১.
রাত দ্বিপ্রহর প্রায়। শহর থেকে মাইলখানেক দূরে পাহাড়ী রাস্তা। অন্ধকার চিরে হেডলাইট দু’টি এগিয়ে চলছে। প্রকৃতির নিস্তব্ধতা আরো বেশি রহস্যময় করে তুলেছে এই পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথটাকে। একটু পরেই এখানে একটা খুন হবে, এ সবই যেন তার আয়োজন।
এসব নিয়ে অবশ্য তাদের কোন চিন্তা নেই। তারা কেবল শিখেছে পরস্পরের সাথে জুড়ে থেকে কাজ করে যেতে। এ ছাড়া অন্য কোন চিন্তা তাদের মাথায় খেলে না। আসলে প্রকৃত সত্য বললে তাদের কোন মাথাই নেই। তারা সামান্য যন্ত্র বিশেষ।
তবে তাদের উপর ভর করে যে পাঁচজন মানুষ বসে আছে তারা বেশ চিন্তিত। এদের কারো আছে মৃত্যু চিন্তা, কারো আবার স্যারকে খুশি করার চিন্তা। ক্যাপ্টেন আহসানের চিন্তা অবশ্য পুরো কাজটি নিয়ে। মাস ছয়েক হল সে র্যাবে এসেছে, চিটাগাং। মাইনে বেড়েছে চার হাজার। অবশ্য সে অনুপাতে কাজ বেড়েছে চারগুণ।
আগে হাইপোথিটিক্যাল অনেক শত্রু মেরেছে। সরাসরি মানুষ হত্যা এই প্রথম। উপরের নির্দেশ, কাজটা তাকেই করতে হবে।
এই মুহূর্তে রিভালবরটা তার কোলের উপর। চেহারায় একটা উদাসী ভাব আনার চেষ্টা করছে সে। যেন পুরো ব্যাপারটাই ডালভাত। সে জানে এসব নিয়ে তার সঙ্গীরা পরবর্তীতে কথা বলবে। এরকম গুরুত্বপূর্ণ কাজে কে কতটা ড্যাম কেয়ার থাকতে পারে তা নিয়ে শ্রদ্ধামিশ্রিত গল্প হয় বেশ। সে কোন বীরগাথা তৈরি করছে না কিন্তু আড়ালে হাসাহাসি না হোক অন্তত। সে কারণেই আসার সময় সে বিরিয়ানি নিয়ে এসেছিল, পা নাচাতে নাচাতে এখন তাই খাচ্ছে। ফলে চিন্তাটা অন্য খাতে বইতে শুরু করেছে। এবার কাজ শুরু করা যেতে পারে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে ড্রাইভারকে বললেন- দ্যাটস এনাফ। গাড়ি রাখ। আর ফারুক..
-জ্বি স্যার?
– আপনারা মাল রেডি করেন, রাস্তায় আলো দেন।
মালটার কানেও কথাটা গিয়েছে। সে জানে আর কিছুক্ষণ পরই তাকে ঘিরে একটা নাটক হবে। তাকে দৌড়াতে বলা হবে। যেন তাকে মুক্তি দেয়া হচ্ছে। তারপর পেছন থেকে এরা গুলিটা করবে।
আসলে মুক্তিই তো বটে। ক্ষুধা থেকে মুক্তি, অপরাধ থেকে মুক্তি, জীবনের নেশা থেকে মুক্তি। টিকে থাকার চেষ্টা থেকে মুক্তি…..মুক্তি সকল রক্ত পিপাসা থেকে। ফুলির হাত থেকেও মুক্তি। আহা, মালটা বড় ভাল। কেমন নেশা নেশা চেহারা। মদির চোখ। বাচ্চু হারামজাদারে ধ্বংস করে এসেছিল ওরে খেতে। কিন্তু ওইটা তো কোন পুরুষ মানুষ আছিল না। তাই জব্বারের মত পুরুষ মানুষ পেয়ে মজে গিয়েছে মাগী। ধর-পাকড় শুরু হলেই তাই ওকে নিয়ে পালিয়ে যেতে চেয়েছিল দূরে কোথাও। ছোট্ট একটা ঘরের স্বপ্ন তার অনেকদিনের। হল না। আহা!
গোটা দুই ধাক্কা দিয়ে গাড়ি থেকে নামিয়ে ফেলা হল ওকে। খুলে দেয়া হল পা, মুখ আর চোখের বাধন। দাড় করানো হল গাড়ি থেকে দশ মিটার দূরে, সেগুন গাছটার গোড়ায়। পিস্তল হাতে সবাই ঘিরে ধরল।
ক্যাপ্টেন আহসান আস্তে ধিরেই নামলেন। চেম্বার ভরা গুলি তবু এই ফাঁকে আর একবার চেক করে নিলেন। সাবধানতা এবং স্টাইল। হাতে সময় বেশি নেই। অপরাধী কিছু বুঝে ওঠার আগেই কাজটা শেষ করতে হবে। মৃত্য ভয়ে ভীত কোন চেহারা সারাজীবন বয়ে বেরাবার কোন ইচ্ছেই তার নেই।
তবু কি হাত উঠতে চায়? ক্যাপ্টেন আহসান প্রচন্ড ভাবে লোকটির প্রতি ঘৃনা আনার চেষ্টা করছেন। আটদিন আগে এই লোকটাই ব্যবসায়ী আরেফীনের বাসায় তার কাটা তিনটি আঙুল পাঠিয়েছে। মাসখানেক আগেই এই লোকটা কর্ণফুলির বাঁকে তিনটা লাশ ফেলেছে। এই লোকটাই… ক্যাপ্টেন আহসান মনস্থির করে ফেললেন। চট করে রিভালবরটা বের করে টার্গেটে নিয়ে আসলেন।
২.
জব্বার গাছটার নিচে দাড়িয়ে অপেক্ষা করছিল কখন তাকে দৌড়াতে বলা হবে। সে ভেবে রেখেছে তাকে দৌড়াতে বলা হলেই সে হাসিমুখে বলবে,
-স্যার আমি দৌড়ামু না। আমারে সামনাসামনি গুলি করেন। ব্যাটা মানুষের মত মরি।
লোকগুলি তখন বিভ্রান্ত হবে। চউক্ষে থাকবে ভয়। মরেও এই বিভ্রান্ত দৃষ্টি তাকে প্রশান্তি এনে দেবে।
কিন্তু এদের লিডার লোকটিকে তার ঠিক সুবিধার মনে হয়নি। এ লোক খুবই ভয়ংকর। এ লাইনে বেঁচে থাকার প্রয়োজনেই তাকে মানুষ চিনতে হয়েছে। চোখ দেখেই আন্দাজ করে নিতে হয়েছে লোকটা কেমন। এই লোককে চমক দেযার আগেই তাকে চমকে দিতে পারে। তাই খুব খিয়াল কইরা..খুব।
এইতো শালা গাড়ি থেকে নামছে। গুলি টুলি ঠিক করছে। আগেভাগে আবার মেরে দেবে না তো? হ্যা, তাইতো। ঝট করে মেরেই তো দিল। ভয়ে জব্বার চোখ বন্ধ করে ফেলে। বুকের ডান পাশটায় পরপর দুটো ধাক্কা মত অনুভব করে সে। পড়েও যায়। এখনি কি তার মৃত্যু যন্ত্রনা শুরু হবে?
মিনিট দুয়েক কেটে যায়। জব্বার কোন রকম যন্ত্রনাই অনুভব করে না। মারা যায়নি তো সে? এ এক অন্য কোন জগত নয় তো! কিন্তু শ্বাস তো চলছে অবিরাম। পরানের ধকধকও শোনা যায়। ঘটনা কি? চোখ খোলে সে। যে ডান পাশটায় ধাক্কা মত খেয়েছিল সেখানে রক্তের নহর বওয়ার কথা, অথচ রক্তের ছিটে ফোটা দাগও তো নেই। তাহলে কি মিস ফায়ার হয়েছে। হলে হয়েছে, এদেরকে বুঝতে দেয়া যাবে না। মানুষের হাতে সুযোগ বারবার আসে না। তার হাতে এসেছে। এখন ঝোপ বুঝে কোপ মারার পালা।
ওই তো ক্যাপ্টেনের গলা পাওয়া যাচ্ছে।
-ফারুক, হাতের বাধনটা এবার খুলে দিয়ে গাড়িতে আসেন। আর আনোয়ার, আপনি গিয়েই ক্রসফায়ারের প্রেস রিলিজটা করে ফেলবেন।
জব্বার তার চোখের কোনা দিয়ে তাকাল। একজনকে এগিয়ে আসতে দেখা যাচ্ছে। এই লোকের নামই ফারুক হবে হয়ত। হাতে কোন আর্মস নেই। বাকীরা ইতিমধ্যেই গাড়িতে ফিরে গেছে।
একটা ছোট্ট গড়ান দিল জব্বার। ভাগ্যিস লোকগুলি তাকে পাহাড়ের কাছে নিয়ে এসেছিল। খুব বেশি কষ্ট তাকে করতে হচ্ছে না। শরীর আপনা আপনিই ঢাল বেয়ে গড়িয়ে গেল। নিচে নামছে সে। বড় মুক্তির আশায় একটু আধটু গাছের বাড়ি এই মুহূর্তে তাকে মোটেই যন্ত্রনা দিচ্ছে না।
পিছনে হল্রা শুরু হয়েছে। কর শালারা ইচ্ছা মতন চিল্লাপাল্লা কর। আমি এই শব্দের মতই মিলিয়ে যাচ্ছি। আর নয় এদেশে। অনেক অনেক দূরে চলে যাব, ভাবছে জব্বার। ফুলিটারে নিতে পারলে ভাল হত। মাগীটার বড় ঘর বাধবার শখ। মালটাও খারাপ না। কিন্তু ওর কাছে এখন যাওয়া যাবে না। এই শালারা সব জানে। এখানে তাকে না পেলেই ফুলির ওখানে গিয়ে ওত পেতে থাকবে। ভুলেও ওখানে যাওয়া যাবে না। একবার সে ধরা খেয়েছে, আর না। ন্যাড়া বেল তলায় একবারই যায়।
এক সময় পাহাড় ফুরায়ে সমতলে নামল সে। পিছনে তাকাল। নাহ, দুইন্যায় শান্তি নাই। তীব্র আলোয় ফেলে আসা পথটা ভেসে যাচ্ছে। শালারা পিছু নিয়েছে। আসছে। শালারা বেশ তাড়াতাড়িই আসছে।
শরীরের অসংখ্য জায়গায় কেটে কুটে গিযেছে কিন্তু দেখার সময় নাই। লম্বা একটা দম নিয়ে দৌড় লাগাল সে। একটু পরেই স্যাঁতস্যাঁতে মাটি পাওয়া গেল। কাছেই তাহলে নদী। গাছপালা কমে যাওয়ায় সুবিধাই হয়েছে। আরো জোরে দৌড় দিল সে, কিছু দূরে পা পিছলে নদীতে পড়ল। কি ঠান্ডা পানি! বাহ! কি শান্তি। খুশিতে দু এক ঢোক গিলেও ফেলল। আহা জীবনের কি স্বাদ!
এখন শুধু ডুব আর ডুব। নদীতে আলো ফেললেও তাতে ধরা পড়ার সম্ভাবনা কম। কোনমতে নদীটা পার হতে পারলেই..জব্বার চোখ বন্ধ করে প্রানপণে সাতরাতে লাগল। কেটেকুটে যাওয়া শরীরে জল লাগায় তীব্র বেদনা হচ্ছে। তবু তার মুখে ফুটে উঠল মুক্তির আনন্দ আর প্রশান্তির ছায়া।
৩
ক্যাপ্টেন আহসান ঠিক তখনি গুলিটা করলেন আর ভাবলেন মৃত্যুর আগে বুঝি সবার মুখে এমন প্রশান্তি নেমে আসে।
টিটো লেখা দিছে আগে দুইটা :frontroll: দিয়া লই খুশিতে।
লেখা পরে পড়মু।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমি লেখা দিছি 😮 আগে দশটা :frontroll: দিয়া লই খুশিতে।
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
কমেন্টে ফয়েজ ভাইরে বিট করতে পারলাম না। 🙁
আমার খুব পছন্দ হইছে টিটো ভাই।
প্যারালাল পারস্পেকটিভটা খুব ভালোভাবে টানছেন, নির্বিকারচিত্তের বর্ণনা, কোন জাজমেন্ট নাই। :boss: :boss: :boss:
ফয়েজ ভাইরে ঘাই দেওয়া অত সহজ না 😀
থ্যাংস ভাইডি
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
প্যাথেটিক...
কুনটা?
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
সেইটা প্রথম মন্তব্যেই বলতাম...কিন্তু আহসান ভাইয়ের সাথে নাম মিলে যাওয়ায় নিজেকে সংযত করলাম...
গল্প যে খুব ভালো লিখছেন এইটা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। ফিল করলাম পুরা জিনিস টা। এখনও আর্মি অফিসারটার উপর মিজাজ খারাপ হয়ে আছে। 🙁 🙁
মিজাজ খারাপ কইরা কি হইব? ওরাও মানুষ :(( :((
থ্যাংকু।
আমি কিন্তু প্যারালালি টানতে চেয়েছি। আর্মি ক্যারেক্টারটা কি খারাপ হইয়া গেল....তাইলে তো নাম চেন্জ করতে হইব
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
প্রথমদিকে ঠিকিই ছিল আর্মির ক্যারেকটারটা। কিন্তু একদম শেষের দিকে এসে পৈশাচিক একটা ব্যাপার ফুটে উঠেছে...এইটা আমার ব্যক্তিগত অনুভূতি হতে পারে...
অপরাধীকে ভালবেসে ফেলেছ রায়হান।
এইটাই মজা।
স্ক্রীণে ভিলেনও যদি বেশিক্ষণ থাকে সফট কর্ণার তার দিকেই যায় 😀 😀
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
এক নিঃশ্বাসে পড়লাম। 😀 ফাটাফাটি দিছ। কামরুল তো ছবি বানানোর জন্য লাফাইবো মনে হয়।
তয় একটা কথা, আমি তো জানি আহসান মেজর, তুমি অরে ডিমোশন দিয়া দিলা। আর এত ভালো পোলাটারে দিয়া মানুষ মারলা, হোক না সন্ত্রাসী। 😕
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
হ্যা,আহসান ভাই মেজর এবং যতদূর জানি সে র্যাবে নন।
এই গল্পের চরিত্রগুলি কাল্পনিক।কারো সাথে মিলে গেলে তা কাকতালমাত্র 😀
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
তুই কেমনে যে এত ভালো লিখস বুঝিনা!
অসাধারণ!
:salute: :salute: :salute:
থ্যাংকু দোস্ত..
ব্যক্তিগত ভাবে খুব খারাপ মানসিকতায় দিন কাটাচ্ছি।ফয়েজ ভাইয়ের তাড়া খেয়ে হুরাহুরি করে লিখে ফেললাম।ভুলভাল থাকতে পারে...বিনয় না সত্যি বললাম
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
কেন, কি হইসে তোর?
কি জানি এমন হয় মাঝে মধ্যে...কি যেন করতে চাই ...কি যেন করতে পারছি না...এইসব আরকি. ইংরেজিতে এইডারে ফ্রাস্ট্রেশন কয় মনে হয়
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
সেনসেশন ইউজ কর।
ফ্রাস্ট্রেশন চইলা যাবে। 😉 😉 😉
সেনসেশনের বিজ্ঞাপন করতেছিস, ঘটনা কি?
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
=)) =)) =))
খাইসে রে...কি সব কথা কস! পার্বতী সংক্রান্ত কোন ঝামেলা না তো আবার?
আরে না! ওই সমস্যাই যদি হইব তাইলে বন্ধু মানুষরে বিয়া করুম ক্যান।
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
শুন তোমারে একটা কথা কই, টিপস কইলেও কইতে পার
হতাশাটারে একটা শেপ দাও, ভার্চুয়াল শেপ, ফুটবল হইতে পারে, বস যদি পছন্দ না হয়, বসের পশ্চাতভাগ হইতে পারে, মানে তোমার ইচ্ছা। বানাইছ? ওকে গুড।
এইবার ওইটাকে জোরে একটা লাত্থি দাও, খুব জোরে, আর চিৎকার করে বল
"আমি সব দেখে শুনে ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার"
কথাটা দুই তিনবার বল, আর লাত্থি মার, দেখ কাম হয় কিনা।
কাম হইলে স্যালুট দিও।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
=)) :clap: :clap:
Life is Mad.
ফয়েজ ভাই, টিপসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
টিপসে কাম হয় নাই? 🙁
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
হইছে 😀 বসের আইডিয়াটা ফাটাফাটি দিছেন 😀 😀
এখন মন প্রফুল্ল আছে। সম্ভবত মাসের শেষ দিক... পকেটে ট্যাকা ছিল না। 😀 😀
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ভালো লাগছে।
ড্রাফটে সেভ করা ছিলো বলে কিছু অংশ আগেই পড়ে ফেলছিলাম, তখন থেকে ভাবতেছিলাম, গল্পটা কোন দিকে যাবে। 😛 মিলেনি। 😛
নাম দেস নাই ক্যান। "আরো একটি অনু গল্প" ছাড়াও গল্পটা অবশ্যই একটা আলাদা নাম দাবি করে। 🙂
নামে কি বা আসে যায় 😀 😛 নাম একটা দিয়া দে।
আসলে নাম দিতে চাইছিলাম, লাইফ,এ্যানাদার শর্ট স্টোরী
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
কামরুল ভাই উইলিয়াম শেক্সপিয়ার বলসে,
ভুল হইলে ঠিক কইরা পইরা নিয়েন।
নিলাম। 😐
ভালো হইছে :clap: :clap: ।
Life is Mad.
থ্যাংকু ভাই
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
:boss: :boss:
কিছু লেখায় কমেন্ট করা যায় না, এটা সেরকম একটা লেখা।
বুঝছি আপু... তুমি কোন কমেন্ট কর নাই :))
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
:((
=)) :khekz: :khekz: :goragori:
এন্ড জাস্টিফাইস দ্যা মিন্স... :-B
সত্যিই কি তাই??? কনফিউজ্ড... ~x(
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
কথা শিল্পী বুঝায়ে কও....
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
শেষ পর্যন্ত তো একজন খারাপ মানুষ মরল...কিন্তু পদ্ধতিটা কতটুকু যুক্তিসংগত???
তাই ভাবছিলাম আর কি! :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ভাই এই নিয়া এককালে টিএসসি গরম করতাম.........অপরাধি হোক আর গরু ছাগলই হোক...প্রত্যেকেরই সঠিক বিচার পাবার সুযোগ থাকা উচিত.
গল্প চলুক গল্পের মত...
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
জুনা,
pest control'এর প্রক্রিয়াতে পোকা-মাকড় মারার জাস্টিফিকেশন খুজছিস কখনো ??
টিটো,
গল্প চলুক গল্পের মত। তবু অফটপিক বলি ... 'প্রত্যেকেরই সঠিক বিচার পাবার সুযোগ' মানুষের থাকুক, অমানুষদের ওইটা পাওয়ার অধিকার থাকলে বিশৃংখলা আরো বাড়বে
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
তাইফুর ভাই ধন্যবাদ-মনের কথাডা কইয়া দিলেন।আমার ক্ষুদ্র গিয়ানে মনে হয়-হিউম্যান রাইটস পাওয়ার অধিকার শুধু হিউম্যানের থাকুক,রেপিস্ট,সন্ত্রাসী,রাজাকার বা খুনীর না।
যাই হোক, গল্প চলুক গল্পের মতন...খাঁটি কথা B-)
টিটো ভাই, যথারীতি...জট্টিল... :clap: :clap:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
তাইফুর ভাই,
পোকা-মাকড় মারার জাস্টিফিকেশন খুজি
মাসরুফ,
কিন্তু পদ্ধতিটা ভুল। খুনির চেয়েও খারাপ পদ্ধতি।
জুনায়েদ,
থ্যাংকু
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
গল্পটা পড়তে গিয়ে শুরুতেই এক্টু ধাক্কা খেলাম, নিজের নামের সাথে মিলে যাবার কারনে।
গল্পের প্যারারাল পারস্পেকটিভ ভাল লেগেছে।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
থ্যাংকু। কেমন আছো???
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
টিটো, আমি আগেই বলেছি ... আমি তোমার 'ফ্যান'গোত্রীয়।
গল্প হিসেবে অসাধারণ ...
তবে ...
ক্রসফায়ারের কিছু ডিটেইল তুমি দিয়েছ, যা সাধারণ লোকের জানার কথা না ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
ক্যান জানি তোদের কারো কারো লিখাতে 'লিখা ক্যামন হইসে' টাইপ কমেন্ট করতে পারি না।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
"বিনয়ের অবতার" লিস্টে ২ নাম্বারে আপনার নাম। 😉 😉
=))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বিনয়ের অবতার লিস্টে ১ নম্বর কে ভুইলা গেছি, তবে ২ নম্বরে ছিল 'কাচের টুকরা জুনা'
(ফৌজিয়ান শা... কোথায় আমারে ইট্টু সাপোর্ট দিবি, উলটা গির্গিরাইতাছস)
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
ও, আমারই তাইলে ভুল হইছে। ১ নাম্বারে আপনিই ছিলেন। কাইয়ুম ভাইরে কইয়া কি লাভ। উনিও লিস্টে আছেন। হাসি দেখেন না? 😉 😉
কামরুলললললললল, আমাগো দোস্তি মাঝে ঝামেলা লাগাছ শয়তান x-( x-( x-( আইজ তর একদিন কি আমার একদিন x-(
তাইফুর মামা, কামরুলরে বিনয়ের অবতার লিস্টি থেইকা নামা কাটায়া দে। আমি যাইতাছি মেডালিয়নের অইখানে, টেবিলের তল থেইকা পিরা কন্ডিশন থেইকা আরে আইজকা বাইর করতাছি, খাড়া :grr: :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
দল বদলের মওসুমে আবার 'পল্টি' খাবি নাতো ?? :-/
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
তাইফুর ভাই,
এবং আবারো শরমিন্দায় ফেললেন
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ভাল লিখলে ইট্টুআট্টু শরোম্পাইতে'ই হয়।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
কই আপনারে তো পাইতে দেখি না 😛
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
অসাধারন...... :gulli: :grr:
কিন্তু একটা ব্যাপার... ডিমোশন পেয়ে ক্যাপ্টেন হবার শোকে... আহসান ভাই আবার সত্যি একটা ক্রস ফায়ার না করে ফেলেন...তবে তাতে ভিকটিম জব্বার না হয়ে টিটো ভাইয়েরই হবার সম্ভাবনা বেশি মনে হচ্ছে...। :gulli2: :gulli2:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
বাচাও.....বাচাও........ :bash: :bash:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
টিটো,
লেখাটা ভাল লিখছিস, কিন্তু দয়া করে আরেকবার পড়।
অনেকদিন আগে একটা ইংরেজী সিনেমা দেখছিলাম, পরপর কয়েকটা দৃশ্য। শত্রুপক্ষ একটা লোকরে ফাঁসীতে ঝোলায়, লোকটা কেমন করে জানি ফাঁসীর দড়ি ছিড়ে পড়ে নদীতে পড়ে যায়। তারপর সাঁতরে নদী পেরিয়ে ওর বাড়িতে গেলে ওর বউ বাচ্চারা ছুটে আসে। লোকটা দৌড়ে গিয়ে ওদের জড়িয়ে ধরে। এইটুকু দেখে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতেই পরের দৃশ্য- লোকটা ফাঁসীর দড়ি গলায় নিয়ে ঝুলে আছে- এবং মারা গেছে। ঐ অংশটুকু ওর মৃত্যুর পূর্ববর্তী কল্পনা।
তোর গল্পটায় ঐ সিনেমাটার ছায়া পেলাম বেশ।
আমি এই মন্তব্যটা লিখবো না ভেবেছিলাম, একটা কারণে লিখলাম। আমার ধারণা, তুই ওই সিনেমাটা দেখিস নাই, কোন না কোন ভাবে চিন্তার স্টাইলটা মিলে গেছে। এরকম হয়, আমি দেখেছি, কদিন আগে দেখেছিলাম অন্য একটা ব্লগে প্রায় একই ব্যাপার। তাই সাহস করে লিখে ফেললাম তোকে।
সিনেমাটার নাম মনে করতে পারছি না, পারলে জানিয়ে দিবো।
www.tareqnurulhasan.com
ও না, মনে পড়ছে, সিনেমা না। এটা দেখেছিলাম ইত্যাদি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে। হানিফ সংকেত তখন মাঝে মাঝে নানান সিনেমার কাটপিস দেখাইতেন ইত্যাদিতে, এই অংশটা ওখানেই দেখছিলাম মনে পড়তেছে। এই জন্যেই সিনেমার নামটা মনে আসতেছে না।
www.tareqnurulhasan.com
কিছুদিন আগে আমাদের তাপস(আসল নামটা দিলাম না) তার প্রথম কাহিনী ঘটায়। তারপর আমাকে ও ফোন দিছিল। আমরা প্রায় ঘন্টা খানেক কথা বলি.......দুজনই যে কি রকম বিষন্ন ছিলাম তোকে বোঝাতে পারব না। তখনই এরকম একটা ভাবনা আসছিল...
আর একবার কেন পড়তে বললি...এই জন্যই নাকি অন্য কিছু।
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
"based on a true story" 🙁
তুমি কি আরো হতাশ হইলা??
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
সিরিয়াস কথা বলতে ভালো লাগে না...তাও বলি, অনেক হতাশ হলাম। একজনকে ক্রসফায়ার করে মেরে ফেলা হচ্ছে বিনা বিচারে এইটা আমি কোনদিনও মানতে পারবো না...আমি জানি আমার এই মানা কিংবা না মানায় কারও কিছু যায় আসে না...আমি তাই হতাশ হই। এছাড়া আর কিই বা করার আছে কন??
সেটাই....আমেরিকা ইরাকের বিচার করে...ওগো বিচার কে করব? অনেকটা এই রকম আর কি...আমারও কথা হইল পদ্ধতি একই হোক কোন সমস্যা নাই বাট কোর্ট হয়ে যাক জিনিসটা।
দ্রুত বিচার তো করছে এখন...
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
শুন এইগুলা আবহমান কালের সমস্যা। একটা সমস্যা একেকজন একেকভাবে সমাধান করতে চায়, একেক জন একেকভাবে চিন্তা করে। একজনের সংগে আরেকজনের চিন্তা মিলে না। আমার কাছে তো মনে হয় "Endless Road".
আমি এইগুলা এখন আর ভাবি না। কারন প্রোডাক্টিভ কিছু বের করতে পারিনা। আমি এখন যে চিন্তা করি, আমার বর্তমান প্রক্ষাপটে, আশে পাশে উলটাপালটা কিছু দেখলে প্রতিবাদ করি। কারন এইটার বেশি কিছু করতে পারিনা।
তবে আশা করি আমার ছোট প্রতিবাদ গুলোই একদিন বড় হবে। এটা নিয়ে অনেক বড় ঘটনাও ঘটে গেছে আমার জীবনে, চাকুরিগত কারনে যদিও, কিছুদিন ছিলামও জেলের ভিতরে।
সে ঘটনা আরেকদিন নাহয় বলব।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমার অবস্থাও বস একই রকম। ভার্সিটিতে থাকতে অনেক চিল্লাপাল্লা করতাম...কোন ফল পাই নাই...তবে অপেক্ষায় আছি
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
দেয়ালের একটা লেখার কথা মনে পড়ে গেল... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
কয়া ফালা........
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
আবার পড়তে বলছিলাম লেখার কারণে। অনেক তাড়াহুড়া রয়ে গেছে, যেটা বুঝা যাচ্ছে ভালমতন।
আমি বলমু, তোরে প্রতি তিনদিনে একটা গল্প নামাইতেই হবে এমন কোন কথা নাই। মাসে একটা নামা দরকার হইলে, তবু যত্ন করে নামা। তোর হাতে যে সোনা ফলে, সেইটা তো আমরা জানিই।
www.tareqnurulhasan.com
ঠিক ঠিক. আরেকটা কাহিনী আছে...কম্পিউটারে আমি লিখতে পারি না। প্রাচীন খাতা কলম না হইলে আমার চলে না। পরবর্তীতে আগে খাতায় লেইখা তারপর...
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
আরে ওরে ঝাড়ি দাও কেন? এইটা তো ড্রাফট করছে।
টিটো তুমি এইটা ড্রাফট করছ না?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
@তারেক ভাই, ছবিটার নাম, ব্রীজ অন দা রিভার কাওয়াই যতদূর মনে পড়ে। এইটারই কাটপিস বিটিভিতে দেখাইছিল।
x-( ব্রিজ অন দা রিভার কাওয়াই আমার মুখস্ত,ওইটা না। সাদাকালো একটা ছবি যেইটায় ভিকটিম দাড়িওয়ালা থাকে,ইত্যাদিতে দেখাইতো x-(
জটিলসস ভাইজান... অসাধারণ। :clap: :clap: 🙂
থ্যাংকু....তোমার লেখা কই?
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
😕 😕
গল্পটা বেশ ভালো লাগল। সাবলীল লেখনী।
প্রাণখোলা সাবলীল ধন্যবাদ
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
আরে খাইসেরে, ভাই টিটো সেরকম টান টান কাহিনি :boss:
জটিল :salute:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ভাই আপনারেও :salute: :salute: :salute:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
অনেক জোওস লাগলো গল্পটা। এটা দেখতে ভালো লেগেছে যে দু'টা ক্যারেক্টারকেই প্রকাশিত বিকশিত হবার সুযোগ দিয়েছএন। তবে শেষপর্যন্ত আপনিও সেখানে অপরাধীকে একটু বেশি স্পেস দিয়েছেন। নারীকামনা চলে এলে পাঠক সেই চরিত্রের সাথে বেশি রিলেট করতে পারে। (সবার কমন পড়ে আর কি!) যদি অফিসারেরও বাসায় রেখে আসা (বা অন্যশহরে রেখে আসা) স্ত্রীর চরিত্র তুলে আনতেন তাহলে সত্যকারের ডিলেমায় পড়তো পাঠক।
সে যাই হোক, আমার গল্পটা ভালো লেগেছে এটাই জরুরী। সামনে পেছনের লেখাগুলোও পড়ে ফেলবো সময় করে। ভালো থাকবেন।
গল্পটা লেখার সময় বেশ তাড়াহুড়ো করেছি নয়ত আরো রং দেয়া যেত..কল্পনার রং। অপরাধীর প্রতি রায়হানের মত আমারও সফট কর্ণার আছে। না চাইলেও অবচেত মন সেটাই বের করে এনেছে
তুমিও ভাল থেক..........
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
সফট কর্ণার ?? 'আরেফীন' তোগো আত্মীয় হইলে তখন দেখতি সফট কর্ণারটা কতটা কর্ণারে গিয়া ঠেকে।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
তাইফুর ভাই,
বস বিচার চাইতাম আদালতে....র্যাবের কাছে না
সফট কর্ণার এই দৃষ্টিভঙ্গী থেকে। অন্য কিছু না
আমি আহসান নাম নিয়ে আসলে বন্ধুর গল্পই করেছি। তারপরও তাকে মন সায় দেয়নি
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
অপরাধীর যেন 'লঘু পাপে গুরু দন্ড' না হয়ে যায় সে জন্যই আদালতের জন্ম। আদালত সব সময়ই তাই 'আসামী'র জন্য, 'বাদী'র জন্য নয়। কিছু কিছু অপরাধীর শাস্তি 'ensure' করতে যে সমস্ত দেশের 'আদালত' অপারগ ... র্যাব জাতীয় 'human rights' ভঙ্গকারী organizationsই তাদের ভরসা।
আর কথা না বাড়াই, কখনো সাক্ষাৎ হলে এ ব্যাপারে কথা বলা যাবে।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
দেখা হইলে র্যাব নিয়া কথা কমু এইটা ভাই পছন্দ হইল না 🙁 :(( :(( 🙁
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আইচ্ছা যা, 'কমশ্লীল' বিষয়ে আলাপ করুমনে। :gulti:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
এইবার ঠিক আছে 😀 😀
:party: :party: :party:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
:shy: মামা, আমি কি আপনাদের আলাপ আড়ি পাইতা শুনতে পারি? :shy:
বড়সড় একটা ধাক্কা লেখাম। অসাধারণ
ধাক্কা খাও খাও কিন্তি পিরা যাইও না। 😀 😛
থ্যাংকু
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
আমিও কমশ্লীল আলাপ শুনপো :((
কান্দিস না। এক লগেই শুনুমনে। পারলে আরো দুই চারজন জোগাড় কর। তাইফুর ভাইরে কই একটা কোচিং ক্লাশ লইতে....
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ওই কোচিং এ কি ইচড়েপাকা পুলাপাইন অ্যালাউড? O:-) O:-) O:-)
অবশ্যই! কেন নয়?? তয় ইচড়ে পাকা কে কে তার একটা লিসট দে
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ইয়েস..........সেঞ্চুরিইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইই...আমিই কইরে দিলাম................কংগ্র্যাটস ভাই..... :boss: .........: 😀