ফেইসবুকে রুচি চানাচুর মেলে না তাই সিসিবির দরজায়।

(১) বাড়ছে টিউশন ফি, বাড়ছে ইন্সুরেন্সের প্রিমিয়াম এদিকে গাছ কেটে বসানো হয়েছে প্রমাণ সাইজের এক হাস্কি। জায়গার নাম হাস্কি প্লাজা। জনাব ব্লিজার্ড টি, হাস্কি।এই নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। তবে অামি মজা লুটে যাচ্ছি। মিশিগান টেক বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্কট হলো এই হাস্কি। দেখতে নেকড়ের মত (সম্ভবত নেকড়ের দূরসম্পর্কের আত্মীয়) এই কুকুর ভবিষ্যতে পালার বড় ইচ্ছে।

(২) হাটাচলার রাস্তায় বেশী নকশা করতে নেই।

বিস্তারিত»

সবই দেখি তা না-না-না!

জাত গেল জাত গেল বলে
একি আজব কারখানা
সত্য কাজে কেউ নয় রাজি
সবই দেখি তা না-না-না।

লালনের গান বা তার দর্শন বোঝার ক্ষমতা হয়ে ওঠেনি পুরোপুরি। কিন্তু কিছু কিছু গানের কথা মাঝে মাঝে দারুন ভাবে প্রভাবিত করে। এই গানটা তার মাঝে একটা। ইদানিং কালে আমাদের ধর্মানুভূতির নাজুকতা দেখে। গানের মূল ভাবের সাথে সেটা কত দূর যায় জানি না, তবে বিশেষ করে প্রথম চার লাইনের সাথে খুব মিল পাই।

বিস্তারিত»

চার্চ, শুঁড়িখানা ও অশনির সংকেত

গল্পটা মোটামুটি এরকম – একদিন এক চার্চের ঠিক সামনেই একটা শুঁড়িখানা চালু হল। এহেন দুষ্কর্মে ক্ষুব্ধ হয়ে চার্চের পাদ্রি-পুরুতগন দিন রাত ওই শুঁড়িখানার বিরুদ্ধে ঈশ্বরের কাছে নালিশ দিয়ে প্রার্থনা করতে লাগলেন। তাঁদের লাগাতার বদ-দোয়ার কারনেই হোক কিংবা নিছক কাকতালীয়ভাবেই হোক, কয়েকদিন পরেই বজ্রপাত হয়ে শুঁড়িখানাটি পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। তখন শুঁড়িখানার মালিক আদালতে গিয়ে চার্চ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিল। সে বলল, শুঁড়িখানার বিরুদ্ধে এই চার্চের পাদ্রি-পুরুতদের প্রার্থনার কারনেই সেটি ধ্বংস হয়ে গেছে।

বিস্তারিত»

সিসিবি জমজমাট!

সিসিবি আবার জমে উঠছে, উঠেছে।

আমার অনেক ভাল্লাগছে!

(এইটা মনে হয় একটা পরমাণু ব্লগ হয়ে গেল)

বিস্তারিত»

জীবনের মানে…………………

জীবনের মানে
————-
————-
কথাঃ বাপ্পী খান
সুর-সংগীতঃ আইউব বাচ্চু
শিল্পী-ব্যান্ডঃ এল.আর.বি
এ্যালবামঃ ডাবল এ্যালবাম (১৯৯২)
——————————-
——————————–

জীবনের মানে আমি পাইনিতো খুঁজে,
আমার দুচোখ তাই অভিধান খোঁজে।
আমি সারাদিন যারে কাছে পাই,
জানতে চেয়ে পাইনা জবাব ফিরে চলে যাই।

একদিন দেখা হলো সময়ের সাথে,
একটি প্রশ্ন আমি রেখেছিনু তারে।

বিস্তারিত»

চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম

এবারের ঈদ ছিল আমার জন্য ঘুমানোর ঈদ। চাকরীর বিড়ম্বনায় ভোর পাঁচটায় দিন শুরু করে তারপর প্রায় পুরোদিনই ঘুমিয়ে কেটেছে। ঈদের পরের দিন বেশ অপ্রত্যাশিতভাবে ছুটি পেয়ে যাওয়ায় তড়িঘড়ি করে ছুটলাম বাস কাউন্টারে। উদ্দেশ্য প্রথম যে বাস পাবো সেটা চড়েই ঢাকায় যাত্রা। ভাগ্যে মিললো এমন এক বাস যার সড়ক পথেই উড়িয়ে নিয়ে যাবার বিশেষ সুনাম(?) আছে। শেষবার এই বাসে চড়েছিলাম প্রায় ১০ বছর আগে, সেবারো ঈদের পরের দিন,

বিস্তারিত»

জাতিসঙ্ঘে ইন্ডিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বাংলায় ভাষণ দেয়া উচিত

ইন্ডিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিঃ মোদী এবার জাতিসঙ্ঘে হিন্দিতে ভাষণ দিয়েছেন। উপমহাদেশের একটি অন্যতম ভাষাকে বিশ্বসমাজে তুলে ধরার জন্য আমি তাঁকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু আমার প্রশ্ন হল হিন্দিতে কেন? বাংলায় কেন নয়?
ভিন্ন ভিন্ন মাত্রার অনেকগুলি বৈশিষ্ট্য দিয়ে একটি রাষ্ট্রের নিজস্ব আইডেন্টিটি তৈরি হয়। রাষ্ট্রের সকল নাগরিকেরই উচিত যাঁর যাঁর অবস্থান থেকে তাঁদের সেই আইডেন্টিটি গুলোকে সমুন্নত করা। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি আছে ভাষা সম্পর্কিত, যেমন, রাষ্ট্রভাষা,

বিস্তারিত»

গ্রামে পাঠাগার প্রতিষ্ঠা

গ্রামে (কুমিল্লার চান্দিনায় ) একটি গণপাঠাগার প্রতিষ্ঠা করতে মনস্থির করেছি । এই উদ্যোগ সফল করে তুলতে আপনারা যারা বই দিয়ে সাহায্য করতে পারেন অনুগ্রহ করে আমাকে ব্যক্তিগত ভাবে  জানাবেন। যে সব বই আমাদের মনের সংকীর্ণতা দূর করে আমাদেরকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে ,ইহলৌকিক মঙ্গল ও পারলৌকিক মুক্তির পথ দেখিয়ে সুন্দর সমাজ গঠনে সহায়তা করবে তার একটি চমৎকার সংগ্রহ গড়ে তুলতে চাই। আপনাদের ব্যক্তিগত সংগ্রহে থাকা (বাংলা কিংবা ইংরেজী ) অসংখ্য বই থেকে গুটি কতেক ঐ পাঠাগারকে  দিতে চান?

বিস্তারিত»

কিসমত মাড়িয়া মসজিদ

কিসমত মাড়িয়া মসজিদ

ঢাকা রাজশাহী মহাসড়কের পাশে শিবপুর বাজার। রাজশাহী শহর থেকে দূরত্ব প্রায় ২৫ কিমি। শিবপুর বাজারের উত্তর দিকের রাস্তায় কিলো পাঁচেক গেলে পালি বাজার। পালি বাজার থেকে কিলো দুয়েক উত্তর পশ্চিমে কিসমত মাড়িয়া মসজিদ। মুঘল আমলের এই স্থাপনাটি রাজশাহী জেলার দুর্গাপুর উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের কিসমত মাড়িয়া গ্রামে অবস্থিত। মসজিদটির চারপাশে ফসলের ক্ষেত আর বাগান। ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারী তারিখে মসজিদটি দেখি।

বিস্তারিত»

আমার বন্ধু লুবনা

কলেজে থাকাকালীন সময়ে আমি কখনই লুবনার প্রিয় বন্ধু ছিলাম না। লুবনা বরং আমাকে মারতো সময় সুযোগ পেলে। মার্চ পাস্ট করে একাডেমিক ব্লকে যাচ্ছি তো লুবনা আমার অক্সফোরড শু খুলে দিলো লাথি মেরে। সাইডে বসে জুতো পরছি, ও এমন একটা লুক দিল যে মনে হতো দেখিস একদিন আমিও… সেই একদিন কখনোই আসে নাই ক্যাডেট কলেজে থাকাকালীন সময়ে। অনেক কারিগরী করে দুই ইঞ্চির একটা বিনুনি করলাম চুলে,

বিস্তারিত»

তুমি আমার বধু নও কেন?

তুমি আমার বধু নও কেন?
———————-ড. রমিত আজাদ

বিচ্ছেদের সহস্র যোজন দূরত্ব থেকে, তোমাকে অবলোকন করার একমাত্র অবলম্বন
আকাশ-প্রযুক্তির মোহময় পটভুমিতে, প্রস্ফুটিত পদ্মের মতো ফুটে থাকা
তোমার ঐন্দ্রজালিক প্রভাচিত্রে কি এক দুর্নিবার পূর্ণিমার স্ফুরণ!
তোমার অসিক্ত বসনে সমুদ্রের উদ্বেল নীলাভ ঢেউয়ের কি এক অদ্ভুত আকর্ষণ !
এ যেন ঘন তমসার রহস্যময় রজনীতে গভীর ঘুম থেকে ডেকে তোলা
ডাকিনী নিশির মোহনী সম্মোহন!

বিস্তারিত»

আলাপনঃ দুই

– বাবার পাঞ্জাবীর নীচে ন্যাপথলিনের সুবাস মাখা একটি বাজুবন্দ সযতনে রাখা আছে এখনো। মায়ের স্মৃতির এই গয়নাটি ঘুমোয় অনন্তের ঘুম আর আমি অনন্ত তৃষ্ণা নিয়ে অপেক্ষা করি তোমার। চায়ের আড্ডায় চকিতে কোন হরিণ চোখে চোখ পড়তেই মনে হতো আহা! এই কি সেই মেয়েগো, যাকে খুঁজে ফিরছি আজন্মকাল?

– একই শহরের আলো হাওয়ায়, একই রোদ জল, রংধনু আর ছুটে যাওয়া তারাদের দেখেই আমাদের বেড়ে ওঠা,

বিস্তারিত»

কেন আমি বিশ্বাস করি মালালা ই নোবেল শান্তি পুরস্কার এর যোগ্য বিজয়ী

Social conformity বলে একটা টার্ম আছে সাইকোলোজি তে। চারপাশের মানুষদের কথাবার্তা, আচরণ ও অভিমত অনেক সময় আমাদের নিজেদের অজান্তেই আমাদের অপিনিয়নকে প্রভাবিত করে.. মালালা নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার পর আমার ফেসবুক নিউজফিডে ঢুকে এই কথাটাই মনে হলো.. হতে পারে মালালা পাশ্চাত্য মিডিয়া ও বিভিন্ন দেশের সরকারের কাছ থেকে অনেক পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে, তার মানে এই না যে এতে তার অর্জন খাটো হয়ে গেছে।গেছে।ক্রিটিকালি চিন্তা না করে সব কিছুকে জেনারালাইজ করে ফেলাটা আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে।

বিস্তারিত»

এমন একটা সময় ছিল

এমন একটা সময় ছিল

এমন একটা সময় ছিল – মায়াবী রাত নিঝুম ছিল
তখন আকাশে ছিল তারা – চাঁদের আলোর ফোয়ারা।
তোমার হাতে এই হাত ছিল – হৃদয়ে গুন্জন চলছিলো
নীরবে এই মন নিয়েছিলে – কেন তা ফিরিয়ে দিলে?

চাঁদ আছে আকাশে
নীরবতা বাতাসে
সবকিছু আগের মতো
শুধু তুমি নেই আমার পাশে,
তোমার-আমার পথ আজ চলে গেছে
দূরে কোথাও সীমাহীন অজানায়।

বিস্তারিত»

কিভাবে কাউফি থুক্কু সেলফি তুলবেন

ব্যাটা ছেলে নিজের রুমের খাট কাটা শুরু করলে বাবা-মা যেমন সহজেই জেনে যায়, পুত্র বিবাহ করিতে ইচ্ছুক-ঠিক তেমনি আমরা সেলফি ছবি দেখলেই বুঝতে পারি ইহা সেলফি ছবি।
সেলফি ছবির ইতিহাস, নামকরণের যথার্থতা কিম্বা সেলফি- নন সেলফি ছবির পার্থক্যের ছক দিয়ে পাঠকের বিরক্তির উদ্রেক করিব নাহ।

নানান কারন থাকতে পারে, নানান মত থাকতে পারে তবে সেলফি জ্বরের মূল কারন অন্যকে ছবি তুলে দেবার জন্য বিরক্ত না করে নিজেই নিজের ছবি তুলে নেয়া গেলো।

বিস্তারিত»