অতি প্রাচীন দ্বন্দ্ব ও বাংলার বীরত্বগাঁথা

 

অতি প্রাচীন দ্বন্দ্ব ও বাংলার বীরত্বগাঁথা ১:
—————————–ডঃ রমিত আজাদ

হযরত নূহ (আঃ)-এর প্রোপৌত্র বঙ্গ-এর নামানুসারেই আমাদের দেশের নাম বঙ্গ হয়েছে বলে একটি সূত্রমতে পাওয়া যায়। সেই বঙ্গ-এরই বংশধর আমরা। আরেকটি সূত্রমতে বঙ্গ শব্দের অর্থ সূর্য-দেবতা। রাজা বঙ্গ-ই ছিলেন বঙ্গ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা, তাই তাঁর নামানুসারেই দেশের নাম হয় বঙ্গ। আজ থেকে বিশ হাজার বছর পূর্বের প্রস্তর যুগের নিদর্শন বাংলায় পাওয়া গিয়েছে।

বিস্তারিত»

নতুন প্রোফাইল পাতা প্রসঙ্গে

আপডেট ২৩/৩/২০১৫ : সদস্য ডিরেক্টরীও যোগ করা হয়েছে। লগইন করার পর বাম সাইডবারের একাউন্ট প্যানেল থেকে ডিরেক্টরি লিংক এ ক্লিক করে ডিরেক্টরিতে যাওয়া যাবে।

সিসিবিতে সদস্য প্রোফাইল সেকশনটি পুরোপুরি নতুন করে সাজানো শুরু হয়েছে। ফ্রন্টএন্ড/ব্যাকএন্ডে দুক্ষেত্রেই প্রচুর পরিবর্তন হচ্ছে/হবে।

১। পরিবর্তনের অংশ হিসেবে সদস্যদের প্রোফাইল পিকচার যোগ করার অপশনটিও পরিবর্তিত হয়েছে। ফলে আগের প্রোফাইল ছবিগুলো এখন অকার্যকর আছে। সিসিবির সদস্যদের তাই অনুরোধ জানানো হচ্ছে নিজেদের প্রোফাইল পিকচার নতুন করে আপলোড করার জন্য।

বিস্তারিত»

বিগ ক্রাঞ্চ ও মহাবিশ্বের অজানা অন্ধকার

“বিগ ক্রাঞ্চ”(Big Crunch)-এর নাম শুনেছেন? একে “বিগ ব্যাং(Big Bang)”-এর প্রতিবিম্ব বলা যেতে পারে। বিগ ব্যাং-এর কথা আমরা মোটামুটি সবাই জানি- একটা বিস্ফোরণ, যা থেকে আমাদের মহাবিশ্বের শুরু হয়েছিল। এমনকি শুধু মহাবিশ্ব না, আমরা যেই সময়ের মধ্যে আছি সেই সময়ও শুরু হয়েছে বিগ ব্যাং থেকে। যাহোক। বিগ ব্যাং বিস্ফোরণ, আর এর উল্টা বিগ ক্রাঞ্চ হল, সবকিছু আবার এক বিন্দুতে মিলিত হওয়া। মাত্র কয়েক বছর আগেও, এই বিগ ক্রাঞ্চ বিজ্ঞানে মোটামুটি গ্রহণযোগ্য একটি ধারণা ছিল।

বিস্তারিত»

সিমি আপু, ক্ষমা করবেন…

আমিঃ হ্যালো, এটা কি ০ ০০০০ ০০০…?

ফেরেশতাঃ হ্যাঁ, আপনি এই নাম্বার কীভাবে পেলেন?

আমিঃ আহ, আলহামদুলিল্লাহ্‌! ভাই, আপনি কি কোন মানুষ, নাকি ফেরেশতা?

ফেরেশতাঃ আমি ফেরেশতা! কিন্তু আপনি কীভাবে নাম্বারটি পেলেন তাতো বললেন না!

আমিঃ ভাই, বলছি। তবে, আগে একটি কথা বলে রাখি, আমার সিমি আপুর সাথে কথা বলা খুব জরুরী। দয়া করে কেন জরুরী, কি বলব,

বিস্তারিত»

যা দেখছি, যা ভাবছি ইদানিং

Almost Famous (movie)

ক্লাসিক রক মিউজিক এন্থুসিয়াস্টিক হিসেবে গত শতাব্দীর ষাট আর সত্তুরের দশক নিয়ে আমার বিশাল আগ্রহ। রক এন রোল এই যুগের সবকিছুই আমার কাছে একটা হাতছানি দিয়ে ডাকা রহস্যময় ধোয়াশার মতন। Almost Famous মুভিটার নাম প্রথম জানতে পারি একটা মুভি ব্লগে। ভালো সাউন্ডট্র্যাক এর একটা মুভি খুজতেছিলাম। ঐখান থেকেই এই রিকমেন্ডেশন পাই। মুভির কাহিনী লিখতে আমার সবসময় আলসেমি লাগে। ইন জিস্ট কাহিনী টাকে সংক্ষেপে এরকম বলা যায় ,

বিস্তারিত»

স্বল্পায়ু কবি রবার্ট লুই স্টিভেনসন, তার একটি কবিতা ও আমার অনুবাদ

আমাদের সময়ে রবার্ট লুই স্টিভেনসন এর From a Railway Carriage কবিতাটি মাধ্যমিক স্কুলের সিলেবাসে পাঠ্য ছিলো। তাই এ কবিতাটি প্রথম সম্ভবতঃ দশম শ্রেণীতে থাকাকালীন পড়েছিলাম। কবিতার ছন্দময়তা, গতিময়তা আর দৃশ্যমান বর্ণনাময়তায় তখনই মুগ্ধ হয়েছিলাম। এখনও যতবার পড়ি, ততবারই মুগ্ধ হই। তখন পুরো কবিতাটি মুখস্থ ছিলো, প্রথম আট পংক্তি এখনো আছে। তার মূল ইংরেজী কবিতাটি ও আমার বাংলা অনুবাদ, দুটোই এখানে দিলামঃ

From a Railway Carriage

Faster than fairies,

বিস্তারিত»

তবুও পথ চলা…

অন্ধকার থেকে আলোর খোঁজে অন্ধকারের দিকে যাত্রা।
অতঃপর, আলেয়ার মায়ায় রচিত একটি দীর্ঘ রাতের গল্প-
কানাগলিতে হাতরে মরা পুরনো সেই স্বপ্ন,
দীর্ঘশ্বাসে পচনের স্মৃতি,
বিবর্ণ অস্তিত্বের আদিম নেশায় আবারো ছুটে চলা-

 

অ্যাকিলিসের রাগ টা ছিলো ‘মজ্জাগত’, পরাজয়ের অপমান সহ্য করতে না পেরে মেনেলাউসের প্রতিশোধ ‘প্রকৃতিগত’, আর, নারী-সৌন্দর্যে ‘আসক্ত’ হয়ে প্যারিসের একটু-আধটু এলোমেলো কাজ করে ফেলা –

বিস্তারিত»

ভালবাসার ঋতু

শুভ্র কাশফুল ছড়ানো, কোমল ঘাসের চাদরে জড়ানো
কোন এক শরতের বিকেলে-
যখন আকাশে উড়ছিল এক পাল সাদা বক আর
দক্ষিনা বাতাস গাইছিল মিলনের গান
তেমনি এক সাদা মেঘে নীল আকাশ ছেয়ে যাওয়া ক্ষনে
তোমায় দেখেছিলাম।

শীতের কোন এক সকালে;
যখন চারদিক ছিল কুয়াশাচ্ছন্ন-
যখন চারদিক খেলা করছিল হিমশীতল বাতাস
আর দিগন্তে উকি দিচ্ছিল সূর্য-
তেমনি এক আবছা ক্ষনে
তোমার রূপে মুগ্ধ হয়েছিলাম।

বিস্তারিত»

একজন মাশরাফি

সবাই বলে মাশরাফি নাকি একটাই হয়। আমি বলব একটু ভিন্ন কথা।দেশে মাশরাফি অনেক। প্রতি বছরই ৬০০ মাশরাফির জন্ম হয়। সাতটা সার্জারি নিয়ে দেশে জন্য দৌড়ানো।। সহজ কিছু না।। তবে এসব ভাবতে গেলে আমার চোখে ভাসে সেই বালকের চেহারা। ১৬ বছরের সেই বালক।মাত্র গত বছরই লিগামেন্টের অপারেশন করানো সে বালক যখন হাটুতে এংলেট  পরে প্রস্তুত হাউসের জন্য ১০০ মিটার স্প্রিন্ট দিতে। কিংবা গত দুইদিন যাবত খুড়িয়ে হাটতে থাকা সে বালক যে আজ বিকালে ফুটবল মাঠে নামবে হাউসের জন্য গোল দিতে।কিংবা ইন্টার হাউস ভলিবল কম্পিটিশন চলাকালীন সময়ে  হাসপাতালের বেডে কাতরাতে থাকা সে বালক যখন হাউসমেটদের আশ্বস্ত করে “আরে চিন্তা করিস না।।

বিস্তারিত»

বিরহ ব্যথা

যে কোকিল ভালোবাসার গান গায়,
তারও কন্ঠের নীচে কিছু দুঃখ চাপা পড়ে যায়।
উদাস দুপুরে যে ঘুঘু একটানা গেয়ে চলে বিরহের গান,
তার বিরহে কাতর হয়ে উঠে আরও কত বিরহীর প্রাণ!

তমসা নদীতীরে যে মিথুনরত হংস ঝরে যায় ব্যাধের তিরে,
কি ব্যাকুল কান্নায় ফিরে পেতে চায় হংসী তার স্তব্ধ সঙ্গীরে,
হর্ষোৎফুল্ল রমন নিমেষে পরিণত হয়ে যায় শোকের বিলাপে,

বিস্তারিত»

বাক্য সংকলন

(ফেসবুক থেকে স্বেচ্ছা নির্বাসনে আছি বেশ কিছুদিন যাবত। দুএক বাক্যের চিন্তাগুলো তাই এখন ব্লগেই প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিলাম।)

* হুইল চেয়ার চালানো একটা আর্ট। গত এক সপ্তাহে শুধুমাত্র এর ক,খ,গ,ঘ পর্যন্ত আয়ত্ব করতে পেরেছি। (কামনা করি কারো যেন এটা আয়ত্বে আনার প্রয়োজন না হয়)

* ছোট বেলায় পাঠ্যবই এ পড়ার কারনে বা অন্য যে কারনেই হোক টমাস আলভা এডিসন আমাদের কাছে খুব পরিচিত নাম কিন্তু সে তুলনায় নিকোলা টেসলা একেবারেই অপিরিচিত।

বিস্তারিত»

তিন চাকায় দুই গল্প

-এই রিকশা যাবেন?
-কই যাইবেন?
-খিলগাঁও
-চলেন, ৬০ ট্যাকা।
-কী?? ৪০ টাকায় যাবেন?
– না।

রিকশাটা রেখে এগিয়ে যায় রাশেদ। আরেকটা রিকশা সামনে। রিকশাওয়ালা একটু পরপর আশেপাশে তাকাচ্ছে। খুব তাড়া আছে দেখে মনে হচ্ছে।

– খিলগাঁও যাবেন?
– যামু, খিলগাঁও কই?
– গোড়ান, কত?
– যা ভাড়া হয়, দিয়েন মামা।
– ৪০ টাকা।

বিস্তারিত»

দিনলিপিঃ গডের স্টেক

এক গেলাস জল গড়িয়ে খেতে হয় নাই দেশে অথচ এখানে জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ সবই নিজেকে করতে হয়। বাজার সরকার থেকে শোফার, রাঁধুনি থেকে কবি অথবা জেনেটর বলতে সবই আমি এই জগত সংসারে!

বড়দিনের ছুটি কাটাতে বড় আপার ফ্যামিলি আসবে আমাদের আটলান্টার বাড়ী তাই মা মেয়ের আনন্দ আর ধরে না। তারা আর আমি বসে বসে খাবারের মেন্যু বানাই। বড় আপা আমার তিন বছরের বড় হলেও আমার প্রতি তার আচার আচরণ আমার মায়ের চাইতে কোন অংশেই কম নয়।

বিস্তারিত»

বিষয় মশা

১.

মশা কেন্দ্রিক একটা বিশাল বানিজ্য আছে। মশক কুল নিধনের নানা অষুধ বিষুধের প্রচার প্রসার চলছেই। এইসব ব্রহ্মাস্ত্রের মহিমায় আপনার ঘর বাড়ি,  কি, বই এর পাতা থেকেও মশা উধাও হয়। এরসল নামক বস্তুটি আমার বিশেষ অপছন্দ। আমার ধারনা মশারা এর গন্ধে উত্তেজিত হয়- আর আমি হই অতিষ্ঠ। তবু- কিছু একটা করতে হয়- সন্ধ্যা কালে ইনাদের উৎপাত বাড়ে, ওই সময় সব দরজা জানালা বন্ধ করে শাস্ত্র মতে এরসল ছিটাই।

বিস্তারিত»