hi.. this is saifullah (16 intake ’90-’96) from ccr.. just joined with u ppl.. its a good initiative.. thanks..
বিস্তারিত»উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত
ক্লাস এইটের ঘটনা।
ম্যাথ ক্লাসে সম্পাদ্য করাতেন পি. কে. রায় স্যার। ছোট্টবই, সিলেবাস দু’দিনেই শেষ। তখন আবার আইসিসিএলএম এর প্রস্তুতি চলছে। স্যার ছিলেন উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের দায়িত্বে। তো ঘটনার দিন স্যার ক্লাসে এসে বললেন, “আমারতো সিলেবাস শেষরে.. এখন কিতা খরাইতাম?” [স্যার সিলেটী ভাষায় কথা বলতেন]
আমি কিছু না ভেবেই বললাম, “স্যার, এখন তাইলে উচ্চাঙ্গসঙ্গীত হোক।”
বিস্তারিত»প্রেস্টিজ পর্ব- ২
তপু ভাইয়ার গবেষণার সাথে আমি আরও কিছু যোগ করি ………..
ক্লাস সেভেনঃ
এদের প্রেস্টিজ না থাকলেও ক্লাস এইটে উঠলে ওরা টের পায় কিছু কিছু কথায় তাদের প্রেস্টিজ গেছে..এখন তারা বুঝতে পারছে..যেমন সেভেনে কেনো কোনো প্রেপমনিটর আসতে চাইতো না,কেনো প্রেপ মনিটর ভাইয়ারা রুমে সাবান আছে কিনা জানতে চাইতো
অনুঘটনা-১(প্রেস্টিজ পর্ব)
(ডিসক্লেমারঃ ইদানিং আমার মাথার মধ্যে খালি ক্যাডেট কলেজের কাহিনী ঘুরে। সব ছোট ছোট ঘটনা। কিন্তু না লিখেও থাকতে পারছিনা। ছোট ছোট লেখাগুলা তাই অনুঘটনা বলে চালিয়ে দিতে চাচ্ছি। আর ইদানিং আমার লেখা কেমন যেন গবেষণা টাইপ হয়ে যাচ্ছে)
ক্যাডেট কলেজের প্রেস্টিজ টা এক বিশাল ব্যাপার। খুব সেনসিটিভ বিষয় অল্পতেই ফট করে প্রেস্টিজ চলে যায় সবার। এখানে দেখি কিভাবে কাদের প্রেস্টিজ চলে যায় সেটা নিয়ে একটু ব্লগরব্লগর করি।
সেভেন ডেইস এর ছবি….
আমার মিডটার্ম শেষের দিকে তাই এটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করি……..
ঘটনাটা আমাদের ইলেভেনের সেভেন-ডেইস এর পরপর।আমরা সবাই তখন কে কেমন ছবি তুলছে ,কারটা কত ভালো আসছে এইটা নিয়েই বিজি।তো আমি আর ফয়েজ(তানভির-আই.ইউ.টি) তখন সবসময় একসাথেই থাকি,অল্প অল্প দুস্টামী করি,অনেক পোলাপাইনদের মদন বানানোর ধান্দায় থাকি।তো হঠাৎ ফয়েজের মাথায় দুস্টামী একটা চলে আসছে।ও রিফাতকে ডাকলো “দোস্ত শোন,তোর খুব সুন্দর একটা ছবি আমার কাছে আছে..দেখবি??
বিস্তারিত»ওয়ালপেপার
কলেজে নিজেরা ওয়ালপেপার বানিয়ে নিজেরাই অবাক হয়ে যেতাম। আমাদের এই ব্লগটি নতুন মোড়কে আসতে যাচ্ছে। তাই সাদাসিধের মধ্যে আকর্ষণীয় হতে হবে এটিকে। সবাই মতামত দিন কোথায় কি থাকবে।
এই ছবিটির কোথায় কি কি থাকতে পারে তা বলে দিচ্ছি। তাহলে সুবিধা হবে। শুধু এই নামগুলোর ক্যাডেটীয় নাম খুঁজে বের করতে হবে আপনাদেরকে। শুরু করছি।
উল্লেখ্য, লগইন করার পর ব্লগের পাতাটা কেমন দেখাবে তা-ই বলছি।
অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ – ৪
[এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
প্রথম পর্ব
আগের পর্ব
এগারোঃ
অল্প কটা খেয়েই টেবিল থেকে সামিয়ার উঠে যাওয়া দেখে রেহানার মনটাই খারাপ হয়ে গেলো।তাদের এতো হাসিখুশি মেয়েটার এমন পরিবর্তন বাসার কেউই মেনে নিতে পারছেনা।সবচেয়ে কষ্ট হচ্ছে রাতুলের।বাইরে খুব একটা বন্ধু নেই রাতুলের..তাই আপুর কাছেই সব আবদার।এই আপুটাই ওর সব।আল্লাহ যেন ওর আপুটার মন খুব ভালো করে দেয়…মনে মনে আল্লাহর কাছে চায় রাতুল।আপু জানিস আজকে না টিভিতে খুব সুন্দর একটা রান্নার অনুষ্ঠান দেখাবে….দেখ্বিনা?
ফলোয়ার ভাবনা
একটা ছোটখাটো সাইজের বড় খবর
ঘটনা হচ্ছে- না মানে, তেমন গুরুতর কিছু না- আমাদের ডোমেইন কেনা হয়ে গেছে!
প্রস্তাবনা অনুযায়ী www.cadetcollegeblog.com আপাতত এক বছরের জন্যে রেজিস্ট্রি করা হয়ে গেছে।
আমি এটাকে সাময়িকভাবে এই ওয়ার্ডপ্রেসের ঠিকানার রিডাইরেক্ট করে দিয়েছি। যদিও আমাদের হোস্টিং সার্ভার এখনো ঠিক হয় নি, তাতেও কোন সমস্যা নেই। আমরা ঠিক এই মুহুর্ত থেকেই এই ডোমেইনটি ব্যবহার করা শুরু করে দিতে পারি।
সুতরাং,
বিস্তারিত»ক্যাডেটীয় সমস্যার ক্যাডেটীয় সমাধান
“ক্যাডেটের অপর নাম সমস্যা”। আমার কথা না, এক স্যারের কথা।কমবেশি সবাই সমস্যায় পড়ে তবে ক্যাডেটদের সমস্যা শুধু এক ক্যাডেটই বুঝতে পারে। অনেক চিন্তা করে কিছু সমস্যা বের করলাম তার সমাধানগুলো সমস্যার নায়কদের কাছথেকে পাওয়া। তাই সমস্যাগুলোতে পড়লে ট্রাই করতে পারেন,হাজার হোক প্রেক্টিক্যালি সার্টিফাইড।
বিস্তারিত»আমাদের কলেজ-২(ছড়া version)
আরও একটা part আমি লিখলাম……অন্য যে কেউ পরেরটুকু লিখে আমাকে বাঁচাতে
পারেন(মাথায় শুধু এটাই ঘুরতেছে…..)
কাধের ওপর দুই দাগ নিয়ে
সামনে কটা কেশ,
রুমক্রিকেট আর আড্ডা নিয়েই
যাচ্ছে জীবন বেশ।
আমাদের কলেজ-১(ছড়া version)
ধারাবাহিক উপন্যাসটা তো খুব হিট করেছে। তাই এবার একটা ধারাবাহিক ছড়া………….. যে কেউ পরের টুকু লিখতে পারেন…..
ভরদুপুরে “একশ তিনে”..
চলছে সমাবেশ,
“এইট” শালাদের অত্যাচারে
জীবন তাদের শেষ।
আমাদের মুমিত
মুমিতের সঙ্গে মাঝে-মধ্যে আমার কৃত্রিম ঝগড়া হত। কৃত্রিম ঝগড়ার ক্ষেত্রে বিষয় তেমন একটা গুরুত্ব পায় না। তাই আমাদের বিষয় ছিল একটা মেয়ে। ক্যাডেট কলেজে- গেমস টাইমে কিংবা ডিনার থেকে একাডেমিক ব্লকে আসার সময় আমরা তাকে নিয়ে আলোচনা করতাম। মুমিত তার বাচ্চা বাচ্চা হাসিটা নিয়ে আমাকে বলত-
– মহিব, এসব ছাড়। বুঝলি?
অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ -৩
[এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
প্রথম পর্ব
গত পর্ব
নয়ঃ
( ৩০ বছর আগের কথা , তখনো এটা ক্যাডেট কলেজ হয়নি। খুব সুন্দর একটা ছিমছাম স্কুল)
স্কুলটার নাম খুব সুন্দর অংকুর।
আউলা মাথা বাউলা পোষ্ট
তখন হলে থাকি। দুইটা টিউশানি করি। কপাল মন্দ, দুইজনই ছাত্র, ছাত্রী নাই।
আমার রুমমেট নতুন টিউশানিতে যায় কয়দিন হইলো। যাবার সময় দেখি পারফিউম মারে, শার্টে, গলায়, ঘাড়ে। আমাগো চোখ টনটন করে। আবার পড়ানো শেষে রুমে ফিরা গুন গুন গান গায়, কুছ কুছ হোতা হ্যায়…। আমাগো বুকে জ্বালাপোড়া!একদিন দেখি বালিশে হেলান দিয়া সিগারেট টানে। সাথে গুন গুন তো আছেই।
আমরা জিগাই, কি রে? নতুন টিউশানি কেমন?