ভগি জগি পোষ্ট …

১। কত জায়গায় কত আড্ডা দিলাম, কিন্তু একাডেমিক ব্লকের টয়লেটের আড্ডার স্বাদ আর পেলাম কই। টয়লেটের ভেতরের লাইট বন্ধ করে দিয়ে সুইচ গুলির ‘জয়স্টিক’ ভেঙ্গে এমন করে রাখতাম যে শক্ত, সূক্ষ্য কিছু দিয়ে অনেকক্ষণ খোঁচাখুঁচি না করে লাইট জ্বালানো ছিল অসম্ভব। সেকেন্ড প্রেপ চলছে, আমরা ছয় জন টয়লেটে আড্ডাচ্ছি, হঠাৎ ভিপি জি,সি, বড়ুয়া’র আগমন। উনি উনার স্থূল আঙ্গুলের সাহায্যে লাইট জ্বালাবার অনেক চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়ে হুঙ্কার দিলেন,

বিস্তারিত»

টুশকি ১৪

টুশকি [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮] [৯] [১০] [১১] [১২] [১৩] [১৫]

১. আমার এক কলিগ ক্যাডেট কলেজের বড় ভাইয়ের সূত্র ধরে সিনিয়র আরেক অফিসারের কাছে ঘ্যানঘ্যান করছে একটা টেলিফোন নম্বর দেয়ার জন্য –

বিস্তারিত»

লুলা কাহিনী

আমাদের ব্যাচটা এমনিতেই অদ্ভূত। আর কিছু ব্যাপার এমনই অদ্ভূত যার কোনো ব্যাখ্যা নাই। একজনের জ্বর হলো তো টানা বিশ ত্রিশজনের একসাথে জ্বর, হসপিটালে জায়গা নাই, শেষ পর্যন্ত বিশেষ ব্যাবস্থায় রুমে রাখতে হল। হাম, লুলা, এপেন্ডিসাইটিস সব ক্ষেত্রেই তাই।

লুলা কাহিনীর স্টার্টিং আমাদের বিখ্যাত সামিয়া বিবির, আমাদের তখন ওয়াল ম্যাগাজিনের কাজ চলতেসিল। শীতকালে প্রায় সারারাত জেগে কাজ করসি। যতটুকু সম্ভব বেশি ঘুমানো যায় সেজন্য সে নাইটির উপর কার্ডিগ্যান,

বিস্তারিত»

ঝালমুড়ি

ব্লগ লিখতে খুব আলসেমি লাগছে। কিন্তু কিছুদিন পরপর সিসিবিতে কিছু না দিলে এখন কিরম কিরম জানি লাগে। তাই ফাঁকিবাজি ।
নিতান্তই টাইম পাস করার জন্যে কিছু জোকস। বেশির ভাগই আহসান হাবীবের ‘জোকস সমগ্র’ থেকে নেয়া। কিছু অন্তর্জাল থেকে কপি-পেস্ট করা।
কিছু একেবারে সাদামাটা। কিছু আবার হালকা সেইরকম।

বিস্তারিত»

সামরিক কল্প-কাহিনী!!!

[কলেজে আমাদের দুইটা গ্রুপ ছিল- এক পার্টি ইন্টারের পর ফৌজিতে যাইব আর এক পার্টি যাইব না…আমি ছিলাম দ্বিতীয় দলে…তো আমরা বিজ্ঞ প্রতিপক্ষকে পঁচানোর জন্য বিভিন্ন কিছু করতাম…এর মধ্যে একটি ছিল গল্প বানানো…আজকের এই গল্পটি মূলটি হতে একটু আলাদা হলেও থিম এক…সময় বিবর্তনে ও কাহিনীর প্রয়োজনে হালকা রঙের প্রলেপ টানা হয়েছে মাত্র…তবে একটা কথা, খোদার কসম, কাউকে আঘাত করার উদ্দেশ্যে গল্পটি লেখা হয় নি…]

রাত দশটা আট।

বিস্তারিত»

প্রণয় এবং বিচ্ছেদের অবশ্যম্ভাবিতাঃ একটি ময়নাতদন্ত

সম্পর্কের রসায়ন বেশ কুটিল। আমরা মানুষরা একটা নির্দিষ্ট মুখের ভাষায় যে মিথস্ক্রিয়া চালাই, একে অপরের সাথে- তার বাইরেও আরেকটা মানবীয় অস্ফূট ভাষায় ভাব-চলাচল ঘটে। খানিক চাহনি, একটু নীরবতা, শরীরের একটা বাঙ্ময় আলাপ ঘটে চলে অহরহই আমাদের মাঝে। বিশেষ করে নারী-পুরুষের প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে। এই ময়দানে রোজ কত ক্রন্দন-হাস্য আর আনন্দ-বিষাদ মিশে থাকে তা চিন্তা করে বড়ই অবাক হতে হয়! যেন একটা রোলার-কোস্টার রাইডের মতো আমরা দিগ্বিদিক ছুটে শা শা করে চলে যাচ্ছি,

বিস্তারিত»

ফটো ব্লগ : জাস্ট সেলোগ্রাফী-০২

আগের পর্ব

বাহ, আগের সেলোগ্রাফী তে সবার মন্তব্য পড়ে ভালোই লাগলো। অনেকেরই দেখি সেলোগ্রাফীতে আগ্রহ আছে।

আমার সেলোগ্রাফী করতে বেশ মজা লাগে। তাই যেখানেই যাই, সেলোগ্রাফী চলতে থাকে সবসময়।

বিস্তারিত»

লিটুর ঘুম আসে না

লিটুকে নিয়ে বড় একটা সমস্যা হয়েছে। বড় বলতে বিশাল। লিটু কয়েকদিন ধরে ঘুমাচ্ছে না।

এমনিতে লিটু বাঁদর প্রকৃতির ছেলে। হেন কোনো অপকর্ম নেই যা লিটু করতে পারে না। ১২ বছরের ছেলের পক্ষে সম্ভব এমন প্রায় সবকিছুই সে ইতিমধ্যে করে ফেলেছে। যেগুলো করেনি সেগুলো সম্ভবত এজন্য যে এখনও সময় হয়ে ওঠেনি। সময় এবং সুযোগ পেলে সেগুলোও সে করবে সে বিষয়ে লিটুকে যারা চেনে তারা মোটামুটি নিশ্চিত।

বিস্তারিত»

আমার এমওআই শিক্ষা

ক্যাডেট কলেজে নতুন শিক্ষক যারা যোগদান করতেন তাদেরকে একটা স্বল্পমেয়াদী কোর্স করতে পাঠানো হতো ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে। সেখানে তাদেরকে শেখানো হতো “মেথড অফ ইন্সট্রাকশন” বা এমওআই (অনুমানে নির্ভর করে বলছি)। এর উদ্দেশ্য কিভাবে বিভিন্ন ট্রেনিং এইডের সাহায্যে ক্লাস নিতে হয়, কিভাবে ছাত্রদেরকে শতভাগ ইনপুট দেয়া যায় সেটা শেখানো । আমরা কলেজে থাকতে থাকতেই ব্যাপারটা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এই কোর্স করে স্যারদের কতখানি উত্তরণ ঘটত তার মূল্যায়ন করার যোগ্যতা আমার ছিল না।

বিস্তারিত»

আরো একটি অনু গল্প

১.
রাত দ্বিপ্রহর প্রায়। শহর থেকে মাইলখানেক দূরে পাহাড়ী রাস্তা। অন্ধকার চিরে হেডলাইট দু’টি এগিয়ে চলছে। প্রকৃতির নিস্তব্ধতা আরো বেশি রহস্যময় করে তুলেছে এই পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথটাকে। একটু পরেই এখানে একটা খুন হবে, এ সবই যেন তার আয়োজন।

এসব নিয়ে অবশ্য তাদের কোন চিন্তা নেই। তারা কেবল শিখেছে পরস্পরের সাথে জুড়ে থেকে কাজ করে যেতে। এ ছাড়া অন্য কোন চিন্তা তাদের মাথায় খেলে না।

বিস্তারিত»

ফেইসবুক বিড়ম্বনা

আমার বউ রোজ সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে মনোযোগ দিয়ে প্রথম যে কাজটা করে, সেটা হলো, ফেইসবুকের অজস্র ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ধরে ধরে গণহারে ইগনোর করে দেয়। ব্যাপারটা ওর জন্যে বেশ বিরক্তিকর, সন্দেহ নেই। আমার এসব জ্বালাতন নেই, তাই ওর দূর্ভোগ দেখে প্রায়শই মুখ টিপে হাসি। মাঝে মাঝে আমাকে ডেকে দেখায়, দুয়েকজন একদম প্রথম মেসেজেই বিয়ের প্রস্তাব পর্যন্ত দিয়ে বসে, এইরকম দুয়েকটা মেসেজ দেখে আমার চোখ কপালে উঠে গেছে!

বিস্তারিত»

ফটো ব্লগ : আমার জাস্ট সেলোগ্রাফী

অনেকদিন থেকে লেখার সময় করে উঠতে পারতেছিনা। অফিসে খুব ই প্রেসার এ আছি। খালি কাজ আর কাজ।
এর মাঝেই একটু পর পর সিসিবি চেক করি আর কমেন্ট দেই। (যাতে ইমোই থাকে বেশি)।

আজকে রায়হানের বিরিশিরি এর ছবি গুলো দেখে আমারো শখ চাপলো আমার তোলা কিছু ছবি শেয়ার করার।

বিস্তারিত»

কালো সে যতই কালো হোক…!!!

আমাদের ইনটেকে বর্ণ বৈষম্য ছিল না বললেই চলে। আমরা বেশিরভাগই ছিলাম শ্যামলা কিংবা উজ্জ্বল শ্যামলা। একেবারে ফর্সা বা একেবারে কালো ছিল হাতে গোনা দু’একজন। শুরুতে যে বললাম- বর্ণ বৈষম্য ছিল না, তার প্রমান হচ্ছে বাকি দুই পার্টিদেরকে নিয়েই আমরা শ্যামলা পার্টি সবসময় হাসাহাসি করতাম। হাসাহাসি করা নিয়ে কোন সাদা-কালো ভেদাভেদ ছিল না…

যাইহোক, নামকরণের স্বার্থকতা প্রমানের জন্য আজ শুধু আমাদের কালো এক বন্ধুর গল্প বলব।

বিস্তারিত»

##সে##লা##ই##

এখন চোখের ওপরে খড় দিয়ে তৈরি সুতো আর শাবল দিয়ে তৈরি সুঁই দিয়ে কেউ একজন আমার চোখ সেলাই করে দিচ্ছে। চোখের দু’পাতারা চিরে গিয়েছিলো জন্ম-মুহূর্তে। তারপরে চেরাফুটোয় গলগলিয়ে রঙ ঢুকেছে, আলো বাতাস পিতা মাতা সহোদরা ঢুকে গেছে এবং মেডুলায় তাদের কাদালেপা ঠাণ্ডাঘর বানিয়েছে। সে চোখচেরা গুহামুখেই প্রবল প্রতাপী তরুণীর শাদা শাদা স্তন আর যোনি ঢুকে গেছে সাথে করে কুষ্ঠভিখারিনীর গলিত হাত আর নখ, জটামাখা চুল।

বিস্তারিত»

একটি বিরিসিরি ভ্রমণ…

১…

ঘর থেকে দু’ পা ফেলে আশুলিয়া কিংবা ফ্যান্টাসী কিংডম যাওয়ার তিনদিন আগে থেকেই, পোলাপান সবাইকে সেটা জানান দেয় ফেসবুকের কল্যানে। এসে আরেকদফা। বেলা এগারোটায় জিহাদ ফোন করে একঘন্টার মধ্যে বিরিসিরি যাওয়ার প্রস্তাব দিতে শুরুতেই আমার মনে আসলো আগের কথাটা। ইসস!! এতো সুন্দর একটা জায়গায় যাচ্ছি, অথচ মাইক দিয়ে জানান দিতে পারলাম না। আমার কাছে পয়সা-পাতি কখনোই তেমন একটা থাকেনা। কিন্তু সেদিন (শনিবার) প্রায় সাতশ টাকার মতো ছিল।

বিস্তারিত»