ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ- ৪৫ জনের মাঝে ৩০ জন এ+
ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ- ৪৭ জনের মাঝে ৪৬ জন এ+
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ- ৪৭ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ- ৩৯ জনের মাঝে ৩৬ জন এ+
সিলেট ক্যাডেট কলেজ- ৪২ জনের মাঝে ৩৬ জন এ+
রংপুর ক্যাডেট কলেজ- ৪৮ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
বরিশাল ক্যাডেট কলেজ -৪৮ জনের মাঝে ৩৯ জন এ+
পাবনা ক্যাডেট কলেজ- ৪৮ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ- ৫১ জনের মাঝে ২৬ জন এ+
কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ –
স্মৃতির পাতা জুড়ে প্রিয় চৌধুরী জাফরুল্লাহ শরাফত
[বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতে না হোক ক্রীড়প্রেমীদের মনে যার নাম গেঁথে থাকবে অনেকদিন তার নাম চৌধুরী জাফরুল্লাহ শরাফত। তার সুনিপুণ ভাঁড়ামোতে আমাদের মাতিয়ে রেখেছেন এক যুগেরও বেশি সময় ধরে। কী ফুটবল, কী ক্রিকেট সবখানেই তার অবাধ বিচরণ । সেই শরাফত ভাইয়ের বিভিন্ন কমেন্ট্রি থেকে তার চরিত্রের কিছু বিশেষ দিকগুলোকে পাঠকের কাছে পৌঁছাতেই আমার এই প্রয়াস। কমেন্ট্রিগুলো টিভিতে অথবা রেডিওতে শোনা , তার সাথে নিজের কিছু কমেন্ট জুড়ে দিলাম।উল্লেখ্য সময় আর স্থানাভাবে অল্প কিছুই শেয়ার করতে পারলাম।]
ভুলোমনা শরাফত ভাই
শরাফত ভাইয়ের ভুলোমনা মনের পরিচয় আমরা পাই যখন তিনি কমেন্ট্রি দিতে দিতে হারিয়ে যান সেই সাথে গোলমাল খেয়ে যায় বাক্যে তার শব্দ বিন্যাস।
বিস্তারিত»হলুদ বরণ স্মৃতি
সিনেমা দেখলে বোঝা যায়, সিরিয়াল কিলার আর সিরিয়াল কিলিং বিষয় দুটো আসলে ভিন্ন। সিরিয়াল কিলার নিয়ে করা সিনেমা মানে রমরমে উত্তেজনা, অযাচিত কাটাছেঁড়া আর অকারণেই হৃদয় ভাঙা। কিন্তু সিরিয়াল কিলিং নিয়ে করা সিনেমা মানে সমাজ-মনস্তাত্ত্বিক চেতনা, সহিংসতার লুকোচুরি আর ভগ্ন হৃদয়ের শৈল্পিক উপস্থাপন। সিরিয়াল কিলিং বিষয়ক সিনেমার সংজ্ঞা না দিয়ে এতদিন কেবল “দ্য সায়লেন্স অভ দ্য ল্যাম্বস” (১৯৯১) নামটা বলে দিলেই হতো।
বিস্তারিত»মীথবাজি: বজ্রের জন্মকথা
** মাঝে কিছুদিন মীথবাজি হলো ব্লগে। সেই সময় আমি ভেবেছিলাম এই পোস্ট টা দিবো। আলসেমির কারণে দিতে দেরি হয়ে গেলো। অনেকদিন আগে ক্ষিতীশচন্দ্র ভট্টাচার্যের একটি ছোট গল্প পড়েছিলাম। তার যতটুকু মনে আছে একরকম মুখস্থ লিখে দিলাম।
অনেকদিন আগে দেবতা আর অসুররা মিলে সমুদ্র মন্থন করেছিলেন। তাতে যা অমৃত পাওয়া গেলো দেবতারা অসুরদের ফাঁকি দিয়ে সব ভাগাভাগি করে নিলেন। অসুরেরা এমনতেই শক্তিশালী তার উপর না আছে কাণ্ডজ্ঞান।
বিস্তারিত»ডায়েরীর পাতা থেকে উদ্ধার করা জঞ্জাল – ৭
শুক্রবার (তারিখ লেখা নেই)
রাত বাজে পৌনে বারটা। আগামীকাল থেকে পাক্ষীক পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। সকালে আবার Principal Assembly আছে। ভাবতেই মেজাজটা খিঁচরে গেলো।
১৯ অক্টোবর ২০০৩, রবিবার
দুপুর দু’টা বাজে, তিনটার সময় অডিটরিয়ামে যেতে হবে। Music Club এর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ২৩ তারিখ। যাবার ইচ্ছা ছিলনা। মহসিন নাম ফাঁসিয়ে দিয়েছে। আসলে ICCLMM এর পর সবকিছু ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু দেখছি হলো না।
আচার ০২২: বনভোজন
আয়াজ যখন এসে বলল আমি বাংলাদেশ স্টুডেন্টস’ এসোসিয়েশানের (বি এস এ) এক্সিকিউটিভ কমিটির মেম্বার নির্বাচিত হইছি, তখন আকাশ থেকে পড়তেই হইল। এমনিতে আমার আকাশ থেকে পড়তে ভালো লাগে না, অনেক উঁচা তো। কিন্তু নমিনেশন জমা না দিয়া জনসংযোগ না কইরা কিভাবে নির্বাচনে জিতা যায় সেইটা বুঝতে না পাইরা আয়াজরে জিগাইলাম ক্যামনে কি? আয়াজ বললো আমি বেশ জনপ্রিয় তো, তাই লোকজন আমারে নমিনেশন-ফমিনেশন ছাড়াই ভোট দিছে।
বিস্তারিত»ডায়েরীর পাতা থেকে উদ্ধার করা জঞ্জাল – ৬
১২ অক্টোবর ২০০৩ রবিবার
আজকে শবে বরাত তাই ছুটি। সারাদিন ফাউল কাজ করে কাটিয়েছি। রুমে পোলাপান কার্ড খেলছে 29. ফয়সাল, মঞ্জুর, আনোয়ার, ওয়ালিউল্লাহ। হাসান বই পড়ছে জানি না কি। লাঞ্চ হচ্ছে আমি যাই নাই। বিরক্তিকর ডিম ভাজা। অলস দুপুর, গরম, বিদ্যুত নেই সকাল থেকে। ৬ ঘন্টা হতে চলেছে। এমনিতেই কলেজের জেনারেটার নষ্ট। শুরুতে ছিল দানব আকৃতির Rolls Royce এর। ওটা ফুরাতে নতুন একটা নিয়ে এসেছে যেটার ব্র্যান্ড কি জানি না।
আচার ০২১: পরবাসীর রোজনামচা
ফ্যাকাল্টিতে মেশিন শপ দুইটা। একটা স্টুডেন্টদের জন্য। দুইটা মিল, কিছু লেদ, একটা গ্রাইন্ডিং হুইল, একটা শিট মেটাল বেন্ডিং মেশিন, গোটা দুয়েক পাওয়ার ড্রিল- স্টুডেন্টদের জন্য বরাদ্দ এইগুলাই। ইদানীং অবশ্য একটা সি এন সি লেদ ইনভেনটরিতে যুক্ত হইছে। আরেকটা মেশিন শপ হইলো টেকনিক্যাল সার্ভিসেস। মোটামুটি বেশ ভালো এদের যন্ত্রপাতি, অনেক কিছু আছে। এরা ইউনিভার্সিটির বাইরের ফরামায়েশি কাজ কর্ম বেশি করে। এবং এই কাজ করার জন্য অনেক টাকা চার্জ করে।
বিস্তারিত»প্রফেশনাল
লাস ভেগাস মাহমুদ ভাইয়ের লেখার একজন ভক্ত আমি। প্রথমে একটা হাইপোথিসিস দাঁড় করাবেন, তারপর হাইপোথিসিসটাকে ঘিরে আর্গুমেন্ট ডেভলপ করবেন। পুরা গাণিতিক সমীকরণ মার্কা অবস্থা। এই পোস্টটা সেভাবে যদি লিখতে পারতাম, ভালো হইত। মিস্তিরি মানুষ, যুক্তিবিদ্যা পড়া নাই। হাইপোথিসিস টেস্টিং-এ আমার দৌড় পরিসংখ্যান পর্যন্ত, সুতরাং আমার স্টাইলেই লিখতেছি।
প্রফেশনাল মানেটা কি? বাংলা করলে দাঁড়ায় পেশাজীবি। যতোটুকু ইংরেজি জানি, তাতে মনে হয় শব্দটা পেশার প্রতি নিবেদিত হওয়াটাকে বুঝায়।
বিস্তারিত»ডায়েরীর পাতা থেকে উদ্ধার করা কিছু জঞ্জাল – ৫
৭ অক্টোবর ২০০৩, বৃহস্পতিবার
আজ বৃহস্পতিবার। আমরা বলি সাপ্তাহিক ঈদ। এখন যদিও আগের মত মজা হয়না। আগে প্রায় প্রতি সপ্তাহে ভিসিডি শো হত (যদিও আমি খুব কম দেখি বা দেখি না), ডিশ চ্যানেল থাকত। MTV, CMM, B4U কোনটা ছেড়ে কোনটা দেখব এই নিয়ে মারামারি লাগবার জোগাড়। এখন এসবের কিছু নেই। থাকে শুধু BBC, DD Metro, Channel-i, ATN Bangla। আমি মাঝে মাঝে BBC দেখে পন্ডিত সাজার চেষ্টা করি কিন্তু কতক্ষণ?
ডায়েরীর পাতা থেকে উদ্ধার করা জঞ্জাল – ৪
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০০৩
বৃহস্পতিবার
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের শেষ শিক্ষাবর্ষের কয়েকটি মাস বাকি আছে। তারপর মুক্তি, স্বাধীনতা যে যেটাই বলুক না কেন। বিরক্তির চূড়ান্ত সীমায় অবস্থান করছি। কিভাবে যে বেচে আছি তা উপরওয়ালা জানেন। কলেজটা এখন একনায়কতন্ত্রের একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। প্রতিটা পদে আটকানো হচ্ছে আমাদের। নিয়মের মাঝে শক্ত করে বেধে ফেলেছে আমাদের। এতটা কখনই দরকার ছিল না। Red Book এর Reference দিয়ে সব নিয়ম আরোপ করা হচ্ছে।
কর্ণের কথা (মিথলজি)
চারিদিক আলো করে ধীরে ধীরে সূর্য উঠছে, ভোর হওয়ার সময়টা রাধেয়র ভীষণ পছন্দের । আজও প্রাচীন বটগাছটার নীচে বসে সূর্যোদয় দেখছিল সে । কি বিপুল বিক্রমে রাতের অন্ধকারকে দূরে হঠিয়ে সূর্যের আগমন ! প্রতিদিন দেখে তবু মুগ্ধতা কাটেনা । খুব আপন মনে হয়, মনে হয় সূর্যের মতো সেও যদি সব অন্ধকারকে জয় করতে পারত । এসব আবোল-তাবোল ভাবছে আর তার প্রিয় ধনুকটাতে হাত বুলাচ্ছে রাধেয় ।
বিস্তারিত»যে সীমান্তে শুধুই বসন্ত ! (১)
সিকোয়েন্স- প্রথম দেখা ।
দৃশ্যপটঃ ১
ওপেনিং শট – লং শটে ব্যস্ত রাস্তায় গাড়ীর জ্যাম।
জুম ইন-সারি সারি গাড়ীর ছাদ ছুঁয়ে ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্টে এসে ফ্রেম স্থির হবে।
সাথে সাথেই লাল বাতি হলুদ হয়ে সবুজ হবে।
সেটঃ আউটডোর-মগবাজার আড়ং।
লিংকঃ প্রতীক্ষা
মেইন গেট এর সামনে দাঁড়ানো ছিল আকাশ।
সাদা একটা ফতুয়া আর নীল রং এর জীন্সএ
ও’র পুরা ক্যাজুয়াল লুক।
ভালোবাসার কেমিস্ট্রি
আমরা যারা সাইন্স নিয়ে পড়ালেখা করেছি, তারা জানি এইস.এস.এসসি তে রসায়ন বা কেমিস্ট্রি নামক বিষয়টা কেমন নাচায় :tuski: ! ভয়ানক এই বিষয়ের বইয়ের একটা পৃষ্ঠা পড়ে পরের পৃষ্ঠায় গেলে, পূর্ববর্তী পৃষ্ঠার পড়া ভুলে যাওয়াটাই যেন স্বাভাবিক ছিল। আর একের পর এক রাসায়নিক সমীকরণের চাপে পিষ্ট হয়ে মাথার চুল ছেঁড়া ছাড়া কোন গত্যন্তর থাকত না ~x( । নিতান্ত বাধ্য হয়েই এই কবিতাটা লেখা 🙂 । অন্ততঃ এখনো রসায়নের কিছু বিষয় এই কবিতার কল্যাণে মনে আছে।
বিস্তারিত»নীলা – ৬ষ্ঠ পত্র
নীলা-৫ম পত্র
নীলা-৪র্থ পত্র
নীলা-৩য় পত্র
নীলা-২য় পত্র
নীলা
আমার চোখে তুমি ঘুম হয়ে আছ
আমি জেগে উঠতে চাই না
আর প্রতি মুহূর্তে তুমি একমাত্র সত্য…..
সময়ের পাতায় লিখে চলা আমার কবিতাগুলো কেন যেন অন্ধকারে মিশে যায়, ছায়ার প্রতিচ্ছবি হয়ে হারিয়ে যায় কৃষ্ণগহ্বরে….নীলা নামের উচ্ছ্বল মেয়েটি আমার জীবনে আসার পর কষ্টগুলোর রক্তাক্ত আলিঙ্গন থেকে মুক্তি পেয়েছিলাম।
বিস্তারিত»