ফটো ব্লগ : মনরোভিয়ার পথে

ফটো ব্লগ : মনরোভিয়া

১. এক জুনিয়র কলিগকে ‘এটা পারমানবিক বোমা বিস্ফোরণের মেঘের ছবি’ বললে সরল মনে বিশ্বাস করেছিল। যখন বললাম ছবিটা আমার তোলা তখন আর বিশ্বাস করে না। শেষমেষ স্বীকার করতেই হলো এটা মেঘ।

বিস্তারিত»

বাচ্চালোক তালিয়া মার

[ আমার আগের ফালতু পোষ্টটায় সবাই এমন ভাবে কমেন্ট করেছে যে খুব তাড়াতাড়ি একটা পোষ্ট দেওয়া ফরজ হয়ে গেছিল। বহুদিন ধরে একটা কাঁটা বিঁধে আছে সেটা নিয়েই লেখলাম। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাকে মিস করার জন্য (যারা করেনাই তারা এই ধন্যবাদ পাবে না ) ]

এখানকার সব বাচ্চালোক একসাথে তালিয়া মার। চাইলে বুড়ারাও মারতে পারেন। আমাদের তো সামনে সুখের দিন আসতেছে। ২৯ তারিখ নির্বাচন হবে তারপর ফিরে আসবে আমাদের ঘোড়ার ডিম বহু আরাধ্য গণতন্ত্র।

বিস্তারিত»

খেরোখাতা- হুররে হুররে ইটস আ হলি হলিডে

ব্যাপারটা একদম ঠিক করছিনা। এখন একটা গল্প দেয়া উচিত সিসিবিতে। তা না, আমি লিখছি খেরোখাতা। গল্পের একটা প্লট আছে, একটু বিশ্বাসযোগ্যতা আনার জন্য বাংলাদেশের মানচিত্র কিনতে পাঠিয়েছি অর্জুনকে দিয়ে, সাতক্ষীরা আর সুন্দরবনের এক নাপিতের খ্যাপ মারার গল্প। গল্পের নামটা “খ্যাপ” রাখব ঠিক করেছি। পুরা দুনিয়া এখন খ্যাপের উপর চলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, একটু ভাল নামওয়ালা ডাক্তার, উকিল, ব্যবসায়ী, মৌসুমি রাজনীতিবিদ, সবখানে খ্যাপের জয়জয়কার। কেউ যদি দু’পয়সা রোজগারের জন্য খুন করাকে খ্যাপ হিসাবে নেয় তবে এ আর এমন কি?

বিস্তারিত»

বিচ্ছেদের পরে…

আমি বোধহয় দিনে দিনে দারুন অভিনেতা হয়ে যাচ্ছি!

কী অদ্ভুত নিয়মে বুঝে গেলে শেষমেষ তুমি,
শব্দের মোড়কে জড়াতে হলোনা বিচ্ছেদের
গতানুগতিক অভিনয়। কষ্টের অভিনয় করা
মুলতই কষ্টকর, বিশেষত যখন মুখোশ খুলে
বসি আমরা মুখোমুখি, তাবৎ কপটতা ঝরে যায়
আমাদের, ঠিক একদম দুদিন-পুরোনো পাঁপড়ির মতো।

বিস্তারিত»

রূপবিলাস

১.
বিকেলের সময়টায় কোন কাজ থাকে না সৌরভের। প্রায়ই হাঁটতে হাঁটতে ধানমন্ডি লেকে চলে যায়। তারপর একটা জুতসই জায়গা দেখে বসে পড়ে। আমোদপ্রবণ মানুষগুলোর ছুটে চলা দেখে , আর দেখে প্রেমিক যুগলের খিলখিল শব্দে লুটোপুটি খাওয়া। বিচিত্র মানুষের সমাগম ঘটে, কেউ আসে মজা করতে কেউ আসে লুটতে। সৌরভ আসে মানুষ দেখতে। এক একটা মানুষের মুখ দেখে গল্প খুঁজে বেড়ায় সে, জীবনের গল্প। মানুষকে বিভিন্ন শ্রেনীতে ফেলে,

বিস্তারিত»

টুশকি ১৬

টুশকি [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮] [৯] [১০] [১১] [১২] [১৩] [১৪] [১৫] [১৭]

১. “বাংলা গু ফে”র মতোন আরও কিছু লাইবেরিয়ান ইংলিশ:

ক.

বিস্তারিত»

আলতু ফালতু

আগেই বলি এই লেখা পুরাই ফালতু পোষ্ট কেউ পড়ার রিস্ক নিলে আমি দায়ী থাকবনা।
বহু বহু দিন সিসিবিতে আসিনা। সময় হিসাব করলে বলা যায় প্রায় দেড় মাস সিসিবির সাথে যোগাযোগ নেই। ব্যস্ততার কারণে আসতে পারিনা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবনা। কেন যেন কিছুই ভাল লাগত না। নেটে এসে মাঝে মাঝে বসে থাকতাম ঠিকই কিন্তু কোথাও যাওয়া হত না। ব্রাউজারের www লিখে বসে থাকতাম কোথায় যাওয়া যায় এই ভাবনায়।

বিস্তারিত»

বাগানবিলাস

*বনি তখন জুনিয়র প্রিফেক্ট। ওর পার্টনার হসপিটালে এডমিট, বেচারাকে একাই সব দিক সামলাইতে হচ্ছিল। সামনে গার্ডেনিং কম্পিটিশন। দুপুর বেলা ঘুম বাদ দিয়ে খাঁ খাঁ রোদের মধ্যে কাজ করার জন্য জুনিয়রদের সাথে বেচারাকে একাই নামতে হত। ডেকে গলা ফাটায় ফেললেও অন্য কোন ক্লাসমেট নামে না, ঘুমের নামে মটকা মেরে পরে থাকে।
এর মধ্যে একদিন এক বেডে গ্ল্যাডিওলাসের চারা লাগানোর কথা, কিন্তু চারা থেকে ফুল হতে হতে তো গার্ডেনিং কম্পিটিশনই শেষ হয়ে যাবে।

বিস্তারিত»

আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই-১

শালার চেহারা ছবি এতই আনইম্প্রেসিভ যে অপরিচিত লোকজন তো বটেই, আমার খুব কাছের বন্ধু-বান্ধবরাও মাঝে মাঝে সন্দেহ করে আমি মনে হয় কোন গ্যারেজে অথবা মেশিন ফ্যাক্টরিতে অপারেটর হিসেবে পার্ট টাইম জব করি! 🙁 ড্রেস-আপ গেট-আপের জন্য জীবনে কম ধরা খাইনি। টিউশনির ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে বাসায় বাবা, এক সময়ের পার্বতী, ইউনিভার্সিটির শিক্ষক এমনকি আমার কাছের বন্ধুরা, সবার একই অভিযোগ আমার টার্ন-আউট ঠিক নেই। ঠিক যে নেই সেটা আমিও টের পাই।

বিস্তারিত»

মোবাইল বিড়ম্বনা- আমার কাহিনী…!!

[সায়েদ ভাইএর মোবাইল ফোন নিয়ে পোস্টটা পড়ে আমার নিজের মোবাইল বিড়ম্বনার কথা মনে পড়ে গেল…সবার সাথে শেয়ার করার লোভ ছাড়তে পারলাম না…]

মোবাইল ফোনের বিড়ম্বনার সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। সপ্তাহে দু’এক দিন ‘সরি রঙ নম্বর’ কিংবা ‘আপনি ভুল নম্বরে ডায়াল করেছেন’…এসব কথা বলতে হয় না-এমন লোক এখন খুব কমই আছে…কলরেট কমে যাওয়ার কারনে মানুষ এখন আর আগের মতন সাবধানী নেই,

বিস্তারিত»

যেমন কুকুর তেমন মুগুর

অফিসের দূরন্ত ব্যস্ততার মধ্যে মেসেজটা পড়ে মেজর সোহেলের মেজাজটা গেল খচরে। হাতের কাজ ফেলে রেখে প্রেরকের নম্বরে ফোন দিলেন – ওপাশে মেসেজের মতোই উদ্ধত ব্যবহার। প্রতিটা শব্দ মেপে মেপে যথেষ্ট ওজন দিয়ে বাক্য গঠন করে মেজর সোহেল নিজের পরিচয় দিলেন। র‌্যাব-৪ এর অপারেশনস অফিসারের অবর্তমানে তিনিই যে দায়িত্ব পালন করছেন তাও জানালেন। কিন্তু কানে পানি গেল না। “এইরকম বহুত র‌্যাব দেখা আছে” বলে জানালেন ওপাশের ভদ্রলোক।

বিস্তারিত»

শীতের শুরুতে আর বছরের শেষে জমে থাকা কথারা কম্বলের ওম পোহাতে চায়

শুরুঃ
শুরু বলে আদৌ কিছু নেই। সেখানে পেছোতে পেছোতে আমরা একেবারে পিছনে গিয়েও একটা আদি সুতো পাই, যার মাথায় আরো অন্য সুতোর লেজ বাঁধা থাকে। এই আপ্ত সিদ্ধান্ত মেনে নিলে আমরা অনায়াসে হাল ছেড়ে দিতে পারি। তখন বাকি থাকে যেকোনও একটা শুরু বেছে নেয়া। যেকোনভাবে ঠেলা দেয়ার মতো একটা কথা বলতে শুরু করে দিলে পরের কথা গুলো এমনি এমনি চলে আসবে। এদেশে মানুষের অভাব নাই,

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজে জানাযার নামায

নামায পড়ি সচরাচর আমরা সবাই। আর ক্যাডেট কলেজে থাকতেও পড়তাম। কিন্তু জানাযার নামায? এমনিতেই প্রায়শঃ এই নামাযটি পড়ার সৌভাগ্য কারো হয়না, ঘটনাক্রমে হয়ত কখনো পড়া হয়। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ক্যাডেট কলেজের ৬ বছরে এই নামায পড়ার অভিজ্ঞতা ক’জনের আছে?

আমি সেই ৬ বছরে কলেজে একটাই জানাযা অনুষ্ঠান পেয়েছি। তা ছিল আমাদের কলেজের বুকবাইন্ডার কাজেম সাহেবের। অশীতিপর বৃদ্ধ এই লোকটির পেশা ছিল লাইব্রেরির বই বাঁধাই করা,

বিস্তারিত»

ফটো ব্লগ : মনরোভিয়া

১. ছোটবেলা থেকে লেখাপড়া করতে করতে একটা জিনিস মাথায় ঢুকে গেছে যে বাংলাদেশের সব বড় শহরই কোন না কোন নদীর তীরে অবস্থিত। সেটার সাথে মিল খুঁজতে যেয়েই ম্যাপে আবিস্কার করলাম “মনরোভিয়া” অবস্থিত “মেসুরাডো” (Mesurado) নদীর তীরে। পশ্চিমে আটলান্টিক আর পূর্বে মেসুরাডোকে রেখে মধ্যখানে গড়ে উঠেছে মনরোভিয়া শহরটি।

বিস্তারিত»