ফেসবুকে’র জন্য কিছু শর্টকাট (এবং অন্য কিছু)

 

আমাদের প্রতিদিনই এখন কমবেশী কম্পিউটারে বসা লাগে – এবং নেটে বসলে একবারের জন্য হলেও যার ফেসবুক এ্যাকাউন্ট আছে সে ফেসবুকে যাবেই!

তো কিছুদিন আগেও আমি এই ফেসবুক ব্যাবহারের সময় বেশকিছু নিরাপত্তার ব্যাপার-স্যাপার নিয়ে লিখেছিলাম। আজকে লিখব ফেসবুকে কিছু “কী-বোর্ড শর্টকাট” নিয়ে – যা আমি নিশ্চিত আমাদের অনেকেই কোনদিন জানতই না!! (আমি নিজেও জানতাম না –

বিস্তারিত»

অজানা ডাইরীর পাতা থেকে

জীবনটা আর্শ্চয রকমের ছন্নছাড়া হয়ে যাচ্ছে।কিছু ভাললাগেনা কিচ্ছুনা।আমার নিজের মধ্যে আর্শ্চয রকমের একটা পরিবর্তন।আমি হেরে যাচ্ছি আমার কাছে।হাজারো চিন্তা আমাকে অজগরের মত পেচিয়ে ধরেছে।শুনেছি অজগরেরা নাকি শিকারকে না মারা পর্যন্ত এভাবে পিষতেই থাকে।জীবন আমাকে হয়ত অমৃত্যু এভাবেই পিষে যাবে।
পড়াশোনাটা শেষ হয়ে যাচ্ছে, তার চেয়ে বড় কথা সুমাইয়ার কাছে চেয়ে নেওয়া সময় গুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে।ভয় হয় একদিন হয়ত হঠাৎ দেখব সব শেষ।এই যে জীবন নিয়ে এত চিন্তা সব অর্থহীন হয়ে যাবে।

বিস্তারিত»

ফটোগ্রাফী কন্টেস্ট – রেডিও সার্কেল ও চিটাগাং

ফেসবুকে রেডিও সার্কেলের ব্যানারে এক ফটোগ্রাফী কন্টেস্ট চলতেছে, সবাই মনেহয় দেখে ফেলছেন অলরেডী। যারা দেখেন নাই, এখানে ক্লিক করেন। আর যারা দেখছেন ৫টা করে ফটো দিয়া আইসেন, উইনারকে নাকি একটা ডিএসএলআর দিবে।

আমি অবশ্য রেডিও সার্কেল বা এদের কাউকেই চিনি না, তবে সুন্দর একটা ফটো গ্যালারী অলরেডী ওখানে হয়ে গেছে। ইভেন্ট পেইজে গেলে ফটোগুলা দেখতে মিস করবেন না কেউ, বেশীরভাগ ছবি দেখলেই চোখ ট্যারা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে,

বিস্তারিত»

ভিগো মর্টেনসেনের কবিতা

ইন্টারনেটে ঘুরতে ঘুরতে প্রিয় অভিনেতার প্রোফাইল দেখছিলাম। একটু বিস্মিত হয়ে জানলাম, ভিগো মর্টেনসেন কবিতা লেখেন। প্রকাশিত বই আর নিজের একটা প্রকাশনীও আছে তার। খুঁজে পেতে কিছু কবিতা পড়ে চমকিত, মুগ্ধ। ঝটপট বাংলা করতে ইচ্ছা করলো। কবিতার সুর আসলে ভাষান্তর করা যায় না। তাই নিচের লেখাগুলো মূল কবির প্রবল প্রভাব-আচ্ছন্ন লেখা বলা যায়। পাঠকের প্রতিক্রিয়াও হিসেবেও ধরা যায়।

(মূল লেখাগুলো পাওয়া যাবে এখানে)

সূচীর বাইরে

ফর্শা শাদা পা
দুয়েকটা জন্মদাগ।

বিস্তারিত»

টুকরো স্মৃতি২

প্রথম লেখাটায় সবার রেসপন্স পেয়ে অনেক ভালো লাগল।এর মাঝে সাকিব ভাই অনুরোধ জানালেন মুজিব স্যারকে নিয়ে কিছু স্মৃতিচারন করতে।ঠোঁটের ওপরে ঈঁশা খার মত বিশাল মোচের সত্বাধিকারী এই স্যার ইতিহাসের শিক্ষক।ক্লাসে এলে সর্ব প্রথম যে কথাটি বলতেন তা হলো ‘আমার বুকে বড় ব্যাথা।ঠিক কি কারনে স্যারের বুকে ব্যাথা আমরা তার রহস্য উদঘাটন করতে পারিনি।আমরা তখন সবেমাত্র ক্লাস সেভেন।বড় ভাইদের দেখতাম স্যারকে দেখলেই কোরাস ধরত।. . .বুকের জমানো ব্যাথা.

বিস্তারিত»

পাগলা জহির স্যারের গল্প

ক্লাস সেভেনেই আমরা যে কজন পাগলা স্যারকে পেয়েছিলাম, জহির স্যার তাদের একজন। তার ইতিহাসের ক্লাস মানেই “এরাবিয়্যান নাইটসের” কাহিনী শুরু হয়ে যাওয়া। মোঘল সম্রাট জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর তার প্রিয় লোক হওয়ায় আমাদের কাছে তার নিকনেম ছিল “বাবর”।
যে কয়েকটা ঘটনা এখনও মনে পড়ে তা শেয়ার করা লোভ সামলাতে পারছি না।

ঘটনা-১:
আমরা তখন ক্লাস সেভেনে। নতুন নতুন কলেজে এসেছি। সিঙ্গেল লাইনে হাটা তখনও বাধ্যতামূলক।

বিস্তারিত»

ফ্লামেংকো

লেখাটি প্রায় আট/নয় বছর আগের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দেয়ালিকার জন্য। খুঁজে দেখলাম কয়েকটি লেখা চিরদিনের মতো হারিয়ে গিয়েছে। সেজন্য কিছুটা আফসোস হচ্ছে। আজ এই পুরানো লেখাটি পেলাম। ফ্লামেংকো একটি অত্যন্ত শক্তিশালী সংগীত এবং নৃত্যধারা মাধ্যম – আমি যার কিছুই বুঝি না এবং জানিনা। সম্বলটুকু হলো শুধু নির্বোধ ভাল লাগা। এককালে স্প্যানিশ ভাষা শেখার চেষ্টা চালিয়েছিলাম। তার লেজ ধরে – হিস্পানি সংস্কৃতির ফ্লামেংকো, ষাড়ের লড়াই, কিছু সিনেমা,

বিস্তারিত»

টুকরো স্মৃতি-১

দেখতে দেখতে কখন যে ছয়টি বছর কেটে গেল ঠিক যেন বুঝে উঠতে পারলাম না।গত পাঁচ জুন যখন শেষ ডিনার করলাম তখন ভাবতেও কষ্ট হচ্ছিল ক্যাডেট লাইফের এটা শুধু শেষ ডিনারই নয় সব ক্যাডেটদের সাথে এটাই শেষ কোন কার্যক্রম।টেবিল লীডার ছিলাম বলে টেবিলমেট দের সাথে সখ্যতাও বেশ জোরালো ভাবেই গড়ে উঠেছিল।যতই ক্যাডেট থেকে বের হবার দিন ঘনিয়ে এল ততই স্মৃতির পাল্লা ভারি হতে লাগল।কিছু টুকরো টুকরো স্মৃতি আজ স্মরন না করে পারছিনা।

বিস্তারিত»

আমার ছোট বেলা

ছোট বেলার কথা মনে হলেই যে ঘটনা গুলি মনে সব চেয়ে বেশি নাড়া দেয়, এবং পরবর্তী জীবনে যার প্রভাব সব চেয়ে বেশি, সেটাই আজ লিখবো ।

বাবা ছিলেন প্রচণ্ড রাশ ভারী মানুষ । আনন্দ-উচ্ছ্বাস , হাসি-কান্না কোন কিছুর বাহুল্যই তাঁর অপছন্দ ছিল। পাঁচ বোন এর একটি মাত্র ভাই হিসাবে কখনো কোন বিশেষ ছাড় পেতাম না বাবার কাছে।

খুব যে বেশি মারতেন ,

বিস্তারিত»

সচেতনতামুলক পোস্টঃ ব্রাউজারে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড হ্যাকিং

ছোটখাট একটা সচেতনতামুলক পোস্ট দেই।

আমরা অনেকেই কম্পিউটারের ব্রাউজারে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখি। যাতে কষ্ট করে বার বার ইউজারনেম – পাসওয়ার্ড দিতে না হয়। আপনি যদি ব্রাউজারের মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট না করেন, তাহলে এই জিনিসটা খুবই মারাত্মক। যে কেউ আপনার পিসিতে ঢুকে আপনার সব ধরনের পাসওয়ার্ড হ্যাক করে নিতে পারবে। ব্যাপারটা খুবই সোজা।
যদি মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তাহলে নিচের মত করে যানঃ toolsoption

এবার security tab এ saved password button এ click করুনঃ

ব্যাস,

বিস্তারিত»

ফার্মগেটে কিছুক্ষণ….

এইতো সেদিন ফার্মগেট থেকে ঘুরে আসলাম । মাঝখানে কেটে গেছে দুইটা বছর। ফিরে এসেছিল সেই ঘিঞ্জি ফুটপাত আর পুরানো আমি । আশপাশ থেকে আসছিল গাড়িঘোড়ার সেই পুরানো শব্দত্যাচার । আসছিল দোকানিগুলার চিৎকার , “একশ, একশ। একদাম একশ”, রাস্তায় শুয়ে থাকা হাত পা হীন ভিক্ষুকটার গোঙানি, কপোত-কপোতীদের হাসাহাসি, আরো সব এলোমেলো কোলাহল….

সব কিছুই আগের মতো লাগছিল । কিন্তু সেই এক রকম ছিলাম না আমি ।

বিস্তারিত»

খণ্ড কবিতা বা অকবিতা

০১।
আমি এক ফেরিওয়ালা,
ফেরি করে বেড়াই
স্বপ্নের ডালা মাথায় নিয়ে,

ওরে ছেলে-বুড়ো, মা-বোন
তোরা শোন____
যে যেখানে আছিস;
চাই কি স্বপ্ন তোদের?

আমি এক ফেরিওয়ালা
স্বপ্ন ফেরি করে বেড়াই
লাল, নীল, হলুদ, ধূসর
কিংবা কালো।

আমি এক ফেরিওয়ালা।

দেখেছিস কি তুই?
হলুদ ঘাসের উপর ফড়িং নাচে____
স্বপ্নে বিভোর।

বিস্তারিত»

বাতাসের এই শহরে…

উত্তরবঙ্গের যে ছোট্ট জেলা শহরে আমার বাড়ি, সেখানে অনেক বাতাস। ঠিক সন্ধ্যা বেলা আমরা রেললাইন ধরে হাঁটতে যেতাম।পাশে থাকত বাবলা গাছের সারি,আর একটু আগে ভাগেই বেরিয়ে পড়া দলছুট কিছু জোনাকি। অনেকটা পথ হেঁটে তুলসীগঙ্গার ওপর যে রেলসেতুটা আছে,তার গার্ডারে পা ঝুলিয়ে বসতাম। অস্পষ্টভাবে কানে আসত প্রায় মরে আসা তুলসীগঙ্গার বয়ে চলার শব্দ।আমরা অবশ্য অপেক্ষায় থাকতাম বাতাসের।প্রায় মাতাল করে দেয় এমন একটা বাতাস। তুলসীগঙ্গার ওপারের ধানক্ষেত গুলো কাঁপিয়ে এ বাতাস আমাদের চুল ছুঁয়ে যেতো।

বিস্তারিত»

একজন খাঁটি মানুষের প্রস্থান, গুরু তোমায় সালাম…

ওরচেস্টারশ্যায়ার কাউন্টি আমাদের ক্রিকেট ইতিহাসের অংশ হয়ে গিয়েছে। আমাদের প্রথম কাউন্টি খেলা ক্রিকেটার সাকিব এই কাউন্টির হয়েইখেলেছে। কিছুদিন আগে ওরচেস্টারশ্যায়ার খবরের শিরোনামে এসেছিল, তবে সেটা সাকিবের কারনে নয়। আদ্রিয়ান সংকর নামের জনৈক ক্রিকেটারের কারনে। যার সাথে এ মৌসুমেই চুক্তি করেছিল তারা, কিন্তু চুক্তির ১৫ দিনের মাথাতেই তা বাতিল হয়ে যায়। কারন প্রকাশ পেয়ে যায় আদ্রিয়ান সঙ্কর চুক্তির আগে সাক্ষাৎকারে নিজের সম্পর্কে যে গুনগান করেছিল আর কাগজপত্র দেখিয়েছিল তার পুরোটাই ভূয়া।

বিস্তারিত»

আজম খান

চুপ,চুপ,চুপ, অনামিকা চুপঃ

তখন সম্ভবত সেভেন বা এইটে পড়ি, বাসায় টিভি চ্যানেল বলতে সেই আদি অকৃ্ত্রিম বিটিভি। ডিশের স্বাদ পেতে তখনো অনেক দেরি তাই পড়াশোনা বাদে বাসায় থাকার সময়টাতে বাংলা সিনেমা, নাটক, বির্তক, খবর সব দেখি। এমনকী মাঝে মাঝে জনি প্রিন্ট শাড়ির এ্যাড দেখার জন্যও বসে থাকি। সেই সময় একদিন হঠাৎ বিটিভি ছাড়তেই দেখি এক টিঙটিঙে বুড়ো গান গাইছে- চুপ, চুপ,চুপ, অনামিকা চুপ

বিস্তারিত»