যে পথে হয়নি যাওয়া

[ডিসক্লেমারঃ রবার্ট ফ্রস্ট এর the road not taken এর অনুবাদ করার চেষ্টা। সবাই অফ টপিক কিছু দিচ্ছে আর আজ সারাদিনে আমার কিছু লেখা হয়নি তাই এইটা। কবিতা পড়ার পর এত ভাল লাগল তাই অনুবাদ করার চেষ্টা করেছি। করার পর আমার কাছে ভাল লেগেছে ভাবলাম এখানে দিয়ে দেই। ভাল না লাগলে সরিয়ে দিব। ]

দুটো পথ আলাদা হয়ে গেল বনের ধারে এসে
থমকে দাড়ালাম আমি,

বিস্তারিত»

কখন বুঝবেন?

কখন বুঝবেন আপনি একজন ক্যাডেটঃ

১) যখন কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে আপনার চোখ আশে পাশের রাস্তায় চিরুনি অভিযান চালাবে(আপনি যদি ক্যাডেট হোন নিশ্চয় বুঝতে পারছেন)।
২) যখন ছুটীতে বাঁশির শব্দ শুনে চমকে উঠবেন, হয়ত বাসা থেকে বেরও হয়ে যাবেন এই ভেবে ফল-ইনের বাঁশি পড়েছে। (আমি এখনও চমকাই)
৩) যখন বাসায় গিয়ে দেখবেন মা গত তিন মাসের যত খাবার দাবার ছিল সব রেখে দিয়েছে আপনার জন্য।(আমি বাসায় গিয়ে সবার আগে ফ্রিজ খুলে চেক করতাম কি কি মেন্যু আছে স্টকে)

বিস্তারিত»

অপ্রাসঙ্গিক: একটি ভ্রমন কাহিনী

টিএসসি তে বসে আছি। আমি, মিম (সিসিসি) আর জ্যোতি (সেমিক্যাডেট)। মিম, জ্যোতির পরীক্ষা শেষ [মিম আর জ্যোতি আই.ইউ.টি তে পড়ে]। অনেকক্ষন আড্ডা দেবার পর বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলে এলাম। রাতে থাকার কথা ওখানে। ৩০৬ নং রুমে ঢুকে দেখি মর্তুজা যথারীতি ফিফা খেলতে বসেছে। একটু পর ডিনার করতে বের হলাম। দেখি মিম তার জিনিস গুছিয়ে নিয়ে বের হচ্ছে। জিজ্ঞেস করতেই বলল এমনি। এমনি এমনি যে কেউ রাতের খাবার খেতে চাংখারপুল যাবার সময় “ক্রনিকেলস অব নার্নিয়া” মুভির ডিভিডি নিয়ে বের হয় না সেটা বুঝতে বুয়েটে পরা লাগেনা।

বিস্তারিত»

আমাদের প্যাঁচালী

(আমার এই লেখাটি ৩১ আগস্ট ২০০২ সালে প্রথম আলোর ছুটির দিনে তে প্রকাশিত হয়েছিল। কপিরাইট আমার। তাই কপি মারায় দোষ কি? ওইটাই তুলে দিলাম।)বছর দুই আগের কথা। আমি তখন কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের একাদশ শ্র্রেনীর ছাত্র। সদ্য স্কুল পেরোন সহপাঠীদের মধ্যে তখন অনেকেই নব প্রেমের জোয়ারে হাবুডুবু খাচ্ছে। আমরা কজন সেই গড্ডালিকা প্রবাহে গা না ভাসিয়ে নিরপেক্ষ ভ্যেনুর নিরপেক্ষ গ্যালারীতে বসে তা দেখছি।

বিস্তারিত»

অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ – ৫

এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
প্রথম পর্ব
গত পর্ব

রাত প্রায় দুইটা। শুনশান নীরবতার মাঝে সামিয়ার পিঠে পিঠ ঠেকিয়ে বসে আছে সাজিদ। জোছনার আলোয় আলোকিত অনেক দূর। মায়াময় সে আলো।

বিস্তারিত»

বাচ্চা ভয়ংকর কাচ্চা ভয়ংকর


ইদানীংকালের বাচ্চা কাচ্চারা আক্ষরিক অর্থেই ভয়ংকর! এদের বুদ্ধির তারিফ না করে পারা যায় না, আর দুষ্টামীর বহর দেখলে রীতিমতন আতংকে থাকতে হয়!

এবার দেশে গিয়ে দেখি, তিনবছর আগে যাদের কোলে-পিঠে দেখেছিলাম, তারা সবাই এখন রেলগাড়ির মতন দৌড়াচ্ছে।

বিস্তারিত»

উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত

ক্লাস এইটের ঘটনা।

ম্যাথ ক্লাসে সম্পাদ্য করাতেন পি. কে. রায় স্যার। ছোট্টবই, সিলেবাস দু’দিনেই শেষ। তখন আবার আইসিসিএলএম এর প্রস্তুতি চলছে। স্যার ছিলেন উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের দায়িত্বে। তো ঘটনার দিন স্যার ক্লাসে এসে বললেন, “আমারতো সিলেবাস শেষরে.. এখন কিতা খরাইতাম?” [স্যার সিলেটী ভাষায় কথা বলতেন]

আমি কিছু না ভেবেই বললাম, “স্যার, এখন তাইলে উচ্চাঙ্গসঙ্গীত হোক।”

বিস্তারিত»

প্রেস্টিজ পর্ব- ২

তপু ভাইয়ার গবেষণার সাথে আমি আরও কিছু যোগ করি ………..

ক্লাস সেভেনঃ
এদের প্রেস্টিজ না থাকলেও ক্লাস এইটে উঠলে ওরা টের পায় কিছু কিছু কথায় তাদের প্রেস্টিজ গেছে..এখন তারা বুঝতে পারছে..যেমন সেভেনে কেনো কোনো প্রেপমনিটর আসতে চাইতো না,কেনো প্রেপ মনিটর ভাইয়ারা রুমে সাবান আছে কিনা জানতে চাইতো

বিস্তারিত»

অনুঘটনা-১(প্রেস্টিজ পর্ব)

(ডিসক্লেমারঃ ইদানিং আমার মাথার মধ্যে খালি ক্যাডেট কলেজের কাহিনী ঘুরে। সব ছোট ছোট ঘটনা। কিন্তু না লিখেও থাকতে পারছিনা। ছোট ছোট লেখাগুলা তাই অনুঘটনা বলে চালিয়ে দিতে চাচ্ছি। আর ইদানিং আমার লেখা কেমন যেন গবেষণা টাইপ হয়ে যাচ্ছে)
ক্যাডেট কলেজের প্রেস্টিজ টা এক বিশাল ব্যাপার। খুব সেনসিটিভ বিষয় অল্পতেই ফট করে প্রেস্টিজ চলে যায় সবার। এখানে দেখি কিভাবে কাদের প্রেস্টিজ চলে যায় সেটা নিয়ে একটু ব্লগরব্লগর করি।

বিস্তারিত»

সেভেন ডেইস এর ছবি….

আমার মিডটার্ম শেষের দিকে তাই এটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করি……..

ঘটনাটা আমাদের ইলেভেনের সেভেন-ডেইস এর পরপর।আমরা সবাই তখন কে কেমন ছবি তুলছে ,কারটা কত ভালো আসছে এইটা নিয়েই বিজি।তো আমি আর ফয়েজ(তানভির-আই.ইউ.টি) তখন সবসময় একসাথেই থাকি,অল্প অল্প দুস্টামী করি,অনেক পোলাপাইনদের মদন বানানোর ধান্দায় থাকি।তো হঠাৎ ফয়েজের মাথায় দুস্টামী একটা চলে আসছে।ও রিফাতকে ডাকলো “দোস্ত শোন,তোর খুব সুন্দর একটা ছবি আমার কাছে আছে..দেখবি??

বিস্তারিত»

ওয়ালপেপার

কলেজে নিজেরা ওয়ালপেপার বানিয়ে নিজেরাই অবাক হয়ে যেতাম। আমাদের এই ব্লগটি নতুন মোড়কে আসতে যাচ্ছে। তাই সাদাসিধের মধ্যে আকর্ষণীয় হতে হবে এটিকে। সবাই মতামত দিন কোথায় কি থাকবে।

এই ছবিটির কোথায় কি কি থাকতে পারে তা বলে দিচ্ছি। তাহলে সুবিধা হবে। শুধু এই নামগুলোর ক্যাডেটীয় নাম খুঁজে বের করতে হবে আপনাদেরকে। শুরু করছি।
উল্লেখ্য, লগইন করার পর ব্লগের পাতাটা কেমন দেখাবে তা-ই বলছি।

বিস্তারিত»

অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ – ৪

[এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
প্রথম পর্ব
আগের পর্ব

এগারোঃ
অল্প কটা খেয়েই টেবিল থেকে সামিয়ার উঠে যাওয়া দেখে রেহানার মনটাই খারাপ হয়ে গেলো।তাদের এতো হাসিখুশি মেয়েটার এমন পরিবর্তন বাসার কেউই মেনে নিতে পারছেনা।সবচেয়ে কষ্ট হচ্ছে রাতুলের।বাইরে খুব একটা বন্ধু নেই রাতুলের..তাই আপুর কাছেই সব আবদার।এই আপুটাই ওর সব।আল্লাহ যেন ওর আপুটার মন খুব ভালো করে দেয়…মনে মনে আল্লাহর কাছে চায় রাতুল।আপু জানিস আজকে না টিভিতে খুব সুন্দর একটা রান্নার অনুষ্ঠান দেখাবে….দেখ্‌বিনা?

বিস্তারিত»

একটা ছোটখাটো সাইজের বড় খবর

ঘটনা হচ্ছে- না মানে, তেমন গুরুতর কিছু না- আমাদের ডোমেইন কেনা হয়ে গেছে!

প্রস্তাবনা অনুযায়ী www.cadetcollegeblog.com আপাতত এক বছরের জন্যে রেজিস্ট্রি করা হয়ে গেছে।
আমি এটাকে সাময়িকভাবে এই ওয়ার্ডপ্রেসের ঠিকানার রিডাইরেক্ট করে দিয়েছি। যদিও আমাদের হোস্টিং সার্ভার এখনো ঠিক হয় নি, তাতেও কোন সমস্যা নেই। আমরা ঠিক এই মুহুর্ত থেকেই এই ডোমেইনটি ব্যবহার করা শুরু করে দিতে পারি।

সুতরাং,

বিস্তারিত»