অভিজ্ঞতা অর্জন ও তা নিয়ে বৃন্দব্লগিং

আগে এমনটা হয়েছে কিনা, চোখে পড়ে নাই।
তবে হলে মনেহয় মন্দ হবে না ব্যাপারটা।

ধরা যাক দল বেঁধে কোথাও গেলাম বেড়াতে বা অভিজ্ঞতা অর্জনে। তারপরে পুরো ট্রিপটা ভাগ করে নিয়ে এক এক অংশের উপরে এক এক জন তাঁদের অভিজ্ঞতা / মতামত লিখলো।

একজন যাওয়াটা কভার করলো তো আরেকজন ফেরা। মাঝের টুকরো অভিজ্ঞতা/ইভেন্টগুলো অন্যরা ভাগ করে নিলো কে কোনটার উপরে লিখবে।

বিস্তারিত»

দুটি ক্ষুদ্র সাফল্যের কথা…

আমি গত ৪/৫ বছর যাবত “Serving The Humanity” নামের এক সমাজকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত আছি। এটা মুলতঃ কিছু প্রাক্তন এমসিসি ক্যাডেটদের নিয়ে গঠিত, যারা জনদরদী মনোভাবাপন্ন এবং প্রত্যেকেই নিজ নিজ পেশায় প্রতিভার উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখেছেন। এই প্রতিষ্ঠানটি এর বাইরেও কিছু পরোপকারী উৎসাহী ব্যক্তিদের নিয়ে জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার দূরমুট নামক এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রথমে খুবই ছোট্ট পরিসরে একটা স্বাস্থ্যসেবা ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করে, যার উদ্দেশ্য ছিলো এলাকার মূলতঃ নারী ও শিশুদের কাছে অন্ততঃ গড় মানের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা।

বিস্তারিত»

প্রথম কান্না

ক্যাডেট ক্কলেজের প্রথম সপ্তাহ কাটলো ঘোরের মধ্যে। সবার ঘোর লাগা শুরু হয় মা বাবা চলে যাবার পর। আমার শুরু হাউসে পৌছানোর পরপরই।

ডরমিটরিতে বাক্সো রাখার প্রায় সাথে সাথেই একজন সিনিয়র ভাই ধরে নিয়ে গেলেন কমন রুমে। তাঁর উদ্দেশ্য সাড়ে বারো বছরের শিশুটিকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে সাহয্য করা। তিনি আমাকে যখন ক্যারাম খেলা শেখাচ্ছেন, তার ফাকে কখন ঘন্টা পড়ে গেল জানিনা। খেলা শেষ করে রুমে ফিরে গিয়ে দেখি মা বাবা ফিরে গিয়েছেন।

বিস্তারিত»

চির অধরা

ঘড়িতে রাত ১টা বাজে। আর আমার চোখে তখন কেবল সূর্য ডুবুডুবু করছে। রাত জাগাটা আমার বরাবরেরই অভ্যাস। ফজরের আযান না শুনলে ঘুম আসেনা। আজ কি জানি হল মাথায় একটা ভূত চাপল। খুব ইচ্ছা করছিল ওকে একটা মেসেজ পাঠাই। প্রায় ২ বছর হল কোন কথা বলি না। সেই ক্লাশ এইট এ ওকে প্রপোজ করেছিলাম। তারপর SSC ভ্যাকেশনে কিছুটা কথা হয়। কথা খুব বেশি না হলেও ওকে আমি কখনও ভুলতে পারিনি।

বিস্তারিত»

প্রেরণা

( কৈশোরের এক্সপেরিমেন্ট আবার নতুন করে করায় বেশ হালকা মেজাজের একটা ফলাফল দাঁড়ালো )

১. মরীচিকা…

মনের গোপন কোঠরে রাখা
রীবনে বাঁধা ইচ্ছেগুলো
চিৎকার করে বেরিয়ে আসে –
কালকের জমা কান্নাগুলোয়।

 

২. (কিন্তু) আঁধার,

আলোর জন্য আলোর খোঁজে
ধাবমান এক কালের মত –
রজনীও গিয়ে প্রভাতে মেশে।

 

বিস্তারিত»

আল্পসের চূড়ায়

ইউরোপের দিনগুলি দ্রুত ফুরিয়ে আসছিল। জার্মানিতে এসেছি SCHENGENERS STAATEN ভিসা নিয়ে। কাজেই দেশ ভ্রমণের অবারিত সুযোগ। ভাড়াও তেমন কিছু নয়। ইউরো ট্রেনে ফ্রান্স, ইটালি, বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া ঘুরে আসা যায়। কিন্তু যাই যাই করে কোথাও যাওয়া হয়নি। অভিজ্ঞতা বলতে মিউনিখের গোটা দশেক জাদুঘর, ইংলিশ পার্ক, বিপণী কেন্দ্র, Olympia Zentrum আর U Bahn (পাতাল রেল)। সময়টা এমন যে রাস্তায় বেরুনো কঠিন। দিনের পর দিন ডিমের খোসার মত আকাশ,

বিস্তারিত»

পাঠপ্রচেষ্টা – নূরলদীনের সারাজীবন (প্রস্তাবনা)

আজকে এ এক দুঃসাহস দেখাতে সাধ হল। ‘নূরলদীনের সারাজীবন’ এর প্রস্তাবনা পাঠ করবার। আবেগসর্বস্বতা দিয়ে শীল্পোত্তীর্ণ পাঠ করা সম্ভব নয় — পাঠকে শিল্পে পরিণত করার স্পর্ধা কখনো কখনো হয় কিন্তু ওই পর্যন্তই। অনেক যত্ন আর অনুশীলন দিয়ে একটি পাঠকে নির্মাণ করবো সে-পরিমাণ সাধনা তো করিনি। তবু – গেল কুড়ি পঁচিশ বছরে যতবার যতকণ্ঠে শুনেছি তারই যেন অক্ষম পুনরাবৃত্তি এ পাঠ। মনে পড়ছে চট্টগ্রামের ‘বোধন আবৃত্তি সংস্থা’-র অনুষ্ঠানগুলোর কথা।

বিস্তারিত»

ভালোবাসার গান

হাইসা হাইসা আইসা তুমি আমার ভাঙ্গা নায়ে,
বইলা পাশে হাইসা হাইসা কুনুদিক না তাকায়ে।
ভাইবা আকুল তার লাইগ্যা কি দিবাম তোমারে,
আসমান পানে চাইয়া রইলাম, ডাকলাম আল্লারে,
আল্লাহ কইলো দিয়া দিতে আমার কইলজাডারে!

নায়ের তলায় ফুডা একটা ছিল বডডো মস্ত,
তুমি আইসা নায়ে বইসা দিয়া তোমার হস্ত,
চাইপা ধরলা ফুডাটারে শাড়ীর আঁচল দিয়া,
মুক্তমনে বাইলাম আমি বাউল গান গাইয়া।

বিস্তারিত»

তোমার কথা

তোমার কথা মাঝে মাঝে মনে হয়,

সেই যে অনেক দূর হেটে গিয়ে ফিরে এলে
কিংবা হলদে পাখির পালক ঝরানো দেখলে অপলক
জানলেও না হয়ত আমি ভালসতাম
অন্য কিছু
হতে পারে তোমার চোখের কাজল…………

এটা ফেবুতে আগে পোস্টেড

বিস্তারিত»

চুয়াল্লিশ বছর পরও

বছর দুয়েক আগের কথা । স্বাত্তিক স্কুল থেকে মুখ কালো করে বাসায় ফিরল। আমি কিছু জিজ্ঞাসা করার আগেই বলল, “পাপা, মালাউন মানে কি? এটা কি একটা খারাপ কথা?” মনের কোনায় ছিয়াত্তর বা সাতাত্তর সালের একটা ঘটনা মনে আসলো, অনেকটা ওয়ার্নিং বেলের মত। আমি স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে মা’কে একই প্রশ্ন করলাম। কিন্তু শব্দটা ছিল ভিন্ন।

মা সেই শব্দটা না জানার ভান করে ব্যপারটা চেপে গেলেন।

বিস্তারিত»

অজুহাত

বড্ড রাগ হয় আমার,
বারেবারেই ; আচমকা নয় ।
আর কেন হবেনা ?
এত নিষেধ করি, এত বারণ,
কিন্তু কে শোনে কার কথা ?
যখন ইচ্ছে আসা , যখন ইচ্ছে যাওয়া,
যখন ইচ্ছে আমার সাথে লুকোচুরি খেলা ।
আর শাসন করার পালা আসলেই –
দু’গাল ফুলিয়ে রাজ্যের মায়া নিয়ে অপলক চেয়ে থাকা।
সে দৃষ্টি বড় বাজে –

বিস্তারিত»

১৯৭১ বাঙলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ

০১।
১৯৬৯ এর গন অভ্যুথ্বানের এই শিশুটি (টোকাই বা পথশিশু) একটি মিছিলের সর্বাগ্রে । ছবি রশিদ তালুকদার – অটোগ্রাফ এবিপি

child-1561

বিস্তারিত»

মা-মাটি-মানুষ

মা মাটি সতী সাবিত্রী

তোমার ভালোবাসায় গড়ি ধারয়িত্রী

মানুষ হয়েছে হিমালয় জয়ে জয়ন্তী।

বিস্তারিত»