ঘটনাঃ ১
স্থানঃ ক্লাস সেভেনের রুমক্লাস এইটের একজন সদ্য আসা ক্যাডেট কে
বিস্তারিত»ঘটনা হচ্ছে- না মানে, তেমন গুরুতর কিছু না- আমাদের ডোমেইন কেনা হয়ে গেছে!
প্রস্তাবনা অনুযায়ী www.cadetcollegeblog.com আপাতত এক বছরের জন্যে রেজিস্ট্রি করা হয়ে গেছে।
আমি এটাকে সাময়িকভাবে এই ওয়ার্ডপ্রেসের ঠিকানার রিডাইরেক্ট করে দিয়েছি। যদিও আমাদের হোস্টিং সার্ভার এখনো ঠিক হয় নি, তাতেও কোন সমস্যা নেই। আমরা ঠিক এই মুহুর্ত থেকেই এই ডোমেইনটি ব্যবহার করা শুরু করে দিতে পারি।
সুতরাং,
বিস্তারিত»“ক্যাডেটের অপর নাম সমস্যা”। আমার কথা না, এক স্যারের কথা।কমবেশি সবাই সমস্যায় পড়ে তবে ক্যাডেটদের সমস্যা শুধু এক ক্যাডেটই বুঝতে পারে। অনেক চিন্তা করে কিছু সমস্যা বের করলাম তার সমাধানগুলো সমস্যার নায়কদের কাছথেকে পাওয়া। তাই সমস্যাগুলোতে পড়লে ট্রাই করতে পারেন,হাজার হোক প্রেক্টিক্যালি সার্টিফাইড।
বিস্তারিত»আরও একটা part আমি লিখলাম……অন্য যে কেউ পরেরটুকু লিখে আমাকে বাঁচাতে
পারেন(মাথায় শুধু এটাই ঘুরতেছে…..)
কাধের ওপর দুই দাগ নিয়ে
সামনে কটা কেশ,
রুমক্রিকেট আর আড্ডা নিয়েই
যাচ্ছে জীবন বেশ।
ধারাবাহিক উপন্যাসটা তো খুব হিট করেছে। তাই এবার একটা ধারাবাহিক ছড়া………….. যে কেউ পরের টুকু লিখতে পারেন…..
ভরদুপুরে “একশ তিনে”..
চলছে সমাবেশ,
“এইট” শালাদের অত্যাচারে
জীবন তাদের শেষ।
মুমিতের সঙ্গে মাঝে-মধ্যে আমার কৃত্রিম ঝগড়া হত। কৃত্রিম ঝগড়ার ক্ষেত্রে বিষয় তেমন একটা গুরুত্ব পায় না। তাই আমাদের বিষয় ছিল একটা মেয়ে। ক্যাডেট কলেজে- গেমস টাইমে কিংবা ডিনার থেকে একাডেমিক ব্লকে আসার সময় আমরা তাকে নিয়ে আলোচনা করতাম। মুমিত তার বাচ্চা বাচ্চা হাসিটা নিয়ে আমাকে বলত-
– মহিব, এসব ছাড়। বুঝলি?
[এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
প্রথম পর্ব
গত পর্ব
নয়ঃ
( ৩০ বছর আগের কথা , তখনো এটা ক্যাডেট কলেজ হয়নি। খুব সুন্দর একটা ছিমছাম স্কুল)
স্কুলটার নাম খুব সুন্দর অংকুর।
তখন হলে থাকি। দুইটা টিউশানি করি। কপাল মন্দ, দুইজনই ছাত্র, ছাত্রী নাই।
আমার রুমমেট নতুন টিউশানিতে যায় কয়দিন হইলো। যাবার সময় দেখি পারফিউম মারে, শার্টে, গলায়, ঘাড়ে। আমাগো চোখ টনটন করে। আবার পড়ানো শেষে রুমে ফিরা গুন গুন গান গায়, কুছ কুছ হোতা হ্যায়…। আমাগো বুকে জ্বালাপোড়া!একদিন দেখি বালিশে হেলান দিয়া সিগারেট টানে। সাথে গুন গুন তো আছেই।
আমরা জিগাই, কি রে? নতুন টিউশানি কেমন?
((এই ব্লগে দেখতে দেখতে অনেক কিছুই লেখা হল। ছড়া কিংবা কবিতা এখনও নয়।কাজেই আমিই প্রথম শুরু করলাম। দ্যাখেন ক্যামন লাগে…))
কতই বা আর বয়স তখন নয় কিংবা দশে
বাবার সাথে দেখছি টিভি ড্রয়িং রুমে বসে
হচ্ছে তখন অনুষ্ঠান এক মেধাবী মুখ নিয়ে
দেখছে বাবা,দেখছি আমি অবাক দৃষ্টি দিয়ে।
[এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
<< গত পর্ব
পাঁচঃ
পরদিন সকাল আটটা নাগাদ একাডেমি ব্লকের সামনে সিআইডি’র গাড়ি এসে থামলো। খুনের একমাত্র পরোক্ষ উইটনেস আব্দুল গাফফারকেই প্রথমে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হল।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজের অনেকগুলো নিয়মিত খেলার মধ্যে কিন্তু ক্রিকেট নেই। আমরা সাধারাণত ফুটবল, বাস্কেটবল, ভলিবল খেলি প্রতিদিনের গেমস টাইমে। কিন্তু ক্রিকেট এর জনপ্রিয়তা কোন অংশেই এখানে কম নয়। আমরা কলেজে ঢুকেছিলাম ৯৬ এর বিশ্বকাপের পর। তখন থেকে বাংলাদেশে ফুটবল কে পিছনে ফেলে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়তির দিকে। আমরাও তা থেকে ব্যতিক্রম নই। তাই কলেজে গিয়ে সেটা নেই দেখে খুব নিরাশ হয়েছিলাম। কিন্তু ক্যাডেটদের প্রতিভার মুগ্ধ দর্শক আমরা কিছুদিনের মধ্যেই ক্রিকেট খেলার অনেক গুলা ভার্সন পেয়ে গেলাম।
বিস্তারিত»
কলেজের প্রথম দিন। সব গাইডরা আমাদের রিসিভ করতে আসছে। আমারতো মজা। তপু ভাইয়া এসে কপালে একটা আদর দিয়ে আমাকে রিসিভ করলো (পরে শুনেছি আমাদের এক ফ্রেন্ড এইটা দেখে নাকি খুব ভয় পাইছে.. ও ভাবছিলো সব গাইডরা বুঝি এভাবেই রিসিভ করবে..!!!!!)
যাই হোক, ভাইয়া রুমে নিয়ে আসলো ..ড্রেস পরালো..সমস্যা হলো ক্যাপ পরানোর সময় …কিছুতেই আমার মাথায় ক্যাপ লাগছে না..তো তপু ভাইয়া তখন বলতেছে সমস্যা নাই কালকেই ক্যাপ মাথায় লাগবে…
……
সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় সাদা পোষাক পড়া একজন মানুষ এলেন আমাদের রুমে।
– কেমন আছ সবাই?
আমরা সবাই দাঁড়িয়ে গেলাম। হিমেলই প্রথমে কথা বলল।
– জ্বী স্যার। ভালো।
সাদা পোষাক পড়া মানুষটা হেসে দিল।
– আমি স্যার না। আমাকে স্টাফ ডাকবা।
[[ ব্লগে কলেজের অনেক মজার মজার কথা আমরা সবাই লিখছি। আমাদের নতুন উদ্যোগ- সম্পূর্ণ কাল্পনিক কিছু ঘটনা নিয়ে সাজানো ক্যাডেট কলেজ। এই গল্প যে কেউ লিখতে পারো। আমি শুরু করলাম। পরবর্তী অংশ অন্য কেউ লিখবে। এভাবে চলতে থাকবে। নিয়মটা হল- পরবর্তী অংশ যে লিখবে- তাকে মন্তব্যে বলে দিতে হবে… ঘটনা কীরকম হবে তার কোন বাধ্যবাধকতা নাই।
তাইলে শুরু করা যাক…]]
একঃ
ঘটনার শুরু হল ঠিক বারোটা তেত্রিশ মিনিটে।
বিস্তারিত»প্রতিবার চুল কাটাতে গিয়ে যখন সেলুনের চেয়ারে বসি, হাসিমুখে প্রশ্ন শুনি, কিভাবে কাটাবেন? আমি তখন ভীষণ বিপদে পড়ে যাই।
আমি আলাভোলা মানুষ নই। যদিও রঙ চং পছন্দ করি না, শুধু খানিকটা পরিপাটী থাকি। তবে সেই পরিপাটীত্বের সিলেবাসে আমার চুল নেই। চুলের জন্যে এমনকি চিরুনিও একটা বিলাসিতা যেন আমার কাছে, গোসলের পরে দু হাতের দশটা আঙুল দিয়েই কাজ চলে যায়। আলাদা ভাবে কখনোই ভাবা হয় না তাই চুলের চেহারা বা নক্সা কেমন হবে।
বিস্তারিত»