আমাদের হাসনাইনের “স্বপ্নবাজ” পোষ্টের কমেন্ট করতে গিয়ে দেখলাম বেশ বড় হয়ে যাচ্ছে কমেন্টটা। কমেন্টটা পোষ্টের চেয়ে বড় হয়ে যাচ্ছিল। তখনই আইডিয়াটা মাথায় এল, স্বপ নিয়ে আরেকটা পোষ্ট লিখে ফেললে কেমন হয়? তাই কমেন্ট না করে তার সাথে আরো কিছু যোগ করে যা মনে আসল একটানে এখানে লিখে ফেললাম।
তাহলে মূল বিষয়ে আসি। বিষয়টা হলো স্বপ্ন কি এবং কত প্রকার? আমার মতে স্বপ্নের সংঙ্জ্ঞা হলো “ইহা আমাদের অবচেতন মনের কল্পনারই একটি প্রতিচ্ছবি”। বাস্তব জীবনে আমরা যা কিছু নিয়ে বেশি সময় জুড়ে চিন্তা ভাবনা করি, তার সাথে আমাদের অবচেতন মনের একটা সম্পর্ক তৈরী হয়, যা আমাদের অবচেতন মনই আমাদেরকে অন্যভাবে দেখায়। আমার নিজের ক্ষেত্রেই এটি অনেকবার ঘটেছে। এর একটি প্রমাণ হলো, গত ৮ ই ডিসেম্বর সিসিবি নিয়ে সত্যি সত্যি আমার স্বপ্ন দেখা এবং সেই স্বপ্নের কাহিনী নিয়েই সিসিবিতে আমার প্রথম লিখা জমা দিয়ে লেখক হিসেবে নিজেকে আত্নপ্রকাশ করা।
স্বপ্ন নিয়ে বেশ কিছু কু-সংস্কার বা অন্ধবিশ্বাসও আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে। আবার খাবনামার বা স্বপ্নের ব্যাখ্যাও অনেকে বিশ্বাস করে থাকেন। অনেক বিখ্যাত কিছু খাবানামা বিশারদের কিছু এয়াডও পত্রিকাতে দেখেছিলাম বলে মনে পড়ে। আমার খুব হাসি পায় এসব দেখলে। যাই হোক আমি এখন খাবনামার ব্যাখ্যাতে যাব না। আমাদের অনেকেই বিশ্বাস করেন ভাল স্বপ্ন দেখা মঙ্গলের লক্ষণ আর দুঃস্বপ্ন দেখা অশুভ লক্ষণ। ভাল ফেরেশতা অথবা ভাল জ্বীনরা আমাদের ভাল স্বপ্ন দেখান আর মন্দ জ্বীনরা বা শয়তান আমাদের দুঃস্বপ্ন দেখায়। এটা একটা বিতর্কিত বিষয় বলে আমি এখন আর এর বিশ্লেষনে যাবনা।
স্বপ্ন কত রকমের হতে পারে? এর কোন সঠিক উত্তর কি কেউ দিতে পারবেন? আমার মতে স্বপ্ন প্রধানত দুই প্রকারের। একরকম হলো ঘুমন্ত স্বপ্ন যেটা আমরা ঘুমালে দেখতে পাই, জেগে উঠে অধিকাংশ সময়ই যা আমরা ভুলে যাই অর্থাৎ যেটার উপরে আমাদের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই, আরেকরকম হলো দিবাস্বপ্ন, যেটা আমরা জেগে থেকেই মাঝে মাঝে অবচেতন মনে কল্পনা করি। ধরুন আমি এখন লাইবেরিয়াতে বসে যদি কল্পনা করি যে, আগামী মার্চ মাসে দেশে ফিরলে আমি সিসিবির গেট টুগেদারে যাব, সবার সাথে সামনা সামনি পরিচিত হব, অনেক গল্প করব, মজা করব… এসব ভাবতে ভাবতে কিন্তু আমি আমার কল্পনাতে একটা প্লট বা ফ্রেম তৈরী করে ফেলছি। এটাও এক ধরনের স্বপ্ন যাকে আমি দিবাস্বপ্নের সাথে তুলনা করতে পারি।
অনেকে বলেন স্বপ্নের নাকি কোন রং নেই, অর্থাৎ স্বপ্নগুলো আমরা দেখি সাদা-কালো বা ফিল্মের নেগেটিভ এর মতো। আমি নিজে অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু আসলেই আমি স্বপ্নে কোন রং দেখেছি কিনা কখনো মনে করতে পারিনি। এ বিষয়ে আমি নিজে একটা ব্যাখ্যা দাড় করেছিলাম, তা হলো- কোন বস্তু থেকে আলো নির্গত হয়ে এসে আমাদের চোখে পড়লে আমরা দেখতে পাই, আলোর উপস্থিতির কারনে আমরা রঙ্গিন বর্ণের অস্তিত্ব টের পাই। আমরা যখন ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখি তখন আমাদের চোখ থাকে বন্ধ, আলো যেখানে থাকে অনুপস্থিত, যার কারনে আমরা স্বপ্নে কোন বস্তুর রং দেখিনা, কিন্তু যখন আমরা কল্পনা করি তখন রঙ্গিনই দেখতে পাই। বিজ্ঞান কি বলে আমি জানিনা কিন্তু এর সবই আমার অনুবর মস্তিস্কের লাগামহীন চিন্তাধারা। মাঝে মাঝে ভাবি স্বপ্ন নিয়ে একটা থিসিস করা গেলে মনে হয় মন্দ হতোনা।
মানুষ এই জীবনে কত অদ্ভুত স্বপই না দেখে তাই না? মজার বিষয় হলো জ্ঞান হবার পরে আমি আমার জীবনে প্রথম যেই স্বপ্নটা দেখেছিলাম তা আমার এখনো মনে আছে। আমি দেখেছিলাম- একটা বড় খাল টাইপ গর্তের পাশ দিয়ে আমি আমার মার পেছন পেছন হেটে কোথায় যেন যাচ্ছিলাম। হঠাৎ আমি গতে পড়ে গেলাম আর আমাকে খাওয়ার জন্য বিশাল সাইজের কিছু ডাইনোসর টাইপের জন্তু এগিয়ে আসছিল। আমি ভয়ে চিৎকার করে মাকে ডাকছিলাম কিন্তু আমার গলা দিয়ে কোন আওয়াজ বের হচ্ছিলনা। ঠিক তখনি ভয়ে আমার ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল। আমি স্বপ্নটা আমার পরিবারের সবাইকে বলেছিলাম, সবাই শুনে তখন হেসেছিল। আর আমার দেখা অদ্ভুত সব স্বপ্নগুলোর কথা নাহয় এখন বাদই দিলাম, কারন সেগুলো বলে শেষ করা যাবেনা।
আমি জানিনা সবার ক্ষেত্রে এমন ঘটে কিনা, কিন্তু আমার বেশ কিছু স্বপ্ন বা ঘটনা নিয়ে আমি প্রায়ই খুব ভাবি। এই যেমন আমি মাঝে মাঝে এমন কিছু বাস্তব ঘটনার মুখোমুখি হয়েছি যেটা আমার কাছে মনে হয়েছে ঠিক একই ঘটনা বা স্থান আমি আগেই কোথাও ঘটতে দেখেছি। হয়তো স্বপ্নেই আমি সেই ঘটনাটি বা স্থানটি দেখেছিলাম। যারা পূনর্জন্মে বিশ্বাস করে তারা হয়তো এটিকে সেরকম কিছু বলে মেলানোর চেষ্টা করবেন কিন্তু আমি চরমভাবে তা অবিশ্বাস করি। কোন ঘটনা বা স্থান আগেই স্বপ্নে দেখে ফেলার ঘটনা আমার জীবনে বেশ কবারই ঘটেছে। স্বপ্ন নিয়ে অনেক বিরক্তিকর কিছু ঘটনাও আমার ঘটে। যেমন স্বপ্নে হাটতে হাটতে গর্তে পা পড়া কিংবা সিড়ি দিয়ে উঠতে উঠতে হঠাৎ হোচট খাওয়া আর সাথে সাথেই ঝাকুনি দিয়ে ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া, এসব যে কতবার আমার জীবনে হয়েছে তার কোন হিসেবই নেই। অবাক হয়েছি যখন আমার এই অভিজ্ঞতার কথাগুলো কারো সাথে শেয়ার করি তখন তা অনেকের সাথেই মিলে যায়। মিলে যাওয়াতে অবশ্য খুশিই হই, ভাবি এর মানে আমি আর দশজনের মতোই একজন স্বাভাবিক ও সাধারণ মানুষ।
“স্বপ্নে বোবায় ধরা” বা শুধু “বোবায় ধরা” র সাথে অনেকেই পরিচিত আছেন বলে আমার বিশ্বাস। ঘুমের মধ্যে হঠাৎ নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে বাকরূদ্ধ হওয়ার সাথে সাথে কিছুক্ষনের জন্য সমস্ত ইন্দ্রিয় অবশ হয়ে থাকাকেই “বোবায় ধরা” বলা হয়। আমি নিজেও বেশ কবার এর শিকার হয়েছিলাম। প্রথম দিন খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম, ভেবেছিলাম আরেকটু হলেই তো আমি মারা যেতাম। বেশ কজন মানুষের সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করে আমি এর ঔষধই আবিষ্কার করে ফেললাম। ঔষধটা হলো ঐ সময় হাত ও পায়ের আঙ্গুলে সামান্য পরিমান সেন্স থেকে যায়। আস্তে আস্তে এই হাত পায়ের আঙ্গুল নাড়াতে থাকলে ধীরে ধীরে সারা শরীরে সেন্স চলে আসে। বোবায় ধরার একটা সাইন্টিফিক ব্যাখ্যাও একজন আমাকে দিলেন এই ভাবেঃ আমরা যখন সারাদিন খুব পরিশ্রম করে রাতে ঘুমাই তখন আমাদের দেহের ভিতরের হদপিন্ডটা স্বাভাবিক গতির চেয়ে বেশি গতিতে রক্ত পাম্প করতে থাকে। এ অবস্থায় উপরের(আকাশের) দিকে মুখ করে শুয়ে ঘুমালে হদপিন্ড তার স্বাভাবিক গতিতে ব্লাড পাম্প করতে পারেনা। ফলে তা কিছুক্ষনের জন্য আটকে বা থেমে যায়, একই সাথে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসেও ব্যাঘাত ঘটে যা কিনা দেহকে সাময়িকভাবে নিস্তেজ করে দেয়। এই সময় দেহের বহিরাংশের অগ্রভাগে অর্থাৎ আঙ্গুলের অগ্রভাগে বেশকিছু স্নায়ু কার্যক্ষম থাকে যার কারনে আঙ্গুল নাড়ানো সম্ভব হয়। বোবায় ধরা এড়াতে হলে আকাশের দিকে মুখ করে না ঘুমানোটাই নিরাপদ, আর বোবায় ধরে গেলে আঙ্গুল নাড়ানোর বুদ্ধি তো আছেই। আমি কোন ডাক্তার নই। ডাক্তাররা এর (বোবায় ধরার) সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবেন। আমি শুধুমাত্র আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাটা এখানে শেয়ার করলাম।
যাহোক স্বপ্ন থেকে অন্য দিকে চলে যাচ্ছি বারবার, আমরা অনেক স্বপ্নই দেখি, যেমন সুন্দর, স্বনির্ভর, দূর্নীতিমুক্ত একটা বাংলাদেশ গড়ার। এটা আসলে আমাদের একটা আশা, আকাঙ্ক্ষা বা কল্পনা। আমাদের কল্পনাকে আমরা যখন বাস্তবে কার্যকর করি, তখন আমরা বলি স্বপ্নের বাস্তবায়ন করেছি। আসলে ওটাকে স্বপ্নের বাস্তবায়ন না বলে কল্পনার বাস্তবায়ন বা ইচ্ছার বাস্তবায়ন বললে আমার মনে হয় তা আরো নিখুত হবে।
অনেক আতলামি করলাম এতক্ষন। আসলে গত কয়েকদিন ধরে আমার খুব শখ হচ্ছিল কুমিল্লার ১০০ তম পোষ্টটা আমিই লিখব। বলতে পারেন এইটাও ছিল আমার একটা স্বপ্ন (আমার ভাষায় ইচ্ছা বা কল্পনা)। আর কিছু না হোক আমার এই ইচ্ছাটাতো পূরণ করতে পেরেছি। এই মূহূর্তে ১০০তম পোষ্ট পোষ্টানোর এই সুযোগে আমি স্মরণ করছি আমার ছোট বড় সব ভাইদের যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় আজ আমরা সিসিবিকে একটি শতক উপহার দিতে পারলাম। এই কৃতিত্ব আমাদের সবার।
পরিশেষে পাঠকদের কাছে বিনীত অনুরোধ এবং আশা করব, এতক্ষন বক বক করে আপনাদের যে মূল্যবান সময় নষ্ট করলাম তার জন্য আমাকে ক্ষমা করে দিবেন। ধন্যবাদ
কংগ্রেটস ফর সেষ্ণুরি :clap: :clap:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
থ্যাংক্যু 🙂
স্বপ্ন নিয়া মোটামোটি থিসিস কইরা ফেলছেন রহমান ভাই। B-)
ভাল লাগল। :clap:
:party: :party: :party:
আর কাউরে বইল না কিন্তু :no: । এই রকম ফ্রি থিসিস করার সুযোগ পাইলে অনেকেই সত্যি সত্যি থিসিস করতে চইলা আসতে পারে এইখানে 😛
অবশেষে কুমিল্লার সেঞ্চুরি হলো। এই দিনটার জন্য গত ২০ তারিখ থেকে ওয়েট করছিলাম। নিজে প্রায় ৫/৬টা রেডি করেছি, যাতে ২০০৮ সালের মধ্যেই ১০০ পার করা যায়। কিন্তু না... ঠিক ওই সময়টায় আমার LAN কানেকশনে সমস্যা দেখা দিল... ২০০৯ সাল শুরু হবার পর নেট ঠিক হলো। কী আর করা? এখন আস্তে আস্তে লেখাগুলো আপলোড করবো আর কি।
তবে ভাল লাগছে যে, আমরা ৫ জানুয়ারি তারিখেই ১০০ করতে পারলাম। ব্যস, এখন কেবল হৈচৈ করে এগিয়ে যাওয়া... বরিশাল সিলেট অনেক এগিয়ে গেছে, কুমিল্লার পোলাপানের আরো সিরিয়াস হওয়া দরকার।।
মাহমুদ,
দুঃখ কইরনা ভাইডি। বাস্তব বড়ই কঠিন। ব্যাটিং করে একজন, আর ব্যাট উচায় আরেকজন 😉 । বেটার লাক নেক্সট টাইম। ডাবল সেঞ্চুরীটা তুমি কইর, ঠিক আছে?
সাবাস কুমিল্লা :clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
আর dream specialist রহমান ভাইকে :hatsoff:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
😮 আমারে স্পেশালিষ্ট বানাই দিলা??? নারে ভাই, আমি তো এমনি এমনি স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন বিশারদ হইবার চাইনা :no: :no: :no:
শাব্বাস কুমিল্লা... 😉
ওয়েল্ডান Dreamist রহমান ভাই... :salute:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
😮 এইটা কি ড্রিম + স্পেশালিষ্ট = ড্রিমিষ্ট :-/
আর কত উপাধি দিবা তোমরা ???
সাবাস কুমিল্লা :clap: :clap: :clap: :clap:
নিজের ঢোল নিজে না বাজাইয়া জলদি লেখা জমা দেও 😡 । বরিশাল আর সিলেট কই গেছে দেখছ?
দোস্ত স্বপ্ন নিয়াতো পুরা থিসিস কইরা ফালাইছোসরে :clap: :clap:
সেঞ্চুরির লাইগা শুভেচ্ছা :thumbup: :thumbup:
আমরা যে কবে ৫০ করুম :(( :(( :bash: :bash:
নাহ্, লাবলু ভাইরে আরেকটু রেগুলার হইতে কওন লাগবো 😀
বস্ দেখবার আগেই দুইটা :frontroll: দিয়া পলাই 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আমাগো একি অবস্থা। ব্যাপার না বুঝছ, আমরা কোয়ালিটিতে বিসয়োসা করি কি বল।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফৌজি,
১। থিসিস করলাম কিনা জানিনা, তয় যা লেখছি সইত্য কথাই লেখছি। তোর সাথে কি এর কোনটা মিলে? মিললে জানাইস।
২। শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ 🙂
৩। তোরা ৫০ বা ১০০ করতে চাইলে দুইটা অপশনঃ
ক) এই ব্লগে তোদের, মানে ফৌজিয়ানদের সংখ্যা বাড়ানো
খ) তুই যেই হারে কমেন্টাস সেই কমেন্টগুলাই মাঝে মাঝে পোষ্ট আকারে ছেড়ে দিলে কবে তোদের সেঞ্চুরী হইয়া যাইত 😉
হ রে দোস্ত, তাই ভাবতাছি ;;)
লাবলু ভাইয়ের সাথে সিসিবি এফসিসি চ্যাপ্টারের একটা স্ট্র্যাটেজিক মিটিং এ বসা লাগবো ব্যাকলিড কমানির লাইগা :thumbup:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:clap: :clap: :clap: সাবাস কুমিল্লা সাবাস :clap: :clap: :clap:
রহমান ভাই...কংগ্র্যাটস... :boss: :boss: :boss:
আমি তু এখুনি সুপ্ন দিখা শুরু কুরলাম... :dreamy: :dreamy: :dreamy:
থ্যাংক্যু 🙂
এইটা হইল দিবাস্বপ্ন 😀 আর দিবাস্বপ্ন আবার তিন প্রকারের হতে পারে। যেমনঃ
১।...
না থাক এইবার ব্যান করার নাম্বার চইলা আইব 😛
ধুর বইলা ফালান। স্বপ্নের কথা কইলে দোষ হয় না 😉 😉 😉
কামরুল ভাই, কথাডা কেমুন কেমুন যানি লাগতাছে...। :shy: :shy:
তোর কমেন্টের একটা ভুল বানানের শব্দটা দেখতেও কেমন 'জানি' লাগতেছে... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
সাবাস ।
তিনটা কলেজ করল। বরিশ্যাইল্যা গুলা দেখি ডাবলের দিকে দৌড়াতেছে।
কবে যে আমাদের হবে, সদস্যও দেখি বাড়ে না। 🙁
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আগে পাবনার সামনে থেইকা সরেন। ধরতে পারলে কিন্তু...। 😉 😉 😉
পাবনার সামনে তো এখন রাজশাহী, তারপর ফৌজদারহাট। ফয়েজ ভাই না রংপুরের?
ক্যাম্নে কি? বুঝলাম নাতো :no:
হারাদিন কু চিন্তা করে বুঝ না।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
;)) ;)) :khekz: :khekz:
একদম ঠিক কথা :thumbup:
রহমান ভাই
ব্যাট তুলেন, আমি ছবি তুলি।
সেঞ্চুরীতে অভিনন্দন। 😀 😀 😀
কুমিল্লার মনে হয় আপ্নে সবচেয়ে সিনিয়র এইখানে, সবাইরে মিষ্টি খাওয়ান। 😀 😀 😀
ছবি তুলবা 😕 , আইচ্ছা তোল B-)
মিষ্টি খাওয়ামুনে, আর আড়াই মাস সবুর কর, দেশে আইসা লই :ahem:
তাইলে কিন্তু কুমিল্লার রস্মলাই চাই। 😀 😀
ওকে, কিন্তু শর্ত আছে, কুমিল্লায় বেড়াতে আসতে হবে। একেবারে মাতৃভান্ডারের রসমলাই বানানোর ঘরে বসিয়ে খাওয়াব 😀 , রাজি ???
ভাইয়া
আমার বাসা কুমিল্লা। মাতৃ ভান্ডারের কাছেই। 😀 😀 😀
আপনাকে বরং আমার বাসায় দাওয়াত।
তারপর দুই জন ইচ্ছা মতো নাক ডুবাইয়া রসমালাই আর স্পঞ্জ খামু। 😀 😀 😀
😮 😛 =))
আমার বাসা রেইসকোর্স 😀 😀 , তোমারেও দাওয়াত :hug: :hug:
তোদের দুইটার বাসায় আমার দাওয়াত 😀 😀 😛 😛 ।
রসমালাই খামো :dreamy: ।
Life is Mad.
আমারও রসমালাই আর স্পঞ্জ খাইতে মন চায়। 🙁
ঠিক আছে , কানাডায় পাঠাইয়া দিমু। সৈয়দ মুজতবা আলীর 'রসগোল্লা' গল্পের মতো। 😀 😀 😀
এইডা ঠিক না। আপনে নাই দেইখা খুঁইজা খুঁইজা বাইর করতেছিলাম কোথায় সন্দেহ না জাগায়া কমেন্ট কইরা ফার্স্ট হওয়া যায়। আপনে আইসা ঠিকই হাজির হয়ে গেলেন।
এখন ফার্স্ট হইতে গেলে আজাইরা কমেন্ট করতে হবে। যেটা করা ঠিক না। 🙁
আচ্ছা যাও, আমি অফ গেলাম।
আইজকা তুমি ফার্স্ট। আমি সিনেমা দেখতে বসলাম।
তয় আমারে সেকেন্ড রাইখো। 😀 😀 😀
থেংকু। 🙂
কই অফ গেলেন কামরুল ভাই? ~x(
ঠিকই ফেরাস্ট হয়ে গেছেন। =((
আমরাও আসতেছি। 😀
আস, আস :boss: :boss:
ওয়েলকাম :hug:
স্বপ্নের সাদাকালো ব্যাপারটা সম্ভবত প্রথম পেয়েছিলাম মিসির আলীর কোন বইতে। তখন তথ্যটা মাথায় গেঁথে গেলেও পরবর্তীতে তাতে স্থির থাকতে মন চায়নি। আমি অনেক স্বপ্ন রঙ্গিন দেখেছি। ওখনও দেখি বৈকি। আর স্বপ্ন দেখার জন্য চোখের কি ভূমিকা তা আমার জনা নাই 🙂 ।
Life is Mad.
দোস্ত,
আসলে মনে হয় যাদের মন রঙ্গিন তারাই রঙ্গিন স্বপ্ন দেখে 😀 । আমি কেন যেন স্বপ্নে রঙ দেখিনা :no: ।
আমি মনে হয় ঘুমালে কালার ব্লাইন্ড হয়ে যাই :-B :-B
😀 😀 😀 😀
Life is Mad.