জ্বলছে কেন গাজা?

কার দোষে কে পায় সাজা
জ্বলছে কেন গাজা?
কার হুকুমে রক্ত ঝড়ে
মরছে মানুষ তাজা
জ্বলছে কেন গাজা?

চলছে কেন বিমান হামলা
ফুটছে কেন বোমা
কোথায় তোমার শান্তির দূত
বারাক ওবামা

মারতে নেতা হামাস,
বাচ্চা শিশু মরবে কেন
পারলে কারন জানাস

পারলে তুই এবার নাহয়
যুদ্ধটাকে থামাস

ফিলিস্তিনি মরবে কেন
জ্বলবে কেন গাজা?

বিস্তারিত»

লিস্টনিং টু দ্য উইন্ড অফ চেইঞ্জ ৯

লিস্টনিং টু দ্য উইন্ড অফ চেইঞ্জ ৯

রমিত আজাদ
Listening to the Wind of Change

ভূমিকাংশ

(সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ও পতন পরবর্তী সময়ের উপর ভিত্তি করে একটি ধারাবাহিক উপন্যাস)

যুগে যুগে মানুষ স্বপ্ন দেখেছে আদর্শ সমাজের। সেই আদর্শ সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নানা যুগে মানুষ আঁকড়ে ধরেছে নানা দর্শনকে। ইতিহাসের ধারায় নয়-দশ হাজার বছর পূর্বে গড়ে ওঠা মানব সভ্যতা এ’

বিস্তারিত»

ফেলে আসা

ফেলে আসা জীবনের অবাক বাঁকে,হঠাত এসে থমকে দাড়াই।
ফেলে আসা জীবনের অথৈ স্রোতে, নিজেরে ফিরে পেতে চাই।
তাই ভাবি-
একদিন বুঝি হেটে যাব, আবারো এ পথ ধরে।
একদিন বুঝি বৃষ্টি হবে, আবারো ঝুমঝুমিয়ে।
একদিন বুঝি আমি আবারো ফিরে পাবো, এই আমারে।
ফিরে ফিরে পাবার সেই দিনটির অপেক্ষায়, জেগে আছি প্রতিক্ষণ।
ফিরে ফিরে আসার সেই দিনটি হায়! কোথায়, কেমন,কখন?

বিস্তারিত»

তরমুজ

শৈশবেই ছিঁচকে চুরিতে হাত পাকায়নি এমন ক্যাডেটের সংখ্যা বিরল। যদিও ক্যাডেটদের কাছে এগুলো কখনোই চুরি নয় বরং নিজেদের প্রাপ্য হক আদায় করা। সেভেন/এইটে খুব বেশি সুযোগ না থাকলেও  প্রতিভাবান ছেলেদের কখনোই দাবায়ে রাখা যায়না। আর ক্লাস নাইনে উঠে যাবার পর তো চুরির অঢেল সুযোগ। শুধু চোখ কান খোলা রাখলেই চলে।

আমার সমসাময়িক বেশিরভাগ ক্যাডেটের চুরির হাতেখড়ি পেয়ারা দিয়ে। সেভেনের শিশুরা কথায় কথায় হাসপাতালে ভর্তি হতে পারে( একবার এক জুনিয়রকে  মন ভালো না থাকার কারণে এক সপ্তাহ ভর্তি থাকতে দেখেছিলাম )।

বিস্তারিত»

অসমাপ্ত এক চিঠি

[ আজ হুমায়ুন আহমেদ স্যারের জন্মদিন । তাই আজকের ব্লগটা উনাকে উৎসর্গ করতে চাই । স্যারকে খুব সামনা সামনি দেখার ইচ্ছা ছিল । সে ইচ্ছা পুরণ হয়নি বলে বড়ই খারাপ লাগছে । কিন্তু কী আর করা । তবুও স্যারের কাছে একটা চিঠি । হয়তবা এ চিঠিটা স্যার পাবেন না । তবে হয়ত অনেক দূরের সেই দেশ থেকে তিনি হয়তবা এ চিঠিটা দেখবেন । তার খুব নগণ্য এক ভক্তের কিছু পাগলামি ।

বিস্তারিত»

বিবাহ(বার্ষিকী), স্মৃতিচারণ, ও নসিমন (দু)র্ঘটনা – ২

(গত পর্বের পর)

বাসায় ঢুকতেই বিয়ের আমেজ চোখে পড়লো এখানে সেখানে। তবে বেশ ভোর হওয়ায় এখনো পুরোপুরি সরগরম হয়ে উঠেনি। শুরুতেই ইঞ্জিনিয়ারের হাস্যোজ্জ্বল স্বাগতম। দেখে বুঝলাম উনি যারপরনাই আনন্দিত ঢাকা থেকে আমাকে আমদানী করতে পেরে। একটি ঘরে গিয়ে বসলাম। পরিচিত হলাম সাব্বির (সম্ভবত র,ক,ক ২০০১-০৭) ও সুষমার খালাতো/মামাতো/ফুপাতো/চাচাতো (খেয়াল নেই) ভাই রাজিবের সাথে। ওরা তখনো লেপ মুড়ি দিয়ে শুয়ে আছে। কিছুক্ষণের মাঝেই খালাম্মা (ইঞ্জিনিয়ারের মা) এবং অন্যান্য খালারা এসে পরিচিত হলেন।

বিস্তারিত»

বিবাহ(বার্ষিকী), স্মৃতিচারণ, ও নসিমন (দু)র্ঘটনা – ১

মার্কিন মুল্লূকে এসেছি সেই আগস্ট মাসে। এখন পর্যন্ত টাইম জোনের বিশাল পার্থক্যের সাথে মিলিয়ে উঠতে পারি নি। খেই হারিয়ে ফেলি। উদ্দেশ্য ছিলো একটি একটি সুখকর স্মৃতির রোমন্থন করার কিন্তু মন বেশ খারাপ। সকালে উঠেই ফেইসবুকে দেখতে পেলাম ময়মনসিংহের ২০১২ তে পাশ করে যাওয়া একটি মেয়ের ব্রেইন হেমারেজের ঘটনা। জীবনের সাইকেলে প্যাডেল দেয়ার আগেই অনেক অনিশ্চয়তা। ইতমধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর “অতীত ভুলে যাওয়ার” জ্বালাময়ী আহ্বান ও আমাদের অর্থমন্ত্রীর মন্তব্যের স্বেচ্ছাচারী পুতুল খেলা দেখে মন তেতো হয়ে আছে।

বিস্তারিত»

ঘটনাপঞ্জি ২

ক্লাস সেভেনের এক্কেবারে প্রথমদিককার ঘটনা। একজন স্টাফ ছিলেন। নাম তার খোরশেদ। একেবারে প্রথমদিনে তাকে গিয়ে স্যার বলেছিলাম। এবং তিনি বহুত মাইন্ড খাইছিলেন। জীবনে প্রথম দেখসিলাম যে কাউরে স্যার কইলে মাইন্ড খায়। ভাবলাম ও মোর খোদা, কই আইলাম?? যাক গে সে কথা, আসি আসল ঘটনায়। তিনি ছিলেন আমাদের সাবধান স্টাফ। মানে তিনি আমাদের সাবধান হওয়া ছাড়া আর কিছুই শেখান নি। প্রথম দিনে তিনি এসে বলছেন,

বিস্তারিত»

ছোট কথা, বড় কথা – ধর্মনিরপেক্ষতা/ সেক্যুলারিজম

অনেকেই ধর্মান্ধ (যে কোন ধর্মাচার হতে পারে) আর মুসলিমদের মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পান না। এটা যেমন অনেকেই ভাবেন বা বিশ্বাস করেন ঠিক তেমনি  অনেকেই এই বিশ্বাস বা ধারণা পোষণ করে থাকেন যে নিধার্মিক (নাস্তিকের চেয়ে অধিকতর ও যৌক্তিক প্রতিশব্দ) আর সেকুলারিজম/সেকুলার (ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ বা ধর্মনিরপেক্ষ) একই জিনিস।
এই ভাবনার পিছনে সবচাইতে বড় যে কারণটি রয়েছে তা হলো আমাদের অর্জিত জ্ঞান বা লদ্ধ অভিজ্ঞতা।

বিস্তারিত»

হ্যালো, স্লামলিকুম! দৈনিক উন্মাদ থেকে বলছিলাম।

Prank – শব্দটির সাথে পরিচয় ছিলোনা সে সময়। কিন্তু এর পিছনে সময় না দেওয়াটা অসম্ভব একটা ব্যাপার ছিলো। কিন্তূু আমি ছিলাম নেহাতেই চুনোপুটি। এ লাইনে পি এইচ ডি করা বড় বড় ওস্তাদ লোকজনের অভাব ছিলোনা। এরকম একজন ছিলো মোতাকাব্বের ওরফে মোবারক।

উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষার রেজাল্ট দিছে সেদিন। পরিক্ষায় সেই রকম ডাইল মারছি। উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক পরিক্ষার নম্বরের পার্থক্য হোলো ১৭২ নম্বর। সূতরাং ১ ঘন্টার মধ্যে বাপের প্যাদানির ভয়ে এক বস্ত্রে বাসা ছাড়লাম।

বিস্তারিত»

আজব ক্যাডেট লাইফ এর গজব কাহিনী – ১

ক্যাডেটদের জীবনের (এবং কলেজে ক্যাডেটদের নিখাদ বিনোদনের)এক অবিচ্ছেদ্য অংশ আমাদের স্যার-ম্যাডামরা । এই দুইয়ের মধ্যে চলে এক চোর-পুলিশ কিংবা ইঁদুর-বিড়াল খেলা । ক্যাডেট যত সিনিয়র হয় খেলাগুলোও জমে ওঠে তত বেশি । ক্যাডেট জীবনের তেমন কিছু স্মৃতিই আজ লেখার বিষয়(স্যার-ম্যাডামরা ক্ষমা করে দেবেন প্লিজ)…

একজন মেস ও.আই.সি, কিছু চাষাভুষা ক্যাডেট ও ব্যা-ব্যা ডাক :
ঘটনা-১ : ক্যাডেটরা সাধারণত খুব ভোজন-রসিক প্রকৃতির হয় ।

বিস্তারিত»

টম ক্রুজ

 

অতি সাম্প্রতিক সময়ে এই পরিচিত নামটি আমাদের কানে  কিংবা নজরে এসেছে আলোচিত চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব অনন্ত জলিল এর সুবাদে। আরো একটু পেছনে গেলে পাওয়া যাবে ‘মিশন ইম্পসিবল ৪’ এর দুর্দান্ত অ্যাকশন। সোজা কথায় বললে আমাদের আশেপাশেরই বহু রমণী- তরুণী- বালিকার অতি আপনজন এই টম ক্রুজ।

কিন্তু আমি হলিউডের কারো কথা আজ বলছিনা। অনন্ত জলিল কে নিয়েও কিছু বলছিনা।

বিস্তারিত»

সর্বাধুনিক কবিতা

ক্র্যাশ খাইলো কানা বাবুল,
ক্র্যাশ খাইলো আটা আবুল
ক্র্যাশ খাওন কি মজার ?
জবাব খুইজাই, পাইকছে দাড়ি
বাইরছে ভুড়ি, আমার চাচা-
কিচমত গনি খাজার।

আমগো পাড়ার রহিম মিয়া
পাঙ্খা মামার ব্যানার নিয়া,
খুলছে চায়ের দোকান একখান-
বছর খানেক আগে,
সেই দোকানে, রোইজ বিকালে
চক্কর একখান মারতে গ্যালে
চা না খাইলে চাচার আমার
কিমুন জানি লাগে !!

বিস্তারিত»

“বাং” নাম স্টাইল!!!

এই সিটে কেউ আছে?
আছে।
কে?
একটা লোক । নিচে গেছে ।
ভাই বাস ছেড়ে দিছে…আপ্নার লোক ত আসল না!
আমার এই কথার পরিপেক্ষিতে আবিষ্কৃত হল ঃ যে লোকটিকে পাওয়া যাচ্ছে না তার স্ত্রী সাম্নের সিটে বসে আছে সাথে একটি ৫-৬ বছরের মেয়ে আর তার স্বামী ছিল পিছনের সিটে, সাথে ছিল ৩ বছরের একটি ছেলে। ছোট ছেলেকে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেবার নিমিত্তে ভদ্র লোক বাসস্টপে নেমেছিলেন।

বিস্তারিত»

ফিরিয়ে দিও

বন্ধু, তোমার ফেলে যাওয়া পথে ঘাসেরা বাড়ে
বন্ধু, তোমার ফেলে যাওয়া নদীটা শুকিয়ে মরে
বন্ধু, তোমার কুড়িয়ে পাওয়া ঝিনুকেরা খোলস ছাড়ে
বন্ধু, তোমার ফুলেরা নীরবেই ঝরে
বন্ধু, তোমার দিনেরা বয়েই চলে
বন্ধু, কেবলই ঘুন ধরে-
তোমার ফেলে যাওয়া স্মৃতির ভাগাড়ে।
যেতে যেতে তবু ফিরিয়ে নিও ধূসর এই পথ,
মৃতপ্রায় নদী, হারানো সময়; কিংবা অথৈ প্রেম।
আবার আবাদী হোক হৃদয়;

বিস্তারিত»