অন্তর্জালের সর্বত্র বাংলার বাঘদের ভাতরবধের কাহিনীতে সয়লাব, কিন্তু সিসিবিতে কিছু নেই!
দেশ-বিদেশের তাবৎ বাঙ্গাল উৎসবে মাতোয়ারা, কিন্তু সিসিবিতে কোন কিছু নেই!!!
সবাইরে কি রোজায় ধরেছে?
বিস্তারিত»অন্তর্জালের সর্বত্র বাংলার বাঘদের ভাতরবধের কাহিনীতে সয়লাব, কিন্তু সিসিবিতে কিছু নেই!
দেশ-বিদেশের তাবৎ বাঙ্গাল উৎসবে মাতোয়ারা, কিন্তু সিসিবিতে কোন কিছু নেই!!!
সবাইরে কি রোজায় ধরেছে?
বিস্তারিত»একে একে খুলে ফেলো সমস্ত মুখোশগুলো !
উন্মোচিত হোক তবে পুরোটাই আজ
নিখাদ উন্মিলনী মগ্নতায়,
সহজ পূর্ণিমা সমান নগ্নতায় ।
কার্পাস বা সিনথেটিকের কোনো
প্রহসন বিহীন । যেনো বুঝি সূতাও
সেখানে না তোলে আড়াল দেয়াল
কোনো কিয়দ আচ্ছাদনে, আমার
নতুবা তোমার, কোনোই খেয়াল
গোপন কথার হিস্যা বা ধরো
ভাবনার কারুকাজে, না তা ও না ।
সেই সুদূর শৈশব থেকে শুরু করে আজ অবধি যাদের কবিতার আবেদন আজো ম্লান হয়ে যায়নি আমার কাছে তাদের অন্যতম নির্মলেন্দু গুণ।
আজ প্রিয় কবির জন্মদিন। শুভ জন্মদিন কবিকে।
কবির পুরো নাম নির্মলেন্দু প্রকাশ গুণ চৌধুরী। ১৯৪৫ সালের ২১ শে জুন তারিখে কাশবন, বারহাট্টা, নেত্রকোণায় সুখেন্দু প্রকাশ গুণ এর ঔরসে বিনাপানির গর্ভে কবির জন্ম হয়।
ইউনিভার্সিটি এভেন্যুর এক ধারে বিরাট ক্যাম্পাস, অন্য ধারে গরিব মহল্লা। লোকে বলে টেক গেটো। কথাটা একেবারে উড়িয়ে দেবার মত নয়। সারা এলাকা জুড়ে সারি সারি আপরিচ্ছন্ন জরাজীর্ণ বাড়ি, সামনে পেছনে জং ধরা তারের কি রংচটা কাঠের বেড়া, আর কাঁটা ঝোপের জঙ্গল। সাথে মানানসই পুরোনো ঢাউস গাড়ি, লোম উঠা কুকুর, ভাঙ্গাচোরা যন্ত্রপাতি। মার্কিন দেশের ঝাঁ চকচকে চেহারাটা এখানে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখানে থাকে যত বিদেশী ছাত্রছাত্রী।
বিস্তারিত»এক আমেরিকান বন্ধুর কাছ থেকে কেনা সেকেন্ড হ্যান্ড সেনহেইজার হেডফোন টা কানে লাগিয়ে কাউচে বসে গেলাম। ল্যাপটপে অর্ণব এর রবীন্দ্রসঙ্গীত এর প্লে-লিস্ট টা ছেড়ে দিলাম। কম করে হলে একটা ঘন্টা আর গান সিলেকশন করতে হবেনা। একটানা চলতে থাকুক। পারফেক্ট আবহাওয়া। বসে আছি আমার স্পন্সর ফ্যামিলির বাসার বেজমেন্টে।রাত প্রায় ১০ টার মতন। সন্ধ্যাই ঠিক মতন হলো ঘন্টাখানেক আগে। সূর্য টা ডুব দেওয়ার কিছুক্ষণ আগে থেকেই আকাশ কালো করে মেঘরা জড় হচ্ছিল।
বিস্তারিত»আমি এখন যে রুমটাতে শুয়ে আছি তা বেশ ছোট ।অস্বস্তিকর রকমের ছোট। আমি অনড় শুয়ে আছি একরাশ বিরক্তি নিয়ে। ঘরটা আরেকটু বড় হলে কি এমন ক্ষতি হতো সে কথাই ভাবছিলাম সটান। বিদ্যুৎ নেই এখানে। একটা হারিকেন জ্বালাতে পারলে বেশ হোতো। কিন্তু সেটা তো আর সম্ভব না। বড় ঝামেলায় পড়ে আমার এই জায়গায় আসা। এখানে আসার আগে বলা হয়েছিলো দু’জন লোক আসবে আমার বর্তমান দুর্দশা সমাধান করতে।
বিস্তারিত»ভুখাকে এক বেলা খাওয়ালে খুশী । আরেক বেলার খাবার সাথে দিয়ে দিলে আরো খুশী । কিন্তু তাকে খেটে রোজগার করে ওই খাবারের যোগান জোটাবার জন্য কোনো কাজের ব্যবস্থা করে দিন । খুব একটা মনঃপুত হবে না অধিকাংশের । অথচ কারো উপকার করতে চাইলে শেষের পথটিই সত্যিকার অর্থে কার্যকর । যা অবশ্য বাস্তবে আমি-আপনি চাইলেও খুব একটা বেশী ঘটাতে পারবো না ।
আবার ধরুন বাহবা দেয়া ।
বিস্তারিত»আমি তো তোমার নই, হারাইনি তোমাতে,
হারিয়ে যাইনি, যদিও চাই নিঃশেষ হতে
দ্বিপ্রহরে জ্বালিয়ে রাখা মোমের মত,
সাগরে বিলীন হওয়া স্নোফ্লেক উদ্ভিদের মত।
তুমি আমায় ভালোবাসো, তাই আমি এখনো
তোমাতে দেখি এক উজ্জ্বল উচ্ছ্বাস অনুপম।
তথাপি আমিতো আমিই, হারাতে যে চায়,
আলোর মাঝে আলো যেভাবে হারিয়ে যায়।
আহ, আমাকে ডুবিয়ে দাও প্রেমের গভীরে,
আমার চেতনাগুলো নিভিয়ে দাও তিমিরে,
তোমার কবিতাগুলো,
কোন মোহিনী নারীর নাকে বসে থাকা
অমূল্য হীরক কণার ন্যায় প্রতিভাত হয়।
ঝলসে ওঠা দ্যূতি হঠাৎ হঠাৎ বিচ্ছুরিত হয়,
আবার কখনো ছেয়ে যায়, ম্লান পেলবতায়।
তোমার কবিতাগুলো,
পড়ে ফেলার পরেও আমার অগভীর কর্ণকুহরে
দিকভ্রান্ত পাগলিনীর ন্যায় অবলীলায় কথা বলে,
কখনো তা অর্থহীন মনে হয়, কখনো বাঙময়।
কিভাবে ওসব লেখা হয়, তা এক অজানা বিস্ময়।

‘ওম মনিপদ্মে হুম’ – পর্ব ৫
———————-ড. রমিত আজাদ
(পূর্ব প্রকাশিতের পর থেকে)
বধু শুয়ে ছিলো পাশে, শিশুটিও ছিলো,
প্রেম ছিলো, আশা ছিলো, জোৎস্নায়
তবে সে দেখিলো কোন ভুত?
ঘুম কেন ভেঙে গেলো তাঁর?
গৃহত্যাগী হলেন রাজপুত্র সিদ্ধার্থ, জীবনের সব মায়া ছেড়ে। বিলাসবহুল প্রাসাদ তাঁকে আর কোন দিন টানতে পারেনি, পথে পথেই কাটিয়ে দিলেন বাকি জীবনটা।
বিস্তারিত»ভাগ্যিস আমাদের দুজনের দু’টি আলাদা অস্তিত্ব ছিলো
হয়তো সেজন্যই বিপন্নতার টানাপোড়নে
একে অন্যের জন্যে উদ্বিগ্ন হবার সুযোগ ছিল।
ভাগ্যিস আমাদের ফ্লাটে ছিল আলাদা দু’টো শোবার ঘর
দু’টো আলাদা বিছানা―
আমাদের যখন ভাব হতো না অথবা
একান্তই নিজস্ব কিছু মুহূর্ত কাটাবার
প্রয়োজন ছিল অবধারিত
তার পরিসর ছিল হাতের নাগালেই।
ভাগ্যিস আমাদের আলাদা দু’টো জানালা ছিল
সেই জানালার শার্সিতে ছিল আলাদা আকাশ
আলাদা রঙের রোদ্দুর কিম্বা জ্যোৎস্না ছিল
ছিল আলাদা অন্ধকারও কিছু―
আমরা কখনো কখনো একে অন্যকে
নিজেদের ঘরে কিম্বা জানালায়;
”তোমাকে একটা গল্প বলব অহনা, সহজ সরল ভাষায়,পৃথিবীর সবচে সরল মানুষের গল্প।
শুনবে?”
-”গত ১৭ বছরে অনেকবার ভেবছি তোমাকে এই গল্পটা বলবো। তবু কেন জানি বলা হয়ে ওঠেনি”
-এতো প্রিঅ্যাম্বল না রেখে বলা শুরু করো না!
স্ত্রীর উত্যাক্ত ঝাঁঝালো প্রত্যুত্তর আসে।
ঝগড়া হলেই ও এমনটা নিরলিপ্ত হয়ে যায়। দেড়যুগের এই বিদেশ-বিভূঁইয়ে পাতা সংসারে অসংখ্যবার দেখছি।
আমি ছোট্ট একটা নিঃশ্বাস ফেলে,ওর ভ্রূকুটি উপেক্ষা করে শুরু করি,
বিস্তারিত»১
যেখানে শৈশব হারায় বেদনায়
সে ও কি জীবন ভ্রম হয়?
সেই যে বাছা মা’র কোলছাড়া
বুক ফাটা বেদনায়।
হল কি ফেরা এত লেথাপড়া
সেই কোলে কোনদিন ?
আজো কাঁদে মন বড় অনাদরে
মাকে খুঁজে সারাক্ষন।
নদী ঘাট পুকুর রয়ে গেল দুর
বন্দী হল যে ভুবন,
নেই সে খেলার সাথী ভাইবোন
হারিয় গেল আপন।
ঘটনার সুত্রপাত ২৭ শে মে ২০১৫।
এক আড্ডায় হঠাৎ করেই উঠে এলো সদ্য আত্মহত্যা করা এক তরুনের প্রসঙ্গ।
কেউ কেউ নানা যুক্তি দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করছিল, কেন তা আত্মহত্যা না ও হতে পারে। আবার অন্যান্য সোর্স থেকেও এমন সব খবর পাওয়া যাচ্ছিল যা তার একটা “মৃত্যুকে মহিমান্বিত কর” অবস্থানেরই বর্ননা দেয়। একই সাথে এটাও জানা যাচ্ছিলো যে মৃত্যু যে জটিলতার একটা সমাধান, এরকম কথাও তরুনটিকে কেউ কেউ বলতে শুনেছে।
রোজা রেখে বিকেলবেলা কি সবার মেজাজ খারাপ? নাকি রোজার প্রথম দিন ছুটি হওয়ায় সবাই একটা হেভি ইফতারির প্রিপারেশন নিচ্ছেন? যার যে অবস্থাই হোক না কেন, চলুন, একটু আপনাদের মাথাটা খারাপ করে দেয়া যাক! 😀
1+1 = 2 সহজ একটি হিসাব, তাই না? অথচ দেখুন, একে কতটা জটিল করা যায়। i একটি জটিল সংখ্যা, যার মান √-1. অর্থাৎ i ^2 = -1 এবং অনুরূপভাবে i^4 = (i^2)^2= (-1)^2 = 1
অতএব 1+1 কে আমরা 2 না বলে,
বিস্তারিত»