আজ প্রথম আলোতে একটা কলাম পড়লাম জাফর ইকবাল এর। ওনার আর আনিসুল হকের কোন কলাম আসলেই আমি পড়ি। ভাল লাগে। আজকের টপিক পড়ে ওনার মত আমিও আঁতকে উঠলাম। সবাই গিয়ে দেখতে পারেন।
http://www.prothom-alo.com/mcat.news.details.php?nid=OTY2ODQ=&mid=Mw==
একজন আশরাফের কথা…
কিরে কি খবর? কেমন কাটলো ফার্স্ট টার্ম…
আর কইসনা…পাঙ্গা খাইতে খাইতে শেষ।
আরে মামু, বিএমএ তে গ্যাছো, পাঙ্গা খাবানা…এইটা কেমন কথা। তা খাইলি কেমন? 😉
আশরাফ এক্কেবারে প্রথমদিন থেকে বর্ণনা শুরু করে।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজ -২০৫০ (প্রথম কিস্তি)
[এই লেখাটা মাশরুফ কে উৎসর্গ করা। এই লেখার থিম ও আমাকে দিয়েছে। কেউ যদি এই লেখা চালাতে চাও আমার আপত্তি নাই। তবে কেউ নাই মনে হয় ঐরকম]
-“ক্যাডেট মাশরুফ আপনি প্লিজ হলুদ বক্সের ভিতরে এসে দাড়ান”
ঘড়ঘড়ে একঘেয়ে যান্ত্রিক গলা শুনেই মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল মাশরুফের। শালার বাসা থেকে কলেজে ঢুকার সময়ে এই চেকিংটা না হলেই কি নয়? নতুন ৯ এ উঠেছে ও।
অপলাপ
[একটু অফ টপিক। একটা কবিতা দিলাম সবার জন্য।]
বাতাসে পাতার শব্দ ।
দূরে কোথায় যেন কিসের কোলাহল,
আমি কান পেতে থাকি কিছু বুঝতে পারিনা।
আবার সব চুপচাপ, নিস্তব্ধ।
আমি কবি নই
তাই বাতাসে পাতার শব্দে গান খুঁজে নিতে পারিনা।
ঘুম
জয়পুরহাট ক্যাডেট কলেজের কাহিনী, আমার এক ছোট বোনের। তাদের কলেজে খুব মজা, ক্লাস টেন সিনিয়র মোস্ট ক্লাস এখন পর্যন্ত, তাই ওই ব্যাচ থেকেই প্রিফেক্ট হয়। এক বছর করে করে প্রিফেক্ট শীপ, ক্লাস টুয়েলভ এ উঠে ফাইনাল টা দিবে।
এই বছর আমার বোনটা ডাইনিং হল প্রিফেক্ট। এক ফেয়ারওয়েল ডিনারে স্যার বক্তৃতা দিচ্ছে, সে হঠাৎ খেয়াল করলো বক্তৃতার কিছু কিছু অংশ যেন উড়ে উড়ে যাচ্ছে।
বিস্তারিত»কথোপকথন
(দুই ক্যাডেট এর দেখা হলে বিভিন্ন সময়ে কি রকম কথা হয় তার একটা চিত্র তুলে ধরতে চেষ্টা করেছি)
ভর্তি পরীক্ষার আগে
-কি অবস্থা কামরুল তোর ? প্রিপ্যারেশন কেমন চলছে রে।
-আরে ধুর , পড়ালেখা কিচ্ছু হয়না। ক্লাসের পড়া নিয়েই বাঁচিনা আবার ক্যাডেট কলেজ।
-আমারো একই অবস্থা। আসলে তো শুধু দেওয়ার জন্য দিচ্ছি। তেমন পড়ালেখা করিনা।
বিস্তারিত»শান্টিং
“এই কামরুল এদিকে আস”। শুনেই বুকে দুরুদুরু শুরু হয়ে গেল। লাঞ্চ করে আজ পর্যন্ত একদিন ও সরাসরি রুমে যেতে পারলাম না। আমার রুম নাম্বার ১০১ আর আমার গাইডের রুম নাম্বার হল ১০৫। আমি আসার আগে আগেই কিভাবে যেন উনি এসে ওনার রুমের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকেন আমি বুঝি না। যেদিন আস্তে আস্তে করে ১০৫ নাম্বার রুমটা পার হয়ে যায় সেদিন খুব সাবধানে একটা হাঁপ ছেড়ে বাঁচি।
বিস্তারিত»টিভি রুম @ক্যাডেট কলেজ
বহুদিন ধরে এক সাথে খেলা বা টিভি দেখা হয়না। একা থাকি ৪ বছর হয়ে গেছে। তাই এইগুলার জন্য আফসোস ও এখন আর হয়না। গত ২ বছর আগে বিশ্বকাপ ফুটবল দেখেছিলাম একজনের সাথে নেটে বসে। দুজনে নেটে বসে ভয়েস করি আর টিভির খেলা দেখি । মন্দের ভাল আর কি। কিন্তু সিসিবি এসে অনেক পুরান পুরান আক্ষেপ নতুন করে এনে দিয়েছে।
বিস্তারিত»ei matro upload holo www.cadetcollegeblog.com
ei matro upload kora holo www.cadetcollegeblog.com
jei pc theke upload korlam, sheta te bangla install kora nai,
tai banglay likhte parlam na.
but lab start hoye gese.
arek din komu.
hoya gese,
ajke ashi.
sela mali kum
বিস্তারিত»! স্বাগতম!
ওয়ার্ডপ্রেস-এ স্বাগতম । এটি আপনার প্রথম পোস্ট। একে সম্পাদনা করুন কিংবা মুছে ফেলুন । তারপর শুরু হোক ব্লগিং!
বিস্তারিত»লেখাচুরির গল্প
তো, এটা আসলে আপনাতেই হয়ে যায়। পঞ্চাশটা ছেলে-পেলে একসাথে থাকলে, সবার দোষগুণ একদিকে ধায় না, একেকজনের প্রতিভা একেকদিকে স্ফূরিত হয়।
ব্যাতিক্রম কেবল আমি, মোটামুটি প্রতিভাহীন অবস্থাতেই আমি পুরো কলেজলাইফ কাটিয়ে দিয়েছি। আমি খেলাধূলায় কখনোই ভাল না। রুম ক্রিকেট বা করিডোর ক্রিকেটে প্লেয়ার শর্ট পড়লে আমার ডাক পড়ে, আর তা না হলে আমার কোন গুরুত্বই নেই। আমিও অলস মানুষ, মাথা গুঁজে কোনমতে একটা বই শেষ করে কখন আরেকটা গল্পের বই ইস্যু করবো,
কুমিল্লার গর্ব আশিক
একাডিয়া ইউনিভার্সিটি, কানাডা। এর বিগত ২০০ বছরের ইতিহাসে দুর্লভ এক প্রতিভার স্বাক্ষর দেখিয়েছেন বাংলাদেশি ছাত্র মোঃ আশিকুর রহমান।
আশিকের কম্পিউটার সায়েন্সে অনার্স শেষ হলো। তার সাথে অসাধারণ এক সমন্বয় কম্পিউটার সায়েন্স ও ম্যাথে তার মেজর। ইতিমধ্যে IEEE জার্নালে তার ১টি পেপার প্রকাশিত হয়েছে এবং IEEE সম্মেলনে এ পর্যন্ত ৮টি।
(তথ্যসূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো, ২৪.০৩.২০০৮, ৫ম পৃষ্ঠা)
বৃষ্টি দিনের গল্প
হঠাৎ করেই বৃষ্টিটা নামলো। আষাঢ়ে ঝুম বৃষ্টি। অফিসে যাবো বলে নিচতলায় দাঁড়িয়ে ড্রাইভারের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। রহমান মিয়া মাত্র দু মাস আগে কেনা গাড়িটা গ্যারেজ থেকে বের করে এনে নিঃশব্দে আমার সামনে এনে দাঁড় করালো। গাড়ির দরজা খুলে পাশে দাঁড়িয়ে রইলো মুখ নিচু করে। রহমান মিয়া আমার দিকে কখনো চোখ তুলে তাকিয়ে কথা বলেনা। সে আমাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করে। এবং সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার আমাকে সে বেশ ভয়ও পায়।
বিস্তারিত»আবারও চোথা
মনে সুখ নাইরে…
আমাদের এক বড় ভাই আছে উনি আমাদের এখানে সব গেদারিং এ এই গানটা গায়। এই গান আমি প্রথম শুনেছিলাম আমাদের কলেজের এক্স ক্যাডেটদের সাথে একটা পিকনিকে। বোরহান ভাই জাপানে এই গানটাকে চরম জনপ্রিয় করে তুলেছে। আমার পুরাটা মনে নেই। তবে কিছুটা স্মরণশক্তি আর কিছুটা নিজে বানিয়ে লিখার চেষ্টা। ওহ বোরহান ভাই হল ফৌজদারহাট এর ৯০-৯৬ ব্যাচ মনে হয়। (সচলায়তন আর সিসিবি দুটাতে একসাথে এই লেখাটা দিলাম)
যাহোক দেখা যাক বোরহান ভাইর মনে