টুশকি [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮] [৯] [১০] [১২]
১. গৃহপালিত কুকুরের ভাবনা: আমার মনিব আমাকে খেতে দেয়, থাকতে দেয়, আদর করে – আমার মনিব নিশ্চয়ই ফেরেশতা।
গৃহপালিত বিড়ালের ভাবনা: আমার মনিব আমাকে খেতে দেয়, থাকতে দেয়,
আমগোর আছিল শম্পা ম্যাডাম। পুরা কলেজের রানী। আন্ডা-আব্বা হুদা না সিনিয়র-জুনিয়রেরও বালাই নাই। পোলাপাইন খালি তসবি নিয়া জপে শম্পা, শম্পা। কেউ কেউ গভীর রাইতে উদাস হইয়া দরাজ গলায় হিন্দি সুরে গান ধরে “শম্পা শম্পা, ও মাই ডারলিং…..”। হাহ…
এইরকম একদিন সকাল ১০টা-১১টা অইবো। কুনু কারণে নির্ধারিত শিক্ষক ক্লাস নিতে আসে নাই। পোলাপাইন গ্যাজাইতাছে। কেউ কেউ আবার ব্ল্যাকবোর্ডে নানা সৃজনশীল আঁকাঝুকিতে ব্যস্ত। কে হইতে পারে এইডা,
বিস্তারিত»কেনিয়ার প্রত্যন্ত গ্রাম কোগোলোতে লোকজন ভোট দিচ্ছে বারাক ওবামাকে । না চমকানোর কিছু নেই এটা সত্যিকারের ভোট নয়, প্রতিকী ভোট মাত্র। কিন্তু সারা কেনিয়া জুড়ে উৎসাহ উদ্দীপনা কোন অংশেই যুক্তরাস্ষ্ট্রের চেয়ে কম নয়। এখানে অলরেডী ওবামার জয়ের খবর পৌঁছে গেছে। সারা কেনিয়া জুড়ে আনন্দের ঢেউ। রাস্তায় রাস্তায় মিষ্টি, পানীয় বিতরন চলছে। যেন ঘরের ছেলেই নির্বাচনে জিতেছে। আজ টিভিতে শুনলাম কেনিয়ার অনেক শিশুর নাম নাকি ওবামা রাখা হচ্ছে ।
বিস্তারিত»কাককে বলা হয় ‘স্মার্ট’ পাখি। সে নগরীতে বসবাসের জন্য নাকি তার ভাবগাম্ভীর্যের জন্য, তা আমার ঠিক জানা নেই।তবে সে যখন ঝট করে ঘাড় নাড়ায় তখন মাল্টিন্যাশনালগুলির তুখোড় এক্সিকিউটিভও হাত তালি দিতে বাধ্য হবেন।বাহ! জোশ একটা মোশন দিল তো!
বৃষ্টি দিনে কেউ ভিজে চুপসে হয়ে আছেন।সাথে সাথে সবার মন্তব্য- কাকভেজা ভিজছেন দেখছি। ভেজা কাককে কিন্তু মানুষের মত এমন চুপসে যেতে কোনদিনই দেখিনি। তবু কাকভেজা কেন বলে,
বিস্তারিত»(এখানে বৃষ্টি হচ্ছে, তোমার ওখানেও কি তাই?)
বৃষ্টির আলাদা একটা ঘ্রান আছে, প্রথম যখন বৃষ্টির ফোটা পড়ে, তখন এক ধরনের ঘ্রান, একটু ধুলো ধুলো সেটা, যদি বছরের প্রথম বৃষ্টি হয় তাহলে তো কথাই নেই। একটু বেশি সময় নিয়ে পড়লে ঘ্রানটা বদলে যায়, মাটি মাটি ঘ্রানটা নাকে আসে তখন। আর যখন টানা বৃষ্টি তখন একটা সোদা সোদা গন্ধ পাই আমি। আর সবগুলো গন্ধই,
বিস্তারিত»আমরা সেভেন-এ জয়েন করার কিছুদিন পর এক ম্যাডাম জয়েন করলেন। দেখতে শুনতে আল-হামদুলিল্লাহ। আমি কিছু বুঝে না বুঝেই তার প্রেমে পরে গেলাম। সেই রকম প্রেম, রাতে ঘুম হয় না টাইপ, আমার প্রথম প্রেম। তখনকার টুয়েল্ভ-এর এক ভাইয়ের বড় ভাই যিনি নিজেও আমাদের কলেজেরই এক্স-ক্যাডেট, উনার সাথে পরে তিনার বিয়ে হয়ে যায়। দুঃখ পাইলেও কষ্ট পাইনাই এই ভেবে যে ‘যাক, ফ্যামিলিতেই তো রইল’।(এই ম্যাডামকে লইয়া আমার অনেক অম্ল মধুর গল্প আছে।
বিস্তারিত»বাংলালিংক যতই দিন বদলের কথা বলুক, কিছু মানুষের দিন বদলায় না। এই যেমন আমি-
সেই আজো পরীক্ষা থাকা সত্বেও করবীর হাতে বানানো ব্রেকফাস্ট ত্যাজ্য করে অফিসে এসেছি…..সেই আজও হাজিরা খাতায় লালকালি। সেই আজও একটি সিগারেট ধরিয়ে পিসি ওপেন করেই ক্যাডেট কলেজ ব্লগ।
কিন্তু আজ ব্লগে ঢুকেই মাথা নষ্ট। সযতনে কাল সন্ধ্যায় প্রথম পাতায় কয়েকটি পোস্ট রেখেগিয়েছিলাম। আগের দিনগুলোর মতই সেগুলি তৃতীয় কিংবা চতুর্থ নম্বরে থাকার কথা।
বিস্তারিত»খাওয়া নাই, ঘুম নাই, খালি মাথা গুঁজিয়া কাজ করিয়া যাওয়া। লক্ষ্য একখানা মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন। এতোই ব্যস্ততা যে ইদানীং সিসিবিতেও আসিতে পারি না। আজকাল যাহা করিতেছি তাহা হইল সরঞ্জামীকরণ পরিকল্পনা, উহাই করিতেছিলাম খানিক আগে পর্যন্ত। কাজের মাঝে অকস্নাৎ টিং শব্দ করিল আমার বজ্রপাখি, তড়িৎডাক আসিয়াছে। পড়লাম সেই তড়িৎ ডাক, হাসিব নাকি গলা ছাড়িয়া কাঁদিব বুঝিতে পারিতেছি না। আপনাদের সহৃদয় বিবেচনার জন্য নিম্নে তড়িৎডাকখানি হুবুহু তুলিয়া দিলাম।
বিস্তারিত»১।
মিলন ষ্টাফ ক্যাডেট পার্খ কে বলতেন, আই ফার্থ……এদিক আয়
আর ক্যাডেট ফাত্তাহ কে বলতেন, আই পাত্তাহ… এদিক আয়
তো এই কথা শুনে ফাত্তাহ ভাই উনা কে জিজ্ঞাশা করলেন যে , ” ষ্টাফ,আপনি সবসময় প কে ফ বলেন কেন?”
মিলন ষ্টাফ এর সহজ উত্তর, “আমি তো “ফ” কে “ফ” ই বলি কিনতু সবাই “ফ” বুঝে…”
২।
পিকনিক এ যাবার সময় বাস এর ব্যাক বেঞ্চে বসে সবাই গান ধরলাম,
১।
ব্ল্যাকবোর্ডে নাম লিখার সময় ক্যাডেট অনেক সময়ই ঐচ্ছিক-অনৈচ্ছিক ভুল করে ফেলতো। ‘ক্ষুরসিধা বানু’, ‘ষাঁড়মীণ’ লিখে বেদম পিটন খেয়ে পুনঃ যেই লাউ সেই কদুই …… অতিষ্ট হয়ে শেষ পর্যন্ত এই ভুল গুলিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতেই দেখা হোত।
২।
রাতজেগে আড্ডাচ্ছি, হঠাৎ পাশের হাউজ থেকে ক্লাসমেট এসে খুব ডাকাডাকি, ‘দোস্ত দেইখা যাও, তাড়াতাড়ি’। কি এমন জিনিস যে কাল সকালে দেখা যাবে না? প্রশ্নের উত্তরে বলল ‘সকালে সুইপার আসার আগেই দেখতে হবে’।
[ বিষয়টি ক্যাডেট কলেজের সঙ্গে কোনোভাবেই সম্পর্কিত নয়। একসময় প্রথম আলোতে কাজ করতাম। তাই প্রথম আলোর জন্মদিনে আজ প্রথম আলো ব্লগে এই পোস্টটি দিয়েছিলাম। ভাবলাম তোমাদের সঙ্গেও শেয়ার করি। কারো ভালো না লাগলে নির্দ্বিধায় জানিও।]
প্রথম আলোর আজ জন্মদিন। বেশ সশব্দে এবং সগৌরবে দিনটি আজ পালন করতে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে বেশি প্রচারিত ও আলোচিত সংবাদপত্রটি। অভিনন্দন প্রথম আলো, অভিনন্দন প্রথম আলোর সব সাংবাদিক-কর্মীকে।
বিস্তারিত»১.
টিনা রাস্তা দিয়ে হাঁটছে।
পাখির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় একটা খাঁচার তোতাপাখি তাকে দেখে বললো, ‘অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!’
টিনা চটে গেলেও কিছু বললো না, পাখির কথায় কী আসে যায়?
পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও একই ঘটনা ঘটলো, পাখিটা বলে উঠলো, ‘অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!’
টিনা দাঁতে দাঁত চেপে হজম করে গেলো।
এষান ভাই প্রসঙ্গে আগের লেখাটায় বলেছি যে “আমাদের মাঝেও কিছু মহান (!!!) ক্যাডেট থাকে। যারা তাদের স্বীয় মহিমায় নিজেকে কিংবদন্তির পযর্য়ে নিয়ে যান। পুংটামিকে যারা শিল্পের পযর্য়ে নিয়ে গেছেন । তো সাধারণভাবে মনে করা হয় যে দীর্ঘদিনের অক্লান্ত ঘাওড়ামি, রগড়ানি, “মাস্তানি “ এইসবই হল কিংবদন্তী হউয়ার মূলমন্ত্র। কিন্তু তারপরও কিছু কথা থেকে যায়। মন্ত্র ছাড়াও কেউ কেউ কিংবদন্তী হয়ে যান। আৎকা কোন পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ঘটানো অনেক ঘটনাই হয়ে যায় হিট,
বিস্তারিত»