কুমিল্লার গর্ব আশিক

 

একাডিয়া ইউনিভার্সিটি, কানাডা। এর বিগত ২০০ বছরের ইতিহাসে দুর্লভ এক প্রতিভার স্বাক্ষর দেখিয়েছেন বাংলাদেশি ছাত্র মোঃ আশিকুর রহমান।

আশিকের কম্পিউটার সায়েন্সে অনার্স শেষ হলো। তার সাথে অসাধারণ এক সমন্বয় কম্পিউটার সায়েন্স ও ম্যাথে তার মেজর। ইতিমধ্যে IEEE জার্নালে তার ১টি পেপার প্রকাশিত হয়েছে এবং IEEE সম্মেলনে এ পর্যন্ত ৮টি।
(তথ্যসূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো, ২৪.০৩.২০০৮, ৫ম পৃষ্ঠা)

বিস্তারিত»

বৃষ্টি দিনের গল্প

হঠাৎ করেই বৃষ্টিটা নামলো। আষাঢ়ে ঝুম বৃষ্টি। অফিসে যাবো বলে নিচতলায় দাঁড়িয়ে ড্রাইভারের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। রহমান মিয়া মাত্র দু মাস আগে কেনা গাড়িটা গ্যারেজ থেকে বের করে এনে নিঃশব্দে আমার সামনে এনে দাঁড় করালো। গাড়ির দরজা খুলে পাশে দাঁড়িয়ে রইলো মুখ নিচু করে। রহমান মিয়া আমার দিকে কখনো চোখ তুলে তাকিয়ে কথা বলেনা। সে আমাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করে। এবং সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার আমাকে সে বেশ ভয়ও পায়।

বিস্তারিত»

মনে সুখ নাইরে…

আমাদের এক বড় ভাই আছে উনি আমাদের এখানে সব গেদারিং এ এই গানটা গায়। এই গান আমি প্রথম শুনেছিলাম আমাদের কলেজের এক্স ক্যাডেটদের সাথে একটা পিকনিকে। বোরহান ভাই জাপানে এই গানটাকে চরম জনপ্রিয় করে তুলেছে। আমার পুরাটা মনে নেই। তবে কিছুটা স্মরণশক্তি আর কিছুটা নিজে বানিয়ে লিখার চেষ্টা। ওহ বোরহান ভাই হল ফৌজদারহাট এর ৯০-৯৬ ব্যাচ মনে হয়। (সচলায়তন আর সিসিবি দুটাতে একসাথে এই লেখাটা দিলাম)
যাহোক দেখা যাক বোরহান ভাইর মনে

বিস্তারিত»

ডাব চুরির ইতিকথা!!

বেশ কিছু দিন ধরে লিখা লিখা করে লিখা হচ্ছে না। আমার একটা ফালতু টাইপ assignment due ছিল আজ। তো assignment এর দোহাই দিয়ে নিজেকে অনেক কষ্টে কন্ট্রোল করেছি। কিন্তু এখন আর পারছি না। গত কয়েক দিন প্রচুর ঘটনা মনে পড়ছিল, কিভাবে লিখব, কিভাবে শুরু করব, টাইটেল কি হবে সব কিছুর খসড়া মনে মনে রেডী। but এখন কিছুই মনে পড়ছেনা। আমার খুব একটা বাজে স্বভাব হইছে ১০/১৫ মিন পর পর এক বার ব্লগ চেক্‌ না করলে কেমন জানি অস্থির অস্থির লাগে।

বিস্তারিত»

অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ – ৬

[এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
প্রথম পর্ব
গত পর্ব

১৪

-এই আশিক শুনেছিস, আমাদের কলেজে যে নতুন ইংরেজির টিচার আসার কথা উনি কিন্তু ম্যাডাম।
-কি? চাপা মারার জায়গা পাস না না শালা।

বিস্তারিত»

সোনালি ডানায়

ক্যাডেট কলেজে থাকতে বয়স আর কতইবা ছিল! ক্লাস টেন-ইলেভেন এ থাকতে পরিচয় শুরু হয়- সুনীল, সমরেশ, সঞ্জীব, বুদ্ধদেব, হুমায়ুন, মানিক বন্দোপাধ্যায়- বাংলা সাহিত্যের এসব প্রথিতযশা সাহিত্যিকদের লেখার সাথে। বয়স কম ছিল বলেই বোধ হয় সে সময় হুমায়ুনের হিমু বেশ নাড়া দিয়ে যেত। হুমায়ুনের একটা বই বেরিয়েছিল ‘চাঁদের আলোয় কয়েকজন যুবক’- আমরা ক’জন নিজেদের অমন জ্যোৎস্না ভরা চাঁদের আলোয় কল্পনা করে শিহরিত হতাম। আমাদের ক্যাডেট কলেজকালীন সময় তো কেবল্‌ টিভি ছিলনা,

বিস্তারিত»

আত্মার ডায়রি থেকে: শুধু একটু আদর

১.

“” আমার ভালবাসা, আমার প্রাণপ্রিয়,

এত আনন্দ আমি কীভাবে যে তোমাকে বোঝাব! কোনো ভূমিকা ছাড়াই বলছি, তোমার একটা মেয়ে হয়েছে, একেবারে চাঁদের মত সুন্দর। তুমি বাবা হয়েছ, আর আমি – মা। জানো লক্ষ্মীটি, তোমার মেয়ে একেবারে তোমার মত হয়েছে, তোমার মত ওর কপালের ডানপাশেও একটা তিল আছে। কিন্তু মেয়েটা সারাক্ষণ শুধু কাঁদে, মনে হয় বাবার আদর পেতে চায়। please লক্ষ্মীটি,

বিস্তারিত»

খোলাচিঠি

প্রিয় ভাইবোনেরা
সালাম নিবেন। আমাদের সবার প্রিয় এই সাইটের উন্নতিকল্পে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে কিছু মাশোয়ারা দিলাম। যে কেউ নাক গলাতে পারেন, নিশ্চিন্তে।

প্রথমত একটা কথা না বললে চলেই না, তা হলো আমি কারো ‘চমত্কার’ লেখাতেও ‘উত্সাহ’ দিতে পারছিনা, কারণ আমি “খন্ড ত” টাইপ করতে পারিনা। আমার জানামতে আপনারা যতবার “খন্ড ত” লিখতে গেছেন, বেচারা একটা বক্স বা আয়তক্ষেত্র শো করে,

বিস্তারিত»

কামাল ভাইঃ যাকে যায়না ভোলা

৩১ তম ব্যাচের কামাল ভাই আমার খুব প্রিয় একজন সিনিয়র। উনার দুটো খুব বিখ্যাত উক্তি তুলে দিচ্ছিঃ

১। ব্লাডি মাসরুফ, তুমি আমার সামনে ফল্ট কর!জান ক্যাডেট কলেজের বাইরে থাকলে আমার তোমার বয়েসি ছেলে থাকত??

(ডাইনিং হলে মিল্ক টাইমে লুকিয়ে আরেক সহপাঠির কাছ থেকে খাবার নিতে গিয়ে ধরা খাওয়ার পর)

বিস্তারিত»

অনুপস্থিত একটি মাসের দিনলিপি

অনেক দিন পরে এখানে কিছু লিখছি। আমি আমার জায়গা শিফট করেছি। নতুন জায়গায় আমাকে উঠতে দিবে এপ্রিল এর ১ তারিখ আর আমাকে আমার আগের জায়গা ছাড়তে হয়েছে মার্চের ২০ তারিখ। মাঝের ১০ টা দিন উদ্বাস্তু সেজে এখানে ওখানে ঘুরে বেড়িয়েছিলাম। এক জায়গায় আস্তানা গেড়েছিলাম সেখানের ভাইয়া আবার নিজেই ওই বাসায় নতুন এসেছে বলে বাসায় নেট নেই। এমন একটা সময়ে আমি নেট থেকে দূরে গেলাম যখন আমাদের এই সিসিবি টা জম্পেশ জমে উঠেছিল।

বিস্তারিত»

প্রিন্সিপাল কড়চা

আমাদের ক্যাডেট লাইফ এ (১৯৮৬-৯২) আমরা প্রিন্সিপাল পেয়েছি ৩ জন। তিন জনই সিভিলিয়ান। ক্যাডেট জীবনের শুরুতে আমরা ক্লাস সেভেন এ পেয়েছি মোফাজ্জল করিম স্যারকে। তিনি ছিলেন বরিশাল ক্যাডেট কলেজের প্রকল্প পরিচালক এবং অধ্যক্ষ। আমাদের সমকালীন বরিশাল ক্যাডেটের সবচেয়ে জাঁদরেল প্রিন্সিপাল ছিলেন মোফাজ্জল স্যার। তাঁর ভয়ে বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খাওয়ার মত অবস্থা। সম্ভবত তিনি ছিলেন ক্যাডেট কলেজের প্রবীন শিক্ষকদের একজন। ফৌজদারহাট ক্যাডেটের শিক্ষক থাকাকালীন নাসিম (সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল নাসিম) ছিলেন তাঁর ছাত্র।

বিস্তারিত»

বাংলাদেশ-পাকিস্তান খেলা নিয়ে…

খেলার লেখা দেখে মনে পরে গেম ১৯৯৯ এর বিশ্বকাপ এর কথা। সেই ঐতিহাসিক বাংলাদেশ পাকিস্তান এর খেলার কথা।

তখন চলছিল আইসিসিএফএম এর প্রাকটিস। যেদিন খেলা সেদিন পুরা কলেজ কে গেমস অফ করা হল। কিন্তু আমাদের মাঠে যেতে হবে। কি মুস্কিল। মাঠে প্রাকটিস করছি আর হউস থেকে চিৎকার শুনছি। মেজাজ টা যে কি গরম লাগতেছিল বলার মত না। কিসের প্রাকটিস। মন তো খেলাতে। যাক তাও ভাল ছিল যে পাকিস্তান আগে ব্যাটিং করেছিল।

বিস্তারিত»