১.
টিনা রাস্তা দিয়ে হাঁটছে।
পাখির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় একটা খাঁচার তোতাপাখি তাকে দেখে বললো, ‘অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!’
টিনা চটে গেলেও কিছু বললো না, পাখির কথায় কী আসে যায়?
পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও একই ঘটনা ঘটলো, পাখিটা বলে উঠলো, ‘অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!’
টিনা দাঁতে দাঁত চেপে হজম করে গেলো।
তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও পাখিটা বলে উঠলো, ‘অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!’
এবার টিনা মহা চটে দোকানের ম্যানেজারকে হুমকি দিলো, সে মাস্তান লেলিয়ে এই দোকানের বারোটা বাজিয়ে ছাড়বে। ম্যানেজার মাপ চেয়ে বললো, সে এর বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, পাখিটা আর এমন করবে না।
তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় পাখিটা বলে উঠলো, ‘অ্যাই আপু!’
টিনা থমকে দাঁড়িয়ে পাখির মুখোমুখি হলো, ‘কী?’
পাখিটা বললো, ‘বুঝতেই তো পারছেন।’
২.
রিয়াদ সাহেবের কান দুটি কাটা পড়েছে বহু আগে। টিভিতে খবরের জন্যে একজন রিপোর্টার খুঁজছেন তিনি।
ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন তিনি, ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’
প্রার্থী একগাল হেসে বললো, ‘নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’
রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!’
দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’
দ্বিতীয় প্রার্থী খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’
রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!’
তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’
এবার প্রার্থী বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।’
রিয়াদ সাহেব খুশি হয়ে বললেন, ‘বাহ, আপনি তো বেশ — তা কিভাবে বুঝলেন?’
‘সোজা। আপনি চশমা পরবেন কিভাবে, আপনার তো দুটা কানই কাটা!’
৩.
ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ‘ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটা হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?’
বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’
মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’
বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোওন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’
মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ‘ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।’
বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’
৪.
এক আমেরিকান আর এক ফরাসী যুবক জাহাজডুবি হয়ে এক দুর্গম দ্বীপে আশ্রয় নিয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা স্থানীয় জংলি সর্দারের সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো। শুরু হলো উদ্দাম শারীরিক প্রেম। ঘটনা জানতে পেরে সর্দার গুন্ডা পাঠিয়ে ধরে আনলো দু’জনকেই।
“বিদেশি, সর্দারের একমাত্র মেয়েকে নষ্ট করে তোরা ভারি অন্যায় করেছিস।” গম্ভীর কন্ঠে জানালো সর্দার। তোদের শাস্তি হবে। বেছে নে বিদেশি, মরণ অথবা বোঙ্গাবোঙ্গা!”
আমেরিকান যুবকটি ভাবলো, বোঙ্গাবোঙ্গার মত শাস্তি থাকতে মরণ কেন? সে বেছে নিলো বোঙ্গাবোঙ্গা। কিন্তু ব্যাপারটা যে আসলে কী রকম, জানতো না বেচারা। বোঙ্গাবোঙ্গা মানে হচ্ছে পাকা বাঁশ পশ্চাদ্দেশ দিয়ে প্রবেশ করানো। তা-ই করা হলো তাকে। জল্লাদ বাঁশ কেটে নিয়ে শাস্তি দিলো। মাটিতে শুয়ো যন্ত্রণায় কাতরাতে লাগলো বেচারা।
ফরাসী ভাবলো, কোনও দরকার নেই অমন শাস্তির, এরচেয়ে মরণই ভালো। বেছে নিলো সে মরণকে।
এবার সর্দার জল্লাদের দিকে তাকিয়ে ক্রূর হেসে বললো, “না মরা পর্যন্ত এটার ওপর বোঙ্গাবোঙ্গা চালানো হোক!”
৫.
সুমন আর জুমন দুই বন্ধু প্রেমে ছ্যাক খেয়ে ঠিককরলো, এই ইহজীবনে তারা আর কোনও মেয়ের সাথে সম্পর্ক রাখবে না। দুজনেই সিদ্ধান্ত নিলো, পৃথিবীর এই চেনা পরিবেশ ছেড়ে তারা চলে যাবে সুদূর আলাস্কা, সেখানে লোকালয় থেকে বহুদূরে, বিশেষ করে মেয়েদের থেকে বহুদূরে গিয়ে বাস করবে। আলাস্কা পৌঁছে তারা স্থানীয় এক দোকানে গিয়ে তাদের উদ্দেশ্য খুলে বললো, তারপর দুজন মানুষের জন্যে এক বছরের রসদ গুছিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানালো দোকানীকে। বুড়ো দোকানী সব যত্ন করে সাজিয়ে দিলো, প্রায় সবরকম খাবারদাবার, সংসারের নানা জিনিসপত্র, তার সঙ্গে একটা অদ্ভূত বোর্ড। বোর্ডের নিচের দিকে একটা ফুটো, তার চারপাশে ভেড়ার লোম।
দুই বন্ধুই অবাক হয়ে বললো, ‘এটা আবার কী?’
দোকানী বললো, ‘তোমরা যেখানে যাচ্ছো, সেখানে কোনও মেয়েছেলে নেই। এই জিনিসটা কাজে আসতে পারে।’
কী ভেবে রাজি হয়ে দুই বন্ধু চলে গেলো। এক বছর পর সুমন একাই সেই দোকানে ফিরে এলো। দোকানীকে আবারো এক বছরের জন্য রসদ গুছিয়ে দিতে বললো সে, তবে এবার একজনের জন্য। দোকানী অবাক হয়ে বললো, ‘গত বছর তো তোমরা দুজন এসেছিলে, নাকি? আরেকজন কোথায়?’
‘ঐ ব্যাটাকে খুন করেছি আমি।’ জানালো সুমন।
বুড়ো দোকানী ঘাবড়ে গিয়ে বললো, ‘সে কি, কেন?’
‘একদিন অসময়ে বাড়ি ফিরে দেখি, আমার অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে আমার বোর্ড নিয়ে বিছানায় গেছে হারামজাদাটা।’
৬.
নিজের ইচ্ছেশক্তি পরীক্ষার জন্যে এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এ ব্যাপারে তাঁর স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।
প্রথম কয়েক হপ্তা তেমন একটা সমস্যা হয়নি। দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু হলো সমস্যা। ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো। মহিলা বাধ্য হলেন ভদ্রলোককে ড্রয়িংরূমের সোফায় ঘুমুতে পাঠানোর জন্যে, আর রাতে নিজের ঘরের দরজায় খিল এঁটে রাখতে হলো তাঁকে।
এমনি করে তিনমাস শেষ হলো। একদিন ভোরে শোবার ঘরের দরজায় টোকা পড়লো। ঠক ঠক ঠক।
‘বলো তো আমি কে?’ ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের গলা ভেসে এলো।
‘আমি জানি তুমি কে!’ উৎফুল্ল গলায় বললেন মহিলা।
‘বলো তো আমি কী চাই?’
‘আমি জানি তুমি কী চাও!’
‘বলো তো আমি কী দিয়ে দরজায় নক করছি?’
৭.
এক বেদুঈন উটে চড়ে মরুভূমি পার হচ্ছে।
দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন। একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে সে। যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট।
খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে লাগলো বেদুঈন। কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো। আবারও সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। উটও আগের মতো ছুট দিলো। বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো।
এমনি করে একদিন সে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো। সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী। উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে।
‘আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?’ জানতে চাইলো সে।
তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, ‘দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে। এখন যে কী হবে! কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা।’
বেদুঈন এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো। তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে। ‘বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?’ মোহনীয় হাসি ঠোঁটে নিয়ে জানতে চাইলো তারা।
বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, ‘পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?’
ভালো হইছে..... :clap:
আরও আছে নাকি এইরকম 😉 ?
ছাইড়া দাও।
Life is Mad.
:khekz: :khekz:
যতই নিচে যাইতেছিলাম ফিবোনাক্কির মত রেটিং বাড়তাছিল 😉 ।
:)) :))
শালা ক্যাটাগরিটা দিছে 'প্রযুক্তি' =)) =))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
😀
😀 :)) =)) :goragori: :khekz:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
বোংগা...... বোংগা ...... হইছে।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
ছিঃ ছিঃ x-(
আর কিছু থাকলে তাড়াতাড়ি লেইখেন 😕
:goragori: :goragori: :goragori:
চামে আমিও ২টা কাট-পেস্ট মারি।
*****************
আমেরিকায় এক গবেষণায় দেখা গেছে:
বেকারদের খেলা: বাস্কেটবল।
শ্রমিকদের খেলা: ফুটবল।
ফোরম্যানদের খেলা: বেসবল।
ম্যানেজারদের খেলা: টেনিস।
সিইওদের খেলা: গলফ।
সিদ্ধান্ত: কর্পোরেট কাঠামোতে যে যত উঁচুতে, তার বল তত ছোট।
*************************
ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ। সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে এক ইংরেজ যুবক। এসেই শুরু করছে হম্বি-তম্বি। এরে ধমকায় ত ওরে মারে। কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না। ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই। চোর-বাটপার সব কয়টা।
প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা।" ওই হারামজাদা। উট এইটা কিসের জন্য? "
একজন কাচুমাচুভাবে বলল " আমরা তিন-চার মাস একটানা দুর্গে থাকি। এইখানে কোনো মেয়ে নাই। সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একা বোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে। "
সেনাপতি ত bloody indian দের কথা শুনে থ। শুয়োরের বাচ্চারা উটকে লাগায়...ছি ছি ছি। সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যাবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে। যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম-শৃংখলা ফিরে আসলো। সবাই সোজা। সব কিছু ঠিকমত চলছে। মাসের পর মাস যাচ্ছে।
এক সময় সেনাপতির একা একা লাগা শুরু করল। শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চার মাস। আরো এক মাস গেলো। একদিন সকালে সে হুকুম দিলো, শুয়োরের বাচ্চারা, উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে। কিছুক্ষন ধস্তা-ধস্তি হল। উটের চিৎকার শুনা গেল। এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল। বড় বড় চোখ করে bloody indian গুলো তাকিয়ে আছে। এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বলল
- খারাপ না, তোরাও কি এইভাবেই ব্যাবহার করিস?
- না হুজুর। আমরা এইটাতে চড়ে মাইলদুয়েক দুরের একটা শহরে যাই। :))
:khekz: :khekz:
Ctrl+V জিন্দাবাদ
:goragori: শহীদ ভাই হইয়া গেলাম। :khekz:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
এই সেনাপতির র্যাংকটা আমি মনে হয় জানতাম.... 😀 😛 :)) 😀 ।
Life is Mad.
capt 🙁
না এখন সে মেঈঈঈঈঈঈইইইইইইজার 😛
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
প্রথম টা যাই হোক, পরেরটা সেইরকম হইছে মা...ম্মু...।
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
ভাই রে !!!!!! মাত্র খায়া আইসা এইটা পরলাম ! আরেকটু হইলে তো হাসতে হাসতে বমি হয়া গেসিলো ..................... ২ নাম্বার টা .......... =)) =)) =)) =)) =)) :)) :)) :)) 😛 😛 😛
\"why does the weasel go pop? does it matter?
if life is enjoyable, does it have to make sense?\"
sadi!!!!!!!!
কি রে? তুই অ আইয়া পরসোস? শাব্বাশ বেটা!
অক্ষন তো তুই আবার এক্স ক্যাডেট! x-( x-( :gulli2: :gulli2: 😡
আমার লেখা লয় না :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :bash: :bash: :bash:
\"why does the weasel go pop? does it matter?
if life is enjoyable, does it have to make sense?\"
ছুডো ছুডো পোলাপাইন এইখানে কি করে? x-(
/
তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হইসে।।
সব পোলাপাইনের চিন্তাধারা নিয়া আমি চিন্তিত। 😕
এইটাতে কি আমি মন্তব্য করমু? :shy: :shy: :shy:
পোলাপাইন এতো পুরান পুরান জুক্স দেয়!! নতুন কিছু থাকলে ছাইড়ো।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
হা হা হা .... চোখে পানি চলে আসছে ....
:goragori: :khekz: :gulli: :gulli2: :bash:
আমার পাশের ফিলিপিনো মেয়েটা জিজ্ঞেস করে কি হয়েছে ..... ওরে আমি কি কমু ? জোকসগুলারে ট্রান্স্লেট করবো নাকি ?
শুরু কইরা দেন ভাই। কওয়ার পর কি হইলো জানায়েন... 😀
আমারো জানতে ইচ্ছা করতেছে...প্লীজ...প্লীজ।
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
ইয়ে মান্নান ভাই, ফিলিপিনো আফারে জুক্স শুনাইয়া সেই সুযোগে...নাহ আমার চিন্তাধারা খারাপ হই গেছে 🙁
ফুয়াদের ৭ ও কামরুল ভাইয়ের ২ নাম্বার জোশ হইছে। =)) :khekz: :khekz:
সবাই দুই নাম্বার জিনিস পছন্দ করে। ১ নাম্বার কেউ চায় না। বদের দল। 😉 😉
ভাই, সেই রকম। পিরা যাইতেছি হাসতে হাসতে। :goragori:
=)) :)) :khekz: :goragori: :frontroll:
=)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =))
একবার এক তরবারি চালনা এবং দক্ষতা প্রদর্শন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হইছে | বিভিন্ন দেশ থেকে মহা হনুর দল যাইয়া কলা কৌশল দেখাইতাছে |
প্রথমে আইলো ভারতের প্রতিযোগী বান্টা সিং | হেভি কায়দা করে তরবারি ঘুরাইয়া সে তার নিজের একটা চুল সমান দুই ভাগে দুই টুকরা করে ফেলল ! তুমুল করতালি !
এর পর আইল এক পাকি নাম তার পাঠান খান |সে আরো এক কাঠি সরেস |বান্টা সিং এর কাটা চুল কে সে আরো চার টুকরা করল মাত্র এক কোপে ! চারিদিকে বিস্নয় আর জয়ধ্বনি ! বিচারক পর্যন্ত বলে উঠলেন "ওয়াও !"
বাংলাদেশ সরকার আগেই সিসিবি মডারেটর দের সাথে যোগাযোগ একজন এক্স ক্যাডেট পাঠানোর অনুরোধ করে রাখসিল দেশের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য | যাহা হউক একজন মডু নিজেই অংশগ্রহন করলেন | যথাসময়ে ইন্ডিয়ান এবং পাকির বাচ্চাটার তাচ্ছিল্য পুর্ণ দৃষ্টির সামনে দিয়ে সে যাইয়া স্টেজে দাড়ালো |এর পর পকেট থেকে একটা মশা বের করে উড়িয়ে দিয়ে সাইঁ করে তরবারি চালালো | কিন্তু চারিদিকে অট্রহাসির ঝড় উঠল | :))
বিচারক পর্যন্ত হেসে উঠে জিজ্ঞেস করলেন "ধুর মিয়া বাঙ্গালি মডু এইডা কি দেখাইলা ? মশা তো দেখি এখনো উরতাছে"
এইবার আমাদের সিসিবি মেম্বার এর সপ্রতিভ উত্তর
"মশা তো উড়ে , লেকিন বাপ হইতে পারত না আর কুন দিন "
হাইসা লই..নইলে হয়ত আমিও কোনোদিন বাপ হইতে পারুম না
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
তুইতো এখনি বাপ হৈতে পারবিনা 😛
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
তাইলে তুইও কোনোদিন মা হইতে পারবি না.. 😀 😀
:)) =)) :clap: :boss: :)) :)) :boss: :boss:
ওরে আল্লারে...কই যামুরে...হাসতে হাসতে আমি শ্যাষ।
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
ফুয়াইদ্দ্যা, এইটারে সিরিজ বানা। নাইলে তোর খবর ই আছে। হাসতে হাসতে পিরা গিয়াও শান্তি পাইতেসিনা। 🙁
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
:goragori: :khekz: :khekz: :khekz:
পৃথিবীর বেশিরভাগ জোকস ই পুরানো। কিন্তু তুমি লিখলে নতুন লাগে। ফাটাফাটি
:khekz: :khekz:
আরো ছাড়ো
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
হ, এইটারে সিরিজ বানা। নাইলে কইলাম খবর আছে। সবকয়টা পুরা :gulli2: হইছে।
চামে আরেকটা কাট-পেস্ট মারি।
******************************
এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে। স্বামীটা বেশ বয়স্ক কিন্তু স্ত্রী তরুনী। তাদের সমস্যা হলো বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু পরীক্ষা করলেন। স্বামীটিকে বললেন আপনার স্পার্ম টেস্ট করতে হবে। তাকে একটা specimen cup দেয়া হলো। বলা হলো কাপটাতে স্পার্ম(বীর্য) নিয়ে আসবেন।
পরদিন লোকটা খালি কাপ নিয়ে এসেছে।
ডাক্তার বলল, কাপ খালি কেনো?
-বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম। পারলাম না। পরে মনে হলো ডান হাতে চেষ্টা করি। সেই হাতেও হলো না। 🙁
-এটা হতে পারে...আপনার বয়স ত আর কম হয় নাই। তা সাহায্য করার জন্য বউকে ডাকতে পারতেন।
-বউকে ডাকছি ত। সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না...মুখ দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না... 😕
- হয়। মাঝে মাঝে এমন হয়। তা অন্য কাউকে ডাকতে পারতেন।
-ডাকছি ত। বউয়ের বান্ধবীকে ডাকছি। 😮
-বউয়ের বান্ধবী????
-সেও চেষ্টা করে পারল না।
-পারল না?? ডাক্তারের ভ্রু কুচকে গেছে। 😮
-এরপর বউয়ের বন্ধু এলো। সেও চেষ্টা করল... পারল না।
ডাক্তার অবাক- বলেন কি? আপনার বউয়ের দোস্ত??একটা ছেলে??
-তবে আর বলছি কি? যাক, সারা রাতে পারলাম না। সকালে হাসপাতালে এলাম। হাসপাতালে এসে নার্সকে বললাম সাহায্য করতে।
- আমার নার্সকে? ~x(
-হ্যা। সেও চেষ্টা করল। পারে নাই।
-আপনি ত দেখি সবাইকে দিয়ে চেষ্টা করছেন।
-তা করছি। তবে আপনি বাকি আছেন।
-আআআআমি??? ডাক্তার তোতলাচ্ছে... :bash:
-হ্যা। দেখেন ত চেষ্টা করে কাপটার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা? 😉 😉
:khekz: :khekz:
তয় ডাক্তারের চিন্তাধারা পছন্দ হয় নাই... 🙁
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
:khekz: :khekz: :khekz:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
কবীরের চিন্তাধারা পছন্দ হইছে =)) =))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সি সি সি আমরা কত খ্রাপ ...... 😛
:goragori: =)) :frontroll: :frontroll: :khekz:
\"why does the weasel go pop? does it matter?
if life is enjoyable, does it have to make sense?\"
x-( তুই দুধের শিশু এইখানে কি করস?
আরেকবার আইসা হাইসা গেলাম।
যতোই কমেন্টাস,ধর্তেপার্বিনা... :grr: :grr: :grr: :grr:
:shy: :)) =)) :grr: 😛 :pira: :khekz: :goragori: আল্লাহ রে,এতদিন কই ছিলাম!!!!!!!!!!
এইখানে যে পুরাই মন খারাপ হইলে ইন্সট্যান্ট মন ভাল করার জিনিস বিদ্যমান!!!! :goragori:
ভাই এরা ,আপনারা সবাই বস,সেটা কপি-পেস্ট হোক আর কাট-পেস্ট হোক :boss:
tomar bisoy amar valo lagsa. :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
ভাই সবগুলা জোক্স এ কোপপা হোএসে.......আরো চাই
আরে! এত্তদিন আমি কই ছিলাম? এই পোস্ট আগে চোখে পড়ে নাই কেন? :just: :pira:
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
হায় রে,একজন সম্মানিত শিক্ষকরেও এই পোস্টের লেখক খ্রাপ কইরা দিল 🙁
অফ টপিক- পিয়াল ভাই কেমন আছেন?
:clap:
সৈয়দ সাফী
বেশী হার্ড হইল।
:grr: :grr: :duel:
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল