ব্লগে সবার এতো সুন্দর সুন্দর লেখা দেখে লেখতে ভয় লাগে। এতো ভালো লেখার ভীড়ে কিভাবে লিখি। তারপর বাংলাতে লেখতে গেলে আবার খব্র হয়ে যায়। অভ্র দিয়েও দেখি সব যুক্ত অখখ্র হয়ে যায় এরকম।তারপরও লেখার লোভ সামলাতে পারতেছি না।
ক্যাডেট বন্ধু থাকার ১০০০১ টা উপকারীতা এর আরেকটা কিছুদিন আগে টের পেলাম। গত মাসে আমরা ৫ ক্যাডেট ভ্রমন এ গেলাম। সাথে ১ জন আর্মি থাকাতে পূরা ট্যুর তাই অন্য রকম হলো।
এক্স-ক্যাডেটদের ইনডিসিপ্লিন এক্টের প্রতিবাদ জানাই!
গতকাল এই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করলাম,তারপর থেকে অপেক্ষা করছি আমার গাইড কখন আসবে!গাইড তো পাইলামই না,ইভেন কোন অন্য সিনিয়ারও রিসিভ করলোনা! এক্স-ক্যাডেটদের এই ইনডিসিপ্লিন এক্টের তীব্র প্রতিবাদ জানাই!
এবং আমার গাইড কে হবে?????????
বিস্তারিত»এই ব্লগে আমার প্রথম লেখা!!!!!
আমার কলেজ এর বন্ধুর কাছে কিছূক্ষ্ন আগে এই সাইটটার কথা শুনলাম! শুধুমাত্র ক্যাডেটদের জন্য একটা ব্লগ, যেটাতে শুধু ক্যাডেট কলেজের অসাধারণ কাহিনীতে ভরা,আইডিয়াটা জোস!!!!!!!
আর তাই সাথে সাথে রেজিস্ট্রেশান করলাম!!!!!! চেষ্টা করব সবসময় ব্লগ লেখার,আর ক্যাডেট কলেজে থাকা অবস্থায় কলেজের অবস্থা এক্স-ক্যাডেটদের কাছে লাইভ ভাবে :salute: তুলে ধরতে!
ভাইয়ারা-আপুরা,আমাকে কেউ স্বাগতম জানান!!!!!!!!
কেননা আমিও নবীন ও জুনিয়ার মেম্বারদের একজন!
বিস্তারিত»ক্লাস ইলেভেনের প্রথম দিন,একটি অনন্য অভিজ্ঞতা!!!!!
কিছুদিন আগে কলেজে জয়েন করলাম! অন্য ছেলেমেয়েদের চেয়ে একেবারে ভিন্ন আমাদের কলেজ জীবনের প্রথম দিনের অনন্য অভিজ্ঞতার কথা লিখেছিলাম আমার ডায়েরীতে। সেখান থেকে আমার পোস্ট!
২০-০৭-২০০৮
একটি নতুন জীবনে প্রবেশ করলাম আজ।এস.এস.সি.’র বিশাল এক ভ্যাকেশন শেষে কলেজে জয়েন করলাম!আমাদের নবীনবরণটা চমৎকার হয়েছে। কলেজ গেটে আমরা ৩০ জনের মত দাঁড়িয়ে ছিলাম,বাকিদের আসার অপেক্ষায়!
এমন সময় কবীর স্টাফ কোত্থেকে এল,এসে আমাদের উপর সেকী ঝাড়ি!-কেলাস ইলিভেন,বাইরে দাড়ায়া আড্ডা মারতেস?এইডা আড্ডার জায়গা?”
আমরা সমস্বরে প্রতিবাদ জানালাম,স্টাফ একটু!
“ভালবাসি বর্ষাকে”
(ছড়াটি অস্ট্রেলিয়া-প্রবাসী আদনান ভাইকে গিফট করা হলো।
আগেই জানিয়ে রাখি, বর্ষা এবং টিউলিপ দু’টি মেয়ের নাম আর জিহাদ হলো আমাদের অতি পরিচিত একটি ভাইয়া।)
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
মুষলধারে রাত্রি-দুপুর
জলের বুকে টিপটিপ
দেখছে বর্ষা-টিউলিপ।
বর্ষা শুধায়, “সখিরে
লাগছে কীযে আহারে
চলনা একটু ভিজি
হৃদয় সুখে মজি।”
টিউলিপ কয় জবাবে,
“আজ জিহাদের অভাবে
আমায় তবে পড়লো মনে
বৃষ্টিমুখর মিষ্টি ক্ষণে?
ভালবাসি তোমাকে
(ফ্র্যান্ডশিপ ডে উপলক্ষ্যে জিহাদকে গিফট করা হলো এই কবিতাটা।)
ছিপছিপে তার বদনখানি
মিষ্টি কোমল মুখ
এরই মাঝে খুঁজে ফিরি
এক পলকের সুখ।
নীলাম্বরী শাড়ি পরে
সামনে যখন এলো
আকাশ থেকে নামলো পরী
আমার মনে হলো।
লজ্জাবতী লতার মতো
কুঁকড়ে গেল নিমিষে
ছুটে কোথায় পালাতে চায়
অধর ছুঁতেই গ্রীবাদেশে।
টেলিফোনের ওপার হতে
বললো যেদিন আমাকে,
ঘটনা, নাকি দূর্ঘটনা
১.
ছোটবেলায় অন্যান্য সব পিচচি পোলাদের মত আমারও কিউরিসিটির সীমা-পরিসীমা ছিল না। বাপের পোষ্টিং তখন রাজশাহীতে। প্রতিদিন গোয়ালা এসে দুধ দিয়ে যায়, কিন্তু এই দুধ কোথায় থেকে আসে তা জানার আসীম আগ্রহ আমার। মাকে জিজ্ঞেস করলে বলে, গরু দুধ দেয়। তাও আমার প্রশ্ন গরু দুধ কোথায় থেকে দেয়, এবার মা বলে পেট থেকে দেয়। কিন্তু তাও পরিষ্কার হয় না আমার কাছে ব্যাপারটা। আমরা থাকতাম নিচতলাতে।
বস্ত্রহরণের গল্প
(আমার আমেরিকা-প্রবাসী বন্ধু শাহেদ। গত লেখায় সে মন্তব্য করেছিলো, আমার “ভালো” লেখা পড়তে পড়তে সে খুব “বোর” হয়ে গেছে, তাই এই “খারাপ লেখা”টি ওর-জন্যে উত্সর্গ করলাম।)
ক্যাডেটে ভর্তির লিখিত পরীক্ষায় অপ্রত্যাশিতভাবে চান্স পেয়ে যাই আমি। এরপর শুরু হয় ভাইভার প্রস্তুতি, সাথে থাকে প্রতি রাতে ঘুমাতে যাবার সময় দু’পায়ের মাঝে একটা বালিশ। ‘সাবধান’ পজিশনে আমার দুই হাঁটুতে গ্যাপ হতোনা, সেজন্যে এই বাড়তি কসরত। O:-)
ওদিকে মিরপুর ক্যাডেট কোচিংয়ে যেতাম ভাইভার প্র্যাক্টিস ক্লাস করতে।
অভিনন্দন
অভিনন্দন সব সদস্য দের। সিসিবি এর সদস্য দেখি ১০০ ছাড়িয়ে ১০১ এ দাড়িয়েছে। দারুন ব্যাপার। এই তো সেদিন
মনে হয়, ৩০ জন দেখলাম। :salute: কিন্তু সবাই আরো সক্রিয় হওয়া দরকার
বৃষ্টি এবং ফুটবল এর গল্প
কালকে রাত এ অফিস এর কিছু প্রোগ্রামিং নিয়ে কাজ করছিলাম। কাজ করতে করতে কখন যে রাত পার হয়ে ভোর হয়ে গেছে টের পাই নাই। হঠাৎ তাকিয়ে দেখি ভোরের আলো এবং বৃষ্টি। বৃষ্টি দেখেই মনে পড়ে গেলো কলেজ এর সকাল এর কথা । প্রতিদিন পিটি এর সময় চিন্তা করতাম বৃষ্টি নামে না কেনো? ইস , একটু বৃষ্টি নামলেই ত সবাই দোয়া করতাম আরেকটু জোরে নামতো যদি।
বিস্তারিত»প্রিয় সমাচার
পূর্ব প্রতিজ্ঞাস্বরুপ আজ ক্যাডেট কলেজে আমার প্রিয় ১টি প্রসঙ্গ নিয়ে হাজির হলাম। আর এই লেখাটি উত্সর্গ করছি নওরীন আপুকে।
বাদলের ধারা ঝরে ঝরঝরঃ
রুটিনবদ্ধ ক্যাডেট জীবনে সামান্য কিছু ছুটির আকাঙ্ক্ষায় প্রাণটা হয়ে থাকতো ব্যকুল। বাঁশির তালে তালে প্রতিটি মুহূর্ত যেন একটা পিছুটান হয়ে রইতো। আর সেই অসহ্য ক্লান্তিতেও যখন কেউ দরদভরে এগিয়ে আসেনি, ঠিক তখনি প্রকৃতির দয়া হয়ে ঝরে পড়তো এক পশলা বৃষ্টি।
বিস্তারিত»কিছু ঘটনা
এমজিসিসি এর কাহিনি পড়ে আমারও কিছু ঘটনা মনে পরে গেলো।
তখন আমরা ক্লাস XII এ মাত্র উঠেছি। ICCFM এর জন্য ৭দিন অতিরিক্ত ছুটি পেলাম। তো ময়মনসিংহে আমরা বিভিন্ন কলেজের প্রায় ৭-৮ জন ছিলাম। আমরা আবার আড্ডা দেয়ার জন্য একত্রিত হতাম এমজিসিসি তে। কারন এমসিসি এর তানভির এর বাসা ছিল সেখানে। আবার প্রিঞ্ছিপাল এর ছেলে আমাদের ফ্রেন্ড হওয়াতে আমাদের কেউ কিছু বলতনা।
ঘটনা-১; আমরা ১দিন সন্ধ্যার পর বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম।
দিবাস্বপ্নঃ আমি, ফুয়াদ, সামিয়া
এইমাত্র জেগে উঠেছি, একটি স্বপ্ন অসমাপ্ত রেখে। দিবাস্বপ্ন ছিলো সেটা, অতএব বেশ একটা সত্যতার দাবি রাখেনা, তথাপি স্বপ্নের একটা মধুর সমাপ্তি না হলে অতৃপ্তিটা রয়েই যায়। তাও যদি হয় প্রিয় কিছু মানুষকে নিয়ে, তবে তো আফসোসের অন্তই থাকেনা।
হ্যাঁ, আজ আমার স্বপ্নে এসেছিলো এই ব্লগের দু’টি প্রিয় মুখ। ফুয়াদ আর সামিয়া।
ওরা এসেছে আমাদের বাসায় বেড়াতে! আমি সারাদিন আজ বাইরে ছিলাম, ইজি কাজে বিজি।
বিস্তারিত»‘এক্স’ ও ‘ওয়াই’ কেমন বন্ধু???
ক্যাটাগরী-১ : প্রচলিত বন্ধুত্ব:
—————-
দুই বন্ধু ‘এক্স’ ও ‘ওয়াই’।তারা একদিন বনে বেড়াতে গেল।হঠাৎ ‘ওয়াই’ দেখল একটি ভালুক আসছে।বাচার জন্য সে ‘এক্স’ কে না জানিয়েই দৌড় শুরু করল।’এক্স’ যখন ভালুকটাকে দেখল তখন অনেক দেরী হয়ে গিয়েছে।অগ্যতা সে মরার ভান করে পড়ে থাকল কারন ভালুক নাকি মরা মানুষ খায়না।যাক,ভালুক এসে ‘এক্স’ কে শুকে-টুকে চলে যাওয়ার পর ‘ওয়াই’ এসে জিজ্ঞেস করল,ভালুক তোকে কি বলে গেছে??’এক্স’ বলল,ভালুক তাকে বলে গেছে,যে বন্ধুর বিপদের সময় পালিয়ে যায় সে প্রকৃত বন্ধু নয়।
বিস্তারিত»ফুয়াদের ‘বন্য’ থেকে
(লেখাটি রাশেদ উদ্দীন আহমেদ তপু ভাইকে উৎসর্গ করা হলো।
সংগীত জগত সম্পর্কে আমার জ্ঞান অতি অল্প, অতএব আশা করবো ভুল তথ্য থাকলে সবাই হাসিমুখে ধরিয়ে দেবেন।)
আশেপাশে ফুয়াদের হিপহপ গানগুলো শুনতে পাই। কী ব্রিলিয়ান্ট এই ছেলেটা! কবি সুকুমার রায় হয়তো কখনোই ভাবেননি, একদিন তাঁর “বাবুরাম সাপুড়ে” সুরের মাল্য পরবে, তাও আবার নানারকম ব্যাকগ্রাউন্ডের সংমিশ্রণে হবে ধন্য! এই অসাধ্য সাধন করেছেন ফুয়াদের মতো সংগীতজ্ঞ।
বিস্তারিত»