ইঙ্গমার বারিমানের সাক্ষাৎকার: প্লেবয়

প্রকাশ: জুন, ১৯৬৭; প্লেবয় ম্যাগাজিন

চলুন বারিমানের “দ্য সাইলেন্স” মুক্তি পাওয়ার সেই উত্তাল মাসগুলোতে ফিরে যাই। স্টকহোমের প্রতিটি সিনেমা হলে উৎসুক দর্শকদের ভীড়, তার দেখাদেখি আরও ডজনখানেক দেশে সাইলেন্স নিয়ে একরকম চাপা উত্তেজনা, একেক জনের হলে আসার কারণ একেক রকম- কেউ এসেছে এই সুয়েডীয় চলচ্চিত্রকারের বিশ্বনন্দিত ট্রিলজির (আগের দুটি হল “থ্রু আ গ্লাস ডার্কলি” ও “উইন্টার লাইট”) শেষ পর্ব দেখতে,

বিস্তারিত»

যাই না – বলো আসি…

গত ঈদে বাড়ি ফেরা নিয়ে ওদের হাল্কা কথোপকথন
আকাশঃ
হ্যালো। দেখতে দেখতে অনেকটুকু সময় পেরিয়ে গেল, না!
নীলিমাঃ
হুম্‌ম। ব্যস্ত সময় খুব দ্রুত পেরিয়ে যায়।

– জানো, তোমায় ভেবে ভেবেই পৃথিবীটাকে লাটিমের মত ঘূর্নি খাইয়ে খাইয়ে এই সময়টুকু পার করেছি আমি।

– এই যে, এখন আমাকে খুশী করা হচ্ছে না? শুধু তো আমায় ভেবেই বুঝি দিন যায় তোমার ?

বিস্তারিত»

ঈশ্বরচিন্তা

একটা ছোট গল্প দিয়ে শুরু করছি। মেরুদন্ডী প্রানীর প্রাচীনতম পূর্বপুরুষ হচ্ছে সেলা। বেচারাদের অবশ্য পৃথিবী নিয়ন্ত্রন করা বর্তমান কর্ডেট দের তুলনায় কিছুই ছিল। স্পাইনাল কর্ডের সামান্য উর্ধ্বাংশই ছিল তাদের সম্বল। ছোট, কয়েক সেন্টিমিটারের প্রানীগুলো ছিল প্রচন্ড বিপদে। তখন রাজত্ব চলছে বিশাল বিশাল আর্থোপোড প্রিডেটরের। সাত আট ফুট লম্বা এই সব কিলিং মেশিন সমুদ্র দাবড়িয়ে বেড়াত। সেলা লুকাত বালির নীচে।

এখন কি ভাবা সম্ভব?

বিস্তারিত»

প্রাপ্তির হিসাব কিতাব – আনন্দাশ্রু

সেদিন মনে হলো – এইতো সেদিন মেম্বার হলাম এই ব্লগে। তারপর কাজের ভীড়ে তলিয়ে গেলাম। হঠাত মেইল পেলাম পার্সোনাল মেইল এ। তখন খেয়াল হলো পরিবারে এসে নাম লিখিয়ে রেখেছিলাম, কিন্তু কাজ তো করি নি কোনো। তাই চেষ্টা করলাম লিখতে কেমন লাগে সেটা বোঝার জন্য। দিলাম ছোট্ট একটা লেখা। স্বাগতমের ভীড়ে চাপা পড়ে গেলাম, যা আমাকে মনে করিয়ে দিলো দায়বদ্ধতার কথা। মনে করিয়ে দিলো খেটে খাওয়ার কথা।

বিস্তারিত»

একজন লিপির মা’র অনিঃশেষ গল্প

( অনেকক্ষণ চিন্তা করে লেখাটি তে গল্প ট্যাগ করলাম। এমনিতে একটা গল্পের খসড়া ছিলো। আবজাব করে ছাড়লাম। }

শেষ বিকালের আলোর ছটায় নিজের লম্বা ছায়ার দিকে তাকিয়ে শুভ্র নীলাকে নিয়ে শুভ্রনীলা অথবা নীলশুভ্রা বিষয়ক চর্চায় আত্মমগ্ন হয়ে ছিল। তার সামনের কাগজ কলমগুলোতে সাজানোর চেষ্টা চলছিল নীলা অথবা শুভ্রার জন্য খানিক পংক্তিমালা। এমনি সময়েই তার পাশের লম্বা রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়া কেউ তার চিন্তার সূত্র ছিড়ে দিলো।

বিস্তারিত»

প্রেম বিষয়ক প্রতিপাদ্য – ১

গত দশদিন হতে রফিক প্রেম আর বিষাক্ত চেতনাগত অন্তর্দ্বন্দ্ব নিয়ে একটা চিন্তার আকৃতি খোজার চেষ্টা করছে। চায়ের কাপে হাজার হাজার আন্দোলনের পরেও সেগুলো কেন যেন আকৃতি শুন্য থেকে যাচ্ছে। মুনিম নতুন সেল ফোন কিনে যখন অতিরিক্ত আনন্দে ক্যাম্পাসে আক্ষরিক অর্থেই হাটা শুরু করেছিল সেদিন রফিক এইসব তদর্থক চিন্তাকে বড়ই ফালতু বলে উড়িয়ে দিয়েছিল।

ভোগবাদ শব্দটি রফিকের সমালোচনার মূল অস্র হলেও সেদিন সে স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল ভোগবাদী চিন্তা খুব ফান্ডামেন্টাল।

বিস্তারিত»

ভাবনা – সংযম এর তাত্ত্বিক ব্যখ্যা ও আমার অনুভুতি – পাখীর নীড়ে ফেরা

মনে হলো দেখতে দেখতে বছর ঘুরে গেলো। সেই সেদিন রোজা শুরু হলো, শেষ হয়ে ” রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশীর ঈদ ” ও। আর এক পক্ষান্তরে আবারো এলো বলে সিয়াম সাধনার মাস – রমজান। প্রতি বছর রোজার মাসে মনে কিছু ভাবনা এসে জড়ো হয় , হয়তো সংযমের কারনে তখন সেসব জোর দিয়ে বলতে পারিনা। আর আমি যে বলবো, সেটা নিয়ে ও দ্বিধায় থাকি। কারন আমার জ্ঞানের স্বল্পতা।

বিস্তারিত»

জিজ্ঞাসা – মন কি যে চায় বলো

মনোবিজ্ঞানী নই, নই কোন প্রেম-ভালোবাসা-হৃদয় ঘটিত লেখক ও। শিরোনাম দেখে যদি প্রশ্ন আসে, তাই উত্তর ও দিয়ে দিলাম আগে ভাগেই। প্রাসঙ্গিক একটা প্রশ্ন আমার ও আছে, প্রেম ভালোবাসা ছাড়া কি মন এর অস্তিত্ব নেই? কঠিন পাষান সীমার এর ও মন ছিলো, এ কথায় সাহিত্যিক রা রাগ করলেও জীববিজ্ঞানী ও মনোবিজ্ঞানীরা আমার কথাকে সমর্থন করবেন আশা করি। আর মন যদি থেকে ই থাকে তাহলে চাওয়া (পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা) ও থাকতেই হবে।

বিস্তারিত»

নীলা – ৭ম পত্র

৬ষ্ঠ পত্র, ৫ম পত্র, ৪র্থ পত্র, ৩য় পত্র, ২য় পত্র, ১ম পত্র

আপনারা নিশ্চয়ই আমার নীলাকে ভুলে গিয়েছেন। ভুলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। দৈনন্দিন ব্যস্ত জীবনে ক’জনেরই বা সময় হয় ! তারপরও আমার বিন্দুমাত্র অনুযোগ বা অভিযোগ নেই। কারন, আমার দুর্দিনে আপনারাই আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। অর্থ দিয়ে,

বিস্তারিত»

আর নয় বিরক্তি – শুধুই অনুভব

এবার নিশ্চয়ই আপনারা হাফ ছেড়ে বাচলেন, বিরক্তি নামের অভিব্যক্তি আর অবলোকন করতে হবে না। আমি যদি ও সবসময় ই আশাবাদী, কিন্তু বাস্তবতা প্রায়শই আমাদের, বিশেষ করে আমাকে ঐ রাস্তায়ই নিয়ে আসে। এখনকার দিনে যান্ত্রিক পদ্ধতি চালু হওয়ার পরে খুব কমই ” কাধে জোয়াল, মুখে জাল বাধা, গরু জোড়া ” কে দেখা যায়। বাস্তবে দেখা না গেলে ও, আয়না তে দাড়ালে কেন জানি ঐ দৃশ্যটাই ভেসে ওঠে।

বিস্তারিত»

বিরক্তি – একরকম ভালোবাসা এখন

কেন জানি না, কিন্তু মনস্থির করেছিলাম যে লিখবোই ।

কিছুদিন যাবত যারা আমার অনেক সময়কে প্রশ্রয় দেন, যাদের অনেক সময় আমি আবোল তাবোল বলে নষ্ট করি, তারাই যখন পড়েন লেখাগুলো, তখন ভাবি জীবনের কোনো একটা অংশের সাথে তাদের কোনো অংশের মিল নিশ্চয়ই আছে । নইলে ঘরে বা রেষ্টুরেন্টে, যেখানেই তারা খান না কেন, বনের মোষ কেন তাড়াবেন? কিছুটা হলেও “হুশ হাশ” যখন করেছেন তখন নিজে থেকে ই ধরে নিয়েছি,

বিস্তারিত»

অক্ষমতার লজ্জা – পর্ব ১

কাশবনের মধ্যে দৌড়াতে গিয়ে প্রথমে ই কনুই থেকে কব্জী পর্যন্ত সরলরেখার মতো দাগ পড়লো, এর পরেই ঘামের বেয়ে আসা ধারায় হালকা জ্বলুনী। হাসিব কে কিন্তু তারপরেও ধরতে পারলাম না। এখন না পারলে আর পারা সম্ভব ও না। কারন সামনে চরের বালির বিস্তৃতি। ওখানে দৌড়ানো আমার কাজ না। মশা – হাসিব কে আমরা ছোটবেলা থেকে এ নামেই ডাকি, আমাদের নিয়ে এসেছে ওর নানাবাড়ীতে। এসেই প্রথম কাজ,

বিস্তারিত»

বাংলার গ্যালিলিও ‘রাধাগোবিন্দ চন্দ্র’

মানব সমাজের চালিকাশক্তি বারংবার পরিবর্তিত হয়েছে। কখনও ধর্ম আধিপত্য বিস্তার করেছে, কখনও করেছে দর্শন, কখনও বা আবার সনাতন প্রথায় চলেছে সব কিছু। বর্তমান যুগকে বলা হয় বিজ্ঞানের যুগ। এটা বলার কারণ হতে পারে, বর্তমান সমাজের চালিকাশক্তি হল বিজ্ঞান। কিন্তু, আমাদের ভেবে দেখা প্রয়োজন আসলেই সমাজের সর্বস্তরে বিজ্ঞানের প্রভাব বিস্তৃত হয়েছে কি-না। এক উপায়ে সেটা বোঝা যেতে পারে।

একসময় মানুষ মনে করতো, তাদের বসতিটাই সবকিছু,

বিস্তারিত»

কত বুদ্ধি………!!!

আমরা সবাই কমবেশী বুদ্ধিমান :-B …কিন্তু কারো কারো বুদ্ধি আশংকাজনক পর্যায়ের…যেমনঃ

আমাদের ব্যাচের একজন বুদ্ধিমানের কথা…( নাম বলা যাবে না, তাইলে সামনের গেট টুগেদার এ মাইর খাওয়ার চান্স আছে… :gulli: )। এস এস সি টেস্ট চলতেছে, অংক পরীক্ষা চলে, বেচারা অংক করার টাইম একটু কম পাইছিল, তো পাশের জনের হেল্প নেয়া শুরু হল…ঠিকমতই চলতেছিল, ঝামেলা হইল, ক্যালকুলাসে গিয়ে, পাশের জন যখন বলল ,

বিস্তারিত»