…………প্রসংগ প্রিয়তম।।
প্রিয়তম
চরম
গরম
নরম
পরম
শরম
নীল-ভ্রম
বিভ্রম
অনুপম
নিরূপম
সম্ভ্রম
মন-মম
সংগম
সংযম
রকম
সকম
…………প্রসংগ প্রিয়তম।।
বাপ্পী খান
বিস্তারিত»…………প্রসংগ প্রিয়তম।।
প্রিয়তম
চরম
গরম
নরম
পরম
শরম
নীল-ভ্রম
বিভ্রম
অনুপম
নিরূপম
সম্ভ্রম
মন-মম
সংগম
সংযম
রকম
সকম
…………প্রসংগ প্রিয়তম।।
বাপ্পী খান
বিস্তারিত»ছোটবেলায় নানান প্রবাদ-প্রবচন, খনার বচন, নীতিকথা ইত্যাদি শুনে এসেছি। সেগুলোর একটা ছিল ‘লজ্জা নারীর ভূষণ’। ইদানিং দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের নারীসমাজ এই কথা বেমালুম ভুলে গেছে।
বটে! এই সেদিনই ত’ ১লা বৈশাখে কেমন বেহায়াপনা করার জন্য রাস্তায় নেমে যৌনসন্ত্রাসের মাধ্যমে অগণিত নারীকে শিক্ষা দেওয়া হল। এরপরেও তাদের টনক নড়েনি? এখন শুনছি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষকও বেহায়াদের মত রাস্তা-ঘাটে পর-পুরুষের গায়ে হাত তুলেছে। তা-ও আবার যে সে পুরুষ নয়,
বিস্তারিত»ছুটি শেষে যে নাবিক গৃহত্যাগ করে,
ফিরে চলে পোতাশ্রয়ে নোঙর করা
তার জাহাজ পানে, জিজ্ঞেস করোনা
তাকে কখনো তার গন্তব্যের কথা।
তার মনে গেঁথে থাকে ফেলে আসা
সব প্রিয়জনের কান্নাভেজা মুখ, আর
বাংলার শ্যামল প্রান্তরে রেখে যাওয়া
তার পদচিহ্নের মৃন্ময় সজীব স্মৃতি।
অচিরেই সেসব স্মৃতিগুলো মিশে যাবে
সাগরের নীল জলে, রয়ে যাবে শুধুই
ভালোবাসার এলোমেলো ব্যক্ত অব্যক্ত
কিছ কথামালা আর ধূসর কিছু কল্পনা।
অনুগল্প – ১ঃ পড়াশুনা আর টিকে থাকা
ইউরোপের উদ্দশ্যে উচ্চ শিক্ষার্থে দেশ ছেড়েছি ২০১২ সালে – তাও প্রায় আড়াই বছরেরও বেশি হয়ে গেল। মোটেও সোজা ছিল না শুরুর সময়টা। নতুন দেশ, পরিবেশ, পড়ালেখার ধরণ, খাওয়া-দাওয়ার কষ্ট, জন্মের ঠান্ডা, স্বর্ণকেশী/নীলনয়নাদের আনাগোনা – সব মিলিয়ে অনেক কঠিন মন বসানো। তারপরেও জীবন চলে যায় জীবনের নিয়মে।
ইউরোপীয়ানদের তুলনায় আমাদের ম্যাথের ব্যাকগ্রাউন্ড যথেষ্ট দুর্বল।
গত কয়েকদিন ধরে বিশাল ভয়ে আছি। বারবার মনের ভুলে মনে হচ্ছে এই বুঝি বিল্ডিং কাঁপতেসে। গতকাল রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দেখি ঘুম আসেনা। আমার ধারণা ছিলো এইসব নিয়ে খুব একটা ভয় কখনো আমার ছিলোনা, থাকবেওনা। অবশ্য ব্যাপারটাকে ঠিক ভয়ও বলবোনা, একটা কেমন যেন অস্বস্তি মনের ভেতর সবসময়। বাসা থেকে আমাকে নিয়ে চিন্তা করে, আমি বাসার মানুষজনকে নিয়ে চিন্তা করি। চারপাশে শুধু চিন্তা আর চিন্তা। আজকে সন্ধ্যায় জামান এসে যখন বললো একটু আগে ভূমিকম্প টের পাইসি কীনা,
বিস্তারিত»মালতিবালা বালিকা বিদ্যালয়
————— জয় গোস্বামী
বেনীমাধব বেনীমাধব তোমার বাড়ী যাব
বেনীমাধব তুমি কি আর আমার কথা ভাব?
বেনীমাধব মোহনবাঁশিঁ তমাল তরুমূলে
বাজিয়েছিলে আমি তখন মালতি স্কুলে।
ডেস্কে বসে অঙ্ক করি ছোট ক্লাশ ঘর
বাইরে দিদিমনির পাশে দিদিমনির বর।
আমি তখন নবম শ্রেণী আমি তখন শাড়ী
আলাপ হলো বেনীমাধব সুলেখাদের বাড়ী।
বেনীমাধব বেনীমাধব লেখাপড়ায় ভাল
শহর থেকে বেড়াতে এলে আমার রং কালো।
সব বুকে ভালোবাসা থাকে,
তবু সব বুক ভালোবাসা দেয় না।
সব বুক ভালোবাসা পেতে চায়,
তবু সব বুক ভালোবাসা পায় না।
ঢাকা
২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৫
স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
সপ্তাহখানেক আগে খাবার টেবিলে অনেকটা আনমনেই বলছিলাম গ্রাম-বাঙলার মানুষের জীবনযাপনের কথা। তাদেরকে খুব কাছে থেকে দেখতে চাই। যেমনঃ পুকুরে জাল ফেলে মাছ ধরা কিংবা মৌসুমের প্রথম ধান লাগানোর দৃশ্য। কাকা এই কথাগুলো খেয়াল করছিলেন। এরপর দিন দুয়েক আগে হঠাৎ করেই মা বললো, ‘তোমার জাভেদ মামা কালকে মাছ ধরতে যাচ্ছে আমতলী। যাবা নাকি?’ জিজ্ঞাসায় জানতে পারলাম আমতলী হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর ইউনিয়নের একটি গ্রাম এবং মামার শ্বশুড়বাড়ি।
বিস্তারিত»রবীন্দ্রনাথের তের-চৌদ্দ বছরের বালাই আমি এক_
যন্ত্রণায় আমার দিন যায়;
আর আমি বেড়ে হই,
সুকান্তের আঠারো বছর বয়সের তরুণ;
যাদের তাজা তাজা প্রাণে এক অসহ্য যন্ত্রণা।
দুঃসাহসী, প্রখর, তীব্রচঞ্চল প্রাণ আমার_
আমি জানি নাকো কাঁদা,
আমি মানি নাকো কোন বাধা,
আমি ভালবাসতে জানি;
আমি এক সুশিক্ষিত, বিবেকবান মানব সন্তান,
আমি একজন ক্যাডেট।
-সমাপ্ত-
অনেকদিন আগে সিসিবি-তে স্মৃতিকথা বিভাগে প্রকাশিত,
চেয়ারম্যান বাড়ির কাছারিতে সালিশ বসেছে । আসামী গ্রামের সিরাজ শিকদারের ছেলে মন্টু ও হাসান মাস্টারের মেয়ে বকুল । আসামীদের অপরাধ ভয়ঙ্কর । দুজনকে একসাথে নদীর ধারে দেখা গেছে। শুধু তাই না, মন্টু নাকি বকুলের হাতও ধরেছিলো ! কি ভয়ানক নাজায়েজ কাজ_কারবার ! এদের উচিত সাজা হওয়া উচিত । তা না হলে গ্রামের যুব সমাজ রসাতলে যাবে ।
ঘরভর্তি মানুষ । এক কোনায় হাসান মাস্টার মাথা নিচু করে বসে আছেন ।
ঘুম আসেনা, ঘুম আসেনা, ঘুম যে গেলো কই,
ঘুম পালালো নিরুদ্দেশে, একলা জেগে রই।
যাদুর একটা বালিশ ছিলো, রাখলে মাথা তাতে,
ঘুম পরীরা আসতো নেমে, কি মদির মৌতাতে!
বালিশটাতো আছে ঠিকই, তবে যাদুর পরশ নেই,
তাই ঘুম আসেনা ঘুম আসেনা, আসেনা কিছুতেই।
টিকটিকি আর ঘড়ির আওয়াজ শুনি থেকে থেকে,
লক্ষীছাড়া এক হুতোম পেঁচাও হঠাৎ ওঠে ডেকে।
ঘুম আসেনা,
বিস্তারিত»A Stormy Night
by- Tito Mostafiz
The timid pet electricity
Gone with the wind.
The Nor -Wester
With thunder
And rain
And ice stone fall.
Starlights gone all.
Sky is blinking
The roaring lightning!
Trees uprooted
No birds but,
Broken branches
Broken huts flying.
War of the world’s
The homeless mosquitos
Bloody invasion
Skin sweating
Till morning
No sleeping.
নবীশী কুচকাওয়াজ
ক্যাডেট কলেজে আসার পর পরই শুনেছিলাম নভিসেস প্যারেড বলে একটা ভীষন ব্যাপার আছে। নতুন ক্যাডেটদের বেশ ভাল করে সামরিক কায়দায় কুচকাওয়াজ শেখানো হবে। তারপর তিন হাউসের মধ্যে প্রতিযোগিতা। চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলে নাকি কপালে বিশেষ দুর্ভোগ আছে। আগের বছরে আমাদের বড়ভাইদের দল চ্যাম্পিয়ন হতে পারে নি। ফলে তাদের কেমন সাজা হয়েছিল তার রোমহর্ষক বিবরন কিছু শুনেছি। সেই থেকে আমার নিত্য এক দুশ্চিন্তা।
বিস্তারিত»গায়ে জড়ানো নকশী কাঁথাটার বুননে
কতগুলো স্বপ্ন জড়িয়ে আছে কে জানে!
কতগুলো আঙুলের দু’পিঠ আর তালুর
স্পর্শ আছে সেলাই এর প্রতিটি লাইনে।
কাঁথা মুড়ে শুয়ে যে কবি একান্ত নিভৃতে
মনে মনে রূপরেখা এঁকে চলে কবিতার,
আর দরদী আঙুলের নরম ছোঁয়া যার
কাব্যময় করে তোলে নকশী কাঁথাটাকে,
তারা উভয়ে কিছু কিছু স্বপ্ন দেখে থাকে।
সেসব লুকিয়ে থাকে কাঁথার ভাঁজে ভাঁজে।
অলপোয়েট্রি.কম
কবি হবার তেষ্টায়
মরে গেলুম চেষ্টায়
কাব্য সমুদ্রে লোনা জল।
জ্বি, আপনি ঠিকই ধরেছেন। এটি হতে পারতো আমার এই পোষ্টের সম্ভাব্য শিরোনাম। ক্যাডেট কলেজে থাকা অবস্থায় পানিসমেন্টের হুমকিও আমাকে এক লাইন কবিতা গোছের কিছু লেখাতে পারেনি।মাঝে মাঝে একটু ভাব জেগে উঠত বটে। কিন্তু ঐ যে কে যেন বলেছিল- “ সব শালাই কবি হতে চায়,
বিস্তারিত»