সিসিবি থিম

অল্প ক’জন ক্যাডেটের সান্নিধ্যে জন্ম নেয়া সিসিবি প্রাঙ্গন আজ অনেক বড়, অনেক বিকশিত। হয়তো বলবেন এখনো শতভাগ পূর্ণাঙ্গতা আসেনি, তবুও মেনে নিতে হবেই সিসিবি প্লাটফর্মের বর্তমান অবস্থান ঈর্ষনীয় এবং প্রশংসার দাবীদার। শুধু স্মৃতিচারণের গন্ডীতেই নিজেদের আটকে না রেখে চিরতরুণ ক্যাডেটদের (এক্স-ক্যাডেট বলবো না, কারণ অন্তরে তারা আজো সেই পুরনো ক্যাডেটই রয়ে গিয়েছেন) বিচরণ ছড়িয়েছে বহুদূর। আজ এর সদস্য প্রায় হাজারের পথে এগুচ্ছে, আর পোষ্টের সংখ্যা তো বেশ আগেই দু’হাজারের মাইলফলক ছাড়িয়ে গিয়েছে।

বিস্তারিত»

বর্ষা মানে

ডিসক্লেইমার: আজকাল ডিসক্লেইমার দিয়াও তেমন কোন লাভ হয়না। পাবলিক খুব খ্রাপ হয়ে যাইতেসে। :no: এই ছড়াটা দুইদিন আগে লেখা। সানা ভাইয়ের চেইন পোস্টেরও আগে। কাজেই সেখানকার কোন ছবি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই ছড়ার কোন লাইন লেখা হয়নাই। ড্রাফটে পড়ে ছিল। আরেক্টু বাড়ানোর খায়েশও ছিল। কিন্তু এডু স্যারের খসড়া ধমকানি শুনে পাবলিশ করে দিলাম । 😛

বিস্তারিত»

দি অ্যাক্সিডেন্টাল ওটার – ২

এবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরতে চাই। শিল্পীর স্বাধীনতার জন্য যত ধরণের সৌভাগ্য দরকার তার অনেকগুলোই যে কারণে অসম্ভব হয়ে পড়ে। ইরানে চলচ্চিত্র নির্মাণের সাথে সেই সেন্সরশিপের সম্পর্কটা কেমন?

গত দশ বছর ধরে সরকার আমার কোন সিনেমাই দেখাতে দিচ্ছে না। আমার মনে হয়, তারা আমার সিনেমা বোঝেই না। কি সেন্সর করতে হবে আর কি করতে হবে না এটা না বোঝার কারণে তারা সবকিছুই আটকে দেয়,

বিস্তারিত»

দি অ্যাক্সিডেন্টাল ওটার – ১

অনুভূমিকা

বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে সক্রিয় চলচ্চিত্র আন্দোলন বোধহয় ইরানী নিউ ওয়েভ বা ইরানী নবতরঙ্গ। এই মহান আন্দোলনের রূপকার হলেন আব্বাস কিয়ারোস্তামি। আমরা জাপান সম্পর্কে জেনেছি আকিরা কুরোসাওয়ার মাধ্যমে, ভারতকে চিনেছি সত্যজিৎ রায়ের মাধ্যমে আর ইরানকে বুঝেছি আব্বাস কিয়ারোস্তামির মাধ্যমে। ব্রাইট লাইটস ফিল্ম জার্নালে কিয়ারোস্তামির একটা সাক্ষাৎকার পেয়ে অনুবাদ শুরু করে দিলাম। এর একটা বাংলা অনুবাদ হয়ে ইতিমধ্যে বই হিসেবে প্রকাশিতও হয়ে গেছে। তারপরও আমি আবার অনুবাদ করলাম।

বিস্তারিত»

তুহিন (৯৯-০৫) ছুরিকাহত

তুহিন(৯৯-০৫) আজ রাত নয়টার দিকে ছিনতাইকারীর হাতে ছুরিকাহত হয়ে এখন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছে। অবস্থা এখনো সিরিয়াস। ডিউটি ডক্টররা এখনো ব্লীডিং থামাতে পারেনি পুরোপুরি।

আপডেট: ১৪-০৬-০৯ ডাক্তার নিশ্চিত করেছেন অবস্থা এখন আশঙ্কামুক্ত। খাদ্যনালী এবং শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সমস্যা বেশি হচ্ছিল। আজ সকালে ওকে ডি এম সি থেকে হলিফ্যামিলি হাসপাতালে শিফট করা হয়েছে। ও এখন আছে কেবিন নম্বর – ২০৫ এ। কথা বলছে।

বিস্তারিত»

আচার ০১৯: পরবাসীর রোজনামচা

(গত জন্মদিনটা চলে গেছে প্রায় মাস তিনেক হলো। সিসিবিতে জন্মদিনের পোস্ট দেখে আমার প্রবাসে কাটানো দ্বিতীয় জন্মদিন নিয়ে লিখতে ইচ্ছা করছে।)

সুনীলের কবিতাগুলোর নারী চরিত্রদের একটা কমন নাম আছে নীরা। নামটা এমনিতে আহামরি কিছু না। কিন্তু সুনীলের কবিতা পড়ার পর এই নামটাই কেমন যেন আদুরে হয়ে যায়, শুনলেই প্রেম প্রেম ভাব জাগে। মনে হয় আলতো করে ডাক দেই… নী…ই…রা। তারপর দরজার দিকে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছা হয় ,

বিস্তারিত»

বারান্দায় একটি বিকেল আর এক কাপ চা।

আকাশদের বাসার বারান্দাটা খুব সুন্দর। সামনের দিকটা অনেকটা খোলা।
ইজি চেয়ারে শরীরটা এলিয়ে বসলে অনেকটা আকাশ দেখা যায়।
আর বাহারী কিছু ফুলের গাছ দিয়ে সাজানো বারান্দায় বসলে মনে হয় কোন বাগানে বসে আছি যেন।
বাইরে না বেরুলে ছুটির দিনের বিকালে ওরা এখানে বসে খানিকটা সময় কাটায়। চা টা খায়।

এমন এক ছুটির দিনের বিকালে আকাশ বারান্দায় বসে ছিল।
এই মাত্র নীলিমা আকাশের জন্য চা নিয়ে এসেছে।

বিস্তারিত»

জাস্ট বৃক্ষ বন্দনা

ডিসক্লেইমার: এই গল্পের সকল চরিত্র :just: কাল্পনিক এবং সকল বৃক্ষই :just: কাল্পনিক বৃক্ষ। কেউ যদি বেশি জোশ নিয়া কারো সাথে কিছু মিলাইয়া ফেলেন তাইলে কিলাইয়া সেই ভুত ছাড়ানোর দায়িত্বও তার। আমি শুধু এই উপদেশটুকু বিলাইয়াই আপাতত ক্ষান্ত দিলাম‌‌‌‌‌‌‌‌‌।

বিস্তারিত»

বন্ধুতুড়ে

বন্ধু তুমি ভাবছো একা বসে
ভাবছো তুমি বন্ধু বোধহয়
হারিয়ে গেছে একলা তোমার দোষে।

বন্ধু তোমার নেইতো কিছু ভাবার
যে রয়ে যায় ঠিক রয়ে যায়
সেই চলে যায় যার তো কথা যাবার।

বিস্তারিত»

লাইফ অফ দ্য মাইন্ড

স্পয়লার ওয়ার্নিং: সিনেমাটা না দেখে এটা পড়া ঠিক হবে না। অবশ্য নিৎশের শিল্প তত্ত্ব পর্যন্ত সবাই পড়তে পারেন। বাকিটাতে পুরো কাহিনীই বলে দেয়া আছে।

হাতে বন্দুক নিয়ে উন্মাদের মত ছুটে চলেছে চার্লি, তার সাথে সাথে ছুটছে আগুন। এই চার্লির মাধ্যমেই বার্টন ফিংকের মনে নরকের জন্ম দিয়েছেন কোয়েন ব্রাদার্স। এখানে নরক মানে বাইবেলের নরক না, শিল্পীর নরক- যে নরকে প্রবেশ না করলে স্বর্গে পৌঁছানো যায় না।

বিস্তারিত»

ফিটাসের কান্না

ফিটাসের কান্না – অর্থহীনের অসমাপ্ত এলবামের একটা গান। ভাগ্যক্রমে এই গানের গীতিকারের সাথে আমার বেশ ভালো পরিচয় আছে। আমার চেয়ে বছর চার/পাঁচের বড় হবেন। প্রথম বাবা হতে যাচ্ছিলেন, সেই আবেগ থেকেই গানটা লিখেছিলেন। অর্থহীনের সুমনের সাথে পরিচয় থাকার সুবাদে সেই গানটার সুর করে সুমন, গায়ও সে। গানটার মূল উপজীব্য হলো ভ্রূণ হত্যা। আমাদের দেশে এটা খুব বেশি নেই, সুযোগ নেই বলেই হয়তো। কিন্তু নর্থ আমেরিকায় এটা একটা বড় ইস্যু।

বিস্তারিত»

পাঁচটি অনু-পরমাণু !


ফেলে আসা শত স্মৃতি
যেন হলো আজ মিতা,
প্রিয়তম কবি আমার –
লিখে যাও কবিতা।


কান পেতে থাকি-
নিভৃত কানাকানি
শোনা যায় যদি ?
চোখ তুলে থাকি-
অজানা হাতছানি

বিস্তারিত»

কোন এক প্রেমিকের তরে তার মৃত প্রেমিকার চিঠি………

** মাহমুদ ফয়সালের ক্রমাগত দারুণ দারুণ চিঠি পড়ে এই লেখাটা শেয়ার করতে ইচ্ছা হলো । এই লেখা উৎসর্গ প্রেমিকা হারানো প্রেমিক পুরুষ এবং আমার মত ট্রাজিক ফ্যান্টাসিতে ভোগা সকল দুঃখবিলাসিদের ।

বাদল,
কেমন আছ জানতে চাই না, শুধু জানতে চাই , তুমি কি দেখতে পাও তোমার কথা ভেবে আমার বুকের ভেতর বয়ে চলা কষ্টের নীল স্রোতধারা। তোমার কথা ভেবে আমার দিন শুরু হয় আর শেষ হয় তোমার কথা ভেবে।

বিস্তারিত»

হুম্‌ম, অবশেষে…!

তখন আকাশের ইঞ্জিনিয়ারিং এ চতুর্থ লেভেলের শেষ টার্ম চলছে।
ও খুব শখ করে একটা লাইটার কিনেছিল। ক্যাপ খুললেই বাজনা বাজে আর নীলচে একটু লাইট জ্বলে।

ও সিগারেট ছুঁয়েছে সেই ক্লাস নাইনে। শুরুটা স্বাদ নেয়ার অভিপ্রায়ে রোমাঞ্চকর অভিযান। তারপর সময়ের হাত ধরে এক সময় সে নিজেকে আবিষ্কার করলো মোটামুটি শেকলে বাধা ধুমপায়ী’র আদলে। শুরুতে লুকিয়ে লুকিয়ে অভিসার চলতো। খাবার পর এই একটু হেঁটে আসা টাইপ আর কি!

বিস্তারিত»

ম.ক.ক. কে অভিনন্দন! (ক্ষুদ্র পোস্ট)

অভিনন্দন ম.ক.ক. এর সবাইকে এবং সেইসাথে আমাদের সেনাবাহিনীর নতুন সেনাপ্রধান লেফটেন্যাণ্ট জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল মুবীনকে!

তিনি প্রথম একজন সেনাপ্রধান যিনি একই সাথে বাংলাদেশের ক্যাডেট কলেজের (মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের) একজন এক্স ক্যাডেট এবং বাংলাদেশেরই সেনাবাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত।

বিস্তারিত»