আর্তনাদ বড় অসময়ে আজ

হাতের ব্যথা এখনও অনুভব করি সগৌরবে ।

REVERSE HOUR – এ এতোগুলা জুনিয়র যদি এত্ত গুলো push up দেওয়ায়, তবে কই যাবো? দুর্বল মানুষ এমনিতেই ।

হে কক্ষ নং ৭ অফ ৪৫তম ব্যাচ অ্যান্ড Monir Hasan ….. have I given you such টাইপ punishment !!!!

কিছু কষ্ট খুবই মধুর !!! খুবই পেতে ইচ্ছে করে ।।

আমি বলবো না- হে আমার ৪৪তম ব্যাচের সুখ- দুঃখের সাথী,,

বিস্তারিত»

চোরের দশ দিন…

    দিনের শুরু

শ্রাবন্তী ভার্সিটির সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলো। খুশী খুশী মুখে তাকিয়ে থাকা শ্রাবন্তীর দিকে তাকিয়ে একটা ইশারা করলো নুর। অন্যরা না বুঝলেও তারা দুইজন জানে…এই ইশারা-র অর্থ হলো… “শ্রাবন্তীর সকল ক্লাস ফাঁকি দিয়ে ঘুরতে যাওয়া”। শ্রাবন্তীর গিফ্‌ট করা সানগ্লাসটা চোখে চাপিয়ে মটর সাইকেলটা ঘুরিয়ে রওনা দিলো ওরা।
# এই, জান্টুস, তুমি আজ আমাকে কোথায় খাওয়াবে?
-দেখি সোনা, রিজেন্সী অথবা র‍্যাডিসন ব্লু-তে খাওয়ানো যায় কি না…

বিস্তারিত»

“সহজ কথা কইতে আমায় কহ যে … সহজ কথা যায় না বলা সহজে”

আচ্ছা, “ম্যানার্স” কি জিনিস? খায়? নাকি, মাথায় দেয়? ছোটবেলায় গুড ম্যানার্স, ব্যাড ম্যানার্স বুঝতাম না, শুধু “ম্যানারিজম” কথাটা নানান জায়গায় শুনে তার সাথে পরিচয় হয়েছিল। তাকে চিনেছি আরো পরে যখন জানলাম ম্যানার্স আর ম্যানারিজম এক নয়। আবার এও জানলাম ব্যাড ম্যানার্স আর ম্যানারিজমও নাকি হুবহু একই বিষয় নয়।

যাকগে, বছর বিশেক মাষ্টারি করার পরে নাকি কোর্টে আর স্বাক্ষী নেয় না। আমার হয়েছে পনেরো বছর।

বিস্তারিত»

থাকবে কেমন করে?

থাকবে কেমন করে?

আমাকে সুদূরে ঠেলে
চলে যেতে পারো দূরে,
অভিযোগ না করেই
আমিও চলে যাবো সরে।
জানতে একটু ইচ্ছে করবে
একলা তুমি থাকবে কেমন করে?
থাকবে কেমন করে?

যতদূর চলে গেলে
দূরে যাওয়া বলা যায়,
ততদূরে চলে যাওয়া
কখনো কি শোভা পায়?
জানতে একটু ইচ্ছে করবে
একলা তুমি থাকবে কেমন করে?

বিস্তারিত»

অন্তর্জালে মগরাজ্য

সেপ্টেম্বর/২০১৭ থেকে রোহিঙ্গা সমস্যা আমার মগজের বেশ কিছুটা দখল করে নিয়েছে।রোহিঙ্গা শরনার্থীদের ঢল, তাদের দুর্দশা টিভি আর দৈনিক সমূহে দেখে মনে হল বিষয়টি বার্মা কি ভাবে দেখছে জানা দরকার।আমাদের বন্ধু রাষ্ট্রগুলোই বা কেন বার্মাকে সমর্থন করছে? তখন থেকে মাঝে মাঝে বার্মা এবং রোহিঙ্গা বিষয়ে জানার জন্য অন্তর্জালে ঘোরা শুরু করি।টুইটারে কিছু বার্মিজের প্রোপাগান্ডা দেখলাম। একটি স্ক্রীন শট-

মায়ানমারের সরকারি ওয়েবসাইট বলছে বাঙ্গালিরা তাদের নিজেদের ঘরবাড়িতে নিজেরাই আগুন দিয়েছে যাতে মনে হয় রাখাইনরা আগুন দিয়েছে।একজন মন্ত্রী কফি আনান জাতিসংঘ মহাসচিব থাকাকালে আফগানিস্তান সমস্যার সমাধান করতে পারেনি তা উল্লেখ করে বলেছে আনান কমিশনের রিপোর্ট এর সুপারিশ তারা মানবে না।অংসান সুচির আপত্তিতে কফি আনান তার কমিশনের রিপোর্টে রোহিঙ্গা শব্দ ব্যবহার করতে পারেন নি তা তো সবাই জানে।

বিস্তারিত»

সবই এক

কোথাও কোন অমিল নেই,
না আমাতে, না তোমাতে,
না বাংলায়, না ভারতে।

পাইনি অমিল
না হিন্দুতে, না খ্রিস্টানে,
না বাইবেল, না কোরানে।

সবই এক
পুরুষ কিবা নারীতে,
জটা চুলে কিবা দাঁড়িতে।

নেই, কোন পার্থক্য নেই
তেল, জল কিবা প্রোটিনে।
নিউট্রন, ইলেকট্রন, প্রোটনে।

মাইরি সবই এক
দাদা কিবা ব্রাদারে।

বিস্তারিত»

স্মৃতিকাতরতাঃ একটি অপ্রেরিত চিঠি

পাখি,
আমার এখানে এখন দুপুর তিনটে বাজে। তোমার ওখানে রাত তিনটে। আমাকে এ সময় চিরাচরিত দিবানিদ্রায় পেয়ে বসে। আজও আমার দু’চোখ ভরে ঘুম নেমে আসছে। তুমিও এখন এই মধ্যরাতে নিশ্চয়ই গভীর ঘুমে নিমজ্জিত। হয়তো কিছু স্বপ্ন তোমায় ঘিরে রেখেছে, হয়তো নয়। এই সেদিনও এ সময়ে তুমি আমার সাথেই ঘুমাতে, আমার ঘাড়ে কিংবা বুকে মাথা রেখে। আমি গান শুনতে শুনতে ঘুমাতে ভালবাসি, তুমিও। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো,

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর – ৯ : প্রসঙ্গ ‘হাকুল্লা’

অনেক দিন বাদে ব্লগর ব্লগর নিয়ে হাজির হলাম।
জীবিকার সাথে জীবনের সমঝোতায় আজকাল ক্লান্ত হয়ে যাই সহজেই। ব্যস্ত রুটিনের বেড়াজালে ক’দিন আগে বন্ধু ‘মইন’ এর সাথে ক্লাবে দেখা। ও বললো – “যোবা’র বইটা পড়ছস? জোস লেখে কিন্তু।ফেসবুকে তো ও রেগুলার দারুন দারুন স্ট্যাটাস দেয়।” … নজরুল হাউসে আমাদের পিঠাপিঠি ব্যাচের যোবা’র সাথে আমার খাতির এর জায়গা হলো – বাস্কেটবল। দুর্দান্ত খেলে। ‘মেকা’ রি-ইউনিয়নে গেলে বাস্কেট গ্রাউন্ডে ওর সাথে খেলতে গেলেই ফিরে পাই ফেলে আসা দিনের আমেজ।।

বিস্তারিত»

একদিনের ডে ট্যুরের অভিজ্ঞতা : বারো বাজার, ঝিনাইদহ ভ্রমন

এই ব্লগটি তাদের জন্য এড়ানো সম্ভব হবে না,যারা শুধু ভ্রমন পিপাসুই নয়, পুরাকীর্তি এর প্রতি আগ্রহী।

গত শনিবার আমি গিয়েছিলাম যশোর থেকে ২০ কিমি উত্তরে বারবাজারের মাজার আর প্রাচীন মসজিদ দেখতে। ঢাকা থেকে কেউ আসতে চাইলে ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ এর পরেই এর অবস্থান। এখানে আরো আছে প্রাচীনতম বটগাছ আর নানা লোককাহিনী। স্বল্প এই ডে ট্যুর আপনি অবশ্যই উপভোগ করবেন।

shortly describe করছি আমার অভিজ্ঞতা…

বিস্তারিত»

প্রবাসে প্রলাপ ০১৭

১|
প্রায় ৪ বছর পর ব্লগ জগতে আসা । নতুন স্কুলে গেলে যেমন জড়সড় হয়ে বসে থাকা হয় নিজেকে তেমন জায়গায় দেখতে পেয়ে খুবই অবাক হচ্ছি। এক সময় ছিল দিনের শুরু হত এ জায়গায় এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগের কাজ ও ছিল এই সাইটে ঢুঁ মারা। কেমন আছে এখানকার সবাই আমি জানিনা। জুনায়েদ ভাই ও তারকে ভাই কে পেলাম লেখার মাঝে। মনে হল কেমন করে আমি এতদিন এখান থেকে এত দূরে থাকলাম।

বিস্তারিত»

‘Last In, First Out’

ছোটবেলায় স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার পর আমরা প্রায় প্রতি বছরই নানাবাড়ী, দাদাবাড়ী বেড়াতে যেতাম। উভয়বাড়ী উত্তরবঙ্গে হওয়ার কারণে আমরা ট্রেনেই বেশী যাওয়া আসা করতাম। খুবই আনন্দের ছিল এ জার্নিটা। তখন সারাদিনে ঢাকা থেকে মাত্র দুটো ট্রেন উত্তরবঙ্গে যেত, একটা সকাল ৮ টার দিকে ছাড়তো, নাম ১১ আপ দ্রুতযান এক্সপ্রেস। অপরটা রাত ১১টায়, নাম ৭ আপ নর্থ বেঙ্গল মেইল। প্রথম প্রথম ট্রেনগুলো নারায়নগঞ্জ থেকে যাত্রা শুরু করতো,

বিস্তারিত»

একটি উচ্ছ্বল প্রাণের ঊর্ধ্বারোহণঃ

Friends at a funeral

আমার বন্ধু জামান, অনেক প্রতিভা ও গুণের অধিকারী। ওর সব গুণের চেয়ে আমার বিবেচনায় সবচেয়ে বড় যে গুণটি সেটি হলো শত প্রতিকূল পরিস্থিতির মাঝেও ধীর স্থির এবং প্রতিক্রিয়াহীন থাকার সক্ষমতা। গত কয়েক বছর ধরে জানি যে ক্রমাগতভাবে ওর উপর দিয়ে নানা রকমের ঝড় ঝঞ্ঝা বয়ে চলেছে। প্রথমে ওর বড়ভাই দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে চিকিৎসার জন্য তাকে নিয়ে কয়েকবার সিঙ্গাপুরে যাওয়া আসা করেও তাকে বাঁচানো যায়নি।

বিস্তারিত»

রোহিঙ্গা ভাবনা

একটি অবুঝ শিশু
বর্মী বর্বরতার শিকার হয়ে গৃহত্যাগী
দীর্ঘ পথ হাঁটা ক্লিষ্ট, ক্লান্ত তার শরণার্থী মায়ের
পায়ের পাতার উপর মাথা রেখে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে।
খোলা আকাশের নীচে পাতা বিছানো কোন তরুতলের মাটি তার শয্যা।
মাটিতে বসে তার শীর্ণদেহী, স্নেহময়ী মা
পরম মমতায় আরেকটি শিশুকে বুকে নিয়ে আনমনে স্তন্যদান করছে।
সহায় সম্বলহীন, উৎকন্ঠিত,

বিস্তারিত»