the site is still under construction. u can login now with ur previous id but plz dont post any new blog or anything. within very short time we will be able to fix everything.
thnk u.
বিস্তারিত»the site is still under construction. u can login now with ur previous id but plz dont post any new blog or anything. within very short time we will be able to fix everything.
thnk u.
বিস্তারিত»ক্যাটাগরী-১ : প্রচলিত বন্ধুত্ব:
—————-
দুই বন্ধু ‘এক্স’ ও ‘ওয়াই’।তারা একদিন বনে বেড়াতে গেল।হঠাৎ ‘ওয়াই’ দেখল একটি ভালুক আসছে।বাচার জন্য সে ‘এক্স’ কে না জানিয়েই দৌড় শুরু করল।’এক্স’ যখন ভালুকটাকে দেখল তখন অনেক দেরী হয়ে গিয়েছে।অগ্যতা সে মরার ভান করে পড়ে থাকল কারন ভালুক নাকি মরা মানুষ খায়না।যাক,ভালুক এসে ‘এক্স’ কে শুকে-টুকে চলে যাওয়ার পর ‘ওয়াই’ এসে জিজ্ঞেস করল,ভালুক তোকে কি বলে গেছে??’এক্স’ বলল,ভালুক তাকে বলে গেছে,যে বন্ধুর বিপদের সময় পালিয়ে যায় সে প্রকৃত বন্ধু নয়।
বিস্তারিত»(লেখাটি রাশেদ উদ্দীন আহমেদ তপু ভাইকে উৎসর্গ করা হলো।
সংগীত জগত সম্পর্কে আমার জ্ঞান অতি অল্প, অতএব আশা করবো ভুল তথ্য থাকলে সবাই হাসিমুখে ধরিয়ে দেবেন।)
আশেপাশে ফুয়াদের হিপহপ গানগুলো শুনতে পাই। কী ব্রিলিয়ান্ট এই ছেলেটা! কবি সুকুমার রায় হয়তো কখনোই ভাবেননি, একদিন তাঁর “বাবুরাম সাপুড়ে” সুরের মাল্য পরবে, তাও আবার নানারকম ব্যাকগ্রাউন্ডের সংমিশ্রণে হবে ধন্য! এই অসাধ্য সাধন করেছেন ফুয়াদের মতো সংগীতজ্ঞ।
বিস্তারিত»হাতের ঘড়িটার দিকে বারবার তাকাচ্ছে লোকটা। লোক না বলে যুবক বলাই ভাল। দশ বছর আগে আমি-ত এমনই ছিলাম, চোখে কিসের যেন তাড়না, ছটফটে, এক জায়গায় বেশিক্ষণ বসে থাকতে পারি না। কিসের এত তাড়া তার? জেএমবি নয় ত? যে সময় চলছে, সেদিন সন্ধ্যায় শোরগোল শুনে বের হয়ে দেখি পাড়ার সবাই মহা উল্লাসে মধ্যবয়সী এক লোককে বেদম মারছে। পাশে দাঁড়ানো পোকায় খাওয়া দাঁত বের করে হাসতে থাকা বাসার দারোয়ানকে জিজ্ঞেস করলাম ব্যাপার কি।
বিস্তারিত»৪ঠা জুন, ১৯৯৬। দেশের এপ্রান্ত ওপ্রান্তে ১০টা কলেজে সেদিন প্রায় ৪৫০ জন ছেলের নতুন ঠিকানা হয়েছিল ক্যাডেট কলেজে। সেদিন সবাই ভাবতাম কেন আমি ক্লাস সেভেনে আর কবে ক্লাস ১২ এ উঠব। সময়ের সাথে কবেই যে আমরা কলেজের ৬ বছর কাটিয়ে আবার কলেজের বাইরে ৬টা বছর ও কাটিয়ে দিলাম ঠিক বুঝলাম না। যখন বুঝলাম তখন দেখি সেদিন কলেজে যেসব পিচ্চি পিচ্চি ক্লাস ৭ রেখে এসেছিলাম তারাও এখন বলে ভাইয়া আমরাও কলেজ থেকে বের হয়ে গেছি।
বিস্তারিত»আজ থেকে অনেক বছর আগে একটা মেয়ে চুপচাপ প্যারেড গ্রাউন্ডে ঢুকেই কেঁদে দিয়েছিলো, পেছন ফিরে বাবা-মাকে শেষ বারের মত দেখতে দেখতে,
তার কয়েক বছর পরে কোন এক রাতে দারুণ বিষ্টি হচ্ছিল, সে রাতে মেয়েটা তার ডায়রীর পাতায় একা একাই শুভেচ্ছা জানিয়েছিল চারপাশের খুব প্রিয় কিছু মানুষকে,
তার পর আরও অনেক সেই রকম রাত গিয়েছে,
তারপর একদিন প্রিন্সিপাল রুমের সামনের করিডোরে গম্ভীর মুখে মেয়েটা দাঁড়িয়ে ছিল আর কয়েক জনার মাথায় মাথা ঠেকিয়ে,
বিস্তারিত»[অনেকদিন ধরেই আমাদের সিসিবি ডাউন হয়ে আছে। কিন্তু আজ যে আমার একটা লেখা খুব দরকার। সবার সাথে আজ এইটা শেয়ার করা দরকার ছিল। তাই এখানে পোষ্ট করে দিলাম। এখানে মনে হয় লেখা পোষ্ট বন্ধ হয়ে গেছে। তাও দিলাম। ]
আজ ঘুম থেকে উঠলাম ই ফোনটা পেয়ে। শুভ ফোন দিয়ে বলল জাহিদের একটা দুঃসংবাদ আছে। আমরা তিনজন জাপানের একই জায়গায় পড়ি আবার একই ডর্মে থাকি।
রেষ্টুরেন্টে বসে কি খাব মেনুতে চোখ বুলাচ্ছি। এমন সময় ,”আরে আপনাকে বসিয়ে রাখলাম” বলতে বলতে এক তরুণী এসে আমার সামনে বসল। আমি তো ভেবেই পাচ্ছিনা কারো কি আমার সাথে lunch করার কথা ছিল কিনা। কিন্তু তরুণী ভাবতেই মনে মনে পুলকিত হয়ে উঠতে গিয়েই হোঁচট খেলাম। চেহারাতে অতটা পুলকিত হবার কিছু নেই কিন্তু খুবই চেনা চেনা লাগছে। কোথায় যেন দেখেছি।
বিস্তারিত»বাধনের একটা বিরক্তিকর অভ্যাস ছিলো, প্রতি শুক্রবার সে চাদর কাঁথা কম্বল সবকিছু নিয়ে ব্লকে রোদে দিত। এর জন্য শীত সকালের মিষ্টি রোদ জীবনেও রুমে ঢুকত না। আমরা ডর্মবাসিরা বিরক্ত হয়ে ডিসিশন নিলাম, ঠিক আছে, প্রতি বার সে কাথা কম্বল রোদে দেয়, এইবার ওরও রোদ পোহানোর সময় আসছে…। সেই মোতাবেক এক মিষ্টি শুক্রবার সকালে আমরা সবাই বাধনকে ধরপাকড় করে টানতে টানতে ব্লকে নিয়ে গেলাম আর বেল্ট,দড়ি যা কিছু ছিল তাই দিয়ে ওকে বেন্ধে রেখে মজা দেখতে থাকলাম(গড়াগড়ি) (গড়াগড়ি) ,
বিস্তারিত»ক্লাশের ভেতরে উৎকট শব্দে হঠাৎ চমকে উঠলাম। বিরক্ত অনেকগুলো মুখের সাথে আমিও শব্দের উৎস খুঁজতে গিয়ে আবিষ্কার করি, সবাই ভ্রু কুচকে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে। কি মুশকিল! এই বোরিং লেকচার শুনতে শুনতে কখন যে ঝিমুনি এসে গেছিলো টেরই পাই নি, চট করে পকেটে হাত দিয়ে মোবাইল ফোনটা বের করলাম, শব্দটা হচ্ছে ওখান থেকেই।
মেসেজ এসেছে। সেই মেসেজের প্রথম চারটে শব্দ পড়ে আবারো চমকালাম,
বিস্তারিত»১.
আলেকজান্ডার দি গ্রেট নাকি এরিষ্টটলের ছাত্র ছিলেন। আমি অবশ্য শিওর না, তবে কলেজ লাইব্রেরিতে ইতিহাসের এক বইয়ে একবার একটা ছবি দেখেছিলাম, হাতে আঁকা, এরিষ্টটল নেংটো হয়ে বসে আছেন। তার সামনে নেংটা হয়ে বসে আলেকজান্ডার দি গ্রেট মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা করছেন।
ফিজিক্সের আসাদুজ্জামান স্যার অবশ্য এরিষ্টটলের মতো এতো অশ্লীল ছিলেন না। স্যারের শুধু প্যান্টের জিপারটা খোলা থাকতো মাঝেমাঝে। স্যার সরল দোলক পড়াতেন। পড়াতে পড়াতে হাঁটু দুইটা একটু ব্যান্ড করে কোমরটা পিছনের দিকে একটু বাঁকা করতেন।
১। এই ব্লগের প্রথম যে সমস্যা সেটা হচ্ছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে সবকিছু ঠিকঠাক না আসা।
কিন্তু অপেরা এবং মজিলা ফায়ারফক্সে তেমন কোন ঝামেলা চোখে পড়েনি। কাজেই সবাইকে এই দুইটির যে কোন একটি ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্যঃ ব্লগের ডিফল্ট ফন্ট হিসেবে সোলাইমান লিপি ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফন্ট কোথা থেকে ডাউনলোড করা যাবে তা bangla problem? সেকশনে বিস্তারিত আলাপ করা হয়েছে।
২। কমেন্ট এর বামে ছবি হিসেবে ডিফল্ট identicon সেট করা আছে।
বিস্তারিত»অবশেষে নিজের বাড়িতে যাত্রা শুরু!!
যাদের অন্তত একটি ব্লগ রয়েছে তারা দয়া করে পূর্বের ইউজার আই ডি এবং পাসওয়ার্ড- 12345 ব্যবহার করে লগ ইন করুন এবং প্রোফাইল সেকশনে গিয়ে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন। যাদের ইতিপূর্বে কোন ব্লগ লেখা হয়নি তারা দয়া করে পুনরায় রেজিস্টার করুন।
সাইটটিতে বেশ কিছু সমস্যা চোখে পড়বে।পরীক্ষার ব্যস্ততা এবং নিজেদের আনাড়িপনা দুটোই এজন্য দায়ী।তবে আশা করি সমস্যাগুলো সবার সহযোগিতায় আস্তে আস্তে কাটিয়ে ঊঠতে পারবো।
বিস্তারিত»সাম্প্রতিক জাফর ইকবাল স্যার এর প্রথম আলোতে একটা লেখা নিয়ে বেশ তোলপাড় হয়ে গেল। সবাই (আসলে শুধু মাশরুফ) আমাকে বলেছে আমি শুরু করে দিয়ে হারিয়ে গেছি। আসলে ব্যাপার হল আমি একটু ব্যস্ত ছিলাম। তাই ঐ আলোচনায় অংশগ্রহন করতে পারিনি। আমি অবশ্য অনেক কিছু গোপনে গোপনে করেছি। এই ব্লগটা লিখব বলে কাউকে কিছু বলিনি। সবাইকে একসাথেই জানাই। মাশরুফের মেইল পাওয়ার পর আমি জাফর ইকবাল স্যার কে মেইল করি।
বিস্তারিত»অনেক দিন ধরেই কিছু লিখতে পারছিনা,সবার লিখা নীরবে পড়ে যাচ্ছি আর ভাবছি যে কি লেখা যায়।কাল রাতে খবর আমাদের ফাইনাল পরীক্ষা সাতদিন পিছিয়েছে তাই আজকে বসলাম কিছু আমাকে লিখতেই হবে………………………।
বিস্তারিত»