বিগ ক্রাঞ্চ ও মহাবিশ্বের অজানা অন্ধকার

“বিগ ক্রাঞ্চ”(Big Crunch)-এর নাম শুনেছেন? একে “বিগ ব্যাং(Big Bang)”-এর প্রতিবিম্ব বলা যেতে পারে। বিগ ব্যাং-এর কথা আমরা মোটামুটি সবাই জানি- একটা বিস্ফোরণ, যা থেকে আমাদের মহাবিশ্বের শুরু হয়েছিল। এমনকি শুধু মহাবিশ্ব না, আমরা যেই সময়ের মধ্যে আছি সেই সময়ও শুরু হয়েছে বিগ ব্যাং থেকে। যাহোক। বিগ ব্যাং বিস্ফোরণ, আর এর উল্টা বিগ ক্রাঞ্চ হল, সবকিছু আবার এক বিন্দুতে মিলিত হওয়া। মাত্র কয়েক বছর আগেও, এই বিগ ক্রাঞ্চ বিজ্ঞানে মোটামুটি গ্রহণযোগ্য একটি ধারণা ছিল।

বিস্তারিত»

যা দেখছি, যা ভাবছি ইদানিং

Almost Famous (movie)

ক্লাসিক রক মিউজিক এন্থুসিয়াস্টিক হিসেবে গত শতাব্দীর ষাট আর সত্তুরের দশক নিয়ে আমার বিশাল আগ্রহ। রক এন রোল এই যুগের সবকিছুই আমার কাছে একটা হাতছানি দিয়ে ডাকা রহস্যময় ধোয়াশার মতন। Almost Famous মুভিটার নাম প্রথম জানতে পারি একটা মুভি ব্লগে। ভালো সাউন্ডট্র্যাক এর একটা মুভি খুজতেছিলাম। ঐখান থেকেই এই রিকমেন্ডেশন পাই। মুভির কাহিনী লিখতে আমার সবসময় আলসেমি লাগে। ইন জিস্ট কাহিনী টাকে সংক্ষেপে এরকম বলা যায় ,

বিস্তারিত»

বাক্য সংকলন

(ফেসবুক থেকে স্বেচ্ছা নির্বাসনে আছি বেশ কিছুদিন যাবত। দুএক বাক্যের চিন্তাগুলো তাই এখন ব্লগেই প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিলাম।)

* হুইল চেয়ার চালানো একটা আর্ট। গত এক সপ্তাহে শুধুমাত্র এর ক,খ,গ,ঘ পর্যন্ত আয়ত্ব করতে পেরেছি। (কামনা করি কারো যেন এটা আয়ত্বে আনার প্রয়োজন না হয়)

* ছোট বেলায় পাঠ্যবই এ পড়ার কারনে বা অন্য যে কারনেই হোক টমাস আলভা এডিসন আমাদের কাছে খুব পরিচিত নাম কিন্তু সে তুলনায় নিকোলা টেসলা একেবারেই অপিরিচিত।

বিস্তারিত»

তিন চাকায় দুই গল্প

-এই রিকশা যাবেন?
-কই যাইবেন?
-খিলগাঁও
-চলেন, ৬০ ট্যাকা।
-কী?? ৪০ টাকায় যাবেন?
– না।

রিকশাটা রেখে এগিয়ে যায় রাশেদ। আরেকটা রিকশা সামনে। রিকশাওয়ালা একটু পরপর আশেপাশে তাকাচ্ছে। খুব তাড়া আছে দেখে মনে হচ্ছে।

– খিলগাঁও যাবেন?
– যামু, খিলগাঁও কই?
– গোড়ান, কত?
– যা ভাড়া হয়, দিয়েন মামা।
– ৪০ টাকা।

বিস্তারিত»

দিনলিপিঃ গডের স্টেক

এক গেলাস জল গড়িয়ে খেতে হয় নাই দেশে অথচ এখানে জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ সবই নিজেকে করতে হয়। বাজার সরকার থেকে শোফার, রাঁধুনি থেকে কবি অথবা জেনেটর বলতে সবই আমি এই জগত সংসারে!

বড়দিনের ছুটি কাটাতে বড় আপার ফ্যামিলি আসবে আমাদের আটলান্টার বাড়ী তাই মা মেয়ের আনন্দ আর ধরে না। তারা আর আমি বসে বসে খাবারের মেন্যু বানাই। বড় আপা আমার তিন বছরের বড় হলেও আমার প্রতি তার আচার আচরণ আমার মায়ের চাইতে কোন অংশেই কম নয়।

বিস্তারিত»

জীবন যখন যেমন

মাসতিনেক আগ পর্যন্ত সাময়িক বিরতি বাদে বিবাহিত ব্যাচেলর জীবন পার করছিলাম। দুপুর দুটো থেকে আড়াইটার মধ্যে অফিস শেষ করে চারটার ভিতরে মাঠে, ফুটবল বা ক্রিকেট খেলা শেষে সন্ধ্যার আগ থেকে শুরু হতো কয়েক ঘন্টার জন্য টেনিস। রাতের খাবার খেয়ে টিভিতে ইউরোপিয়ান ফুটবল আর তা না হলে সদ্য ডাউনলোড করা কোন টিভি সিরিজ দেখতে দেখতে ঘুমানো। ব্যতিক্রম হিসেবে মাঝে মাঝে অন্যদের সাথে ইন্টারন্যাশনাল ব্রিজ খেলতে বসা।

বিস্তারিত»

অভিজিৎ

এ সমাজে ঠাঁই নেই
নানা মত, যুক্তির
অভিজিৎ তবু পথ
খুঁজেছিলো মুক্তির।

চেয়েছিলো বাঙালিকে
জোর করে জাগাতে
প্রতিদান পেল তার
চাপাতির আঘাতে।

বিস্তারিত»

অডিও ব্লগঃ কাজল কালো চোখের তারায়

নিলয় তখন ঢাকার বাইরের কোন একটা ক্যান্টনমেন্টে যোগ দিয়েছে সবে। পরিবার পরিজন ছেড়ে একা একা থাকে বেচারা। দিনভর লেফট রাইট আর রাষ্ট্রীয় সব কাজের মাঝে ডুবে থাকতে হয় তাকে। অবসর বলতে যা পায় সেটুকু সে গান নিয়েই থাকে। ভোরবেলা পিটি করে ও মনে মনে গান গাইতে গাইতে। গিটারও বাজায় নাকি তখন ওই মনে মনেই! আমরা যেমন ছোটবেলায় ‘মনে মনে কলা খাও’ খেলতাম, ঠিক ওই রকমই ব্যাপার স্যাপার আর কি!

বিস্তারিত»

আত্মহননঃ আমার অভিমত – প্রেক্ষাপটঃ ক্যাডেট কলেজ কম্যুনিটি

আত্মহননঃ আমার অভিমত – প্রেক্ষাপটঃ ক্যাডেট কলেজ কম্যুনিটি

[আমার এই লেখাটা কোন ভাবেই কোন সিস্টেম বা ব্যাক্তিকে দায়ী বা কটাক্ষ করে লেখা নয়। বরং গত কয়েক বছর ধরে বেশ কিছু ঘটনার কারনে মনের মাঝে জমে থাকা অনেকগুলো বিষয়কে রিলেট করে একটা সমাধানের আশায় লেখার একটা প্রয়াস মাত্র। আমি নিজে একজন ক্যাডেট বলেই হয়তো বিষয়টা নিয়ে আমি ক্যাডেট কলেজ কম্যুনিটির প্রেক্ষাপটে লিখছি। কিন্তু আসলে এটা সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

বিস্তারিত»

বেঁচে থাকা

নিঃস্পৃহতায় বাঁচতে যেন, কেমন লাগে!
নিয়ম করে ভুলে থাকায়, ক্লান্তি লাগে,
পালিয়ে থাকার বিড়ম্বনায়, খারাপ লাগে
লুকিয়ে ফেলা ভালোবাসায়,কষ্ট বড়!
যেমন কষ্ট অভিমানে, ফিরে দেখায়;
যেমন কষ্ট মুখোশ পরে, পালিয়ে থাকায়,
যেমন কষ্ট আত্মবোধের, জেগে থাকায়,
যেমন কষ্ট সব হারিয়ে, বেঁচে থাকা । ।

বিস্তারিত»

পাঠ-প্রচেষ্টা

বলো,’আসি’
তারাপদ রায়

‘যাই’ বলা নাই। বলো,’আসি’,
বলো, ‘আবার আসমু, দেখা হইবে।’
তুমিও জানো, আমিও জানি এসব বাজে কথা –
এক নদীতে দুইবার ডুব দেওয়া যায় না,
এক ওষ্ঠে দুইবার চুম্বন করা যায় না,
এক বিছানায় দুইবার শয়ন করা যায় না,
এক জন্মে দুইবার দেখা হয় না।

কিন্তু তুমি যদি বলো, ‘যাই’
আমার আর দাঁড়ানোর জায়গা থাকে না।

বিস্তারিত»

মকবুল স্যার বাঁচবেন, আবার ফিরবেন আমাদের মাঝে

ফেসবুকে Reza Shawon ভাইয়ের লেখা পড়ে আমারো একটা ঘটনা মনে পরে গেল।

ক্লাস ৯ অথবা ১০ এর কথা। আমাদের B ফর্মে সেদিন ছিল ভূগোল ক্লাস। আমরা মোটামুটি সবাই বিরক্ত এই ক্লাস নিয়ে। কারণ, ভূগোল অনেক মুখস্ত টাইপের পড়া। কোন দেশ কোথায়, কোন অঞ্চলে আম গাছ, আর কোথায় বাঁশ গাছ বেশি পাওয়া যায়, এসবের বিস্তারিত বর্ণনা। আফ্রিকাতে “রকি” মাউন্টেন, নাকি “কিলিমাঞ্জারো” এই নিয়ে আমাদের কেন এত মাথাব্যথা করতে হবে তা বুঝতাম না।

বিস্তারিত»

অণু ব্লগঃ ফার্স্ট সাইট

রুমি’স কিচেনে দু’জনের একটি টেবিলের রিজারভেশন দিয়ে রেখেছিল অভিজিৎ। পার্সিয়ান এই রেস্তোরাঁটি তার সবিশেষ পছন্দ। জিভে জল আনা সব কাবাব বানায় ওরা। রাবেয়ার সাথে আজ প্রথমবারের মতো
দেখা হবে জর্জিয়া টেকের ক্যাম্পাসে। সেখান থেকে দু’জনে মিলে দুপুরবেলা ভেড়ার কাবাব আর জাফরানী ভাত খেতে যাবে রুমি’স কিচেনে। আজকের দিনের প্ল্যান বলতে আপাততঃ এটুকুই। রাবেয়া সদয় হলে অবশ্য ঘুরতে ঘুরতে ইন্ডিয়ান পাড়ায় মাসালা টি খাওয়া যেতে পারে বিকেলে।

বিস্তারিত»