অভিজিৎ কারো সাথে যোগাযোগ করতে চাইছে হ্যাম রেডিওর নব ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে। মৃদু একটা শোঁ শোঁ শব্দ ছাড়া ওপারে পিনপতন নিরবতা। অভিজিৎ দমবার পাত্র নয় মোটে। নব ঘুরিয়ে বলতে থাকে, সিকিউ সিকিউ সিকিউ!
নিঝুম বৃষ্টির এই দুপুরে সবাই কি ভাতঘুমে? নাকি আধুনিক মানুষ আর ভাত খায় না? সবাই কি চিকেন আলফ্রেডো অথবা বিফ স্ট্রোগানফ খেয়েই দিন কাটায়? সাথে সাইড ডিশে গোল মরিচে মাখা ম্যাশড আলু অথবা সবুজ বিন?? ভাতের কথা মনে পড়তেই মায়ের কথা মনে পরে গেল অভিজিতের। ভাত মাছ খেতে বড় ভালবাসত অভিজিৎ। মা কাঁটা বেছে রুই মাছ খাইয়ে দিতেন অভি আর ছোটভাই অমি কে। ভাত খাওয়া শেষ হতে না হতেই মা বলতেন, শুতে চলো বাবাসকল, নইলে জুজুবুড়ি এসে নিয়ে যাবে যে! অভিজিতের এক জীবন তো ঐ জুজুবুড়ির অপেক্ষায় কাটলো। মায়ের সেই জুজুবুড়ির দেখা পেলো না!
নব ঘুরাতে ঘুরাতেই ওপাশে হঠাৎ শুনতে পায়, দু'জন খুব গল্প জুড়েছেন। আবহাওয়া নিয়ে আলাপচারিতায় মেতেছেন দুই প্রান্তের দু'জন অচেনা মানুষ। তারা কেউ কাউকে চেনেন না, দেখা হয় নাই কোনদিনও অথচ কথা বলে যাচ্ছেন অবলীলায়। তুষার ঝড়ে অচল প্রায় শহর নিউইয়র্কে একজন। স্নো বুটস পরে হাঁটতে হাঁটতে কি করে তিনি রুটি, চিজ আর ডিম কিনে নিয়ে এলেন সেই গল্প করছেন। ওপাশের জন গলা খাঁকারি দিয়ে বলছেন, বোস্টনে তার পাশের বাড়ীর মেয়েটি কি করে আজ সকালে ব্ল্যাক আইসে আছাড় খেলো সেই গল্প। অভিজিৎ চুপচাপ গল্প শুনে যায় কিন্ত বলে না কিছুই।
আবারো নব ঘুরাতে থাকে সে আনমনে। কোথাও কি কেউ নেই? কোথাও কি কারো থাকবার কথা তার জন্য? সিকিউ সিকিউ সিকিউ! ওই তো একজনকে পাওয়া গেলো মনে হয়। মিহি গলায় মেয়েটি নিজের পরিচয় জানান দেয়। অভিজিৎ বলে চলে, দিস ইজ আলফা-ব্রাভো-হোটেল-ইন্ডিয়া-জুলিয়েট-ইন্ডিয়া-ট্যাঙ্গো। সিকিউ সিকিউ সিকিউ! সিগন্যাল রিপোর্ট ফোর...ডু ইউ কপি?
আজ সিগন্যাল খুব খারাপ দেখছি। কেউ একজন এসেও চলে যাচ্ছে দেখি বারবার। কোক জিরোর একটা ক্যান নিয়ে বসে আবারো ওর অফিস ঘরটিতে। নিচতলায় একখানা অফিস আছে অভিজিতের। ডেস্কটপ আছে গোটা কয়। এই দিকটায় হ্যাম রেডিও, অন্য দিকটায় ছোটখাটো একটা রোবটে প্রোগ্রামিং করে অভি। মেঝেতে, বুক শেলফে ছড়ানো ছিটানো সব বইপত্তর। সামনের দেয়ালে ঝুলে আছেন আইনস্টাইন। পেছনের দেয়ালে গেল বছরে সেইন্ট অগাস্টিনে তোলা সাগর পাড়ের ছবি!
সানরুমে লুসি খুব মৃদু সুরে ডাকছে তাকে। ও ঘেউ ঘেউ করে না বলতে গেলে। কিছু চাইলে কুই কুই এমন করে ডাকবে যে না গিয়ে পারা যায় না। ওর রুবিকন রোডের বাড়ীর নিরবতা ভাল লাগলেও মাঝেমধ্যে হাপিয়ে ওঠে অভিজিৎ। তখন মনে মনে খোঁজে কাউকে। একজন বিশেষ কাওকে! যে শুক্রবারের অফিস ফেরত অভিকে চমকে দেবে শোল মাছের ঝোল আর ধোঁয়া ওঠা সাদা ভাতের টেবিলে! সসারে একটা দুটো কাঁচা লংকা আর বেগুন ভর্তা থাকবে ঘিয়ে মাখা! রবিবারের ব্রাঞ্চে ঝাল ঝাল গরুর গোশত আর খাস্তা পরোটা থাকলে কি জীবনটা আরো আনন্দময় হতো না? সব শেষে মাখা সন্দেশ এক টুকরো অথবা মতিচুরের লাড্ডু??
সাত বিলিয়নের অধিক মানুষের পৃথিবীতে অভিজিতের জন্য কি অপেক্ষা করে কেউ নাই? এমনি এক হাহাকারের উইকেন্ডে দেখা হলো রাবেয়ার সাথে। প্যাটেল প্লাজায় আস্ত পানিপুরী মুখে যখন দু'চোখ প্রায় বুজে এসেছিল ঝালে তখনই চোখ পরে অন্য একটি চোখে। বাদামী আলমন্ড চোখে চশমা আঁটা সরল একটি মুখ। অভিজিৎ পানিপুরির প্লেট হাতে নিয়ে এসে অনুমতি চেয়েছিল তার টেবিলে বসার। আশেপাশে খালি টেবিল রয়েছে অনেকগুলো কিন্তু তবুও কেন অভিজিৎ কে বসতে হবে রাবেয়া বাসরীর পাশে??
কাল রাত্তিরে যখন এটা লিখছিলাম ব্লগে তখন মনে মনে ভাবছিলাম স্ক্রিপ্টটা কি দেবো নাকি দেবো না! তারপর হঠাৎ মনে হলো, থাক না দেখি আমার গুণগ্রাহী শ্রোতা আছেন নাকি কেউ যিনি বা যারা আমার কণ্ঠ শুনেই মুগ্ধ থাকবেন!
আজ একজন জানালেন যে তিনি আমার কথার অনেককিছুই নাকি বুঝতে পারছেন না। তাই স্ক্রিপ্ট দেয়া! ছোটবেলায় অশেষ মুগ্ধতায় রেডিওর নাটক শুনতাম, জানো, কবিতাও। সেখানে তো স্ক্রিপ্ট ছিল না!
আমিও নাম নিয়ে বড় ঝামেলা করি, জানো। যদিও আমার লাস্ট নেইম চৌধুরী তো প্রায় কেউই ঠিকঠাক মত বলতে পারে না এখানে! তারার ফাস্ট নেইম ফারিহা... এটাও বলতে গেলে আম্রিকানদের জান যায়, জানো! ফারিহা মাঝেমধ্যে ফড়িঙ্গা পর্যন্ত হয়ে যায় তবুও অতি সহজ ফারিহা বলতে পারেনা অনেকে। আমরা তখন সিলেবল ভেঙে ভেঙে শিখিয়ে দেই!
তুমি যখন পরোটা আর মাটনে রসনা বিলাসে ব্যস্ত আমি তখন ওটমিল খেতে খেতে তোমার লেখা পড়ে প্রায় চোক করতে বসেছিলাম, নূপুর! কী চমৎকার করেই না লিখলে তুমি!! এত্তোগুলা থ্যাংকস শুনবার জন্য!
🙂 🙂 🙂 🙂
পূর্বে নিজের আত্মা ফেলে মাটির এই শরীর নিয়ে চলে এসেছি পশ্চিমে বহুকাল! 🙁 ইউটিউবে টিনের চালে বৃষ্টির কান্না চাপিয়ে ঘুমোতে যাই এখনো আমি। শর্ষে ইলিশ অথবা কচুর লতি ঘুরে ফিরে আসে আমার ভাবনায় যদিওবা ব্রাউন রুটি অথবা বকচয় খেয়ে থাকি বহু দিন! ম্যাশড পটেটোর চাইতে আজো আমার গরম ভাতে পোড়া লংকায় আলু ভর্তা খেতে ভাললাগে!
Madam Sabina, another wonderfully written snippet of a fledgling romance. And it gets better each time. In this one, I see a wonderful bouquet of very interesting motifs. The main three I see are, Abhijit’s interest in amateur radio, Rabya and Abhijit eating panipuri, and Abhijit’s house on Rubicon. Let me try to explain and thread these pearls together.
Abhijit is dabbling in the archaic hobby of Amateur radio that very few people in the world are interested in and even lesser percentage of the populous cares about. It is a bunch of lonely people, hunched over their radios, trying to make a contact with another lonely person half way across the world. I see a tremendous parallel with Abhijit’s real life, his loneliness stark and bare, while his heart calls CQ CQ CQ. All he gets back is silence and static. He hears other people talking to each other on airwaves, and he sees other people in love in real life. But there is no one for Abhijit. As God turns his knob of life, his heart screams CQ (Seek You) and time bleeds away in a drip, helpless, hapless and weak Abhijit thinks about how his mother fed him with her own hands. He is still a mama’s boy!
On the other hand, confident Rabya is sitting by herself and eating panipuri. No one is feeding her, mind you! She is an independent woman. As Abhijit gets drawn to Rabya like a moth that flies into fire, and Rabya and Abhijit’s eye’s locked, was it love at first sight? Or Rabya is telling Abhijit that she could have men like him for brunch? Abhijit could meet the same fate like the little brittle panipuri that she was popping in her mouth whole! Stay away Abhijit! Stay Away! This indeed could be the “jujuburi” that your mother warned you about!
Madam Sabina, last but significantly important is Abhijit’s abode on Rubicon. In the English language, the idiom, “Crossing The Rubicon” means a point of no return. You see madam, in circa 49 BC, a triumphant Julius Caesar, broke the mighty Roman law, crossed the Rubicon and made his way to Rome. The rest they say, is history. Even Julius Caesar, while crossing the Rubicon, said to have said, “The die is cast.” I can see a very triumphant and victorious, stiletto heel wearing Rabya marching across Abhijit’s Rubicon and taking over his heart, his body, his soul and his life. Alea iacta est. The die has been cast!
There you have it Madam Sabina. I applaud your writing. I love the subliminal messages. Most importantly, I enjoy the references hidden in these little stories. As you build up these characters, I wonder when will the lion in Abhijit stand out? It is said that lion’s have a big strong heart. Does his heart have the strength to withstand the gusts of Rabya. Or will it crash and burn within minutes like the Hindenburg as the world shrieks, “Oh the humanity!”
আপনার মতো একজন গুণগ্রাহী শ্রোতা অথবা পাঠক পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে, মিঃ পাপ্পু! আপনার লেখা পড়ে অভিজিৎ কে আমি যেন নতুন করে চিনছি! সেই সাথে রাবেয়াকেও। চমৎকার বিশ্লেষণ আপনার!
অশেষ ধন্যবাদ শুনবার জন্য! 🙂 🙂 🙂 🙂
আমার গল্প সবেমাত্র ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। দেখা যাক অভি আর রাবেয়া কতদূর হাঁটতে পারে এক সাথে! জুজুবুড়ির ভয় তো আমাদের সারাজীবন তাড়া করে ফেরে, জানেন তো??
Again. A wonderful dissection of the blog Mr./Ms Pappu! Thoroughly enjoyed your write up.
Only a point of little disagreement I must say : Abhijit doesn't necessarily have to be a 'lion' (as the story builds up further) to prove his worth. To me, he doesn't have to be explicitly masculine to win Rabeya's heart or attention. He had been his mother's child all along -- likewise, he can be Rabeya's darling baby; and gracefully accept being dependent of Rabeya's independence.
From another angle, what if Rabeya's apparent 'confidence' is anything but the air of so-called confidence around her. Somehow, I feel, She will be discovered being equally (if not more) lonely as the story line unfolds.
Mr.Das, I do appreciate you reading my post and converting my monologue into a dialog. Maybe a few more will join with their words of wisdom and change it further into a discussion.
You see Mr. Das, the metaphor “lion” was brought into the discussion by the esteemed author herself in her previous post. As a matter of fact, Madam Sabina was responding to my comment. That was how I picked up that little nugget of information. But I am not replying to refute your “little point of disagreement”, I am nodding my head vigorously and thoroughly agreeing with your statement, “he doesn't have to be explicitly masculine to win Rabeya's heart or attention. He had been his mother's child all along -- likewise, he can be Rabeya's darling baby; and gracefully accept being dependent of Rabeya's independence.”
Mr. Das, almost all famous fictional and historical lovers in the world, from Casanova to Sartre to Lord Byron to our own Prithiviraj Chauhan, the man have been a MAN. He has an air of gravitas and swashbuckling hubris. Nothing else in the universe mattered, but the love of his woman. And he had the masculinity to go out there and get it. Ayn Rand in her book The FountainHead, talks about Howard Roark. Critics say that Ms. Rand was describing her perfect man. “I could die for you. But I couldn't, and wouldn't, live for you”, Says Roark, in The Fountainhead.
What you just described is the typical Bengali lover. He suffers from Sarat Chandra Chattopadhay’s Devdas Syndrome. That’s our perfect Bengali lover Mr. Das. Devdas. When sober, pining away in love for Paro and when drunk, staying with Chandramukhi. And finally dying on her doorstep on a dark cold night.
My analysis or mis-analysis is based on the information that Ms. Sabina is providing for us readers. Since I live in a binary world, I am going by that alone, and comparing that to the large sample data of the Bengali man (being a Bengali man myself). John F. Kennedy said, “There are those that look at things the way they are, and ask why? I dream of things that never were, and ask why not?” I just belong to the “why not” side of things Mr. Das. My response to Madam Sabina’s post was and still is, merely a subjective conjecture.
On the other hand, these characters are running around in our esteemed author’s head. Let’s wait and see what great characteristics Abhijit has, in spite of his flaws. After all, a diamond with a few flaws is far better than a pebble without any. Mr. Das, I happen to believe, even you will agree to that!
Thanks Mr. Pappu. Now I know that you are a MAN, a bengali man.
What I perceive from the writer's previous mention of Lion with regard to Abhijit's prospect in love is that Abhijit indeed has the potential of being (or becoming one rather?) a lion -- in the sense of courage or having a big [not necessarily a dilated or hypetrophied one; being unsure of Abhijit's age and current eating habits ( a mention of coke zero isn't sufficient one would say) one cannot rule out that possibility though] heart, but not in the sense of (obvious-masculine-granted for- aggression that would prefer devouring/dominating Rabeya's (probable) emotional/sentimental sparklings.
So you see, Abhijit can be and can't be a Lion. Of course, we will have to wait for the incoming episodes for the author is playing the God (or the Goddess maye be!) here.
As for the typicality of the male 'bengali' lovers, I would dare say there is no typical lover. Everybody is unique and every tale emerges from a distinct fountain which can't be patterned by one Fountainhead or one Debdas. And I believe, idolizing the 'famous' or 'historical' lovers has caused a huge burden on today's lovers in the sense than being triumphant has become more glorious than winning.
I somehow feel Abhijit might not want to be a Lion. He might just be a lonesome stag, grazing in the moonlit field -- eagerly waiting for his deer -- at times seeking for one with some desperation. The question is, whether this stance of his makes him a lesser Lion. Anybody might ask though, why not?
আমাকে বলতেই হবে পাপ্পু আর নূপুরের আলোচনা আমার সামান্য এই ব্লগটিকে দারুণ প্রানবন্ত করে তুলেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাদের ডিসকাশনের জন্য। খুব উপভোগ করছি তোমাদের চরিত্র পর্যালোচনা। সবাই অভিজিতকে নিয়ে এতো ব্যতিব্যস্ত কেনগো? রাবেয়ার কথাও একটু ভাবো, আফটার অল রাবেয়া পশ্চিমে বড় হওয়া পূবের মেয়ে! সিংহ কে নিয়ে তোমরা খুব ভাবছো দেখে হঠাৎ মনে হলো সিংহের ভেক ধরে আমাদের সমাজে সারমেয়ও কম নেই আশেপাশে! অথবা অনেক সিংহও কিন্তু সমাজ সংসারের গ্যাড়াকলে পরে কাদায় লুকিয়ে থাকে!
Mr. Das, like you, I am also not sure how old Abhijit is. But I am sure that when I am metaphorically referencing Abhijit as "lion hearted", it does not necessarily mean our hero of the story is suffering from hypertrophy of the heart. You see Mr. Das, my father died from cardiac hypertrophy at the age of 42 after suffering from high blood pressure from the age of fifteen. I would hardly call a person who is 42, “old”. We can put the definition of old on hold and wait and see if the age is ever revealed by our author. But then again, I have heard that the symptoms of a broken heart (again, a metaphor Mr. Das. Not literal) is very similar to a heart attack.
While I agree with you that no two lovers are the same, please understand that I am talking from a thematic or a motif standpoint. I am not talking about the minute details. Even the great Einstein once declared, “I want to know God’s thoughts - the rest are mere details.”
I did get a chuckle out of your statement when you say "Abhijit can be and can't be a Lion”. Being a very simple man myself, I did not quite follow the logic, but it reminded me of
Schrödinger's cat! It was a fun discussions none the less.
Mr. Ahsan,
First I would like to thank you for reading my responses. Secondly, please accept my sincerest apologies for not responding in Bengali. I just wanted to take a moment and say that the "Broken Heart Syndrome" is actually a rather interesting medical fact and there has been a lot of discussions around this phenomenon, at least in the United States.
http://www.mayoclinic.org/diseases-conditions/broken-heart-syndrome/basics/definition/con-20034635
Who knew when I metaphorically addressed Abhijit’s big/lion heart, that our little virtual “adda" would lead to stress cardiomyopathy?
মিঃ পাপ্পু,
শুভেচ্ছা! ঠিক এইখানটায় এসে ভাবলাম বাংলাতেই বলি। প্রথমেই আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি আলোচনাকে জিইয়ে রাখার জন্যে, আমাদের এখানে এসে আতিথ্য প্রহণ করবার জন্যে। আপনার সাহিত্যপাঠ এবং উপলব্ধির ব্যাপ্তি আমাকে সবিশেষ মুগ্ধ করেছে তো বটেই, আমার সাহিত্যসংলগ্নতাকেও আরেকটু উস্কে দিতে সমর্থ হয়েছে।
আপানার বাবার অকাল-প্রয়াণের কথা শুনে খুব কষ্ট হল। আপনার পিতৃহারা শৈশবকে এক মুহূর্তের জন্য উপলব্ধি করলাম যেন। মনে হল, বাংলাতেই লিখি। আপনি কতকাল প্রবাসী জানিনা, তাই ইংরেজিতেই লিখছিলাম। তাছাড়া ইংরেজি আমার জন্যে পরদেশি ভাষা -- ভালো করে দুটো অক্ষর লিখতে ঘাম ছুটে যায়।
এবং কী আশ্চর্য দেখুন, 'আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল' হইলাম -- কেহ শুধাইল কি না না ভাবিয়াই! আর তার সঙ্গে চলে এল হৃদরোগ -- আপনার অকালপ্রয়াত পিতা, হৃৎপেশীর রোগ ইত্যাকার অনুষঙ্গ। হঠাত করে দেখলে/পড়লে মনে হবে কী এঁড়ে তর্ক জুড়ে দিয়েছি আপনার সাথে, তবু অনিবার্যভাবে যেন একটা প্যাটার্ন চলে আসে। আপনি যখন আইনস্টাইনের উদ্ধৃতি দিলেন, আমার চোখে তখন ভাসছে অভিজিতের রুমের দেয়ালে আইনস্টাইনের ছবির কথা।
শ্রডিংগারের বিড়ালের যুগপৎ অস্তিত্ব- এবং অনস্তিত্বময়তা নিয়ে এক অক্ষরও বলার ক্ষমতা নেই আমার। তবু রেফারেন্সটা ভালো লেগে গেল। ভাবিয়ে তুলল কিছুটা। আমি আসলে বলতে চেয়েছিলাম -- সিংহ না হতে চাওয়ার মধ্যেই কখনো কখনো সিংহ হয়ে ওঠা আছে। সাবিনা আপার এই দুটো চরিত্রের মধ্যে কতকটা আমাদের দেখতে পাচ্ছি, কতকটা তাদের যাদের মত আমরা হতে গিয়ে পারিনি। তাই বুঝি আমার বক্তব্যের মধ্যেও সামঞ্জস্য থাকছেনা আর। অবশ্য থাকতেই হবে এমন দিব্যি কে দিয়েছে।
লেখিকার কথাই ধরুন -- তিনি যেন তেমন কিছু না ভেবেই একটি দিন বা কিছু মুহূর্তের ছবি এঁকেছেন কলম (না কি কণ্ঠের) কয়েকটি টানে (না কি তানে!)। অথচ তার মধ্যেই দেখুন কতরকমের আলো - কত নকশা ফুটে উঠছে। এখুনি যা দেখলাম তা যেন নেই গেল চট করে। অভিজিতকে যা ভাবছি সে তেমন হবে কি না ভাবতে ভাবতে দেখছি সে আরেকটু পাল্টে গেছে। রাবেয়াকে এখনো ঠিক ছুঁতে পারছিনা যদিও। দেখা যাক, গল্প কোথায় নিয়ে যায় আমাদের। আমার শঙ্কা -- লেখিকাকেও আমরা খানিকটা ত্রস্ত করে তুলছিনা তো! (সাবিনা আপা, তুমি আমাদের কথা/ভাবনায় কান না দিয়ে চটপট পরবর্তী পর্বটা নামিয়ে দাও, আমরাও আরেকদফা আড্ডায় অবতীর্ণ হই)।
ভালো থাকুন মিঃ পাপ্পু।
আপনার পদচারণা অব্যাহত রাখুন। সিসিবির অন্যান্য লেখাগুলো (চলমান এবং পুরনো)তে একটু উঁকি দেবার আমন্ত্রণ এবং প্ররোচনা দিয়ে গেলাম।
Mr. Das, I appreciate your kind big bengali words, with “kind” being the operative word. Even though I have been in this country for 25 years, back in Calcutta, english was my first language and my mother tongue, bengali, was my second. I believe I enjoyed your response in bengali much more than I would have in english. I felt the kindness and sincerity come through, even though it took me awhile to understand quite a few words. For that I thank you.
I do not think our discussion was argumentative at all. It was a debate of sorts. You see Mr. Das, I cannot simply read a beautiful prose or poetry, or see a beautiful picture or painting and not think. I think, therefore I am. Cogito ergo sum. I then turn into a critic. And thus, I become a very important person to the artist. I believe art cannot exist without it's critic. As a critic, I interpret things. Not in a destructive way of course. Rather, I look upon Art as a Goddess whose mystery is my province to intensify, and whose majesty is my privilege to make it even more marvelous in the eyes of men.
So we shall see, how these characters are developed by our esteemed author. This episode was the best yet. It was melancholy one hand and yet it was full of exciting symbolism on the other. And it all fit in like a jig-saw puzzle.
He's a real nowhere man
Sitting in a nowhere land
Making all his nowhere plans
For nobody
He's as blind as he can be
Just sees what he wants to see
Nowhere man, can you see me at all
Nowhere man don't worry
Take your time, don't hurry
Leave it all till somebody else
Lends you a hand
আপনার কমেন্ট পড়তে পড়তে কলেজের ইংলিশ ১০১ ক্লাসে ফিরে গিয়েছিলাম, পাপ্পু! সেই বহু কষ্টকল্প রচনার ক্লাসে ব্রেইন স্টরমিং শুরু হলো যেন।। মিস পাওআরস বলে চলেছেন রচনার একটা ভূমিকা থাকবে প্রথমে, মাঝে তিনটে বডি প্যারাগ্রাফ আর সবশেষে কনক্লুশনে সবকিছু র্যাপ করা।
অনেক ধন্যবাদ শুনবার জন্য, পপি! কলেজে থাকতে অনেক জ্বালিয়েছি তোমাদের কবিতা পড়ে পড়ে তাই এতো বছর আর পড়া হয়নি কিছুই।
তোমাদের স্টার এনপি'র গল্প গুলো লিখো না প্লিজ আমাদের জন্য। তোমাদের বন্ধুতা অথবা এখন কে কোথায় আছো তা নিয়ে... লিখবে??
আপু বাজিমাৎ। এপিক হইছে এটা। এই ব্লগকে অনেক সমৃদ্ধ করবে। অভিজিতের প্রেমে আরও কত রাবেয়া না চলে আসবে। খুব ভালো লেগেছে আপু। :clap: :clap:
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ধন্যবাদ জিয়া, শুনবার জন্য!
অভিজিতের জন্য শুধু রাবেয়া আসবে, জিয়া? রাবেয়া কি এতোই অভাগা যে তার জন্য কেউ থাকবেনা?
🙂 🙂 🙂 🙂
আমি খুব চাইছি অভিজিতের এই নিঃসঙ্গতা কাটুক মোহনবীনার সুরে সুরে! কেউ কি আছো? আছেন?? আমাদের অভিজিতের জন্য??
মোহনবীণার সুর রাবেয়ার নিঃসঙ্গতা (যদি থেকে থাকে) কাটাতেই বেশি চাইবে মনে হয়। 😀
🙂 🙂 🙂 🙂
মোহনবীণা সবাই বাজাতে পারে না, নূপুর!
মিউজিকঃ আনুশকা শংকর এবং এমিলির সাউন্ডট্রেক।
সিকিউ সিকিউ সিকিউ
দিস ইস কেজিফোরজিএফএ
অভিজিৎ কারো সাথে যোগাযোগ করতে চাইছে হ্যাম রেডিওর নব ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে। মৃদু একটা শোঁ শোঁ শব্দ ছাড়া ওপারে পিনপতন নিরবতা। অভিজিৎ দমবার পাত্র নয় মোটে। নব ঘুরিয়ে বলতে থাকে, সিকিউ সিকিউ সিকিউ!
নিঝুম বৃষ্টির এই দুপুরে সবাই কি ভাতঘুমে? নাকি আধুনিক মানুষ আর ভাত খায় না? সবাই কি চিকেন আলফ্রেডো অথবা বিফ স্ট্রোগানফ খেয়েই দিন কাটায়? সাথে সাইড ডিশে গোল মরিচে মাখা ম্যাশড আলু অথবা সবুজ বিন?? ভাতের কথা মনে পড়তেই মায়ের কথা মনে পরে গেল অভিজিতের। ভাত মাছ খেতে বড় ভালবাসত অভিজিৎ। মা কাঁটা বেছে রুই মাছ খাইয়ে দিতেন অভি আর ছোটভাই অমি কে। ভাত খাওয়া শেষ হতে না হতেই মা বলতেন, শুতে চলো বাবাসকল, নইলে জুজুবুড়ি এসে নিয়ে যাবে যে! অভিজিতের এক জীবন তো ঐ জুজুবুড়ির অপেক্ষায় কাটলো। মায়ের সেই জুজুবুড়ির দেখা পেলো না!
নব ঘুরাতে ঘুরাতেই ওপাশে হঠাৎ শুনতে পায়, দু'জন খুব গল্প জুড়েছেন। আবহাওয়া নিয়ে আলাপচারিতায় মেতেছেন দুই প্রান্তের দু'জন অচেনা মানুষ। তারা কেউ কাউকে চেনেন না, দেখা হয় নাই কোনদিনও অথচ কথা বলে যাচ্ছেন অবলীলায়। তুষার ঝড়ে অচল প্রায় শহর নিউইয়র্কে একজন। স্নো বুটস পরে হাঁটতে হাঁটতে কি করে তিনি রুটি, চিজ আর ডিম কিনে নিয়ে এলেন সেই গল্প করছেন। ওপাশের জন গলা খাঁকারি দিয়ে বলছেন, বোস্টনে তার পাশের বাড়ীর মেয়েটি কি করে আজ সকালে ব্ল্যাক আইসে আছাড় খেলো সেই গল্প। অভিজিৎ চুপচাপ গল্প শুনে যায় কিন্ত বলে না কিছুই।
আবারো নব ঘুরাতে থাকে সে আনমনে। কোথাও কি কেউ নেই? কোথাও কি কারো থাকবার কথা তার জন্য? সিকিউ সিকিউ সিকিউ! ওই তো একজনকে পাওয়া গেলো মনে হয়। মিহি গলায় মেয়েটি নিজের পরিচয় জানান দেয়। অভিজিৎ বলে চলে, দিস ইজ আলফা-ব্রাভো-হোটেল-ইন্ডিয়া-জুলিয়েট-ইন্ডিয়া-ট্যাঙ্গো। সিকিউ সিকিউ সিকিউ! সিগন্যাল রিপোর্ট ফোর...ডু ইউ কপি?
আজ সিগন্যাল খুব খারাপ দেখছি। কেউ একজন এসেও চলে যাচ্ছে দেখি বারবার। কোক জিরোর একটা ক্যান নিয়ে বসে আবারো ওর অফিস ঘরটিতে। নিচতলায় একখানা অফিস আছে অভিজিতের। ডেস্কটপ আছে গোটা কয়। এই দিকটায় হ্যাম রেডিও, অন্য দিকটায় ছোটখাটো একটা রোবটে প্রোগ্রামিং করে অভি। মেঝেতে, বুক শেলফে ছড়ানো ছিটানো সব বইপত্তর। সামনের দেয়ালে ঝুলে আছেন আইনস্টাইন। পেছনের দেয়ালে গেল বছরে সেইন্ট অগাস্টিনে তোলা সাগর পাড়ের ছবি!
সানরুমে লুসি খুব মৃদু সুরে ডাকছে তাকে। ও ঘেউ ঘেউ করে না বলতে গেলে। কিছু চাইলে কুই কুই এমন করে ডাকবে যে না গিয়ে পারা যায় না। ওর রুবিকন রোডের বাড়ীর নিরবতা ভাল লাগলেও মাঝেমধ্যে হাপিয়ে ওঠে অভিজিৎ। তখন মনে মনে খোঁজে কাউকে। একজন বিশেষ কাওকে! যে শুক্রবারের অফিস ফেরত অভিকে চমকে দেবে শোল মাছের ঝোল আর ধোঁয়া ওঠা সাদা ভাতের টেবিলে! সসারে একটা দুটো কাঁচা লংকা আর বেগুন ভর্তা থাকবে ঘিয়ে মাখা! রবিবারের ব্রাঞ্চে ঝাল ঝাল গরুর গোশত আর খাস্তা পরোটা থাকলে কি জীবনটা আরো আনন্দময় হতো না? সব শেষে মাখা সন্দেশ এক টুকরো অথবা মতিচুরের লাড্ডু??
সাত বিলিয়নের অধিক মানুষের পৃথিবীতে অভিজিতের জন্য কি অপেক্ষা করে কেউ নাই? এমনি এক হাহাকারের উইকেন্ডে দেখা হলো রাবেয়ার সাথে। প্যাটেল প্লাজায় আস্ত পানিপুরী মুখে যখন দু'চোখ প্রায় বুজে এসেছিল ঝালে তখনই চোখ পরে অন্য একটি চোখে। বাদামী আলমন্ড চোখে চশমা আঁটা সরল একটি মুখ। অভিজিৎ পানিপুরির প্লেট হাতে নিয়ে এসে অনুমতি চেয়েছিল তার টেবিলে বসার। আশেপাশে খালি টেবিল রয়েছে অনেকগুলো কিন্তু তবুও কেন অভিজিৎ কে বসতে হবে রাবেয়া বাসরীর পাশে??
আপু এটা ব্লগে এড করে দিতে পারতেন 🙂
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
কাল রাত্তিরে যখন এটা লিখছিলাম ব্লগে তখন মনে মনে ভাবছিলাম স্ক্রিপ্টটা কি দেবো নাকি দেবো না! তারপর হঠাৎ মনে হলো, থাক না দেখি আমার গুণগ্রাহী শ্রোতা আছেন নাকি কেউ যিনি বা যারা আমার কণ্ঠ শুনেই মুগ্ধ থাকবেন!
আজ একজন জানালেন যে তিনি আমার কথার অনেককিছুই নাকি বুঝতে পারছেন না। তাই স্ক্রিপ্ট দেয়া! ছোটবেলায় অশেষ মুগ্ধতায় রেডিওর নাটক শুনতাম, জানো, কবিতাও। সেখানে তো স্ক্রিপ্ট ছিল না!
অনেক ধন্যবাদ শুনবার জন্য, জাহিদ! 🙂 🙂 🙂 🙂 🙂
জিহাদ!* 😛
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
সরি, জিহাদ! খুব ভুল হয়ে গেছেরে!
আমিও নাম নিয়ে বড় ঝামেলা করি, জানো। যদিও আমার লাস্ট নেইম চৌধুরী তো প্রায় কেউই ঠিকঠাক মত বলতে পারে না এখানে! তারার ফাস্ট নেইম ফারিহা... এটাও বলতে গেলে আম্রিকানদের জান যায়, জানো! ফারিহা মাঝেমধ্যে ফড়িঙ্গা পর্যন্ত হয়ে যায় তবুও অতি সহজ ফারিহা বলতে পারেনা অনেকে। আমরা তখন সিলেবল ভেঙে ভেঙে শিখিয়ে দেই!
আ হা, আ হা!
একটি অনবদ্য পাঠ শুনতে পেলাম। উইকএণ্ডের সকালবেলা পরটা দিয়ে মাটন খেতে খেতে শুনছিলাম।
রুইমাছ থেকে mashed poTaTO; টিনের চালে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি থেকে পা হড়কে যাওয়া বরফ; কিংবা সেলফোন-ফেসবুকের যুগে রেডিওর নব ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে কাউকে পাবার কাকতালের মতন রোমান্টিকতা ---- এ সবকিছুই ব্লগটাকে যেন অডিওব্লগ করে আর রাখতে পারেনি, যেন আস্ত একটি শর্টফিল্মই হয়ে গেছে। অভিনন্দন রইলো আপা!
সেই সাথে সুর সংযোগ মনমত হয়েছে। 'এমিলি' মুভির সাউণ্ডট্র্যাক আমার ভয়াবহ রকম প্রিয়। সেইসাথে আনুশকার প্রেমে শুধু গুনেই নয়, রূপেও মজে আছি।
সব মিলিয়ে আমার শনিবার সকালবেলাটা উজ্জ্বল করে দিলো তোমার এই 'ইয়েসটারডে ওয়ান্স মোর' ...
অভিজিত আর রাবেয়ার আরো আরো মুহূর্ত দেখা, শোনা, পড়ার প্রতীক্ষায়
তুমি যখন পরোটা আর মাটনে রসনা বিলাসে ব্যস্ত আমি তখন ওটমিল খেতে খেতে তোমার লেখা পড়ে প্রায় চোক করতে বসেছিলাম, নূপুর! কী চমৎকার করেই না লিখলে তুমি!! এত্তোগুলা থ্যাংকস শুনবার জন্য!
🙂 🙂 🙂 🙂
পূর্বে নিজের আত্মা ফেলে মাটির এই শরীর নিয়ে চলে এসেছি পশ্চিমে বহুকাল! 🙁 ইউটিউবে টিনের চালে বৃষ্টির কান্না চাপিয়ে ঘুমোতে যাই এখনো আমি। শর্ষে ইলিশ অথবা কচুর লতি ঘুরে ফিরে আসে আমার ভাবনায় যদিওবা ব্রাউন রুটি অথবা বকচয় খেয়ে থাকি বহু দিন! ম্যাশড পটেটোর চাইতে আজো আমার গরম ভাতে পোড়া লংকায় আলু ভর্তা খেতে ভাললাগে!
Madam Sabina, another wonderfully written snippet of a fledgling romance. And it gets better each time. In this one, I see a wonderful bouquet of very interesting motifs. The main three I see are, Abhijit’s interest in amateur radio, Rabya and Abhijit eating panipuri, and Abhijit’s house on Rubicon. Let me try to explain and thread these pearls together.
Abhijit is dabbling in the archaic hobby of Amateur radio that very few people in the world are interested in and even lesser percentage of the populous cares about. It is a bunch of lonely people, hunched over their radios, trying to make a contact with another lonely person half way across the world. I see a tremendous parallel with Abhijit’s real life, his loneliness stark and bare, while his heart calls CQ CQ CQ. All he gets back is silence and static. He hears other people talking to each other on airwaves, and he sees other people in love in real life. But there is no one for Abhijit. As God turns his knob of life, his heart screams CQ (Seek You) and time bleeds away in a drip, helpless, hapless and weak Abhijit thinks about how his mother fed him with her own hands. He is still a mama’s boy!
On the other hand, confident Rabya is sitting by herself and eating panipuri. No one is feeding her, mind you! She is an independent woman. As Abhijit gets drawn to Rabya like a moth that flies into fire, and Rabya and Abhijit’s eye’s locked, was it love at first sight? Or Rabya is telling Abhijit that she could have men like him for brunch? Abhijit could meet the same fate like the little brittle panipuri that she was popping in her mouth whole! Stay away Abhijit! Stay Away! This indeed could be the “jujuburi” that your mother warned you about!
Madam Sabina, last but significantly important is Abhijit’s abode on Rubicon. In the English language, the idiom, “Crossing The Rubicon” means a point of no return. You see madam, in circa 49 BC, a triumphant Julius Caesar, broke the mighty Roman law, crossed the Rubicon and made his way to Rome. The rest they say, is history. Even Julius Caesar, while crossing the Rubicon, said to have said, “The die is cast.” I can see a very triumphant and victorious, stiletto heel wearing Rabya marching across Abhijit’s Rubicon and taking over his heart, his body, his soul and his life. Alea iacta est. The die has been cast!
There you have it Madam Sabina. I applaud your writing. I love the subliminal messages. Most importantly, I enjoy the references hidden in these little stories. As you build up these characters, I wonder when will the lion in Abhijit stand out? It is said that lion’s have a big strong heart. Does his heart have the strength to withstand the gusts of Rabya. Or will it crash and burn within minutes like the Hindenburg as the world shrieks, “Oh the humanity!”
Atlanta, Georgia, USA
🙂 🙂 🙂 🙂
আপনার মতো একজন গুণগ্রাহী শ্রোতা অথবা পাঠক পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে, মিঃ পাপ্পু! আপনার লেখা পড়ে অভিজিৎ কে আমি যেন নতুন করে চিনছি! সেই সাথে রাবেয়াকেও। চমৎকার বিশ্লেষণ আপনার!
অশেষ ধন্যবাদ শুনবার জন্য! 🙂 🙂 🙂 🙂
আমার গল্প সবেমাত্র ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। দেখা যাক অভি আর রাবেয়া কতদূর হাঁটতে পারে এক সাথে! জুজুবুড়ির ভয় তো আমাদের সারাজীবন তাড়া করে ফেরে, জানেন তো??
Again. A wonderful dissection of the blog Mr./Ms Pappu! Thoroughly enjoyed your write up.
Only a point of little disagreement I must say : Abhijit doesn't necessarily have to be a 'lion' (as the story builds up further) to prove his worth. To me, he doesn't have to be explicitly masculine to win Rabeya's heart or attention. He had been his mother's child all along -- likewise, he can be Rabeya's darling baby; and gracefully accept being dependent of Rabeya's independence.
From another angle, what if Rabeya's apparent 'confidence' is anything but the air of so-called confidence around her. Somehow, I feel, She will be discovered being equally (if not more) lonely as the story line unfolds.
Mr.Das, I do appreciate you reading my post and converting my monologue into a dialog. Maybe a few more will join with their words of wisdom and change it further into a discussion.
You see Mr. Das, the metaphor “lion” was brought into the discussion by the esteemed author herself in her previous post. As a matter of fact, Madam Sabina was responding to my comment. That was how I picked up that little nugget of information. But I am not replying to refute your “little point of disagreement”, I am nodding my head vigorously and thoroughly agreeing with your statement, “he doesn't have to be explicitly masculine to win Rabeya's heart or attention. He had been his mother's child all along -- likewise, he can be Rabeya's darling baby; and gracefully accept being dependent of Rabeya's independence.”
Mr. Das, almost all famous fictional and historical lovers in the world, from Casanova to Sartre to Lord Byron to our own Prithiviraj Chauhan, the man have been a MAN. He has an air of gravitas and swashbuckling hubris. Nothing else in the universe mattered, but the love of his woman. And he had the masculinity to go out there and get it. Ayn Rand in her book The FountainHead, talks about Howard Roark. Critics say that Ms. Rand was describing her perfect man. “I could die for you. But I couldn't, and wouldn't, live for you”, Says Roark, in The Fountainhead.
What you just described is the typical Bengali lover. He suffers from Sarat Chandra Chattopadhay’s Devdas Syndrome. That’s our perfect Bengali lover Mr. Das. Devdas. When sober, pining away in love for Paro and when drunk, staying with Chandramukhi. And finally dying on her doorstep on a dark cold night.
My analysis or mis-analysis is based on the information that Ms. Sabina is providing for us readers. Since I live in a binary world, I am going by that alone, and comparing that to the large sample data of the Bengali man (being a Bengali man myself). John F. Kennedy said, “There are those that look at things the way they are, and ask why? I dream of things that never were, and ask why not?” I just belong to the “why not” side of things Mr. Das. My response to Madam Sabina’s post was and still is, merely a subjective conjecture.
On the other hand, these characters are running around in our esteemed author’s head. Let’s wait and see what great characteristics Abhijit has, in spite of his flaws. After all, a diamond with a few flaws is far better than a pebble without any. Mr. Das, I happen to believe, even you will agree to that!
Thanks Mr. Pappu. Now I know that you are a MAN, a bengali man.
What I perceive from the writer's previous mention of Lion with regard to Abhijit's prospect in love is that Abhijit indeed has the potential of being (or becoming one rather?) a lion -- in the sense of courage or having a big [not necessarily a dilated or hypetrophied one; being unsure of Abhijit's age and current eating habits ( a mention of coke zero isn't sufficient one would say) one cannot rule out that possibility though] heart, but not in the sense of (obvious-masculine-granted for- aggression that would prefer devouring/dominating Rabeya's (probable) emotional/sentimental sparklings.
So you see, Abhijit can be and can't be a Lion. Of course, we will have to wait for the incoming episodes for the author is playing the God (or the Goddess maye be!) here.
As for the typicality of the male 'bengali' lovers, I would dare say there is no typical lover. Everybody is unique and every tale emerges from a distinct fountain which can't be patterned by one Fountainhead or one Debdas. And I believe, idolizing the 'famous' or 'historical' lovers has caused a huge burden on today's lovers in the sense than being triumphant has become more glorious than winning.
I somehow feel Abhijit might not want to be a Lion. He might just be a lonesome stag, grazing in the moonlit field -- eagerly waiting for his deer -- at times seeking for one with some desperation. The question is, whether this stance of his makes him a lesser Lion. Anybody might ask though, why not?
🙂 🙂 🙂 🙂 🙂 🙂
আমাকে বলতেই হবে পাপ্পু আর নূপুরের আলোচনা আমার সামান্য এই ব্লগটিকে দারুণ প্রানবন্ত করে তুলেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাদের ডিসকাশনের জন্য। খুব উপভোগ করছি তোমাদের চরিত্র পর্যালোচনা। সবাই অভিজিতকে নিয়ে এতো ব্যতিব্যস্ত কেনগো? রাবেয়ার কথাও একটু ভাবো, আফটার অল রাবেয়া পশ্চিমে বড় হওয়া পূবের মেয়ে! সিংহ কে নিয়ে তোমরা খুব ভাবছো দেখে হঠাৎ মনে হলো সিংহের ভেক ধরে আমাদের সমাজে সারমেয়ও কম নেই আশেপাশে! অথবা অনেক সিংহও কিন্তু সমাজ সংসারের গ্যাড়াকলে পরে কাদায় লুকিয়ে থাকে!
Mr. Das, like you, I am also not sure how old Abhijit is. But I am sure that when I am metaphorically referencing Abhijit as "lion hearted", it does not necessarily mean our hero of the story is suffering from hypertrophy of the heart. You see Mr. Das, my father died from cardiac hypertrophy at the age of 42 after suffering from high blood pressure from the age of fifteen. I would hardly call a person who is 42, “old”. We can put the definition of old on hold and wait and see if the age is ever revealed by our author. But then again, I have heard that the symptoms of a broken heart (again, a metaphor Mr. Das. Not literal) is very similar to a heart attack.
While I agree with you that no two lovers are the same, please understand that I am talking from a thematic or a motif standpoint. I am not talking about the minute details. Even the great Einstein once declared, “I want to know God’s thoughts - the rest are mere details.”
I did get a chuckle out of your statement when you say "Abhijit can be and can't be a Lion”. Being a very simple man myself, I did not quite follow the logic, but it reminded me of
Schrödinger's cat! It was a fun discussions none the less.
"I have heard that the symptoms of a broken heart is very similar to a heart attack." - কথাটা যেই আপনাকে বলুক না কেন, খুব ভালো বলেছেন।
Mr. Ahsan,
First I would like to thank you for reading my responses. Secondly, please accept my sincerest apologies for not responding in Bengali. I just wanted to take a moment and say that the "Broken Heart Syndrome" is actually a rather interesting medical fact and there has been a lot of discussions around this phenomenon, at least in the United States.
http://www.mayoclinic.org/diseases-conditions/broken-heart-syndrome/basics/definition/con-20034635
Who knew when I metaphorically addressed Abhijit’s big/lion heart, that our little virtual “adda" would lead to stress cardiomyopathy?
মিঃ পাপ্পু,
শুভেচ্ছা! ঠিক এইখানটায় এসে ভাবলাম বাংলাতেই বলি। প্রথমেই আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি আলোচনাকে জিইয়ে রাখার জন্যে, আমাদের এখানে এসে আতিথ্য প্রহণ করবার জন্যে। আপনার সাহিত্যপাঠ এবং উপলব্ধির ব্যাপ্তি আমাকে সবিশেষ মুগ্ধ করেছে তো বটেই, আমার সাহিত্যসংলগ্নতাকেও আরেকটু উস্কে দিতে সমর্থ হয়েছে।
আপানার বাবার অকাল-প্রয়াণের কথা শুনে খুব কষ্ট হল। আপনার পিতৃহারা শৈশবকে এক মুহূর্তের জন্য উপলব্ধি করলাম যেন। মনে হল, বাংলাতেই লিখি। আপনি কতকাল প্রবাসী জানিনা, তাই ইংরেজিতেই লিখছিলাম। তাছাড়া ইংরেজি আমার জন্যে পরদেশি ভাষা -- ভালো করে দুটো অক্ষর লিখতে ঘাম ছুটে যায়।
এবং কী আশ্চর্য দেখুন, 'আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল' হইলাম -- কেহ শুধাইল কি না না ভাবিয়াই! আর তার সঙ্গে চলে এল হৃদরোগ -- আপনার অকালপ্রয়াত পিতা, হৃৎপেশীর রোগ ইত্যাকার অনুষঙ্গ। হঠাত করে দেখলে/পড়লে মনে হবে কী এঁড়ে তর্ক জুড়ে দিয়েছি আপনার সাথে, তবু অনিবার্যভাবে যেন একটা প্যাটার্ন চলে আসে। আপনি যখন আইনস্টাইনের উদ্ধৃতি দিলেন, আমার চোখে তখন ভাসছে অভিজিতের রুমের দেয়ালে আইনস্টাইনের ছবির কথা।
শ্রডিংগারের বিড়ালের যুগপৎ অস্তিত্ব- এবং অনস্তিত্বময়তা নিয়ে এক অক্ষরও বলার ক্ষমতা নেই আমার। তবু রেফারেন্সটা ভালো লেগে গেল। ভাবিয়ে তুলল কিছুটা। আমি আসলে বলতে চেয়েছিলাম -- সিংহ না হতে চাওয়ার মধ্যেই কখনো কখনো সিংহ হয়ে ওঠা আছে। সাবিনা আপার এই দুটো চরিত্রের মধ্যে কতকটা আমাদের দেখতে পাচ্ছি, কতকটা তাদের যাদের মত আমরা হতে গিয়ে পারিনি। তাই বুঝি আমার বক্তব্যের মধ্যেও সামঞ্জস্য থাকছেনা আর। অবশ্য থাকতেই হবে এমন দিব্যি কে দিয়েছে।
লেখিকার কথাই ধরুন -- তিনি যেন তেমন কিছু না ভেবেই একটি দিন বা কিছু মুহূর্তের ছবি এঁকেছেন কলম (না কি কণ্ঠের) কয়েকটি টানে (না কি তানে!)। অথচ তার মধ্যেই দেখুন কতরকমের আলো - কত নকশা ফুটে উঠছে। এখুনি যা দেখলাম তা যেন নেই গেল চট করে। অভিজিতকে যা ভাবছি সে তেমন হবে কি না ভাবতে ভাবতে দেখছি সে আরেকটু পাল্টে গেছে। রাবেয়াকে এখনো ঠিক ছুঁতে পারছিনা যদিও। দেখা যাক, গল্প কোথায় নিয়ে যায় আমাদের। আমার শঙ্কা -- লেখিকাকেও আমরা খানিকটা ত্রস্ত করে তুলছিনা তো! (সাবিনা আপা, তুমি আমাদের কথা/ভাবনায় কান না দিয়ে চটপট পরবর্তী পর্বটা নামিয়ে দাও, আমরাও আরেকদফা আড্ডায় অবতীর্ণ হই)।
ভালো থাকুন মিঃ পাপ্পু।
আপনার পদচারণা অব্যাহত রাখুন। সিসিবির অন্যান্য লেখাগুলো (চলমান এবং পুরনো)তে একটু উঁকি দেবার আমন্ত্রণ এবং প্ররোচনা দিয়ে গেলাম।
🙂 🙂 🙂 🙂
নূপুর তুমি আমার হৃদকম্প বাড়িয়ে দিচ্ছো হে! তুমি আর পাপ্পু সবার এক্সপেকটেশন বাড়িয়ে দিচ্ছো দেখি। অভিজিৎ-রাবেয়ার কাহিনী কোথায় মোড় নেবে এখনো জানি না। অপরিচিতির আঁধার পেরিয়ে দু'জন মানুষ সবে কাছে আসছে... আমিও কিন্তু তোমাদের মতোই অধীর আগ্রহে বসে রয়েছি ওদের দেখবার জন্য!
আমার সামান্য এই অডিও ব্লগ তোমাদের বিচরণে মুখর হয়ে হয়ে আছে! অনেক ধন্যবাদ পাশে থাকবার জন্য!
Mr. Das, I appreciate your kind big bengali words, with “kind” being the operative word. Even though I have been in this country for 25 years, back in Calcutta, english was my first language and my mother tongue, bengali, was my second. I believe I enjoyed your response in bengali much more than I would have in english. I felt the kindness and sincerity come through, even though it took me awhile to understand quite a few words. For that I thank you.
I do not think our discussion was argumentative at all. It was a debate of sorts. You see Mr. Das, I cannot simply read a beautiful prose or poetry, or see a beautiful picture or painting and not think. I think, therefore I am. Cogito ergo sum. I then turn into a critic. And thus, I become a very important person to the artist. I believe art cannot exist without it's critic. As a critic, I interpret things. Not in a destructive way of course. Rather, I look upon Art as a Goddess whose mystery is my province to intensify, and whose majesty is my privilege to make it even more marvelous in the eyes of men.
So we shall see, how these characters are developed by our esteemed author. This episode was the best yet. It was melancholy one hand and yet it was full of exciting symbolism on the other. And it all fit in like a jig-saw puzzle.
He's a real nowhere man
Sitting in a nowhere land
Making all his nowhere plans
For nobody
He's as blind as he can be
Just sees what he wants to see
Nowhere man, can you see me at all
Nowhere man don't worry
Take your time, don't hurry
Leave it all till somebody else
Lends you a hand
So wonderfully put, particularly the verses about the 'nowhere man'! Appreciate!
🙂 🙂 🙂 🙂
দু'হাত বাড়িয়ে কেউ আসুক তার জন্য, অথবা এক হাতে স্টিয়ারিং ধরে অন্য হাত ছুঁয়ে থাকুক তার উষ্ণ করতল!
🙂 🙂 🙂 🙂
পানিপুরী, জুজুবুড়ী, হ্যাম রেডিও অথবা রুবিকন নিয়ে আপনার লেখা ডিসকাশন এক কথায় অনবদ্য! আপনার পড়ার পরিধি অনেক বেশী বুঝতে পারছি!
রুবিকন নিয়ে এতোটা ভাববার অবকাশ হয়নি সত্যি বলছি। দি রুবিকনে আমার একজন বন্ধু থাকেন, সেখান থেকেই অভিজিতের বাড়ীর ঠিকানা রুবিকন রোড হয়েছে। আপনার লেখা পড়ে আমি সত্যি রুবিকনের মানচিত্র দেখে এলাম গুগলে, সেইসাথে পড়েও এলাম রুবিকনের ইয়া বড় ইতিহাস! ভেরী ইন্টারেস্টিং ইন্ডিড!
হ্যাম রেডিওতে কথা বলেছি গেল সপ্তাহেই। সত্যি সত্যি সিকিউ সিকিউ বলতে বলতে কী যে এক্সাইটেড হয়েছিলাম যদি জানতেন!
খুব সম্মানিত বোধ করছি আপনার মত পাঠক/ শ্রোতা পেয়ে!
আপনার কমেন্ট পড়তে পড়তে কলেজের ইংলিশ ১০১ ক্লাসে ফিরে গিয়েছিলাম, পাপ্পু! সেই বহু কষ্টকল্প রচনার ক্লাসে ব্রেইন স্টরমিং শুরু হলো যেন।। মিস পাওআরস বলে চলেছেন রচনার একটা ভূমিকা থাকবে প্রথমে, মাঝে তিনটে বডি প্যারাগ্রাফ আর সবশেষে কনক্লুশনে সবকিছু র্যাপ করা।
হিন্ডেনবারগের ট্রাজেডির ভিডিও দেখছিলাম কাল। ওহ দা হিউম্যানিটি!! অসাধারণ বলতেই হবে!
আহা, লেখা আর পাঠের কি অসাধারণ যুগলবন্দী! ভেতরের সংগীতায়োজনটাও দারুন! খুব ভালো একটা কাজ হয়েছে।
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ধন্যবাদ আপা, শুনবার জন্য! খুব সম্মানিত বোধ করছিগো!
বাহ্ বেশ বেশ।
দারুন লাগলো পুরো আয়োজনটা।
:hatsoff: :clap: :boss:
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ধন্যবাদ, পারভেজ ভাইয়া!
সময় নিয়ে যে শুনেছো তাতেই ধন্য আমি। এবার তোমার পালা আসছে! 🙂 🙂
অসাধারণ! ( :thumbsup )
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ধন্যবাদ, মুরাদ! তুমি যে পড়ছো অথবা শুনছো তা' শুনেই মন ভাল হয়ে গেছে আমার। অনেক ভাল থেকো, বেটা! আমার ভালবাসা জেনো!
অসাধারণ ! আর কি বলা উচিত বুঝতেছিনা :clap:
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ধন্যবাদ, নাফিস!
গল্প আর কন্ঠ, দুটোই খুব চমৎকার। তবে শব্দগ্রহণে ত্রুটি আছে, মাঝে মাঝে অস্পষ্ট।
পাপ্পু আর নূপুর এর বিশ্লেষণ গুলোও চমৎকার হয়েছে। (সম্পাদিত)
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া!
পরবর্তী কাজ করবার সময়ে শব্দচয়ন অথবা উচ্চারণে আরো যত্নশীল হবো। আপনার সহৃদয় মন্তব্য আমাকে বরাবরই উৎসাহ দেয়!
শুনতে শুনতে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলাম। যেমন কথা, তেমনই বলা (আবৃতি বলব কিনা জানিনা); সেই সাথে মা মাটির সংযোগ।
খুউউউউব সুনদর আপু :thumbup:
🙂 🙂 🙂 🙂
শুনতে শুনতে আমাদের কাছে চলে আয়, শাহেদ! তোর মতো নিরেট ফৌজি আমার ব্লগ শুনে ভাল লাগা প্রকাশ করছে জেনে নিজেই মুগ্ধ হয়ে আছি! অনেক ধন্যবাদ তোকে!!
মুগ্ধতা আর কি আপু? আমি তো তোমার সব কাজেরই অনধ ভক্ত 🙂
🙂 🙂 🙂 🙂
কি বলবো বল! তুই বরাবরের মতো পাগল আছিস জানি! আমি সামান্য মানুষ, তোর ভালবাসা পেয়ে ধন্য হয়ে আছিরে!
নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল তোর জন্য! 🙂 🙂
Keep going ::salute::
সাহেদ (৬০৫) ১২ তম ব্যাচ পিসিসি
অতিরিক্ত জোশ সাবিনা ......... এত চমৎকার কম্বিনেশন কি করে করো ???
CQ CQ seek you .... কি যে ভালো লাগলো
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বার বার
🙂 🙂 🙂 🙂
অরূপ দাদা, এতক্ষণ আপনার মন্তব্যর জন্য অপেক্ষা করে বসেছিলাম, জানেন! এখন আপনার জোশিলা কমেন্ট পেয়ে ঝুমঝুম বৃষ্টির সকালটাই সুন্দর হয়ে গেলো! অনেক ধন্যবাদ আমার ইয়া বড় অডিও শুনবার জন্য!
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ প্রবাস থেকে সুন্দর সুন্দর লিখা আর অসাধারণ Audio গল্প আমাদের সবাইকে উপহার দেওয়ার জন্য।
🙂 🙂 🙂 🙂
আশা করি তোমার নির্দয়া ম্যাডাম তার অফিসে আমার ব্লগ শোনা বাধ্যতামূলক করে দেয়নি তোমাদের জন্য! 😛 😛
আমার ভালোবাসা জেনো!
Mind blowing apa, listened to it several times. Great job! Keep in up; waiting for more audio blogs <3
🙂 🙂 🙂 🙂
সময় নিয়ে শুনবার জন্য অনেক ধন্যবাদ, অর্চি! তোমার থেকে এবার একটা অডিও ব্লগ চাই, আপু! অপেক্ষায় রইলা্ম গান শুনবার জন্য।
:clap: :clap: :clap: onek shundor apa. Onekdin pore apnake shunlam. ..
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ধন্যবাদ শুনবার জন্য, পপি! কলেজে থাকতে অনেক জ্বালিয়েছি তোমাদের কবিতা পড়ে পড়ে তাই এতো বছর আর পড়া হয়নি কিছুই।
তোমাদের স্টার এনপি'র গল্প গুলো লিখো না প্লিজ আমাদের জন্য। তোমাদের বন্ধুতা অথবা এখন কে কোথায় আছো তা নিয়ে... লিখবে??