দুইদিন পরপর জাপানের মন্ত্রিপরিষদ গরম হয় আর আসে নতুন প্রধানমন্ত্রী। কয়েকদিন ধরে আবার খুব গরমে জাপানের কেবিনেট। এর মাঝে অর্থমন্ত্রী মিঃ নাকাগাওয়া কোন একটা গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এ মাল খেয়ে টাল হয়ে অ্যাটেন্ড করে চরম আলোচিত সমালোচিত হয়ে গরম কেবিনেটে কেরোসিন ঢেলে দিছেন। তিনি নিজেও গরম সহ্য করতে না পেরে ছেড়ে দিছেন মূল্যবান পদটি। এটা নিয়েও চরম গরম কেবিনেট। সব মিলে এই গরমের চাপে আবারো জাপানের প্রধানমন্ত্রী যায় যায় অবস্থায়।
বিস্তারিত»সেই আট-ই ফাগুনে
কত কথা ব্যাকুলতা
আমাদের ভাষাতে
কত জনে দিলো প্রাণ
বাংলার আশাতে।
বরকত, শফিউর
সালাম আর জব্বার
রাজপথে ঢেলে দিল
তাজা লাল সব্বার।
তার বিনিময়ে হলো
সূর্যটা কিনা রে
আজো সেটা ঝুলে আছে
শহীদের মিনারে।
কত রঙ্গ এই বঙ্গে
আমি এলাম এই ব্লগে আমার ছোট ভাই তানভীর(৯৪-০০) এর প্রেরণায়। দেখি কি হয় এখানে। আশা করি আমাকে সিসিবির মেম্বার করার তানভীরের অবিরাম প্রচেষ্টা সফল হবে এবং আমি এর চেয়েও ভালো লিখতে পারব। অন্তত লিখতে না পারলেও পড়তে তো পারব! :grr: :grr:
cheer up guys. :awesome: :awesome:
পরীক্ষা রঙ্গ
( এখানে পোস্ট দিতে গিয়ে সামুতে প্রকাশিত লিখতে লিখতে বিরক্ত হয়ে যাই। এই লেখাটা সিসিবি ছাড়া কোথাও প্রকাশিত হবার চান্স নেই। মন খারাপ ভাব কাটাতে একটু হালকা ধর্মী পোস্ট। কারো ভালো না লাগলে আমি দায়ী নই। )
১
ক্লাশ নাইনে পাক্ষিক পরীক্ষার কথা। সমাজবিজ্ঞান পরীক্ষার বিষয় ছিলো ইতিহাস। সবাই পরীক্ষায় লিখতে লাগলাম। এক্সট্রা পেজ নেয়াও হলো প্রায় সবারই। লিখে গেলাম সবাই যে যত পারি।
মুহাম্মদের প্রশ্নের উত্তরে ‘জ্ঞান, জনপ্রিয় জ্ঞান ও ক্ষমতা’ নিয়ে আমার ভাবনা
সিসিবিতে আসার সময় অনেকটা স্থির করে রেখেছিলাম যে এখানে কোনো ভাব-গম্ভীর আলোচনা করবো না। কিন্তু ছোটো ভাই মুহাম্মদের আব্দারে তা ভাংতেই হলো। এবারের মতো তাই সবার কাছে মাফ চাই গুরু-গম্ভীর একটা পোষ্ট দিয়ে সিসিবির আনন্দময় পরিবেশ নষ্ট করার জন্য। (তবে আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করব সহজ করে লিখে যেতে)।
মুহাম্মদ জানতে চেয়েছে জ্ঞান, জনপ্রিয় জ্ঞান আর ক্ষমতার মধ্যকার সম্পর্ক বিষয়ে আমার মতামত। বলছি, –
বিস্তারিত»স্বপ্ন ! শেষ পর্ব।
আগের পর্ব গুলির জন্য এখানে দেখুন।
৯
এখন বিকাল ৫’টা বাজে। আকাশ অফিস থেকে বাড়ী ফিরছে।
আজ দাদী’র আসার কথা। ওনার শরীরটা ক’দিন ধরে ভাল যাচ্ছে না। আকাশের বিয়ে’র কথা চলছে -জানতে পেরেই তিনি একদম অস্থির হয়ে উঠলেন ঢাকা আসবার জন্য। দাদীকে আনবার জন্য সকালে একটা মাইক্রোবাস পাঠানো হয়েছিল টাঙ্গাইলে।
আকাশ বাড়ীতে ঢুকেই বুঝতে পারে, পুরা বাড়ীতে একদম উৎসবের আমেজ চলে এসেছে।
বিস্তারিত»পুরোনো পাটিগণিত, একটি স্টেডিয়ামের অপমৃত্যু ও ‘দিনবদল’ এর বিজ্ঞাপণেই সীমাবদ্ধতা
পাটিগণিতের সেই বিখ্যাত অংকটির কথা সবার মনে আছে নিশ্চিত, সেই যে একটি তৈলাক্ত বাঁশ আর দুরন্ত বাঁদরের অংক। বাঁশ বেয়ে ওঠে আর নামে… । আমার কেন জানি সেই দুরন্ত বাঁদরের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে, বেয়ে যাচ্ছে অনন্ত বাঁশ।
বাংলাদেশ ২০১১ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সহ-আয়োজক এটা পুরোনো খবর, খবর হলো হবেটা কোথায়? মিরপুরের হোম অফ ক্রিকেটে নাকি ক্রিকেট-ফুটবল-আ্যথলেটিকসের টানাপোড়েনে সমস্যায় জর্জরিত বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে?
২০০৫ এর জানুয়ারির শেষ দিনে জিম্বাবুয়ে কে হারিয়ে টাইগাররা মেতে ওঠে দেশের মাটিতে প্রথম সিরিজ জয়ের আনন্দে।
বিস্তারিত»স্বপ্ন ! পঞ্চম পর্ব।
৭
আজ শুক্রবার। ক্যালেন্ডারে মার্চের প্রথম সপ্তাহ চলছে। ঝকঝকে একটা সকাল। ছুটির দিনের আয়েশী প্রাতঃরাশ শেষে, বারান্দায় বসে আকাশ খবরের কাগজ দেখছিলো। অধিকাংশ খবরই মনটা খারাপ করে দেয়। চারিদিকে অপরাধ, নৈরাজ্য, হতাশা, নিরাশা আর অজস্র লোক দেখানো কারবার। আসলে সঠিক জায়গায় সঠিক লোক সঠিক সময়ে থাকে না বলেই আমাদের আজ এই অবস্থা। আর দিন দিন এ অবস্থা অস্বচ্ছ হয়ে উঠছে…।
সেই ফাগুনের গল্প
আর একটা ফাল্গুন চলে এলো আবার; আরেক ফাল্গুন। উহু ! লাল হয়ে যাওয়া কোনো শিমুল গাছ চোখে পড়েনি, কিংবা কালোচুড়া …
সময় কাটছে ফেসবুক- এ
সে সময়টাতে এই রাতটা ঘুমহীন কাটতো দেয়াল পত্রিকার কাজে, শেষ রাত পর্যন্ত। কাজ প্রায় শেষ…তবু শেষ হয়না যেন! সিগারেট চলছে খানিক বিরতিতে, রিজওয়ান এক মনে ছবির আউটলাইন ধরে কাচ বসাচ্ছে … হাতের লেখা ঠিক রেখে দ্রুত কলম চালাচ্ছে আন্দালিব।
বিস্তারিত»২১ ফেব্রুয়ারী- কিছু আক্ষেপ আর বৈপরীত্যের ছবি
রহমান ভাইয়ের ব্লগটা পড়লাম। ভাবতেই ভালো লাগে -এত দুর্নীতি, অবিচারের মাঝেও আমাদের এখনো গর্ব করার মতো কিছু আছে। তবে আমার কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে যা বাংলা ভাষাকে নিয়ে আমার অহমবোধের পাল্লাটাকে অনেকটাই হালকা করে দেয়। হয়তো ভালো লাগবে না তবুও কিছুটা বৈপরীত্যের ছোয়া দিতে যাচ্ছি; যদিও আয়নার এই অপর পিঠটা প্রায় সবাই কম-বেশি দেখে ফেলেছেন।
ঘটনা -১
মাত্র ২ ঘন্টা হলো টরন্টো শহরে পা রেখেছি,
গল্পের মত জীবন
{আজকে আট বছর আগের একটা গল্প বলব। আমি খেয়াল করলাম ব্লগে এখন পর্যন্ত কোন স্মৃতিমূলক পোস্ট দেই নাই। এটা সেই প্রচেষ্টার শুরু হউক।}
সময়টা ২০০১ সাল, জানুয়ারি মাসের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহ হবে। স্থানঃ বদর হাউসের ডর্ম-৫, ঝকক। আমি ডর্মলীডার। ডর্মে আমার সাথে আরো চারজন আছে ইলেভেনের। একটু আগে ফারহান আসছে, লাইটস আউট হয়ে গেছে কিন্তু আমরা এমন উত্তপ্ত ঝগড়া করতেছি যে লাইট নিভানোর কথা কারোরই মনে নাই।
বিস্তারিত»“আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস” উপলক্ষ্যে কিছু কথা
আজ ২১ শে ফেব্রুয়ারী। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এবং আমাদের মহান ভাষা দিবস। এই দিবসের ইতিহাস আমরা সবাই জানি, তাই এখানে আমি ইতিহাস বর্ণনা করতে যাবনা, শুধুমাত্র এ সংক্রান্ত দু/একটি ঘটনা এবং আমার অনুভুতিটুকু শেয়ার করার চেষ্টা করব।
মূল লেখাতে প্রবেশের পূর্বেই এই দিন উপলক্ষ্যে আমি আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা, ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতা জানাই ৫২’র ভাষা আন্দোলনে শহীদ সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার… সহ সেই সব বীর ভাষা সৈনিকদের প্রতি,
বিস্তারিত»স্বপ্ন ! চতুর্থ পর্ব।
৬
ক’দিন হলো, অফিসে কাজের চাপ বেড়েছে। আকাশে’র দুইটা প্রজেক্ট ফাইনাল অ্যাপ্রুভাল পেয়ে যাওয়ায় ও এখন পুরা দৌড়ের উপর আছে। প্রজেক্ট দু’টি হচ্ছে- ধানমন্ডিতে একটা তিন তালা বাড়ী আর বনানীতে একটি কমার্শিয়াল কমপ্লেক্স। ব্যস্ততার যাতাকলে – পেরিয়ে গেল গোটা এক পক্ষ। এ সময়ের মধ্যে সেই বিশেষ দিনটি মনের আয়নায় যে আচড় কেটেছিল, ঐ দিকে তাকানোর আর সু্যোগ আকাশে’র হয়ে উঠলো না ।
আমার (প্রায়)নির্বান লাভ
ডানপাশে ঊড়ুক্কু পলিথিনের ব্যাগ হাওয়ার নিঃশ্বাসে ফুলছে ফাপছে, বাতাসে কর্কশ ধূলো ,নিশ্বাসে রিসেশনের দুর্যোগকালীন দামী জ্বালানীর পোড়া সৌরভ, শাহবাগের মুড়িভর্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম বিশাল এক টসটসে টোপ হয়ে। চারপাশের নাগরিক মাকড়শার জালে আটকানো ,কুকড়ানো নষ্ট আকৃতির জীবনটা ফেরি ঝুলিয়ে ধেয়ে আসছে টোপ গেলার জন্যে। পাকস্থলীর জারক এনজাইমে সাতড়ানো অবস্থায়ই সাধারনত আমার দুঃস্বপ্ন গুলো শেষ হয়। সেদিন শেষ হল নারী দেহের বক্র অনুপ্রবেশে। হতাশ ভাবে ভাবলাম “মেয়েমানুষ!!
বিস্তারিত»ঘুম সমাচার (আবার!)
তাইফুর ভাই যখন আমারে আবিষ্কারকের খেতাবটা দিয়াই ফালাইলেন তখন আরো কিছু প্রমাণ দেইঃ
জুনায়েদ কবীর ভাইদের ব্যাচমেট জাকির ভাই আমাদের দেখা এক বিখ্যাত ‘ঘুমার’ ছিলেন, যাকে দেখা যেত যে গ্রাউন্ড-এ সবাইইইই ফল ইন-এ দাড়ায় আছে (ইনক্লুডিং এডজুট্যান্ট), উনি টাওয়েল পেচায় টুথব্রাশ নিয়া বাথ্রুমের দিকে ছুটতেসেন। এডজুট্যান্ট ইউসুফ স্যার (ex-cadet PCC; এই জাগার খবর জানেন কিনা জানিনা) হাক-ডাক দিতেনঃ “জাকির, ডাবল আপ”… কিন্তু জাকির ভাই ডাবল হইতেন না,
বিস্তারিত»