিনি।
সেই কবে শিশু রাতে ঘুম পাড়ানিয়া গান গেয়ে
আমাকে কখনো ঘুম পাড়াতেন কি না আজ মনেই পড়ে না।
যখন শরীরে তার বসন্তের সম্ভার আসেনি,
যখন ছিলেন তিনি ঝড়ে আম-কুড়িয়ে বেড়ানো
বয়সের কাছাকাছি হয়তো তখনো কোনো গান
লতিয়ে ওঠেনি মীড়ে মীড়ে দুপুরে সন্ধ্যায়,
পাছে গুরুজনদের কানে যায়।
আমার লেখার কিছু নেই। যশমান লিখিয়ে+বলিয়েরা কিভাবে বাংলাদেশের চলমান সময়টাকে তৈরী করছেন, তা’ রেকর্ড করে রাখার জন্য প্রথম আলো থেকে একটা সংবাদের লিঙ্ক যোগ করে নিলাম আমার ব্লগে………
বিস্তারিত»কথারা বুক পকেট থেকে সন্তর্পণে
এগুচ্ছিলো নিকটবর্তী কণ্ঠস্বরের পানে ।
দিকচিহ্ন ছিল না জানা ।
গন্তব্যের ঠিকানা
তা ও না …
বাহানা,
তবু সে শব্দের শরীরে সাজাবে ভাবনা,
বাতাসের গায়ে আঁচড় কেটে কয়খানা
রেখে যাবে চিহ্ন দ্যোতনা,
আর কিচ্ছু না ।
ওখানে কখনও এক বাক্স দেশলাই
দিয়েছিল ক্ষোভ জ্বালাই জ্বালাই ।
একবার আধ প্যাকেট কড়কড়ে সিগারেট
বুকের মধ্যে এনেছিল হাসফাঁস ক্যাবারেট ।
আমি বেয়ে চলেছি, আমি বেয়ে চলেছি,
সাগর পাড়ি দিয়ে আবার বাড়ী পানে
আমি বেয়ে চলেছি উত্তাল ঢেউ ধেয়ে,
তোমার কাছাকাছি যেতে, মুক্ত হতে!
আমি উড়ে চলেছি, আমি উড়ে চলেছি,
পাখির মত আকাশ চিড়ে উড়ে চলেছি,
উত্তুঙ্গ মেঘমালা ভেদ করে উড়ে চলেছি,
তোমার সাথে সাথে থাকতে, মুক্ত হতে!
শুনতে কি পাও, তুমি শুনতে কি পাও?
রাতের আঁধারে গভীর তিমিরে,
কোন এক কালে আমাদের এক শিক্ষক ছিলেন; পড়াতেন সিভিকস । তো তিনি ক্লাসে এসে প্রায়ই আমজনতার সিভিক সেন্স নিয়ে কথা বলতেন। আমরা যে তার সিভিক সেন্স বিষয়ক লেকচার উপভোগ করতাম না তা নয়। কিন্তু আমাদের জন্য বেদনাদায়ক দৃশ্য ছিলো এই যে লেকচার দিয়ে তিনি ক্লাসের কোণায় থুথু ফেলতেন থু করে।
একটি কৌতুক বলে নিই এই যাত্রা।
*** একজন চাষা আর ভদ্রলোকের তফাৎ কি?
সাবিনার দশ মিনিটের পিয়ানো শোনার প্রতিক্রিয়ায় কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রায় দশ মিনিটের এই কবিতা পাঠ… (বেশী বোরিং লাগলে, দুঃখিত!!)
ক্যামেলিয়া
নাম তার কমলা,
দেখেছি তার খাতার উপরে লেখা।
সে চলেছিল ট্রামে, তার ভাইকে নিয়ে কলেজের রাস্তায়।
আমি ছিলেম পিছনের বেঞ্চিতে।
মুখের এক পাশের নিটোল রেখাটি দেখা যায়,
আর ঘাড়ের উপর কোমল চুলগুলি খোঁপার নীচে।
কোলে তার ছিল বই আর খাতা।
টকশো কি এবং ক্যানো?
বাঙলাদেশের টিভি টকশো গুলোতে কি হয়?
দলীয় প্রপাগান্ডা ছড়ানো ছাড়া আর বেশি কি কিছু হয়!
এমনকি টকশোতে যারা অংশ নেন তাদের সম্পর্কে চলতি একটা নাম পর্যন্ত বাজারে চালু আছে, টকমারানী। হুমায়ুন আজাদ একদা বলেছিলেন, “বাঙলাদেশের প্রধান মূর্খদের চেনার সহজ উপায় টেলিভিশনে কোনো আলোচনা-অনুষ্ঠান দেখা। ওই মূর্খমন্ডলিতে উপস্থাপকটি হচ্ছেন মূর্খশিরোমণি।” (৫৩, প্রবচনগুচ্ছ)
এইতো ২ দিন আগের নিউজ
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ব্লগার ও বিজ্ঞানমনস্ক লেখক অভিজিৎ রায় হত্যার দায় স্বীকার করেছে আল কায়দার উপমহাদেশীয় শাখা ‘আল কায়দা ইন দি ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্ট’
বিস্তারিত»