অনামিকা স্বেচ্ছায় দ্বিখন্ডিতা হয়ে যায়।
এক খন্ড দিয়ে সে কবিতা লেখায়,
আরেক খন্ড দিয়ে সে কবিতা লেখে।
এক খন্ড হয়ে যায় যাপিত জীবন,
অপরখন্ড থেকে যায় অশ্রুর কারণ।
ঢাকা
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
অনামিকা স্বেচ্ছায় দ্বিখন্ডিতা হয়ে যায়।
এক খন্ড দিয়ে সে কবিতা লেখায়,
আরেক খন্ড দিয়ে সে কবিতা লেখে।
এক খন্ড হয়ে যায় যাপিত জীবন,
অপরখন্ড থেকে যায় অশ্রুর কারণ।
ঢাকা
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
অথচ চুম্বন নামে কোন দেশ নেই
যেখানে পরিখাঘেরা দুর্গ
আর অনুগত সৈন্যদল নিয়ে
শত্রুঠোঁটের আক্রমণ রুখে দিয়ে
বিজয়নিশান ওড়াতে পারো পতপত,
শান্তির কপোত উড়িয়েও
সন্ধিপ্রস্তাব ছিঁড়ে ফেলতে পারো
কপট হেলায়
ছিলোই না অমন কোন দেশ,
নইলে এ অবেলায়
জনহীন করিডোরে
প্রতিরোধ নেই;
একাকী ঠোঁটে
প্রতিকারবিহীন
কেন মুছে চলো
লালিমার একগুচ্ছ রেশ!
[ বেসামরিক নন ক্যাডার গেজেটেড কর্মকর্তাদের প্রতি নিবেদিত ]
সোয়া যুগ,একই আসন
না ক্ষত্রিয়, নয় ব্রাহ্মণ
গ্রহের ফেরে
কর্ম দোষে
ইঁদুরকপালে হরিজন।
বিস্তারিত»“ছেড়ে যাবো” বললেই যদি ছেড়ে যাওয়া যেতো,
“সরে যাবো” বললেই যদি সরে যাওয়া যেতো,
“ভুলে যাবো” বললেই যদি ভুলে যাওয়া যেতো –
তুমি তাহলে কবেই তো
সব ছেড়েছুড়ে
দূরে সরে গিয়ে
সব ভুলে গিয়ে
মুক্ত বিহঙ্গের মত ডানা ঝাপটে বেড়াতে সারাটা আকাশ জুড়ে………
“ধরে রাখবো” বললেই যদি ধরে রাখা যেতো,
“পাশে থাকবো” বললেই যদি পাশে থাকা যেতো,
ছিটিয়ে ছাই ইচ্ছে মত
মস্ত নীলাভ গম্বুজে
রঙ হারিয়ে ঝরলো কত
করতে সবুজ অম্বু যে।
সূত্র-http://allpoetry.com/poem/12248049-Sprinkle-of-ashes-by-Tito-Mostafiz
বিস্তারিত»
গতমাসে কাতারের রাজধানী দোহায় এসেছি, সপরিবারে।
সিসিবি’র সকলকে দাওয়াত দিয়ে রাখলাম।
স্বাচ্ছন্দ্যে থাকা+খাওয়া সহ সামান্য ঘোরাঘুরির আয়োজনও করা যাবে 🙂
(ব্লগে রাজনীতি ট্যাগ যোগ করে দিলাম। কারণ, আমাদের বাসায় বেড়াতে আসলে আড্ডা হবে। আর সেই আড্ডায় রাজনীতিও থাকবে, থাকবেই। রাজনীতি ছাড়া বাঙালির আড্ডা হয় নাকি?)
বিস্তারিত»ইয়ুনিভার্সিটির পূব পাশে “টেক গেটো” বা বস্তি, সেখানে রাজ্যের পুরোনো জরাজীর্ন বাড়িঘর আর এপার্টমেন্ট। আসার পরপরই সাবধান করে দেয়া হয়েছিল যেন শহরের ওদিকটায় বেশি একটা না যাই। ওটা অপরাধ প্রবন এলাকা। ছিনতাই রাহাজানি খুন সবই চলে। আর আছে ড্রাগস- কতগুলো বাড়ী তো রীতিমত “ক্র্যাক হাউস” হিসাবে পরিচিত। এই মহল্লায় থাকে যত নিম্ন আয়ের লোকজন, বেশির ভাগই কালো আর হিস্পানিক। আর থাকে যত বিদেশী ছাত্রছাত্রী, যার মধ্যে ভারতীয় ও চীনেরাই বেশি।
বিস্তারিত»
ইসলামের স্বর্ণযুগ – পর্ব ৩
———- ড. রমিত আজাদ
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
অতি প্রাচীন কালে মানুষের ধর্ম কি ছিলো? তারা কি একেশ্বরবাদী ছিলেন না পলিথেইস্ট ছিলেন? যদি একেশ্বরবাদী থেকে থাকেন তা হলে পলিথেইজম শুরু হলো কবে থেকে? আবার যদি পলিথেইস্ট থেকে থাকে তাহলে একেশ্বরবাদী হলেন কবে থেকে? এসব প্রশ্ন মানব মনে জেগে ওঠা স্বাভাবিক। কিন্তু এসব প্রশ্নের জবাব পেতে হলে তো ইতিহাস পড়তে হবে।
বিস্তারিত»আ বিউটিফুল মাইন্ড মুভিটা কতবার যে দেখেছি! নোবেল বিজয়ী গনিতজ্ঞ জন ন্যাশের জীবন অবলম্বনে বানানো এই মুভিটি আমার অল টাইম ফেভারিট। এখনো কানে বাজে এলিশিয়া (মিসেস ন্যাশ) বলছেন, গড মাস্ট বি আ পেইন্টার। হোয়াই এলস উড উই হ্যাভ সো ম্যানি কালারস?
নোবেল পাওয়ার বহু আগে থেকেই জন ন্যাশ প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রিয়মুখ ছিলেন। অন্তর্মুখী স্বভাবের কারণে তিনি যেচে পড়ে কারো সাথে কথা বলতেন না বটে,
বিস্তারিত»
ইসলামের স্বর্ণযুগ – পর্ব ২
———- ড. রমিত আজাদ
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
গত পর্বে আলোচনা করেছিলাম, ৫৭০ খ্রীষ্টাব্দের আগে ও পরের কিছু ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট। এর মধ্যে ছিলো পলিথেইস্ট গ্রীক ও রোমানদের যুগ, রোম সম্রাজ্যের উত্থান-পতন, ইউরোপে একেশ্বরবাদী খ্রীষ্টধর্মের উদ্ভব ও প্রসার, রোম সাম্রাজ্যের দ্বিভাগ, প্রথম জাস্টিনিয়ানের সংস্কার ও জাস্টিনিয়ান কোড, পোপ গ্রেগরীর সংস্কার, ৫৭০ খ্রীষ্টাব্দে পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে যে সকল পরিবর্তন ঘটেছিলো,
বিস্তারিত»কলেজ ডাইনিং হলে নিয়মিতই আমাদের বেশ কিছু অখাদ্য পরিবেশন করা হত। খোয়া ঝামা পিঁয়াজু, দাঁতের চিহ্ন রেখে আসা বিস্কুট,মাথা ধরা কেক,খাজা,গজাসহ নানান কিসিমের অখাদ্য। সেই সঙ্গে লাঞ্চ বা ডিনারের সবজি। তার মধ্যে বিখ্যাত ছিল বিমান রায় বাজি! সিলেটি বংশোদ্ভুত এই তুখোড় পরিসংখ্যানবিদ একদা আমাদের মেস ওআইসি নিযুক্ত হলেন। তারপর ডিনারে ডাইনিং হলে ঢুকতেই তাকে দেখতাম অদ্ভুত ম্যাচিং এর জামাকাপড় গায়ে একেবারে মাঝবরাবর দন্ডায়মান,যাকে বলে রেডি ফর টেক অফ।
বিস্তারিত»তাজমহল
সদা সুন্দর নহ নহ রমনীয় মোহন
নহ স্নেহাস্রিত জননীর অমল মন।
শ্বেত মর্মর মহলে শুয়ে নুরজাহান
মৃত প্রাণহীনে দাপটের কি বিধান?
কেহ বলে সমৃতিসৌধ প্রেমের গবর্
বঞ্চিত ঘাম স্রোতে মানবতা খবর্।
সম্রাট শাসে পরাক্রমে ভারত বষর্
নিন্দিত নিছক উন্মাদনা প্রীত হষর্।
কেহ বলে প্রেম কেহ বা মাগে গর্ব
কে দেখে সহস্র বলির নৃশংস পবর্।
আজ বৃহষ্পতিবার। মন ফুরফুরে, অফিসের জন্যে রেডি হতেহতে ফেসবুকে উকি দিয়ে দেখি আজ এক বিখ্যাত মানুষের জন্মদিন। তাঁর কীর্তি নিয়ে গবেষণা (এত ভারী শব্দলিখতে চাইনি।)করতে গিয়ে দেখি স্যার আমাদের আমাদের মেডিকেল অফিসার ছিলেন, কলেজে আমার জন্মের আগে। হ্যাপি বার্থ ডে স্যার, এই লেখাটি আপনার জন্যেঃ
———————————————————————————
উনিশ শ’ একাত্তর ১৮
২৬ তারিখ সকালে রেডিও অন করে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল আখতারের।
বিস্তারিত»মীরজাফর
বল তুই কোথায় থাকিস
ছুচো তুই ইতর খবিস
এখনো গেল না মোনাফেকি,
কুকুর বিড়াল না হায়েনা তুই
শুয়োর! কত হুংলাবি ভুঁই
কামড়াবি রাতের চামচিকি ।
এতটা ঘৃনা আছি পুষে
দেখা হলে দেব কষে
পাছায় এমন একটা লাথি,
ছিটকে যাবি দুরে সরে
থাকবি মুখ থুবরে পড়ে
হাতে নিয়ে হারিকেন বাতি ।
বাতাসের পিঠে লাফিয়ে উঠে মুক্ত পাখি,
ডুব দিয়ে যায় নীচের দিকে যেথায় এসে
শেষ হয়ে যায় স্রোতের নাচন, আর তখন
পাখনা মেলায় কমলা রঙের রোদ্দুরে,
দুঃসাহসে আকাশটাকেই দাবী করে।
কিন্তু সরু খাঁচায় বন্দী আছে যে পাখিটা,
সে হেঁটে বেড়ায় চুপি চুপি। ক্রোধের বেড়া
পার হয়ে তার দৃষ্টি কদাচ বাইরে বেরোয়।
তার ডানা জোড়া এঁটে দেয়া, পা দুটোও
বাঁধা থাকায়,