
মা মাটি সতী সাবিত্রী
তোমার ভালোবাসায় গড়ি ধারয়িত্রী
মানুষ হয়েছে হিমালয় জয়ে জয়ন্তী।
বিস্তারিত»কইছিলা, বেলা ডুবনের সময় আমারে দেখা দিবা,
রাঙ্গা নদীর পাড়ে, কলসী নিয়া ছিলাম আমি সেদিন।
তোমার নায়ের আশায়;
তারপরের দিন, তারও পরের দিন।
তুমি আসো নাই।
বিস্তারিত»২০১৩ এর এপ্রিল থেকে জুন, বেড়াতে গিয়েছিলেম মার্কিণ মুলুকে। সফরের এক পর্যায়ে পাঁচ দিনের জন্য ফ্লোরিডার নেপলসে, এক বন্ধুর (Half JCC half MCC) বাড়ীতে উঠেছিলাম তার বহুদিনের বকেয়া আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে। সেখানে থাকতেই, ২৭ মে ২০১৩ তারিখে তার এক মিসরীয় বন্ধুর অকস্মাৎ মৃত্যুর খবর আসে। দাফন হবে ‘টাম্পা বে’ এর কাছে, ‘স্কাইওয়ে মেমোরিয়াল গার্ডেন্স’ এর এক সমাধিস্থলে, শ্যামলিমায় ঘেরা নীরব প্রান্তরে।
সেটা ছিল বন্ধুর বাড়ী থেকে প্রায় ঘন্টা তিনেকের ড্রাইভ।
বিস্তারিত»পশ্চিমে জন্মালে মিলি আপার নিজের টিভি শো থাকতো, একটা দুটো ম্যাগাজিন থাকতো ওপরাহ উইনফ্রির মতো, বাড়ীর পেছনে অর্গানিক ভেজি গার্ডেন থাকতো আর প্রতি বৃহস্পতিবার রেড বেল পেপার আর ব্রাসেলস স্প্রাউটের ঝুড়ি হাতে ফটো শুট করতেন তার ফেইসবুক ফ্যানদের জন্য! কিন্তু আপা পূর্বে জন্মেছেন যেখানে রান্নাবান্না করে ঠিক জাতে ওঠা যায়না, আর মনি কাঞ্চনের কথা নাইবা বললাম এখানে!
আগের দিনে পালকি পাঠিয়ে নাইওরী নিতো গ্রামের বাড়ি আর এখন কেউ ভালবাসলে নিজেই ঘন্টাখানিক ড্রাইভ করে এসে চ্যাংদোলা করে সাথে নিয়ে যান।
বিস্তারিত»মনে করে এলেই যখন, একটু বসো, একটুখানি।
এসেই কেন চাইছো যেতে, একটু বসো, গল্প শুনি।
আসতে কি খুব কষ্ট হলো? নাকে কেন ঘাম জমেছে?
উড়ছে যে চুল কিছু কিছু, আর কিছুটা লেপ্টে গেছে।
একটু বসো, একটু বসো, থামাও তোমার ছটফটানি,
একটু তোমার একটু আমার, কথা শুনি একটুখানি।
মলিন মুখে হাসি মেখে, আসলে যে তাও, খুশী হ’লাম।
এটাই হবে শেষ দেখা যে,
(মন্তব্যে ইতিমধ্যে ধাঁধার সঠিক উত্তরগুলো চলে এসেছে। তাই পাঠকদের অনুরোধ করছি ধাঁধার প্রকৃত আনন্দ পেতে মন্তবে উত্তরগুলো না দেখে আপনার নিজের উত্তর দিন। সেই সাথে আপনি নতুন ধাঁধাও দিতে পারেন।)
ছোটবেলায় ছন্দে ছন্দে মজার সব ধাঁধা আমার বেশ প্রিয় ছিল। বহু বছর পরে আজ একটা এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশনের কল্যানে বেশ কিছু ধাঁধার মুখোমুখি হলাম। সেখান থেকেই কিছু এখানে দিলাম সবার মাথা একটু খাটাবার জন্য।
বিস্তারিত»“বিগ ক্রাঞ্চ”(Big Crunch)-এর নাম শুনেছেন? একে “বিগ ব্যাং(Big Bang)”-এর প্রতিবিম্ব বলা যেতে পারে। বিগ ব্যাং-এর কথা আমরা মোটামুটি সবাই জানি- একটা বিস্ফোরণ, যা থেকে আমাদের মহাবিশ্বের শুরু হয়েছিল। এমনকি শুধু মহাবিশ্ব না, আমরা যেই সময়ের মধ্যে আছি সেই সময়ও শুরু হয়েছে বিগ ব্যাং থেকে। যাহোক। বিগ ব্যাং বিস্ফোরণ, আর এর উল্টা বিগ ক্রাঞ্চ হল, সবকিছু আবার এক বিন্দুতে মিলিত হওয়া। মাত্র কয়েক বছর আগেও, এই বিগ ক্রাঞ্চ বিজ্ঞানে মোটামুটি গ্রহণযোগ্য একটি ধারণা ছিল।
বিস্তারিত»Almost Famous (movie)
ক্লাসিক রক মিউজিক এন্থুসিয়াস্টিক হিসেবে গত শতাব্দীর ষাট আর সত্তুরের দশক নিয়ে আমার বিশাল আগ্রহ। রক এন রোল এই যুগের সবকিছুই আমার কাছে একটা হাতছানি দিয়ে ডাকা রহস্যময় ধোয়াশার মতন। Almost Famous মুভিটার নাম প্রথম জানতে পারি একটা মুভি ব্লগে। ভালো সাউন্ডট্র্যাক এর একটা মুভি খুজতেছিলাম। ঐখান থেকেই এই রিকমেন্ডেশন পাই। মুভির কাহিনী লিখতে আমার সবসময় আলসেমি লাগে। ইন জিস্ট কাহিনী টাকে সংক্ষেপে এরকম বলা যায় ,
বিস্তারিত»(ফেসবুক থেকে স্বেচ্ছা নির্বাসনে আছি বেশ কিছুদিন যাবত। দুএক বাক্যের চিন্তাগুলো তাই এখন ব্লগেই প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিলাম।)
* হুইল চেয়ার চালানো একটা আর্ট। গত এক সপ্তাহে শুধুমাত্র এর ক,খ,গ,ঘ পর্যন্ত আয়ত্ব করতে পেরেছি। (কামনা করি কারো যেন এটা আয়ত্বে আনার প্রয়োজন না হয়)
* ছোট বেলায় পাঠ্যবই এ পড়ার কারনে বা অন্য যে কারনেই হোক টমাস আলভা এডিসন আমাদের কাছে খুব পরিচিত নাম কিন্তু সে তুলনায় নিকোলা টেসলা একেবারেই অপিরিচিত।
বিস্তারিত»-এই রিকশা যাবেন?
-কই যাইবেন?
-খিলগাঁও
-চলেন, ৬০ ট্যাকা।
-কী?? ৪০ টাকায় যাবেন?
– না।
রিকশাটা রেখে এগিয়ে যায় রাশেদ। আরেকটা রিকশা সামনে। রিকশাওয়ালা একটু পরপর আশেপাশে তাকাচ্ছে। খুব তাড়া আছে দেখে মনে হচ্ছে।
– খিলগাঁও যাবেন?
– যামু, খিলগাঁও কই?
– গোড়ান, কত?
– যা ভাড়া হয়, দিয়েন মামা।
– ৪০ টাকা।
এক গেলাস জল গড়িয়ে খেতে হয় নাই দেশে অথচ এখানে জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ সবই নিজেকে করতে হয়। বাজার সরকার থেকে শোফার, রাঁধুনি থেকে কবি অথবা জেনেটর বলতে সবই আমি এই জগত সংসারে!
বড়দিনের ছুটি কাটাতে বড় আপার ফ্যামিলি আসবে আমাদের আটলান্টার বাড়ী তাই মা মেয়ের আনন্দ আর ধরে না। তারা আর আমি বসে বসে খাবারের মেন্যু বানাই। বড় আপা আমার তিন বছরের বড় হলেও আমার প্রতি তার আচার আচরণ আমার মায়ের চাইতে কোন অংশেই কম নয়।
বিস্তারিত»মাসতিনেক আগ পর্যন্ত সাময়িক বিরতি বাদে বিবাহিত ব্যাচেলর জীবন পার করছিলাম। দুপুর দুটো থেকে আড়াইটার মধ্যে অফিস শেষ করে চারটার ভিতরে মাঠে, ফুটবল বা ক্রিকেট খেলা শেষে সন্ধ্যার আগ থেকে শুরু হতো কয়েক ঘন্টার জন্য টেনিস। রাতের খাবার খেয়ে টিভিতে ইউরোপিয়ান ফুটবল আর তা না হলে সদ্য ডাউনলোড করা কোন টিভি সিরিজ দেখতে দেখতে ঘুমানো। ব্যতিক্রম হিসেবে মাঝে মাঝে অন্যদের সাথে ইন্টারন্যাশনাল ব্রিজ খেলতে বসা।
বিস্তারিত»এ সমাজে ঠাঁই নেই
নানা মত, যুক্তির
অভিজিৎ তবু পথ
খুঁজেছিলো মুক্তির।
চেয়েছিলো বাঙালিকে
জোর করে জাগাতে
প্রতিদান পেল তার
চাপাতির আঘাতে।