আমাদের সিসিবিকে দেখতে যদি চাও,
www.cadetcollegeblog.com এ যাও।
দেখতে পাবে নানান রঙ আর বাংলা সব অক্ষর,
ভয় পেয়োনা এটাই মোদের নতুন স্থায়ী ঘর।
একটুখানি না দেখিলে মনটা কেমন করে,
ইচ্ছে করে থাকি হেথায় সারাজীবন ধরে।
গল্প, ছড়া, কবিতা বা মোদের স্মৃতিকথা,
ফটোব্লগঃজাস্ট সেলোগ্রাফী-০৫ (লাংকাভি, মালয়েশিয়া)
সবাইকে দেরীতে শুভ নববর্ষ।
দেশে ছিলাম না। তাই সেই সময় জানাতে পারি নাই। আসার পর দেখি এতো ব্লগ যে কখন পড়বো চিন্তা করতে করতে পিরা যিবার দিশা।
এই কয়েক দিনে এতো ছবি তিলছি যে, বেশ কয়েক টা ফটোব্লগ দেয়া যাবে। আজকে তাই একটা দিলাম। তবে জায়গা টা ছবির চেয়েও সুন্দর।
ইহাকে পাওয়া এবং শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ
তখন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সবেমাত্র পাশ করে বের হয়েছি। আমি আর আমার মত কয়েকটা অথর্ব ছাড়া সবারই চাকরী হয়ে গেছে। হলে নিজের কম্পিউটারে সারাদিন ফিফা খেলি। যখন খেলতে খেলতে বিরক্ত হয়ে যাই তখন সিনেমা খুঁজতে বের হই। দুই-একটা সিনেমা জোগাড় হয়ে গেলেই সিনেমা দেখতে বসে যাই। মোকাদ্দেস (ককর, ৯৪-০০) ফ্রি থাকলে আমার রুমে চলে আসে। দুইজন মিলে ছবি দেখি, আড্ডা মারি অথবা নেশাগ্রস্তের মত F.R.I.E.N.D.S. দেখতে থাকি পর্বের পর পর্ব।
বিস্তারিত»ইসরাইলি আগ্রাসন নিপাত যাক
ফিলিস্তিনের গাজায় হামাস যোদ্ধাদের সঙ্গে ইসরাইলি সৈন্যদের প্রচন্ড লড়াই হচ্ছে। নিরপরাধ বেসামরিক নারী-বৃদ্ধ-শিশুরা মারা পড়ছে। এখন পর্যন্ত নিহত ফিলিস্তিনীর সংখ্যা প্রায় ৭০০, আহত ২৭০০ জন, এ সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে।
এদিকে ইসরাইলি প্রেসিডেন্ট শিমন পেরেজ যুদ্ধ বন্ধে বিশ্ববাসীর আহ্বানকে প্রত্যাখান করেছেন। একতরফা এ যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন ফ্রান্স, বৃটেনসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা। দেশে দেশে ইসরাইলের এই হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভ চলছে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি গাজায় হামলা বন্ধে ইসরাইল ও মধ্যপ্রাচ্যের নেতাদের রাজি করানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
জন্মদাতা
শালার মেজাজ টা কেমন লাগে , ভার্সিটির বাস টা মিস করলাম । সকালটাই লস দিয়ে শুরু, ফাউ ফাউ দশ টাকা খরচ হয়ে গেল। এদিকে টিউটোরিয়ালে যাই না দেখে স্যার ডাকছে, বেটা আবার কথা বলা শুরু করলে ঘন্টা তিনেকের আগে থামতে পারে না । ওদিকে মিতুর সাথে বারটায় টিএসসিতে দেখা করার কথা, মনে হয় না সম্ভব । ঝামেলা, মিতুও আবার মোবাইল বন্ধ রাখছে । শেষে আবার ফোন কইরা রাগ ভাঙ্গাতে হবে ।
বিস্তারিত»ছেড়া-খোড়া মেঘের পদ্য
বুক পকেটে ছেড়া-খোড়া মেঘের পদ্য
বুকের বাম পাশের
হৃদয়ের ক্ষরিত রক্তের দোলায় দোলে
এক আকাশ ভরা স্বপ্ন নিয়ে রাস্তায়,
বারেবারে ছুটি সম্পাদকের অফিসে,
চোখে জ্বলজ্বলে তারা,ছাপা হয় না,ব্যর্থ চেষ্টায়
পায়ের তলায় দুমড়ে মোচড়ে ফেলা কবিতার পাতা,
আবার কোন এক ব্যর্থ কবিতা লিখব,কোন আড্ডায় বসে
শুভাকাঙ্খির নির্ভেজাল প্রসংশার উত্তফুল্ল ধ্বনি,
সেই পত্রিকা অফিস;
হয়ত এবার রুমালের বদলে ঘামই মুছব আমি
কবিতা দিয়ে,তবু ব্যর্থ হতে দিবনা
আমার ছেড়া-খোড়া মেঘের পদ্য।
প্রাত্যহিক অপলাপ- ১
প্রত্যহ এইরূপ দুপুরবেলা, আমাদের পাড়ার জানলা দিয়ে, ঝাঁক ঝাঁক কিশোরীরা ফান্টা খেতে খেতে এগিয়ে যায়।।
আমাদের পাড়ার জানলায় আকাশী পর্দা ওড়ে রোজ। মুশকিল এই যে- , আকাশ যেদিন মেঘে মেঘে গুরুগম্ভীর কালো থাকে-; তবু ঐ সব আচানক জানলায়
ওই আকাশী পর্দাই ওড়ে।।
স্বপ্নের বাসর
(বাসর রাতে কী হবে, এটা নিয়ে কমবেশি চিন্তা হয়ত সবার মাথায়ই উঁকি দেয়। আমরা যারা এখন ‘কুমার’, এই চিন্তাটা আমাদেরই বেশি। বাসর রাতে বৌয়ের সাথে আমার কী কথা হবে, সেটাই উঠে এসেছে এই কবিতায়। প্রথমে স্বামী, এরপর স্ত্রী এভাবে নিচে নিচে কথোপকথন হিসেবে পড়ে যেতে হবে এটা। কবিতাটা তাইফুর ভাইকে গিফট করা হলো। :gulti: )
-অবশেষে এলো এই রাত
সহস্র প্রতীক্ষার প্রহর পেরিয়ে এলো এই রাত।
স্বপ্ন ও বাস্তবতা এবং সেই সাথে কুমিল্লার ১০০ তম পোষ্ট
আমাদের হাসনাইনের “স্বপ্নবাজ” পোষ্টের কমেন্ট করতে গিয়ে দেখলাম বেশ বড় হয়ে যাচ্ছে কমেন্টটা। কমেন্টটা পোষ্টের চেয়ে বড় হয়ে যাচ্ছিল। তখনই আইডিয়াটা মাথায় এল, স্বপ নিয়ে আরেকটা পোষ্ট লিখে ফেললে কেমন হয়? তাই কমেন্ট না করে তার সাথে আরো কিছু যোগ করে যা মনে আসল একটানে এখানে লিখে ফেললাম।
তাহলে মূল বিষয়ে আসি। বিষয়টা হলো স্বপ্ন কি এবং কত প্রকার? আমার মতে স্বপ্নের সংঙ্জ্ঞা হলো “ইহা আমাদের অবচেতন মনের কল্পনারই একটি প্রতিচ্ছবি”।
বিস্তারিত»স্বপ্নবাজ
মানুষ নাকি ভাবে এক আর হয় আরেক। অনেকে নাও মানতে পারেন কিন্তু আমি মানি। কারণ ভাবতে ভাবতেই অনেকটা সময় পার করেছি একদা। সেই ভাবনার ফলগুলো যে মিঠা হয় নাই একথা মুখ বন্ধ করেও বলতে পারি। মানে চোখ বন্ধ করে মাথা এক পাশে কাত, এইবার বোঝতে পেরেছেন-ত। দিন যায়; নিত্য-নতুন মানুষ আসে, সাথে ইংরেজীতে জেনারেশন বদলে যায়। মানুষগুলো ‘ইয়ো’ থেকে ‘ইয়োতর’ হয়ে যায়। স্বপ্নগুলোর রংও বদলায় চাহিদার সাথে।
বিস্তারিত»ভাল ছেলে
আমি যে বদ এ ব্যাপারে আমার বাপ মা ছোট কাল থেকেই নাকি নিশ্চিত ছিল । আরো ভাল করে বললে আমার দুই বছর বয়সে যখন আমি আমার পাঁচ বছরে বড় বোন কে কামড়ে রক্ত বের করে দিলাম তখন থেকেই তারা আমার বজ্জাতির ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলেন । কিন্তু ব্যাপার হল বদ হিসেবে আমার সুনাম শুধু আমার বাবা মার মধ্যে সীমাবদ্ধ রইল না আস্তে আস্তে এটা আত্মীয় স্বজন থেকে পাড়া প্রতিবেশী সবার মধ্যে ছড়িয়ে পরতে থাকল যাদের প্রধান কাজ হল তাদের ন্যাদা ন্যাদা পোলাপাইন গুলারে আমার কাছ থেকে যত সম্ভব দূরে রাখা ।
বিস্তারিত»কী মানি কেন মানি
(ইসলামী আমল-আখলাকের দিক দিয়ে খুব দুর্বল একজন মুসলমান আমি। কেবল ঈমানটা নিয়েই বেঁচে আছি। তবে সে ঈমান ঠুনকো কোনো ফিলিংস নয়, তাই নিয়েই এই লেখা। সঙ্গত কারণে লেখাটি মুহাম্মদ এবং সাদীদ ভ্রাতৃদ্বয়কে উৎসর্গ করলাম।)
বিশ্বাস ব্যাপারটা সবসময় যুক্তি-তর্কের গন্ডিতে আবদ্ধ না-ও হতে পারে। আমাদের চিন্তাজগতের সীমাবদ্ধতার কারণে যুক্তির বাইরেও অনেক কিছু মেনে নিতে হয় আমাদেরকে। বাস্তবতা হলো, ঈমান বা বিশ্বাসের সাপোর্টে জ্ঞান অত্যন্ত আবশ্যক,
বিস্তারিত»কইনচেন দেহি
গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, কবিতা, ছড়া, নাটক, কাব্য, স্মৃতিকথা, আলোচনা, চলতি ঘটনা, ছবি ব্লগ, পড়াশোনা, খেলাধুলা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, রম্য রচনা, মুক্তিযুদ্ধ, রাজনীতি, ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার সাহিত্য বা আরো অনেক রকম সিরিয়াস বিষয় নিয়ে ইদানীং সিসিবিতে লেখালেখি হচ্ছে। কইনচেন দেহি, এর পাশাপাশি একটু হালকার উপর ঝাপসা করে, বা আস্তে করে জোরে টাইপ কিছু, ইয়ে মানে একটু ব্যতিক্রমধর্মী বা অন্যরকম কিছু হলে কেমন হয়? এই ধরেন আমি যদি এই ব্লগে আপনাদেরকে কিছু ধাঁধা জিজ্ঞাসা করি,
বিস্তারিত»ষড়ঋতুর ছড়া !!!!!
এক বন্ধুর আভিযোগ প্রেম ছাড়া কবিতা লিখতে পারিস না! 😉 টপিক খোঁজলাম :dreamy: -ষড়ঋতু!কবিতা লিখতে চেয়েছিলাম, শেষে বাচ্চাদের ছড়া হয়ে গেছে! ব্লগে দেবার যোগ্য কিনা সন্দিহান! তবে মনে হয় পাঠ্যপুস্তকে স্থান পেতে পারে!
বিস্তারিত»আছি-
আছি,
বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে আছি।
মন ও মননে গুনগুন করে ব্লগিং-এর মৌমাছি।
———
হেলাল হাফিজের কবিতা থেকে টুকলিফাইং করলাম। এই ভদ্রলোকের কবিতায় একসময় এতই ডুবে ছিলাম যে মনে মনে বিশ্বাস করতাম, আমাদের প্রত্যেকের মনের ভেতর বাস করেন একজন হেলাল হাফিজ!
সে যাকগে,
নেট ছিলো না কদিন। মনে হচ্ছিলো আমি যেন আমাতেই ছিলাম না।