খোলাচিঠি

প্রিয় ভাইবোনেরা
সালাম নিবেন। আমাদের সবার প্রিয় এই সাইটের উন্নতিকল্পে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে কিছু মাশোয়ারা দিলাম। যে কেউ নাক গলাতে পারেন, নিশ্চিন্তে।

প্রথমত একটা কথা না বললে চলেই না, তা হলো আমি কারো ‘চমত্কার’ লেখাতেও ‘উত্সাহ’ দিতে পারছিনা, কারণ আমি “খন্ড ত” টাইপ করতে পারিনা। আমার জানামতে আপনারা যতবার “খন্ড ত” লিখতে গেছেন, বেচারা একটা বক্স বা আয়তক্ষেত্র শো করে,

বিস্তারিত»

কামাল ভাইঃ যাকে যায়না ভোলা

৩১ তম ব্যাচের কামাল ভাই আমার খুব প্রিয় একজন সিনিয়র। উনার দুটো খুব বিখ্যাত উক্তি তুলে দিচ্ছিঃ

১। ব্লাডি মাসরুফ, তুমি আমার সামনে ফল্ট কর!জান ক্যাডেট কলেজের বাইরে থাকলে আমার তোমার বয়েসি ছেলে থাকত??

(ডাইনিং হলে মিল্ক টাইমে লুকিয়ে আরেক সহপাঠির কাছ থেকে খাবার নিতে গিয়ে ধরা খাওয়ার পর)

বিস্তারিত»

অনুপস্থিত একটি মাসের দিনলিপি

অনেক দিন পরে এখানে কিছু লিখছি। আমি আমার জায়গা শিফট করেছি। নতুন জায়গায় আমাকে উঠতে দিবে এপ্রিল এর ১ তারিখ আর আমাকে আমার আগের জায়গা ছাড়তে হয়েছে মার্চের ২০ তারিখ। মাঝের ১০ টা দিন উদ্বাস্তু সেজে এখানে ওখানে ঘুরে বেড়িয়েছিলাম। এক জায়গায় আস্তানা গেড়েছিলাম সেখানের ভাইয়া আবার নিজেই ওই বাসায় নতুন এসেছে বলে বাসায় নেট নেই। এমন একটা সময়ে আমি নেট থেকে দূরে গেলাম যখন আমাদের এই সিসিবি টা জম্পেশ জমে উঠেছিল।

বিস্তারিত»

প্রিন্সিপাল কড়চা

আমাদের ক্যাডেট লাইফ এ (১৯৮৬-৯২) আমরা প্রিন্সিপাল পেয়েছি ৩ জন। তিন জনই সিভিলিয়ান। ক্যাডেট জীবনের শুরুতে আমরা ক্লাস সেভেন এ পেয়েছি মোফাজ্জল করিম স্যারকে। তিনি ছিলেন বরিশাল ক্যাডেট কলেজের প্রকল্প পরিচালক এবং অধ্যক্ষ। আমাদের সমকালীন বরিশাল ক্যাডেটের সবচেয়ে জাঁদরেল প্রিন্সিপাল ছিলেন মোফাজ্জল স্যার। তাঁর ভয়ে বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খাওয়ার মত অবস্থা। সম্ভবত তিনি ছিলেন ক্যাডেট কলেজের প্রবীন শিক্ষকদের একজন। ফৌজদারহাট ক্যাডেটের শিক্ষক থাকাকালীন নাসিম (সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল নাসিম) ছিলেন তাঁর ছাত্র।

বিস্তারিত»

বাংলাদেশ-পাকিস্তান খেলা নিয়ে…

খেলার লেখা দেখে মনে পরে গেম ১৯৯৯ এর বিশ্বকাপ এর কথা। সেই ঐতিহাসিক বাংলাদেশ পাকিস্তান এর খেলার কথা।

তখন চলছিল আইসিসিএফএম এর প্রাকটিস। যেদিন খেলা সেদিন পুরা কলেজ কে গেমস অফ করা হল। কিন্তু আমাদের মাঠে যেতে হবে। কি মুস্কিল। মাঠে প্রাকটিস করছি আর হউস থেকে চিৎকার শুনছি। মেজাজ টা যে কি গরম লাগতেছিল বলার মত না। কিসের প্রাকটিস। মন তো খেলাতে। যাক তাও ভাল ছিল যে পাকিস্তান আগে ব্যাটিং করেছিল।

বিস্তারিত»

পরিসংখ্যান…(হিট কাউন্ট)

ওয়ার্ড প্রেসে ব্লগের নীচে হিট কাউন্টার নেই। তাই একটু কায়িক করে সবার জন্য এইখানে দিলে দিলাম। বলেন বিসমিল্লাহ…

বিস্তারিত»

পুরোনা কিন্তু সোনালি স্মৃতি(পর্ব ২)

মনে পড়ে যায় আমাদের একনায়ক ফর্ম লীডার রনির কথা।ও যে তিন মাস ফর্ম লীডার ছিল একনায়কতন্ত্র চালিয়েছিল আমাদের ওপর।আরো মনে পড়ে আরিফ কিংবা খালেক এর জ্ঞানী কথা,আসিফ এর না বুঝেই হাসি,সাগর এর মাহিন ম্যাডামের প্রতি দূর্বলতা,অনিক এর নিজের জোকস এ নিজেই হাসা।মনে আছে একবার ক্লাস সেভেন এ রাইস স্যার ছিলেন আমাদের ফর্ম মাস্টার। এক দিন সাগরকে ধরে কি মারটাই না দিলেন।ওর ফল্ট ছিল ও মারুফকে জড়িয়ে ধরেছিল।মনে পড়ে,

বিস্তারিত»

প্রসঙ্গ এডজুট্যান্টস

‘৯৭-এ যখন ঢুকি তখন কুমিল্লার এডজুটেন্ট ছিলেন মেজর মঈনুদ্দীন মাহমুদ। তাঁরই শাসনামলে আমরা নোভিসেস প্যারেড করি, অতঃপর ক্যাডেট হই। সে সময় অথরিটি বলতে কতো কী বুঝায় কিছুই জানতাম না। সেসব নিয়ে মাথা ঘামানোরও দরকার পড়েনি। যতদূর মনে হতো, এডজুটেন্ট খুব ভালো একজন মানুষ ছিলেন। মার্জিত, শুদ্ধভাষী।
এরপর পেলাম নতুন এডজুটেন্ট, প্রিন্সিপাল।১ দু’জনেই জাঁদরেল। ততোদিনে আমরাও বুঝে গেছি অথরিটির ভূমিকা কী। নাম শুনেছি রেড বুকের,

বিস্তারিত»

বুশ, কালাম, মনমোহন

ভাইজানেরা হয়তো গল্পটা শুনেছেন। বঙ্গানুবাদ করে এখানে দিয়ে দিলাম।

 প্রেসিডেন্ট বুশ ভারত সফরে এসেছেন।
ভারতের প্রেসিডেন্ট প্রখ্যাত বিজ্ঞানী এপিজে আব্দুল কালামের সাথে কথা বলছেন।
বুশঃ আপনি একজন বিজ্ঞানী, রাজনীতিবিদ নন। এতোবড়ো দেশের অতোকিছু কী করে চালান আপনি?
কালামঃ কারণ আমার আশেপাশে অসংখ্য বুদ্ধিমান লোকেদের নিয়ে আমি বাস করি।
বুশঃ তাঁরা কি আমার চেয়ে বুদ্ধিমান?
কালামঃ আপনি দেখতে পারুন,

বিস্তারিত»

খুল যা সিম সিম…

মোবাইলের সিম কিনতে গিয়ে বিপাকে পড়লাম। কলেজে নতুন ক্লাস সেভেন যতটা হাস্যকর, আমার মোবাইল অপারেটর সম্পর্কে জ্ঞান তারচেয়ে হাস্যকর। আমি ঠিকমত জানতামই না ডি-জুস কি জিনিস, পালসের কাহিনি কি। মানুষের পালস থাকে জানতাম কিন্তু এই সুবিধা যে মোবাইলেও চলে আসবে বুঝতে পারি নাই।

বিস্তারিত»

পুরোনো কিন্তু সোনালি স্মৃতি(পর্ব-১)

আমি এই ব্লগের একজন নীরব পাঠক।এখানে নতুন লেখা পড়ার জন্য প্রতিদিনই আসা হয়।

অনেক দিন ধরে পড়তে পড়তে হঠাৎ ইচ্ছা জাগলো কিছু লিখি।কি লিখবো খুঁজে পাচ্ছিলাম না।হঠাৎ খুঁজে পেলাম আমার পুরোনো একটা লেখা।এটা লিখেছিলাম কলেজ থেকে বের হবার দুই দিন আগের রাতের বেলা।পুরো লেখাটাকে দুই খন্ড করে আজকে প্রথম অংশটুকু দিলাম।

ঘড়ি বলছে এখন রাত বারোটা বেজে দশ মিনিট।এই চুপচাপ রাতে কোথাও একটা সুর বাজছে।বেদনার এবং বিদায়ের।বারবার যা মনে করিয়ে দিচ্ছে কলেজে আমাদের থাকবার দিন ফুরিয়ে এলো বলে।সত্যিই ভাবতে অনেক অবাক লাগে কেমন করে ছয় ছয়টা বছর পার করে দিলাম।সেই ক্লাস সেভেনে এসেছিলাম।কি সহজ সরল একেকটি মুখ।কত হাসি,কত দুঃখের স্মৃতি।যাবার বেলায় একে একে সব কিছু মনে পড়ছে।

বিস্তারিত»

অসুখের দিনলিপি-

ঘাড়ের ব্যাথায় কাতর হয়ে দু’দিন ধরে বাসায় শুয়ে বসে দিন কাটাচ্ছি। একদিক দিয়ে ভালই হলো, অনেকদিন ছুটি নেয়া হচ্ছিলো না জগৎ-সংসার থেকে, মহামতি ঘাড়-ব্যথা আমাকে তাই বাধ্যতামূলক ছুটির ব্যবস্থা করে দিলো!
ছুটির পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে পুরো দমে ব্লগিং করে চলছি।

কলেজে অসুখ বিসুখ বাধিয়ে ফেলাটা দস্তুরমতন সুখকর ছিলো। বেশ কয়েকদিনের জন্যে পিটি-প্যারেড-গেমস থেকে মুক্তি, এর চেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে?
পক্স বাধিয়ে একবার এইরকম লম্বা আরামে ছিলাম,

বিস্তারিত»

একটি ঘোষণা

আমরা একটা এক্স-ক্যাডেট টি-শার্ট বানানোর পরিকল্পনা করেছি। ডিজাইন করেছে সামিয়া। সাদা রঙের হাফ হাতা… কলার সহ…ডিজাইনটা দিয়ে দিলাম। বাকী কথা কমেন্ট বক্সে…

বিস্তারিত»