এবিসি জেনারেশন কনসার্ট – ফটোব্লগ

মনে পড়ে ছাড়পত্র অ্যালবামের কথা – এল আরবি আর মাইলসের কীবোর্ডওয়ালা আমি নেই-তুমি নেই গানের ভীড়ে এই অ্যালবাম মাথায় একেবারে ঢুকে গিয়েছিল। শুনলাম একে বলে আন্ডারগ্রাউন্ড মিউজিক। ভাল, আরও শুনলাম – আরসিসিতে কনসার্টে যেতে থাকলাম, ইয়ো গ্রুপ হল আর আমিও তারছেড়া হয়ে গেলাম। যেখানে পড়তাম সেখানে ক্লাসে ক্লাসে গিটারিস্ট ভোকাল আর ড্রামার থাকত, ১২টা ব্যান্ডের যেকোন আন্ডারগ্রাউন্ড কনসার্টে গেলে দেখতাম সব ব্যান্ডেই কেউ না কেউ আমার ক্লাসমেট।

বিস্তারিত»

আমাদের ছেলেবেলা।

কলেজের কিছু ঘটনা বলি। এটাও মনে হচ্ছে বাজাজ টেলিফিল্ম এর সিরিয়াল গুলার মত হবে। এত ঘটনা। এর বেশ কিছু ঘটনা জায়গায় উপস্থিত ছিলাম না তাই ডায়লগ চেঞ্জ হতে পারে কিন্তু মূল ঘটনা অপরিবর্তিত।

 

১) ক্লাস সেভেন। প্রথম প্যারেন্টস ডে। আমার আর মুসফিকের প্যারেন্টস আসে নাই। মন খারাপ। আর এক জনের মন খারাপ।সে ক্লাস টুয়েলভের সারোয়ার ভাই। উনার ও কেউ আসে নাই।

বিস্তারিত»

যাচ্ছে জীবন – ৩

অনেক দিন কিছুই লেখা হয় না। তাতে যে বিশেষ কোন অসুবিধা হচ্ছে তা নয়। মাঝে মাঝে খালি মাথায় অনেক বিষয় ঘুরে লেখার জন্যে, কিন্তু যথারীতি তা মাথায় থেকে যায়।

দুনিয়া জুড়ে এত্তো গেঞ্জাম চলছে মাঝে মাঝে মনে হয় ফেসবুকের গ্রুপের মতো বলি “খোদা! আমারে উডায় নাও! নাইলে দড়ি ফালাও, বায়া উডি যাই!”। অর্থনীতি যে কবে সচল হবে কে জানে, চাকুরীতে ছাটাই চলছেই, যেই বাড়ির দাম আগে দুইশ হাজার ছিল এখন তার দাম দুইশ হাজারের কম।

বিস্তারিত»

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সেরা অসেরা বিতর্ক এবং এই বিষয়ে আমার ভাবনা

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বের হলো। তারপরেই শুরু হয়ে গেলো সেরা অসেরা বের করার প্রয়াস। কোন এক সমীকরণের হিসাব মেনে ক্যাডেট কলেজ গুলো বেশ ভালোভাবেই শীর্ষে স্থান করে নিয়েছে। এটা নিয়ে ফেসবুকে একটা পোলকে ঘিরে কাদা ছোড়াছুড়িও হচ্ছে বেশ। তারমাঝে অতি দুঃখজনক ভাবে লক্ষ্য করলাম আমাদেরই ক্যাডেট ছোটভাই অনেকেই ফেসবুকে কিছু মন্তব্য করেছে যা অনাকাঙ্খিত এবং দৃষ্টি কটুও। কথা বলার মাঝে নুন্যতম সৌজন্য বোধ হারিয়ে সেরা অসেরার কুতর্কে মেতে উঠেছে অনেকেই।

বিস্তারিত»

আমার ক্যাডেট কলেজের স্বর্ণালি দিনগুলি- (আট)

‘বাঁদর’ যোগ ‘আমি’ যদি “বাঁদরামি” হয় অর্থাৎ বাঁদরের মতো আমি নিশ্চয়ই এর শব্দার্থ হবে ,তাহলে নতুন কোন শব্দ আবিষ্কার এর অবশ্যই প্রয়োজন , আমদের নাইন / টেন এর ক্যাডেট জীবন কে ব্যাখ্যা করার জন্য যার অর্থ হবে ” বাঁদর আমাদের মতো” “we” -in superlative sense! অর্থাৎ এককথায় ওঁরা আমাদের থেকে অনেক… নিরীহ । আসলে বেপ্যার টা আমি ভাষায় বুঝাতেই অক্ষম ! শুধু লেফটেন্যান্ট কর্নেল শামশুল ইসলাম এর ভাষায় ”

বিস্তারিত»

বিজ্ঞাপনীয় টেকিপোস্ট – অ্যান্টিভাইরাস রিভিউ

একটু ভেবে দেখেন তো, এমন কাউকে কি আপনি জানেন যিনি নিয়মতই ইন্টারনেট ব্যাবহার করেন কিন্তু ভাইরাস নিয়ে কোনই চিন্তা করেন না? এরকম একজনকে পাওয়া বেশ কঠিন হবে এখন, আর গত দুই বছরে অনলাইন বা সাইবার অ্যাটাক এমন বৃদ্ধি পেয়েছে যে ভাইরাস থেকে নিরুদ্ধেগ মানুষ পাওয়া দুস্কর। গতানুগতিক ভাইরাস কমার কোন লক্ষন তো নাই, বরং নতুন নতুন ধরনের অনলাইন ভাইরাস এখন আরও ছড়িয়ে যাচ্ছে।

বিস্তারিত»

পেটপূজা!!! আপডেটেডঃ অগাস্ট এগারো, সচিত্র প্রতিবেদন


ছবি বড় করে দেখতে ছবির উপর টিপি দিন। ছবিতে লাল চিহ্নটি আড়ং কে নির্দেশ করছে, তার পাশের বিল্ডিংটিতেই আছে ফুড ভিশন। তো তৈরী হয়ে যান, কে কোন দিকে থেকে আসবেন… 🙂
তারিখঃ ১২ তারিখ, রোজ শুক্রবার।

ভেন্যুঃ ‘ফুড ভিশন’
২০৪/বি, তেজগাঁও-গুলশান লিংক রোডে ‘আড়ং’-এর ঠিক পাশের ভবনের চারতলা (ডাচ বাংলা ব্যাংকের একটা এটিএম বুথ আছে এ ভবনে,

বিস্তারিত»

CC Blog এ লিখতে ইচ্ছে করেনা !

ক্যাডেট কলেজ ব্লগ এ লিখার বা লিখা দেয়ার ইচ্ছে হয় না। কারন এখানে লিখা দেয়ার প্রশাসনি ঝামেলা অনেক! আজ লিখা সাবমিট করলে দেখা যাবে কাল বা পরশু প্রকাশ হবে, এর মাঝ খানে ” PENDING/REVIEW” ইত্তাদি তে কাল ক্ষেপণ হচ্ছে ।

Virtual জগতের System গুলি আমার জানা নেই। ছেলে বয়সী এক ফৌজিয়ান কে একবার সমস্যা টা বলায় , ও বলল , এটা ঠিক করে দেবে।

বিস্তারিত»

তিনফুটি

মানুষটা সিসিবি থেকে নাই হয়ে গেছে অনেক আগেই। পৃথিবীটা বড় পরিবর্তনশীল, কখন কি হয় কেউ বলতে পারে না। একটা সময় যেমন আমরা ভাবতেই পারতাম না আমাদের পোস্টের প্রথম কমেন্টটা দিহানাপ্পুর হবে না। কোনদিন বলি নাই, আজকে বলি, আমার পোস্ট দেয়ার সময় আমি অনেক্ষণ বসে থাকতাম, যেই দিহানাপ্পু অনলাইন হত, আমি তখন পাবলিশ বাটনে টিপি দিতাম, মানুষটা ফার্স্ট হতে খুব পছন্দ করত যে।

বিস্তারিত»

আমার ক্যাডেট কলেজের স্বর্ণালি দিনগুলি- (সাত)

না কোন “Venetian” বা “Marcien” নয়। এদের ডাক নাম “Motlobien” অর্থাৎ ‘মতলব’ থেকে আগত। চাঁদপুর ডিসত্রিক্ট এর একটি উপজেলা মতলব ।৪০৯ বর্গ কিলমিটার ব্যাপি এলাকায়, ২২ টি ইউনিয়ন ,২৪৪ টি মহল্লা ৪০৭ টি গ্রাম নিয়ে এই উপজেলা। প্রায় ১০ লক্ষ জনবসতি সম্পন্ন। বাংলাদেশের এত উপজেলা থাকতে ‘মতলব’ নিয়ে আমার এতো আগ্রহ কেন, বলছি।

ফৌজদারহাট এর প্রতিটি  batch এ এদের বেশ কয়েকজন করে স্থান পেতো।এদের সপ্তম শ্রেণীর গড় বয়স সকলেরই বিশ এর উপরে থাকতো ।

বিস্তারিত»

জীবনের টুকরো দেশবিদেশে (আমার সোনার বাংলা)

(আমার ‘অতীত বয়ান কেউ যদি শুনতে চায়’ সিরিজটার নাম বদলে ‘জীবনের টুকরো দেশবিদেশে’ করলাম। বানান চেক করতে পারিনি। দুঃখিত সে জন্য।)


দেশে আসলাম প্রায় তিন বছর পর। প্রবাসে দেশে যাচ্ছি বললেই এরকম কথা শোনা যায়
‘গরমে সিদ্ধ হবে।’
‘মশার যন্ত্রণা।’
‘আইন শৃখংলা পরিবেশ খুব খারাপ। আমার অমুক আত্মীয় দেশে যাওয়ার পর পরই ডাকাতী/ছিনতাই এর কবলে পড়ে।’
‘কোথায় যাওয়া যায় না।

বিস্তারিত»

এলোমেলো মুভি ব্লগঃ মুভিজ অফ দি উইকেন্ড

অনেক দিন পরে সত্যিকারের সাপ্তাহিক ছুটি কাটালাম, একেবারে নিরবিচ্ছিন্ন ছুটি। সময় কাটানোই অনেকটা কঠিন হয়ে গিয়েছিল। এর থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে নিলাম মুভির ভিতরে। সেই মুভিগুলো নিয়ে হালকা আলাপ নিয়েই এই পোস্ট, কোন রিভিউ নয় স্রেফ দর্শক প্রতিক্রিয়া। আর হ্যাঁ, সম্পূর্ণ স্পয়লার মুক্ত।

দি জাপানিজ ওয়াইফ (The Japanese wife)

পরিচালক অর্পনা সেন এটিকে বলেছেন আধুনিক রূপকথা। সুন্দরবনের এক গ্রামের কাহিনি,

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর – ৮

আকাশের বিশালতা কে বক্ষে ধারন করার এক ব্যাপক অভিপ্রায়ে মনের মাধুরী মিশিয়ে নিজ হাতে বানিয়েছি আমি চৌত্রিশটা ছোট বড় ঘুড়ি। এর মধ্যে সকালের মিষ্টি রোদের মত কিছু আছে। অন্য কিছু সুনীল সাগরের মত; গোটা কতক রক্তলাল, কয়েকটার আছে সবুজ পাড়। কেউ সোনালী, কেউ কেউ রুপালী – আর বাকি গুলো স্রেফ সাদা কালো।

একদিন হয়তো উড়ানোর অনুমতি মিলবে – এই প্রতীক্ষায় আমি বানিয়েছি এইসব ঘুড়ি।

বিস্তারিত»

আমার ক্যাডেট কলেজের স্বর্ণালি দিনগুলি- (ছয়)

আজিজুল হাকিম, এফ সি সি/১৯৭২~৭৮

আমাদের গিয়াস । ফর্সা’ একহারা ময়নার মার সদা হাসি খুশী ‘ময়না’। রবীন্দ্র ভবনের আমাদের সহপাঠী বন্ধু টি। ওর মা তৎকালীন বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম এর সব চেয়ে জনপ্রিয় ” আলেখ্য অনুষ্ঠান ” এর প্রিয় চরিত্র “ময়নার মা” পরিচালনা করতেন বলে ওর এই নাম।কোন দিন কারো সাথে ঝগড়া বা ঝুঁট ঝামেলায় জড়িয়েছে বলে শুনিনি। সবার প্রিয়, শান্ত শিষ্ট মানুষ। সেই যে একদিন খবর এর শিরোনাম হবে,

বিস্তারিত»

ছোটগল্প: আমাদের মায়াবতীর একজোড়া কাজলকালো চোখ ছিলো

আমাদের গল্প শুরু হয় না শেষ হয় না কখনো। কেবল বৃত্তায়িত ভাবে ঘুরপাক খায় আমাদের বিকালের পুকুরপাড়ের আড্ডায়। মফস্বল এলাকার খবর হওয়া সব ঘটনাই উঠে আসে আমাদের আড্ডায় জোরেসোরে। এর মাঝে এখন মায়াবতীর গল্প কেউ ভুলক্রমে তুলে ফেললে আমরা না শোনার ভান করে এড়িয়ে যাই। তারপরেও হয়তো চোরা চোখ চলে যায় কোন এক সবুজের দিকে। বিকালের সূর্য আটকা পড়ে তার ক্লান্ত কক্ষপথের কোন এক চোরা গলিতে।

বিস্তারিত»