ব্যাচ পিকনিক ২০০৯

গত দুবছর ধরেই আমরা ব্যাচ পিকনিক চালু করেছি।আমাদের এক ফ্রেন্ডের বাবা আমাদেরকে একটা বাস দেন আর আমরা নিজেরা খাবারটা ম্যানেজ করে পিকনিকটা করে আসি।খুবই মজা হয়।সারাদিন ক্রিকেট,ফুটবল,আর একে অন্যকে পঁচানি।কি করে যে দিনটা চলে যায় টের পাওয়া যায় না।এইবার আমাদের সেই পিকনিকের দায়িত্ব পরে গেলো আমার আর সোহেলের উপর।এবং টের পেলাম ব্যাপারগুলা যতটা সহজ মনে হয় অতটা সহজ নয়।আমার কাঁধে দায়িত্ব তার জন্যেই কিনা জানি না আংকেলের দেওয়া বাসটা এবার আর পাওয়া গেলো না।বাজেট বেশি হয়ে গেলে পোলাপাইন যেতে রাজি হয়না তাই আমি একটু চিন্তায় পরে গেলাম।পরে নাহিদ জানালো বাস না দিলেও আঙ্কেল তার নিজের জীপটা দিচ্ছেন।আমিও একটু শান্তি পেলাম।২০তারিখ সকালে একটা মাইক্রো,নাহিদের প্রাডো,স্টার থেকে নেওয়া লাঞ্চ আর সাথে ৪ জন ভাবী নিয়েআমরা রওনা দিলাম গাজিপুর ন্যাশনাল পার্কের উদ্দেশ্যে।

বিস্তারিত»

ফুলের বাগানে সাপ…!!!

ঝনঝন শব্দ শুনে মাথাটা তুলে একটু বোঝার চেষ্টা করল নিশি, ‘আবার কি ভাংগলো?’। সকাল থেকে দু’বার এরকম শব্দ শুনেছে সে…একবার চায়ের কাপ ভাঙ্গার এবং অন্যবার টর্চলাইট। এবার বোধহয় বড় কিছু হবে, কারণ সংগে সংগে থাপ্পরের শব্দ এবং শ্বাশুড়ির সুললিত কন্ঠ স্বরও কানে এল। বুঝতে বাকি রইল না, ঝড় উঠে আসছে…আস্তে করে মাথাটা আবার বালিশে রেখে খোলা জানালা দিয়ে বাইরে তাকানোর চেষ্টা করল। মাথাটা যেন কাজই করছে না,

বিস্তারিত»

করি বাংলায় চিৎকার

১…

আমি বাংলাতেই কথা বলি। কারণ, হতে পারে আমি বিদেশীদের মতো শিক্ষিত নই- তাদের সন্তানরা ছোটবেলা থেকেই ফটফট ইংরেজি বলে। আমার বাবা- মা বিদেশী না। আমি তাই বাংলায় কথা বলি- একদম ফটফট করে।

আমি অন্য কোনো ভাষায় লিখতে পারি না। লিখতে গেলে আমি কী লিখতে চাই সেটা ভুলে আমাকে ব্যকরণ নিয়ে গবেষণা করতে হয়। আমি তাই বাংলায় লিখি। আমি বাংলায় চিৎকার করি,

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর – 8

একুশ নিয়ে অনেকেই অনেক সুন্দর করে লেখা দিয়েছে।
কবিতা, স্মৃতি, ভাবনা, প্রবন্ধ কিংবা প্রামাণ্য অনুষ্ঠান নিয়ে সব গুলা লেখাই পড়লাম।
লেখা গুলো পড়ে এই দিনটির জন্য কিছু লিখতে প্রয়াসী হলাম।
তেমন করে গুছিয়ে লেখা হয়ে উঠবেনা বলেই এই একুশে ব্লগর ব্লগর। তবে এর শব্দের অলি গলিতে অব্যক্ত হয়ে থেকে যায় ভুলতে না পারা কষ্টের কথামালা।
ক্যাডেট কলেজ থেকে বেরুবার পর প্রভাতফেরীতে যাওয়া হয়নি।

বিস্তারিত»

দেশ, ভাষা, ঐতিহ্য আর সংস্কৃতিঃ আমাদের যা কিছু আছে…..

(লেখাটা সি সি বি এর সব প্রবাসী সদস্য আর পাঠককে উৎসর্গ করলাম। আমার লেখা! তাও আবার উৎসর্গ!!! এই ধৃষ্টতার জন্য নিজেই নিজের …. চাই :bash: :bash: )

পৃথিবীর অনেক দেশেই মানুষ বাংলাদেশকে চিনত দারিদ্র, জনসংখ্যা, বন্যা আর জলোচছ্বাসের মাধ্যমে। এখনও অনেকে ওভাবেই চেনে। তবে দিন অনেক বদলে গেছে। জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষা মিশনের বাংলাদেশী সেনাদল, নোবেল বিজয়ী ডঃ ইউনুস আর বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের কল্যাণে আজ বাংলাদেশের নাম অনেক দেশেই শ্রদ্ধার সাথে উচ্চারিত হয়।

বিস্তারিত»

ভাষা ও শহীদ মিনার : অসাধারন সৌন্দর্যের আধার……..(শেষ অংশ)

আসলে একটা পোষ্টেই ভাষার ও শহীদ মিনারের সৌন্দর্যের কথা বলতে চেয়েছিলাম । কিন্তু ভাষার কথা বলতে গিয়েই পোষ্টটা বড় হয়ে গেল বলে শহীদ মিনারেরটা আলাদ করতেই হলো । ভা্ষার সৌন্দর্যটা হয়ত তাত্ত্বিক এবং অনেক বেশী গভীর আলোচনার বিষয় কিন্তু শহীদ মিনারের সৌন্দর্যটা চাক্ষুষ, এ ব্যাপারে কোন দ্বিমতের অবকাশই নেই। আজ শহীদ মিনারের ছবির জন্য ইমেজ সার্চ দিয়ে রীতিমত অবাক হয়ে গেলাম। চিরচেনা সাদামাটা শহীদ মিনারটা যে এতসুন্দর তা বিশ্বাসই হতে চায় না।

বিস্তারিত»

ভাষা ও শহীদ মিনার : অসাধারন সৌন্দর্যের আধার (১)

আজ একুশে ফেব্রুয়ারী তে শহীদ মিনারের প্রভাত ফেরীটা খুব মিস করছিলাম। পর পর দুইটা একুশে ফেব্রুয়ারীতে প্রভাত ফেরীতে না শরিক হতে পারার কষ্টটা কিছুতেই ভুলতে পারছিলাম না। আমি হয়ত ভাষার ব্যাপারে গুরুগম্ভীর তাত্ত্বিক কিছু জানিনা। কিন্তু বেশ কিছু দেশ ও ভাষাভাষীকে কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্যটা আমাকে শুধু বাংলা না সব ভাষার ব্যাপারে মুগ্ধতা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। যত বেশি ভাষাভাষী দেখেছি তত বেশি ভাষার ভিন্নতার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছি।

বিস্তারিত»

হিলারিয়াস বিড়ালিয়াস এক্সপেরিয়েন্স!

আমার একটা রেগুলার শিডিউল হল ইউনিভার্সিটি থেকে বাবার অফিসে যাই। সেখান থেকে একসাথে লাঞ্চে যাই; লাঞ্চ করে আবার ২য় শিফট-এর ক্লাস ধরি (যদি থাকে কোনটা)।

সেদিন আমি আর বাবা যথারীতি লাঞ্চ এর জন্য বেরুচ্চি। আব্বু গাড়ি ব্যাক করে বের হল, আমি ঢুকলাম। আমাদের একটা ডার্ক ব্লু কালারের TOYOTA STARLET SOLEIL L গাড়ী। যাই হোক, যেতে লাগলাম লাঞ্চে। হঠাৎ শুনি একটা আনিউজুয়াল শব্দ। প্রথমে পাত্তা দেইনি।

বিস্তারিত»

ফুল দিতে যাবো আমি বলো তো কোথায়

একুশ নিয়ে ছোট ভাইরা নানারকম পোস্ট দিয়েছে। কবিতা, প্রবন্ধ-নিবন্ধ বা স্মৃতিচারণের পোস্ট তাই আর নয়। আজ একুশে ফেব্রুয়ারি এবিসি রেডিওতে অমর সূরস্রষ্টা শহীদ আলতাফ মাহমুদকে নিয়ে একটি প্রামাণ্য অনুষ্ঠান ফুল দিতে যাবো আমি বলো তো কোথায় সকাল ৯টা, ১১টা এবং বেলা ২টার খবরের পর প্রচারিত হয়েছে। সন্ধ্যা ৭টা ও রাত ১১টার খবরের পর এটি আবারো প্রচার হবে।

কেউ কেউ হয়তো ইতোমধ্যে সেটা শুনেছোও।

বিস্তারিত»

একুশ নিয়ে … (আদিখ্যেতা নয় মোটেও)

একুশ এলেই আমরা বাংলা নিয়ে খুব মাতামাতি করি … বাইশ এলে আবার ভুলেও যাই। তেইশ থেকে বাংলিশ আবার শুরু … তাও তো মন্দের ভাল। বইমেলা, শহীদ মিনার তবু তো মনে করিয়ে দেয় একুশের কথা। আহ্লাদের আতিশায্যে লিখলামই না হয় একটা দুইটা কবিতা।

একুশ এলেই লিখতে বসি, লেখালেখি বেড়ে যায়।
একুশ নিয়ে লেখালেখির মাত্রা যেন ছেড়ে যায় …

তবে একথা সত্যি …

বিস্তারিত»

ধুরোঃ এত্তো গরম ক্যান!!!!

দুইদিন পরপর জাপানের মন্ত্রিপরিষদ গরম হয় আর আসে নতুন প্রধানমন্ত্রী। কয়েকদিন ধরে আবার খুব গরমে জাপানের কেবিনেট। এর মাঝে অর্থমন্ত্রী মিঃ নাকাগাওয়া কোন একটা গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এ মাল খেয়ে টাল হয়ে অ্যাটেন্ড করে চরম আলোচিত সমালোচিত হয়ে গরম কেবিনেটে কেরোসিন ঢেলে দিছেন। তিনি নিজেও গরম সহ্য করতে না পেরে ছেড়ে দিছেন মূল্যবান পদটি। এটা নিয়েও চরম গরম কেবিনেট। সব মিলে এই গরমের চাপে আবারো জাপানের প্রধানমন্ত্রী যায় যায় অবস্থায়।

বিস্তারিত»

সেই আট-ই ফাগুনে

কত কথা ব্যাকুলতা
আমাদের ভাষাতে
কত জনে দিলো প্রাণ
বাংলার আশাতে।

বরকত, শফিউর
সালাম আর জব্বার
রাজপথে ঢেলে দিল
তাজা লাল সব্বার।

তার বিনিময়ে হলো
সূর্যটা কিনা রে
আজো সেটা ঝুলে আছে
শহীদের মিনারে।

বিস্তারিত»

কত রঙ্গ এই বঙ্গে

আমি এলাম এই ব্লগে আমার ছোট ভাই তানভীর(৯৪-০০) এর প্রেরণায়। দেখি কি হয় এখানে। আশা করি আমাকে সিসিবির মেম্বার করার তানভীরের অবিরাম প্রচেষ্টা সফল হবে এবং আমি এর চেয়েও ভালো লিখতে পারব। অন্তত লিখতে না পারলেও পড়তে তো পারব! :grr: :grr:
cheer up guys. :awesome: :awesome:

বিস্তারিত»

পরীক্ষা রঙ্গ

( এখানে পোস্ট দিতে গিয়ে সামুতে প্রকাশিত লিখতে লিখতে বিরক্ত হয়ে যাই। এই লেখাটা সিসিবি ছাড়া কোথাও প্রকাশিত হবার চান্স নেই। মন খারাপ ভাব কাটাতে একটু হালকা ধর্মী পোস্ট। কারো ভালো না লাগলে আমি দায়ী নই। )

ক্লাশ নাইনে পাক্ষিক পরীক্ষার কথা। সমাজবিজ্ঞান পরীক্ষার বিষয় ছিলো ইতিহাস। সবাই পরীক্ষায় লিখতে লাগলাম। এক্সট্রা পেজ নেয়াও হলো প্রায় সবারই। লিখে গেলাম সবাই যে যত পারি।

বিস্তারিত»