অথচ চুম্বন নামে কোন দেশ নেই
যেখানে পরিখাঘেরা দুর্গ
আর অনুগত সৈন্যদল নিয়ে
শত্রুঠোঁটের আক্রমণ রুখে দিয়ে
বিজয়নিশান ওড়াতে পারো পতপত,
শান্তির কপোত উড়িয়েও
সন্ধিপ্রস্তাব ছিঁড়ে ফেলতে পারো
কপট হেলায়
ছিলোই না অমন কোন দেশ,
নইলে এ অবেলায়
জনহীন করিডোরে
প্রতিরোধ নেই;
একাকী ঠোঁটে
প্রতিকারবিহীন
কেন মুছে চলো
লালিমার একগুচ্ছ রেশ!
অসাধারণ কবিতা, আর শিরোনামটাও দৃষ্টিকাড়া।
"নইলে এ অবেলায়
জনহীন করিডোরে
প্রতিরোধ নেই;" - কি চমৎকার করে বললে কথাগুলো তুমি!
মন স্পর্শ করা কবিতা।
🙂 🙂
অশেষ ধন্যবাদ খায়রুল ভাই!
এর চাইতে ভালভাবে সার্ধশতক পূর্ণ হতে পারত না। দেড়শ কোটি অভিনন্দন 🙂
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
এই যা! দেড়শ হয়ে গেল নাকি? বস, লক্ষ্য করিনি। 🙂
ধন্যবাদ অনেক, মোস্তাফিজ ভাই।
🙂 🙂
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
🙂 🙂 🙂 🙂
কবিতার কথা থাক। আমি বরং চুমুটুমুর গল্পই বলি! 😛
শ্যানেলের সুগন্ধি আর বিউটি প্রডাক্টের কথা কে না জানেন। পশ্চিমের মেয়েদের কাছে শ্যানেলের এল্যুর, কোকো অথবা চ্যান্সের সুরভি নেশা ছড়ায় নিয়তই। যাঁর হাত ধরে শ্যানেল নাম্বার ফাইভ পৃথিবীর মুখ দেখে তাঁর নাম হলো কোকো শ্যানেল। কোকো শ্যানেলকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, Where should one use perfume? তিনি ঝটিতি উত্তর দিয়েছিলেন, Wherever one wants to be kissed!
চুম্বন নিয়ে যাঁর উক্তি না উল্লেখ করলেই নয় তিনি হলেন মোঁপাসা। তাঁর লেখা ছোট গল্প আজো বিশ্ব সাহিত্যে আলোচিত হয়। আমরা মোঁপাসার দ্য নেকলেস গল্পটি পড়েছিলাম ইলেভেনে। এটি আমাদের পাঠ্যতালিকায় ছিল। পরবর্তীকালে আমেরিকায় ব্রডওয়েতে নেকলেস দেখে কী যে ভাল লেগেছিল! মোঁপাসার আ ওয়াইফস কনফেসনে গল্পের মূল চরিত্র সেই লিটল ওল্ড লেডি বলছেন, A legal kiss is never as good as a stolen one! মনে পড়ে?
আমি তো ভাবলাম তোমার নিজের কাহানি শুনাবা,
তা না কিছু কোটেশন দিয়ে দায় শেষ
মৌবনে চুম্বনে
উছলিত যৌবনে
কী যে সুধা কেউ জানে 😛 😛
শানে নজুল?
কবিতাটা ফেবুতে পড়েই পুলকিত হয়েছি।
কিন্তু যা বলবার ছিল তা ওখানে বলি নাই।
হয়তো জানতামই যে এখানে দেখা পাবো, তখন বলবো যা বলার সেটা।
তোমার এই কবিতাটা পড়ার সময় একটা গা শিরিশির করা অনুভূতি হয়েছে, জানো?
আর মনে পড়ে গেছে কিছু কিছু অসাধারন চুম্বন স্মৃতি।
যখনকার বা যত আগের স্মৃতিই হোক না কেন, এক্কেবারে টাটকা হয়ে ফিরে এসেছে তা -
সেই ঠোঁট মোছাটা পর্যন্ত.........
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
😀 😀
আমি ভাবলাম আপনার চুমুগদ্যের পর একটা পদ্য দেই।
আপনার মন্তব্যে আপ্লুত, চুমুর কবিতাপাঠে চুমুর পুলক পেলেন -সোজা ব্যাপার?
কল্পনার ঘোড়া যখন,
ছুটুক না যে দিকে মন চায়,
অথবা যা তে সে খুশি...
এই কবিতা তো একটা উপলক্ষ তার জন্য,
তাই না?
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
কপট হেলায়
লালিমার রেশটুকু
আঁধারে মিলায়
সন্ধিপ্রস্তাব থাকে
ঝুলে অবহেলায় (সম্পাদিত)
:boss: :boss: :boss:
লুৎফুল ভাই, অনেকদিন আসিনি। এখন সবাইকে দেখে উৎসব উৎসব লাগছে।
আর আপনার শৈল্পিক মন্তব্য! আ হা
সালাম ভাইয়া। আপনাকে অনলাইনে দেখে আপনার পোস্টে ঢুকলাম আপনার সাথে বাকচিত করা যাবে ভেবে।
কবিতাটা বেশ ভালো লাগলো। আপনার সিসিবিতে একটা কবিতা ছিলো, যেটাকে আপনি ওপর নিচ দুদিক থেকে পড়তে বলেছিলেন দুতি আলাদা কবিতার জন্য। সেই থেকে আপনার যে কোন কবিতাই আমি উপর নিচ দুদিক থেকে পরি। এটার ক্ষেত্রেও তাই হলো। তবে এবারে উপর নিচ করেও একই ভাব পেলাম যেন।
অফটপিক: কেমন আছেন ভাইয়া? আপনার উপস্থিতি কিংবা আপনার সাথে ইন্টারএ্যাকশন কোন কারণে আগার কাছে কুব প্রেরণাদায়ী।
হেইইইইইইই ... ভালো আছি। তোমার দেখা নেই কেন বহুদিন?
অনেক ভাল্লাগলো তোমার মন্তব্যে। মিস করি তোমাকে।
পড়াশোনার চাপ কমলো?
পড়াশোনার চাপ, জীবনের চাপ আর ব্যাক্তিগত অবসাদগ্রস্ততা (বিষাদগ্রস্ততা কেটে যাওয়ার পরে নতুন সংযোজন) সব মিলিয়ে ব্লগ ফেবুতে সক্রিয় উপস্থিতি কমিয়ে দিয়েছি। অনেক সময় অনেক কথা লিখতে মনে চাইলে একবার বলে গিলে ফেলি (বিতর্ক বা কুতর্ক বিষয়ক)। তবে আমি নিজেও মিস করি লেখালেখি। ভাবতেসি সবকিছু পাশে সরিয়ে শুধু ডায়েরি নীড়পাতা টাইপ লেখাই লিখব। কিন্তু লিখতে চাইবার আগেই আশেপাশে এমন সব ঘটনা দেখি তাতে চুপ করে এড়িয়ে যাওয়া যায় কিন্তু সেই সময়ে ঘাসফুল নিয়ে লিখতে নিজেকে অপরাধী লাগে।
অতঃপর, টুকটাক লিখবার ইচ্ছা ইদানিং জাগতেসে মনে।
এসো প্লিজ। তোমার গল্পের ঝাঁপি নিয়ে এসো
অসাধারন চুমো কবিতা। ঠিকই বলছেন ভাই।
🙂 🙂
কাল গভীর চোখের পাতায়
খেলা করে তোর দুষ্টু হাসি
গোলাপী ঠোটের মিষ্টি আভায়
সাধ জাগে ঠোট রাংগিয়ে আসি।
বিপজ্জনক সিগন্যাল দেখে
সামনে এগোতে দ্বিধায় পড়ি
উথাল পাথাল চিন্তা করে
আনলাম কিনে সবুজ শাড়ি।
তারপর..............
মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়
আড়ালে তার সূর্য হাসে
সবুজ শ্যামার লাল ঠোটখানি
ছুয়ে দেব ভালবাসার দিবসে
এইই ছেলে! তুমি কই? কই থাকো? দেখা নাই কেন?
কী অদ্ভুত একটা পদ্য দিলা রে ভাই! দুর্দান্ত।
নুপুরদা, আমি এখন কংগোতে, মিশনে আছি। শেষ কিছুদিন পার করছি। আমার ক্যাম্পের নেটস্পীড খুব ভালনা। তাই নিয়মিত আসতে পারি না। ১৫০ তম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন।
আচ্ছা। সাবধানে থেকো, সুস্থ থেকো। অনেক শুভকামনা। তোমাকে মিস করি।
অনবদ্য, বরাবরের মতই।
ধন্যবাদ রেশাদ! অনেকদিন দেখা নেই যে?