ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি, চলছে একুশে বইমেলা। বইমেলার অত্যন্ত আলোড়ন সৃষ্টিকারী একটি বই সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদের ‘শান্তির স্বপ্নে’। বিশেষ করে ১/১১ এর পটভূমি এবং এর নেপথ্যের কাহিনী জানতে অনেকেই বইটির দ্বারস্থ হতে চাইবেন। এই বইটিকে নিয়ে প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতেও বেশ সাড়া পাওয়া গেছে। আত্মস্মৃতিকথামূলক এই বইতে তিনি জীবনের অনেক অধ্যায় তুলে ধরেছেন। তা তিনি পারেন, কারণ তার পরনে জলপাই ইউনিফর্ম, ছাতিতে অনেক মেডেল ঝুলানো , পতাকা লাগানো গাড়িতে ঘুরে বেড়ান দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক। বাংলাদেশের মানুষ ছাপার অক্ষরে যা দেখে তাই বিশ্বাস করে, আর এমন এক ব্যাক্তির লেখা বই…যিনি অবৈধ গাড়ী বিক্রির টাকায় হাসপাতাল বানাতে চান, দেশকে ২০২০ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবার স্বপ্ন( নাকি দিবাস্বপ্ন) দেখান আবার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ও ‘উশৃংখল ছাত্রদের’ ধরে জেলে পোরেন । কিন্তু আমার কাছে এবং আমার মনে হয় সিলেট ক্যাডেট কলেজের ‘৯৯ এর ১১ই নভেম্বর এর করুণ অধ্যায়ের সকল প্রত্যক্ষদর্শী ও সমব্যাথীদেরকাছে তিনি একজন মিথ্যাবাদী, এবং আমি জোড় গলায় বলবো তিনি একজন মিথ্যাবাদী, মিথ্যাবাদী।
নিচে শান্তির স্বপ্নে বইটিতে ‘১১ নভেম্বর ‘ সম্পর্কিত উনার কিছু উদ্ধৃতি তুলে ধরছি…
১। আমি দুর্ঘটনার স্থান পরিদর্শন করলাম। ক্যাডেট কলেজের ঐতিহ্য অনুযায়ী ছাত্ররাই কলেজের রক্ষণাবেক্ষণ করে। সে অনুযায়ী দু’জন ছাত্রকে রোলার দিয়ে মাঠ মসৃন করার কাজে নিযুক্ত করা হয়েছিলো। মাঠটি ছিলো শিশিরযুক্ত ও পিচ্ছিল। ছাত্র দুজন রোলারটিকে নিজেদের দিকে টানছিলো। হঠাত পা পিছলে তারা রোলারের নিচে পড়ে যায়। সাথে সাথে তাদের সিলেট মেডিক্যাল কলেজে নেয়া হলেও তাদের বাঁচানো সম্ভব হয়নি। (পৃষ্ঠা ২৬৮…২য় প্যারা)
প্রশ্ন হচ্ছে…সিসিবির সদস্যদের কি মনে হয় ঐতিহ্য অনুযায়ী ক্যাডেটরাই কলেজের রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করে? আমার মনে হয় তদকালীন কমান্ডেন্ট এসআই আ্যন্ড টি ও বর্তমান সেনাপ্রধান ভুলে গিয়েছিলেন কলেজের রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিযুক্ত থাকে যাদের সরকার থেকে বেতন দেওয়া হয়।
এবার রোলার ও শিশির ভেজা মাঠ প্রসংগ- খেয়াল করবেন এই মিথ্যাবাদী লোকটি বলেছে, ” সে অনুযায়ী দু’জন ছাত্রকে রোলার দিয়ে মাঠ মসৃন করার কাজে নিযুক্ত করা হয়েছিলো।” আসলেই কি তাই? সিলেট ক্যাডেট কলেজের ১৯-২৫তম ব্যাচ পর্যন্ত সকল ব্যাচের ক্যাডেটদের এই প্রশ্নের সত্যতা যাচাই করতে বলা হলে সবাই একবাক্যে বলবে ‘না’। তাহলে কি উনি একাই সত্য বলছেন। দুর্ভাগ্যজনক আমাদের দেশে ছাপার অক্ষরে ‘মিথ্যা’ রয়ে যায় আর প্রকৃত সত্য হারিয়ে যায়!
আর তাদের মৃত্য কোন দুর্ঘটনা নয় হত্যাকান্ড। এক বর্বরের ধাক্কায় রোলারের নিচে পড়ে যাবার সময় রেজা ধরেছিলো বন্ধুর হাত! কিন্তু সেই ছোট্ট ইকবাল সামলে নিতে পারেনি নিজেকে…ভারী রোলারের নিচে চলে যায় দেহ…চিনাবাদামের মতো ভেঙ্গে পড়ে ছোট্ট মাথাটা…বেড়িয়ে আসে সকল শিক্ষা, জ্ঞান, স্মৃতি। সেই বর্বর আবার রেজার বেড়িয়ে আসা মগজ হাতে করে নিয়ে ফেলে দেয় পাশের নর্দমায়…না SAW বা HOSTEL টাইপের কোন চলচ্চিত্রের কাহিনী নয়…নীরেট বাস্তব।
আর রেজার একপাশ পিষ্ট করে চলে যায় রোলার। কলেজ হাসপাতালের বারান্দায় স্ট্রেচারে শুয়ে কাতরাতে থাকা রেজা শুধুই মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা। কারণ ডাক্তার স্যার না আসলে গাড়ী বের করা যাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি আমলা তান্ত্রিক জটিলতায়…৯ কিলোমিটার দূরে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পৌঁছার অনেক আগেই তারা আকাশের সীমানা পেরিয়ে স্বর্গের বাগানে পৌঁছে যায়! আর হাসপাতালে তাদের আনুষ্ঠানিক ভাবে “মৃত” ঘোষণা করা হয়। এই ‘পোড় খাওয়া সৈনিক’ (পৃ২৬৮) কি তখনো কোন অলৌকিক উপায়ে তাদের বেঁচে ওঠার প্রত্যাশা করছিলেন?
তিনি আরো লিখেছেন-
“আমার প্রেষণা মূলক বক্তব্য সবাই শুনলো, কারো ভেতর কোন প্রতিক্রিয়া দেখা গেলো না। হঠাত একাদশ শ্রেণীর একজন নেতাগোছের ছাত্র উঠে দাঁড়িয়ে চিতকার করে বললো, আগে আমরা বিচার চাই।আমি ছাত্রটির দিকে তাকালাম, আমি জানি এটিই সেই মাহেন্দ্রক্ষণ,এ মূহুর্তই বলে দেবে পরিস্থিতি কার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আমি কিছু না ভেবেই গলার সবটুকু শক্তি ঢেলে দিয়ে চিতকার করে বললাম ‘সিট ডাউন’। ছাত্রটি ভ্যাবাচেকা খেয়ে বসে পড়লো এবং পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ আমার হাতে চলে এলো”।
(পৃ২৬৮,১ম প্যারা)
বাহঃ কি বীরত্ব! একাদশ শ্রেণীর একজন শোকার্ত ক্যাডেটকে নিজের ছোটভাইয়ের মৃত্যুর বিচারের প্রার্থনার এক অনন্য জবাব!
এবার অন্য একটি প্রসঙ্গে আসি, একজন ক্যাডেটের অভিভাবক হিসেবে ‘মঈন ইউ আহমেদ’।
তিনি বলেছেন, (পৃ২৬৯) – ‘ক্যাডেট কলেজের বিধিবদ্ধ জীবন ও জ্যেষ্ঠ ক্যাডেটদের র্যাগিং এর যন্ত্রণা সে (তার পুত্র নিহাত) সহ্য করতে পারেনি।সে তার মাকে চিঠি লিখলো ‘একটি ছাগলকে চামড়া ছিলে ছেড়ে দিলে যে অবস্থা হয় আমার এখন সেই অবস্থা ‘।
প্রস্ন হচ্ছে ,আমরা সবাই জানি ক্যাডেটদের সাপ্তাহিক চিঠি মুখখোলা খামে (নিদেন পক্ষে ক্লাস সেভেন) হাউস অফিসে জমা দিতে হয় এবং পাঠানো এবং আসা সব চিঠি স্যারদের নজর পেড়িয়ে আসে। তাহলে এই মন্তব্যের চিঠি গেল কিভাবে?
সিলেট ক্যাডেট কলেজের এবং মনে হয় পুরো ক্যাডেট কমিউনিটির কাছে ১১ নভেম্বর এবং তার AFTERMATH ভালো ভাবেই জানা! এই আবেগের জায়গা কে নিয়ে মিথ্যাচারের অধিকার এই সেনাপ্রধান কে কেউ দেয়নি কখনো দেবেও না। কিন্তু অজ্ঞজনেরা বাঁধাইকরা কাগজে, ছাপার অক্ষরে লেখা বর্ণ্মালাই বিশ্বাস করবেন…আমাদের কথাকে নয়।
৯৮ টি মন্তব্য : “একজন শিক্ষক, একজন পিতা ও একজন মিথ্যাবাদী”
মন্তব্য করুন
সামীউরের পোষ্টে ফার্ষ্ট, মজাই আলাদা 🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এই লোকের বিচার হওয়া উচিৎ, সরকারী দায়িত্বে থেকে সে বই লেখে কিভাবে। কোন প্রটোকল?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই,
আমার মনে হয় আপনি খুব ভালো একটা পয়েন্ট ধরসেন...
মইন সাহেবের না হয় গায়ের জোর আছে মানলাম, সেই জোর উনি খাটাবেন তাও মানলাম...কিন্তু প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী দায়িত্বরত অবস্থায় স্পর্শকাতর সব রাষ্ট্রীয় বিষয় নিয়ে নিজের খেয়ালখুশি মত লেখালেখি করবে- এইটা বন্ধ করার মত কোন আইন কি আদৌ আছে?
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
আহ্! ধিক্কার, শত ধিক্কার।
এটা সিসিবি না হয়ে যদি অন্য কোন জায়গা হত, আমি খাস বাংলায় একটা গালি দিতাম হারামজাদারে!!!
আসলে নৈঃশব্দও অনেক সময় অনেক বড় বিস্ফোরণকেও মূক করে দেয়।
ছিঃ! এই লজ্জা কোথায় রাখি!
মিথ্যার মোড়কে নিজের বাহাদুরি ফলানো...থু! থু!
আমাদের এত আবেগের জায়গা, এত আদরের ছোট ভাইদের মৃত্যু নিয়ে আইওয়াশ দেওয়ার চেষ্টা উপরওয়ালা সহ্য করবেনা নিশ্চয়ই...
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
এই লেখাটা কোন জাতীয় পত্রিকা বা প্রচার মাধ্যমে প্রচারের আশু ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন। সবাই জানুক ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
একমত... :thumbup:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
লাভ নাই, ফিল্টার হয়ে যাবে।
সানাউল্লাহ ভাই, মাসুম ভাইয়ের সহৃদয় দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
মিথ্যার বেসাতি বন্ধ হোক............
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ধিক্কার ধিক্কার
ধিক্কার
লাবলু ভাই এ ব্যাপারে আপনার মতামত জানতে চাচ্ছি । সেনাপ্রধান বলেই উনিতো যা খুশি তাই বলতে পারেন না । ঐদিন কি হয়েছিল আমরা ক্যাডেট কমিউনিটি সবাই জানি এবং আজ পর্যন্ত সংশ্লিষ্টদের উপযুক্ত বিচার হয়নি । আজ আবার মইন সাহেব ($%$) সত্যকে বিকৃত করে নিজের গুনগান গাওয়া শুরু করেছেন । ধিক্কার x-( ফাউল একটা
এই লোকটারে তো ভালাই মনে করছিলাম। ধিক্কার এই সব মানুষদের :chup: ...
ভালা??? এই শালা হইল গিয়া :just: হারামিগো মডেল... শুধু মডেল না, সুপারমডেল!!!!!!! x-( :chup: :gulli2:
হুমম, তাই তো দেখতাছি। হালায় বহুত ফাউল... :gulli2:
আমার মনে আছে ঐ জেনারেলের ছেলে নীহাত যখন কলেজে জয়েন করলো সেদিন
জেনারেলের মন খুশি করার জন্যে তিতুমীর হাউসের অনেকগুলো ট্রফি নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো শাহজালাল হাউসে...
নিহাতকে কখনো ভোরে পিটি করতে দেখিনি,ও সবসময় হাউসের সামনে গেইটটাতে বসে থাকতো...ওকে RAG করাতো দূরে থাক কেউ ওর দিকে তাকাতেই পারতো না ...সারাক্ষন স্যারদের আদরের মধ্যেই থাকতো.......
১১ নভেম্বর তখনকার ব্রিগেডিয়ার মইন তো দূরে থাক তখন কার এ.জিও পারে নি সেই অবস্থার নিজের নিয়ন্ত্রনে আনার...উনাকেই একবার পোলাপাইনের কাছে ধাওয়া খেতে হয়েছিলো...উনি নিজের গাড়ি নিয়ে পালাইছিলো।।এয়ারপোর্টের দিকে......
যতদুর মনে পড়ে আমাদের জুনিয়র ৯৯ ব্যাচের শাওনের বাবা তখন কর্ণেল ছিলেন।উনি
খুব ভালো ব্যবহার করে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এনেছিলেন...
মুখটা তিতা তিতা লাগতেছে ... 😐
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
লেখাটা আমারব্লগ ডট কমে স্টিকি করে দিলাম। কিন্তু আরো বিস্তারিত লেখার দরকার আছে। প্রকৃত অর্থেই কি হয়েছিলো সেটা তো জানাতে হবে সবাইকে।
শুধু এটুকু দিয়ে তো হবে না!
সুশান্ত দা,
রেজা ইকবালকে নিয়ে বিস্তারিত কয়েকটি ব্লগ ইতোমধ্যেই লেখা হয়ে গেছে । চাইলে নিচের দুজনের লেখাও পড়ে দেখতে পারেন:
১। সামির
২। কামরুল তপু
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
পড়েতেছি একটা একটা করে।
ঐ ঘটনার পর প্রথম-আলো'র ছুটির দিনে তে পুরো ঘটনা ছাপা হয়েছিলো।(সম্ভবত ১৬/১৭ নভেম্বর ৯৯ সংখ্যা)। ইচ্ছা হলে পড়ে জেনে নিয়েন, অথবা সিলেট এর ১৯-২৫ তম ব্যাচের কাউকে জিহহাসা করে জেনে নিয়েন......।বিস্তারিত লিখতে ভালো লাগবেনা (নার্ভের তো একটা লিমিট আসে...নাকি?) রেজা-ইকবালের ক্লাসমেটরা একটা সংগঠন করসে, RIMIO(reza iqbal memorial foundation),ওখানে জানতে পারবেন।
ভাইয়া আমার মনে হয় আমার মতামতটা নেওয়া একবার উচিত ছিলো আপনার।
দুঃখিত মুছে দিচ্ছি তাহলে। ১ মিনিট।
আসলে আমি চাচ্ছিলাম লেখাটা আগে ক্যাডেটদের চোখে আসুক, তারা মিথ্যাচারটা জানুক। এরপর যথাযথ ভাবে ব্যাপারটা অন্যদের জানানো যাবে। রেজা-ইকবালের মৃত্যু ও তারপরের ঘটনাগুলো আমরা যেমন আবেগের ও অনুভুতির জায়গা থেকে দেখি কারো কাছে তা তেমন নাও হতে পারে। কারণ ঐ লোকটা নিজেকে বেশ একটা high altitude এ নিয়ে গেসে। তবে আমরা ছেড়ে কথা বলবো না।
আর আপনাকে বিব্রত করে থাকলে আমি দুঃখিত।
ধিক্কার ধিক্কার ধিক্কার :gulli2: :gulli2: :gulli2: :gulli2:
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
ঐ মর্মান্তিক ঘটনার সময় কলেজে ছিলাম। ক্ষুদ্ধ হয়েছিলাম, কিন্তু রেজা-ইকবালের ক্লাসমেটদের একই সমতলে দাঁড়াতে পারিনি তখন। এখন পারি। সকাল বেলা উঠেই মনটা খারাপ হলো। আল্লাহ ওদের ভালো রাখুন।
জেনারেল মইনকে ধিক্কার। মন্তব্য পড়ে বুঝলাম ব্যাটা নিজের ছেলেকেও ছায়া দিয়ে রাখছে। কনক বলে নাই, তবু আমি শিওর ঐ ছেলে ক্যাডেট কলেজে ছয় বছর কাটাতে পারে নাই। যদি পেরেও থাকে ক্লাসমেটদের শ্রদ্ধা সে কখনোই আদায় করতে পারে নাই। এবং সেইটা যেহেতু পারে নাই, ও ক্যাডেটই না।
নিজের পরিবারের ক্ষেত্রে যে হারামী ঠিক বিচার করতে পারে না, সে আবার দেশের বিবেক হবে!
আমি জানি, আমার পরের বক্তব্যটা বিতর্কিত হতে পারে। তবু, আওয়ামী-বিএনপি সৃষ্ট অরাজকতা দূর করতে সেনাসমর্থিত নতুন তত্ত্ববধায়ক সরকার গঠনকে আমি প্রয়োজন ছিল বলে মনে করি। একান্তই ব্যক্তিগত মতামত।
ঐ ছেলে তিনমাসের কলেজ টাইমে ২ মাস ২৮ দিন হাস্পাতালে ছিলো, আর ১ দিন ছিলো প্যারেন্টস ডে। আর একটা কথা, তার গুণধর পুত্রের মতো বাংলাদেশের অনেক সপ্তম শ্রেণীর অনেক ক্যাডেটদের ও তো নিশ্চয়ই ছাল ছাড়ানো ছাগলের মতো মনে হয়েছিলো, হয় এবং হবে। তা সেনাপ্রধান, প্রাক্তন অভিভাবক ও ক্যাডেট কলেজগুলোর Guardian Angel হিসেবে তার কি উচিত না এই 'কসাইসুলভ' অত্যাচার বন্ধে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া! নাকি তিনি দুর্নীতিবাজ ধরতে আর ভাষণ বক্তৃতা দিতে এতো ব্যস্ত ছিলেন যে তার ছেলের দুঃসহ অভিজ্ঞতার কথা ভুলে গিয়েছিলেন! নাকি ব্লাডি সিভিলিয়ান্সদের ছেলেদের চামড়া ছেলা ছাগল আর গরুই বানাক, আমার কি? উত্তরটা জানতে ইচ্ছা করছে...
আমি ওই মিথ্যাবাদীকে :just: থু থু দিলাম।
আর সামীউর তোমাকে অসংখ্য অসংখ্য :salute: ।
আমার জীবনে সবচেয়ে বেশি কেঁদেছি মনে হয় আমার এই বন্ধু দুজনের ঘটনা এই ব্লগে পড়ে। আমার মা আমাকে স্বান্তনা দিতে এসে আমার সাথে বসে বসে কেঁদেছেন। তাদের নিয়ে মিথ্যা বলার ধৃষ্টতা দেখানোর অধিকার এই ***************-কে কে দিল? আমি আর কিছু লিখতে পারছি না।
সপ্তম শ্রেণীর ক্যাডেট লাইফের কঠোরতা যে ক্যাডেট কলেজ ট্রেনিং এর একটা অংশ,নিজে বি এম এ ট্রেনিং করে এসে এই লোক কি সেইটা বুঝে নাই নাকি না বুঝার ভান করছে?আমি ইনার সব কিছু খারাপ সেইটা বলছিনা কিন্তু অন্তত এই স্পর্সশকাতর ক্ষেত্রে এইরকম মিথ্যাচার দেখে বমি পাইল।লেখাটা গণমাধ্যমে প্রচার হওয়া উচিত।দুর্দান্ত।
এই ম-ইউ মামুর বুদ্ধিজীবি হবার বাসনায় আমারো বুদ্ধিজীবি হতে লোভ লাগে। 😛 😛
ক্ষমতার অপব্যবহারে নিকৃষ্টতার নজীর তৈরী করছে। তানা'রে এখন যা'ই বলা হোক শুনবে না; দেখানো হোক, দেখবে না। ক্ষমতা তাকে একই সাথে অন্ধ+বধির করে রেখেছে। কাজেই, এখন বলে কোন লাভ হবে বলে মনে হচ্ছে না।
জমায়ে রাখো, সব প্রাপ্য মিটিয়ে দিতে হবে যখন তিনি ক্ষমতার আকাশ থেকে মাটিতে নেমে আসবেন। x-( x-(
:gulli2: :gulli2:
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
সহমত মাহমুদ ভাই ।
অনেক বার পোস্টটা পড়তেসি, কিন্তু কি যে কমেন্ট করবো খুজে পেলাম না।
আমাদের ভাইদুটার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি, আর দম্ভভরা লোকটাকে যে আসলে কি বলা যায়, সেটাও খুজে পেলাম না।
মনে করুন লোকটা বাংলাভাষার নিকৃষ্টতম গালিরও অযোগ্য।
কিছু বলার ইচ্ছা থাকলেও গুছিয়ে লিখতে পারছি না।
প্রথমত রেজা ইকবালের বিদেহী আত্মার জন কিছুক্ষণ থেমে রইলাম।
ও বিষয়ে কিছু বলতে ভালো লাগছে না।
আপাতত এই লেখাটিকে স্টিকি করা হোক।
ফেসনুক বা অন্যকোন মাধ্যমে একে দ্রুত ছড়িয়ে দেয়া হোক।
ভন্ড ............টার মুখোশ খুলে দেয়া হোক। (শূন্যস্থানে আপনারদের যার পছন্দ মতো খাস বাংলা গালি বসিয়ে নিলে বাধিত হবো। )
আমি ক্যাডট কঅলেজ ব্লক সম্পকে একটু Critical ছিলাম। আজ বিভিন্ন মনতব্য সহ এই লেখাটা পড়ে আমার দৃশটিভঙ্গি পাল্টাতে হয়। আমি অবশ্যয় এটি আমার facebooké দিব। I salute all the participants here, especially to the SCC guys.
হাস্যকর.........
সহমত
সানাউল্লাহ,
দোস্ত, এই ঘটানাকে'তো মিডিয়াতে ভালো করে আনতে হয়। ব্যাটা ব্লক বুজলো না তার নিজের জবানবন্দিতে নিজেই ধরা পড়ে গেল।
-শাহীন
ভালো লাগলো শাহীন তোকে এখানে দেখে। জানি না সিসিবি কেন তোর ভালো লাগতো না। এটা এখন বৈচিত্র্যময় লেখায় পূর্ণ হয়ে উঠেছে। পোলাপাইন অসাধারণ গল্প-কবিতা লিখে, ধর্ম, রাজনীতি, বিজ্ঞান নিয়ে নিয়মিত তর্ক-বিতর্ক চলে। আর কলেজের স্মৃতিচারণ তো আছেই। তোর জন্য টিপস : মুহাম্মদ, হোসেন, মাহমুদ- এদের লেখা পড়তে পারিস। আমাদের শান্তি মিশনে কর্তব্যরতরা তাদের নানা অভিজ্ঞতা শেয়ার করে।
আর এই যে বিষয়টা নিয়ে বলছিস, তা নিয়ে ব্লগারদের যে কেউ বিশেষ করে সামীউর যদি সবদিক মিলিয়ে একটা লেখো- যুক্তি-তর্কসহ আমি সেটা প্রথম আলোয় ছাপানোর উদ্যোগ নিতে পারি।
..........................................................................................
ব্লগারস : আমাদের ২১তম ব্যাচের শাহীন, যার কথা আমার কলেজ স্মৃতিচারণের একাধিক পোস্টে আছে। মন খারাপ হলে আমি শুনি বব মার্লের ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’ অথবা পাহাড় চূড়াটা আমাকে নির্জনতায় মগ্ন হওয়ার সাহস জোগায় এসব পোস্টতো আছেই। বন্ধুদের প্রায় সব আলোচনায় ঘুরেফুরে আসে সে। ও আছে কানাডার আলবার্টায়। বহুদিন ওকে দেখি না। সম্প্রতি সে নানা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিভাগে পড়াতো। এখন সেটা করছে কানাডায়।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
শাহীন ভাই আমার লেখাগুলাও পইড়েন, চা খাওয়ামু। :tuski: :tuski: :teacup: :teacup:
শাহীন ভাই :just: :salute:
শাহীন ভাই :just: :salute:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আমারগুলাও পইড়েন বস, হাল্কা লেখা, প্রেম টাইপ।
আমি কিছু খাওয়ামু না, উলটা আপনি চকলেট লইয়া আনবেন আমাদের জন্য।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
শাহীন ভাই :just: :salute: :salute:
শাহীন ভাই, সিসিবি-তে আপনার লেখা চাই...
কাইক্লা থেইক্যা পোষ্টে আসি আর যাই আপনার ইনপুটসের জন্য, মিজাজ তো খারাপি হইবার লাগছিল আপনার উপ্রে, পড়ে দেখলাম অফিসে বইয়া বইয়া ঘুমান, তাই চাইপা গেছি,
@ সামীউর, আমি জানি না তুমি নিজে কি ভাবছ, সুশান্ত কে তাদের ব্লগে স্টিকি করতে নিষেধ করেছ দেখলাম, কিন্তু আমার মনে হয় এগুলোর প্রচার হওয়া দরকার। মিথ্যা বন্ধ হোক।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমি কিন্তু ফেস বুকে লিঙ্ক দিছি লেখাটা পইড়াই... :-B
না কইলেও শুনুম না... :no:
শাহিন ভাই...মেম্বার হয়ে যান...পিলিজ... :just: :salute: ;;)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
সানা ভাই যেটা বললেন আমি সেটাই ভেবেছি, যুক্তি-প্রমাণ গুলোকে আরো শাণিত করে আরো একটু হোমওয়ার্ক করে তারপর ব্যাপারটাকে প্রচার মাধ্যমে নিয়ে আসা, কোন ভয় ভীতির কথা চিন্তা করে নয়। কারণ আপনিও জানেন সত্য প্রমাণ করতে হয় আবেগ দিয়ে নয় যুক্তি দিয়ে। নইলে ব্যাপারটা দুদকের মামলার মতো মুখ থুবড়ে পড়বে।
আর ভয় ...কলেজে থাকতেও কোন উর্দিওয়ালাকে পেতাম না আর এখন তো প্রশ্নই আসেনা।
এখানে আলোচনার মধ্য দিয়ে অনেক বিষয় বের হয়ে আসবে যা পরবর্তীতে কাজে লাগবে। তাই আমি চাচ্ছিলাম প্রাইমারি ব্যাপারটা আমাদের নিজেদের মধ্যে হোক।
একটা প্রস্তাব আছে সামীউর, ওই সময় এই ব্লগের অনেকেই সিলেট ক্যাডেট কলেজে ছিলেন। তাদের সাক্ষাৎকার বা স্টেটমেন্ট থাকলে আমাদের পয়েন্টগুলো আরো শক্তভাবে আলোচনা করা যায়।
ঐ সময়ের খবরের কাগজ গুলার কপি বিশেষ করে প্রথম আলোর ছুটির দিন একটা কাভার স্টোরি করসিলো,ঐটা আর্কাইভ থেকে জোগাড় করা দরকার।
samiur,
vai kemon aso?asa kory valo.tomar lekha ta pore khub khusi hoesy.sotto bolar jonno j osomvob sahoser dorkar tar puro tai tomar ase.torobaryr jobab kolom die debo amra.we can prove it that was an homicide case on the ground of involuntary manslaughter,jar dondo hosse life imprisonment.sylhet er sessions court e ekta mamla ekhono kora somvob jody amra chai.dekha hobe kono ekdin.main u r jonno ey mamla tola roilo.take care.see u soon.
ধন্যবাদ সুব্রত ভাই
স্বাগতম শাহীন ভাই।
কথা কইতে মঞ্ছায়।
ক্যামনে যোগাযোগ করা যায়?
(হালকা কবিতা কবিতা ভাব আসছে না? 😛 )
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
আমাকে islam.shaheen@gmail.com পাওা যাবে।
সমস্যাটা হচ্ছে আমাকে অন্য একটা কম্পিউটারে কাজ করতে হয় বাংলা লিখার জন্য, এবং তা বেশ সময় নষ্ট করে। আমি মোটামুটি সবার মেসেজ পেয়েছি। ফয়েজ, সানা, এবং আরো অনেকের। এর মধ্যে "তুহিন" ("কে বলে গো সে প্রভাতে নেই আমি", তুহিন আমার লেভেলটা হাইজেক করেছে)কে মনে করতে হয়, ওর প্রতি আমি মনে হয় এক্টু রূঢ় আচরন করেছিলাম। আমি ক্যাডেট কলেজ ক্লাব নিয়ে এক্টু ক্রিটিকেল - সেই কারনে হয়তো ব্লগ নিয়েো ক্রিটিকেল। বেশ কিছু বিশয় ঠিক করেছিঃ (১) ১৯৮৩'তে এরশাদ'কে নিয়ে আমাদের (মূলত আমি, সানা এবং নাঈম)কিছু ঘটানা (২) হালাল/হারাম নিয়ে উত্তর আমেরিকা'ই হাস্যকর মুসলমানিত্ত (৩) জাতি, এবং সে সঙ্গে বাঙ্গালি জাতি, বাংলা ভাষা ইত্যাদি নিয়ে আমার কিছু ক্রিটিক্যাল/নেতিবাচক চিন্তা। শেষটা বেশ সিরিয়াস। তবে খুব ভাল হয় আমাকে যদি ইংরেজিতে লিখার অনুমতি দেওয়া হয়। অভ্র নিয়ে মনে হয় আমি বেশি যেতে পারব না, অন্তত পক্ষে এই মূহূরতে।
ফয়েয, তুমি বেশ ভালো কবি, তোমার চা খাওার জন্য অপেক্ষা করছি
সানা, এরশাদের বেপারটা তুই শুরু কর।
শাহীন : এরশাদকে নিয়ে তো একটা লিখেছিলাম ব্লগে। কলেজে পূণর্মিলনীতে এরশাকে বর্জনের ঘটনা। এটা কি পড়েছিলি? আর এরশাদের বিরুদ্ধে আমাদের নয় বছরের আন্দোলন নিয়ে ধাপে ধাপে লেখা যায়।
এরশাদকে কালো পতাকা দেখিয়েছিল কিছু তরুণ
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
বিশাল সরমিন্দার কথা বস, বিশ্বাস করেন, সারাজীবনে কবিতা লিখছি মনে হয় পাচ থেকে দশটা, দুইটা বাইচা আছে, বাকি সব কালের গর্ভে বিলীন।
সানাউল্লাহ ভাই, আপনি এটা নিয়েও আলোচনা করতে পারেন ২৭ তারিখ, সবাই তো মনে হয় মোটামুটি থাকবে প্রোগ্রামে। এর ভাল দিক আর খারাপ দিক।
ভাইয়া আমাদের অনেক কিছু খারাপ এটা যেমন সত্য, তেমনি সহজ সত্য হচ্ছে এটা আমাদেরকেই ঠিক করতে হবে। অন্য কেউ নয়।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
একদম চিন্তা কইরেন না। আমি এখনো কিছুই জানি না, কিন্তু লিখতে সমস্যা হয়না আর, যদিও সময় বেশি লাগে।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
কি বলবো 🙁 ব্যাটা আপাদমস্তক লায়ার দেখতেছি x-( সমস্যা হলো এদের বিখ্যাত ওয়ান ইলেভেন এটেম্পট টা আবার পুনঃ পুনঃ রাজনৈতিক দৈন্যতায় একেবারে বিশুদ্ধ হালাল না হয়ে যায় 😕
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ছাগলের বাচ্চাতো ছাগল হবেই ...
একটা জিনিস বুঝলাম না, ক্যাডেট কলেজ নিয়ে নানা উস্কানিমূলক লেখা লিখে ছাগল্টার কি লাভ। নিশ্চই জীবনে বহু ক্যাডেট কোর্স্মেট এবং সিনিয়র, জুনিয়রের চো' খেয়েছে ছাগল্টা।
সে নিজেও ক্যাডেট ছিল। পাকিস্তানের। কলেজের নাম মনে নাই। এই কারণে ক্যাডেট কলেজ ক্লাবের সদস্য।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আর ক্যাডেট কলেজে কোনো ছাগল কি পড়ে না? তোমরা কাউরে পাও নাই?
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
লাবলু ভাই ঐটা ক্যাডেট কলেজ না, সারগোদা পিএ এফ পাব্লিক স্কুল & কলেজ , ফুলতলা মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুল বা রেসিডেন্সিয়াল মার্কা। ঐ ব্যাটা ক্যাডেট হইলে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল আর ঐ কলেজিয়েট স্কুলের পোলাপান রা ও ক্যাডেট
:)) :)) :)) :))
ভাল বলছেন ভাইয়া।
সারগোদা পি এ এফ স্কুল আসলে খারাপ কোনো স্কুল না। এটা এয়ারফোর্সের রান ক্যাডেট কলেজ টাইপ একটা রেসিডেন্সিয়াল স্কুল যেখান থেকে ওদের এয়ারফোর্স রিক্রুট করে - যদিও নামে এদের ক্যাডেট কলেজে নেই। এদের অসংখ্য নামকরা এলামনাই আছে। আমার জানামতে মঈন আহমেদ প্রথমে এয়ারফোর্স যোগ দিয়ে টিকতে পারেনি - তারপর সেনাবাহিনীতে এসেছে। পাকিস্তানের যে কোনো ক্যাডেট কলেজের তুলনায় এদের রেকর্ড ভাল। আমার কাছে মনে হয় এখানে আসল ব্যাপার হল টেকনিক্যলিটি - ক্যাডেট কলেজ ক্লাবের মেম্বার কারা হতে পারে? - সেটাই আসল প্রশ্ন।
এখানে আমার অনিয়মিত কমেন্ট যারা পড়েছে - তারা সবাই জানে যে আমি সবসময়ই তথ্য দিয়ে ক্যাডেট বা ক্যাডেট কলেজের ভালো দিক নিয়ে লিখি। আমার এ কমেন্ট কারো পক্ষে বা বিপক্ষে না।
মঈন আহমেদ যদি ক্যাডেটই নিজেকে দাবী করে, তাহলে সে কিভাবে, কি উদ্দেশ্যে ভুল বা মিথ্যা কথা বলে ক্যাডেটদের নিয়ে? এখান থেকেই প্রমান হয়, সে ক্যাডেট না। আমরা তো এ রকম কথা বলব না।
আসলেই তো!এই সহজ কথাটা মাথায় আসলনা কেন??? ~x( ক্যাডেট হইয়া ক্যাডেটদের বদনাম করে সে ক্যাডেট হইলেও বুঝতে হবে ভেজাল আছে।সোহেল ভাই অনেক ধন্যবাদ পয়েন্টটা ধরায় দেবার জন্য।
খুব ভালো লিখেছ মাহিদ। :clap: এই প্রহসন এর একটা বিহিত হওয়া দরকার।
যে লোক তার বইয়ের নাম রাখে "নির্বাচিত সংকলন" তার বাংলায় লেখার অধিকার কেড়ে নেয়া উচিত। যে লোক সব সব ক্যাডেটদের অন্তরে আঘাত করা একটা ঘটনা নিয়ে উপহাস করে তার উপযুক্ত শাস্তি হওয়া উচিত।
এই লোককে নাকি ক্যাডেট কলেজ ক্লাবের মেম্বারশিপ দেয়া হইছে? কি সাংঘাতিক কথা!!!!!!!!!!!
সমীউর,
তুমি লিখলে,
যে ব্যাপারে আমার প্রথম থেকে সন্দেহ ছিলঃ এই লোক/পোলাপাইঙ্গুলি নিশ্চয় নিজেদেরকে সুপেরিওর মনে করে। ক্যাডেট কলেজ ক্লাব সম্পর্কে আমার প্রথম আপত্তি এখানে। তুমি অবশ্যি ভাবছ তোমার সিলেট ক্যাডেট কলেজ ওই ফুলতলা মিলিটারি কলেজিয়েট বা পি এফ এ পাব্লিক স্কুল থেকে সুপেরিওর। একি ভাবে ওফা'র লোকজন মনে করে — ওরা সবার উপরে, সিলেট কি ছাড়, আর ফুলতলাতো প্রশ্নাতীত। ইস্রায়েল মনে করে ওরা শ্রেষঠ। সাদারা মনে করে ওরাই উপরে। এই ভাবে চক্রের চক্র চলতেই আছে "এই জগৎ মাঝারে" । এই চক্রের চক্র থেকে আমরা কি ভাবে নিষ্কঋতি পাবো? খেপা বাউলের গানটা মনে পড়ছে,
— শাহীন
:thumbup:
মনের কথা বলছেন শাহীন ভাই। নিজের দেশ, প্রতিষ্ঠান নিয়ে গর্ববোধ করা ভালো, তবে তা যেন অন্যদের হেয় না করে হয়। আমরা ক্যাডেট কলেজে পড়েছি দেখেই যে আমরা শ্রেষ্ঠ হয়ে গেলাম তা তো না।
শাহিন ভাই, আমার মনে হয়, সামীউর যতখানি গর্ব থেকে বলেছে...তারচেয়ে বেশি বলেছে স্বজাত্যবোধ থেকে...এক জন ক্যাডেট হিসেবে আমি কিন্তু যেভাবেই হোক জেনঃ মইন যে এক্স-ক্যাডেট না- তা প্রমান করার চেষ্টা করব...(যেমন সাকাচৌ-কে এক্স-ক্যাডেট বলতে আমাদের লজ্জা করে...)
আর সুপেরিওটি নিয়ে যা বললেন, তা কলেজে থাকা অবস্থায় থাকতে পারে- বা থাকাটা মানায়...কিন্তু এরপরও যদি থাকে তা মানসিক অপরিপক্কতার লক্ষণ...
(ব্যক্তিগত মতামত)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
মানসিক অপরিপক্কতার বিষয়টি ব্যাখ্যার দাবী রাখে।
শাহীন ভাই, একটু অনধিকার চর্চা করি আশা করি বড়ভাই হিসেবে মাপ করে দেবেন।আমার মনে হয় সুপিরিয়রিটি ইনফেরিয়রিটির চাইতেও এখানে এসেছে ক্যাডেট হিসেবে পরিচয় দেবার পরেও ক্যাডেট কলেজ নিয়ে তার মিথ্যাচারের কারণে আমাদের,অর্থাৎ ক্যাডেটদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।
অন্য কোন কলেজ ভাল বা খারাপ সে বিতর্কে না গিয়ে এটুকু বলতে পারি(যা আপনি আমার চাইতে অনেক ভালভাবে জানেন),ক্যাডেটদের সিলেকশন প্রক্রিয়া এ জাতীয় কলেজগুলোর চাইতে ভিন্নতর(কঠিন বা সহজ সে বিতর্কেও আসছিনা)।ক্যাডেট কলেজ সিস্টেমটাও রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজগুলোর চাইতে আলাদা(যদিও কাঠামোগত কিছু মিল রয়েছে)। এ কারণে আমরা ক্যাডেটরা যখন দেখি যে আমাদের প্রিয় কলেজ সিস্টেম সম্পর্কে কেউ ডাহা মিথ্যা কথা বলছে-আর ঘাঁটাঘাটি করতে গিয়ে আরো দেখি যে তার নিজেরো সেই সিস্টেমের সাথে সম্পৃক্ততা আছে-তখন আমরা ব্যথিত হই।কুলাঙ্গারকে কোন সমাজই পরিচয় দিতে গর্ববোধ করেনা(যেমন সাকাচৌকে নিয়ে ফৌজিয়ানরা খুব একটা গর্বিত বলে আমি মনে করিনা),আর তাই যখন তার "ক্যাডেট" মার্কা পরিচয়ের বিপরীতে সরাসরি ক্যাডেট কলেজ না হয়ে সমগোত্রীয় কোন প্রতিষ্ঠান দেখি-সাথে সাথে প্রতিবাদ করে উঠি।
আরো সহজভাবে বললে বলা যায়-ধরা যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাপ্রাপ্ত কেউ যখন অনৈতিক কিছু করে(ধরা যাক,পাশ্চাত্য সমাজের অনুরূপে আমাদের সমাজের সাথে খাপ খয়না এমন কিছু)তখন কেউ যদি বলে-ভার্সিটিতে এত ভাল সাব্জেক্টে পড়াশোনা করা ছেলে এমন করল কেন?তখন আশপাশ থেকে হয়তো কমেন্ট ছুটে আসবে-ধুর কিসের ঢাকা ভার্সিটি,ব্যাটা পড়েছে তো এন এস ইউ তে।আবার শুদ্ধ ইংরেজী বলাতে ততটা দক্ষ নয় এমন একজন ঢাকা ভার্সিটির ছাত্রকে নিয়ে হয়তো কাছাকাছি মন্তব্যই ছুটে আসবে এন এস ইউ তে পড়া একটা ছাত্রের।এখানে অবজ্ঞা প্রকাশ পেলেও এন এস ইউ কালচার আর ঢাকা ভার্সিটি কালচার যে আলাদা এ কথা তো অস্বীকার করা যায়না।
তবে ক্যাডেটদের ক্ষেত্রে যেটা হয় বলে আমি মনে করি তা হচ্ছে-একেকজন ক্যাডেটের পেছনে সরকার যে পরিমান অর্থ ও সুবিধা দিয়ে থাকে তা ওই অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিরল। এ কারণেই নিজেদের স্বগোত্রীয়দের কাছ থেকে আমাদের আশা-আকাংক্ষার পরিমাণটা যেমন বেশি,ক্যাডেট পরিচয়ের কেউ মিথ্যাচারসুলভ কর্ম করলে তার প্রতি ক্ষোভটাও বেশি।আর এ ক্ষোভ থেকেই মনে হয় ভাইয়া মন্তব্যটি এসেছে-সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স থেকে ততটা নয়।
আর একে সুপিরিয়রিটি কম্পলেক্স না বলে পজিটিভ অর্থে নিজ গোত্রের প্রতি উঁচু ধারণা(আমি ক্যাডেট,আমার পেছনে যেহেতু সরকার আর দেশের মানুষ অনেক বেশি অর্থ ও পরিশ্রম দিয়েছে তাই আমার দায়িত্বটাও সে অনুপাতে হওয়া চাই-এ অর্থে)বলে ধরে নেয়াটাকেই আমি ব্যক্তিগতভাবে সঠিক মনে করি।
আশা করি ভুল বুঝবেন না বা আমার ওপর রেগে যাবেন না।আমি আপনার মতামতকে শ্রদ্ধা করতে এতটুকু কৃপণ নই।
শাহীন ভাই, ব্যাপারটা শ্রেষ্ঠত্বের না, আমি ইংরেজি বিভাগের ছাত্র হয়ে কি অর্থনীতি বিভাগের আ্যলামনাই তে যোগ দিতে পারবো? ইংরেজি ও অর্থনীতি দুটিই বিষয়ই তো কলাভবনে পড়ানো হয়, একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়, কোনটি শ্রেষ্ঠ? আপনাদের উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম।
আমি এত্ত বড় কইরা যা বুঝাইতে চাইছিলাম সেইটা তুই ৪ লাইনে আরো বল স্পষ্ট কইরা কইয়া দিলি। 🙁 যত দিন যাইতাছে সিসিবির পোলাপাইন আমারে ইনফেরিওরিটি কম্পলেক্সে ভুগাইতেছে 🙁 🙁
খোলাসা করার জন্য ধন্যবাদ সামীউর।
জুনা ও সামী : শ্রেষ্ঠত্বের একটা বোধ অচেতনভাবে হলেও আমাদের প্রত্যেকের মধ্যে থাকে। এটা স্বীকার করি আর না করি। খুব কম মানুষই এর উর্ধে উঠতে পারে। সেনা প্রধান বা অন্য কারো কোনো কিছু অপছন্দ করতে পারি। তাকে তার সচেতন বা অচেতন ভুলের জন্য সমালোচনা করবো। কিন্তু নিজের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করে নয়। এই যে আমরা বলি মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব- আসলেই কি? মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অমানুষ বাস করে। সেটাও তো সত্যি।
ক্যাডেট কলেজ দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সেটায় আমরা পড়ার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু আমাদের চেয়ে অনেক "শ্রেষ্ঠরা" ক্যাডেট কলেজে পড়ার সুযোগ পায়নি বা নেয়নি।
ক্যাডেট কলেজ ক্লাব নিয়ে শাহীনের আপত্তির কারণ জানি। হয়তো ক্যাডেটদের অনেকে এর সদস্য হয় নিজেকে ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ছাত্র, একটা এলিট ক্লাবের সদস্য এটা জাহির করতে। কিন্তু আমি নিজের কাছে পরিস্কার। আমি এর সদস্য হয়েছি- এর সুবিধাগুলো ব্যবহারের সুযোগ নেয়ার কারণে। আমার অবস্থানে থেকে এই টাকায় এইসব সুবিধা ব্যবহারের আর কোনো সুযোগ ঢাকায় নেই।
সিসিবি'র সদস্য, কারণ এটা আমি উপভোগ করি। আলোচনা করে ভালো সাড়া পাই। অন্য আরো দুটি ব্লগের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও সেখানে যাওয়াই হয় না। আলোচনার মান নিচু, গালাগালি চলে অবিরাম। সিসিবি যদি কখনো নিজেকে এলিট ব্লগ বলে মনে করে বা দাবি করে আমি নিজেই নিজেকে এখান থেকে প্রত্যাহার করে নেব।
আলোচনা এগোলে এ নিয়ে আরো কথা বলা যাবে।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
সিসিবি যদি কখনো নিজেকে এলিট ব্লগ বলে মনে করে বা দাবি করে আমি নিজেই নিজেকে এখান থেকে প্রত্যাহার করে নেব।
সানা ভাই,আপনি কি চান দেশের এই সংকটে সিসিবি পরিবারের সদস্যরা হারাকিরি করুক?? :(( :(( :((
তুমি বৃক্ষ হয়ে থাকলে আমি সিসিবি ছাড়বো না!!
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
সানা ভাই, আমি মনে হয় ঠিক মতন বলতে পারি নাই...
আমি শুধু এটুকু বলতে চেয়েছি আমাদের নিজেদেরকে শ্রেষ্ঠ ভাবার কোন কারন নেই...
তবে হ্যাঁ, আমরা নিঃসন্দেহে ভাগ্যবান।
অন্যরা যেখানে দুই একটা ভাল বন্ধু, ভাই, বোন পেলে বর্তে যায়...আমাদের আছে অনেক অনেক...শুধু এই একটা ব্যাপারে আমরা বাইরের পোলাপাইনের চেয়ে যোজন যোজন দূরত্ব এগিয়ে...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
অনেক বড় একটা কমেন্ট করছিলাম-আইসা দেখি নাই।স্প্যামে গেল গা কিনা টেকি ভাইরা এট্টু দেখবেন পিলিজ??? :((
টেকি ভাই জিন্দাবাদ!বি-শা-ল কমেন্ট আইসা পড়ছে 😀
ক্যাডেট কলেজ সিস্টেমটাই এমন যে স্থান কাল পাত্র ভেদে, দেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থানের কারণেও আমারা কতগুলো Common Characteristics -share করি। তাই রংপুরের ডাইনিং হলের ঘটনায় সিলেটের ক্যাডেট হাসে, সিলেটের ক্যাডেটের মৃত্যুতে অন্য কলেজের ক্যাডেট কাঁদে। এখানে আভিজাত্য সুবিধাভোগি বা উন্নাসিকতার স্থান নেই। এই কারণেই সিসিবিকে মনে হয় কলেজে শুক্রবার বিকেলে ক্যান্টিনের সামনে জমে ওঠা কোন আড্ডা।
তাই জুনা ভাই এর কথায় বলি- আমরা অভিজাত বা সুবিধাভোগি নই, আমরা ভাগ্যবান।
ধিক্কার দিলাম। বইটা কিনেছিলাম পড়ার জন্য। এখন ফেরত দেব এইলেখা পড়ে। এই লেখাটা জাতীয় দৈনিকে ছাপানো উচিত। আমি ফেসবুকে যোগ করলাম অনুমতি না নিয়েই। খুব কষ্ট পেলাম পড়ে।
আমরা কি সত্যিই অই শা... ম. ঊ এর লেখা মিত্থার বিরুদ্ধে কিছু করতে পারি না ?? আমি আশা করে ছিলাম রাজনিবিদের মত আমাদের আলোচনা, আলচনাই থাকবে না।
আমার মনে হয় এই মিত্যার অব্যশই প্রতিবাদ হওয়া দরকার।
আমার তো মুখে গালিও আসতেছে না। এই লোক আমি যে সব গালি দেই তার যোগ্য ও না। এরে কি করবো আমি বুঝতাছি না :gulli2: :gulli2: :gulli: :gulli: :gulli:
এই লেখাটা কেমনে আমার চোখ এড়িয়ে গেল বুঝতে পারছি না।
লেখাটা কি কোন জাতীয় দৈনিকে ছাপা হয়েছে?
**গা গেলাম ব্যাটার মুখে।
কি বলবো ঐ ঘটনার একজন নিরব দর্শক আমি
আমার পাশে থাকা দুইটি জীবন চলে গেলো শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলাম আর মানুষের খুলি ফাটার যে কি শব্দ তা আমি বুঝেছি সেই দিন আমি ওই দিন যতটুকু কেদেছি ততোটুকু আমি আর কখনো কাদিনি কারণ ওই দিন ইকবাল কোনাকুনি হাত না বাড়িয়ে সোজা বাড়ালে আজ আমার
moin আহমেদ রে নিয়া আমার কিছুই বলার নাই...।অই একটা **।
মইন উ কে বিডিআরের ঘটনার পর যা মনে হল......সে টোটালি একটা ক*লেস।
..................
থুতু দেই ওর মুখে।ও নাকি ২ না ৩ বার রাসূল সাঃ কে স্বপ্নে দেখছে॥বা.......
আমার কি সমস্ত কিছুই হলো ভুল
ভুল কথা, ভুল সম্মোধন
ভুল পথ, ভুল বাড়ি, ভুল ঘোরাফেরা
সারাটা জীবন ভুল চিঠি লেখা হলো শুধু,
ভুল দরজায় হলো ব্যর্থ করাঘাত
আমার কেবল হলো সমস্ত জীবন শুধু ভুল বই পড়া ।
যদিও লেখার প্রায় দুই বছর পরে এই লেখাটি পরা হল কিন্তু লেখাটি পরে আশাহত এবং দুঃখিত হলাম।
মঈন উদ্দীন আহমেদ কে যতটুকু জেনেছি তাতে উনাকে আমার যথেস্ট সত , উদ্দমী , দেশপ্রেমিক মনে হয়েছে। আমার এই লেখাটির মতই এই ইহুদি টাইপ হারামজাদাকে মিথ্যাবাদি প্রমান করার জন্য কোনো রেফারেনস এর দরকার নাই।উনার কোন কথাটা সত্য এটা বরং রেফারেন্স খুজে বের করতে হবে।
প্রাথ'না করি শহীদ ক্যাডেট দুজন কে আল্লাহ জান্নাত দান করুন ।
আমিও কাউকে আনন্দিত বা বিনোদন দেয়ার জন্য লিখি নাই। মন্তব্য করার অনেক পরে পড়লাম, তাই উত্তর দিতে দেরি হচ্ছে। আপনার জানায় বোঝায় একটা মানুষকে আপনি দেশপ্রেমিক, দেশদ্রোহি যাই মনে করেন আমার কাছে তাতে কিচ্ছু আসে যায় না। আর ডিস্ক্লেইমার শুরুতেই দিয়েছি-যিনি অবৈধ গাড়ী বিক্রির টাকায় হাসপাতাল বানাতে চান, দেশকে ২০২০ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবার স্বপ্ন( নাকি দিবাস্বপ্ন) দেখান- এমন একজন লোক তো দেশপ্রেমিক হবেনই তাইনা! আর ইহুদি টাইপ হারামজাদাটা কে তা কিন্তু মন্তব্যে পরিষ্কার না!