আসলে পরে সহজেতে
পালায় কিছু যাতনা
জবরদস্তি করলে ভায়া
বাড়ে শুধু আবর্জনা
★
★
★
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল বলে
শুনো হে মানুষ ভাই
যা ভাবছো তা নয়
ভনিতা কি বুঝ নাই?
[ সম্ভাব্য রেসপন্সসহ উত্তর শীঘ্রই যোগ করা হবে ]
বিস্তারিত»
আসলে পরে সহজেতে
পালায় কিছু যাতনা
জবরদস্তি করলে ভায়া
বাড়ে শুধু আবর্জনা
★
★
★
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল বলে
শুনো হে মানুষ ভাই
যা ভাবছো তা নয়
ভনিতা কি বুঝ নাই?
[ সম্ভাব্য রেসপন্সসহ উত্তর শীঘ্রই যোগ করা হবে ]
বিস্তারিত»
-‘সব জিনিসেরই ভাল-মন্দ দুটিই আছে!’
দার্শনিক পর্যায়ের এই কথা যে কোন বড় মানুষের মুখে মানায়, তবে ক্লাস থ্রি’তে পড়া ছেলের মুখে শুনলে তা একটু কানে লাগে। অবশ্য শ্রোতা যদি কোন অশিক্ষিত রাখাল হয় সেক্ষেত্রে সে অবাক বা বিরক্ত কোনটাই হবে না। কোন কিছু না বুঝেই গম্ভীরভাবে মাথা নাড়বে।
ছোটনের কথা শুনে মন্টুও কিছু না বুঝে মাথা নাড়ল।
ওর মাথা নাড়া দেখে ছোটন যেন আরেকটু উৎসাহ পেল।
বিস্তারিত»লাল টি শার্টে
হাওয়ায় উড়িয়ে চুল
উদ্দাম গানে তেতে
শ্বেত মেঘ আর
নীল রোদ্দুর
উদযাপন
করবে বলে
পাহাড়ী পথ
ঘুরে ঘুরে
প্রেমের ভেতরে
নেমে
যেতে
যেতে
টের কি পাচ্ছো
স্টিয়ারিং হাতে
কনভার্টিবল নয়
ঢালের দিকে
গড়িয়ে
চলা
এক
পাথরই চালাচ্ছো?
কেন গো বাজাও
ওবায়েদুল্লাহ ওয়াহেদী
বাঁশের বাশীতে সুর কেন গো বাজাও হে
আমি যে মরমে মরি
চাঁদের হাসিতে জোছনা কেন যে ঝরাও হে
ঘরে যে থাকিতে না রি।
হিয়া কাঁদে যাতনায় চাতকী পরান নিরবে চেয়ে
তারা ফোটে সীমানায় আকাশে বিধুর গীত গেয়ে
যায় গো পরান বুঝি আজ আর সহিতে না রি
অহন মরনে অন্তর জরজর ওহে দোষন আমারি।
বিস্তারিত»
ইসলামের স্বর্ণযুগ – পর্ব ৪
————– ড. রমিত আজাদ
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
গত পর্বে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ-জাতির প্রাচীন ধর্মবিশ্বাস ও পলিথেইজম-এর কিছু বিশ্লেষণ করেছিলাম। এই পর্বে মনোথেইজমের উদ্ভব ও বিকাশ সম্পর্কে এবং মূর্তিপূজা ও মনোথেইজমের বিরোধিতা যেই মহামানবরা করেছিলেন তাদের নিয়ে আলোচনা করা হবে।
গত পর্বে পলিথেইজম-এর কিছু ত্রুটি উল্লেখ করেছিলাম। যেমন,
পলিথেইজম পৃথিবীকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করে,

ইসলামের স্বর্ণযুগ – পর্ব ৫
ড. রমিত আজাদ
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
গত পর্বে আলোচনা করেছিলাম পলিথেইজম ও পৌত্তলিকতার বিরুদ্ধে প্রথম বিদ্রোহ ঘোষণাকারী একেশ্বরবাদী হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর জীবন ও কর্মের উপর। আজকের পর্বে আলোচনা করবো একেশ্বরবাদী পরবর্তি মহামানবের কথা।
উনার নাম জরথুস্ত্র। উনার জীবনকালের সঠিক সময় জানা যায়না। কোন কোন সূত্রমতে উনার জীবনকাল ছিলো খ্রীষ্টপূর্ব ১৮০০ সালে, আবার কোন কোন সূত্রমতে উনার জীবনকাল ছিলো খ্রীষ্টপূর্ব ১২০০ সালে।
বিস্তারিত»গতকাল আমি আমার ছেলেকে নিয়ে লাইব্রেরি তে গল্পের বই কিনতে গিয়েছিলাম……
ছেলে একটার পর একটা গল্পের বই সিলেক্ট করে মোটামুটি একটা স্তুপ করে ফেলল এবং দোকানদারকেও হয়রান করে ফেলল বই খুঁজে বের করাতে করাতে …
আমি পাশ থেকে দাড়িয়ে দেখছিলাম পুরো সময়টা … ।
পুরোটা লাইব্রেরি কেবলই পাঠ্য পুস্তকে ভরা……তার আবার বেশির ভাগটাই বিভিন্ন প্রকাশনীর গাইড বই।
গল্পের বই খুব কম……
প্রতিবেশী গ্রেস পাওয়ারসের বাড়িতে ডিনার শেষে পোর্সেলিনের রেকাবীতে যে মিষ্টান্নটি এলো তার নাম সেক্স ইন আ প্যান!
হোয়াট? এটি কি তোমার দেয়া নাম নাকি, গ্রেস?
আমরা পূর্বের রক্ষণশীল মানুষ; আমাদের খাবারদাবারে এখনো পরিবার পরিজনবর্গ আসেন বটে; কিন্তু সেক্স টেক্স নৈব নৈব চ! মামুর হালিম, বউ খুদ, বড় বাপের পোলায় খায় এসব নাম চলতে পারে কিন্তু ডেভিলড এগ, হাশ পাপি, ডাচ বেবি প্যান কেক,
বিস্তারিত»~ চাই খুব অথচ যাই না ~
জীবনের ট্রেনটাকে ধরি, ছুঁই, চড়ি না।
চড়লেই যদি সে টেনে নেয় কোনো গন্তব্যে !
যাওয়ার শখটাই এতো বেশী
যাত্রা শেষ হোক কিছুতেই চাই না।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫
~ এমনতরো নীল নয় স্বপ্নীল ~
জীবন এমনতরো কেন হয় !
যাপনের ছাই চাপা তূষ
জ্বলে জ্বলে কেন শুধু এঁকে যায় ক্ষয় !
খুব ছোটোবেলায় যখন বাসার সবাই মিলে বাংলা সিনেমা দেখা একটা নিখাদ বিনোদন ছিলো। সেই রকম একটা সময়ে কোনো এক সিনেমায় দেখেছিলাম কমেডি ক্যারেকটারটি (খুব সম্ভবত খান জয়নুল) রান্নার বই দেখে রান্না করছে। কিন্তু মাঝে কিঞ্চিত বিঘ্ন ঘটায় বইটির পাতা উলটে যায়। তারপর মাছ রান্নায় দুধ, চিনি, এমন সব উপকরনের নাম পাঠ করে তার সবই দিতে থাকে সে রান্নার হাঁড়িতে। হল ভর্তি মানুষের হাসিতে দম আঁটকে মরার দশা।
বিস্তারিত»বুনো মেঘ উড়ে যায় পাহাড়ের আড়ালে
দুর্নাম বেড়ে যায় লুকোচুরি চাঁদনীর
মশারীর খাঁচা খুলে দরোজায় দাড়ালে
তন্দ্রায় দুই চোখ বুঁজে যেন আধ নীড়।
শেষ রাতে ভাঙে ঘুম, চাঁপাফুল উঠোনে
কার্পেট দুর্বা ও ঘাসদল মাড়িয়ে
ধীর পায়ে হেটে হেটে শিউলিকে মুঠো নেয়
তারপর পাহাড়ের প্রান্তে দাঁড়িয়ে–
চাঁদ ডাকে আয় আয়, অদ্ভুত উজ্জ্বল
এ্যালুমিনিয়াম মাখা চমকিত ধুধু মাঠ
যতদূর চোখ যায় থৈ থৈ ভরা জল
কাপ্তাই কোলে সেই স্মৃতিময় বুড়িঘাট!
আগে তো আবৃত্তিটা শুনুন, তারপরেই না হয় পিছনের গল্পটা শোনাবো…
এবার তাহলে এই আবৃত্তির পিছনের গল্পটা শুনাই…
এক স্নেহাষ্পদ ফেবু বন্ধুর অনুগল্পধর্মি একটা অসাধারন স্ট্যাটাস দেখলাম দিন দুই আগে।
দ্বিতীয় বার মনে মনে তা পড়ার সময় কেমন যেন একটা ছন্দ ছন্দ ম ম গন্ধ পাচ্ছিলাম। আর সেই গন্ধের টানেই সশব্দে তা পড়া শুরু করলাম, তৃতীয়বারে এসে।
এবার বুঝলাম,
বিস্তারিত»ডর্ম ১০ এর ফোর্থ প্লেস। তখনকার সময়ের পুরো আপস্টোর এর সবচেয়ে ভীতিকর প্লেস। প্রতি আফটার লাঞ্চ প্রায় একঘণ্টা ধরে “লুক দেয়ার সাইড” হয়ে থাকা, আর তারপর মাথা ঘোরাবার সুযোগ পেলেই দেখি সামনে যমদূতের মত দাঁড়িয়ে থাকা সিনিয়রদের রক্তবর্ণ চোখের রক্তহিম করা চাহনি। বুঝতে বাকি থাকেনা পরের পর্বটুকু।
তবে আর যাই হোক ঘড়ির কাঁটাটা ৩টা ১৫ এর ঘর স্পর্শ করতেই মুক্তি মিলতো।
বিস্তারিত»এমসিসিতে রোজাঃ
এমসিসিতে প্রথম রোজাটা পেয়েছিলাম মাঘের শীতে। যেদিন আকাশে প্রথম রোজার বাঁকা চাঁদটি ওঠার কথা, আমরা সবাই সেদিন হাউসের ছাদে উঠেছিলাম তাকে স্বাগত জানাতে, আর আশ্বস্ত হতে। কিন্তু আমরা তার দেখা পাইনি। পরে রাতে খবরে শুনেছিলাম রাওয়ালপিন্ডির কোথাও চাঁদ দেখা গেছে, তাই পরদিন থেকে রোজা শুরু, অর্থাৎ ঐ রাতেরই শেষরাত থেকে সেহেরী খেতে হবে। কলেজে যাবার আগেও বাসায় রোযার মাসে রোযা রাখতাম, তবে তখনো সম্ভবতঃ পুরো মাসব্যাপী রোযা রাখা হয়নি।