অন্তর্জালের সর্বত্র বাংলার বাঘদের ভাতরবধের কাহিনীতে সয়লাব, কিন্তু সিসিবিতে কিছু নেই!
দেশ-বিদেশের তাবৎ বাঙ্গাল উৎসবে মাতোয়ারা, কিন্তু সিসিবিতে কোন কিছু নেই!!!
সবাইরে কি রোজায় ধরেছে?
অন্তর্জালের সর্বত্র বাংলার বাঘদের ভাতরবধের কাহিনীতে সয়লাব, কিন্তু সিসিবিতে কিছু নেই!
দেশ-বিদেশের তাবৎ বাঙ্গাল উৎসবে মাতোয়ারা, কিন্তু সিসিবিতে কোন কিছু নেই!!!
সবাইরে কি রোজায় ধরেছে?
খেলাধুলা, আলোচনা, চলচ্চিত্র/সঙ্গীত রিভিউ এই ধরনের লিখাগুলো নিয়ে লেখকদের সিসিবিমুখী করতে বেগ পেতে হচ্ছে। এসব নিয়েও যে লিখা যায় এটা অনেকের মাথায় রেজিস্টারই করে না। তবে আশা কবি বড় লিখা আসবে। আনন্দের আতিশয্যে সিরিজ জয়ের পরবর্তী ১২ ঘন্টায় কেউ লিখালিখির চিন্তা করে নাই। ফেইসবুকের স্ট্যাটাসগুলো দেখে মনে হয়েছে বেশীরভাগই অনুভূতি প্রকাশের জন্য শব্দ খুঁজে হয়রান হচ্ছেন! 🙂 সময় দিতে হবে। সময় দিলে আশা করি বড় লিখা আসবে! 🙂
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
আগে আনন্দ উৎসব :party: :party: :party: পরে :duel: লেখা লেখি
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
একটা অডিও ব্লগ দিতে চাচ্ছিলাম! যেটায় আধা ঘন্টা ধরে খালি চিলা-চিল্লি থাকবে, আর কিচ্ছু না...এই জয়ের পর কোন কিছু গুছিয়ে লেখা কঠিন! 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
একমত জুনা
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
প্রথম কথা হচ্ছে বাধ ভাংগা আবেগ-উচ্ছ্বাসকে সাধ করে লাগাম পরাবে কে গুছিয়ে দু'লাইন লিখবে বলে!
তার ওপর স্পোর্টস নিউজ রাইটার না হলে এমন ইন্সট্যান্ট লেখা কিছুটা চাপযুক্ত বিষয়। যা সেধে ঘাড়ে নিতে কেউ না চাওয়াটা অস্বাভাবাবিক নয়। তার উপর দুটো লেখা যাদের আছেই প্রথম পাতায় তারা তো চাইলেই আর পারছেন না। আর তারাই কিন্তু তেমন পোস্ট দেবার সম্ভাব্য লোক।
তার উপর ফেসবুকে চিতকার চেঁচামেচি করেই সবাই ক্লান্ত। তবে ভবিষ্যতের কথা আর আমাদের যারা পেশাগত ভাবেই এমন কাজে আছেন তাদের গরহাজিরার কারণ অনুসন্ধান করে কিছু এক্সট্রা ড্রিলের ব্যবস্থা করাটাও দরকার।
ফেসবুকে লাফালাম একটু। একটা দুটা স্ট্যাটাসে যা বলা হল তো হল -- কিন্তু আস্ত একটা ব্লগের কথা ভাবতে গেলে তো জ্বর আসে। খেলা তো বুঝিনা -- এমনি এমনি লাফাই।
আমার এখনো বিশ্বাস হচ্ছেনা। বরং সিরিজের আগেই যখন লোকজন লাফাচ্ছিল তখন ভাবছিলাম এই যে এত লাফাচ্ছে আগে থেকে, কি বুঝে লাফাচ্ছে?
অভিনন্দন টাইগার্স!
সিসিবিতে অনেকগুলো লেখা দেখছি ক্রিকেট নিয়ে...... খুব ভালো লাগছে।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
কই এখন তো সাড়া দিয়ে সারা
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
প্রথম দুটো ওডিআই দেখে খুব তৃপ্তি পেয়েছি। এ দুটো জয় এসেছে তারুণ্য আর জ্যেষ্ঠতার মিশেলে। তৃতীয়টা শুরু থেকেই কেমন যেন খাপছাড়া ছিলো। সেই টসে জিতে ব্যাটিং না নেয়া থেকে শুরু করে। যারা উইকেট থ্রো করে এসেছিলো তারাই তো আবার আগের দুটোতে দারুণ খেলেছিলো। তেমন দোষও তো দিতে পারিনা।
বাংলা ওয়াশ হলো না, তাই একটু অতৃপ্তি তো রয়েই গেলো! তবে যেটুকু হয়েছে, সেটুকুই উজ্জ্বল গৌরবের স্মৃতি হয়ে অনেকদিন ধরে বাঙালীকে আনন্দ দিয়ে যাবে।