ফ্ল্যাশব্যাক !
এক হ্যাচকা টানে
তড়িঘড়ি করে সব কিছুই
উল্টো দিকে দৌড়াতে লাগলো।
শিল্পীর সদ্য আঁকা ক্যানভাস
প্রিয় কবির লেখা ভর্তি খাতা
শিক্ষকের তুখোড় লেকচার
ফ্ল্যাশব্যাক !
এক হ্যাচকা টানে
তড়িঘড়ি করে সব কিছুই
উল্টো দিকে দৌড়াতে লাগলো।
শিল্পীর সদ্য আঁকা ক্যানভাস
প্রিয় কবির লেখা ভর্তি খাতা
শিক্ষকের তুখোড় লেকচার
The greatest enemy of knowledge is not ignorance, it is the illusion of knowledge. – স্টিফেন হকিং
এই একটি বাক্যের মধ্যেই এমন অনেক কিছু ফুটে উঠে যা এই বিশ্বায়ন এবং মিডিয়ার যুগে খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বায়নের কারণে প্রতিটি দেশ যেমন পরস্পরের সাথে জড়িয়ে পড়ছে, তেমনি মহাশক্তিগুলোর দৌর্দণ্ড প্রতাপে মাফিয়া বা গ্যাং সন্ত্রাসের বদলে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের জন্ম হচ্ছে। এই সন্ত্রাস এত সুন্দর মুখোশ পরে থাকে যে আমরা তার নগ্ন সম্রাজ্যবাদী এবং ফ্যাসিবাদী রূপটা দেখতে পাই না।
বিস্তারিত»সেটঃ আউটডোর
ক্ষুদিরাম এর অনুপস্থিতিতে
ক্ষুধিত রাম এ সয়লাব দেশটা।
সবাই স্ব-প্রেম এর কথা বলে;
দেশপ্রেম কেবল দূরেই থাকে !
এভাবেই চলছে সময়ের চাকা
অহেতুক ফাঁকা বুলির তামাশা।
সেটঃ ইন ডোর
সবুজ জমিনে জমছে তাজা বারুদ
লাল পাড় এ স্ফূলিঙ্গের অপেক্ষা।
ডিসক্লেইমারঃ আমি নারী বিদ্বেষী নই মোটেও …
ইভ টিজিং নিয়ে অনেক কথা হয়, পত্র-পত্রিকা-তে লেখালেখিও হয় প্রচুর। কিন্তু এ্যাডাম টিজিং নিয়ে এ জীবনে কাউকে কিছু লিখতে বা বলতে শুনলাম না। এ্যাডাম টিজিং শব্দটা ডিকশনারী-তে আছে কিনা তাতেও অবশ্য আমার সন্দেহ আছে। না থাকারই কথা। একেতো ডিকশনারী নিজে নারী, তার উপর আবার পূরুষ শাসিত সমাজে এই শব্দ চালু হলে পূরুষের দূর্বলতা প্রাকাশ পায়। ‘আমি টিজায়িত হইয়াছি’ বলে চিক্কুর দিয়ে আদতে নিজের দূর্বলতা প্রকাশ করা আর যার হোক পূরুষের শোভা পায় না।
বিস্তারিত»শৃংখলে দায়বদ্ধ সামাজিক বন্ধন-
মোহ-মায়ায় পরাগরেণু বিস্ফোরন
বিবর্তনের আদিতে ছিল নবজন্ম !
চক্রাকারে সাগরের পানি বাষ্প-
আর ঐ বাষ্প ফের জমাটাকার;
অতঃপর বৃষ্টির ফোটায় ফোটায়!
ফুলার রোডে এক বন্ধুর বাসায় যাচ্ছিলাম গত পরশুদিন দুপুরে। বনানী থেকে সিএনজি অটো নিলাম। মিটারে যে ভাড়া উঠবে তার থেকে দশ টাকা বেশি দিতে হবে তাকে। অবাক হলাম। সিএনজি অটোর জগতে এরকম হাজী মহসিন টাইপের ড্রাইভার আজকাল পাওয়া যায় না। শবে বরাতের দিন। রাস্তাঘাট খালি। পরীবাগ পার হয়ে বারডেমকে বামে রেখে আমি সোজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে চলে যাব। বারডেমের ওভারব্রিজ পার হয়ে একটু সামনে আমার সিএনজি।
বিস্তারিত»বরাবর
ব্লগ প্রিন্সিপাল
ক্যাডেট কলেজ ব্লগ
বিষয়: ইফতার পার্টি আয়োজনের প্রস্তাব
মহাত্মন,
বিনীত নিবেদন এই যে এই মাসের শেষের দিকে রোজা শুরু হইতে যাইতেছে। রোজা রাখিতে যাইয়া মাসরুফ সহ সিসিবির কিছু সদস্যের ওজন :just: বিশ তিরিশ কেজি করিয়া কমিয়া যাইতে পারে।
বিস্তারিত»(মজার জন্য লেখা। ফাজলামি করে লেখা। কেউ সিরিয়াসলি নিবেন না আশা করি।)
এক:
চিত্রনায়িকা কুয়েলিকা তার ছিপছিপে দেহে হাসির ঝলক তুলতে তুলতে বলে, “যাহ, কামরুল ভাই!”
পরিচালক কামরুল হাসান জর্দা দেয়া পান মুখে পুরে দিয়ে বিড়ি ধরান। আয়েশ করে একটা টান দিয়ে বলেন, “আরে চিন্তার কিছু নাই। ছেলে আমার ছোট ভাইয়ের মত। ভেরি গুড বয়। এইএইসসিতে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে।”
কুয়েলিকার মুখ লজ্জায় লাল হয়।
বিস্তারিত»ডীম লাইটের আবছা আলোয়
একেকটি দীর্ঘরাত্রি শুরু হয়।
অতঃপর কাটে নির্ঘুম প্রহর-
বাইরে এক রাশ অন্ধকার,
একটু দূরে কিছু ঝিঝি পোকা।
দুবার কয়েল সারানো ফ্যানটা
শ্লথ গতিতে দুলে দুলে ঘুরছে।
ঝিনাইদা’র পুলাপাইন গুলা যা সব শক্ত শক্ত কোবতে লেখে। পড়তে গিয়ে কতদিন চশমা ভেঙ্গেছি, অনুবাদ করতে গিয়ে ভেঙ্গেছি দাঁত, তার ইয়ত্তা নাই। আজকে সৌমিত্র মশাইয়ের প্যালিন্ড্রোম পড়ে পুরাই গেছি … প্রতিটি চরণ উল্টোদিক থেকে পড়লেও নাকি একই শোনায়। লেখা তো দুরের কথা, এই ধরনের আইডিয়া মাথায় আসার জন্য যতটুকু মাল মাথায় থাকা দরকার ততটুকু মালও নাই আমার। সৌমিত্র কে অভিনন্দন।
ম্যালা আগে আন্দা’র কোবতে অনুবাদ করে গাইড বই প্রকাশ করে বেশ টুপাইস কামাইছিলাম।
বিস্তারিত»আকাশের বিশালতা কে
বক্ষে ধারন করবে বলে;
পরম মমতায় মনের মাধুরী মিশিয়ে
নিজ হাতে বানিয়েছি আমি
বত্রিশটা ছোট-বড় ঘুড়ি।
সকালের মিষ্টি রোদের মত কিছু ,
অন্য কিছু সুনীল সাগরের মত।
কেন্দ্রে সর্বদাই নবীনদের স্থির অবস্থান
বৃত্তের পরিধি ছুঁয়ে ঘুর্নায়মান প্রবীনেরা।
গোলকের ঘনত্ব ভরে ভরে ঘুরতে থাকে
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটি ঘটনা।
আমরা কয়েকজন সারাক্ষন ব্যস্ততায় মগ্ন
জ্যা ব্যাস আর ব্যাসার্ধ এঁকে এঁকে ক্লান্ত!
জীবন বৃত্তের বিশাল ক্ষেত্রফল এর সাথে
‘শূণ্য’ গভীরতা জুড়ে দিতেই কেল্লাফতে!
অদৃশ্য কেউ হঠাৎ – বৃত্তগুলো দেয় থামিয়ে~
যাহ! সব গননা শূণ্য হয়ে যায় অবশেষে।।
এই পোস্ট টি লিখতে গিয়ে কিছুটা দুঃসাহস আর অনেকটা অনধিকার চর্চা হলেও নিজের ভাবনা প্রকাশ করার তাগিদে লিখতে বসলাম। আমার প্রথম কথাটা শুনে যদি কেউ চমকে উঠেন তার জন্য আমার কথার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে আমি বাধ্য। অতএব প্রথমে বিচ্ছিন্ন কিছু গল্প শোনা যাক।
১.
ঘটনার অকুস্থল বুয়েট মাঠ , আর যাকে কেন্দ্র করে ঘটনার সূত্রপাত তিনি বাংলাদেশ জাতীয় দলের একজন ওপেনার। আমরা বুয়েট মাঠে হকি খেলায় ব্যস্ত আর একপ্রান্তে তিনি নিবিড় অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছেন স্কয়ার কাটের।
পুরাতন ব্র্যান্ডের কোন মদ নয়
স্রেফ তরঙ্গিত জলজতার নেশায়
তরল হয়ে উঠলো ভ্রমনের সময়।
জাহাজময় ছড়ানো ছিটানো
আলোছায়া মনকাড়া নানা গড়ন
চিত্ত বিনোদন হেতু সকল উপকরন
এক শ্রান্ত অবসরের ক্লান্ত অনুসরন।
কয়েকদিন ধরে চারপাশ হাতড়েও মন ভাল করার মত কিছু খুঁজে পাচ্ছিনা। শুধু অশান্তি আর অশান্তি। এদের মধ্যে সর্বশেষ সংযোজন হচ্ছে মিড এক্সাম। এইতো দুইদিন আগে শুরু হলো। কিন্তু আজকের পরীক্ষাটা দেয়ার পর থেকে পার্থিব যন্ত্রণার সীমা অতিক্রম করে এটাকে এখন হাবিয়া দোযখের প্রেপ টাস্ক বলে মনে হচ্ছে। মানুষের পরীক্ষা এত খারাপ হতে পারে?! 🙁 … আমি বোধহয় মানুষ না! :(( পড়াশুনা নিয়ে সচরাচর মন খারাপ হয়না।
বিস্তারিত»