A Tribute to the Rock Icon
(আইয়ুব বাচ্চুর চতুর্থ মৃত্যু দিবসে শ্রদ্ধা)
A Joint Venture of
Bappy Khan & Bijoy Mamun
——————————-
আমার ডায়রিটাতে (বৃদ্ধাশ্রম)
মূল ভাবনা: প্রয়াত আইয়ুব বাচ্চু
কথা: বাপ্পী খান
কন্ঠ, সুর ও সঙ্গীত: বিজয় মামুন
লেবেল: গানচিল
——————————–
যে মায়ের গর্ভে জন্ম আমার,
তাকে বলো দূরে আমি রাখি কি করে?
জীবনের মানে
শিরোনাম: জীবনের মানে
সুর, সংগীত এবং ভোকাল: আইয়ুব বাচ্চু
কথা: বাপ্পী খান
এ্যালবাম: এল. আর. বি ২
সাল: ১১ই জুন ১৯৯২
স্টুডিও: সারগাম
লেবেল: সারগাম
সাউন্ড প্রকৌশলী: পান্না আজম এবং দুলাল
…………………………………………………………
জীবনের মানে আমি পাইনিতো খুঁজে
আমার এই দুচোখে তাই, অভিধান খোঁজে।
আমি সারাদিন যারে কাছে পাই
জানতে চেয়েও পাইনা জবাব
ফিরে চলে যাই ।।
এক কাপ চা
শিরোনামঃ এক কাপ চা
ব্যান্ডঃ এল আর বি
শিল্পীঃ আইয়ুব বাচ্চু
অ্যালবামঃ এল আর বি-২
গীতিকারঃ বাপ্পী খান
সুরকারঃ আইয়ুব বাচ্চু
সঙ্গীত/কম্পোজারঃ আইয়ুব বাচ্চু
প্রকাশক কোম্পানিঃ সারগাম
প্রকাশ সালঃ ১৯৯২
শয্যায় এলোমেলো ওঠা প্রভা,
ক্লান্তির গুঞ্জনে এক কাপ চা।
বিষন্ন গাঢ় রাত ভরা নীলিমা,
অপাঙ্গ দেহ সুখে এক কাপ চা ।
উসখো খুসকো মনে ভেজা কুয়াশা,
বিস্তারিত»ফাহিয়ানের গল্প
এ ব্লগটা একটা পাবলিক প্ল্যাটফর্ম। এখানে ব্যক্তিগত কথা না বলাই ভাল, এ আমি ভাল করেই জানি। তবুও এখানে আমার অনেক লেখাই আছে, শুধু ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ নিয়ে। আমার লেখা ভ্রমণ কাহিনীগুলোতেও প্রায় সময় ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথাই বিবৃত হয় বেশী। এটা ব্লগের হয়তো অনেকে পছন্দ করেন না, তবে এর পেছনে আমার একটা লক্ষ্য থেকে থাকে। এসব পাঁচালিতে আমি মানবতার কথা বলতে চাই, আমার চোখে দেখা প্রকৃতির সৌন্দর্যের কথা বলতে চাই,
বিস্তারিত»অমীমাংসিত
২১শে ফেব্রুয়ারী, ২০০৬, রাত প্রায় ১.৩০। ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের আশেপাশে দূরে কোথাও মাইকে ভাঙা কণ্ঠে শহীদ দিবসের গান অনবরত বেজেই চলেছে। মাঝেমধ্যে ঢাকা-কুষ্টিয়া মহাসড়কে হর্ণ বাজিয়ে দ্রুতবেগে ছুটে যাচ্ছে বাস অথবা ট্রাক। দূর থেকে আগত এসব শব্দ যেন এক ধরণের ছন্দ তুলে এই নিস্তব্ধ, ছায়াঘেরা, নিরাপদ প্রাঙ্গণে ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাচ্ছে। এবারের শীতটা যেন একটু বেশীই জেঁকে ধরেছে। কলেজের কয়েকজন গার্ড শেডের তলায় খোশমেজাজে আগুন পোহাচ্ছে,
বিস্তারিত»টরেটক্কা টরোন্টো – আগমন (পর্ব-২)
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পত্রিকাতে বিজ্ঞাপন দেখে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির এক গবেষণা প্রকল্পের ‘গবেষণা প্রকৌশলী’র পদে অ্যাপ্লাই করি। গবেষণার বিষয়বস্তু হচ্ছে ‘ই-লার্নিং’ এবং লক্ষ্য হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির শিক্ষা পদ্ধতিতে বাস্তব সম্মতভাবে কিভাবে ই-লার্নিং-কে সম্পৃক্ত করা যায় সেই বিষয়ে অনুসন্ধান ও সুপারিশমালা প্রণয়ন। গবেষণা প্রকৌশলীর পদে আসলে একজন সফটওয়্যার প্রকৌশলীকে খোঁজা হচ্ছিল যার কাজ হবে সুপারিশমালার ‘প্রুফ অব কনসেপ্ট’ তৈরি করা –
বিস্তারিত»সিনহা-র জন্য এলিজি
পিছনে নল রেখে আসা বুলেট জানেনা
কোথায় তার গন্তব্য,
সে কস্মিনকালেও বুঝবেনা ফোনের অপেক্ষায়
বসে আছেন স্বামীহারা বৃদ্ধা মা…
আড্ডার জন্য কফি হাতে বসে আছে
উচ্ছ্বল বন্ধু এবং কলিগরা।
পাহাড় জয় করা সূর্যসন্তান কত সহজেই
লুটিয়ে পড়ে সমতলে,
ঘাতক তৈরী করে তার চরিত্রহননের মিথ্যা গল্প;
কমান্ডোরা আজ হয়ে যায় মাদকাসক্ত,
মুক্তিযোদ্ধা উপাধি পায় দেশদ্রোহীর!
মায়ের সাথে ঈদ শেষে বিষণ্ণ মনে ঘরে ফেরার কড়চা… (২)
বাস ছাড়ার পর থেকেই মনে মনে ভয়ে ছিলাম কখন না যেন কোন বড় যটে আটকা পড়ে যাই। আমি দূরপাল্লার বাসে যাতায়াতের সময় সাধারণতঃ সামনের দু’সারির মধ্যেই বসি এবং প্রথমেই একবার বাস চালকের আকৃতি প্রকৃতি নিরীক্ষণ করে নেই। তার বেশভূষা, মেজাজ মর্জি এবং সহকারীদের সাথে কথোপকথন মনযোগের সাথে খেয়াল করি। সবকিছু ইতিবাচক মনে হলে আমি বেশ রিল্যাক্স করে জার্নি করতে পারি,
বিস্তারিত»এত সহজেই যদি….
এত সহজেই যদি…….
এত সহজেই যদি জাগে অনিহা,
এতটাই যদি থাকে অপারগতা,
তাহলে আমার জন্য মমতা কোথায়?
ভালবাসা ডুবে গেছে কোন জলাশয়ে?
এত সহজেই যদি জাগে সংশয়,
এতটাই যদি মন সন্দেহ-ময়,
তাহলে তুমিতো ছিলে নিজেতেই মগ্ন,
আসলে তুমিতো এক জ্ঞানহীন লগ্ন।
এত সহজেই যদি দাও অভিমত,
এতটাই যদি হও প্রতিভাত পথ,
তাহলে কেমন করে ভাঙবে নিয়ম?
কেন এত কেন?
কেন এত কেন?
সাক্ষরতায় তৃপ্ত মানুষ
অহংকারী হচ্ছো কেন?
সক্ষমতায় পরাজিত
অক্ষমতায় জিতবে কেন?
কেন এত কেন?
কেন এত কেন?
ভালবাসায় ক্লান্ত মানুষ
পথ হারিয়ে ফেলছো কেন?
অন্য চোঁখে চোঁখ রাখতে
এত কিছু ভাবছো কেন?
কেন এত কেন?
কেন এত কেন?
অর্থনীতির সফল মানুষ
আঁধার রাতে কাঁদছো কেন?
কালান্তর
কালান্তর
বানরের লাঠি ঝুলতে দেখে
নেইনি যে গাছকে গণনায়
সে না কি সোনালু ফুল!
অফিস টাইম বলে চিনেছি
যে নরম ঘাসপাতা
সে না কি অভিজাত পর্তুলিকা!
গালগল্প করার বৈঠকখানা
এখন না কি ড্রইংরুম
যদিও আঁকার নেই রেওয়াজ!
অনায়াস ভাব প্রকাশে
ব্যবহার করি যে শব্দমালা
তারা না কি গালিগালাজ!
© টিটো মোস্তাফিজ
৩১ জুলাই ২০২১
বিস্তারিত»পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
টিন এজার খুব বেজার
না দিলে খেলতে গেম
শুকিয়ে তোমার আমসত্ত্ব
বাঁধিয়ে রাখে পারলে ফ্রেম
রইবে তায় অপেক্ষায়
জমবে কখন মৌতাতে
বন্ধু নামের গড্ডালিকার
গেমার সবে এক সাথে
ক্লাসের নামে অনলাইনে
ট্যাব খোলা তার গোটা কয়
চ্যাটিং পড়ার বকলমে
হেডফোনে কান ঢাকা রয়
ঘরে বন্দী ভবিষ্যত
ক্লাশ রুমে মাকড়সার জাল
মুখোস গুলো প্রকাশ্য আজ
প্রলম্বিত শঙ্কা কাল।
ঢাকার বৃষ্টি
#কবিতা
ঢাকার বৃষ্টি————-
আজ সকালে আকাশটাতে সূর্যের দেখা নাই,
শহরটাতে ছায়ার মিছিল ভাললাগা খুঁজে পাই।
বাতাস জুড়ে কেমন জানি আলসি আলসি ভাব,
যখন তখন নামবে বৃষ্টি আষাঢ় মাসের স্বভাব।
আজ দুপুরে টাপুর টুপুর নামলো অনেক বৃষ্টি,
গুমোট গরম কেটে গিয়ে ঠান্ডা হলো দেশটি।
ময়লা শহর ধুয়ে মুছে বেমালুম হলো সাফ,
বরিষনে ধনী গরীব কেউ পাবেনা মাফ।
প্রেমের চিঠি
প্রেমিকা,
ভেবেছিলাম নীল কাগজে চিঠিটা লিখে, নীল খামে ভরে তোমাকে দিবো। যাপন করা জীবনের চালচিত্রে তা হয়ত হয়ে উঠবে না। মনস্থির করলে হয়ত সম্ভব। শুধু শুধু জটিলতা বাড়িয়ে লাভ কি বলো? বছর চারেক আগে একটা ফেইক পুরুষের এ্যাকাউন্ট দিয়ে সোশাল মেডিয়াতে তুমি আমাকে খুঁজে বের করলে। অন্যথায় আমি ধরেই নিয়েছিলাম যার সহচার্যে কলমে নিয়েছি কাব্য তুলে। গীটারে সদ্য তোলা তিনটি কর্ডের সুর সাজিয়ে যাকে নিয়ে করা প্রথম গান,