ফেসবুক গেমস/এপস রিকোয়েস্ট বন্ধ করার সহজ উপায়

ফেসবুক আকর্ষনের অন্যতম প্রধান কারন হলো নোটিফিকেশন। নতুন কয়টি এবং কি কি নোটিফিকেশন আসলো তা জানার জন্য ফেসবুকারেরা একটু পরপরই ফেসবুকে ঢুঁ দেয়। কিন্তু মাঝে মাঝে এই নোটিফিকশনই হয়ে দাঁড়ায় চরম বিরক্তির কারন। হবেই বা না কেন? অনেক আগ্রহ নিয়ে নোটিফিকেশন বাটনে ক্লিক করে যখন দেখা যায় তার মাঝে বেশিরভাগই বিভিন্ন গেমস আর এপ এর রিকোয়েস্ট তখন মেজাজ বিগড়াতে বাধ্য। আর মোবাইলে যদি ফেসবুক নোটিফিকেশন এলার্ট অন করা থাকে তাহলে তো কথাই নেই,

বিস্তারিত»

সহজ কথা

সুনয়না, তোমাকে আমি শোনাবোনা ভালবাসার গান কোন,

সব গান  যুগে যুগে উৎসর্গ করে দিয়েছে, প্রেমান্ধ যুবকের দল।

 তোমার হাতে এনে দিতে পারবনা সুগন্ধি কোন উজ্জ্বল রঙের ফুল,

ফুল শুকোলে বড় কদর্য দেখায়!

তোমার ললাটে আঁকবোনা প্রগাঢ় চুম্বন কোনও রূপকথার রাজপুত্রের মত,

তন্দ্রালোকের রূপকথা, প্রথম সূর্যালোকে ধুলোয় মিলায়।

তোমার হাত ধরে করবোনা আজীবনের সাথে থাকার প্রতিজ্ঞা

সেসব যে অনেক আগেই অযুতবার করা হয়ে গেছে।

বিস্তারিত»

শেকড়

কখনো কখনো আমি ইউক্যালিপ্টাস গাছের মত
তরতরিয়ে বেড়ে উঠি।
সতীর্থদের ছেড়ে মাথা উঁচু করে আকাশ দেখি,
সবার আগেই আকাশ দেখি।
তবে যতই উপরে উঠিনা কেন, আমার পাতারা
সব ভূমিমুখী হয়ে ঝুলে থাকে,
আমার ডালপালাগুলো হঠাৎ হঠাৎ ভেঙ্গে পড়ে,
আমি শেকড়ে ফিরে আসি।

কখনো কখনো আমি লতাগুল্মের ন্যায় কান্ড খুঁজি,
উপরে ওঠার পথ খুঁজি।
মহীরুহকে আঁকড়ে ধরি,

বিস্তারিত»

সত্যাশ্রয়ী প্রার্থনা

পেছনে ফেলে এসেছি অনেকটা পথ,
জানা অজানায় করা অনেক শপথ,
কুসুমাস্তীর্ণ ছিলোনা অনেকটা তার,
শ্বাপদ সংকুল ছিল কখনো আবার।
বরাভয় ছাড়াই তবু হেঁটে এসেছি,
ভুলে ভ্রান্তিতে প্রভু তোমায় স্মরেছি।

যা কিছু সত্য, ঋজু, ন্যায় ও সুন্দর,
হে প্রভু, বেঁধে রেখো মোরে নিরন্তর
তারই সাথে। আর যা কিছু অসত্য,
বক্র, ভ্রষ্ট ও অসুন্দর, প্রভু রচে দিও
তা থেকে আমার ব্যবধান দুস্তর।

বিস্তারিত»

ধরণীর এপাশে।

রিশাদের কায়াটা এই ভরদুপুরের ফাঁকা গোরস্তানে বেশ বেমানানই লাগে। অন্তত বজলুর তাই মনে হচ্ছে। বজলু পেশায় ছিনতাইকারী কাম পাগল। এলাকায় বজলু পাগলা বলেই সুনাম তার। সুনাম হবেই বা না কেন? আশপাশের ৪-৫ এলাকা জুড়ে এমন মতিভ্রষ্ট পাগল কমই আছে তার ধারণা।সত্যিকারের পাগলেরা জানেনা কীভাবে পাগলামি করতে হয়।কিন্তু মিথ্যাকারের পাগল হিসেবে সে জানে ঠিক কোন অবস্থায় কোন পাগলামিটা করতে হয়। থিয়েটার ফিয়েটার করলে নির্ঘাত বড়মানের অভিনেতা হতো।দীর্ঘশ্বাস ফেলে সে।

বিস্তারিত»

গণিকা গমন

তুমি রোষ্ট বিফ পয়সা খসিয়ে তোমায় কিনেছি আমি
একান্ত সুখে পেঁয়াজ মিশিয়ে তোমায় রাঁধবো আমি

তুমি যে নৌকো তোমায় এনেছি ঘণ্টা চুক্তি করে
তীরে ভিড়বার লগ্ন অবধি লগি ঠেলে যাই জোরে

তুমি সুডৌল মসৃণ কাঁচ ভাঙতে দারুণ সুখ
থুতুতে ভিজিয়ে গিলে গিলে খাই আমি যে সর্বভুক

যতক্ষণ ভরা তোমার শরীর টসটসে মধুরসে
ঘষে লুটে নিই সবটুকু উম মত্ত নেশার বশে।

বিস্তারিত»

বিরহ

বিজন রাত চাদঁ ঝরা ছাদ তুমি আমি পাশাপাশি
কত কথা কব ভেবে মরে যাই,
বীনা তারে গান আকুলি পরান তুমি আমি কাছাকাছি
কত সুর বেধে স্বর সাধি হায় ।
স্থবির আকাশ মৌন বাতাস বাধা তোমার হাতে হাত
জড়াব মন অনুখন মরমে মরি,
শ্রান্ত ধরা সুধা ভরা নির্মল তুমি আমি নিশ্বাসে নিশ্বাস
কত খেলা খেলিতে কি পারি।

এহেন সময় তুমি কাছে নাই নীল জোছনা চুয়ে পড়ে
নদীর অশ্রুজল শ্রোতে ভাসে
অপলক চোখে শুধু ধুধু চর শুকনা বালুর ধুলি উড়ে
খা খা মরু ঢাকা সাদা কাশে।

বিস্তারিত»

চীনের মসজিদ ১

এক বৃহষ্পতিবারে ভেনকে যখন জিজ্ঞেস করলাম তাদের এলাকায় মসজিদ আছে কী না, সে প্রথমে আমার প্রশ্নটাই বুঝতে পারল না । অনেক কায়দা কসরত করে তাঁকে বোঝাতে হল মুসলমানরা যেখানে প্রার্থনা করে সেটাকে বলে মসজিদ । সে বিজ্ঞের মত বলল, ‘ওহ আই নিউ ট্যট ইট ইস ইন মেক্কা’। কোন বুদ্ধিমান মুসলমান এরপর তাকে আর কোন প্রশ্ন করা সমীচীন বোধ করতেন কীনা সে বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে।

বিস্তারিত»

বৃষ্টিভেজা আবেগ

বৃষ্টিতে ভেজায় আমার কখনোই রোমান্টিকতার কোন আবেগ ছিল না। কিংবা আনমনে বৃষ্টি দেখতে দেখতে উদাস হয়ে যাওয়ার সুযোগও খুব কম পেয়েছি। যা পেয়েছি তা হল স্টাফের বাশির আওয়াজ। বৃষ্টিভেজা কোন একদিনে একটা ফুটবল নিয়ে পনের বিশ জন কাদা মাখামাখি করতে করতে স্টাফের বাশির আওয়াজ নয়ত সদ্য নামা মুষল ধারে বৃষ্টিতে ভিজতে নামা মাত্রই ওই দূর থেকে নোট খাতা হাতে সাইকেল নিয়ে তেড়ে আসা স্টাফের হুংকার।

বিস্তারিত»

কত কথা জমিয়ে রেখেছি, তোমাকে বলবো বলে

কত কথা জমিয়ে রেখেছি, তোমাকে বলবো বলে
—————— ড. রমিত আজাদ

কত কথা জমিয়ে রেখেছি, তোমাকে বলবো বলে,
তুমি কি আসবে না আর?
এসোনা, একবারের জন্য হলে এসো,
আমি হৃদয়ের গহীন বনে ছটফটে বিহঙ্গসম
এতোকালের পুশে রাখা কথাগুলো বলবো।

আমাদের বাগানের গাছগুলোর কথা বলবো,
ফুলের ঝোঁপগুলোর কথা বলবো,
এখনো ওরা কেমন করে ফুল ফোটায় বসন্ত এলে,

বিস্তারিত»

~ আষাঢ় দিনে ভাসি ~

অনেক কান্না ছিলো জমা হয়ে
তোমার অপেক্ষায় ।

দোয়েল আর শালিখের চঞ্চুতে
মাখা বালির মতোন
অংগাঙ্গি মিশে হৃদয়ের খোপে
সাবলীল নিঃশ্বাসের
মতো একাংগী অন্তর্গত
আত্মার পুরাতন ক্ষত
ধুয়ে দেবে বলে আষাঢ়ের বেনো জল
অবারিত শ্রাবণের ঢল !

কতোখানি ঢেলে দিলে ভূমি ধুয়ে নেবে
বুকের কাতর ব্যথা !
সেইমতো ঝরবার লাগি জলো ছলো
আষাঢ় তুমি আসো কি !

বিস্তারিত»

ওহ, মুস্তাফিজ? ও তো আমার…

(প্রথমে ফেসবুকে স্ট্যাটাস আকারে দিয়েছি, প্রথম পাতায় আগে থেকেই দু’টি ব্লগ ছিল বলে এখানে দিতে দেরি হল!!)

বাংলাদেশ থেকে কলকাতা, নির্বাচক বা কোচ, সাংবাদিক বা আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুবান্ধব…গত কয়েকদিনে যে যেভাবে পারছে মুস্তাফিজের সাথে নিজের নাম জুড়ে দেবার চেষ্টা করছে। এমন ভাব যে তার কারণেই মুস্তাফিজ আজ এই অবস্থানে এসেছে!!
আজব আমাদের জ্যুস খাওয়া মেন্টালিটি!

এবার আসল কথা বলি!
২০০০ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত সাতক্ষীরা সদর ও শ্যামনগরে আমার বাবার পোস্টিং ছিল!

বিস্তারিত»

মায়ের হাত

এতবড় গল্প মানুষ ব্লগে একটানা পড়তে চায়না। তাও দিলাম
———————————————–

পবন সোনার ঘুম ভাঙলো?
আজ না তোর ইন্টারভিউ, ওঠ!
মায়ের ডাকাডাকিতে চোখ মেলল পবন। কাল একটু বেশি রাতে ঘুমিয়েছে। অনেকদিন ধরেই চাকরির চেষ্টা করছে সে। মা চেয়েছিলো ছেলেটা লেখা পড়া শেষ করুক। তার বাবার স্বপ্ন ছিলো ছেলে বড় কিছু হবে। ডিগ্রী পাশ করার পর আর লেখাপড়া চালিয়ে যেতে চাইছিলো না পবন।

বিস্তারিত»

শিরোনামহীন দিনলিপি

উৎসবে পার্বণে দেশ থেকে উপহার পাঠানো বন্ধ হয়েছে বহুদিন। আধা জন্ম দেশের বাইরে থাকলে যা হয় আরকি। আমরা হচ্ছি প্রায় ভুলে যাওয়া প্রিয়মুখ যাদের না পারা যায় ভুলতে আবার মনে রাখাটাও বেশ কষ্টকর বৈকি। বহু বছর পূজার ঢাক বাজবার আগেই হাতে পৌঁছে গেছে পূজা সংখ্যা সানন্দা অথবা দেশ বা আনন্দবাজার! হারকিপ্টে হরির মতো একটু একটু করে পড়তাম প্রতিদিন, পাছে ফুরিয়ে না যায়! আমাদের নীচতলাতে তিনটে হিন্দু পরিবার থাকতো,

বিস্তারিত»

ব্যক্তিগত রেসিপি – ১২

হেডফোন কানে লাগাতেই রাহাত ফতেহ আলী। আ!
উড়নে লাগা কিঁউ
মন বাওলা রে
আয়া কাঁহা সে
ইয়ে হোসলা রে
ও রে পিয়াআআ
হায়য়য়, ও রে পিয়াআআ

পৃ-কে মেসেঞ্জারে লিঙ্কটা পাঠিয়ে দিয়ে চোখ বুঁজে বৃষ্টি শুনি। জানলার বন্ধ কাঁচে কী আক্রোশে ঝাঁপিয়ে পড়ছে আর কেঁদে কেঁদে ভেসে যাচ্ছে সেই ভোররাত থেকে। নির্ঘুম একটা রাত পার করে দিলাম পৃ-র সঙ্গে ঝগড়া করে করে।

বিস্তারিত»