লাভ ক্ষতি

বাইরে অনেকে জিজ্ঞেস করত কোথায় পড়ি, উত্তর যখন দিতাম প্রশ্নকর্তার সমীহ পেতাম। মনের অজান্তেই তৃপ্তি ভর করত মনে। আমি অন্যদের কথা জানি না কিন্তু আমার কথা বললে আমি বলব আমার ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হওয়ার ইচ্ছা হয়েছিল টিভিতে ক্যাডেটদের ডিবেট দেখে আর প্রতি বছর এস.এস.সি আর এইচ.এস.সি রেজাল্টের দিন পত্রিকায় ইউনিফর্ম পরা ক্যাডেটদের ছবি দেখে। ছোট্ট মনে কি খেয়াল হয়েছিল কে জানে? আমি মোটেও ভাল গোছের কোন ছাত্র ছিলাম না,

বিস্তারিত»

ঘুমরঙ্গ

আমাদের ক্লাস নাইন আর টেনে জ্যামিতি পড়াতেন যিনি, তাঁর বিখ্যাত “চাপ”-এর কথা আমাদের কলেজের সবারি জানা। সবার কাছেই ভয়ের আর বিরক্তিকর নাম। স্যারের ক্লাসে ঘুমানোর সাহস ত দূরে থাক তাঁর ধারে কাছে কেউ ঘেঁষত না পারতপহ্মে, আমিও পারলে তাই করতাম। কিন্তু আমার কপালে অন্য কিছু ছিল।ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হয়ে আমি পাঁচ মিনিট টাইম পাইলেও ঘুমানোর ট্রেনিং পাই।

বিস্তারিত»

কতিপয় ডায়লগ(২য় পর্ব)

আমি ঝামেলা এড়ায়ে চলি। আর এর জন্য আমার বিশেষ খ্যাতি আছে!!! তাই নিচের ডায়লগ পরে কেউ যদি মর্মাহত হন, আমি এর দায়িত্ব নিতে মোটেও রাজি না। তাই সবাই নিজ দায়িত্বে পড়ুন…।আমার উদ্দেশ্য আনন্দ দেওয়া, কষ্ট দেওয়া নয়।

-অতি জ্বালানোয় অতিষ্ঠ আমাদের এক ক্লাসমেটঃ
“দেখ্‌ দেখ্‌….., আমি কিন্তু গালি দিব” (আমি ত মনে করলাম না জানি কি করবে!!!)

-মাঝখানে আমাদের কলেজে স্যারদের ক্যাডেটদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলার নির্দেশ দেওয়া হয়।

বিস্তারিত»

কতিপয় ডায়লগ(১ম পর্ব)

আমি মানুষের ভাল চাই!! তাই খারাপ কাজটা করতে পারলাম না। নামগুলো আড়ালেই থাকল……

– তিতাস হাউসের আমাদের এক ক্লাসমেট ঝগড়ারত অবস্থায়ঃ
“রক্ত বাইর করতে সময় লাগে না”(আমি আগে আসলেই জানতাম না)

-আমাদের জ্বালায় অতিষ্ঠ সেই একই ক্লাসমেটঃ
“আমি তোকে কুপন(ক্যাডেটদের টাকা) দিব তুই আমাকে মুক্তি দে”(হু! বাছাধন মুক্তি পাওয়া অত সহজ)

বিস্তারিত»

একটি বৃহঃস্পতিবার ……..আর কিছু?

ক্যাডেট লাইফে একটি বৃহঃস্পতিবার যে কি তা শুধু এক ক্যাডেট-ই বলতে পারে। এমন কি কোন ক্যাডেট আছে যে সপ্তাহের
এই একটি বারের কথা ভুলতে পারবে? সকাল থেকেই পরিকল্পনা শুরু হয়ে যেত কে আজ কাঁঠাল পারবে, কে যাবে সিনেমা দেখতে,
আর সবার আগে যা চিন্তা তা হলো সেদিন রাতে কোন স্যার আর তার সাগরেদ(হাউস বেয়ারা) কে। সিনিয়রিটি বাড়ার সাথে সাথে ফুরতিও বাড়তে থাকে। ত রাতে সাধারনতঃ মুভি থাকত,

বিস্তারিত»